টেকনোলজি যত দ্রুত উন্নতি হচ্ছে, তত যেন প্রতারণার ঘটনা বাড়ছে। বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া (Social Media) সাইটে আজকাল দেখা যায় একটি বিজ্ঞাপন। যেখানে বলা হয়, ঘরে বসে মোবাইল অ্যাপের (Online App) মাধ্যমে বিনিয়োগ করে টাকা ডবল করুন। তেমনই এক অ্যাপের মাধ্যমে টাকা রোজগারের ফাঁদ (Cyber Crime) পেতে প্রায় ১ হাজার মহিলাকে ঠকিয়েছে প্রতারকরা। ঘটনায় অভিযুক্ত চার জনকে গ্রেফতার (Arrested) করা হয়েছে ইতিমধ্যে। ঘটনাটি ঘটেছে নয়াদিল্লিতে (New Delhi)।
জানা গিয়েছে, ওই প্রতারকরা মহিলাদের ওয়ার্ক ফর্ম হোমের মাধ্য়মেও টাকা উপার্জন করা সম্ভব বলে জানায়। এইরকম মিথ্য়ে আশ্বাসের ফাঁদে পড়ে ঠকেছেন প্রায় ১ হাজার মহিলা। পুলিস সূত্রে খবর, ওই প্রতারণা চক্রের শিকার হওয়া এক তরুণী থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। তরুণীর নাম পালক শ্রীবাস্তব। গুরুগ্রামের বাসিন্দা তিনি। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমে চার অভিযুক্তকে বুধবার গ্রেফতার করে গুরুগ্রাম থানার পুলিস। সাইবার প্রতারণাকাণ্ডে যুক্ত যুবকরা হল, সহলেশ কুমার, তুষার কোহলি, বিনোদকুমার ভাসিন এবং রামকুমার রামন।
পালক পুলিসকে জানান, মায়ের সঙ্গে তিনি একটি মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিনিয়োগ করেছিলেন। কিন্তু তাতে কোনও টাকাপয়সা ফেরত পাননি। বরং আড়াই লক্ষ টাকা খোয়া গিয়েছে তাঁর। এই প্রতারণা চক্রের সঙ্গে আর কারা কারা জড়িত আছে? সবটাই তদন্ত করে দেখছে পুলিস।
স্ত্রীকে ছেড়ে প্রেমিকার সঙ্গে সংসার করার জন্যে নিজের ভুয়ো মৃত্যুসংবাদ রটালেন এক যুবক। স্বামীর ভুয়ো কীর্তিকলাপ জানতে পেরে সমাজমাধ্যমে প্রকাশ করলেন স্ত্রী। ক্যালিফোর্নিয়ার সান দিয়েগোর বাসিন্দা অ্যানেসা রসি জানিয়েছেন, শ্বশুরবাড়ির সঙ্গে একদম ভালো সম্পর্ক ছিল না তাঁর। অনেকদিন ধরেই স্বামী টিমের সঙ্গে ডিভোর্সের কথাবার্তা চলছিল স্ত্রী রসির মধ্যে। তাই তারা দু'জনে ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নেয়। যার কারণে তারা দুজন আলাদা থাকতেন।
বিবাহবিচ্ছেদের পর হঠাৎ একদিন শ্বশুরবাড়ি থেকে ফোন আসে এবং তাঁকে জানানো হয় প্রাক্তন স্বামী আত্মহত্যা করেছেন। প্রাক্তন স্বামীর মৃত্যুসংবাদ পেয়ে শোকাহত হন রসি। শ্বশুরবাড়ি থেকে শেষকৃত্যে আসতে না করা হয়। তাই রসি স্বামীর শেষকৃত্যের আয়োজনও করেছিলেন। এমনকি, বিবাহবিচ্ছেদ এবং স্বামীর মৃত্যুর জন্য অনুশোচনাও হয় তার।
কয়েক মাস বাদে সমাজমাধ্যমে 'মৃত' প্রাক্তন স্বামীকে অন্য এক মহিলার সঙ্গে সংসার বাঁধতে দেখে হতবাক হয়ে যান তিনি। স্বামীর এই ঘটনা সমাজমাধ্যমে শেয়ার করেন। তার উত্তরে প্রাক্তন স্বামী জানান, তিনি কোনও ভুয়ো সংবাদ রটায়নি। স্ত্রীয়ের কাছ থেকে ডিভোর্সের জন্য ক্যালিফোর্নিয়া ছেড়ে মেক্সিকোতে গিয়ে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
হাসপাতালে (Hospital) যজ্ঞ! যজ্ঞের ছবি ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে (Social Media)। ছবিটি সমাজমাধ্যমে পোস্ট হতেই নেটদুনিয়ায় শোরগোল পড়ে যায়। ঘটনাটি ঘটেছে দিল্লির (Delhi) এক হাসপাতালে। ছবিতে দেখা গিয়েছে, চার জন পুরোহিত হাসপাতালের ভিতরে একটি ফাঁকা জায়গায় বসে যজ্ঞ করছেন। এমনকি হাসপাতালে প্রবেশ পথের সামনে থাকা দুটি হুইলচেয়ারও দেখা গিয়েছে ওই ছবিতে।
সমাজমাধ্যমে যজ্ঞের ছবিতে দর্শক সংখ্যা ছ’লক্ষ ছাড়িয়েছে। বহু মানুষ প্রশ্ন তুলেছেন, অগ্নি-সুরক্ষাবিধির তোয়াক্কা না করেই কীভাবে যজ্ঞের অনুমতি দিলেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। কয়েকজন নেটনাগরিকের সন্দেহ, সম্ভবত ফায়ার অ্যালার্ম-কে নিষ্ক্রিয় করেই যজ্ঞ করা হয়েছিল। আগুনের ধোঁয়ায় রোগীদের অসুবিধা হয়েছে কিনা, তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অনেকে।
চিড়িয়াখানার (Zoo) একটি ছোটো শিম্পাঞ্জির কীর্তি ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) ভাইরাল (Viral Video)। ছোটো শিম্পাঞ্জিটির (chimpanzee) মাকে কড়া শাসন করতে দেখা যায়। দুষ্টুমি করায় মা রেগে গিয়ে মারতে শুরু করে শিশু শিম্পাঞ্জিটিকে। যা দেখে শিম্পাঞ্জির খাঁচার চারপাশে দর্শকেরা ভিড় জমিয়েছিলেন।
Kid throwing stones at visitors taken to task…
— Susanta Nanda (@susantananda3) March 23, 2023
They are just like us.
It’s the parents who teaches the real Manners! pic.twitter.com/AhJiOVcn5x
ভিডিও-তে দেখা গিয়েছে, চিড়িয়াখানার খাঁচার মধ্যে একটি পাথরের উপর পাঁচ থেকে ছয়টি শিম্পাঞ্জি ছিল। তারা সকলেই আপন মনে কিছু না কিছু করছিল। তাই দর্শকের দিকে তেমন কোনো খেয়াল ছিল না। তাদের মধ্যে একটি শিশু শিম্পাঞ্জি আচমকা দর্শকের দিকে ঢিল ছুড়তে থাকে। বাচ্চার এই কান্ড দেখে মা শিম্পাঞ্জি তার দিকে ছুটে আসে। মা শিম্পাঞ্জিটি গাছের ডাল নিয়ে তার বাচ্চার দিকে রীতিমতো তেড়ে যায়। বেশ কিছু ক্ষণ দুষ্টুমির কারণে ছোটো শিম্পাঞ্জিটি মার পর্যন্ত খায় তার মায়ের কাছে।
ছোটো শিম্পাঞ্জির এই ভিডিও সমাজমাধ্যমে (Social media) দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায়, নেটাগরিকেরা নানা মন্তব্যে ভরিয়ে দিয়েছেন। কেউ বলেছেন, এই ভিডিও থেকে আমাদের সকলের শিক্ষা নেওয়া উচিত। কেউ আবার বলেছেন, মানুষ যখন চিড়িয়াখানায় গিয়ে পশুপাখিদের দিকে ঢিল ছোড়ে, তখন এই শাসন দেখা যায় না। অনেকের মতে, মানুষের মতো নয়, শিম্পাঞ্জিরা আসলে মানুষের চেয়েও বেশি উন্নত প্রাণী।
বিয়ের (Marriage) ৬ বছর পর প্রকাশ্যে এল অবাক করা সত্যি। সোশ্যাল মিডিয়া (Social Media) কাঁপছে আশ্চর্য এই ঘটনায়। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় তুমুল ভাইরাল (Viral) হয়েছে এই আজব ঘটনা, যা ঘিরে হইচই পড়েছে নেট দুনিয়ায়। ঠিক কী হয়েছে? জানা গিয়েছে, ছয় বছরের বিবাহিত সম্পর্ক। তাঁদের একটি ছেলেও রয়েছে। এত বছর পর ওই ব্যক্তি জানতে পারলেন তাঁর স্ত্রী রক্তের সম্পর্কের বোন।
ওই ব্যক্তি নিজে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানিয়েছেন, ছেলের জন্মের পরে হঠাৎই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন স্ত্রী। এরপর বিভিন্ন ডাক্তারের কাছে ছোটাছুটি করে জানা গিয়েছে, কিডনি প্রতিস্থাপন করাতে হবে। তবেই সুস্থ হবেন তিনি। কিন্তু সেসময় কিডনি ডোনার হিসেবে কাউকে পাওয়া যাচ্ছিল না। ওই ব্যক্তি সিদ্ধান্ত নেন যে, তিনি নিজেই কিডনি দেবেন। নিজের সিদ্ধান্তের কথা তিনি চিকিৎসকদের জানান। সেই অনুযায়ী বিভিন্ন পরীক্ষা করে দেখা যায় যে, তিনি কিডনি দিতে সক্ষম।
তবে চিকিৎসকরা কিছু সন্দেহ করেছিলেন। এরপর ডাক্তাররা বলেন, 'ওই ব্যক্তিকে ‘এইচএলএ’ (হিউম্যান লিউকোসাইট অ্যান্টিজেন) পরীক্ষা করতে হবে। সেই মতো পরীক্ষাও করান। এক্ষেত্রেও তাঁর সঙ্গে মিল পাওয়া যায় স্ত্রীর।' চিকিৎসকরা জানান, 'শরীরে একই রক্ত যাঁদের, এমন দু’জনের ক্ষেত্রে এইচএল পরীক্ষার ফল মিলে যায়। পুরো ঘটনাটি স্ত্রীকে জানালে দু'জনেই চমকে যান। কী করবেন বুঝে উঠতেও পারছিলেন না। কারণ, স্বামী-স্ত্রী দু'জনেরই মা-বাবা আগেই মারা গিয়েছেন।'
নেটমাধ্যমে বিষয়টি জানাতে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা জানান, এই বিষয়টি নিয়ে ভাবার কিছু নেই। এত বছর একসঙ্গে থাকার পর এই ঘটনাকে এত গুরুত্ব দেওয়ার কোনও মানে হয় না। বরং ছেলের উপর যাতে কোনও প্রভাব না পড়ে সেদিকে বিশেষ নজর দিতে বলেন।
একসময় গ্রামগঞ্জে যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যমই ছিল গরুর গাড়ি (bullock cart)। নতুন বউকেও ঘরে আনা হত গরুর গাড়িতে করে। ধীরে ধীরে গ্রামের কাঁচা রাস্তা পাকা হয়েছে। গ্রামের পথে নেমেছে ভ্যান, মোটরচালিত যানবাহন, সাইকেল, মোটরবাইক। কিন্তু সম্প্রতি সেই পুরোনো প্রথাকে ফিরিয়ে আনল নবদম্পতি। নববধূ গরুরগাড়ি চড়েই গেলেন শ্বশুরবাড়িতে। আর সেই ভিডিও শেয়ার করেছেন তাঁরাই। ভিডিওটি ভাইরাল (Viral Video) হতেই প্রশংসাও কুড়িয়েছে নেটিজেনদের। ঘটনাটি ঘটেছে ওড়িশাতে (Odisha)।
জানা গিয়েছে, কয়েকদিন আগেই ওড়িশার গঞ্জাম জেলায় গাঁটছড়া বেঁধেছেন সরিতা বেহেরা ও মহেন্দ্র নায়েক। দম্পতির পূর্ব পরিকল্পনা ছিল পুরনো প্রথা মেনে বিয়ে করবেন। যেমন ভাবা তেমন কাজ। মোটরগাড়িতে চড়ে তাঁরা বিয়ে করতে চাননা বলে পরিবারকে জানায়। স্থির হয় ঘোড়ায় চড়ে বিয়ে করতে যাবেন মহেন্দ্র। আর গোরুরগাড়িতে করে শ্বশুরবাড়ি আসবেন সরিতা। এমন অভিনব প্রস্তাবে রাজিও হয়ে যায় দুই পরিবার।
এরপর বহু খোঁজাখুঁজি করে মেলে একটি গরুরগাড়ির সন্ধান মেলে। বিয়ের দিন মহেন্দ্র ঘোড়ায় চড়ে বিয়ে করতে গঞ্জাম জেলার বাঁকটারা গ্রামে আসেন সরিতার বাড়িতে। ঘোড়াটি সুন্দর করে সাজানো হয়েছিল। বিয়ের অনুষ্ঠান শেষে সুন্দরভাবে সাজানো গরুরগাড়িতে চড়ে সরিতা ৮ কিলোমিটার দূরে মহেন্দ্রর বাড়িতে যান।
সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ভিডিও শেয়ার করতেই মুহূর্তের মধ্যে তা ভাইরাল হয়ে যায়। সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যবহারকারীরা নতুন উদ্যোগকে প্রশংসা জানিয়েছেন।
বং-ক্রাশ ঋতাভরী চক্রবর্তীর (Ritabhari Chakraborty) সেনসুয়াল ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) রীতিমতো আগুন ধরায়। কখনও তাঁর শাড়ি পরা ছবি আবার কখনও বা বিকিনিতে বোল্ড অভিনেত্রী রীতিমতো নেট দুনিয়ায় পারদ চড়াতে সিদ্ধহস্ত। কিন্তু অভিনেত্রীর অস্ত্রোপচারের পর থেকে সেই তন্বীপনা চেহারা আর নেই। তবে সর্বদা চর্চায় থাকেন 'ওগো বধূ সুন্দরী' সিরিয়াল খ্যাত নায়িকা। ফের একবার আলোচনায় ঋতাভরী।
গত ২৫শে জানুয়ারি মুক্তি পেয়েছে বহু প্রতীক্ষিত ছবি 'পাঠান'। আর তার আগে থেকেই পাঠানের 'বেশরম' গানটি বিতর্কের পাশাপাশি জনপ্রিয়তাও পেয়েছে। অনেকে ইনস্টাগ্রামে রিল বানিয়েছেন, ভিডিও বানিয়েছেন। আর তাতে বাদ কেন যাবেন ঋতাভরী। তবে বিতর্কিত গেরুয়া বিকিনিতে নয়। সবুজ বিকিনিতে জলকেলি করতে দেখা গেল অভিনেত্রীকে। একটি ক্যালেন্ডার শুটের মুহূর্তে ফ্রেমবন্দি হলেন অভিনেত্রী। লিখলেন, “ওয়াটার বেবি।”
ওই শুটটি থাইল্যান্ডে হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ভিডিওতে সাদা শার্ট, সবুজ বিকিনিতে সত্যি লাস্যময়ী লাগছিলেন ঋতাভরী। বোঝা গিয়েছে, তিনি ওজন ঝরিয়ে আবার আগের রূপে ফিরে এসেছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় যা দেখে কমেন্টের ঝড় উঠেছে। কেউ লিখেছেন, “আপনার চাউনিতেই তো মরে যাব। সমুদ্রের জলে তো আগুন লাগিয়ে দিয়েছেন।” কেউ আবার লিখেছেন “অসাধারণ।” তবে এর জন্য ট্রোলেরও মুখোমুখি হতে হয় তাঁকে। কেউ কেউ বলে বসেন, "গরীবের দীপিকা"। প্রত্যেকবারের মতো এবারেও ট্রোলারদের পাত্তা দিতে নারাজ তিনি।
বছর তিনেক হল মানুষটা আর নেই। না ফেরার দেশে চলে গিয়েছেন। কিন্তু মানুষের অন্তরে তিনি থেকে যাবেন সারা জীবন। তাঁর অজানা এবং আচমকা মৃত্যুর কথা মনে পড়লেই অনেকে এখনও বিশ্বাস করতে পারেন না। এতক্ষণে নিশ্চয় বুঝে গিয়েছেন কার কথা বলা হচ্ছে। সুশান্ত সিং রাজপুত (Sushant Singh Rajput)। আর সুশান্তের নাম উঠলে তাঁর প্রাক্তন প্রেমিকা রিয়া চক্রবর্তীর (Rhea Chakraborty) প্রসঙ্গ আসবে না, তা কি হতে পারে? ফের সমালোচনার মুখে রিয়া।
বি-টাউনের অন্দরে কান পাতলে শোনা যাচ্ছে, আবারও প্রেমে পড়েছেন রিয়া। সীমা সাজদেহের ভাই বান্টি সাজদেহের সঙ্গে প্রেম করছেন। বান্টি সম্পর্কে সোহেল খানের প্রাক্তন শ্যালক। বেশ প্রভাবশালী বলিপাড়ায়। দু'জনকে একসঙ্গে ক্যামেরাবন্দি করলেন আলোকচিত্রীরা। এমনকি মধ্যরাতে বান্টির বাড়ি থেকে বেরোতে দেখা গিয়েছে রিয়াকে। শুধু তাই নয়, সেই রাতে একই গাড়িতে উঠলেন বান্টি-রিয়া। আর সেই মুহূর্ত পাপ্পারাজিদের ক্যামেরাবন্দি হয়।
এমনকি ভিডিও মুহূর্তে ছড়িয়ে পড়েছে নেটপাড়ায়। তাতে নেট নাগরিকদের রোষের মুখে পড়লেন অভিনেত্রী। কেউ কেউ কটাক্ষ করে বললেন, ‘‘নতুন বলির পাঁঠা পেয়েছেন রিয়া।’’ কেউ বলেছে, ‘‘এই মেয়ে একেবারে নির্লজ্জ।’’
প্রসঙ্গত, সুশান্তর মৃত্যুর পর রিয়াকে মাদক-কাণ্ডে গ্রেফতারও করা হয়। এরপর জামিন পেয়ে নিজেকে বেশকিছুদিন ঘরবন্দি রেখেছিলেন। আর এখন তিনি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরেছেন। মাঝেমধ্যে তাঁকে হাজিরা দিতে হয়। কিন্তু, সুশান্ত ফ্যানদের বেশিরভাগই রিয়ার শাস্তি না হওয়ায় ক্ষুব্ধ।
নানা বিতর্ক, সমালোচনা চর্চা সবটা মিলিয়ে সবসময়ই তিনি শিরোনামে। তাই অনেকেই বলেন, রাখি সাওয়ান্তের (Rakhi Sawant) জীবন কোনও টেলিভিশন সিরিজের চেয়ে কম নাটকীয় নয়। অভিনেত্রী তাঁর স্বামী আদিল দুরানির বিরুদ্ধে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক, গার্হস্থ্য হিংসা থেকে শুরু করে প্রতারণার মামলা-সহ একাধিক অভিযোগ এনেছেন। যার পরিপ্রেক্ষিতে গ্রেফতারও করা হয় আদিলকে। সম্প্রতি নমাজ পড়ার একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) পোস্ট করেছে রাখি। যা নিয়ে ট্রোলের শিকার হলেন রাখি।
আদিল খানের সঙ্গে বিয়ের পর ধর্ম পরিবর্তন করেছেন আইটেম ডান্সার। বদলে গিয়েছে তাঁর নামও। তাঁর নতুন নাম ফতিমা। মাঝেমধ্যেই হিজাব পরতে দেখা যাচ্ছে তাঁকে। করছেন নমাজ পাঠও। এবার এই নমাজ পরতে গিয়েই চর্চায় উঠে এলেন তিনি।
ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, হাঁটু মুড়ে বসে নমাজ পড়ছেন তিনি। কিন্তু তাঁর দুই হাতে নেলপোলিশ। মুসলিম ধর্মানুসারে নখে রঙ লাগিয়ে নমাজ পড়া ধর্ম বিরুদ্ধ। মুসলিম ভাষায় যা হারাম। রাখি যদিও সেই নিয়ম মানেননি। আর এতেই রেগে গেলেন নেটিজেনদের একটা বড় অংশ। তাঁদের মতে, ‘ধর্ম নিয়ে ছিনিমিনি খেলছেন রাখী।' তাঁদের প্রশ্ন, “যদি নিয়ম মানতে না পারেন তবে এই নমাজ পাঠ কি শুধু লাইমলাইট কেড়ে নেওয়ার জন্য?” যদিও রাখি এসব ট্রোল নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামান না। আদিলকে গ্রেফতার করেছিল ওশিয়ারা থানার পুলিস। আপাতত জেলেই রয়েছেন রাখির স্বামী। আইনি লড়াইয়ে নেমেছেন বলিউডের ‘ড্রামা কুইন’।
কঙ্গনার কলমে ফের বিতর্ক। এবার তাঁর নিশানায় বলিউড জুটি আলিয়া ভাট ও রণবীর কাপুর। আগাগোড়াই বলিউডের বিপক্ষে কথা বলতে দেখা গিয়েছে কঙ্গনাকে। তবে এবার তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায় উঠে এলেন রণ-লিয়া।
এর আগেও মহেশ ভাটের বিরুদ্ধে কথা বলে ভাট পরিবারের সঙ্গে নিজের সম্পর্ককে উত্যক্ত করেছিলেন কঙ্গনা। এবার তিনি মহেশ ভাটের মেয়ে আলিয়া ও জামাই রণবীরকে আক্রমণ করলেন। সোশ্যাল সাইটে কঙ্গনার অভিযোগ, রণবীর ও আলিয়া নাকি একজোট হয়ে তাঁর উপর নজরদারি চালাচ্ছেন! তাঁর দাবি, ‘আমি যেখানেই যাচ্ছি আলোকচিত্রীরা খবর পেয়ে যাচ্ছে। বাড়ির অন্দরে কিংবা বাইরে, সর্বত্র কেউ আমার উপর নজরদারি চালাচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন,‘শুনেছি ইদানীং আলোকচিত্রীদের নাকি এর জন্য টাকাও দেওয়া হয়। কিন্তু আমি অথবা আমার টিমে কারও সঙ্গে কোনও আর্থিক লেনদেন হয়নি। এখন তো সন্দেহ হচ্ছে আমার হোয়াটসঅ্যাপ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে।’
নাম না করেই রণবীরের প্রসঙ্গ তুলে তিনি বলেন, বলিউডের নেপো কিড তাঁর বাড়ির বাইরে এসে হাজির হন, শুধু তাই নয় জোর খাটানোর চেষ্টাও করেন। এরপর আলিয়ার বিষয়ে টেনে তিনি বলেন, ‘তাঁর স্ত্রী আর এক জন। ও তো নকল করতে ওস্তাদ। আমি আমার ভাইয়ের বিয়েতে যে শাড়ি পরেছিলাম, নিজের বিয়েতে তিনি ওই একই শাড়ি পরেছেন।’ ‘শুনেছি এক বাড়িতে থেকেও আলাদা আলাদা তলে থাকেন এই দম্পতি। তাঁর স্ত্রীর যদিও এই ব্যবস্থাপনায় সম্মতি দেওয়াটাই অনুচিত। আমার মতে একরত্তি সন্তান ও নিজের হিতের জন্য স্বামীর উপর নজরদারি করা উচিত।’
উল্লেক্ষ, চলতি বছরেই ট্যুইটার একাউন্ট ফিরে পেয়ে কঙ্গনা। আর এর মধ্যেই ফের বিস্ফোরেক বলিউড 'কুইন'।
সোশ্যাল মিডিয়ায় মেয়ে সেজে মহিলা সহ-নেটনাগরিকদের চাকরির টোপ। এখানেই শেষ নয়, তাঁদের দেখা করতে বলে হোটেলে সাক্ষাৎ এবং যৌন হেনস্থা। এহেন একাধিক অভিযোগে বিদ্ধ দিলীপ প্রসাদ নামে এক ইঞ্জিনিয়ার। এখানেই থামেনি দিলীপের কুকর্ম। যৌন হেনস্থার ভিডিও এবং ছবি তুলে নিগৃহীতাদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হতে বাধ্য করতেন অভিযুক্ত। বেঙ্গালুরু পুলিস সূত্রে খবর, ১৩ জন মহিলা তাঁর লালসার শিকার। যদিও এতকিছু করেও ছাড় পায়নি অভিযুক্ত। বৃহস্পতিবার দিলীপ যাদবকে গ্রেফতার করেছে পুলিস।
প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, মহিলাদের ভাল বেতনের চাকরির প্রস্তাব দিতেন দিলীপ। চাকরির খুব প্রয়োজন, বেছে বেছে এমন মহিলাদের শিকার বানাতেন পেশায় ইঞ্জিনিয়ার এই ব্যক্তি। নিজেও ভাল বেতনের চাকরি করেন দিলীপ। শুধু টাকার জন্য জন্য নয়, যৌন লালসা মেটানোর জন্যই মহিলাদের চাকরির টোপ দিতেন অন্ধ্র প্রদেশের বাসিন্দা দিলীপ।
প্রথম ২৬ জানুয়ারি এক মহিলা বেঙ্গালুরু পুলিসে অভিযোগ দায়ের করেন। তদন্তে নেমে একে একে আরও ১২ জন মহিলার নাম পায় পুলিস। জানা গিয়েছে, জেরায় দিলীপ নিজে স্বীকারও করেছেন, ১৩ জন মহিলাকে চাকরির প্রস্তাব দিয়েছিলেন। দেশে যখন লকডাউন শুরু হয়, সেই সময় থেকে এই প্রতারণার কাজ শুরু করেছিলেন দিলীপ।
তাঁর সাম্প্রতিক ছবি লাল সিং চাড্ডা বয়কট ট্রেন্ডের (Boycott Bollywood) মুখে পড়েছিল। সেই করিনা কাপুর খান (Kareena Kapoor Khan) এবার বয়কট বলিউড ট্রেন্ডের বিরোধিতায় মুখ খুললেন। বলিউডের বেবো জানান, 'বয়কট শব্দ নিয়ে আমি একেবারে সহমত হতে পারি না। এরকম চলতে থাকলে আমরা আপনাদের আনন্দ দেব কী করে, সিনেমা না থাকলে আপনাদের বিনোদন হবে কী করে?' এভাবেই এক শ্রেণির নেটিজেনদের (Social Media) উদ্দেশে প্রশ্ন ছুড়ে দেন করিনা।
রবিবার কলকাতার এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এভাবে 'বয়কট বলিউড ছবি' প্রসঙ্গে সরব ছিলেন করিনা। ইতিমধ্যে করোনা পরবর্তী সময়ে হিন্দি সিনেমার বিগ বাজেটের অনেক ছবি মুখ থুবড়ে পুড়েছে। সেই তালিকায় যেমন আছে লাল সিং চাড্ডা, তেমন আছে অক্ষয় কুমারের সম্রাট পৃথ্বিরাজের মতো ছবি।
কোনও ছবি অশ্লীল, কোনও ছবি ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত দিয়েছে ইত্যাদি বিষয়ে নেট মাধ্যমে সরব এক শ্রেণির নেটিজেন। প্রতিবাদ স্বরূপ বয়কট বলিউড ট্রেন্ড চালু করেন তাঁরা। এই মুহূর্তে পাঠান ছবি এই ট্রেন্ডের শিকার। যদিও এই ছবির অগ্রিম টিকিট বিক্রি দেখে কিছুটা আশ্বস্ত প্রযোজনা সংস্থা। প্রথম তিন দিনেই একশো কোটির ব্যবসা করার সম্ভাবনা শাহরুখ খান, দীপিকা পাড়ুকোন, জন আব্রাহাম অভিনীত এই ছবি।
প্রসূন গুপ্ত: প্রথমেই বলে রাখা ভালো উপরের ছবিটি সিএন পোর্টালের নয় এবং এটি যাচাই করা হয়নি। তবে এই ছবিটি ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল নেটওয়ার্কে এবং যেহেতু এই ছবিটির একটি তাৎপর্য আছে তাই খবর করা।
ছবিটি নব্য সিনেমার অভিনেতা অথবা নায়ক হিরণ চট্টোপাধ্যায়ের। হিরণের অন্য একটি পরিচয় আছে, তিনি রাজনীতিবিদ। তাঁর রাজনীতিতে চলা শুরু তৃণমূল কংগ্রেসে। দলের যুব কমিটির নেতা ছিলেন তিনি। এরপর যখন ২০১৯/২০ থেকে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার রব উঠলো, তিনিও বিজেপিতে যোগ দিলেন। অনেকেই তৃণমূলে বলেছিলো 'হওয়া মোরগ'। স্বাভাবিক এমন অনেকেই দল ছেড়ে অন্য দল বিজেপিতে গিয়েছিলো সম্পূর্ণ তৃণমূল এবং দল নেতৃত্বকে দায়ী করে।
হিরণও তাই। এরপর দ্রুত পট পরিবর্তিত হতে শুরু হলো। হিরণ নাকি প্রথমে তৎকালীন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের ঘনিষ্ট ছিলেন। এ কারণে শোনা যায় ২০২১ এ হিরণকে দিলীপবাবু তাঁর পূর্বতন বিধানসভা কেন্দ্র খড়গপুরের টিকিট দেন।
হিরণ জিতে আসেন এমন একটি সময়ে যখন দক্ষিণবঙ্গে দলের অনেকেই ধরাশায়ী হয়েছে। এরপর নাকি হিরণের সঙ্গে দিলীপ ঘোষের সম্পর্ক খারাপ হতে শুরু করে। শোনা যায় হিরণ নাকি তখন শুভেন্দু অধিকারীর ঘনিষ্ঠ হয়ে পড়েন। কিন্তু অন্যদিকে সিনেমার কাজও কমে আসছিল। তারপর কি এমন ঘটলো ২০২২ এ যে হিরণ স্থির করলেন দল ছাড়বেন?
এমনটিই শোনা গিয়েছিলো এ বছর ১০ জানুয়ারিতে। ওদিন গুঞ্জন উঠলো ( এমনকি মিডিয়াতে) যে তৃণমূল কংগ্রেসের জাতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অফিসে পশ্চিম মেদিনীপুরের এক 'তারকা' বিধায়ক গুঞ্জনে। গুঞ্জনে হিরণের নাম ঘুরছিলো। কিন্তু তিনি পরিষ্কার বার্তা দিলেন ওই দিন তিনি রাজ্যের বাইরে ছিলেন কাজেই ক্যামাক স্ট্রিটের অফিসে যাওয়ার প্রশ্নই নেই।
তারপর সম্প্রতি একটি ছবিটি বেরিয়ে এলো সোশ্যাল নেটে। অনেকেই বললেন, পুরোনো দিনের ছবি এবং এটি কোনও এক অফিস, অভিষেকের অফিস মোটেই নয়। এই প্রতিবেদক বহুবার অভিষেকের অফিসে গিয়েছে, যদি ছবি এটাই হয় তবে নিশ্চিত ভাবেই বলা যায় এটি অভিষেকের অফিস এবং ছবিটি সাম্প্রতিক, মোটেই পুরাতন এই।
এখন প্রশ্ন তবে কি ফের হিরণ দল পাল্টাচ্ছেন ? উত্তর সেটাই খবর শনিবার মুখপাত্র কুনাল ঘোষের প্রচার মাধ্যমে সেরকম খবরই বেরিয়েছে। কিন্তু যদি দল পাল্টাবেন ঠিক করেই থাকেন হিরণ তবে দেরি কিসে? উত্তরে জানা যাচ্ছে, অপেক্ষা করতে হবে। বিচিত্র রাজনীতির রং বদল।
গলার গুরুতর অসুখে চিকিৎসাধীন উর্ফি জাভেদ (Urfi Javed)। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়া (Social Media) সেনসেশনকে দুবাইয়ে ছুটি কাটাতে দেখা গিয়েছে। কিন্তু তারপরেই তার অসুস্থতার খবর ছড়িয়ে পড়তেই কিছুটা উদ্বিগ্ন উর্ফি অনুরাগীরা। এমনিতেই ছকভাঙা পোশাকে সামাজিক মাধ্যমে নজরকাড়া উর্ফি। এবার ল্যারিংজাইটিস ভুগছেন তিনি।
জানা গিয়েছে, গলায় সংক্রমণ থাকায় ফুলে গিয়েছে। তাই আপাতত কথা বলা বন্ধ। গলা ফুলে যাওয়ায় কণ্ঠস্বর বদলে গিয়েছে। তাই কথা কম বলা একমাত্র রেমেডি।
এদিকে, খুন-ধর্ষণের হুমকির কথা অবশেষে পুলিসকে জানান উরফি। টুইটারে তার অভিযোগ, প্রতিনিয়ত তাঁকে খুন ও ধর্ষণের হুমকি দিচ্ছে কেউ। সেই ব্যক্তি উরফির পরিচিতই।
রাত ১১টার পর বাড়ির বাইরে থাকা অপরাধ। আর এর শাস্তিস্বরূপ দম্পতিকে ৩ হাজার টাকা জরিমানা (Fine) পুলিসের। অনেক কথা কাটাকাটির পর ১ হাজার টাকায় রফা হয় বিষয়টি। এমন আইন হয়ত ভারতবর্ষের কোনও প্রান্তেই নেই। ভয়ানক সেই অভিজ্ঞতার কথা সমাজমাধ্যমে (Social Media) ভাগ করে নিয়েছেন বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) বাসিন্দা কার্তিক পত্রী।
বৃহস্পতিবার রাত ১২টা নাগাদ বেঙ্গালুরু পুলিসের এই হয়রানির শিকার হয়েছেন ওই দম্পতি। জন্মদিনের অনুষ্ঠান থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। বাড়ির প্রায় কাছেই পথ আটকায় দুই পুলিস আধিকারিক। তাঁদের জানায় রাত ১১ টার পরে বাড়ির বাইরে থাকা একপ্রকার 'আইন লঙ্ঘন'। এরপর তাঁদের কাছে প্রথমে পরিচয় পত্র দেখতে চান ওই আধিকারিকরা। ফোনে আধার কার্ডের ছবি দেখাতেই ৩০০০ টাকা জরিমানা করেন বলে অভিযোগ জানান ওই দম্পতি।
কার্তিক জানিয়েছেন, ওই পুলিসকর্মীদের দাবি মতো মোবাইল ফোনে আধার কার্ডের ছবি দেখান তাঁরা। অভিযোগ, সেই ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। এর পরই তাঁদের মধ্যে এক জন চালানের বই বার করে আমাদের নাম ঠিকানা জিজ্ঞাসা করতে শুরু করেন। কার্তিক জানতে চান, কেন এ সব চাওয়া হচ্ছে? অভিযোগ, তখন এক পুলিশকর্মী তাঁদের ধমকের সুরে বলেন, “রাত ১১টার পর রাস্তায় ঘোরার কোনও অনুমতি নেই।” কার্তিক বলেন, “এমন কোনও আইন তিনি শোনেননি। যদিও পুলিশের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে তর্কে যেতে চাইনি।” বরং এই ধরনের নিয়ম সম্পর্কে অবহিত না থাকার জন্য পুলিসকর্মীদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নেন দম্পতি। কিন্তু তাতেও কাজ হয়নি বলে জানান কার্তিক।
I would like to share a traumatic incident my wife and I encountered the night before. It was around 12:30 midnight. My wife and I were walking back home after attending a friend’s cake-cutting ceremony (We live in a society behind Manyata Tech park). (1/15)
— Karthik Patri (@Karthik_Patri) December 9, 2022
অভিযোগ, এরপরই তাঁদের ৩০০০ টাকা জরিমানা দিতে বলা হয়। এরপর অনেক অনুরোধ করার পর একজন আধিকারিক একপাশে নিয়ে গিয়ে বলেন, ১০০০ টাকা দিলে সব ঝামেলা মিটিয়ে দেবেন। এরপর তাঁরা অ্যাপের মাধ্যমে টাকা দেন। এরপর তাঁরা থানার দ্বারস্থ হয়েছেন। একটি অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিস তদন্ত শুরু করে। তদন্তের নেমে সাম্পিগেহাল্লি থানার সঙ্গে সংযুক্ত একজন কনস্টেবল এবং একজন হেড কনস্টেবলকে বরখাস্ত করা হয়েছে।