সরস্বতী পুজোর দিন সকাল থেকেই আংশিক মেঘলা আকাশ। শীতের বিদায় বেলাতেও শীতের যে প্রাদুর্ভাব সেটা কিন্তু এক প্রকার থেকেই গিয়েছিল। কিন্তু সরস্বতী পুজোর আগের থেকেই উধাও হয়েছে ঠাণ্ডা। বরং বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বর্ষণের পূর্বাভাস দিয়ে রেখেছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। 

আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আজ ও কাল অর্থাৎ বুধবার ও বৃহস্পতিবার বৃষ্টিতে ভিজতে পারে দক্ষিণবঙ্গ। কলকাতা সহ উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, নদিয়াতে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। হুগলি, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়ায় বজ্রপাতের জেরে হলুদ সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে। শীত শেষ নাহলেও বৃষ্টির জেরে তাপমাত্রা খানিকটা কমার সম্ভাবনা রয়েছে। 

বুধবার, বসন্ত পঞ্চমীর দিন কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছুঁতে পারে। গতকাল অর্থাৎ মঙ্গলবার মহানগরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ১৮.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা কিনা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি বেশি। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি স্বাভাবিক।  

মঙ্গলবার সকাল থেকে আকাশের মুখভার। সঙ্গে ঝিরি ঝিরি বৃষ্টিতে ভিজেছে মহানগরী। আর মাত্র কয়েক ঘন্টা পরেই বিদ্যার দেবী সরস্বতীর আরাধনায় মাতবে বঙ্গবাসী। প্রেমিক-প্রেমিকাদের ভ্যালেন্টাইন্স ডে, সঙ্গে বাঙালির সরস্বতী পুজো। বাংলার একাধিক জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস দিচ্ছে আবহাওয়া অফিস। বৃষ্টির হাত ধরে ঊর্ধ্বমুখী হবে তাপমাত্রা।

আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, মঙ্গলবার উত্তরবঙ্গের জেলাগুলির মধ্যে মালদহ জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া বাকি সব জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে।  বুধবারের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ওই দিন উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর ও মালদহ জেলার কোনও কোনও জায়গায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া শুকনো থাকবে। বৃহস্পতিবার সবকটি জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।

মঙ্গলবার পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান ও বীরভূমের কোনও কোনও জায়গায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া শুকনো থাকবে।  বুধবার সবকটি জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টি হতে পারে। বৃহস্পতিবার জেলাগুলিতে হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।

হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, আকাশ আংশিক মেঘলা থাকবে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৮ ও ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। মঙ্গলবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৮.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে এক ডিগ্রি বেশি। সোমবার যা ছিল ১৭.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯২ শতাংশ এবং সর্বনিম্ন ৪৪ শতাংশ। উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধি পাবে। তবে তার পরের তিন দিনে তাপমাত্রার তেমন কোনও পরিবর্তন হবে না।

সকাল থেকেই মুখভার আকাশের। সরস্বতী পুজোর আগেই আবহাওয়ার পরিবর্তন বঙ্গে। মঙ্গলবার থেকে বাংলার একাধিক জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস দিচ্ছে আবহাওয়া অফিস। বৃষ্টির হাত ধরে ঊর্ধ্বমুখী হবে তাপমাত্রা। ১৯ থেকে ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছুঁতে পারে পারদ। কোথাও আংশিক মেঘলা আকাশ, কোথাও বা সম্পূর্ণ মেঘলা আকাশের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।

আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, মঙ্গলবার থেকে ভিজতে পারে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলা। আগামীকাল অর্থাৎ মঙ্গলবার বীরভূম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমানে হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। বুধ ও বৃহস্পতিবার বৃষ্টির মাত্রা আরও বাড়তে পারে বলে অনুমান আবহাওয়াবিদদের। বৃষ্টির পরিমাণ ও ব্যাপকতা বাড়বে দক্ষিণবঙ্গে। কলকাতা সহ সব জেলাতেই থাকবে হালকা মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা।

দক্ষিণের সঙ্গে উত্তরেও থাকবে বৃষ্টির সম্ভাবনা। আবহাওয়াবিদরা জানাচ্ছেন, উত্তরবঙ্গে আজ থেকে কুয়াশার দাপট বাড়তে পারে। কিন্তু বেলা বাড়তেই পরিষ্কার হবে আকাশ। তবে বৃষ্টির সম্ভাবনা কিছুটা হলেও কম। সোমবার কলকাতার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ১৭ থেকে ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। 

মরশুমের শেষবেলায় ঝোড়ো ইনিংস শীতের। পারদ কখনও কমছে আবার কখনও বাড়ছে। গত কয়েকদিন তাপমাত্রা কিছু হ্রাস পেয়েছিল। কিন্তু সপ্তাহন্তের ছুটির দিনে বেশ ভালোমত ঠাণ্ডা অনুভব করছে বঙ্গবাসী। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, এদিন আকাশ মূলত মেঘমুক্ত পরিষ্কার থাকবে। আপাতত বৃষ্টি সম্ভাবনা না থাকলেও মঙ্গলবার থেকে আবহাওয়ার বড়সড় রদবদল হবে বাংলায়। 

আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায়। মঙ্গবার পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, বীরভূম, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, পশ্চিম বর্ধমান, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়া জেলায়। তারপর বুধবার পুরুলিয়া, পূর্ব মেদিনীপুর ও পূর্ব বর্ধমানে বৃষ্টির সম্ভবনা রয়ছে। বৃহস্পতিবার কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলাই ভিজবে। সেই সঙ্গে বজ্রবিদুৎ সহ বৃষ্টির হতে পারে বাঁকুড়া, হাওড়া, হুগলি, পুরুলিয়া, মুর্শিদবাদ ও নদিয়ায়। উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে নেই বৃষ্টির সম্ভাবনা। তবে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা থাকবে উত্তর সব জেলাতে। 

রবিবার কলকাতা সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৬ থেকে ১৫ ডিগ্রি সিলসিয়াসের কাছাকাছি। আজও বিরাজ করবে দুরদান্ত শীতের আমেজ। এক ধাক্কায় পারদ পতন হলেও একবারে বিদায় নেবে না শীত। ফলত তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ক্রমশ কমবে। আবহাওয়া পরিবর্তনের জেরে সোমবার থেকেই বাড়বে তাপমাত্রা। এর ফলে এবারের সরস্বতী পুজো উষ্ণভাবেই কাটতে চলেছে বলে অনুমান আবহবিদদের।

শীতের শেষ বেলায় ফের নেমেছে তাপমাত্রার পারদ। কনকনে শীত অনুভূত না হলেও শীতের আমেজ বেশ উপভোগ করা যাচ্ছে। কয়েকদিন আগেই রাজ্য় থেকে গায়েব হয়ে গিয়েছিল শীত। ঠাণ্ডা এতটাই কমেছিল যে গরম পোশাকের প্রয়োজন পড়ছিল না। কিন্তু আবহাওয়া পরিবর্তনে ফের বঙ্গে ফিরেছে শীত। শনিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি থাকবে। 

হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, উত্তর এবং দক্ষিণের জেলাগুলিতেও শীতের প্রভাব বেশ ভালই অনুভূত হচ্ছে। দক্ষিণবঙ্গের পুরুলিয়া ও সংলগ্ন পশ্চিমের জেলাগুলিতে জারি করা হয়েছে শৈত্য প্রবাহের সতর্কতা। আজ অর্থাৎ শনিবার পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, বীরভূম এবং দুই বর্ধমানে শৈত্যপ্রবাহ চলতে পারে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই। আবহাওয়াবিদদের অনুমান, আগামী সপ্তাহের সোমবার থেকে বাড়বে তাপমাত্রা। সেক্ষেত্রে সরস্বতী পুজোর আগে আরও একবার পরিবর্তন হবে আবহাওয়া। 

অন্য়দিকে উত্তরবঙ্গেও থাকবে শৈত্য প্রবাহের মত পরিস্থিতি। দার্জিলিংয়ে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা। সেই সঙ্গে থাকবে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশার দাপট। ফলে শীতের শেষ বেলায় শীতের এই আমেজকে জাঁকিয়ে উপভোগ করতে পারবে প্রত্যেকটি মানুষ।

সকাল থেকে মেঘাচ্ছন্ন আকাশ। উত্তরে হাওয়ার দাপটে অব্যাহত শীত। সরস্বতী পুজো পর্যন্ত তাপমাত্রার ওঠানামা চলবে। তবে ঠাণ্ডা থাকলেও জাঁকিয়ে শীতের সম্ভাবনা আর নেই। এমনটাই পূর্বাভাস দিল হাওয়া অফিস। শীতের আমেজ সামান্য ফিরতে পারে সপ্তাহের শেষে। আংশিক মেঘলা আকাশ থাকলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা আপাতত নেই।

আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, শনিবার পর্যন্ত তাপমাত্রা আরও একটু কমতে থাকবে বাংলায়। তারপর রবিবার থেকে ফের আবহাওয়া পরিবর্তনের সম্ভাবনা। সেই সঙ্গে থাকবে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশার আনাগোনা। মালদহ, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর এবং জলপাইগুড়িতে থাকবে কুয়াশার দাপট। উত্তরবঙ্গের তিন চার জেলার ক্ষেত্রে ঘন কুয়াশার সতর্কতা। দার্জিলিং-এ হালকা বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা।

কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিক থেকে ২ ডিগ্রি কম। গতকাল অর্থাৎ বৃহস্পতিবার বিকেলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৫.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিক তাপমাত্রার থেকে ৩ ডিগ্রি কম। বাতাসে জলীয় বাষ্পের সর্বোচ্চ পরিমাণ ৫১ থেকে ৮৬ শতাংশ। আগামী ২৪ ঘণ্টায় কলকাতা শহরে তাপমাত্রা থাকবে ১৬ থেকে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফলে আগামী তিনদিন পারদ কিছুটা নিম্নমুখা থাকবে।

সরস্বতী পুজো পর্যন্ত তাপমাত্রার পারদের উত্থান পতন চলবে। তারপর ধীরে ধীরে রাজ্য থেকে শীতের বিদায় ঘটবে বলে আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে। কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় কিছুটা নেমেছে দিন ও রাতের তাপমাত্রা। গত ৪৮ ঘণ্টায় তাপমাত্রা কমল ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপমাত্রা আরও কিছুটা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। আপাতত দিনের বেলায় গরম অনুভূত হলেও রাত ও সকালের দিকে শীত থাকবে।

আগামী দু'দিনে আরও সামান্য পারদ পতন বঙ্গে। সামান্য পারদ পতনের ইঙ্গিত কলকাতায়। তবে কোনোভাবেই পারদ ১৫ ডিগ্রির নিচে নামার সম্ভাবনা এই মরশুমে আর নেই। বৃহস্পতিবার কলকাতার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৫ ও ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। এদিন কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিক। বুধবার যা ছিল ২০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মঙ্গলবার যা ছিল ২১.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯৩ শতাংশ এবং সর্বনিম্ন ৫১ শতাংশ।

হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার উত্তরবঙ্গের সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে। কোথাও বৃষ্টিপাতের তেমন কোনও পূর্বাভাস নেই। তবে এর মধ্যে দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার এবং মালদহের কোনও কোনও জায়গায় ঘন কুয়াশা থাকতে পারে। বাকি সব জেলায় হালকা কুয়াশার সম্ভাবনা।

মৌসম ভবন আরও জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলির আবহাওয়া শুকনো থাকবে। তবে এই সময়ের মধ্যে জেলাগুলিতে হালকা কুয়াশা থাকতে পারে। আগামী ১০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলির রাতের তাপমাত্রা আরও কিছুটা হ্রাস পেতে পারে। তবে তারপরের দুই দিন তাপমাত্রার বিশেষ কোনও পরিবর্তন হবে না।

মাঘের শেষে বসন্তের আগমন। বৃষ্টির ভ্রুকুটিতে উধাও শীত। ভোরের দিকে বইছে বসন্তের ফুরফুরে হাওয়া। ফলে বঙ্গে ধীরে ধীরে বিদায় নিচ্ছে শীত। মঙ্গলবারের ন্য়ায় বুধবারও ঊর্ধ্বমুখী তাপমাত্রার পারদ। সকালে মেঘলা, বেলায় গরম আবার রাতে ঠাণ্ডা। সন্ধ্যার পর থেকে রাতের দিকে কিছুটা ঠান্ডার অনুভূতি হলেও সেই কনকনে ঠান্ডা কিন্তু উধাও হয়েছে। আবহাওয়ার খামখেয়ালীতে নাজেহাল রাজ্য়বাসী। এদিন কলকাতার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ থেকে ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত থাকবে। 

আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, উত্তরে হাওয়ার দাপটে রাতের তাপমাত্রা দুই থেকে তিন ডিগ্রি কমবে। যার ফলে সরস্বতী পুজোর আগে আবারও শীত অনুভব করবে রাজ্যবাসী। যা নিয়ে চিন্তায় রয়েছে বঙ্গবাসী। তবে নতুন করে শীত ফেরার সম্ভাবনা খুুব কম।

উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে প্রায় সব জেলাতেই হালকা বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস থাকবে। দক্ষিণবঙ্গের নদিয়া ও বীরভূম জেলা ছাড়া অন্য কোনও জেলাতে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। কলকাতা সহ পার্শ্ববর্তী জেলাগুলিতে শুষ্ক আবহাওয়া থাকবে।

সকাল থেকেই মেঘলা আকাশ শহর কলকাতায়। ক্রমশ কমছে শীত। কলকাতায় এক ধাক্কায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেল তিন ডিগ্রি। সেক্ষেত্রে আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, তাপমাত্রা কমলেও নতুন করে শীত ফেরার সম্ভাবনা নেই। তাই মনে করা হচ্ছে বসন্ত পঞ্চমীর আগে পুরোপুরিভাবে গায়েব হতে চলেছে ঠাণ্ডা। মঙ্গলবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ২৭° সেলসিয়াস আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২০° সেলসিয়াসের কাছাকাছি। 

হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, আগামী কয়েকদিনে রাজ্য়ে তাপমাত্রার পারদ আরও বেড়ে যেতে পারে। কারণ একটি সাইক্লোনিক সার্কুলেশন তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশের উপর। বাংলাদেশ থেকে এটি বিস্তৃত রয়েছে বাংলাদেশ এবং পূর্ব অসম সংলগ্ন এলাকায়। এছাড়াও পশ্চিমী ঝঞ্ঝার দাপট অব্যাহত রয়েছে। জেট স্ট্রিম উইন্ড বইছে গোটা উত্তর ভারতের উপর দিয়ে। ২৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টায় এটি বইছে। যার জেরে তাপমাত্রা বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে দিনভর বৃষ্টির কালো মেঘ বিরাজ করছে বাংলায়৷

এদিন দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। ইতিমধ্য়ে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে তৈরি হয়েছে বৃষ্টির পরিস্থিতি৷ যদিও পশ্চিমের জেলাগুলিতে ধীরে ধীরে বাড়ছে তাপমাত্রা। উত্তর ও দক্ষিণ দুই বঙ্গে সর্বত্রই কুয়াশার দাপট থাকবে। উত্তরবঙ্গে পাহাড়ের পাদদেশের জেলাগুলিতে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা। তবে বুধবার থেকেই আবারও আকাশ পরিষ্কার থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।

ভরা মাঘেও বৃষ্টি নামতে চলেছে বাংলায়। অসময়ের বৃষ্টির ভ্রুকুটিতে নাজেহাল বঙ্গবাসী। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি থাকায় কুয়াশার সম্ভাবনা রয়েছে আগামী দুদিন। তবে নতুন করে জাঁকিয়ে শীতের কোনও সম্ভাবনা নেই। সোমবার কলকাতার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৬ থেকে ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। 

আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই সকালে থাকবে কুয়াশার দাপট। দু-এক জায়গায় ঘন কুয়াশার সতর্কতা। সোম ও মঙ্গলবার বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গে। এদিন হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বীরভূম, পশ্চিম বর্ধমান, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়ায়। মঙ্গলবারে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং পূর্ব মেদিনীপুরে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। তবে দক্ষিণের বাকি জেলগুলি শুকনো থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। 

বুধবার ও বৃহস্পতিবারের মধ্যে তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বাড়তে পারে। উত্তরবঙ্গে আপাতত দুদিন তাপমাত্রা বাড়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে তাপমাত্রা নামার সম্ভাবনা কম কলকাতায়। সকালে হালকা কুয়াশার পরে পরিষ্কার আকাশ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে তিলোত্তমায়। বৃষ্টির সম্ভাবনা আপাতত নেই। পাশাপাশি, উত্তরবঙ্গেও সোমবার বিক্ষিপ্ত ভাবে বৃষ্টি হতে পারে সব জেলাতেই। দার্জিলিং-কালিম্পং-এ শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা.দার্জিলিং-এর উঁচু পার্বত্য এলাকায় আগামী ৪৮ থেকে ৭২ ঘন্টায় হালকা তুষারপাতের সামান্য সম্ভাবনা।

সকাল থেকেই কুয়াশায় মোড়া মহানগরের আকাশ। বেলা গড়ালেই কুয়াশা কেটে গিয়ে দেখা মিলবে ঝলমলে রোদের। জানুয়ারির শেষ থেকেই তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত কয়েকদিনে বৃষ্টির জেরে ঠাণ্ডা অনুভূত হয়েছিল বঙ্গে। কিন্তু বৃষ্টি কেটে যাওয়ার পরে ফের ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে তাপমাত্রা। রবিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি বেশি।

আবাহওয়া দফতর জানিয়েছে, আপাতত বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই বঙ্গে। সেই সঙ্গে নতুন করে শীতের স্পেল শুরু হবে না। তবে ভোরের দিকে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় কুয়াশার আনাগোনা থাকবে। যার ফলে ভোর এবং রাতের দিকে দক্ষিণবঙ্গের ক্ষেত্রে বেশকিছু দিন শীতের আমেজ বজায় থাকবে। 

অন্য়দিকে উত্তরবঙ্গে ক্ষেত্রে থাকবে বৃষ্টির পূর্বাভাস। বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং এবং কালিম্পং-এ। আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। তবে উত্তরের বাকি জেলাগুলি শুষ্কই থাকবে। 

শুক্রবার সকাল থেকেই কুয়াশায় ঢাকা আকাশ। কলকাতার পাশাপাশি গোটা রাজ্যেই কার্যত একই ছবি। বৃহস্পতিবার দুই বঙ্গের বিভিন্ন জেলায় কোথাও হালকা আবার কোথাও মাঝারি বৃষ্টি হয়েছে। এদিনও বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। তবে শনিবার থেকে পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের।

আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, শুক্রবার দার্জিলিং ও কালিম্পং-এ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া বাকি জেলাগুলিতে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা। পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দার্জিলিং-এ হালকা বৃষ্টি হতে পারে। তবে হিমালয় সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গের বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া শুকনো থাকবে।

আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে আরও খবর, আগামী ২৪ ঘণ্টায় রাতের তাপমাত্রা আরও কিছুটা কমবে। তবে পরের তিন দিনে তাপমাত্রার তেমন কোনও পরিবর্তন হবে না। শুক্রবার উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, হাওড়া, কলকাতা, হুগলি ও নদিয়া জেলায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া শুকনো থাকবে। শনিবার সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে এমনটাই পূর্বাভাসে বলা হয়েছে। আপাতত গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে রাতের তাপমাত্রা পরিবর্তনের তেমন কোনও পূর্বাভাস নেই বলে জানানো হয়েছে আবহাওয়া দফতরের তরফে। শুক্রবার কলকাতার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৪ ও ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে।

ফের বৃষ্টির পূর্বাভাস মহানগরে। সকাল থেকে কুয়াশায় ঢাকা রয়েছে আকাশ। বেলা গড়াতে মেঘলা আকাশ। ক্রমশ উর্দ্ধমুখী হচ্ছে তাপমাত্রার পারদ। ফলে ভরা মাঘেও মিলছে না শীতের দেখা। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার সঙ্গে পূবালী হাওয়ার সংস্পর্শে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস বাংলায়। বৃহস্পতিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। 

আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আজ বঙ্গোপসাগরে তৈরী হবে উচ্চতাপ বলয়। যার জেরে এদিন দিনভর মেঘলা আকাশ থাকবে দক্ষিণবঙ্গের ক্ষেত্রে। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিতে ভিজতে পারে দক্ষিণের একাধিক জেলা। হালকা বৃষ্টি হতে পারে দুই ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, পূর্ব মেদিনীপুর, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়া জেলাতে। শুক্রবার পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে। তবে শনিবারের পর থেকে আবহাওয়া ফের উন্নতি হবে বলে জানা গিয়েছে। 

পাশাপাশি উত্তরবঙ্গেও রয়েছে বৃষ্টির পূর্বাভাস। বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার তুষারপাত হতে পারে সিকিমে। সেই প্রভাব পড়তে পারে দার্জিলিংয়ের উঁচু পার্বত্য় এলাকায়। সেই সঙ্গে থাকবে কুয়াশার সতর্কবার্তা। বেশি কুয়াশার সম্ভাবনা থাকবে মালদহ এবং দুই দিনাজপুরে। জলপাইগুড়ি ও কোচবিহারেও থাকবে ঘন কুয়াশার সতর্কবার্তা। 

ভরা মাঘে হঠাৎ উধাও শীত। রাতারাতি এক ধাক্কায় তাপমাত্রা বাড়ল চার ডিগ্রি সেলসিয়াস। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার সঙ্গে পূবালী হাওয়ার সংস্পর্শে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস বাংলায়। বুধাবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বঙ্গোপসাগরে উচ্চচাপ বলয় তৈরি হয়েছে। ফেব্রুয়ারির শুরুতে বিপরীত ঘূর্ণাবর্ত তৈরী হবে বঙ্গোপসাগর এলাকায়। এর প্রভাবে সাগর থেকে প্রচুর জলীয় বাষ্প ঢুকবে বঙ্গে। ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে অসম ও বিহারে। এর ফলে উত্তর-পশ্চিমের হাওয়ার বদলে পূবালি হাওয়ার প্রভাব বাড়ছে। 

আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ঘূর্ণাবর্তের জেরে বৃষ্টিতে এদিন ভিজতে পারে দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলা। বুধবার বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, কলকাতা, হাওড়া এবং হুগলিতে। বাকি জেলাগুলিতেও বিক্ষিপ্তভাবে হালকা বৃষ্টি হবে। বৃহস্পতিবার দক্ষিণবঙ্গের উপকূল সংলগ্ন প্রায় সব জেলাতেই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শুক্রবার পর্যন্ত মেঘলা আকাশ ও বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকাবে। মূলত হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস গোটা বাংলাজুড়ে।

অন্য়দিকে উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রেও রয়েছে বৃষ্টির সম্ভাবনা। বুধাবার দার্জিলিং, কালিম্পঙে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে থাকবে তুষারপাতের সম্ভাবনা। জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে হবে হালকা বৃষ্টি। বাকি জেলাগুলি শুষ্ক থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।

আজ থেকে রাজ্যে হওয়া বদলের পালা শুরু। সকাল থেকেই মেঘাচ্ছন্ন মহনগরের আকাশ। মঙ্গলবার থেকে বৃষ্টির সম্ভাবনা বঙ্গে। বুধ ও বৃহস্পতিবার বৃষ্টির পরিমাণ আরও সামান্য বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এদিন কলকাতার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৫ থেকে ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ রাতে ৩২ শতাংশ এবং দিনে ৯২ শতাংশ।

আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, বঙ্গোপসাগরে তৈরী হয়েছে জোড়া পশ্চিমী ঝঞ্ঝা। চলতি সপ্তাহের বুধবার এবং শনিবার জোড়া পশ্চিমী ঝঞ্ঝাটি প্রবেশ করবে বঙ্গে। যার জেরে বঙ্গোপসাগরে তৈরি হবে উচ্চচাপ বলয়। এর প্রভাবে সাগর থেকে আরও জলীয় বাষ্প ঢুকবে। ফলে ক্রমশ বাড়বে পূবালী হাওয়ার দাপট। দোসর আপেক্ষিক আর্দ্রতা ও জলীয় বাষ্পের কারণে আপাতত গায়েব কনকনে শীত।

মঙ্গলবার বৃষ্টির সম্ভাবনা পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদীয়া জেলাতে। বিকেলের পর বা রাতের দিকে সামান্য বৃষ্টি হতে পারে কলকাতায়। বুধবার বৃষ্টির সম্ভাবনা মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, উত্তর দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলী এবং কলকাতাতেও। বৃহস্পতিবার দক্ষিণবঙ্গের উপকূল ও উপকূল সংলগ্ন প্রায় সব জেলাতেই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা। শুক্রবার ঝাড়খণ্ড লাগোয়া দু এক জেলায় বিক্ষিপ্তভাবে হালকা বৃষ্টি। 

দক্ষিণের পাশাপাশি উত্তরেও বৃষ্টির পূর্বাভাস। সিকিমে বৃষ্টি ও তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার কোচবিহার ও জলপাইগুড়ি জেলাতে।