Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

RoadProblem

Barasat: দীর্ঘদিন রাস্তার বেহাল দশা, জেলা সদর বারাসতে সমস্যায় বহু মানুষ

বারাসত ভিআইপি জোনের গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা ক্রমশ যেন পরিণত হয়েছে ডোবায়। বারাসতের চাঁপাডালি মোড়ের  তিতুমির বাসস্ট্যান্ড হয়ে কোর্ট বা জেলাশাসকের দফতরে যাওয়ার এটাই প্রধান রাস্তা। নিত্যদিন বহু মানুষের যাতায়াত এই রাস্তা দিয়ে। কিন্তু রাস্তার এমন বেহাল দশা হওয়ায় ঝুঁকি মাথায় নিয়েই চলছে যাতায়াত। 

জল-কাদা পেরিয়ে চলাফেরা করতে সমস্যায় পড়ছে নিত্যযাত্রীরা। গুরুত্বপূর্ণ এই রাস্তার এমন বেহাল অবস্থা কেন? বর্ষাকাল চলে গেলেই রাস্তা ঠিক করে দেওয়া হবে। এমনটাই আশ্বাস বারাসত পুরসভার পুরপ্রধানের। এত উন্নয়নের পরেও কেন অভিযোগের পাহাড় জমছে? তবে কি কোথাও খামতি থেকে যাচ্ছে? 

এবার সাধারণ মানুষের সমস্যা নিয়ে সরব হয়েছে বিজেপি। একদিকে যখন এত প্রতিশ্রুতি মিলছে। তখন তা বাস্তবায়িত হচ্ছে না কেন? কেন সব অভিযোগ ধামা চাপা পড়ে যাচ্ছে? তা নিয়ে উঠছে নানা প্রশ্ন।

7 months ago
Belgharia: বেলঘড়িয়া ব্রিজ যেন মরণ ফাঁদ, আতঙ্কে পথচলতি মানুষ

শহর কলকাতার অলিতে গলিতে প্রায়শই উঠে আসছে দুর্ঘটনার খবর। প্রায় ১ মাস আগে পিছিয়ে গেলেই মনে পড়ে ছোট্টো সৌরনীলের মর্মান্তিক মৃত্যুর কথা। প্রশাসনের গাফিলতির শিকার হয়েছিল ছোট্টো প্রাণটি। প্রশ্নের মুখে ছিল রাজ্যের ট্রাফিক ব্যবস্থা। মৃত্যুর পর হাল ফিরতে দেখা গিয়েছিল ট্রাফিক ব্যবস্থার। তবে তাতেও কি কমেছে তিলোত্তমার দুর্ঘটনার সংখ্যা। দুর্ঘটনার কারণ খুঁজতে এবার সিএন এর ক্য়ামেরা পৌঁছলো রাজপথের খোঁজ নিতে? কী অবস্থায় রয়েছে রাজপথ? বেলঘড়িয়ার রাস্তা দেখলে রীতিমত ভয় পেতে হবে। বেলঘড়িয়ার সঙ্গে বিরাটি কিংবা নিমতার অন্যতম প্রধান যোগাযোগ মাধ্যম বেলঘড়িয়া ব্রিজ। যার অবস্থা সংকটজনক। ব্রিজের শুরু থেকে শেষ পুরোটাই খানা-খন্দে ভরা। বৃষ্টি হলে যে বিভীষিকার রুপ ধারণ করবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। প্রতিদিনই এখানে দুর্ঘটনার শিকার হয় পথচলতিরা। প্রাণ হাতে নিয়ে যাওয়া আসা করতে হয় সবাইকেই।

ব্রিজের হাল বেহাল, একাধিক জায়গায় রয়েছে ফাটল। যেকোনও সময় ব্রিজ ভেঙে পড়তে পারে বলে দাবি পথচারীদের। সকাল আটটার পরও রাস্তা দিয়ে যাচ্ছে পণ্যবাহী গাড়ি। ফলে আরও অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে তাঁদের। প্রশাসনকেও জানিয়েও মেলেনি কোনও সুরাহা, দীর্ঘদিন ধরে এই অবস্থায় পড়ে রয়েছে বেলঘড়িয়া ব্রিজ, দাবি পথচারীদের।

ব্রিজের নীচে রয়েছে বেলঘড়িয়া স্টেশন। বহু দোকান রয়েছে সেখানে। ফলত ব্রিজের এই দশাতে আতঙ্কে রয়েছে সকলেই। স্কুলের বাচ্চাদের ওই রাস্তা দিয়ে নিয়ে যেতেও ভয় পাচ্ছেন অভিভাবকরা। রাস্তার জরাজীর্ণ এই দশাতে ক্ষোভে ফুঁসছে শহরবাসী। রাস্তার এই দশাতেও কি হুঁশ ফিরছে না প্রশাসনের? কোনও বড় দুর্ঘটনা ঘটলে তবেই কি হুঁশ ফিরবে প্রশাসনের? কবে ফিরবে বেলঘড়িয়া ব্রিজের হাল, উত্তরের আশায় শহরবাসী।

7 months ago
Bankura: কাদা ভরা রাস্তায় ভোগান্তি, ধানের চারা পুঁতে প্রতিবাদ গ্রামবাসীদের

রাস্তার উপর এক হাঁটু কাদা। তার মধ্যে আবার কোথাও জমে রয়েছে জল। এই অবস্থায় রাস্তায় দিয়ে চলাচল মানেই যেন নরক যন্ত্রণা। কোথাও চিহ্ন নেই রাস্তার, আবার কোথাও নর্দমায় ঢাকা পড়েছে ঢালাই রাস্তা। স্কুল, পোস্ট অফিস থেকে বাজার হাট যেতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন স্থানীয়রা। কাদায় ভরা রাস্তা দিয়ে সাইকেল, মোটরবাইক নিয়ে পার হওয়াও বিপজ্জনক। যে কোনও সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। ছবিটা বাঁকুড়ার তালডাংরা ব্লকের আমডাংরা গ্রাম পঞ্চায়েতের বেনাচাপড়ার। অভিযোগ, একাধিকবার পঞ্চায়েতে জানিয়েও কোনও কাজ হয়নি, তাই ধানের চারা পুঁতে প্রতিবাদ দেখান গ্রামবাসীরা।

জানা গিয়েছে, বাম জমানার শেষের দিকে গ্রামের ভিতর দিয়ে তৈরি হয়েছিল কংক্রিটের  ঢালাই। কিন্তু তারপর থেকে হয়নি কোনও সংস্কার। নিকাশি ব্যবস্থা বেহাল থাকায় বৃষ্টি জল জমে রাস্তার দশা বেহাল হয়ে যায়।

দ্রুত সমস্যা সমাধানের ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সাফাই শাসকশিবিরের। বেনাচাপড়া বুথে বিজেপি জয়লাভ করেছে বলেই মানুষের সমস্যা সমাধানে কোনও উদ্যোগ নিচ্ছে না শাসকদল, এমনই অভিযোগ বিজেপির। এখন দেখার প্রশাসন কবে এই রাস্তা সংস্কারের উদ্যোগ নেয়।

8 months ago


Siliguri: রাস্তার বেহাল দশা, পথ দুর্ঘটনার শিকার নিত্যযাত্রীরা, পথ অবরোধ-বিক্ষোভ স্থানীয়দের

দুর্ঘটনা! প্রতিনিয়ত বাড়ছে আশঙ্কা। প্রত্যেকদিন পথ দুর্ঘটনার শিকার হতে হচ্ছে শিলিগুড়ির (Siliguri) ভিআইপি রোডের নিত্যযাত্রীদের। রাস্তার পিচের আস্তরণ উঠে গিয়েছে। তার উপর টানা বৃষ্টির জেরে বড় বড় গর্ত তৈরি হয়েছে রাস্তায়। ডোবা বললেও ভুল হবে না। বছর ঘুরলেও সংস্কারের ছোয়া লাগেনি শিলিগুড়ির এই ব্যস্ততম রাস্তায়। দীর্ঘ টালবাহানা, দীর্ঘ প্রতিশ্রুতি। কাজ শুরু হলেও মাঝপথেই থমকে গিয়েছে কাজ। আর তার প্রতিবাদে শুক্রবার রাস্তা অবরোধ করে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভে সামিল হন স্থানীয়রা।

স্থানীয় জনপ্রতিনিধি থেকে প্রশাসনিক আধিকারিকদের নিত্য যাতায়াত এই রাস্তা দিয়ে। অথচ বারবার কীভাবে রাস্তার এই বেহাল দশা নজর এড়িয়ে চলেছেন তাঁরা? রাস্তা সংস্কারের কাজ শুরু হলেও তা বিঁশ বাও জলে। মাঝপথেই থমকে যায় রাস্তা সংস্কারের কাজ। কাজের মান নিয়েও প্রশ্ন ওঠে একাধিক। অভিযোগ তুলছেন খোদ স্থানীয়রাই। এই দুরাবস্থা রাস্তার জেরে এক স্কুল ছাত্রীর মৃত্যু দেখেছে শিলিগুড়িবাসী। কিন্তু তারপরও টনক নড়েনি প্রশাসনের? আর কত মৃত্যু দেখলে রাস্তা মেরামতিতে উদ্যোগী হবে প্রশাসন?

কেবল শাসকদলের আশ্বাস আর আশ্বাস। পুজোর আগেই রাস্তা সংস্কারের কাজ সম্পন্ন হবে। এখন কেবল অপেক্ষার কতটা কাজ হয়।

8 months ago
Road: রাস্তার বেহাল দশা, বিরোধী দলের সমর্থক বলে বঞ্চিত অভিযোগ স্থানীয়দের

কোথাও ইট, কোথাও মোরাম বা কোথাও মাটি, নেই ঢালাইয়ের পরিষেবা। ফলে দীর্ঘদিন ধরে রাস্তার বেহাল (Roadproblem) দশায় নাজেহাল মানুষজন। পূর্ব মেদিনীপুরের (East Medinipur) ভগবানপুর বিভীষনপুর গ্রামপঞ্চায়েতের বিভীষনপুর গ্রামের মধ্যমপাড়া এলাকায় রাস্তার বেহাল দশা। স্থানীয়দের গুরুতর অভিযোগ বিরোধী পার্টি করার কারণেই এলাকার মানুষজনদের সবরকম সুবিধা থকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। 

স্থানীয়দের আরও অভিযোগ, শুধু রাস্তা নয় সরকারি সমস্ত পরিষেবা থেকেই বঞ্চিত করা হচ্ছে তাঁদের। দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে প্রায় বাম আমল থেকে রাস্তার একই ছবি দেখা যাচ্ছে। বর্তমান শাসক দলের সময়ে রাস্তাশ্রী কিংবা পথশ্রী প্রকল্পের আওতায় পড়েনি এই রাস্তাটি। এই এলাকায় প্রায় একশোর উপর পরিবারের বসবাস রয়েছে। নিত্যদিন যাতায়াত করতে হয় এই রাস্তা দিয়ে। বর্ষায় একপ্রকার পথ চলার অযোগ্য হয়ে ওঠে রাস্তাটি। যার কারণে গ্রামে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে হাসপাতাল পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া মুশকিল হয়ে পড়ে। এছাড়াও গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন তাঁরা নিজেরাই চাঁদা তুলে রাস্তা সম্প্রসারণ করেন। তাঁদের একটাই দাবি সরকার যেন সমস্যার সমাধান করে।

12 months ago


Road: দীর্ঘদিন ধরে রাস্তার বেহাল দশা, দাবি পূরণ না হওয়ায় ভোট বয়কটের ডাক গ্রামবাসীর

দীর্ঘদিন ধরেই রাস্তার অবস্থা বেহাল (Roadproblem)। কোচবিহার (Cooch Behar) এক নম্বর ব্লকের চিলকিরহাট গ্রাম পঞ্চায়েত ঘাঘের কুঠি ও পান্তা বাড়ি এলাকায় রাস্তা নেই বললেই চলে। রয়েছে কাঁচা রাস্তা। বহুদিন ধরে পাকা রাস্তার দাবিতে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন এলাকার মানুষ। অভিযোগ, বারংবার প্রশাসনকে জানিয়েও কোনওরকম সমাধান হয়নি।

স্থানীয়দের দাবি, বহু দিন রাস্তার সমস্য়ায় ভুগতে হচ্ছে তাঁদের। পাকা না হোক, তবে রাস্তা মেরামত করা হোক। পঞ্চায়েতে এই আবেদন জানিয়েও কোনও কাজ হয়নি। যার ফলে প্রতিনিয়ত স্থানীয় মানুষদের সমস্যার সমুখীন হতে হচ্ছে। চিলকিরহাট গ্রাম পঞ্চায়েত কালিগঞ্জ বাজার থেকে শুরু করে রাস্তাটি দিয়ে পশারীহাট পর্যন্ত যাওয়া যায়। প্রায় তিন কিলোমিটার রাস্তা এই অবস্থায় রয়েছে। 

বর্ষাকালে এই রাস্তা দিয়ে কার্যত চলাফেরা করা যায় না। গাড়ি পর্যন্ত ঢুকতে পারে না এই রাস্তা দিয়ে। তাই এই রাস্তা মেরামত না করা হলে ভোট বয়কট করবে বলে জানিয়েছে এলাকার মানুষ। তার কারণ দীর্ঘদিন প্রধান পঞ্চায়েতকে জানিয়েছেন তাঁরা। তারপরেও কেউ কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। একদিকে পথশ্রী প্রকল্পে রাস্তা তৈরীর করার কথা বলছে রাজ্য সরকার, আর অন্যদিকে এই গ্রামের রাস্তা মেরামতের কোনও উদ্যোগ নেই।

12 months ago
Road: পথশ্রী প্রকল্পের প্রভাব কোথায়! অঞ্চল বিশেষে

দীর্ঘদিন ধরে রাস্তার বেহাল দশা (Roadproblem)। বসিরহাট (Basirhat) এক নম্বর ব্লকের চিংড়ির মোড় এলাকা থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার রাস্তার বেহাল অবস্থা। যার ফলে বর্ষার সময় প্রায়ই এই রাস্তায় দুর্ঘটনার শিকার হয় এলাকাবাসী থেকে নিত্য়পথযাত্রী। 

স্থানীয়দের দাবি, যত দ্রুত সম্ভব এই বেহাল রাস্তা মেরামত করে দেওয়া হোক। কারণ বর্ষাকালে রাস্তাতে জল জমলে এই রাস্তা একেবারে অচল হয়ে পড়ে যাতায়াতের জন্য়। এছাড়াও কৃষকরা ফসল নিয়ে শহর তথা বসিরহাট থেকে কলকাতায় যাওয়ার জন্য এই রাস্তা ব্যবহার করে থাকে। 

পাশাপাশি, বালুরঘাট ব্লকের তৃণমূল পরিচালিত ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের চকরাম প্রসাদ গ্রামের রাস্তার অবস্থা সঙ্গীন। যার ফলে ক্ষুব্ধ গোটা গ্রামবাসী। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন বেহাল রাস্তার দশা বারংবার প্রশাসনকে জানিয়েও রাস্তা সংস্কার হয়নি। স্থানীয়দের একটাই দাবি রাস্তা ঠিক না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা ভোট দেবেন না

অপরদিকে, বিজেপির অভিযোগ, গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য বিজেপি হ‌ওয়ায় এবং বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার গ্রামটি দত্তক নেওয়ায় তৃণমূল পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েত এবং জেলা পরিষদ ইচ্ছাকৃতভাবে রাস্তা মেরামতের কাজ করছে না। যদিও তা অস্বীকার করেছে স্থানীয় তৃণমূল নেতা। 

12 months ago
Road: পথশ্রী প্রকল্পের ব্যানার ঝুললেও দীর্ঘদিন ধরে বেহাল অবস্থা রাস্তার, সমস্যায় এলাকাবাসী

দীর্ঘদিন ধরে রাস্তার বেহাল দশা (Road problem) বসিরহাট (Basirhat) এক নম্বর ব্লকের পানিহাটি এলাকার। অভিযোগ, বারংবার প্রশাসনকে জানিয়েও কোনও সমস্যার সমাধান হয়নি। 

বহুদিন ধরে প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তা কাঁচা অবস্থায় পড়ে রয়েছে। যার ফলে, বর্ষাকালে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শিকার হতে হয় এলাকাবাসী থেকে শুরু করে পথ চলতি মানুষদের। স্থানীয়দের দাবি, স্কুল পড়ুয়ারা যাতায়াতের ক্ষেত্রে সমস্যার মধ্যে পড়ে। এমনও হয়েছে স্কুল যাওয়ার পথে রাস্তার কাদাজলে পড়ে গিয়ে একাকার অবস্থা হয়েছে পড়ুয়াদের। এরফলে স্কুলে না গিয়ে বাড়ি ফিরে আসতে হয়েছে। এছাড়াও মালবাহী ট্রাক, লরি যাওয়ার জন্য খুবই অসুবিধাজনক এই রাস্তা। তাই এলাকাবাসীরা চাইছেন দ্রুত এই রাস্তা মেরামতি করা হোক। অভিযোগ, একাধিকবার ভোটের আগে প্রতিশ্রুতি দিয়েও এই রাস্তা ঠিক করা হয়নি। ভোট আসে, ভোট যায়, রাস্তা মেরামত আর হয় না।

ইতিমধ্যে প্রশাসনের পক্ষ থেকে পথশ্রী প্রকল্পের একটি ব্যানার টানিয়ে রেখেছে। কিন্তু এখনও অবদি বাস্তবে সেই রাস্তা তৈরি হয়নি। সেই পথশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে আদৌ কি রাস্তা মেরামত হবে, সেই দিনের অপেক্ষায় দিন গুনছেন এলাকাবাসীরা। 

12 months ago


Road: রাস্তার কঙ্কালসার অবস্থা, দীর্ঘ ১৯ বছর সংস্কারহীন বাঁকুড়ার রাস্তা

পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Election) যত এগিয়ে আসছে ততই গ্রামাঞ্চলের বাস্তব চিত্রটা  সামনে আসছে। কোথাও বেহাল রাস্তার (Road Problem) অভিযোগ, কোথাও আবার পানীয় জলের দুর্দশা। সবক্ষেত্রেই অভিযোগ উঠছে প্রশাসনের উপরে। এবার বেহাল রাস্তার অভিযোগ বাঁকুড়ার (Bankura) উখড়াডিহি গ্রামে।

 স্থানীয়দের অভিযোগ, উখড়াডিহি ফরেষ্ট অফিস থেকে আখড়ার মোড়-বারালি গ্রাম পর্যন্ত, তিন কিলোমিটার রাস্তা গত ১৯ বছরেও সংস্কার হয়নি। অভিযোগ, বারবার প্রশাসনকে জানিয়েও কোনও সুরাহা মেলেনি। 

উখড়াডিহি গ্রামের ষোলো আনার পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, ২০০২-০৩ সালে প্রধান মন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনা প্রকল্পে রাস্তা তৈরী হয়। কয়েক বছরের মধ্যেই সেই রাস্তার একাংশ যান চলাচলের জন্য অযোগ্য হয়ে পড়ে। অভিযোগ, রাজ্য জুড়ে ঢাক-ঢোল পিটিয়ে 'পথশ্রী' প্রকল্পের কাজ শুরু হলেও এলাকার প্রায় ৩০ টি গ্রামের মানুষের দাবি মানা হয়নি। এবিষয়ে বারবার স্থানীয় ব্লক কার্যালয় থেকে জেলা পরিষদ সর্বত্র দরবার করেও কোনওরকম কাজ হয়নি। এবার ঐ দাবি পূরণ না হলে আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচনে তাঁরা 'বয়কট' করবেন বলেই জানিয়েছেন। এবার দেখার বিষয় প্রশাসনের তরফে পঞ্চায়েত ভোটের আগে ওই রাস্তা সংস্কারের কাজ শুরু হয় কিনা!


12 months ago
Road: ভোটের আগে বেহাল রাস্তা! পথে জমে নোংরা জল, ইতিউতি খানাখন্দে ক্ষুব্ধ গ্রাম

রাস্তার বেহাল দশা উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas) একাধিক জায়গায়। বারবার পঞ্চায়েত থেকে এসে রাস্তার অবস্থা (Road problem) দেখে গেলেও মিলছে না কোনও সুরাহা, এমনটাই অভিযোগ স্থানীয়দের। শ্যামনগর কাউগাছি (Kaugachhi) ১ নম্বর পঞ্চায়েতের স্টেশন রোড থেকে শুরু করে একাধিক জায়গার রাস্তার অবস্থা খুব খারাপ। রাস্তার উপর জমে রয়েছে নোংরা জল, তৈরি হয়েছ গর্ত। এমনকি রাস্তার উপর বেড়িয়ে পড়েছে কংক্রিটও। আর এই রাস্তার উপর দিয়েই চলাচল করতে হচ্ছে সাধারণ মানুষদের। 

স্থানীয়দের দাবি, প্রায় দু-তিন বছর ধরেই বেহাল অবস্থায় পড়ে রয়েছে এই রাস্তাগুলি। পঞ্চায়েত থেকে লোক এসে রাস্তা দেখে যায় কিন্তু সংস্কারের কোনও ব্যবস্থা করে না। রাস্তার মধ্যে জল পড়ে থাকার কারণে যাতায়াত করতেও অসুবিধা হয়। জলের উপর দিয়ে সাইকেল বা গাড়ি নিয়ে গেলে রাস্তায় হেঁটে যাওয়া মানুষদের গায়ে নোংরা জলও ছিটিয়ে পড়ে।

তবে এই ঘটনায় শ্যামনগর কাউগাছি ১ নম্বর পঞ্চায়েতের প্রধান চৈতালি কর্মকার জানান, 'ইতিমধ্যেই টেন্ডার এসেছে। এলাকার বাকি রাস্তাগুলিতে কাজ চলছে। এই রাস্তাতেও কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে আর কিছুদিনের মধ্যেই তা সম্পন্ন হবে।'        

অন্যদিকে একই অবস্থা দেগঙ্গার গিলেবেড়িয়া থেকে চাঁদপুর (Chandpur) যাওয়ার প্রায় ৫ কিলোমিটার রাস্তার। দীর্ঘদিন ধরে বেহাল অবস্থাতেই পড়ে রয়েছে রাস্তাটি। যার ফলে প্রায়দিনই ঘটছে দুর্ঘটনা। যাতায়াতের সমস্যায় ভুগছেন সাধারণ মানুষ। অবিলম্বে রাস্তা সংস্কারের দাবি স্থানীয়দের। একইভাবে স্থানীয়দের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে প্রশাসনকে জানিয়েও মিলছে না কোনও সুরাহা।

one year ago


Road: মুরারই থেকে বারুইপুর, বেহাল রাস্তায় সমস্যায় এলাকাবাসী

রাস্তার (Road Problem) বেহাল দশা। সমস্যায় সাধারণ মানুষ। বীরভূমের (Birbhum) মুরারই এক নম্বর ব্লকের গোরসা পঞ্চায়েতের কাশিমনগর এলাকার ঘটনা। প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তা দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না হাওয়ায় জন্য যাতায়াতের অনুপযুক্ত হয়ে গিয়েছ। নিকাশী নালা না থাকার জন্য রাস্তার উপর হাঁটু জল। বৃষ্টি হলে আরও সমস্যায় পড়তে হয় সাধারনকে। প্রশাসনকে বারবার জানিয়েও কোনও সুরাহা হয়নি, অভিযোগ এলাকাবাসীদের। 

এলাকাবাসীদের অভিযোগ, প্রাশাসন কোনও কাজ করছে না। নিকাশী নালাও পরিষ্কার করা হচ্ছে না। যার ফলে একটু বৃষ্টি হলেই জল রাস্তার উপরে উঠে আসছে। তাঁদের দাবি, দ্রুত এই রাস্তা সংস্কার হোক। 

এই বিষয়ে এলাকার প্রধান সুনীল মুখোপাধ্যায় বলেন, 'কিছুদিন আগে ওই রাস্তায় জল জমার জন্য পিচের উপর ডাস্ট ফেলেছিলাম। তবে হয়তো বৃষ্টির কারণে তা বসে গিয়েছে। তবে এখন সেরকম কোনও স্কিম নেই, যে রাস্তাটা ঢালাই করে দেব। তাও আমি চেষ্টা করছি রাস্তার উপর থেকে জল পাস করানোর।'

তবে এই বিষয়ে বিজেপি নেতা অরিন দত্ত বলেন, 'মুরারই ব্লকের ৮০ শতাংশ রাস্তারই খারাপ অবস্থা। পঞ্চায়েত, প্রধান যাকেই বলা হচ্ছে তাঁরাই বলছেন আমাদের ফান্ড নেই। তাহলে সেন্ট্রাল গভর্নমেন্ট থেকে আসা ফান্ডগুলি যাচ্ছে কোথায়? সেই ফান্ডের হিসাব দেওয়া হোক।'    

অন্যদিকে ঠিক একই ছবি দেখা যাচ্ছে দক্ষিণ ২৪ পরগণার বারুইপুর শিখরবালি এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের উত্তর শাসন থেকে শিখরবালি যাওয়ার রাস্তার। রাস্তার পাশে পাইপ লাইনের কাজ হওয়ার পর থেকেই বেহাল দশা হয়েছে রাস্তার। সমস্যায় পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। রাস্তার উপর কাদা থাকায় প্রায়শই ঘটে চলেছে দুর্ঘটনা।

one year ago
Road: বৃষ্টিতে পথ যেন পুকুর! বেহাল রাস্তা সারাইয়ের দাবি, বাঁশ ফেলে বিক্ষোভ নদীয়ায়

রাস্তা সারানোর দাবিতে বাঁশ ফেলে বিক্ষোভ(Demonstration)। বিক্ষোভে সামিল গ্রামবাসীরা। পঞ্চায়েত ভোটের আগেই বেহাল রাস্তা সারানোর দাবি গ্রামের। নদীয়ার (Nadia) বেথুয়াডহরির নাকাশিপাড়ায় এই বিক্ষোভের জেরে ঘটনাস্থলে উপস্থিত নাকাশিপাড়া(Nakashipara Police) পুলিস এবং পঞ্চায়েত উপপ্রধান। জানা গিয়েছে, পাকার মোড় থেকে ষষ্ঠীতলা পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তার বেহাল দশা। বর্ষার সময় রাস্তায় জল জমে পুকুরের মতো অবস্থা হয়। পাটুলি ঘাটের যাত্রীরা এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করেন। তাই প্রতিনিয়ত সমস্যায় পড়তে হচ্ছে সাধারণ মানুষদের।   

গ্রামাসীরা জানান, দীর্ঘ কয়েক বছর ধরেই এই রাস্তা বেহাল অবস্থায় পড়ে। রাস্তার এমন বেহাল দশার ফলে প্রতিনিয়ত ঘটছে পথদুর্ঘটনা। তাই বিডিও এবং ডিএম-র কাছে আবেদন, পঞ্চায়েত ভোটের আগে অতি শীঘ্রই যেন এই রাস্তা সংস্কার হয়। গ্রামবাসীরা আরও জানায়, এর আগে মৌখিকভাবেই জানানো হয়েছিল। লিখিতভাবে কোনও আবেদন জানানো হয়নি। তাঁদের দাবি, বিডিও এসে রাস্তাটি দেখে অবিলম্বে সংস্কারের নির্দেশ দিক।      

ঘটনাস্থলে উপস্থিত পঞ্চায়েতের উপপ্রধান নীলকমল সরকার। তিনি গ্রামবাসীদের আশ্বাস দিয়ে বলেন অতি শীঘ্রই এই রাস্তা সংস্কার হবে।

one year ago
Road: হাসনাবাদ-মহিষাদল বেহাল রাস্তায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা, শুধুই মিলেছে প্রতিশ্রুতি

হাসনাবাদের আমলানি গ্রাম পঞ্চায়েতের তকিপুর এলাকায় প্রায় ৩ কিলোমিটার রাস্তার বেহাল দশা। বারবার সরকারি দফতরে জানিয়ে কোন সুরাহা হয়নি। রাস্তায় বেরিয়েছে পাথর। তাও শুরু হয়নি কোনও মেরামতি। ভোট আসে ভোট যায় কিন্তু শুধু প্রতিশ্রুতিই মেলে, হয় না কোনও রাস্তার কাজ। এদিকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মহিষাদল বিধানসভার নাটসাল ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত গাজীপুর গ্রামের রাস্তারও একই অবস্থা।  

গ্রামবাসীদের দাবি, প্রায় দশ বছর ধরে এই রাস্তায় ঠিকমতো চলাফেরা করতে পারে না তাঁরা। রাস্তায় বড় বড় খানা-খন্দ তৈরি হওয়ায় প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা। এমনকি বর্ষাকালে ওই রাস্তায় জল ভরে যাওয়ায় রাস্তার কোথায গর্ত আছে তাও বোঝা যায় না। ফলে প্রতিনিয়ত সমস্যায় পড়তে হয় এলাকাাসীদের। অভিযোগ, সরকারি দফতর থেকে রাস্তা পরিদর্শন করতে এলে শুধু রাস্তা মেরামতের প্রতিশ্রুতিই দিয়ে যায়।       

এদিকে তকিপুরে রাস্তার বেহাল অবস্থা প্রসঙ্গে বসিরহাট বিজেপি সাংগঠনিকের জেলা সাধারণ সম্পাদক তুলসী দাস বলেন, 'শুধু আমলানি গ্রাম পঞ্চায়েতের রাস্তা নয় পশ্চিমবঙ্গের সব জায়গাতেই রাস্তার বেহাল দশা। রাস্তাগুলির অবস্থা এতটাই খারাপ যে ঠিকমতো কোনও গাড়ি চলাচল করতে পারে না। তাই প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা। এমনকি আ্যাম্বুলেন্স রোগীদেরও বেশ দুর্ভোগে পড়তে হয়। পশ্চিমবঙ্গের যেসকল গ্রামীণ এলাকাগুলোয় প্রধানরা রয়েছেন তাঁরা কোনও কাজই করছেন না। তাঁদের ইচ্ছা শুধু লুটপাট করা।'

তবে আমলানি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান রোকেয়া বিবি জানান, 'এই রাস্তার টাকা বরাদ্দ হয়েছে। আমরা এই বিষয়টি বিধায়ককে জানিয়েছি। খুব তাড়াতাড়িই কাজ শুরু হবে।'   

one year ago


Road: কোথাও শুধু ফলক, কোথাও প্রতিশ্রুতি! উত্তর-দক্ষিণ পঞ্চায়েত ভোটের আগে বেহাল রাস্তা

পঞ্চায়েত ভোটের (Panchayat Vote) আগে বাংলার উত্তর থেকে দক্ষিণ, রাস্তার বেহাল অবস্থা। উত্তরবঙ্গের শিলিগুড়ি হোক কিংবা দক্ষিণের সুন্দরবনের ক্যানিং কিংবা রায়দিঘি; বেহাল পথ (Road Condition) পেরিয়েই নিত্য যাতায়াত স্থানীয়দের। শিলিগুড়ি লাগোয়া মাটিগাড়া ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের কাওয়াখাড়ি এলাকা। বহুদিন ধরেই বেহাল রাস্তা। আর সেই রাস্তা তৈরির জন্য উদ্যোগও নেওয়া হয়েছিল। পথের ধারে লাগানো মস্ত এক ফলক।

তাতে স্পষ্ট লেখা কাজ কবে শুরু হবে। কত শ্রম দিবস প্রয়োজন রাস্তার কাজ শেষ করতে। কিন্তু ফলকই সার। এখনও রাস্তার কাজ শুরুই হয়নি। শুরু তো দূর অস্ত, রাস্তা নির্মাণের জন্য পাথরকুচিও পড়েনি। স্বাভাবিকভাবেই ক্ষোভ বাড়ছে জনমানসে। স্থানীয়দের কথায়, মেঠো রাস্তায় পথ চলা দায়। অল্প বৃষ্টিতে জল জমে। স্বাভাবিকভাবেই রাস্তা তৈরির ফলক পড়তেই খুশির আবহে গা ভাসিয়েছিলেন সকলেই। কিন্তু সময়ের মতো সময় পেরিয়েছে শুধুই৷ আজও শুরু হয়নি কাজ।

দীর্ঘ সময় অতিক্রান্ত হলেও কাজ শুরু না হওয়ায় গ্রামবাসীদের প্রশ্ন আদৌ কি রাস্তার কাজ হবে? নাকি ফলকই সার? স্থানীয়রা জানান,'বৃষ্টির সময় পোকামাকড় ঢোকে। বাড়িতে জল ঢুকে যায়। অনেকদিন ধরে শুনছি রাস্তা হবে, কিন্তু এখনও কোনো কাজ শুরু হয়নি।'

একইভাবে দক্ষিণ ২৪ পরগনা ক্যানিং কাঠপোল থেকে দক্ষিণ নিকারীঘাটা ৩ কিলোমিটার রাস্তার বেহাল দশা, খানাখন্দ অবস্থায় পড়ে। হেলদোল নেই প্রশাসনের, সমস্যায় পড়েছেন গ্রামবাসীরা। নিত্যদিনে পথ দুর্ঘটনা ঘটছে। হাজার হাজার মানুষ এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করেন। তবে রাস্তা মেরামত হয়নি। কোথাও রাস্তার চাঙর ভেঙেছে। ক্যানিং পশ্চিমের বিধায়ক পরেশরাম দাস প্রতিশ্রুতি তো দিয়েছেন। রাস্তা কবে মেরামত হবে সেই অপেক্ষায় গ্রামবাসীরা।

স্থানীয়রা জানান,'গত ৬ বছর ধরে রাস্তা খারাপ। ঠিকমতো গাড়ি চলাচল করতে পারছে না। প্রায়দিন কোনও না কোনও দুর্ঘটনা ঘটছে রাস্তায়। গ্রাম পঞ্চায়েত বিডিও-কে জানিয়েছেন, কিন্তু তাতেও কোনও লাভ হয়নি।'

অপরদিকে দীর্ঘদিন ধরে মানুষের দাবি বেহাল রাস্তা সংস্কার। ইটের রাস্তা রূপ দেওয়ার কথা ছিল কংক্রিটের রাস্তার। কিন্তু সেই কংক্রিটের রাস্তার কাজ শুরু হলেও সুসম্পন্ন হয়নি ১৮০০ মিটার ‌জেলা পরিষদের রাস্তার কাজ। মাত্র ১০০ মিটার কংক্রিটের ঢালাইয়ের কাজ হলেও বাকি রাস্তাটাই পড়ে রয়েছে ইটের। এব‌রো-খেব‌রো, খালাখ‌ন্দে ভরা ইটের হাড় বেরিয়েছে।


রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন ৮ থেকে ১০টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ যাতায়াত করে। রায়দিঘি বিধানসভার মথুরাপুর ২ নম্বর ব্লকের নন্দকুমারপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের এই রাস্তা দীর্ঘদিন বেহাল। কালিবাজার থেকে শান্তিপুর মোড় পর্যন্ত বেহাল এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত বহু মানুষের। হাইস্কুল,প্রাইমা‌রি,সমবায় স‌মি‌তি, ব্যাঙ্ক এমন‌কি র‌য়ে‌ছে গ্রা‌মের বড় বাজার। ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে কাজ সম্পন্ন হওয়ার কথা। কিন্তু কোথায় কী! মাত্র কালিবাজার থেকে ১০০ মিটার পর্যন্ত হয়েছে ঢালাই রাস্তা।

আর বাকিটাই পড়ে রয়েছে ইট কোথাও আবার মাটি। প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে ইঞ্জিন ভ্যান, মোটরসাইকেল, সাইকেল, টো‌টোগা‌ড়ি যাতায়াত করে। স্কুল পড়ুয়া থেকে মুমূর্ষু রুগী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা পথচলতি মানুষ বহু সমস্যায় পড়েন।

স্থানীয়রা জানান,'কালিবাজার থেকে শান্তিপুর অবধি রাস্তা তৈরির কথা ছিল। কিন্তু সামান্য ১০ হাত রাস্তা করতে পুরো টাকাটাই বরাদ্দ করেছে। মেরামতিরর নাম করে সামান্য সাদা বালি ছড়িয়ে রেখে চলে গিয়েছে। কেউ বাইক নিয়ে গেলে অন্য আরেকজন হেঁটে পর্যন্ত যেতে পারে না।'

one year ago
Basanti: প্রায় ৩ কিলোমিটার রাস্তার বেহাল দশা, চরম দুর্ভোগে পথচারীরা

ভোট আসে, ভোট (vote) যায়। কিন্তু প্রতিশ্রুতি (promise) রয়েই যায়। ভোট আসলে মেলে নানা প্রতিশ্রুতি। কিন্তু বাস্তবে তা আর পূরণ হয় না। এবার ফের বেহাল রাস্তার মেরামতির দাবিতে সরব স্থানীয় বাসিন্দারা। অভিযোগ, দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে রাস্তার (road) কঙ্কালসার দশা। রাস্তা ভরে গিয়েছে বড় বড় গর্তে। বৃষ্টির সময় সেইসব রাস্তার গর্তে জমা জলে সমস্যায় পড়ছেন এলাকাবাসী। বারবার বলেও মেলেনি সুরাহা। এমনই চিত্র দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার বাসন্তী (Basanti) বিধানসভার জয়গোপালপুরে।

স্থানীয়দের মতে, বাসন্তীর শিবদাসী মোড় থেকে জয়গোপালপুর বিকাশ কেন্দ্র পর্যন্ত প্রায় দীর্ঘ তিন কিলোমিটার রাস্তার বেহাল দশা। বলা চলে, দীর্ঘদিন রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে রাস্তার ভগ্নদশা অবস্থা। রাস্তার মধ্যে তৈরি হয়েছে বড় বড় গর্ত। যাতায়াতের সমস্যায় এলাকার পথচলতি মানুষ থেকে গাড়ি চালকরা। বৃষ্টির সময় জমা জলের সমস্যা আরও দ্বিগুণ বেড়ে যায়। একাধিকবার স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রশাসনকে জানিয়েও কোনও সমাধান মেলেনি। কীভাবে সুরাহা মিলবে তার উত্তর জানেন না স্থানীয়রা।

স্থানীয়দের অভিযোগ, শুধুমাত্র ভোটের সময় দেখা যায় বিধায়ককে। ভোট শেষ হয়ে গেলে এই এলাকায় তাঁর দেখা মেলাই ভার। এলাকায় পানীয় জলের জন্য কল থেকে রাস্তা সবকিছুরই প্রতিশ্রুতি মিলেছিল। কিন্তু ভোট মিটতেই আর দেখা নেই বিধায়কের। এবিষয়ে বাসন্তীর বিধায়ক শ্যামল মণ্ডল জানান, শিবদাসী মোড় থেকে জয়গোপালপুর বিকাশ কেন্দ্র পর্যন্ত রাস্তাটি গত এক-দুবছর যাবত্ খারাপ রয়েছে। তবে দ্রুত রাস্তা মেরামতি হবে বলেই জানান তিনি। কিন্তু কবে মেরামতি হবে এই বেহাল রাস্তা, সেদিকেই তাকিয়ে জয়গোপালপুরের বাসিন্দারা। 

one year ago