দিল্লিতে মাত্রাতিরিক্ত দূষণ। দিল্লি এনসিআর-এ বাতাসের মান ক্রমাগত হ্রাস পাচ্ছে। এমনকি গত চারদিন ধরে রাজধানী দিল্লি (Delhi) ও পার্শ্ববর্তী এলাকার বাতাসে দূষণের (Air Pollution) মাত্রা 'গুরুতর' বিভাগে রয়েছে। ক্রমবর্ধমান দূষণের কারণে অরবিন্দ কেজরিওয়াল সরকার প্রাথমিক স্কুলগুলো বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর এই সিদ্ধান্তের কথা শনিবার খোদ মুখ্যমন্ত্রী বলেন। এবার দূষণের কারণে ট্রাক প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
অন্যদিকে, দিল্লির সরকারি অফিসগুলিতে বাড়ি থেকে কাজ করার নীতি কার্যকর করা হয়েছে। এছাড়া ৫০ শতাংশ কর্মী নিয়ে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছে। তবে প্রাইভেট অফিসগুলো আপাতত পূর্ণ ক্ষমতা নিয়ে খোলা থাকবে। তবে বেসরকারি অফিসগুলোকেও '৫০ শতাংশ'-এর নিয়ম বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছে সরকার।
কেন্দ্রীয় ভূ-বিজ্ঞান মন্ত্রকের অধীন এক পূর্বাভাস সংস্থা জানিয়েছে, জাতীয় রাজধানীতে সামগ্রিক বায়ু মানের সূচক (AQI) ৩৩৯। এছাড়া নন-BS VI ডিজেল চালিত হালকা মোটর গাড়ির উপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বহনকারী বা অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবা সরবরাহকারী ব্যতীত ডিজেল ট্রাকগুলিকে দিল্লিতে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না। যদিও, পরিবহণ দফতরের একটি আদেশ অনুসারে সমস্ত সিএনজি এবং বৈদ্যুতিক ট্রাকগুলিকে দিল্লিতে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে।
দূষণ বৃদ্ধির কারণে নির্দিষ্ট যানবাহন চালানোর উপর দিল্লি সরকারের নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করলে ২০, ০০০ টাকা জরিমানা করা হবে বলে একজন সিনিয়র কর্মকর্তা জানিয়েছেন। বৃহস্পতিবারই দিল্লি-এনসিআর-এ বায়ুর গুণমান খারাপ হওয়ার প্রেক্ষিতে চার স্তরীয় ‘অ্যাকশন প্ল্যান’ বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ‘দ্য কমিশন অফ এয়ার কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট’।
গত তিনদিন ধরে রাজধানী দিল্লি (Delhi) ও পার্শ্ববর্তী এলাকার বাতাসে দূষণের (Air Pollution) মাত্রা 'গুরুতর' বিভাগে রয়েছে। শনিবার সকালে, কেন্দ্রীয় ভূ-বিজ্ঞান মন্ত্রকের অধীন এক পূর্বা সংস্থা জানিয়েছে, জাতীয় রাজধানীতে সামগ্রিক বায়ু মানের সূচক (AQI) ছিল ৪৩১।
দিল্লির স্যাটেলাইট শহরগুলিতেও বাতাসের মান অত্যন্ত খারাপ। নয়ডায় AQI ছিল ৫২৯, গুরুগ্রামে ৪৭৮, গাজিয়াবাদে ৪৪৬ এবং ফরিদাবাদে (হরিয়ানা) ৪৬৩।
শনিবার ছোটদের স্কুলে যেতে নিষেধ করেছে স্থানীয় প্রশাসন। আপাতত তাদের বাড়িতেই থাকার পরামর্শ দিয়ে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেছেন, ‘দিল্লির বাতাস শ্বাস নেওয়ার উপযুক্ত হলেই খুলে দেওয়া হবে সেখানকার প্রাথমিক স্কুলগুলো।’ এছাড়া উচ্চ প্রাথমিক স্কুল (উচ্চ বিদ্যালয়) চালু থাকলেও তার ছাত্র-ছাত্রীদের স্কুলের মুক্তাঙ্গনে থাকতে নিষেধ করেছে দিল্লি প্রশাসন।
নয়ডা এবং গ্রেটার নয়ডার সমস্ত স্কুল বায়ুর মানের অবনতির পরিপ্রেক্ষিতে ৮ নভেম্বর পর্যন্ত ৮ শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইনে ক্লাস চালু করছে। খেলাধুলা বা সভা-সমাবেশের মতো বহিরঙ্গন কার্যক্রমও সব স্কুলে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কমিশন ফর এয়ার কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট (CAQM) দ্বারা সুপারিশকৃত দূষণ বিরোধী নিষেধাজ্ঞাগুলি, যার মধ্যে নন-BS VI ডিজেল চালিত হালকা মোটর গাড়ির উপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বহনকারী বা অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবা সরবরাহকারী ব্যতীত ডিজেল ট্রাকগুলিকে দিল্লিতে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না। যদিও, পরিবহণ দফতরের একটি আদেশ অনুসারে সমস্ত সিএনজি এবং বৈদ্যুতিক ট্রাকগুলিকে দিল্লিতে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে।
দূষণ বৃদ্ধির কারণে নির্দিষ্ট যানবাহন চালানোর উপর দিল্লি সরকারের নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করলে ২০, ০০০ টাকা জরিমানা করা হবে বলে একজন সিনিয়র কর্মকর্তা জানিয়েছেন। বৃহস্পতিবারই দিল্লি-এনসিআর-এ বায়ুর গুণমান খারাপ হওয়ার প্রেক্ষিতে চার স্তরীয় ‘অ্যাকশন প্ল্যান’ বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ‘দ্য কমিশন অফ এয়ার কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট’।
পরিবেশ দূষণ (Pollution) ও লেকের জল দূষণের কথা মাথায় রেখে রবীন্দ্র সরোবরে (Rabindra Sarabar Lake) ছট পুজো নিষিদ্ধ করেছে গ্রিন ট্রাইব্যুনাল কোর্ট (Green Tribunal Court)। গত কয়েক বছর ধরে রবীন্দ্র সরোবরে বন্ধ রয়েছে ছট (Chhat) পুজো। যদিও ২০১৮ সালে নির্দেশ অমান্য করে কয়েকজন পাঁচিল টপকে রবীন্দ্র সরোবর প্রবেশ করেন এবং ছট পুজো করেন। সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি রুখতে এবছরেও সরোবরের ১২টি গেট বাঁশ দিয়ে বন্ধ করে দিয়েছে কেএমডিএ (KMDA)। রবিবার ও সোমবার সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে সরোবর। সেই কথা উল্লেখ করে রবীন্দ্র সরোবরের পরিবর্তে শহরের কোন কোন ঘাটে ছট পুজো করা যাবে, তার তালিকা টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে গেটে।
গ্রিন ট্রাইব্যুনাল কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, গত কয়েক বছর ধরে রবীন্দ্র সরোবরে ছট পুজো বন্ধ করে দেয় সরকার। কিন্তু দক্ষিণ কলকাতার বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষের ছট পুজোর জন্য একমাত্র ভরসার জায়গা ছিল এই রবীন্দ্র সরোবরের লেক। সেটাও বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সমস্যায় পড়েছিল ভক্তরা। সেই সময় ২০১৮ সালে রাতের বেলায় সরোবরের গেট ভেঙে লেকে ঢুকে যায় প্রচুর পুণ্যার্থী। তার পরের বছর থেকেই এভাবে বাঁশ দিয়ে গেট বন্ধ করে দেয় কেএমডিএ। সেই সঙ্গে গেটের সামনে রাখা থাকে গাড়ি। প্রশাসনের তরফে সেই গাড়ির ব্যবস্থা থাকে। কেউ ভুল করে সরোবরে চলে এলে, সেই গাড়ি করে শহরের অন্যান্য ঘাটে নিয়ে যায় প্রশাসন।
একই সঙ্গে শহরের কোন কোন ঘাটে করা যাবে ছট পুজো, তার তালিকা তুলে টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে সরোবরের গেটে। এমন ৪৮টি ঘাটের কথা বলা হয়েছে সরকারের তরফে, যেখানে ছট পুজো করার অনুমতি রয়েছে।
দূষণ (pollution) বাড়ছে দিল্লিতে। দীপাবলির পর দূষণের মাত্রা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করেছিলেন বিশেষজ্ঞরা। দিওয়ালির (Diwali) পর এয়ার কোয়লিটি ইনডেক্স (AQI) ৩০০-র মাত্রা অতিক্রিম করতে পারে বলে আগেই পূর্বাভাস দিয়েছিল। আর সেই অনুমানই মিলে গেল। দীপাবলির রাতে খড় পোড়ানো এবং বাজি (crackers ) ফাটানোর কারণে দিল্লির (Delhi) বাতাসের গুণমান মঙ্গলবার সকালে 'খুব খারাপ' পর্যায়ে পৌঁছয়। নয়ডা, যা দিল্লি এবং গুরুগ্রামের সঙ্গে জাতীয় রাজধানী অঞ্চলের অংশ, তা রেকর্ড করেছে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ৩৪২- এ পৌঁছে গিয়েছে।
সিস্টেম অফ এয়ার কোয়ালিটি অ্যান্ড ওয়েদার ফোরকাস্টিং অ্যান্ড রিসার্চ (এসএএফএআর) এর আগে পূর্বাভাস দিয়েছিল যে, দীপাবলিতে বায়ুর গুণমান 'গুরুতর' স্তরে নেমে যেতে পারে। এবং আরও একদিনের জন্য রেড জোনে থাকবে।
নয়ডা মঙ্গলবার সকালে ৩৪২ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স রেজিস্টার করেছে। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ৩২৩ নিয়ে দিল্লি দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। ৩০১-৪০০ রেঞ্জে বায়ুর গুণমান " শ্বাসকষ্টের মতো অসুস্থতা" সৃষ্টি করতে পারে। নয়ডা এবং দিল্লিতে বায়ুর গুণমান 'গুরুতর' (৪০১-৫০০) হওয়ার থেকে মাত্র এক ধাপ দূরে।
ন্যাশনাল এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স- এর সরকারি ওয়েবসাইটে তালিকাভুক্ত ৪০টি মনিটরিং স্টেশনের তথ্য অনুসারে, লোধি রোডের AQI ২৭৩ রেজিস্টার করা হয়েছে। গুরুগ্রামের AQI ছিল ২৪৫ এবং মধুরাতে মঙ্গলবার সকাল ৬:৩০ টায় ৩২২ রেকর্ড করা হয়েছে।
তবে অনুকূল আবহাওয়ার কারণে সোমবার রাতের তুলনায় বাতাসের মান উন্নত হয়েছে। দীপাবলির রাতে উচ্চ-ডেসিবেল আতশবাজির কারণে দূষণের মাত্রা প্রায় মধ্যরাতে শীর্ষে পৌঁছেছিল। কিন্তু সকাল থেকে সে তুলনায় কিছুটা উন্নতি হয়েছে।
তথ্যে দেখা গিয়েছে, রাজধানীর প্রায় সব স্টেশনেই রাত ৮টা থেকে রাত ১টা পর্যন্ত পটকা ফাটার কারণে দূষণের পরিমাণ বেড়েছে। সবচেয়ে দূষিত এলাকা ছিল দক্ষিণ দিল্লিতে। সবচেয়ে দূষিত স্টেশনগুলি হল, আর কে পুরম, ওখলা, কর্নি সিং শুটিং রেঞ্জ, জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়াম।'
সোমবারও গাজিয়াবাদ (৩০১), নয়ডা (৩০৩), গ্রেটার নয়ডা (২৭০), গুরুগ্রাম (৩২৫) এবং ফরিদাবাদে (২৫৬) বাতাসের গুণমান 'খারাপ থেকে খারাপতর' স্তরে গিয়েছিল। IQAir অনুসারে, দিওয়ালিতে দিল্লি ছিল বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহর। তারপরে পাকিস্তানের লাহোর। যাইহোক, কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের (সিপিসিবি) মতে, চার বছরের মধ্যে এবারে দীপাবলির দিন ও তার পড়ে শহরের দূষণের মাত্রা কম ছিল।
বাজি ফাটানো নিয়ে কড়াকড়ি সত্ত্বেও গত বছর অন্য চিত্রই দেখা গিয়েছিল রাজধানী দিল্লিতে। দীপাবলিতে (Diwali) দিল্লিতে সবরকমের বাজি ফাটানো নিষিদ্ধ (Firecrackers banned) করেছিল পরিবেশ আদালত। কিন্তু সেসব তোয়াক্কা না করেই দেদার দীপাবলির রাতে দিল্লির আকাশ ঢেকেছিল কালো ধোঁয়ায়। দূষণ মাত্রায় বিশ্বের মধ্যে দিল্লি (Delhi Pollution) রয়েছে প্রথমে। আর তাই এবার আরও কড়াকড়ি দিল্লি সরকার।
দিল্লিতে আগামী বছরের ১ লা জানুয়ারি পর্যন্ত অনলাইনে বাজি, পটকা বিক্রি এবং ডেলিভারি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। যে কোনও ধরনের বাজি উৎপাদন, স্টোরেজ, বিক্রি এবং ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। দিল্লির পরিবেশমন্ত্রী (Delhi Environment Minister) গোপাল রাই (Gopal Rai) এক বিবৃতিতে বলেছেন যে, নিষেধাজ্ঞা কঠোরভাবে কার্যকর করার জন্য একটি পরিকল্পনা তৈরি করা হবে।
তিনি আরও বলেন, “দিল্লির মানুষকে দূষণের বিপদ থেকে বাঁচাতে গত বছরের মতো এবারও সব ধরনের পটকা উৎপাদন, মজুদ, বিক্রি ও ব্যবহারে সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। যাতে দূষণের হাত থেকে মানুষের জীবন বাঁচানো যেতে পারে। এ বার দিল্লিতে অনলাইনে পটকা বিক্রি এবং ডেলিভারি নিষিদ্ধ করা হবে। এই নিষেধাজ্ঞা ১ জানুয়ারি, ২০২৩ পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। নিষেধাজ্ঞা কঠোরভাবে কার্যকর করার জন্য দিল্লি পুলিস, ডিপিসিসি এবং রাজস্ব বিভাগের সঙ্গে একটি পরিকল্পনা তৈরি করা হবে।”
বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরের (Most Polluted Cities) তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কলকাতা (Kolkata)। এককথায় কলকাতার বাতাসে বহিছে বিষ। আর সেই তালিকায় প্রথমে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি (Delhi)। এমনই রিপোর্ট দিয়েছে স্টেট অফ গ্লোবাল এয়ার (SOGA)।
২০২২-এর রিপোর্ট অনুসারে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরের তালিকায় কলকাতা রয়েছে দ্বিতীয় নম্বরে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক স্বাস্থ্য সংস্থা, হেলথ ইফেক্টস ইনস্টিটিউট (HEI) দ্বারা প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে কলকাতার বাতাসে পিএম২.৫ (PM2.5) ঘনত্বের বার্ষিক গড় 84g/m3। যা নিরাপদ সীমা থেকে ১৭ গুণ বেশি। একই রিপোর্টে দিল্লিকে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
বাতাসে ভাসমান নানা ধরনের নানা আকারের দূষণ কণা থাকে। এয়ার কোয়ালিটি অ্যান্ড হেলথ ইন সিটিস তাদের রিপোর্টে সবচেয়ে ক্ষতিকারক দুটি দূষণকারীর নাম উল্লেখ করে। সূক্ষ্ম কণা পদার্থ (PM2.5) এবং নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড (NO2) এর উপর বেশি জোর দেয় তারা। দূষণ কণা যাদের ব্যাস আড়াই মাইক্রন বা তারও কম হয়। এদের বলা হয় ‘পার্টিকুলেট ম্যাটার ২.৫ (পিএম২.৫)’। এক মাইক্রন বলতে বোঝায় এক মিলিমিটারের এক হাজার ভাগের এক ভাগ। মানবরক্তের লোহিত কণিকার ব্যাস পাঁচ মাইক্রন। আর মাথার চুলের ব্যাস গড়ে ৫০ থেকে ১০০ মাইক্রন। তবে আকারে অত্যন্ত ক্ষুদ্র হয় বলেই পিএম ২.৫ দূষণ কণা সবচেয়ে বেশি বিপজ্জনক।
উল্লেখ্য, ২০১০ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে পিএম ২.৫ মারাত্মক বৃদ্ধি পাওয়া ২০টি শহরের মধ্যে ভারতেরই রয়েছে ১৮টি। বাকি দুটি ইন্দোনেশিয়ার।