রাজ্য়জুড়ে শুরু হয়েছে লোকসভা নির্বাচন। তারমধ্য়ে ঘটে গেল ভয়াবহ দুর্ঘটনা। বিষ্ফোরণের জেরে উড়ে গেল একটি দোকান ঘর। ঘটনায় আগুনে পুড়ে গুরুতর আহত দোকান মালিক। ক্ষতিগ্রস্ত আশেপাশের আরও বেশ কয়েকটি দোকান বাড়ি। শনিবার ভোরে ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার কালীগঞ্জ থানার দেবগ্রামে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে দেবগ্রাম ফাঁড়ির পুলিস গিয়ে দোকানের মালিককে উদ্ধার করে শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে পাঠান।
জানা গিয়েছে, দেবগ্রাম বাসস্ট্যান্ডের কাছে দোকান সহিদুল শেখের। তিনি দোকানে গয়না পালিশের কাজ করতেন, রাতে দোকানেই থাকতেন। এদিন ভোরে হঠাৎই বিষ্ফোরণের শব্দে কেঁপে ওঠে এলাকা। স্থানীয় লোকজন ছুটে গিয়ে দেখেন দোকানের শাটার উড়ে গিয়ে পড়েছে বেশ খানিকটা দূরে, ধ্বংস স্তুপের চেহারা নিয়েছে দোকান ঘর। ঝলসে গিয়েছে দোকানের মালিক। এরপর খবর দেওয়া হয় দেবগ্রাম ফাঁড়ির পুলিসকে।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিসের অনুমান, গ্যাস সিলিন্ডার বাস্ট করেই এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে কীভাবে এই বিষ্ফোরণ হল তা এখনও পর্যন্ত সঠিকভাবে জানা যায়নি। ইতিমধ্য়ে গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।
রাতের অন্ধকারে পরপর পাঁচটি দোকানের তালা ভেঙে চুরি। ঘটনাটি ঘটেছে বাঁকুড়া ও হুগলি সীমানা লাগোয়া কোতুলপুর থানার চেকপোস্ট বাজারে। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। চেকপোস্টের অদূরে পরপর দোকানে চুরি হওয়ায় পুলিসের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। চুরির প্রশ্ন তুলে ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গতকাল অর্থাৎ বৃহস্পতিবার রাতে বাঁকুড়ার কোতুলপুর ও হুগলি জেলার গোঘাট থানার সীমানায় রয়েছে খাটুল চেকপোস্ট বাজারে একের পর এক দোকানের তালা ভেঙে লুটপাট চালায় দুষ্কৃতীরা। আজ, শুক্রবার সকালে দোকান খুলতেই এসে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের বিষয়টি নজরে আসতেই তাঁরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন।
স্থানীয় ব্যবসায়ীদের দাবি, বাজারের অদূরেই রয়েছে খাটুল চেকপোস্ট। সেখানে সারাদিন রাত পুলিস মোতায়েন থাকে। বাজার থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে পুলিস থাকা সত্ত্বেও বারংবার চুরির ঘটনা ঘটছে চেকপোস্ট বাজারে। অভিযোগ, পুলিস ও প্রশাসনের উদাসীনতার কারনেই বারংবার এই ঘটনা ঘটে চলেছে। অবিলম্বে চেকপোস্ট বাজারে প্রতিরাতে পুলিস টহল দেওয়ার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থার দাবিতে সরব হয়েছেন এলাকাবাসী।
রাতের অন্ধকারে সোনার দোকানে দুঃসাহসিক ডাকাতি। ঘটনায় গ্রেফতার দুই অভিযুক্ত। বাজেয়াপ্ত লক্ষাধিক টাকার গহনা। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার গোয়ালপোখর থানার পাঞ্জিপারা এলাকায়। ডাকাতির ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ানোর পাশাপাশি আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে ব্যবসায়ী মহল।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, পাঞ্জিপারা বাজারের এক সোনার দোকানে ডাকাতির ঘটনায় জড়িত ভিন রাজ্যের দুই বাসিন্দাকে একটি আগ্নেয়াস্ত্র সহ গ্রেফতার করা হয়েছে। মূলত সোনার দোকানের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখেই দুষ্কৃতীদের চিহ্নিত করা হয়েছে। সেখান থেকেই শুরু হয়েছে তল্লাশি অভিযান।
পাশাপাশি ধৃতদেরও জেরা করে বাকি দুষ্কৃতিদের খোঁজ চালানো হচ্ছে। এছাড়াও ধৃতদের কাছ থেকে বেশ কিছু গহনা উদ্ধার করেছে পুলিস। এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী জানিয়েছেন, তাঁর দোকানের শাটার ভেঙে দুষ্কৃতীরা লক্ষাধিক টাকার রুপার গহনা সহ বিভিন্ন সামগ্রী নিয়ে চম্পট দিয়েছে। এই ধরনের দুঃসাহসিক ডাকাতির ঘটনায় সাধারণ মানুষ থেকে ব্যবসায়ী মহল নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে বলে দাবি বিভিন্ন মহলের।
রেশন বণ্টন দুর্নীতির শেকড় খুঁজতে গিয়ে প্রায়শই নিত্য নতুন তথ্য উঠে আসছে ইডির তদন্তে। ইতিমধ্যেই এই রেশন দুর্নীতিতে ইডির হাতে একে একে গ্রেফতার হয়েছেন ব্যবসায়ী বাকিবুর রহমান, মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক এবং বনগাঁর প্রাক্তন চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্য। এবার ইডি তদন্তে উঠে এলো নয়া তথ্য। জানা গিয়েছে, অধিকাংশ রেশন দোকানেই রেশন ডিলার এবং মালিকদের থেকে প্রায়শই মাসে ৪ হাজার করে টাকা নেওয়া হতো। যে টাকা ঘুরপথে চলে যেত মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয়র ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। ইডি তদন্তে পাওয়া গিয়েছে, বহু ভুয়ো রেশন দোকানের হদিশ। এই ভুয়ো রেশন দোকানগুলোকে ব্যবহার করেই সেখান থেকে প্রায় ৩০০ কোটির বেশি টাকা তোলা হয়েছে যা বর্তমানে ২০ হাজার কোটি ছাড়িয়েছে। ইতিমধ্যেই এইসব তথ্য আদালতেও জানিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি।
রেশন দুর্নীতির জাল গোটাতে গিয়ে রীতিমত হাঁপিয়ে যাচ্ছেন ইডির আধিকারিকরা কিন্তু দুর্নীতির তল খুঁজে পাওয়া এখনও যায়নি। এতো কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি যে এক দুজন লোকের কম্ম নয় তা বলাই বাহুল্য। তাহলে এই দুর্নীতির পেছনে শাসকদলের আর কোন কোন প্রভাবশালীর হাত রয়েছে? এই বিপুল দুর্নীতির শেষ কোথায়? রাজ্যের এই দুর্নীতির দায় আসলে কার? জবাব চাইছে বাংলার ওয়াকিবহাল মহল।
চুরির অভিনব কায়দা। ভুয়ো পুলিসের পরিচয় দিয়ে সোনার দোকানে হানা। সোনার দোকান থেকে সোনার জিনিস নিয়ে পালাল এক ব্যক্তি। ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুরে। ঘটনাকে ঘিরে চাঞ্চল্য় ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়।
জানা গিয়েছে, গতকাল অর্থাৎ সোমবার সন্ধ্য়ায় দাসপুর বাজারে অবস্থিত একটি সোনার দোকানে ভুয়ো পুলিসি পরিচয়ে হাজির হয়েছিলেন এক ব্য়ক্তি। সোনার দোকানে ঢুকে অভিযুক্ত ওই ব্য়ক্তি জানায় তাকে নাকি থানা থেকে বড়বাবু উপহার হিসেবে সোনার জিনিস কিনতে পাঠিয়েছে। এই কথা শুনে দোকান মালিক ওই ব্যক্তিকে দুটি সোনার আংটি দেয় আর সেই আংটি নিয়ে চম্পট দেয় সেই ব্যক্তি এমনটাই অভিযোগ দোকান মালিকের।
এই বিষয়ে ঘাটাল মহকুমা পুলিস আধিকারিককে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, দোকানের মালিক নিজের বিশ্বাসে স্বর্ণ দিয়েছেন। সোনার দোকানে গিয়ে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখার পর জানতে পেরেছেন কোনও পুলিস দোকানে যায়নি। উনি যাকে স্বর্ণ দিয়েছেন সে পুলিসের কেউ নয়। তবু পুরো বিষয়টা তদন্ত করে দেখছেন।
বড়দিনে সোনার দোকানে দুঃসাহসিক ডাকাতি। পুরুলিয়া, নদিয়ার পর এবার মালদহের সোনার দোকানে হানা দিল দুষ্কৃতীরা। চাঁচলের ব্যস্ততম নেতাজি মোড়ে স্বর্ণ বিপনীতে দুঃসাহসিক এই ডাকাতির ঘটনায় উঠে আসছে বেশ কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য। ডাকাত দলের ছোড়া গুলিতে অল্পের জন্য প্রাণ রক্ষা পেয়েছেন এক ব্যবসায়ী। ঘটনায় প্রবল আতঙ্কে রয়েছেন ব্যবসায়ী। পাশাপাশি এই ঘটনায় পুলিসের ভূমিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ অন্যান্য ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে স্থানীয় বাসিন্দারা। অন্যদিকে, স্বর্ণ বিপনীতে থাকা দুই জন কর্মীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে চাঁচল থানায়।
পুলিসের প্রাথমিক অনুমান, ডাকাতির সঙ্গে যোগ থাকতে পারে বিহার ও উত্তর দিনাজপুর এলাকার দুষ্কৃতীদের। পাশপাশি, ডাকাতি করে পালানোর সময় ডাকাত দল চাঁচল মহকুমা পুলিস আধিকারিকের দফতর ঘেঁষা রাস্তা দিয়ে পালিয়েছে। এছাড়াও চাঁচল শহরের ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তার স্বার্থে শহরের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে বসানো হয়েছিল সিসিটিভি। কিন্তু বর্তমানে বেশ কিছু সিসিটিভি ক্যামেরা অকেজো। এই সিসিটিভি ক্যামেরাগুলি কন্ট্রোল করা হয় চাঁচল থানা থেকে।
এছাড়াও সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, দিন সাতেক আগে চাঁচলের স্বরুপগঞ্জ মায়া পুর বিহার সীমান্ত এলাকায় নয়জনের ডাকাত দলকে পুলিস গ্রেফতার করে। যদিও সেই ডাকাত দলের সঙ্গে কি এই ডাকাতির কোন যোগ থাকতে পারে? যাদেরকে ডাকাতের মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছিল তারা আদৌ কি ডাকাতির সঙ্গে জড়িত? থাকছে একাধিক প্রশ্ন।
ফের রাজ্যে দুঃসাহসিক ডাকাতি। নোদাখালিতে ভর সন্ধ্যায় সোনার দোকানে হানা দিল ডাকাতের দল। গায়েব সোনা রুপো ও নগদ বেশ কিছু টাকা। ক্রেতার সাজে আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে লুটপাটের অভিযোগ। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বজবজ ২ নম্বর ব্লকের নোদাখালি থানায় এলাকার আলমপুর হাই রোডে সোনার দোকানে ঘটে এই দুঃসাহসিক ডাকাতির ঘটনা। সোনার দোকানে ডাকাতির ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গতকাল অর্থাৎ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাইকে করে তিন যুবক সোনার দোকানে ঢোকে। এরপরই আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে নগদ টাকা-পয়সা সহ সোনার গহনা সবকিছু অবাধে লুটপাট চালায় বলে অভিযোগ। তারপর ঘটনাস্থল থেকে বাইক নিয়ে চম্পট দেন ওই তিন অভিযুক্ত।
এরপর খবর দেওয়া হয় বিড়লাপুর তদন্ত কেন্দ্রে ও নোদাখালি থানায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিস। ইতিমধ্যেই ওই সোনার দোকানের মালিক দীপক সামন্তকে জিজ্ঞাসাবাদ করে গোটা ঘটনা তদন্ত শুরু করেছে নোদাখালি থানার পুলিস।
আলোর উৎসবের পর দিনই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা শহর কলকাতায়। ফের বেপরোয়া গতির বলি এক। বেলগাছিয়ায় আচমকা একটি দোকানে সজোরে ধাক্কা মারে একটি গাড়ির। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় দোকানদারের। গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয়েই মৃত্যু হয় তাঁর। জখম হন আরও ৩ জন। তড়িঘড়ি উদ্ধার করে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
প্রত্যেকদিনের মতোই সোমবার সকালেও বেলগাছিয়ার রাস্তায় ভিড় ছিল। বেলগাছিয়া মেইন রোডের উপরে ছোট একটি দোকানে বসেছিলেন এক ব্যবসায়ী। তাঁর সঙ্গে ছিলেন আরও তিনজন। হঠাৎই উলটোদিক থেকে একটি গাড়ি সজোরে ধাক্কা মারে ওই দোকানটিতে। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে খবর, গাড়ির ধাক্কায় দোকানের মধ্যেই ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়। বাকি তিনজনও গুরুতর জখম হন। তড়িঘড়ি সকলকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। সেখানেই ব্যবসায়ীকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। বাকি আহতদের চিকিৎসা চলছে।
সোনারপুরে সোনার দোকানে ডাকাতি হওয়ার ছয়দিনের মাথায় ঘটনার কিনারা করল পুলিস। ডাকাতির ঘটনাটি ঘটেছিল গত ১৩ই অক্টোবর। উদ্ধার করা হয়েছে সোনা ও রুপোর গহনা এবং নগদ টাকা। গ্রেফতার পাঁচ দুষ্কৃতী ও এক স্বর্ণ ব্যবসায়ী সহ মোট ছয় জন।
শুক্রবার বারুইপুর পুলিস সুপার পলাশ চন্দ্র ঢালী সাংবাদিক বৈঠক করে জানান, সোনারপুরে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে গ্রেফতার করা হয় পাঁচ দুষ্কৃতীকে। তাদেরকে জেরা করে কুলতলির মহিষমারি এলাকা থেকে সোনারপুরে সোনার দোকানে ডাকাতি হওয়া অভিযুক্ত এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ ও সোনারপুর থানার পুলিস। ধৃত স্বর্ণ ব্যবসায়ীর নাম বিদ্যুৎ।
সিসিটিভির ফুটেজ পর্যবেক্ষণ করে প্রথমে একটি বাইক চিহ্নিত করে পুলিস এবং পরে ওই বাইক চিহ্নিত করে ডাকাত দলকে ধরতে সক্ষম হয় পুলিস। এছাড়াও ধৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে চারটি আগ্নেয়াস্ত্র এবং আট রাউন্ড তাজা কার্তুজ। সেই সঙ্গে এখনও পর্যন্ত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে ৪০ গ্রাম সোনা, ১০০ গ্রাম রুপোর গহনা সহ নগদ ৩০ হাজার টাকা।
পুরুলিয়া, নদিয়া। একই দিনে ফিল্মি কায়দায় দুই জেলার, সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডসে ডাকাতির ঘটনার সাক্ষী থেকেছে বঙ্গ। বন্দুক হাতে দুষ্কৃতীদের দাপাদাপির সিসিটিভি ফুটেজও প্রকাশ্যে এসেছিল। দোকান খোলার সঙ্গে সঙ্গে ব্যবসায়ীকে বন্দুক তাক করে গুলি করে। ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুর খড়গপুর শহরের গোলবাজার এলাকায়। ডাকাতির সময়ের রোমহর্ষক দৃশ্য ধরা পড়েছে সিসিটিভিতে।
জানা গিয়েছে, শুক্রবার সবেমাত্র দোকান খুলেছিলেন সোনার দোকানের মালিক আশিস দত্ত। ঠিক সেই সময় চার দুষ্কৃতী ক্রেতার পরিচয়ে জিনিস কেনার বাহানায় দোকানে ঢোকে। যদিও দোকানের কর্মচারীদের সন্দেহও হয়। এরপর শুরু হয় লুঠপাট। যাওয়ার সময় বাধা দিতে গেলেই দোকান মালিকের ওপর চড়াও হয় দুষ্কৃতীরা। ১ রাউন্ড গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা, এমনটাই অভিযোগ। বুক ও পেটের মাঝখানে গুলি লাগে ব্যবসায়ীর, রক্তাক্ত অবস্থায় লুটিয়ে পড়েন তিনি। দুষ্কৃতীদের ছুরির ঘায়ে আহত হন দোকানের কর্মচারিরাও। সামনে পুজো, তার আগেই যদি এধরনের ঘটনা ঘটে তবে কিভাবে নির্ভয়ে ব্যবসা করবেন ব্যবসায়ীরা? পুলিস প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ ব্যবসায়ীমহলের।
গোটা রাজ্যজুড়ে বাড়ছে সোনার দোকানগুলিতে চুরি-ডাকাতির ঘটনা। বারংবার কেন টার্গেট করা হচ্ছে সোনার দোকানে? তবুও কেন টনক নড়ছে না প্রশাসনের ? ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। পাশাপাশি ডাকাতির জন্য ব্যবহৃত আগ্নেয়াস্ত্র ও গাড়িও উদ্ধার করা হয়েছে। যদিও সরকার সতর্ক আছে বলে এমনটাই দাবি জানিয়েছেন কল্যাণী ঘোষ, চেয়ারপার্সন, খড়গপুর পুরসভা।
প্রসূন গুপ্তঃ বাঙালির ১২ মাসে ১৩ পার্বন। তা হলেও দুর্গাপুজো মানেই শ্রেষ্ঠ উৎসব। সারা বছরে এই সময়ে অর্থাৎ আশ্বিন মাসে বা কখনও কার্তিক মাসেও বাঙালি হিন্দুরা ধুমধাম করে দুর্গাপুজো করে থাকে। বলতে দ্বিধা নেই এমন অসাম্প্রদিক উৎসব বোধহয় আর কোথাও দেখা যায় না। পুজো তার নিজের মণ্ডপে কিন্তু বাকি সময়ে হৈচৈ, খাওয়া দাওয়া। বাংলার এমার্জেন্সি কাজ ছাড়া বাকি সমস্ত স্কুল কলেজে ছুটি। একই সাথে কলকারখানাতেও থাকে ছুটির মেজাজ। সরকারি, বেসরকারি অফিসগুলিতে পুজোর ৪ দিন অবশ্যই ছুটির মেজাজ। অনেকেই হয়তো মণ্ডপে মণ্ডপে না ঘুরে পরিবারকে সময় দেয় এই চারটি দিন। বাড়িতে রোজগার মতো খাবার তৈরি হয়। আজকাল অনেকেই চার দিনই হয়তো বাইরে খাওয়ার ব্যবস্থা রাখে অবশ্যই ফের বলতেই হয় পকেটের হাল বুঝেই। অনেকেই পূজোর বোনাস পায়। অবিশ্যি তার অনেকটাই বাড়ির জামাকাপড় ইত্যাদি কেনাকাটাতে খরচ হয়। এই রাজ্যে বসবাসকারী অবাঙালিরাও এই উৎসবে ওই একই মেজাজে হাজির হয়।
আজকাল জিনিসপত্রের যে পরিমাণ দাম বেড়েছে তাতে করে যা ইচ্ছা কেনা হয়তো সম্ভব হয় না কিন্তু কিছু কেনাকাটাতো করতেই হয়। বাড়ির গিন্নীবান্নিরা কিন্তু অনেকেই সারা বছরের খরচের থেকে টাকা বাঁচিয়ে রাখে পূজোতে কেনাকাটার জন্য এবং এটাও বাস্তব আজকের দুর্মূল্যের বাজারে সস্তায় এই শহরগুলিতে নিশ্চিত কেনাকাটা করা যায়।
এক সময়ে পূজোর আগে খবরের কাগজগুলিতে কাপড়ের দোকান থেকে জুতোর দোকানের বিজ্ঞাপন থাকতো প্রায় রোজই কিন্তু আজকে অনেকটাই কমেছে। রেডিও থেকে টিভিতেও বিজ্ঞাপন যা আগে থাকতো তাও অনেকটাই কমে গিয়েছে। বিজ্ঞাপনের দর যে অনেক। কলকাতার বিভিন্ন খাবারের দোকানের বিজ্ঞাপন আজকে খুব একটা দেখা না। তবুও বাঙালির দুর্গা পূজো কিছু না থাকলেও কিছু তো থাকবেই। (চলবে)
সেনকো গোল্ড সোনার দোকানের দুঃসাহসিক ডাকাতি ঘটনায় বড় সাফল্য পেল পুরুলিয়া জেলা পুলিস। ঘটনায় উদ্ধার প্রচুর সোনা ও টাকা। গ্রেফতার আরও তিন জন। সোমবার দুপরে পুরুলিয়া বেলগুমা পুলিস লাইনে সাংবাদিক সম্মেলন করে একথা জানালেন পুরুলিয়া জেলা পুলিস সুপার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়। পুলিস জানিয়েছে ডাকাতি হওয়া সোনা সহ ৩৬লক্ষ টাকার ক্যাশ উদ্ধার হয়েছে। সব মিলিয়ে এই ঘটনায় প্রায় কোটি টাকার জিনিস পত্র উদ্ধার হয়েছে বলে জানা যায়। পাশাপাশি এ ঘটনায় আগেই ২ জন গ্রেফতার হয়েছিল। এবার আরও ৩জন গ্রেফতার হওয়ায় মোট আসামি সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ৫ জন।
এদিন পুলিস সুপার জানিয়েছেন, আগে বিকাশ গুপ্তা ও করণজিৎ সিধু গ্রেফতার হয়েছিল। গত ১৬ সেপ্টেম্বর একটি ইনফরমেশন ভিত্তিতে পুরুলিয়া ঝাড়খন্ড বর্ডারের ঘাগড়া থেকে দুজনকে গ্রেফতার করা হয়, এদের মধ্যে ওম প্রকাশ প্রসাদ উড়ফে গুড্ডু ও আরেকজন ডাবলু সিং ও অজয় যাদব। এদের বাড়ি ঝাড়খন্ড ও বিহারে।
ঘটনা পর থেকে পুরুলিয়া একটি লজে তাঁরা ডাকাতি সোনা রেখে যায়। তাঁর মধ্যে কিছু সোনা বিক্রি করে। পুলিস সেই লজ থেকে সোনার গহনা ছাড়া বিক্রি করা সোনার যে টাকা ছিলো সেই ৩৬ লক্ষ টাকাও উদ্ধার করেছে। আরও সোনা কোথায় রয়েছে একই সঙ্গে বাকি দুষ্কৃতী দের খোঁজ চলছে বলে জানানো হয়। তবে ঘটনার মাস্টার মাইন্ড জেলে।
শহর পুরুলিয়ার (Purulia) সোনার দোকানের (Gold Shop) ডাকাতির (Robbery) ঘটনায় ১০ দিনের মধ্যে কিনারা করল পুলিস। গত ২৯ অগাস্ট ডাকাতির ঘটনার দিনই বেশ কিছু সূত্র পেয়েছিল পুরুলিয়া জেলা পুলিস। সেই সূত্র থেকেই স্পষ্ট হয়েছিল এই ঘটনায় বিহার-ঝাড়খণ্ড যোগ। ঘটনার দিন থেকেই বাংলা-ঝাড়খণ্ড সীমান্তে নাকা তল্লাশি-সহ একাধিক রাজ্যে ছড়িয়ে গিয়েছিল পুরুলিয়া জেলা পুলিসের টিম। একের পর এক ইনপুট সংগ্রহ করে চলছিল তদন্ত। শুক্রবার মধ্যরাতে ঝাড়খণ্ডের ধানবাদের সুদামডি থেকে এই ঘটনার অন্যতম কিংপিন করণজিৎ সিং সিধুকে গ্রেফতার করে পুলিস। তার বাড়ি ঝাড়খণ্ডের ধানবাদ জেলার চাষনালার কাছে পাথরডি থানা এলাকায়। শনিবার তাকে পুরুলিয়া আদালতে তোলা হয়।
এই ঘটনায় সহযোগী হিসাবে কাজ করা বিকাশ কুমারকে গত ৫ অগাস্ট দিল্লির নয়ডা এলাকা থেকে গ্রেফতার করে পুলিস। তার বাড়ি দিল্লিতেই। সে এখন পুলিস হেফাজতে রয়েছে। ধৃত করণজিৎ ও বিকাশ কুমারকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা হবে। পুরুলিয়ার পুলিশ সুপার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “ধৃত করণজিৎকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা গিয়েছে ওই ডাকাতির ঘটনায় মোট সাতজন ছিল। তার মধ্যে সে একজন। বাকি নামগুলো আমরা পেয়ে গিয়েছি। তাদের খোঁজে তল্লাশি চলছে। জেলা পুলিসের টিম বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে।” রানাঘাটের ডাকাতির সঙ্গে সরাসরি এই ঘটনার যোগ না থাকলেও দু’টি ঘটনার মাস্টারমাইন্ড একজনই। সংশোধনাগারে বসেই এই অপরাধের ছক কষা হয়েছিল।
গত ২৯ অগাস্ট পুরুলিয়ার নামোপাড়ার একটি নামকরা সোনার বিপণিতে ৮ কোটি টাকা ডাকাতির ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ। মোটরবাইকে আসা সাত দুষ্কৃতী প্রায় আধঘণ্টার মধ্যে অপারেশন সেরে পুরুলিয়ার সীমানা পার হয়ে ঝাড়খণ্ডে গা ঢাকা দিয়েছিল। বিহার-ঝাড়খণ্ডের এই দুষ্কৃতীদের নিখুঁত অপারেশনে ওই বিপণির সিসিটিভির ডিভিআর পর্যন্ত নিয়ে যায়। ফলে এই ঘটনার কিনারা করা খুব একটা সহজ ছিল না। যদিও শহর পুরুলিয়ার বিভিন্ন রাস্তার সিসিটিভি ফুটেজ দেখে দুষ্কৃতীদের চিহ্নিত করে পুলিস। ঘটনার পরের দিনই ৩০ অগাস্টের তদন্তে পুরুলিয়া জেলা পুলিশ সুপারের তত্ত্বাবধানে স্পেশ্যাল ইনভেস্টিগেশন টিম বা সিট গঠন করে। এই ঘটনার তদন্তে এসেছিলেন রাজ্য পুলিসের আইজি (বাঁকুড়া রেঞ্জ) ভরতলাল মিনাও।
ফরেনসিক টিম ওই বিপণিতে এসে নমুনা সংগ্রহ করে। ওই একই দিনে রানাঘাটেও একটি ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ফলে সেদিনই পুরুলিয়া জেলা পুলিসের একটি দল রানাঘাটে টিম পাঠায়। ওই ঘটনার সঙ্গে পুরুলিয়ার ডাকাতির সরাসরি কোনও যোগ না থাকায় সেই দল আবার ফিরে আসে। একাধিক রাজ্যে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বিভিন্ন টিমের ইনপুট থেকে পরে পুরুলিয়া জেলা পুলিস জানতে পারে রানাঘাট ও পুরুলিয়া দুটি ডাকাতির ঘটনার মাস্টারমাইন্ড একজনই। তার নামও পেয়ে গিয়েছে পুলিস। তদন্তের স্বার্থে গোপনীয়তা অবলম্বন করে এই ঘটনার একেবারে উৎসস্থলে পৌঁছতে চাইছে পুরুলিয়া জেলা পুলিস।
যে দুষ্কৃতী দলটি পুরুলিয়াতে অপারেশন চালায় তারা অতীতে আসানসোলে একটি সোনার দোকানে ডাকাতি করে ফেরার সময় ঝাড়খণ্ডের চন্দনকেয়ারিতে একজনকে গুলি করে খুন করে। এছাড়া ধানবাদেও এই দুষ্কৃতী দলের সঙ্গে একটি গুলির লড়াই হয়। এই দলের সদস্যরা ব্যারাকপুর কমিশনারেটের অন্তর্গত গত চার-পাঁচ মাস আগে দমদমেও সোনার দোকানে ডাকাতি করে বলে অভিযোগ। এই দুষ্কৃতী দলটি একেবারে নিখুঁত পরিকল্পনা করে সবসময় অপারেশন সারে। এই গ্যাংয়ের সদস্যরা এক একটি অপারেশনের বিভিন্ন কাজে যুক্ত থাকে। কেউ অপারেশন করার জন্য যানবাহন বা মোটরবাইকের খোঁজ করে। কেউ দেখে আইটি সেক্টর। এরা এমনভাবে অপরাধ সম্পন্ন করে যেকোনও প্রমাণই তারা ফেলে যায় না। পুরুলিয়ার এই সোনার দোকানে অপারেশন করার জন্য তারা শহর থেকে ৫০ কিমি দূরে ঝাড়খণ্ডের একটি জায়গায় আশ্রয় নিয়েছিল। সেই আশ্রয়স্থল থেকেই ২০-২৯ আগস্ট পর্যন্ত তারা রেইকি করে। তারপরই হয় অপারেশন।
সিভিক পুলিসকে (Civic Police) বেধে রেখে দুটি সোনার দোকানে দুঃসাহসিক চুরির (Theft) ঘটনা ঘটলো। সোমবার মধ্যরাতে এই ঘটনাটি ঘটেছে হরিণঘাটা (Haringhata) থানার কাষ্টডাঙা ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের বাজারে। দুটি সোনার দোকানের শাটার ভেঙে সমস্ত গয়না ও নগদ টাকা লুঠ করলো দুষ্কৃতীরা। মঙ্গলবার সকালে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় হরিণঘাটা থানার মহাদেবপুর ফাঁড়ির পুলিস (Police)। এমনকি গোটা ঘটনার তদন্তও শুরু করেছে পুলিস।
সূত্রের খবর, মাতৃ জুয়েলার্স এবং ভোলানাথ জুয়েলার্স নামের দুই দোকানে এই চুরির ঘটনাটি ঘটেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার মাঝরাতে কাষ্টডাঙা বাজারে পাহারায় ছিলেন দু'জন সিভিক ভলেন্টিয়ার। যখন দুষ্কৃতীরা ওই দুটি সোনার দোকানে লুট করতে আসে, তখন ওই দু'জন সিভিক ভলেন্টিয়ার তাদের বাধা দিতে যান। তবে দুষ্কৃতীরা ওই দু'জন সিভিক ভলেন্টিয়ারকে বেধে রেখে লুঠ করে ওই দুটি সোনার দোকানে। আরও জানা গিয়েছে, প্রথমে দোকানের শাটার ভাঙে দুষ্কৃতীরা। তারপর গ্রিল ভাঙা হয়। এরপরেই দোকানে থাকা সিসিটিভি ক্যামেরা ভেঙে ফেলে দুষ্কৃতীরা। ক্যামেরা ভেঙে ফেলার পরই দোকানের ভিতরে লুঠপাট চালায় দুষ্কৃতীরা।
এই ঘটনায় মাতৃ জুয়েলার্সের মালিক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, তাঁর দোকান থেকে নগদ ৩০ হাজার টাকা এবং আনুমানিক ১০ হাজার টাকার রুপোর গয়না চুরি হয়ে গিয়েছে। ভোলানাথ জুয়েলার্সের মালিক অর্জুন সরকার জানান, তাঁর দোকান থেকে নগদ ৫০ হাজার টাকা ও ৫ হাজার টাকা মূল্যের গয়না চুরি হয়ে গিয়েছে, এমনটাই জানান তাঁরা।
তারকা মানেই তাঁরা হবেন ধরা-ছোঁওয়ার বাইরে। তাঁদের পাশে থাকবে কয়েকজন নিরাপত্তারক্ষী। কিন্তু এর একেবারে বিপরীত দৃশ্য দেখা গেল মুম্বইয়ের (Mumbai) রাস্তায়। শুক্রবার মুম্বই বান্দ্রায় স্ট্রিট শপিং (Street Shopping) করতে দেখা গেল সারা আলি খানকে (Sara Ali Khan)। হ্যাঁ, অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। সইফ আলি খানের (Saif Ali Khan) মেয়েকে রাস্তার ধারে শপিং করতে দেখা গেল। এই দেখে মুগ্ধ তাঁর অনুরাগীরা। এত বড় তারকা হয়েও কীভাবে তিনি এত সাধারণ হয়ে ঘুরে বেড়ান তা দেখেই হতবাক তাঁর অনুরাগীরা।
বাকি দিনের মত শুক্রবারও মুম্বইয়ের বান্দ্রার ব্যস্ত রাস্তার ধারে দোকানগুলোতে সাধারণ মানুষ কেনা-বেচা করছেন। কিন্তু সে সময়েই হঠাৎ দেখা গেল অভিনেত্রী সারা আলি খানকে। তিনি সেখানে নাকি শপিং করছেন। এই দেখে অবাক দোকানদার থেকে রাস্তার মানুষ। সাধারণ ক্যাজুয়াল লুকেই তাঁকে এদিন দেখা যায়। তাঁর পরনে ছিল কালো রংয়ের শর্টস ও টপ, আর গলায় ঝুলছে ব্যাগ। তিনি আবার রাস্তায় ঘুরে ঘুরে জামা-কাপড় দেখছেন। সেই দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করে সোশ্যাল মিডিয়ায় দিতেই ঝড়ের গতিতে ভাইরাল।
তবে নেটিজেনদের কেউ কেউ তাঁর প্রশংসা করলেও অনেকেই তাঁকে ট্রোল করতে ছাড়েননি। কেউ কেউ তাঁর এই রাস্তার ধারে শপিং করাকে 'পাবলিসিটি স্টান্ট' বলে উল্লেখ করেছেন।