ডিসেম্বরের ১৫ তারিখ থেকেই জাঁকিয়ে শীতের আমেজে মেতে উঠবেন শহরবাসী, এমনই ইঙ্গিত দিয়েছিল আবহাওয়া দফতর (Meteorological Department)। বেশকিছুদিন শীতের আমেজ থাকলেও বড়দিনে (christmas) তা আর থাকবে না বলেই মনে করছেন আবহবিদরা। বড়দিনের আনন্দ মাটি হতে চলেছে। শুক্রবার দুপুরের পর থেকেই তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করবে। গরমেই কাটবে এবারের বড়দিন এমনই পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। বিপরীত ঘূর্ণাবর্তের কারণেই আবহাওয়ার এই পরিবর্তন বলে জানিয়েছেন আবহবিদরা। একেই ফের করোনার বাড়বাড়ন্তে চিন্তার ভাঁজ আমজনতার কপালে, তার ওপরে শীত গায়েব হয়ে যাওয়ার খবরে হতাশ বাঙালী।
উত্তরবঙ্গের জেলাগুলির ক্ষেত্রে পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, শনিবার থেকে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। ২৫ তারিখের পর তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী ৪৮ ঘণ্টা অর্থাৎ ২৪ ডিসেম্বর শনিবার সকালের উত্তরবঙ্গের সর্বত্র আবহাওয়া শুকনো থাকবে। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ারের কোনও কোনও জায়গায় হাল্কা থেকে মাঝারি কুয়াশা দেখা দিতে পারে। পাশাপাশি উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর ও মালদহে ঘন কুয়াশা দেখা দিতে পারে বলেও সতর্ক করা হয়েছে। আচমকা হারিয়ে যাওয়া শীত ফেরায় খুশি উত্তরবঙ্গবাসী।
এদিকে, দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলির ক্ষেত্রে জানানো হয়েছে, শুক্রবার বিকেল থেকেই তাপমাত্রা বাড়বে। তাই বড়দিনে আর জাঁকিয়ে শীত পড়ার সম্ভাবনা নেই। দিন এবং রাত উভয়ের তাপমাত্রাই বাড়তে শুরু করবে। বৃহস্পতিবার থেকেই কুয়াশার দেখা মিলেছে আকাশে। শুক্রবার সকালেও কুয়াশাচ্ছন্ন ছিল আকাশ। শুক্রবার কলকাতা শহরের তাপমাত্রা রয়েছে ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আর কিছুদিন পরই বড়দিনের (Christmas) উৎসবের মেতে উঠবেন রাজ্যবাসী। প্রায় ৬ থেকে ৭ মাস সহ্য করতে হয় প্যাঁচপ্যাঁচে গরম। তবে বছরের শেষ ও শুরুতে বাঙালীরা শীতের (winter) আমেজে মেতে উঠেন। কিন্তু সেই মাস তিনেকও যদি গরমে অনুভূতি হয় তাহলে বলুন তো কেমন লাগবে? রাজ্যের তাপমাত্রা আপাতত উর্দ্ধমুখী হতে চলেছে, এমনটাই জানিয়েছেন আবহবিদরা। আবহবিদরা জানিয়েছেন, এবছরের শীতে সেই কনকনে ভাব নেই, রোদ পোহানোর সেই বিষয়টি নেই। বড়দিনে এবার রীতিমতো ঘামতেও হতে পারে কলকাতাবাসীদের। পূর্বাভাস জানানো হয়েছে, বড়দিনে শহরের তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রিতে পৌঁছতে পারে। আগামী পাঁচদিন বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। এদিকে, আগামী দুদিন ঘন কুয়াশার (fog) আচ্ছাদনে ঢাকা পড়তে চলেছে মালদহ (Maldah) ও দুই দিনাজপুর।
দক্ষিণবঙ্গের ক্ষেত্রে জানানো হয়েছে, রবিবার ও সোমবার ১৯-২০ ডিগ্রিতে চড়তে পারে কলকাতার পারদ। দক্ষিণবঙ্গের উপকূলের জেলা-সহ বেশ কিছু জেলাতে সকালের দিকে হালকা কুয়াশা পড়তে পারে। তবে বেলা হলেই পরিষ্কার হবে আকাশ। সপ্তাহান্তের দিকে কোথাও কোথাও আংশিক মেঘলা আকাশের সম্ভাবনাও রয়েছে। আগামী ৫দিন মূলত পরিষ্কার থাকবে দুই বঙ্গের আকাশ, বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। শুক্রবার থেকেই হতে চলেছে এই হাওয়া বদল। মূলত, বঙ্গোপসাগরে বিপরীত ঘূর্ণাবর্তের জেরে জলীয় বাষ্প ঢুকবে ওই দিন থেকে। ফলে দক্ষিণবঙ্গ এবং উত্তরবঙ্গের তাপমাত্রা ক্রমশ বাড়বে। অন্যদিকে উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে আগামী কয়েকদিন তিন জেলায় ঘন কুয়াশার দাপট থাকবে।
আবহবিদরা আগেই জানিয়েছিলেন, ডিসেম্বরের ১৫ তারিখের পর থেকে রাজ্যে পড়বে জাঁকিয়ে ঠাণ্ডা। আর সেইমতই পৌষের শুরু থেকে ঠাণ্ডা (winter) হাওয়া সঙ্গেই জাঁকিয়ে শীত পড়তে শুরু করেছে রাজ্যে। জেলায় জেলায় ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে পারদ পতন। কলকাতা (Kolkata) সহ আশপাশের জেলাগুলির তাপমাত্রা (temperature) ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসেরও নিচে নেমেছে। রবিবার শহরের তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি ছিল। তবে অন্যান্য কয়েকটি জেলার তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রিতেও নেমেছিল। আবহবিদদের পূর্বাভাস অনুযায়ী ১৫ তারিখ থেকেই শীতের আগমন হয়েছে রাজ্যে। রবিবার মেঘলা আকাশ সঙ্গেই রোদের তেজ ছিল না। সেইরকমই সোমবারও সকাল থেকে শীত অনুভূত হচ্ছে। সঙ্গেই মেঘলা আকাশ। উত্তুরে হাওয়ার দাপটেই এই পারদ পতন বলে জানিয়েছে আবহবিদরা। আগামী ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত তাপমাত্রার এই পারদ পতন জারি থাকবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।
এদিকে, উত্তরবঙ্গেও পাল্লা দিয়েই পারদ নিম্নমুখী জারি। দার্জিলিংয়ের তাপমাত্রা ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, কালিম্পং ও কার্শিয়ায়ের তাপমাত্র ৭ থেকে ৮ ডিগ্রির মধ্যেই রয়েছে। শীতের ছুটির মুখে তাপমাত্রার এই পতন পর্যটকদের আরও ভিড় বাড়াবে বলে মনে করছে হাওয়া অফিস। অন্যদিকে জলপাইগুড়ি, শিলিগুড়ি সহ একাধিক জেলায় বাধাহীন উত্তুরে হাওয়া ঢুকতে শুরু করেছে।
দক্ষিণবঙ্গের কোথাও আবার নেমে গিয়েছে ১০ ডিগ্রির নিচে তাপমাত্রা। শ্রীনিকেতনের তাপমাত্রা ৯ ডিগ্রি। পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব এবং পশ্চিম বর্ধমানের তাপমাত্রা নেমে গিয়েছে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। তবে শহর কলকাতার তাপমাত্রা গতকালের চেয়ে ১ ডিগ্রি বেড়েছে।
শীতের (Winter) আমেজ শহরজুড়ে। প্রায় ২ ডিগ্রি তাপমাত্রা কমেছে শহরের। আলিপুর আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, শনিবার কলকাতার (Kolkata) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি কম। শুক্রবারও শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল প্রায় একই। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে।
অন্যদিকে, শুক্রবার উত্তরবঙ্গে দার্জিলিঙের তাপমাত্রা ৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শিলিগুড়ি শহরের তাপমাত্রা ১৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, দক্ষিণ দিনাজপুর, মালদহ, আলিপুরদুয়ার ও উত্তর দিনাজপুরে তাপমাত্রা নেমেছিল প্রায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। উত্তরবঙ্গে শুক্রবার ভোর থেকেই প্রায় গড় তাপমাত্রা ২ ডিগ্রির কাছাকাছি নেমে গিয়েছে সব জায়গাতেই। কনকনে ঠান্ডায় সকাল থেকেই। কুয়াশায় ঢাকা শিলিগুড়ি থেকে আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি থেকে কোচবিহার।
হাওয়া অফিস জানিয়েছে, বাধা ছাড়াই উত্তুরে হওয়া বইছে ফুরফুর করে। আর এরজন্যই ক্রমশ নিম্নমুখী তাপমাত্রা। পাশাপাশি জলীয় বাষ্প কম থাকায় শীতল শুষ্ক আবহাওয়া বজায় থাকবে দক্ষিণবঙ্গে। এদিকে, পশ্চিমের জেলাগুলিতে শীতের দাপট বেশি থাকবে। শুক্রবার দক্ষিণবঙ্গের মধ্যে পশ্চিম বর্ধমানের পানাগড়ের তাপমাত্রা ছিল ৮.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পাশাপাশি আসানসোলেও নেমেছে পারদ। তাপমাত্রা ১১.৯ ডিগ্রি। পুরুলিয়াতেও তাপমাত্রা নিম্নমুখী।
এবার রাজ্যে আবহাওয়ার (weather) বড়সড় বদল হতে চলেছে, এমনই জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস (Meteorological Office)। হাওয়া অফিসের তরফে জানানো হয়েছে, জাঁকিয়ে ঠান্ডা (winter) পড়বে এবার। সঙ্গে তুষারপাতও (snowfall) হবে। এদিকে, এবছর এখনও পর্যন্ত রাজ্যে ১৫ ডিগ্রির নিচে তাপমাত্রা নামেনি। কিন্তু এবার সেই প্রতীক্ষার অবসান হতে চলেছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, সপ্তাহান্তে অর্থাত্ শনিবার ও রবিবার তাপমাত্রার বিরাট বদল হতে চলেছে। সেই সময় কলকাতার তাপমাত্রা হতে পারে ১৫ ডিগ্রিরও কম। আবার জেলাগুলিতেও তাপমাত্রা আরও নিম্নমুখী হবে। সেই তাপমাত্রা নামতে পারে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসেরও নিচে।
অন্যদিকে, জাঁকিয়ে শীতের পরিস্থিতি রাজ্যজুড়ে তৈরি হচ্ছে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। কয়েকদিনের মধ্যেই দিনের ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে অনেকটাই নিচে নামবে। মূলত, পশ্চিমী ঝঞ্ঝা সরে যেতেই উত্তুরে হাওয়া বইতে শুরু করবে। উত্তর-পশ্চিমের শীতল হাওয়া বৃহস্পতিবার থেকে বইবে। যার জন্যই এই বড়সড় বদল রাজ্যজুড়ে।
তবে খুশির খবর পর্যটকদের জন্যও। উত্তরবঙ্গে জাঁকিয়ে ঠাণ্ডা তো পড়বেই সঙ্গেই সিকিমে তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। সঙ্গে বৃষ্টিও হবে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। মূলত, দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলায় এই বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। কলকাতা ও আশপাশের জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা সকালের দিকে দেখা যাবে। পরিষ্কার আকাশ থাকবে সারাদিন।
ফের নামতে পারে শহরের তাপমাত্রা। ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তারও নিচে তাপমাত্রা (temperature) নামবার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহবিদরা (Meteorologists)। পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আগামী ২০ তারিখের মধ্যেই তাপমাত্রার বড়সড় পরিবর্তন হবে। বাংলার জেলাগুলিতেও এবার পড়বে জাঁকিয়ে ঠান্ডা (winter)। এক ধাক্কায় তা ১২ ডিগ্রির নিচেও নেমে যেতে পারে। এমনই আবহাওয়া হবে আগামীদিন অর্থাত্ ১৫ থেকে ২০ তারিখের মধ্যেই তৈরি হবে।
উত্তরবঙ্গের (North Bengal) জেলাগুলির ক্ষেত্রে আবহাওয়া পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টা অর্থাৎ ১৫ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যে আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। বুধবার তাপমাত্রার তেমন কোনও পরিবর্তন হয়নি। তবে বৃহ্স্পতিবার থেকে পরপর তিনদিনে হিমালয় সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গের তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে।
অন্যদিকে দক্ষিণবঙ্গের (South Bengal) জেলাগুলির ক্ষেত্রে পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা অর্থাৎ ১৫ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যে দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়াও শুষ্ক থাকবে। আগামী দুদিন তাপমাত্রার কোনও বড়সড় পরিবর্তন হবে না। তবে এরপর তিনদিনে তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হ্রাস পেতে পারে।
এদিকে, কলকাতা ও আশপাশের এলাকার পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় আকাশ পরিষ্কার থাকবে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৯ ও ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে।
শুক্রবার ছিল মরশুমের শীতলতম দিন। কিন্তু ঠিক পরের দিনই অর্থাত্ শনিবার ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উধাও সেই ঠাণ্ডা। আবহবিদদের মতে, জাঁকিয়ে শীতের (winter) আগেই কাঁটা হয়ে দাঁড়াল ঘূর্ণিঝড় মান্দাস। ঘূর্ণিঝড় মান্দাস শুক্রবার রাতে মামাল্লাপুরম (Mamallapuram) উপকূলে আছড়ে পড়ার পর, চেন্নাইয়ের (Chennai) বেশ কয়েকটি অংশ ভারী বৃষ্টিপাত (rain) এবং প্রবল হাওয়ার সম্মুখীন হয়। এদিকে আলিপুর আবহাওয়া অফিস সূত্রে খবর, আগামী ৩-৪ দিন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে তাপমাত্রা ২-৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি থাকবে। ফলে শীতের অনুভূতি থেকে বিরত থাকবে মানুষ। পাশাপাশি এবঙ্গে আগামী ৪৮ ঘণ্টা অর্থাত্ সোমবার পর্যন্ত মেঘলা থেকে হালকা মেঘলা আকাশ থাকার সম্ভআবনা রয়েছে। আগামী পাঁচদিন কোথাও বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই।
আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, শনিবার থেকে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে। বঙ্গোপসাগর থেকে জলীয় বাষ্প ঢোকায় মেঘলা আকাশের কারণে ফের পারদ ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনা। বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই দক্ষিণবঙ্গে। তবে ফের পারদ পতন হলেও ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে বঙ্গে। অন্যদিকে, শনিবার সকালের মধ্যে উত্তরবঙ্গের আবহাওয়ার তেমন কোনও পরিবর্তন হবে না। আগামী ২৪ ঘণ্টা রাতের তাপমাত্রার তেমন কোনও পরিবর্তন না হলেও, পরের তিন দিনে তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়তে পারে হিমালয় সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে।
ফের নামল শহরের তাপমাত্রার (temperature) পারদ। বৃহস্পতিবার রাত থেকে কাঁপছে শহর। কলকাতায় শুক্রবার মরশুমের সবচেয়ে শীতলতম দিন, এমনই জানিয়েছে হাওয়া অফিস। শহরের তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। অন্যদিকে ইতিমধ্যেই বীরভূম-বর্ধমান সহ একাধিক জেলার তাপমাত্রার পারদ পতন শুরু হয়ে গিয়েছে। এদিকে, আসানসোলের (Asansol) তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়ায়ে পৌঁছে গিয়েছে। তবে আবহাওয়াবিদরা আগেই জানিয়েছিলেন, ১৫ ডিসেম্বরের আগে জাঁকিয়ে শীত (winter) পড়ার কোনও সম্ভাবনা নেই শহরে। কিন্তু এরমধ্যেই তাপমাত্রার হঠাৎ পতন ঘটায় কিছুটা ভাবনায় ফেলেছে তাঁদের।
এদিকে আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এই মুহূর্তে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে মান্দস। এটি একটি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। উপকূলের কাছাকাছি শক্তি হারিয়ে ফের সাধারণ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। শুক্রবার মাঝরাতে অথবা শনিবার সকালে এটি পুদুচেরি ও তামিলনাড়ুর শ্রীহরিকোটার মাঝামাঝি মহাবলীপুরমের উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে।
আবহাওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, শনিবার সকালের মধ্যে উত্তরবঙ্গের আবহাওয়ার তেমন কোনও পরিবর্তন হবে না। আগামী ২৪ ঘণ্টা রাতের তাপমাত্রার তেমন কোনও পরিবর্তন না হলেও, পরের তিন দিনে তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়তে পারে হিমালয় সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে। একইসঙ্গে শনিবার সকালের মধ্যে দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ারও তেমন কোনও পরিবর্তন হবে না। উত্তরবঙ্গের মতোই আগামী ২৪ ঘণ্টায় রাতের তাপমাত্রার তেমন কোনও পরিবর্তন না হলেও, পরের তিন দিনে তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়তে পারে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে।
সপ্তাহের প্রথম কয়েকদিন উষ্ণতা বেড়েছিল শহরের (Kolkata weather)। কিন্তু সপ্তাহান্তে চিত্রটা বদলেছে। তার মধ্যে শনিবারকে মরশুমের শীতলতম দিন (Coldest Day) ঘোষণা করেছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Office)। এদিন পারদ পতনের জেরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা দাঁড়িয়েছে ১৭ ডিগ্রির নিচে। আগামি ৪৮ ঘণ্টা ১৬ ডিগ্রির নিচে নামতে পারে পারদ সূচক। এমন পূর্বাভাস আলিপুর আবহাওয়া দফতরের। জানা গিয়েছে, সপ্তাহ শেষের প্রথম দিন অর্থাৎ শনিবার শহরের আকাশ পরিষ্কারই থাকবে। নেই বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস।
সূত্রের খবর, রাজ্যের পশ্চিমের জেলাগুলিতেও তাপমাত্রা বেশ খানিকটা কমেছে। কয়েকটি জেলায় তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রিতে নেমেছে। পূর্বাভাসে বলা, কলকাতায় রাতের দিকেও তাপমাত্রা বেশ খানিকটা কমবে। শীত শীত ভাব অনুভূত থাকবে দিনের বেলাতেও।
বছরের শেষ মাসে ক্যালেন্ডারের পাতা ঢুকলেও সেভাবে ঠাণ্ডা অনুভূত হচ্ছিল না। কিন্তু চলতি সপ্তাহের প্রথম-দ্বিতীয় সপ্তাহে ধাপে ধাপে কমবে ঠাণ্ডা। হাওয়া অফিস জানিয়েছিল, মধ্য বঙ্গোপসাগরের দিক থেকে আসা ঘূর্ণাবর্তের প্রভাবে জোরালো হচ্ছে না উত্তুরে হাওয়া।
নভেম্বরের প্রথমদিক থেকেই ধীরে ধীরে শীতের আমেজে মেতে ছিলেন বঙ্গবাসী। তবে মাস শেষে সেই শীতের আমেজ উধাও। মঙ্গলবারের পর বুধবারেও বাড়ল কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের (South Bengal) বিভিন্ন জায়গায় ন্যূনতম তাপমাত্রা। ৭২ ঘণ্টার ব্যবধানে ৫ ডিগ্রি বাড়ল রাতের তাপমাত্রা। এই একই আবহাওয়া জারি থাকবে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায়, এমনই জানিয়েছে হাওয়া অফিস। তবে পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, সপ্তাহান্তে ফের কিছুটা পড়তে পারে শীত। কিন্তু ততদিন এই আবহাওয়াই বজায় থাকবে।
এদিকে, আবহাওয়া পূর্বাভাসে উত্তরবঙ্গের (North Bengal) জেলাগুলির ক্ষেত্রে জানানো হয়েছে, আগামী ৪৮ ঘণ্টা অর্থাৎ ২ ডিসেম্বর, শুক্রবার সকাল পর্যন্ত উত্তরবঙ্গের সবকটি জেলায় পরিষ্কার থাকবে আকাশ। কোথাও বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। আগামী ৫ দিন তাপমাত্রা পরিবর্তনের তেমন কোনও সম্ভাবনা নেই।
পাশাপাশি দক্ষিণবঙ্গের ক্ষেত্রে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী ৪৮ ঘণ্টা অর্থাৎ ২ ডিসেম্বর, শুক্রবার দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ার তেমন কোনও পরিবর্তন হবে না। তবে বৃহস্পতিবার থেকে তিনদিন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে।
কলকাতা ও আশপাশের এলাকার পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় আকাশ পরিষ্কার থাকাবে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩০ ও ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই।
বঙ্গে প্রবেশ করতে শুরু করেছে উত্তুরে হাওয়া। যার জেরে নামছে তাপমাত্রার (temperature) পারদ। রেকর্ড পতন শহর কলকাতায় (Kolkata)। শুক্রবার আরও নামল তাপমাত্রার পারদ। আলিপুর আবহাওয়া (Weather) দফতর জানিয়েছেন, সপ্তাহ শেষে আরও কমতে পারে তাপমাত্রা। এককথায় জমিয়ে শীত উপভোগ করছেন শহরবাসী। জেলায় জেলায় কাঁপিয়ে ঠান্ডা পড়েছে।
উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও জাঁকিয়ে পড়তে শুরু করেছে শীত। হু হু করে নামছে তাপমাত্রার পারদ। দার্জিলিং, কালিম্পং, কার্শিয়াংয়ে মনোরম আবহাওয়া। ঝকঝকে পরিষ্কার আকাশে প্রায় প্রতিদিনই উঁকি দিচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা। পর্যটকদের ভিড় বাড়ছে দার্জিলিঙে। অন্যদিকে আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, মালদহেও জাঁকিয়ে শীত পড়তে শুরু করেছে। আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।
দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতেও শীতের কাঁপুনি বাড়ছে। বিশেষ করে পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে জাঁকিয়ে শীত পড়তে শুরু করেছে। গত কয়েকদিন পুরুলিয়া বাঁকুড়ার তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নীচে নেমে গিয়েছে। আগামী কয়েকদিন সেই তাপমাত্রার পতন আরও বাড়বে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। কাজেই দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে জাঁকিয়ে শীত পড়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার আরও কমল তাপমাত্রা। কলকাতার তাপমাত্রা ১৬.৫ ডিগ্রিতে নেমে গিয়েছে। গত ৫ বছরে নভেম্বর মাসের পারদ পতনের রেকর্ড ভেঙে গিয়েছে। গত পাঁচ বছরে নভেম্বর মাসে শহরের তাপমাত্রার এতটা পতন হয়নি। আগামী কয়েকদিন আরও কমবে শহরের তাপমাত্রা এমনই পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস।
সুখবোই! আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, রবিবার থেকে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় রাতের তাপমাত্রা (Temperature) হ্রাস পাবে। কোনও কোনও জায়গায় তা ২-৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমে যেতে পারে। এই তাপমাত্রা হ্রাস অস্থায়ী বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া (Weather) দফতর। জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu & Kashmir) থেকে উত্তর-পশ্চিমের বায়ু উত্তরপ্রদেশ-বিহার হয়ে রাজ্যে ঢুকতে শুরু করেছে। এরফলেই রাজ্যে তাপমাত্রা হ্রাস হতে চলেছে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ, রবিবার দার্জিলিং এবং কালিম্পং-এর কোথাও কোথাও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হাল্কা বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া শুকনো থাকবে। পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা অর্থাৎ সোমবার সকালের মধ্যে সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে। আগামী দিন তিনেকে বিভিন্ন জায়গায় তাপমাত্রা ২-৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হ্রাস পেতে পারে বলে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া দফতর সূত্রে আরো খবর, দক্ষিণবঙ্গে আজ, রবিবারও সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে। উত্তরবঙ্গের মতোই দক্ষিণবঙ্গেরও বিভিন্ন জায়গার তাপমাত্রা ২-৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হ্রাস পেতে পারে বলে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, কলকাতা ও আশপাশের এলাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩১ ও ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। শনিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২০.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক। আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯২ শতাংশ।
নভেম্বর মাস পড়ে গিয়েছে। এই সময় ভোরের দিকে কিছুটা শিরশিরানি হলেও জাকিয়ে ঠান্ডা (winter) পড়তে দেরি আছে। ভোরের ঠান্ডা বেলা বাড়তেই উধাও হয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে আকাশ পরিষ্কার। এই পরিস্থিতির আপাতত আবহাওয়া পরিবর্তনের কোনও সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর (Meteorological Department)। তবে পাহাড়ি এলাকায় ভোর কিংবা সন্ধ্যার দিকে কুয়াশা থাকতে পারে। দিন ও রাতের তাপমাত্রার বড় কোনও হেরফের হবে না বলেই পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে।
হাওয়া অফিস সূত্রে উত্তরবঙ্গের (North Bengal) জেলাগুলির আবহাওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আপাতত হিমালয় সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গে আগামী পাঁচদিন সকাল ও রাতের তাপমাত্রা একই থাকবে। আগামী ২৪ ঘণ্টা অর্থাত্, ৩ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যে উত্তরবঙ্গের সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে। তবে মেঘলা আকাশের দেখা মিললেও বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। তবে নভেম্বরের মাঝামাঝি সময় থেকে উত্তরবঙ্গের পারদ নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলেই পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে।
অন্যদিকে, দক্ষিণবঙ্গের (South Bengal) ক্ষেত্রে জানানো হয়েছে, আপাতত এবঙ্গের আবহাওয়ার কোনও পরিবর্তন হবে না। আগামী ২৪ ঘণ্টা অর্থাত্ ৩ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যে সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে। পাশাপাশি তাপমাত্রার পরিবর্তনের তেমন কোনও সম্ভাবনা নেই।
কলকাতা (Kolkata) ও আশপাশের এলাকায় আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩২ ও ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে।
বর্তমানে রাজ্য থেকে কার্যত বিদায় নিয়েছে বর্ষা (Monsoon)। বেশ কয়েকদিন ধরেই শুকনো আবহাওয়ায় সকালের দিকে তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পাচ্ছে। আর এই আবহাওয়াই আপাতত বজায় থাকবে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। বৃষ্টির (rain) কোনও পূর্বাভাস নেই বলেও জানানো হয়েছে। তবে ১৮ ই অক্টোবর অর্থাত্ আজ উত্তর আন্দামান সাগরে (North Andaman Sea) নিম্নচাপ তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ২০ অক্টোবর সেটি গভীর নিম্নচাপে (deep depression) তৈরির সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু তা কতটা সক্রিয় হবে, বাংলার ওপরে তার কতটা প্রভাব পড়বে, তা এখনই কোনও নিশ্চিত ভাবনা নেই আবহাওয়াবিদদের।
হাওয়া দফতরের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আগামী ৪৮ ঘণ্টা অর্থাৎ ১৯ অক্টোবর বুধবার সকালের মধ্যে উত্তরবঙ্গের সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনোই থাকবে। কোথাও কোনওরকম বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। হিমালয় সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রারও কোনও পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই
এদিকে, দক্ষিণবঙ্গের ক্ষেত্রে পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আগামী ৪৮ ঘণ্টা অর্থাৎ ১৯ অক্টোবর বুধবার সকালে দক্ষিণবঙ্গের সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে। কোথাও বৃষ্টির পূর্বাভাস আপাতত নেই। অন্যদিকে, তাপমাত্রার পরিবর্তনেরও তেমন কোনও পূর্বাভাস নেই বলেই জানিয়েছে হাওয়া অফিস।
কলকাতার ক্ষেত্রে আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, কলকাতা ও আশপাশের এলাকার আকাশ সাধারণভাবে পরিষ্কার থাকবে। এদিন সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩৩ ও ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে।
ফের উত্তরবঙ্গে বৃষ্টি। মৌসুমী অক্ষরেখা (axis) বেশ খানিকটা সরে গিয়ে হিমালয়ের বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চলে অবস্থান করছে। এরফলে উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়লেও দক্ষিণবঙ্গে (south bengal) বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা কম। হাওয়া অফিসের সূত্র অনুসারে চলতি সপ্তাহে ইতস্থত বিক্ষিপ্ত কম ও অতি কম মাত্রায় বৃষ্টিপাত হবে দক্ষিনবঙ্গে। অপরদিকে আগামী ৪-৫ দিন উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির পরিমাণ স্বাভাবিকের থেকে বেশ খানিকটা বেশি হবে। উত্তর বঙ্গের পাঁচটি জেলা দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা।
আজ শহর কলকাতা ও তার উপকন্ঠে সারা দিনের তাপমাত্রা (temperature) ঘোরাফেরা করবে ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছেপিঠে। বাতাসে আদ্রতার পরিমাণ ৭০ শতাংশের কাছে পিঠে থাকলেও। বৃষ্টিপাতের (rainfall) সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে। বাতাস বইবে ১৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার আশেপাশে। গোটা দিন ধরেই গুমোট অস্বস্তিকর পরিবেশ বজায় থাকবে।