রাজারহাট রোডের অভিজাত আবাসন থেকে ভিন রাজ্যের যুবতী বার ডান্সারের (Bar Dancer) ঝুলন্ত দেহ (Hanging Body) উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য। ঘটনায় যুবতীর লিভ ইন পার্টনার আটক করেছে নারায়ণপুর থানার পুলিস (Police)।
পুলিস সূত্র মারফত খবর, রাজারহাট রোডের বহুতল আবাসনের ফ্ল্যাট থেকে পঞ্জাব জলন্ধরের বাসিন্দা বার ডান্সার যুবতী স্বেতা রানি(৩০)-র ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয়। এই ঘটনায় যুবতীর লিভ ইন পার্টনার মহেশ জয়সওয়ালকে আটক করেছে নারায়ণপুর থানার পুলিস। শনিবার রাতে মহেশ স্বেতাকে নিয়ে বাগুইহাটি ভিআইপি রোডের ধারের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে আসে। সেখানে সে জানান, যুবতীকে সে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করেছে। চিকিৎসকেরা যুবতীকে দেখে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এরপরেই সুযোগ বুঝে হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন মহেশ। সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বাগুইআটি থানায় খবর দিলে পুলিস এসে ওই যুবককে আটক করে।
পরবর্তী সময় বাগুইআটি থানার পুলিস ওই যুবককে নারায়ণপুর থানার হাতে তুলে দেয়। জিজ্ঞাসাবাদে পুলিস জানতে পেরেছে দীর্ঘ ছয় বছর ধরে লিভ ইনে থাকতেন মহেশ ও স্বেতা। মেয়েটির ওপরে সন্দেহের বশে সকাল থেকেই বাকবিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়েছিল। সাড়ে তিনটে নাগাদ যুবতী নিজের ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে নেন। এরপরই ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান বলে জানান মহেশ।
সূত্রের খবর, যুবতীর ঠোঁট ফাটা, হাতের তালুতে মিলেছে রক্তের দাগ। তা ঘিরে বাড়ছে রহস্য। পুলিস জানিয়েছে, ময়নাতদন্তের পরেই বোঝা যাবে মৃত্যুর সঠিক কারণ। ইতিমধ্যেই পঞ্জাবে যুবতীর পরিবারকে খবর দেওয়া হয়েছে।
গরফার আবাসন থেকে উদ্ধার এক বেসরকারি ব্যাঙ্ক কর্তার ঝুলন্ত দেহ (Hanging Body)। গভীর রাতে স্ত্রীয়ের সঙ্গে ভিডিও কল চলাকালীন গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেন প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় নামে ওই ব্যাঙ্ককর্তা (Bank oFficer Suicide)। নির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে পূর্বাচল মেইন রোডের আবাসনের দরজা ভেঙে সোমবার ভোরে তাঁর দেহ উদ্ধার করেছে পুলিস (Kolkata Police)। দক্ষিণ কলকাতার এক হাসপাতালে প্রসূনবাবুকে নিয়ে যাওয়া হলে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে। প্রসূনবাবুর দেহের পাশ থেকে সুইসাইড নোটও উদ্ধার হয়েছে।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিস জানতে পেরেছে, স্ত্রীয়ের বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জেরে এই পথ বেছেছেন প্রসূনবাবু। এই দম্পতির দুই সন্তান রয়েছে, তারা মায়ের সঙ্গে আহমেদাবাদে থাকে। সে শহরেই আগে এক বেসরকারি ব্যাঙ্কের উচ্চপদস্থ পদে কর্মরত ছিলেন প্রসূনবাবু। সম্প্রতি একই ব্যাঙ্কের শেক্সপিয়র সরনির শাখায় যোগ দিয়েছিলেন। ময়না তদন্তের জন্য দেহ পাঠানো হয়েছে। মামলা রুজু করে এই আত্মহত্যার ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে গরফা থানার পুলিস।
মর্মান্তিক দুই ঘটনা। বসিরহাটের (Basirhat) হাসনাবাদ থানার আমলানি গ্রাম পঞ্চায়েতের ঢোলটুকারি গ্রামের বছর ১৬ এর এক ছাত্রীর সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে প্রেম ভালোবাসার সম্পর্ক ছিল প্রতিবেশী এক যুবকের। কিন্তু প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে ওই নাবালিকা ছাত্রী নিজের ঘরে গিয়ে গলায় ওড়না জাড়িয়ে আত্মঘাতী (suicide) হন। সোমবার সকালে ডাকাডাকির পরও না উঠলে পরিবারের সদস্যরা দরজা ভেঙে দেখেন তাঁদের মেয়ের দেহ (body) ঝুলছে। তড়িঘড়ি হাসনাবাদ থানার পুলিসকে (police) খবর দেওয়া হয়। ঘটনাস্থলে পুলিস এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
অন্যদিকে, হাসনাবাদ গ্রাম পঞ্চায়েতের বাঁশতলী গ্রামের বছর ৭২ এর বৃদ্ধা সীতা মাইতিও আত্মহত্যা করেন। মূলত, ছেলে ও বৌমার অত্যাচার সহ্য করতে না পেরেই নিজের ঘরে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হন তিনি বলে জানা গিয়েছে। সোমবার সকালে ডাকাডাকি করলে তাঁর উত্তর না মেলায় দরজা ভেঙে দেখেন বৃদ্ধা গলায় কাপড় দিয়ে ঝুলছেন তিনি। পৃথক ২ ঘটনায় দুটি মৃতদেহ উদ্ধার করে বসিরহাট জেলা হাসপাতালের পুলিস মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে, এই দুই আত্মহত্যার পিছনে অন্য কোনও কারণ আছে কিনা সেটাও খতিয়ে দেখছে হাসনাবাদ থানার পুলিস। তদন্ত শুরু হয়েছে।
সেতুর ওপর পড়ে ব্যাগ আর মাফলার জড়িয়ে সেতুর নিচে ঝুলছে যুবকের দেহ। বুধবার সকালে মর্মান্তিক এই দৃশ্য দেখা গেল জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) শহরের দিনবাজার সংলগ্ন করলা সেতুতে। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছয় কোতয়ালি থানার পুলিস (police)। দেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য জললাইগুড়ি হাসপাতাল (hospital) মর্গে পাঠায় পুলিস। জানা যায়, বুধবার সেতুতে একটি ব্যাগ পড়ে থাকতে দেখেন পথচলতি মানুষজন। এরপরেই লক্ষ্য করেন সেতুর রেলিংয়ের সঙ্গে বাধা একটি গলার মাফলার। নিচে তাকাতেই চমকে ওঠেন মানুষজন। মাফলারের ফাঁসে ঝুলছে এক যুবকের দেহ। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, যুবক ওই এলাকার নয়। একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা ইতিমধ্যেই রুজু করে তদন্ত শুরু করছে পুলিস। তবে দেহ উদ্ধারের ৮ ঘণ্টার মধ্যেই ঘটনা অন্যদিকে মোড় নেয়। মৃত যুবকের ব্যাগ তল্লাশি করে ভোটার কার্ড সহ কিছু নথি উদ্ধার করেছে পুলিস।
সেই নথির সূত্র ধরে জানা যায়, মৃত যুবকের বাড়ি জলপাইগুড়ির বেরুবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের ঘুঘুডাঙা এলাকায়। স্থানীয় ভিলেজ পুলিসের মাধ্যমে খবর পৌঁছয় মৃত যুবকের পরিবারে। তাঁর দুই ভাই জলপাইগুড়ি হাসপাতাল মর্গে এসে দেহ শনাক্ত করেন। জানা গিয়েছে, যুবকের নাম রঞ্জু রায়। দিনপাঁচেক আগে কাজের জন্য শিলিগুড়ি গিয়েছিলেন তিনি। মৃতের দাদার দাবি, যুবকের দেহে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তাঁকে মেরে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়ে থাকতে পারে।
ঘটনার উপযুক্ত তদন্তের দাবি জানিয়েছেন মৃতের দাদা। কোতোয়ালি থানায় অভিযোগ দায়ের করা হবে বলেও তিনি জানিয়েছেন।
সাতসকালেই মর্মান্তিক দৃশ্য। গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় এক যুবকের দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য। ঘটনাটি ইন্দাস (Indas) থানার শান্তাশ্রম এলাকার। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছয় পুলিস (police)। পুলিস মৃতদেহ (deadbody) উদ্ধার করে নিয়ে যায়। সাতসকালেই এমন ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে এলাকায়। মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে উঠেছে একাধিক প্রশ্ন।
স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত ওই যুবকের নাম রাজদুর্লভ পাঁজা। বয়স আনুমানিক ২৭ বছর। বাড়ি মদনবাটি এলাকায়। তিনি আরামবাগের একটি রাইস মিলে কাজ করতেন। রবিবার তিনি গ্রামে এলেও নিজের বাড়ি যাননি। এরপর সোমবার সকালে শান্তাশ্রম এলাকায় দেখা যায় একটি গাছে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন তিনি। খবর পেয়ে তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছয় ইন্দাস থানার পুলিস এবং মৃতদেহ উদ্ধার করে বিষ্ণুপুর জেলা হাসপাতালে ময়না তদন্তের জন্য পাঠায়। পরিবারের সদস্যরা জানান, পরিবারে কোনও অশান্তি-বিবাদ ছিল না। তবুও কেন এই সিদ্ধান্ত জানেন না কেউই।
ঘটনার পরই ঠিক কী কারণে ওই যুবক আত্মহত্যা করলেন, আদতে আত্মহত্যা নাকি এর নেপথ্যে অন্য কোনও রহস্য রয়েছে? সেই নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ইন্দাস থানার পুলিস।
বাড়িতেই গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মঘাতী (suicide) কোলাঘাটের এক শিক্ষক। চোর অপবাদ, না চাকরি (job) চলে যাওয়ার আতঙ্কে এই এই পথ বেছে নেওয়া? এই প্রশ্ন এখন ঘুরপাক খাচ্ছে পরিবারে। ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্তে পুলিস (police)। কোলাঘাট (Kolaghat) থানার দেঁড়িয়াচ গ্রামে এই ঘটনায় শোকের ছায়া।
জানা গিয়েছে, মৃত শিক্ষকের নাম বাপ্পা বর্মণ। তিনি কাঁথির ভবানীচক অঘরচাঁদ হাইস্কুলের মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষক ছিলেন। মঙ্গলবার সাতসকালই বাড়িতে কেউ না থাকায় পাশের টালির চালের ঘরে গামছা দিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি।প্রাথমিক তদন্তে এমনটা জানতে পেরেছে পুলিস। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, চোর অপবাদ থেকে বাঁচতে কিংবা চাকরি যাওয়ার ভয়, যেকোনও একটি বিষয়ে এই আত্মহত্যা হতে পারে।
কিন্তু কেন এই প্রসঙ্গ। জানা গিয়েছে, তাঁর ফোনে একটি মেসেজ আসে। মেসেজে লেখা তিনি ভুয়ো-শিক্ষক। তাঁর তিন বছরের শিক্ষকতার চাকরি চলে যাওয়ার ভয়েই হয়তো এই আত্মহত্যা। দ্বিতীয়ত, বিভিন্ন রকম মানুষ তাঁকে চোর অপবাদ দিয়েছে। এর জেরেও এই আত্মহত্যা করতে বাধ্য হতে পারেন তিনি। তবে আদতে কী বিষয়ের উপর তাঁর এই সিদ্ধান্ত, তার উত্তর মিলবে না। মৃতের স্ত্রীয়ের দাবি, তাঁর স্বামীর ফোন কেউ বা কারা হ্যাক করে এই ম্যাসেজ ছড়িয়েছে। ওই একই ম্যাসেজ শিক্ষক বাপ্পা বর্মণ-সহ তাঁর গ্রামে একাধিক লোকের কাছে পৌঁছয়। এমনকি তাঁদের অত্মীয় পরিজনদের হোয়াটসঅ্যাপেও এই ম্যাসেজ ছড়িয়ে পড়ে।
প্রেমিকার বাড়ির সামনে থেকে উদ্ধার প্রেমিকের ঝুলন্ত দেহ (hanging body)। ঘটনায় চাঞ্চল্য উস্থি (Ushti) থানার শিরাকোল ভান্ডারিপাড়ায়। মৃত (dead) যুবক বছর ২৪-র অয়ন মণ্ডল ফলতা থানার নিয়োগী হাটের বাসিন্দা। পুলিস (police) সূত্রে খবর, সোমবার সন্ধ্যায় বাজারে যাওয়ার নাম করে বাড়ি থেকে বের হয় অয়ন। এরপর রাতে বাড়ি না ফেরায় তাঁকে ফোন করে পরিবারের লোকজন। ফোনে অয়ন জানান, রাতে তিনি বাড়ি ফিরবেন। কিন্তু রাতে আর বাড়ি ফেরেনি অয়ন। এরপর মঙ্গলবার সকালে পরিবারের লোকজন খবর পান তাঁদের ছেলের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছে শিরাকোলে।
পরিবারের সদস্যরা জানায়, পেশায় কলের পাইপের কাজ করতেন অয়ন। বাবা মায়ের একমাত্র ছেলে ছিলেন তিনি। সম্প্রতি, শিরাকোল ভান্ডারী পাড়ার এক যুবতীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন তিনি। অয়ন পরিবারের দাবি, সোমবার অয়ন তাঁর প্রেমিকার সঙ্গে শিরাকোল মোড়ে দেখা করতে যান। তখনই প্রেমিকার বাবা মা প্রকাশ্যে তাঁকে চড় মারেন। এমনটাই অয়ন তাঁর বন্ধুদের জানান। এরপর মঙ্গলবার সকালে প্রেমিকার বাড়ির সামনে থেকে অয়নের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়।
অয়নের পরিবারের দাবি, প্রেমিকার বাড়ির লোকজন তাঁদের ছেলেকে খুন করে ঝুলিয়ে দিয়েছে। অন্যদিকে ঘটনায় অয়নের দেহ উদ্ধার করে ডায়মন্ড হারবার পুলিস মর্গে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায় পুলিস। পাশাপাশি ঘটনায় অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে উস্থি থানার পুলিস।
বিয়ের এক মাস হতে না হতেই স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মৃতদেহ (Dead Body) উদ্ধার। ঘটনায় চাঞ্চল্য উত্তর দিনাজপুর (North Dinajpur) জেলার হেমতাবাদ ব্লকে। ঘটনায় শোকের ছায়া এলাকা-সহ পরিবারে। কিন্তু কেন এমন সিদ্ধান্ত জানে না পরিবার। পুলিস (police) সূত্রে খবর, মৃত ব্যক্তির নাম আজগর আলী ও তাঁর স্ত্রী গুলসেনা খাতুন। স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, গত মাসের ১৬ তারিখ অনুষ্ঠান করেই দু'পক্ষের মতে বিয়ে হয় তাঁদের৷ এরপর থেকে ভালোভাবেই সংসার করছিলেন তাঁরা। প্রতিদিনের মত মঙ্গলবার রাতেও খাওয়া দাওয়া করে নিজেদের ঘরে শুয়ে পড়েন। বুধবার সকালে অনেক বেলা হয়ে গেলেও তাঁদের দরজা না খোলায় পরিবারের সদস্যরা ডাকাডাকি শুরু করেন। কিন্তু তাতেও কোনও সাড়াশব্দ না পাওয়ায় পরিবারের সন্দেহ হয়। তাঁরা চিৎকার করতে থাকে। চিৎকার শুনতে পেয়ে এলাকাবাসীরা ছুটে এসে ঘরের দরজা ভাঙলে স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মৃতদেহ দেখতে পায়।
তড়িঘড়ি ঘটনার খবর দেওয়া হয় হেমতাবাদ থানার পুলিসকে। খবর পেয়ে ছুটে এসে পুলিস মৃতদেহ দুটি উদ্ধার করে। বিয়ের একমাসের মধ্যে কী কারণে দু'জনে আত্মহত্যা করল, তা কিছুই বুঝতে পারছে না পরিবারের সদস্যরা। পুলিস মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠায়। ঘটনার তদন্তে নেমেছে হেমতাবাদ থানার পুলিস।
মেয়েকে খুনের (Murder) অভিযোগ বাবার বিরুদ্ধে। ঘটনায় নরেন্দ্রপুর থানায় (Narendrapur Police station)অভিযোগ দায়ের করেছে মেয়ের মামারবাড়ির তরফে। নরেন্দ্রপুর থানা এলাকার গড়িয়ার কালীতলায় ভাড়াবাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয় ১৮ বছর বয়সী কলেজ ছাত্রী সুদেষ্ণা নস্করের ঝুলন্ত দেহ (Hanging Body)।
জানা গিয়েছে, একবছর আগে সুদেষ্ণা মা বৃহস্পতি নস্করেরও মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। অভিযোগ, অভিযুক্ত বাবা অবিনাশ নস্করের সঙ্গে অন্য মহিলার অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে। মা ও মেয়ের নামে কিছু টাকা ব্যাঙ্কে ছিল সেই টাকা হাতানোর লক্ষ্যেই প্রথমে মা ও পরে মেয়েকে খুন করা হয় বলে অভিযোগ। মৃত সুদেষ্ণার মামাবাড়ির অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে নরেন্দ্রপুর থানার পুলিস।
ইতমধ্যে দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। খুন নাকি তা আত্মহত্যা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে পুলিস সুত্রে জানা গিয়েছে। সুদেষ্ণার বন্ধুরা বুধবার বিকেলে তাঁকে ডাকতে যান। অনেক ডাকাডাকির পরও কোনও সাড়াশব্দ না পেয়ে জানলার ফাঁক দিয়ে ঊঁকি মারেন। তখন তাঁর ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান বন্ধুরা। তাঁরাই বিষয়টি স্থানীয়দের জানান। সঙ্গে সঙ্গে পুলিসকে খবর দেওয়া হয়।
এই ঘটনায় অবিনাশ নস্ক কে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিস। বাড়ির মালিক ও অন্যান্য ভাড়াটিয়াদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। সুদেষ্ণার মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিস।
মাঝ রাতে পরিত্যক্ত একটি ঘর (house) থেকে বৃদ্ধ দম্পতির ঝুলন্ত দেহ (hanging body) উদ্ধারকে ঘিরে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়ালো মালদহের (Maldaha) চাঁচোলের কলিগ্রাম এলাকায়। কেন এই মর্মান্তিক পদক্ষেপ? ঘটনার তদন্তে পুলিস (police)।
জানা গিয়েছে, মৃত বৃদ্ধ দম্পতি বছর ৫০ এর যোগেন রক্ষিত ও বছর ৪০ এর সোনামনী রক্ষিত। পেশায় জমি কেনাবেচার সঙ্গে জড়িত ছিলেন যোগেন বাবু।
শুক্রবার সন্ধ্যাবেলা বাড়ির পাশে একটি পরিত্যক্ত ঘর থেকে তাঁদের ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান প্রতিবেশীরা। তড়িঘড়ি খবর দেওয়া হয় চাঁচোল থানায়। এরপর রাতেই পুলিস ঘটনারস্থলে এসে মৃতদেহ গুলি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মালদহ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠায়।
স্থানীয় এবং পরিবারের সদস্যদের প্রাথমিক অনুমান, বাজারে দেনার দায়ে এই আত্মহত্যা। তবে এখনও সঠিক কারণ জানা যায়নি।
সাত সকালেই ভয়ানক দৃশ্য। ইলেকট্রিক পোস্টার লাগোয়া একটি জায়গা থেকে অজ্ঞাত পরিচয়ের এক ব্যক্তির ঝুলন্ত দেহ (hanging body) উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য। মর্মান্তিক এই দৃশ্য়ের সাত সকালেই সাক্ষী থাকল অশোকনগরবাসী।
জানা যায়, অশোকনগর (Ashoknagar) থানার খোশদেলপুর এলাকার ২৫ নম্বর রেলগেট লাগোয়া মাঠের মধ্যে ইলেকট্রিক পোস্টে অজ্ঞাত পরিচয়ের ওই ব্যক্তির দেহ (body) উদ্ধার হয়। ঘটনার পরই এলাকার মানুষেরা জমা হতে থাকেন। স্থানীয়দের প্রাথমিক অনুমান, ওই ব্যক্তিকে কেউ বা কারা মেরে (murder) ঝুলিয়ে দিয়ে গিয়েছে। খবর দেওয়া হয় থানায়, ঘটনাস্থল থেকে অশোকনগর থানার পুলিস দেহ উদ্ধার করে নিয়ে।
সাত সকালে মাঠের মধ্যে থেকে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। মৃত মাঝবয়সি ব্যক্তির এখনও পর্যন্ত নাম পরিচয় জানা যায়নি। ঘটনার তদন্তে পুলিস।