প্রকাশ্যে এক যুবককে কুপিয়ে খুন (Murder) করার অভিযোগ। অভিযোগ উঠেছে তাঁর শ্বশুর-শাশুড়ি ও অন্যান্য আত্মীয়দের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) কৃষ্ণগিরি জেলায়। ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে পুলিস (Police)। পুলিস যুবককে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এরপরই যুবকের দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়।
এই খুনের ভিডিও মোবাইলে রেকর্ড করেছেন কেউ কেউ। ফলে প্রকাশ্যে এই খুনের ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সমাজমাধ্যমে। ভিডিওতে দেখা যায়, রাস্তায় ফেলে নৃশংসভাবে যুবককে কোপাচ্ছেন এক জন। বাকিরা যুবককে শক্ত করে ধরে রয়েছেন। এমনকি খুনের পরে ঘটনাস্থল থেকে দ্রুত পালিয়ে যায় অভিযুক্তেরা।
জানা গিয়েছে, মৃত যুবকের নাম জগন (২৮)। কিছু দিন আগেই তিনি তাঁর প্রেমিকাকে বিয়ে করেছিলেন। কিন্তু প্রেমিকার পরিবারের কেউই এই বিয়েতে সম্মতি দেয়নি। তাই পরিবারের অমতে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করেন তাঁরা। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, মঙ্গলবার যুবকের শ্বশুর দেখা করার জন্য তাঁকে ডেকে পাঠান। যুবক কৃষ্ণগিরি রোডের কাবেরীপতিনাম এলাকায় সেই মতো দেখাও করতে যান। সেখানে গিয়ে তিনি তরুণীর বাবা-মা সহ বেশ কিছু আত্মীয়দের একসঙ্গে দেখে্ন। তাঁরা দল বেঁধে যুবককে মারধরও করেন এবং এরপরই প্রকাশ্যেই তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুন করেন বলে অভিযোগ। মৃতের পরিবারের দাবি, অবিলম্বে দোষীদের গ্রেফতার করে তাঁদের উপযুক্ত শাস্তির দেওয়া হোক।
অভিযুক্তদের খোঁজে পুলিসের তরফে একটি বিশেষ দল গঠন করা হয়েছে। প্রত্যেকটি এলাকায় চিরুনি তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিস।
অল্পের জন্য বড় দুর্ঘটনার থেকে রক্ষা পেলেন অধ্যাত্মিক গুরু শ্রী শ্রী রবিশঙ্কর (Sri Sri Ravishankar)। তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) তিরুপুর থেকে বেঙ্গালুরুর উদ্দেশ্যে হেলিকপ্টারে যাচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে জরুরি অবতরণ (Emergency Landing) করে হেলিকপ্টারটি। তিনি এখন সুস্থ রয়েছেন। বড় দুর্ঘটনা ঘটার আগেই চালকের উপস্থিত বুদ্ধির জেরে দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পান গুরু রবিশঙ্কর।
ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার। পরিস্থিতি বেগতিক বুঝে তামিলনাড়ুর ইরোড জেলার সত্যমঙ্গলম নামের এক আদিবাসী গ্রামে জরুরি অবতরণ করতে বাধ্য হন হেলিকপ্টার চালক।
রবিশঙ্কর ছাড়াও হেলিকপ্টারে আরও চার যাত্রী ছিলেন। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সকলেই সুস্থ আছেন। কারও কোনও আঘাত লাগেনি। যদিও অবতরণ করার পর ৫০ মিনিট অপেক্ষা করে ফের গন্তব্যের উদ্দেশ্যে উড়ে যান প্রত্যেকে।
তথ্য অনুযায়ী, খারাপ আবহাওয়ার কারণে হেলিকপ্টারটি জরুরি অবতরণ করা হয়। এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই চিন্তিত হয়ে পড়েন দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে থাকা ‘আর্ট অফ লিভিং’-র প্রতিষ্ঠাতার ভক্তরা। পরে অবশ্য ‘আর্ট অফ লিভিং’-এর তরফে জানানো হয়, “গুরুদেব ভাল আছেন। চিন্তার কোনও কারণ নেই।”
জনসমক্ষে স্ত্রীকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে খুনের (Murder) অভিযোগ উঠল স্বামীর বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) ভেলোরে। পুলিস জানিয়েছে, মৃতার নাম পুনিতা। এই মর্মান্তিক ঘটনা ধরা পড়েছে সিসিটিভি ফুটেজে (CCTV Footage)। ইতিমধ্যে অভিযুক্তকে গ্রেফতার (Arrested) করেছে পুলিস।
ঘটনার ফুটেজ ভাইরাল হয়ে গিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। যদিও সেই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি সিএন পোর্টাল। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে লোকজন। তার মাঝে স্ত্রীকে ধাক্কা দিতে দিতে রাস্তায় এগিয়ে যায় অভিযুক্ত স্বামী। এরপর হঠাৎ ছুরি বার করে স্ত্রীকে এলোপাথারি কোপাতে শুরু করেন যুবক। নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন মহিলা। কিন্তু সাত বার স্ত্রীর শরীরের একাধিক অংশে কোপ মারতে দেখা যায় যুবককে। ঘটনাস্থলেই লুটিয়ে পড়েন মহিলা। আর রাস্তায় থাকা লোকজন কেউ দাঁড়িয়ে দেখছিলেন। আবার কেউ পাশ কাটিয়ে সরে যাচ্ছিলেন। একবারের জন্য কেউ আটকাতে আসেননি। এরপর রাস্তায় স্ত্রীকে ফেলে রেখে হেঁটে বেড়িয়ে যান অভিযুক্ত।
পুলিস ঘটনাস্থলে এসে মহিলাকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসা চলাকালীন তাঁর মৃত্যু হয়েছে। জানা গিয়েছে, ওই মহিলা একটি বেসরকারি জুতোর সংস্থায় চাকরি করতেন। সোমবার রাতে কাজ সেরে বাড়ি ফেরার সময় তাঁকে আক্রমণ করেন স্বামী জয়শঙ্কর। অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। তবে, কী কারণে এই ঘটনা তা তদন্ত করে দেখছে পুলিস।
অর্থ, প্রেম, বদলা-র জেরে খুনের ঘটনা প্রায়ই শোনা যায়। তবে পোষ্য প্রেমীর হাতে(pet lover) প্রতিবেশীর খুনের ঘটনা বিরল। বৃহস্পতিবার সেই ঘটনাই ঘটেছে তামিলনাড়ুর (Tamilnadu) দিন্দিগুল জেলার থাডিকোম্বু থানা এলাকায়। পোষ্যকে ‘কুকুর’ বলে ডাকায় প্রতিবেশী বৃদ্ধের বুকে ঘুষি মারেন এক প্রতিবেশী যুবক। সেই আঘাতেই মৃত্যু হয় ওই বৃদ্ধের। জানা গিয়েছে, মৃতের নাম রায়াপ্পান (৬২)।
স্থানীয়দের দাবি, নির্মলা ফতিমা রানি এবং তাঁর দুই ছেলে ড্যানিয়েল ও ভিনসেন্ট একটি কুকুর পোষেন পাড়ায়। একাধিক বার তাঁদের আদরের পোষ্যকে নাম ধরে ডাকার জন্য রায়াপ্পান ও তাঁর পরিবারকে সতর্ক করেছিলেন ড্যানিয়েলরা। কিন্তু বলা সত্ত্বেও নাম ধরে না ডেকে ‘কুকুর’ বলে সম্বোধন করতেন সেই বৃদ্ধ।
পুলিস জানিয়েছে, রায়াপ্পান নিজের নাতি কেলভিনকে মাঠে জলের পাম্প বন্ধ করতে পাঠিয়েছিলেন। প্রতিবেশীদের ওই কুকুরটি পথে থাকতে পারে সেই ভয়ে একটি লাঠি সঙ্গে নিয়ে যেতে বলেছিলেন রায়াপ্পান। আড়ি পেতে সেই কথা শুনে ফেলেন ড্যানিয়েল। এরপর ক্ষুব্ধ ড্যানিয়েল ওই বৃদ্ধকে আক্রমণ করেন। সঙ্গে সঙ্গে মাটিতে পড়ে যান তিনি। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে পরিবার-সহ পালান ড্যানিয়েল। তবে শুক্রবারে পুলিস তাদের আটক করেছে। শুধুমাত্র কুকুরকে কেন্দ্র করেই এই খুন, নাকি এই ঘটনার পিছনে অন্য কোনও কারণ আছে, তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
নতুন বছর উপলক্ষে বাড়িতে বাজি মজুত রেখেছিল। বর্ষবরণের রাত (New Year 2023) উদযাপনের জন্য রাখা হয়েছিল এই বাজি। সেই মজুত রাখা বাজি বিস্ফোরণে (Explosion) মৃত্যু হল অন্তত ৩ জনের, আহত কমপক্ষে ৫ জন। বছরের শেষ দিন, শনিবার ঘটনাটি ঘটেছে তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) নমক্কালে।
উল্লেখ্য, বেশিরভাগ বাজি উৎপন্ন হয় তামিলনাড়ুর তিনটি জায়গায়— নমক্কাল, শিবকাশী এবং বিরুধুনগরে। বলা যায়, প্রায় ৭৫ শতাংশ বাজি তৈরি হয় এই জায়গাগুলিতে। শনিবার সকালে সেখানকার একটি বাড়ি হঠাৎই প্রবল বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে। বিস্ফোরণের শব্দে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন এলাকাবাসীরাও। ঘটনাস্থলে এসে দেখেন ওই বাড়ির এক বৃদ্ধা মারা গিয়েছেন। সেই সঙ্গে আরও দু'জনের মৃতদেহ উদ্ধা করেন। আর বিস্ফোরণে আহত হয়েছেন ৫ জন। তাঁদের শরীর আগুনে পুড়ে যান। একজনের অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।
কীভাবে এই বিস্ফোরণ হল? এর পিছনে অন্য কোনও কারণ রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিস। যদিও পুলিসের প্রাথমিক অনুমান, প্রচুর পরিমাণে বাজি এক জায়গায় জড়ো করে রাখা হয়েছিল। যা থেকে আগুন লেগে থাকতে পারে। আবার পাশাপাশি এও অনুমান করা হচ্ছে, কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে। সেখান থেকেই এই দুর্ঘটনা। বছরের শেষ দিনে গোটা এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
হার্ট অ্যাটাকের (Heart Attack) ঘটনা আজকাল প্রায়শই ঘটছে। শুধু বয়স্করাই নয়, তরুণদেরও হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার খবর শোনা যাচ্ছে। ধরুন আপনি বাসে যাতায়াত করছেন। আর সেই বাসের চালক (Bus Driver) বাস চালাতে চালাতেই হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হলেন। তখন কী হবে ভাবুন তো? এরকমই ঘটনার সাক্ষী থাকল তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) একটি বাসের যাত্রীরা। যাত্রীবোঝাই বাসের চালকের হার্ট অ্যাটাক হওয়ায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ধাক্কা মারে এক সাইকেল আরোহীকে। বাসের চাকায় পিষে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু (Death) হয় তাঁর।
প্রত্যক্ষদরর্শীরা জানিয়েছেন, ওই বাস কেবল সাইকেল আরোহীকে নয়, আরও একাধিক গাড়িকে ধাক্কা মারে। রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে থাকা পর পর ৫টি মোটরসাইকেলেও ধাক্কা দেয়। জানা গিয়েছে, বাসটি বেঙ্গালুরু থেকে মাথুর হয়ে তিরুবন্নমালাইয়ের দিকে যাচ্ছিল। দুর্ঘটনার সময় বাসে ২০ জন যাত্রী ছিলেন। যদিও তাঁরা সকলেই সুস্থ রয়েছেন। কেউ আহত হননি।
পুলিস সূত্রে খবর, ওই বাস চালকের নাম কে পালানি, বয়স ৫৬ বছর। মৃত সাইকেল আরোহী কমলনাথন (৬৫)। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় মাথুর থানার পুলিস। চালককে উদ্ধার করে দ্রুত স্থানীয় সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে অন্য হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। বর্তমানে সেখানেই ভর্তি রয়েছেন তিনি। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, বাস চালক হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন। বর্তমানে তিনি কিছুটা স্থিতিশীল।
উল্লেখ্য, বাস চালক হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার পরও সজ্ঞান অবস্থায় দুর্ঘটনা যাতে না ঘটে, তা আপ্রাণ চেষ্টা করেছেন। যাত্রীদের মধ্যে ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
রাখে হরি মারে কে! মালবাহী ট্রাকে বাধা দড়ি আটকে বাইক থেকে ছিটকে পড়লেন যুবক। তবুও প্রাণে রক্ষা পেলেন আরোহী। সিসিটিভি ফুটেজে (CCTV Footage) দেখা গিয়েছে, দ্রুতগতিতে আসছিল বাইকটি। সেসময় উল্টোদিক থেকে ছুটে আসা ট্রাকের গায়ে বাধা দড়ি গিয়ে আটকায় ওই যুবকের গলায়। আহত যুবকের নাম মুথু। ঘটনাটি ঘটেছে তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) থুতুকুড়ি জেলার শ্রীবাইকুন্তম শহরে।
ওই শহরের অন্যতম ব্যস্ত রাস্তা এরাল অঞ্চল দিয়ে যখন ওই যুবক বাইক চালিয়ে যাচ্ছিলেন, তখন এই ঘটনাটি ঘটে যায়। জানা গিয়েছে, ওই যুবকের তেমন গুরুতর আঘাত লাগেনি। প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, শরীরের কোনও কোনও জায়গায় কেটে ছিঁড়ে গেলেও ওই যুবক এখন ভাল আছেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা তড়িঘড়ি গিয়ে ওই যুবককে উদ্ধার করে তাঁর চোখে মুখে জল দেন। ঘটনার আকস্মিকতায় কিছুক্ষণের জন্য জ্ঞান হারিয়েছিলেন ওই যুবক।
পুলিস সূত্রে খবর, ঘটনার সময় মুথু কাজে যাচ্ছিলেন। উল্টোদিক থেকে আসছিল সারের বস্তাবোঝাই ট্রাকটি। বস্তাগুলিকে বেঁধে রাখার জন্যই ট্রাকের গায়ে দড়ি লাগানো ছিল। সেই দড়িই মুথুর গলায় আটকে যায়। সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরা পড়ে এই ভয়াবহ ঘটনার ছবি। বড় কোনও দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে বলে দাবি পথচারীদের।
ভয়াবহ পথদুর্ঘটনা (Road Accident)। গাড়ি ও লরির সংঘর্ষে ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ৫ জন। দুর্ঘটনাটি চেঙ্গলপাট্টু (Chengalpattu) জেলার মধুরান্থগামে ত্রিচি-চেন্নাই জাতীয় সড়কে (richy-Chennai national highway)। জানা গিয়েছে, ওই গাড়িতে ১৫ জনেরও বেশি লোক ছিল।
প্রথমে টাটা এস গাড়িটির সামনে থেকে লরির সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এরপর পিছন থেকে আসা আরেকটি গাড়ি ওই টাটা এসকে ধাক্কা মারে। এর ফলে টাটা এস গাড়িটি দুটি গাড়ির মধ্যে পিষ্ট হয়ে যায়। ছয় জন নিহত হয়েছেন। পাঁচজন গুরুতর আহত। মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে অনুমান।
স্থানীয়রা থানায় খবর দেয়। পুলিস দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহত যাত্রীদের উদ্ধার করে চেঙ্গলপাট্টু সরকারি হাসপাতালে পাঠায়। অন্যদিকে নিহতদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। পুলিস একটি মামলা দায়ের করেছে এবং দুর্ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
উল্লেখ্য, মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্ট্যালিন দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। এছাড়া মৃতদের প্রত্যেক পরিবার পিছু ১ লক্ষ টাকা আর্থিক সহায়তার কথা জানিয়েছে এবং আহতদের সঠিক চিকিৎসা যাতে হয়, সেই নির্দেশ দিয়েছেন।
বঙ্গে সিত্রাংয়ের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মান্দাস। মান্দাসের প্রভাব সরাসরি বঙ্গের উপরে না পড়লেও, পরোক্ষ প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা। মান্দাসের অভিমুখ রয়েছে তামিলনাড়ু ও পুদুচেরি উপকূলের দিকে। বঙ্গোপসাগরে এই ঘূর্ণাবর্ত ইতিমধ্যেই নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে, বৃহস্পতিবারের মধ্যে এটা ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ৮০-১০০ কিলোমিটার। দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের এই নিম্নচাপ দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের দিকে এগোলে এটা ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে।
দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এটা তৈরি হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। শুক্রবার সকালে এই ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়তে পারে অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে। ল্যান্ডফলের সময়ের গতিবেগ থাকবে ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা। এমনটাই আবহাওয়া দফতর সূত্রে পূর্বাভাস।
বাঁদরের (Monkey) বাঁদরামি! একের পর এক সিসিটিভি (CCTV) চুরি (Theft)। এক,দুটো নয়, ১৩টি সিসিটিভি চুরির ঘটনায় বেহাল অবস্থা দোকান মালিকের। কে বা কারা চুরি করছিলেন তা কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছিলেন না। অবশেষে সিসিটিভি সংযোগহীন হওয়ার আগেই ধরা পড়ল চোরের ছবি। আর তাতেই চক্ষুচড়কগাছ মালিকের। কার কাছে অভিযোগ দায়ের করবেন বনদফতর না পুলিস, সেটাই বুঝে উঠতে পারছিলেন না। এবার নিশ্চয়ই স্পষ্ট চোরটা কে? হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন ঘটনার মূল 'খলনায়ক' বাঁদর।
জানা গিয়েছে, বেশ কিছুদিন ধরেই তামিলনাড়ুর কন্যাকুমারীর ওই ব্যবসায়ীর দোকানে চুরি হচ্ছিল। কী করবে বুঝতে না পেরে চোর ধরতে দোকানে সিসিটিভি বসিয়েছিলেন। কিন্তু সেখানেও শান্তি নেই। সেই সিসিটিভিও চুরি হয়ে যাচ্ছিল। অবশেষে চোর ধরার ফাঁদে ধরা পড়ল।
প্লাইউডের ব্যবসা করতেন তিনি। একে একে ১৩টি সিসিটিভি চুরি যায় তাঁর। একটি সিসিটিভির সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার আগে দেখা যায় একটি বাঁদর তা চুরি করছে। এর আগেও বাঁদরের চুরির খবর প্রায়শই শোনা গিয়েছে। কিন্তু সিসিটিভি চুরির ঘটনা একেবারে নতুন। আর এই সিসিটিভি চুরির ফলে বাঁদরকুলের কেবল খাবারদাবার চুরির বদনাম ঘুচবে।
জেদ ধরে বসেছিলেন মেয়ে। বিয়ে করলে ভালোবাসার (Love Affairs) মানুষকেই করবেন। কিন্তু বাধ সেধেছে যুবকের জাত। অন্য জাতের (Inter-Caste Relation) হওয়ায় প্রেমিকার মা রাজি ছিলেন না সম্পর্কে। ফলে রাগের বশে গলা টিপে খুন (Murder) করে বসেন বছর ১৯-এর মেয়েকে। এরপর নিজেও আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেন। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) শিবলপেরির গ্রামে।
তরুণী বাড়িতে তাঁদের সম্পর্কের কথা জানায়। আর তাতে বেঁকে বসেন তরুণীর মা। ছকেন অন্য পরিকল্পনা। ভিন্ জাতের যুবকের সঙ্গে মেয়ের সম্পর্ক ভাঙতে নিজেদের জাতের এক পাত্র দেখেনা তিনি। মেয়েকে প্রথমে সে কথা জানাননি। হঠাৎ বাড়িতে ডেকে পাঠান। বাড়িতে আসার পর মহিলা তাঁর মেয়েকে জানান, নিজের জাতের এক যুবকের সঙ্গে তাঁর বিয়ে স্থির করেছেন। আর এ কথা শোনার তরুণী স্পষ্ট জানিয়ে দেন তিনি এ বিয়ে করবেন না।
এমনকি মাকে একপ্রকার হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, মা যে পাত্র তাঁর জন্য ঠিক করেছেন, সেই ছেলের বাড়ির লোক এলে তাঁদের সমস্ত কথা জানিয়ে দেবেন। আর তাতেই চটে যান তরুণীর মা। অভিযোগ, তার পরই রাগের বশে মেয়েকে গলা টিপে খুন করেন। তার পর নিজেও আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। কিন্তু স্থানীয়রা দেখতে পেয়ে আটকে দেন মহিলাকে।
পুলিস সূত্রে খবর, মৃত তরুণীর নাম অরুণা (১৯) শহরে থেকে নার্সিং প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন। সেখানেই আলাপ হয় তাঁর প্রেমিকের সঙ্গে। যুবক নাদার সম্প্রদায়ের। আর অরুণা ছিলেন থেবর সম্প্রদায়ের। অরুণা তাঁর মা অরুমুগা কানিকে ওই সম্পর্কের কথা জানিয়েছিলেন। তারপরই এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। মহিলার নামে একটি মামলাও দায়ের করেছে পুলিস। বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
এক মর্মান্তিক ঘটনা! এখনও মানুষ অন্ধকুসংস্কারে বিশ্বাসী। আর সেই কুসংস্কারের বশে মৃতার সৎকারই করলেন না পরিবারের লোকেরা এবং স্বামী। তিনদিন ধরে মৃতার দেহ (Dead Body) বাড়িতে ফ্রিজে রেখে দিয়েছিলেন।কারণ, তাঁদের বিশ্বাস ছিল ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করলেই বেঁচে উঠবেন তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) মাদুরাই (Madurai)।
জানা গিয়েছে, অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ওই মহিলা।মৃত মহিলার নাম মালতী। গত ৮ নভেম্বর হাসপাতালেই চিকিৎসা চলাকালীন মৃত্যু হয় তাঁর। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ মৃত্যুর পর মহিলার দেহ স্বামী বালাকৃষ্ণর হাতে তুলে দেন। কিন্তু শেষকৃত্য না করে স্ত্রীর দেহ ঘরেই রেখে দিলেন স্বামী। কারণ তিনি বিশ্বাস করতেন, সৎকার না করে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করলেই বেঁচে উঠবেন স্ত্রী।
স্থানীয়দের এবং আত্মীয়দের একথা বলেননি মৃতার পরিবার।বাড়ি নিয়ে গিয়ে ফ্রিজের মধ্যে রেখে দেন মালতীর দেহ। ভেবেছিলেন আবার দেহে প্রাণ ফায়ার আসবে। পরে প্রতিবেশীরা বিষয়টি বুঝতে পেরে থানায় খবর দেন। তিনদিন পর বিষয়টি সকলের নজরে পড়েন। পুলিস খবর পেয়ে ওই বাড়িতে পৌঁছাতেই দেখেন ফ্রিজের মধ্যে ঢুকিয়ে রেখেছেন মৃতদেহ। আবার মালতীর দেহ উদ্ধার করার চেষ্টা করলে পরিবারের সদস্যরা আত্মহত্যার হুমকি দেন।
এরপর পুলিস গ্রেফতার করার ভয় দেখিয়ে দেহ উদ্ধার করে। এরপর জিজ্ঞাসাবাদ করতেই বেরিয়ে আসে আসল তথ্য। কুসংস্কারের বশবতী হয়ে এমন কান্ড ঘটিয়েছেন মালতীর স্বামী এবং পরিবারের লোকেরা।
কখনও হাতি, কখনও বাঘ বা অন্য বন্যপ্রাণীরা লোকালয়ে ঢুকে পড়ছে। খাবারের সন্ধানে হোক কিংবা অন্য কোনও কারণে। শনিবারও এমনই এক ঘটনার সাক্ষী থাকল তামিলনাড়ু (Tamilnadu)। সেখানকার টেনকাসি জেলার বনাঞ্চলে বন্য ভালুকের আক্রমণে (Bear Attack) আহত তিনজন। কারুথিলিঙ্গপুরম এলাকার বাসিন্দা ভৈগুন্দমনি, মশলার প্যাকেট নিয়ে জঙ্গলের পাশের রাস্তা দিয়ে সাইকেলে যাচ্ছিলেন। সংবাদ সংস্থা সূত্রের খবর, শিবশৈলম থেকে পেঠানপিল্লাইয়ের দিকে যাচ্ছিলেন তিনি, তখনই ঘটনাটি ঘটে।
একটি ভালুক হঠাৎ ঝোপ থেকে লাফ দিয়ে তাঁকে আক্রমণ করে। বন্য ভালুকটি ভৈগুন্দমনিকে মাটিতে ফেলে দিয়ে কামড়াতে শুরু করে। গুরুতর জখম হন তিনি। সেই সময় অন্য্যরা এই কাণ্ড দেখতে পেয়ে গ্রামবাসীদের জানান। গ্রামবাসীরা এসে ভালুকটিকে তাড়ানোর চেষ্টা করেন। পাথর ছুড়ে নানাভাবে ভালুকটিকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করেন। পরে বিশাল লোকজন জমায়েত হয়ে গেলে, ভিড়ের দিকেই ছুটতে শুরু করে সেই ভালুক। দুই গ্রামবাসীর উপর আক্রমণও করে সে। আহত গ্রামবাসীদের নাম শৈলেন্দ্র এবং নগেন্দ্রন।
বন দফতরের আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে তিনজনকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে, তারা ভালুকটিকে কাছাকাছি এলাকায় ট্র্যাক করে, শান্ত করে এবং বন্দী করে নিয়ে যায় বন দফতর।
এক মহিলার আত্মহত্যা (Suicide) ঘিরে চাঞ্চল্য। শনিবার রাতে পুদুকোট্টাইতে ৪৫ বছর বয়সী ওই মহিলা আত্মহত্যা করেন। এবং তাঁর মৃত্যুর (Death) জন্য দ্রাবিড় মুন্নেত্রা কাঝাগামের (ডিএমকে) এক কর্মী ও তাঁর স্ত্রীকে দায়ী করেন আত্মঘাতী।
মৃতা মেরপানাইকাডুর কোকিলা দুই সন্তানের মা। তাঁর প্রতিবেশী এমএম কুমার, যিনি একজন ডিএমকে কর্মী ছিলেন। ওই ডিএমকে (DMK) কর্মী এবং তাঁর স্ত্রী ভুবনার সঙ্গে একটি পথ তৈরি করা নিয়ে তাঁর ঝগড়া হয়েছিল। তবে ২০ সেপ্টেম্বর কোকিলাকে ভারতীয় দণ্ডবিধির ২৯৪ (বি), ৩২৩ এবং ৫০৬ (১) ধারায় খুনের হুমকি দেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়। ওই রাতেই জামিন পেয়ে যান তিনি।
দুর্ভাগ্যবশত, কোকিলা শনিবার রাতে মারা যান এবং তাঁর বাড়ি থেকে উদ্ধার করা একটি সুইসাইড নোটে তিনি দাবি করেন যে, তাঁর প্রতিবেশী ডিএমকে কর্মী এবং তাঁর স্ত্রী মৃত্যুর জন্য দায়ী।
সুইসাইড নোটে লেখা ছিল , 'আমার মৃত্যুর জন্য এমএম কুমার ও তাঁর স্ত্রী ভুবনা দায়ী। তাঁরা আমার বিরুদ্ধে একটি মিথ্যা মামলা দিয়েছিল যার ফলে আমি চরম হতাশায় ভুগছিলাম। মামলার তদন্ত না করেই এসআই জয়কুমার ও মহিলা কনস্টেবল গ্রেসি ভোর ৫টায় আমাকে ঘুম থেকে তুলে কেরামঙ্গলম থানায় নিয়ে যান। তারা আমাকে বলেছিল যে আমাকে হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং আমাকে ত্রিচি কারাগারে আটকে রাখা হবে।"
এতে আরও বলা হয়েছে, "আমার স্বামীকে নির্যাতন করা হয়েছিল এবং তিনি গত দশ বছর ধরে বাড়িতেও আসেননি। কারণ তাঁর বিরুদ্ধেও এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। এমএম কুমার এই মামলাকে শক্তিশালী করার এবং আমাকে ত্রিচি কারাগারে ফেলে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন, এবং তাই আমি আত্মহত্যা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।"
বিজেপি রাজ্য সভাপতি বলেন, "ডিএমকে সরকারের উচিত এই মৃত্যুর জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া এবং পরিবারকে ক্ষতিপূরণ হিসাবে ২৫ লক্ষ টাকা প্রদান করা হোক।"
এদিকে, কোকিলার মৃত্যুতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁর স্বজনরা কেরামঙ্গলম পুলিস স্টেশনের বাইরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। একটি রোড রোকো করে এবং এমএম কুমার ও কোকিলার গ্রেফতারের দাবি জানায়।
পুলিস কর্মকর্তারা তদন্তের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন। তদন্ত চলছে বলেও জানান।
দেশের পরবর্তী সেনা সর্বাধিনায়ক (Chief of Defence Staff) হচ্ছেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল (Retired Lt General )অনিল চৌহান (Anil Chauhan)। বুধবার এক বিবৃতিতে এমনটাই জানিয়েছে কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রক। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে তামিলনাড়ুতে (Tamil Nadu) এক সামরিক হেলিকপ্টার ভেঙে পড়ে মৃত্যু হয়েছিল জেনারেল বিপিন রাওয়াতের (Bipin Rawat)। এরপর থেকে ভারতের সামরিক বাহিনীর এই সর্বোচ্চ পদটি শূণ্যই ছিল এতদিন।
২০২১ সালের মে মাসে পূর্বাঞ্চলীয় সেনা কমান্ডের প্রধানের পদ থেকে অবসর নিয়েছিলেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল অনিল চৌহান। বুধবার তাঁকে ভারতের পরবর্তী চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ বা সিডিএস পদে নিযুক্ত করা হল। অর্থাৎ জেনারেল বিপিন রাওয়াতের মৃত্যুর ৯ মাস পর নতুন চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ পেল ভারতীয় সেনাবাহিনী।
এছাড়া এদিন আরও বলা হয়, পরবর্তী নির্দেশ না আসা অবধি অনিল চৌহান সামরিক বিভাগের সচিবের দায়িত্বও সামলাবেন তিনি। এমনকি এবার কেন্দ্র নিয়োগের ক্ষেত্রে নয়া মাপকাঠি ঘোষণা করছে। বলা হয়েছে, শুধু সশস্ত্র বাহিনীর তিন শাখার (স্থল, নৌ এবং বায়ুসেনা) প্রধানরাই নন, তাঁদের পরবর্তী স্তরের আধিকারিকরাও এখন থেকে সিডিএস পদের যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
উল্লেখ্য, প্রায় ৪০ বছরের দীর্ঘ কর্মজীবন লেফটেন্যান্ট জেনারেল অনিল চৌহানের। জাতীয় প্রতিরক্ষা অ্যাকাডেমি এবং ভারতীয় সামরিক অ্যাকাডেমি থেকে পড়াশুনো শেষ করেন। এরপর ১৯৮১ সালে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ১১ নম্বর গোর্খা রাইফেলে নিযুক্ত হন। মেজর জেনারেল হিসেবে নর্থ কমান্ডের গুরুত্বপূর্ণ বারামুলা সেক্টরে এক পদাতিক বাহিনীকেও নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে লেফটেন্যান্ট জেনারেল হিসেবে উত্তর-পূর্ব ভারতে এক বাহিনীকে কমান্ড করেন। ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে ইস্টার্ন কমান্ডের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং-ইন-চিফ হন। ২০২১ সালের মে মাসে এই পদে থেকেই তিনি অবসর নিয়েছিলেন।