নিজেদের দলীয় কর্মসূচিতে দক্ষিণী সিনেমার (South Cinema) গান ব্যবহারে অভিযুক্ত কংগ্রেস। আর কপিরাইট লঙ্ঘনের দায়ে শতাব্দী প্রাচীন দলের ট্যুইটার অ্যকাউন্ট (Twitter Account) সাময়িক বন্ধের নির্দেশ বেঙ্গালুরু একটি কোর্টের। একটি সংস্থার অভিযোগের ভিত্তিতে সোমবার এই নির্দেশ দিয়েছে আদালত। শুধু কংগ্রেসের (Congress) ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট নয় দলের ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’র টুইটার হ্যান্ডলও বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। দেশের শতাব্দী প্রাচীন দলের বিরুদ্ধে দক্ষিণ ভারতীয় সিনেমা ‘কেজিএফ-টু’র একটি গান বিনা অনুমতিতে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কন্নড় এই সিনেমার একটি গান ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ কর্মসূচিতে ব্যবহার করেছে বলেই অভিযোগ।
কিছুদিন আগে সিনেমার সঙ্গীত নির্মাতা সংস্থার জনৈক নবীন কুমার এই মর্মে একটি অভিযোগ দায়ের করেন। মূলত দলের তিন নেতার বিরুদ্ধে কপিরাইট লঙ্ঘনের অভিযোগ তোলা হয়। যাদের মধ্যে রাহুল গান্ধীর নামও আছে। অভিযোগ, গত মাসে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ যখন কর্নাটক থেকে তেলঙ্গানার উদ্দেশে যাচ্ছিল, তখন গানটি ব্যবহার করা হয়।
ফেসবুকের (Facebook) মূল সংস্থা মেটা (Meta) চলতি সপ্তাহে হাজার হাজার কর্মী ছাঁটাই (Lay Off) করার পরিকল্পনা করছে বলে জানা যাচ্ছে। কিছুদিন আগে এলন মাস্কের টুইটার সংস্থা গণছাঁটায়ের পথে হেঁটেছিলেন। এবার সেই একই পথ অবলম্বন করলেন মার্ক জুকারবার্গ (Mark Zuckerberg)।
এক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, চলতি সপ্তাহে বুধবারের মধ্যেই মেটা থেকে ছাঁটাইয়ের ঘোষণা করতে পারে কর্তৃপক্ষ। তবে এ বিষয়ে এখনও কিছু বলেনি মেটা কর্তৃপক্ষ। কোম্পানির রাজস্ব টানা দুই আর্থিক ত্রৈমাসিকের জন্য কমে যাওয়ার ফলে এ সিদ্ধান্তের পথে হাঁটতে চলেছে বলে খবর। এমনকি সিইও মার্ক জুকারবার্গ অগাস্টে একটি মিটিং-এ কর্মীদের বলেছিলেন, "কোম্পানিতে একগুচ্ছ লোক রয়েছে যাদের এখানে থাকা উচিত নয়। কর্মীরা যদি মনে করেন তারা মেটা-এর অন্তর্গত নয় তবে ঠিক আছে৷"
অক্টোবর মাসে যে রিপোর্ট প্রকাশ হয়েছিল, তাতে দেখা গিয়েছে, সংস্থার স্টক মার্কেট ভ্যালু অনেক কমে গিয়েছে। অনেকটাই ক্ষতির মুখে পড়েছিল মেটা সংস্থা। এমনকি ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রামের মতো প্ল্যাটফর্মগুলিতে নতুন কর্মী নিয়োগও স্থগিত রাখতে হয়েছে। জুকারবার্গ অনেক ক্ষেত্রে খরচেও লাগাম টেনেছেন। সে কারণেই কর্মী ছাঁটায়ের সিদ্ধান্ত বলে মনে করা হচ্ছে।
সম্প্রতি টুইটার অধিগ্রহণের পর গণছাঁটাইয়ের পথে হেঁটেছেন মাস্ক। তিনি জানিয়েছেন, সংস্থার খরচ নিয়ন্ত্রণে রাখতে, প্রয়োজনের বাইরে কর্মী নিয়োগের কোনও প্রয়োজন নেই। তাই ছাঁটাইকেই একমাত্র উপায় হিসেবে বেঁচে নিয়েছিলেন।
টুইটারে (Twitter) আপনার প্রোফাইলে 'ব্লু টিক' (Blue Tick) রয়েছে? এবার থেকে এর জন্য টুইটারকে দিতে হতে পারে অতিরিক্ত টাকা। শুনে ভাবছেন এ নিয়ম আবার কখন হল? সম্প্রতি টুইটারের মালিকানা নিজের হাতে নিয়ে নানারকম পৰিৱৰ্তন আনতে শুরু করেছেন টেসলার কর্ণধার এলন মাস্ক (Elon Mask)। খোদ মালিক নিজে জানিয়েছেন, ব্যবহারকারীদের প্রোফাইল ‘ভেরিফিকেশন’ পদ্ধতিতে বদল আনা হচ্ছে।
রবিবার এমন কথা এক টুইটার ব্যবহারকারীকে জানিয়েছেন। ওই ব্যবহারকারীর প্রশ্নের উত্তরে মাস্ক বলেন, ‘‘টুইটারে ব্যবহারকারীর প্রোফাইল যাচাই করা বা ভেরিফিকেশনের সমগ্র পদ্ধতিটাই পুনর্গঠন করা হচ্ছে।’’ কিন্তু কী কী পরিবর্তন আনতে চলেছেন সেব্যাপারে স্পষ্টত কিছু জানাননি এই সোশাল মিডিয়ার কর্ণধার।
তবে সূত্রের খবর, ‘ব্লু টিক’ সীমাবদ্ধকরণ হতে চলেছে। যাঁরা টুইটারের ‘ব্লু মেম্বার’ অর্থাৎ যাঁদের টুইটারের সাবস্ক্রিপশন রয়েছে তাঁরাই এর অধিকারী হবে। আর এই ব্লু-টিক সাবস্ক্রিপশনের জন্য প্রত্যেককেই নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা দিতে হয়। সেই খরচও বাড়িয়ে দেওয়া হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। জানা গিয়েছে, সাবস্ক্রিপশনের খরচ বেড়ে হবে ১৯.৯৯ ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় যার মূল্য প্রায় ১৬০০ টাকা।
টুইটারে ব্লু-টিকের অনেক সুবিধাও রয়েছে। নিজের ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্ট রয়েছে তাঁরা নিজেদের সুবিধা মতো মুছতে বা সংশোধন করতে পারেন। টুইটারে নতুন করে ব্লু টিক পেতে চাইলে টাকা দিয়ে আগে সাবস্ক্রিপশন নেওয়ার নিয়ম চালু করতে পারেন মাস্ক। সেই সঙ্গে যাঁদের আগে থেকেই ব্লু টিক রয়েছে, তাঁরা সেটি টিকিয়ে রাখার জন্য ৯০ দিন সময় পাবেন বলে সূত্রের দাবি। এই সময়ের মধ্যে তাঁদের সাবস্ক্রিপশন নিয়ে ফেলতে হবে। তা না হলে ৯০ দিন পর ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্ট থেকেও ব্লু টিক উঠে যেতে পারে।
এর থেকেই স্পষ্ট অনেক পরিবর্তন আনতে পারেন এলন মাস্ক।
সিংহাসনে বসা ছিল সময়ের অপেক্ষা। অবশেষে হাই ভোল্টেজ ড্রামা কাটিয়ে টুইটারের (Twitter) মালিক হিসেবে দায়িত্বভার নিলেন এলন মাস্ক (Elon Musk)। চলতি বছর এপ্রিল মাসে ৪ হাজার ৪০০ কোটি ডলার দিয়ে এই মাইক্রো ব্লগিং স্যোশাল মিডিয়া কিনে নেওয়ার কথা প্রথম ঘোষণা করলেও এতদিন অর্থ সংক্রান্ত আইনি জটিলতায় আটকে ছিল মালিকানা হস্তান্তরের। কিন্তু সকলকে চমকে দিয়ে বুধবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের (USA) সান ফ্রান্সিসকোয় টুইটারের সদর দফতরে উপস্থিত হন তিনি এবং বৃহস্পতিবারেই টুইটার অধিগ্রহণের কথা বিশ্ববাসীর কাছে জানিয়েছেন মাস্ক। তবে উপার্জনের জন্য নয়, বরং মানবতার খাতিরেই টুইটার কিনেছেন তিনি বলে বিবৃতিতে স্পষ্ট করেছেন এলন। সেই সঙ্গে সকলের স্বাধীনভাবে মতপ্রকাশ্রের মাধ্যম হয়ে থাকাই আগামীতেও টুইটারের প্রধান লক্ষ্য থাকবে বলে জানিয়েছেন মাস্ক।
তবে এসবের মধ্যেই এদিন টুইটার অধিগ্রহণ করে এলন মাস্কের প্রথম বার্তা যথেষ্ট চমকপ্রদ! টুইটারের লোগো নীলপাখিকে উদ্দেশ্য করে এলন লিখেছেন, 'দ্য বার্ড ইজ় ফ্রিড' অর্থাৎ 'পাখিকে মুক্ত করে দেওয়া হল।' আর টেসলা কর্তার এই টুইটই এখন হয়ে উঠেছে আলচনার কেন্দ্রবিন্দু। প্রসঙ্গত, ভুয়ো অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার ক্ষেত্রে টুইটারের যথাযথ পদক্ষেপ না করার অভিযোগেই আগে এই মাইক্রোব্লগিং সাইট কেনার ক্ষেত্রে পিছিয়ে গিয়েছিলেন মাস্ক। তবে এখন টুইটারে যে কোনও বিষয় নিয়ে বিতর্ক হলে উপভোক্তারা স্বাধীনভাবে যেমন নিজেদের মতপ্রকাশ করতে পারবেন বলেই জানিয়েছেন তিনি। তবে অধিগ্রহণের পরেই সংস্থার সিইও পরাগ আগরওয়াল ও সিএফও নেড সেগালকে ছাঁটাই করেছেন মাস্ক, যা নিয়েও চলছে চর্চা।
মানুষের বার্থ সার্টিফিকেট হারায়, অ্যাডমিট কার্ড হারায়, পরিচয়পত্র হারায়। কিন্তু কোন মানুষ নিজের ডেথ সার্টিফিকেট হারায়? শুধু হারায় না, সেই নিখোঁজের সন্ধানে বিজ্ঞাপন দেয় সংবাদ মাধ্যমে! হ্যাঁ এমন কীর্তি গড়েছেন অসমের এক ব্যক্তি। আর তাঁর সেই অদ্ভুত বিজ্ঞাপন দেখে জোর চর্চা নেট দুনিয়ায়। হাসির রোল ট্যুইতার-সহ ফেসবুকে।
কী সেই বিজ্ঞাপন? আইপিএএস আধিকারিক রুপিন শর্মা সেই বিজ্ঞাপনের ছবি ট্যুইট করেছেন। ক্যাপশনে লিখেছেন ইটস হ্যাপেন অনলি ইন ইন্ডিয়া। অর্থাৎ ভারতেই এসব ঘটে। সেই বিজ্ঞাপনে রঞ্জিতকুমার চক্রবর্তী নামে এক বিজ্ঞাপনদাতা লিখেছেন, ‘গত ০৭/০৯/২২ তারিখে লামডিং বাজারে আমার মৃত্যুর শংসাপত্র হারিয়ে ফেলেছি। সময় সকাল ১০টা নাগাদ, যার রেজিস্ট্রেশন নম্বর:৯৩/১৮ এবং এসএল নং: ০০৬৮১৩২। নিচে বাবার নাম সুধাংশু বিমল চক্রবর্তী, শিমূলতলা, পোস্ট অফিস/থানা লামডিং, জেলা হোজাই আসাম।
It happens only in #India😂😂😂 pic.twitter.com/eJnAtV64aX
— Rupin Sharma (@rupin1992) September 18, 2022
এই বিজ্ঞাপন নেট মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তেই নানারকম মজার মজার মন্তব্যও উঠে এসেছে। একজন লেখেন, 'বিজ্ঞাপনদাতা কি স্বর্গ থেকে বিজ্ঞাপনটি লিখেছেন?’ একজন লেখেন, 'সার্টিফিকেট যদি খুঁজে পাই, তাহলে কোন ঠিকানায় পাঠাব, স্বর্গ না নরক?' একজন রসিকতার সুরে লিখেছেন 'অদ-ভূত'। একজনের মন্তব্য, 'যে ছেপেছে সে-ও মহান, যে ছাপানোর জন্য বিজ্ঞাপন দিয়েছেন সে-ও মহান।' তবে একাংশ আবার এই বিজ্ঞাপনে অপরাধ প্রবণতাও দেখেছেন। যদিও বেশিরভাগ নেটিজেনের দাবি,'নিছকই নজর কাড়ার জন্য এ ধরনের বিজ্ঞাপন।' সে যা-ই হোক না কেন, এই অদ্ভুত বিজ্ঞাপন কিন্তু নেটিজেনদের মধ্যে শোরগোল ফেলে দিয়েছে।
ফের চর্চায় ললিত-সুস্মিতা (Lalit-Sushmita) জুটি। তবে এবার আলোচনা তাঁদের সম্পর্কের বিচ্ছেদ (Relation Breakup) নিয়ে। বলে রাখা ভাল, সম্প্রতি কিছুদিন আগে জল্পনার মধ্যেই একসঙ্গে লেন্সবন্দি হয়েছিলেন বিশ্বসুন্দরী এবং তাঁর প্রাক্তন রোহমান (Rohman Shawl)। তবে কি ফের নতুন করে শুরু হচ্ছে তাঁদের সম্পর্ক (Relation)? ললিত মোদীর সঙ্গে কাটানো সময় বা সম্পর্কের খবর সবটাই গুজব? যদিও এসব উত্তর অধরাই ছিল। তার মধ্যে নয়া খবর।
টুইটারে পরস্পরকে ‘আনফলো’ করে দিয়েছেন সুস্মিতা এবং ললিত। শুধু তাই নয়, প্রাক্তন আইপিএল কর্তা তার আগে সুস্মিতা এবং তাঁর একসঙ্গে দেওয়া সব ছবি সরিয়ে অন্য প্রোফাইল পিকচার আপলোড করেছেন। টুইটার এবং ইনস্টাগ্রাম বায়ো থেকে মুছে দিয়েছেন সুস্মিতার নাম।
সুস্মিতা এবং রোহমান ২০২১ সালে তাঁদের সম্পর্ক নেই বলে ঘোষণা করেন। তবে বন্ধুত্বটা থাকবে বলে জানিয়েছিলেন। ২০১৮ সালে তাঁদের সম্পর্কের শুরু হয়েছিল। সম্প্রতি যখন আইপিএলের প্রাক্তন কর্তা ললিত মোদী টুইট করে তাঁর সঙ্গে সুস্মিতার সম্পর্ক ঘোষণা করেন। এবং সুস্মিতা সেনকে 'বেটার হাফ' বলে সম্বোধনও করেন। তখন ট্রোলড হন নায়িকা। সেই সময় তাঁর পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন রোহমান। যদিও নায়িকা নিজে এই নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি।
উল্লেখ্য, ২০১০ সাল থেকে লন্ডনে রয়েছেন ললিত মোদী। কর ফাঁকি এবং আর্থিক তছরূপের অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধে নিয়ে আসা হয়েছিল। সেইসময় তিনি ভারত ছেড়ে মার্কিন মুলুকে পাড়ি দিয়েছিলেন।]
বিশেষ বন্ধু সিদ্ধার্থ শুক্লাকে হারিয়ে একেবারে ভেঙে পড়েছিলেন বিগ বস খ্যাত 'পঞ্জাবের ক্যাটরিনা কাইফ' শেহনাজ গিল (Shehnaaz Gill)। ধীরে ধীরে শোক কাটিয়ে ফিরেছেন স্বমহিমায়। ওজন কমিয়ে একেবারে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন সকলকে। সম্প্রতি ইদের (EID) সময় থেকে শোনা যাচ্ছিল শেহনাজ এবং সলমান খানের (Salman Khan) মধ্যে বিশেষ সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। এমনকি একটি ভিডিও বেশ ভাইরাল(Viral) হয়েছে। যেখানে তাঁদের খুব ঘনিষ্ঠ অবস্থায় দেখা গিয়েছে। তবে এবার শোনা যাচ্ছে দূরত্ব তৈরি হয়েছে ভাইজান এবং শেহনাজের মধ্যে।
শোনা যাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায় সলমন খানকে আনফলোও করেছেন শেহনাজ। এই নিয়েই উত্তাল সোশ্যাল মিডিয়া। এমনকি সলমনের ‘কভি ইদ কভি দিওয়ালি’-র সেট ছেড়ে বেরিয়ে গেলেন শেহনাজ। বলিউডে এই ছবির মাধ্যমেই প্রথম প্রবেশ শেহনাজের। সেখানে কী এমন হল যে অভিনেত্রী এমন সিদ্ধান্ত নিলেন?
এর আগে এই ছবি থেকে বিদায় নিয়েছিলেন সলমনের ভগ্নিপতি আয়ুশ শর্মা। চিত্রনাট্য পছন্দ না হওয়ার কারণে এই ছবি থেকে পিছিয়ে আসেন বলে খবর। প্রথম থেকেই খবরের শিরোনামে এই ছবি। এবার নয়া সংযোজন শেহনাজ।
তবে কি বলিউডে ডেবিউ করার আগেই স্বপ্নভঙ্গ হল শেহনাজের? আসলে এমন কিছুই ঘটেনি, সবটাই গুজব। আর সেই গুজবেই মনখারাপ শেহনাজের ফ্যানেদের। তবে ভক্তদের নিজেই স্পষ্ট করে দিয়েছেন অভিনেত্রী।
কী লিখেছেন শেহনাজ? শেহনাজের ইনস্টা স্টোরিতে লিখেছেন, “জোরে জোরে হাসছি। এই সব গুজব আমার প্রত্যেকদিনের হাসির খোরাক। আমি অপেক্ষায় রয়েছি কবে দর্শক এসে ছবিটি দেখবে ও ছবিতে আমাকেও দেখবে।” শেহনাজ জানিয়ে দিয়েছেন সলমনের ছবি থেকে সরে আসার যে খবর রটেছে তা সম্পূর্ণ ভুয়ো। তিনি ছবিটিতে রয়েছেন। অভিনয়ও করছেন।