Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

Pollution

HS Exam: উচ্চমাধ্যমিকের দ্বিতীয় পরীক্ষার আগে শব্দবাজির তাণ্ডব! প্রতিবাদ করায় বেধড়ক মারধরের অভিযোগ

রাজ্যে শুরু হয়েছে ২০২৪-এর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা। আর উচ্চমাধ্যমিকের দ্বিতীয় পরীক্ষার ঠিক আগের রাতে শব্দদূষণে কেঁপে উঠলো নিউটাউন সিটি সেন্টার টু এলাকা। প্রতিবাদ করায় চলল ব্যাপক মারধর।

জানা গিয়েছে, নিউটাউনের বিশ্ববাংলা সরণির পাশেই একটি বিয়ে বাড়ি উপলক্ষে গভীর রাত পর্যন্ত চলছিল শব্দবাজির তাণ্ডব। এছাড়াও এই বাজির আগুনের ফুলকি ছড়িয়ে পড়ছিল পাশের একটি অভিজাত আবাসনে। আবাসনের আবাসিকরা এই ঘটনার প্রতিবাদ করলে, বিয়ে বাড়ির লোকজন আবাসনের গেট দিয়ে ভিতরে ঢুকে নিরাপত্তারক্ষী ও আবাসিকদের মারধর করেন বলে অভিযোগ।

এই ঘটনায় গভীর রাতেই ইকোপার্ক থানায় অভিযোগ দায়ের করেন আক্রান্ত  আবাসিকরা। অভিযোগের ভিত্তিতে সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে তদন্তে নেমেছে ইকো পার্ক থানার পুলিস।

2 months ago
Delhi: রাজধানীর বাতাসে সামান্য উন্নতি, শিথিল হল নিয়ম, খুলছে স্কুলও

দূষণের কালো চাদরে ঢেকেছিল দিল্লি। দিল্লির বাতাসে রীতিমতো বিষ ছড়িয়ে পড়েছে। বাতাসের গুণগত মান কখনও থাকছে ৪৫০ তো, কখনও আরও খারাপ হয়ে ৫০০ মাত্রায়। এই অবস্থায় দূষণ সংক্রান্ত একাধিক নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল অরবিন্দ কেজরিওয়াল সরকার। শনি ও রবিবার বাতাসের মান সামান্য উন্নতি হওয়ায় তুলে নেওয়া হল সমস্ত নিষেধাজ্ঞা।

তবে এখনই দূষণ থেকে মুক্তি তা বলা যায় না। গুণমান 'অত্যন্ত ভয়ানক' থেকে 'খুব খারাপ' পর্যায়ে নেমেছে। আর সে কারণেই দূষণ নিয়ে নিয়ম শিথিল করছে সরকার। জানা গিয়েছে, এবার থেকে রাজধানীতে প্রবেশ করতে পারবে ডিজেল চালিত ট্রাক। সোমবার থেকে আবার চালু হচ্ছে সব সরকারি ও বেসরকারি স্কুল। তবে এখনও বাইরে খেলাধুলো বা জমায়েতের অনুমতি দেয়নি।

সিস্টেম অব এয়ার কোয়ালিটি অ্যান্ড ওয়েদার ফোর-কাস্টিং অ্যান্ড রিসার্চ (সফর)-এর তথ্য অনুযায়ী, রবিবার সকাল ৬টায় দিল্লির একিউআই ছিল ৩১৩। শনিবারের তুলনায় ‘উন্নতি’ লক্ষ করা গিয়েছে। শনিবার এই সময় একিউআই ছিল ৩৯৮।

সেন্ট্রাল পলিউশন কন্ট্রোল বোর্ডের (CPCB) তথ্য় অনুযায়ী, সকাল রবিবার ৬টায় আরকে পুরমে বাতাসের গুণমান (AQI) ছিল ৩২৫, নিউ মতিবাগে AQI ছিল ৩২৩, IGI বিমানবন্দর এলাকায় AQI ছিল ২৯২, আনন্দ বিহার এলাকায় AQI ছিল ৩২৯, নেহরু নগরে AQI ছিল ৩৩৭। বেশিরভাগ জায়গাতেই বাতাসের গুণমান 'খুব খারাপ' পর্যায়ে রয়েছে। ২৪ ঘণ্টায় দিল্লিতে গড় AQI প্রতিদিন বিকেল ৪টেয় পরিমাপ করা হয়। শনিবার সেই AQI ছিল ৩১৯। শুক্রবার AQI ছিল ৪০৫, বৃহস্পতিবার AQI ছিল ৪১৯, বুধবার AQI ছিল ৪০১, মঙ্গলবার AQI ছিল ৩৯৭, সোমবার AQI ছিল ৩৫৮।

5 months ago
Delhi: বৃষ্টির ফলে বাতাসে দূষণ কম, এখনই চালু নয় জোড়-বিজোড় নীতি

রাজধানী দিল্লিতে এখনই গাড়ি চলাচলের ক্ষেত্রে জোড় বিজোড় নিয়ম লাগু হচ্ছে না। শুক্রবার বিকালে এবিষয়ে জানিয়েছেন সেখানকার পরিবেশমন্ত্রী গোপাল রাই। তিনি জানিয়েছেন, দিল্লির বাতাসে আগের থেকে দূষণ অনেকটা কম। সেকারণে এখনই লাগু করা হচ্ছে না জোড়-বিজোড় নীতি।

দিল্লির বাতাসে দূষণ ভয়ঙ্করভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল। সেখান থেকে রক্ষা পেতে গাড়ি চলাচলের ক্ষেত্রে জোড়-বিজোড় নীতি লাগু করা হয়েছিল। আগামী ১৩ নভেম্বর থেকে এই নিয়ম চালু হওয়ার কথা ছিল। যদিও এখন সেই সিদ্ধান্ত থেকে পিছিয়ে এল দিল্লির কেজরিওয়াল সরকার।

জোড়-বিজোড় নীতি চালু করা নিয়ে আদালতের ভর্ৎসনার মুখে পড়েছিল। শীর্ষ আদালত জানিয়েছিল, এই নীতি চালু করলে তার যে বিশাল প্রভাব পড়বে এমনটা নয়। বৃহস্পতিবার থেকে দিল্লিতে শুরু হয়েছে হালকা বৃষ্টি। তাতে বেশ কিছুটা স্বস্তি মিলেছে। কারণ বিষাক্ত ধোঁয়ার পরিমাণ অনেকটা কমেছে। তবে দূষণের মাত্রার খুব একটা হেরফের হয়নি। 

6 months ago


Delhi:দিল্লিতে আশীবার্দের বৃষ্টি, বাতাসে বিষাক্ত দূষণ হ্রাসের সম্ভাবনা!

এ যেন আশীর্বাদের বৃষ্টি। দূষণের কালো চাদরে ঢেকেছিল দিল্লি।শুক্রবার সাতসকালে হালকা বৃষ্টিতে ভিজল রাজধানী। আর তাতেই সামান্য উন্নতি হল আবহাওয়ার। দিওয়ালির আগে যা দিল্লিবাসীর জন্য বিরাট স্বস্তির খবর।

গত কয়েক সপ্তাহ যাবৎ দিল্লির আকাশে বাতাসে রীতিমতো বিষ ছড়িয়ে পড়েছে। বাতাসের গুণগত মান কখনও থাকছে ৪৫০ তো, কখনও আরও খারাপ হয়ে ৫০০ মাত্রায়। এই অবস্থায় রুষ্ট প্রকৃতিকে ‘শান্ত’ করতে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর চিন্তাভাবনা শুরু করে দিয়েছিল অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সরকার। পরিস্থিতি একই থাকলে আগামী ২০-২১ নভেম্বরের মধ্যে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের পরিকল্পনা ছিল। তবে সেটার প্রয়োজন অনেকটাই কমিয়ে দিল শুক্রবারের অকাল বৃষ্টি।

এদিন সকালে রাজধানীতে হালকা বৃষ্টিপাত হওয়ায় ঘন কুয়াশার যে চাঁদর রাজধানীর আকাশ-বাতাস ঢেকে ফেলেছিল, সেটা অনেকাংশে মিলিয়ে গিয়েছে। এদিন সকালে রাজধানীর বিস্তীর্ণ অঞ্চলে বাতাসের গুণগত মান ৪০০-র আশেপাশে ঘোরাফেরা করছে। আবহাওয়া দপ্তর বলছে, শুক্রবার দিনভর আরও বৃষ্টি হবে। যার ফলে আবহাওয়ার আরও উন্নতি হতে পারে। যা দিল্লিবাসীর জন্য বড়সড় স্বস্তির খবর। দিওয়ালির আগে আবহাওয়া খানিকটা পরিষ্কার হলে, নিশ্চিন্তে আলোর উৎসবে মাতোয়ারা হতে পারবে রাজধানী।

6 months ago
Durgapur: দূষণের কবলে দুর্গাপুরের পরিবেশ ভবন, বাড়ছে ডেঙ্গি আতঙ্ক

দূষণের কবলে খোদ দুর্গাপুরের দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ অফিস। নোংরা আবর্জনা স্তূপে পরিণত হয়েছে সরকারি এই অফিসের দোরগোড়ায়। যেখানে ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বারংবার সতর্কবার্তা জানিয়েছে দুর্গাপুর দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ অফিস। সেখানে খোদ দুর্গাপুরের পরিবেশ ভবনের সামনেই এখন ডেঙ্গি আতঙ্ক। 

দুর্গাপুরের পরিবেশ ভবন বার্তা দেয় জনসমাজের পরিবেশ রক্ষার জন্য। কিন্তু আজ সেই ভবনের দুয়ারেই ময়লা আবর্জনার স্তুপ। যার ফলে পথ চলতি মানুষের দুর্গন্ধে টেকা দায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্লাস্টিক বর্জনের জায়গায়, খোদ পরিবেশ ভবনের বাইরে প্লাস্টিকের ছড়াছড়ি।

দুর্গাপুরের পরিবেশ ভবনের সামনেই রয়েছে প্রভিডেন্ট ফান্ড অফিস, জিএসটি অফিস, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কিন্তু এতো গুরুত্বপূর্ণ জায়গার মাঝেও সহবস্থান আবর্জনার স্তুপ। স্থানীয়েদের দাবি, দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ অফিসের সামনে ময়লা আবর্জনায় স্তূপ তৈরী হয়েছে। এই রাস্তা দিয়ে চলাফেরা করাটাই এখন ভীষণ সমস্য়া হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ চারিদিকে যে নোংরা আবর্জনার স্তূপ, সেখানেই মাছি ঘুরছে এবং দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। যার কারণে স্বাস্থ্যের  ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি ডেঙ্গি আতঙ্কও বেড়ে চলেছে।  

সমস্ত অভিযোগ মেনে নিলেন দুর্গাপুর নগর নিগমের দু'নম্বর বোরোর প্রাক্তন চেয়ারম্যান রমাপ্রসাদ হালদার। তিনি বিরোধীদের ষড়যন্ত্র বলে পুরো দায়ভার এড়িয়ে যান।

6 months ago


Delhi: দূষণের জেরে দিল্লিতে ফিরছে জোড়-বিজোড় গাড়ির বিধি! জানুন কবে থেকে...

দূষণে জেরবার রাজধানী দিল্লি। বিপজ্জনক এই পরিস্থিতিতে মাত্রাছাড়া দূষণ রুখতে সোমবার দুপুরে উচ্চপর্যায়ের জরুরি বৈঠক ডাকেন দিল্লির (Delhi) মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়, আবারও ফেরানো হবে জোড়-বিজোড় নম্বর-প্লেটের গাড়ির বিধিনিষেধ। তবে তা লাগু হবে দীপাবলির পর থেকে। পাশাপাশি চলতি সপ্তাহ থেকেই সব স্কুল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তের কথাও জানালেন দিল্লির পরিবেশমন্ত্রী গোপাল রাই। যদিও রবিবারই টুইট করে ১০ নভেম্বর পর্যন্ত দিল্লির সমস্ত প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার কথা জানিয়েছিলেন দিল্লির শিক্ষামন্ত্রী।

বৈঠকের পর গোপাল রাই জানান, দূষণ পরিস্থিতির কারণে নভেম্বরের ১০ তারিখ সব স্কুল বন্ধ রাখা হবে। বোর্ড পরীক্ষার কারণে কেবল দশম এবং দ্বাদশ শ্রেণির ক্লাস নেওয়া হবে স্কুলগুলিতে। অন্যদিকে ফেরানো হচ্ছে জোড়-বিজোড় নম্বর-প্লেটের গাড়ির বিধি। দিল্লি সরকারের দাবি, রাস্তাায় গাড়ির সংখ্যা কমলে দূষণ অনেকটাই কমানো যাবে। দিওয়ালির পর ১৩-২০ নভেম্বর অবধি এই বিধিনিষেধ চালু হবে। পরিস্থিতির উপর নজর রেখে এই বিধিনিষেধের সময়সীমা বাড়ানো হতে পারে।

পাশাপাশি দিল্লির সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি কার্যালয়ে ৫০ শতাংশ কর্মীকে ওয়াক ফ্রম হোমেরে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সমস্ত নির্মাণ কার্য ও ধ্বংসকার্য বন্ধ রাখার কথা আগেই ঘোষণা করা হয়েছিল। সপ্তাহ খানিক ধরে চলা ধোঁয়াশার জেরে রাজধানীতে ভিন রাজ্যের ডিজেল চালিত গাড়ি ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে। এছাড়াও BS3 পেট্রল এবং BS4 ডিজেল গাড়ির নিষেধাজ্ঞা আগের মতোই থাকছে।

6 months ago
Polluted City: বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহর রাজধানী দিল্লি, তৃতীয় স্থানে কলকাতা!

দূষণ (Pollution) ক্রমশ বেড়েই চলেছে। দূষণের ক্ষেত্রে দেশের রাজধানী দিল্লি প্রথম স্থানে বারংবার উঠে এসেছে। এবারে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরের (Polluted City) তালিকায় নাম উঠল ভারতের (India) তিন গুরুত্বপূর্ণ শহরের। জানা গিয়েছে, দিল্লি (Delhi), কলকাতা (Kolkata) এবং মুম্বই (Mumbai) এই তিন শহরের বায়ুর মান অত্যন্ত বিপজ্জনক।

সুইস গ্রুপ আইকিউএয়ার-র তরফে প্রকাশিত তথ্যেই দেখা গিয়েছে, আজ, ৫ নভেম্বর বিশ্বের সবথেকে দূষিত শহর দিল্লি। সেখানে বাতাসের গুণমান বা একিউআই হল ৪৮৩। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে প্রতিবেশি পাকিস্তানের লাহোর। সেখানে বাতাসের গুণমান ৩৭১। এরপরই তৃতীয় স্থানে রয়েছে কলকাতার নাম। কলকাতার বাতাসের গুণমান ২০৬। চতুর্থ স্থানে রয়েছে ঢাকা, পঞ্চম স্থানে করাচি। ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে মুম্বই। সেখানে বাতাসের গুণমান ১৬২।

6 months ago
Delhi: দূষণে ঢেকেছে রাজধানী, স্কুল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত সরকারের, গাড়ি চলায় নিষেধাজ্ঞা

আশঙ্কা ছিলই। দীপাবলির আগে ফের দূষণের কালো চাদরে ঢাকল রাজধানী দিল্লি (Delhi)। শুক্রবার কার্যত অন্ধাকারেই ঘুম ভাঙল দিল্লিবাসীর (Delhi Pollution)। দূষণ কমাতে বিএস থ্রি মডেলের পেট্রোল গাড়ি এবং বিএস ফোর মডেলের ডিজেল গাড়ি অনির্দিষ্টকালের জন্য ব্যান করা হলো দিল্লি সরকার। আর এই নির্দেশিকা না মানলে ২০ হাজার টাকা জরিমানা ঘোষণা করেছে দিল্লি ট্রাফিক পুলিস। পরবর্তী নির্দেশিকা না আসা পর্যন্ত এই নিয়ম কার্যকর থাকবে। এছাড়াও দূষণের জেরে অরবিন্দ কেজরিওয়াল সরকার দুই দিনের জন্য সমস্ত স্কুল বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে। বৃহস্পতিবার টুইটারে এই ঘোষণা করেছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল।

দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল টুইটে জানিয়েছেন, "ক্রমবর্ধমান দূষণের মাত্রা বৃদ্ধির কারণে দিল্লির সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আগামী ২ দিনের জন্য বন্ধ থাকবে।" বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে অ-প্রয়োজনীয় সমস্ত নির্মাণ কার্যও। বিশেষ করে গৌতম বুধ নগর, গাজিয়াবাদ, ফরিদাবাদ এবং গুরুগ্রাম শহরের উপর জোর দেওয়া হয়েছে। এই শহরগুলিতে ডিজেল ট্রাকের প্রবেশও নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

প্রতিবেশী গুরুগ্রামও দূষণ মোকাবিলায় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। গুরুগ্রাম জেলা ম্যাজিস্ট্রেট একটি আইনের অধীনে আবর্জনা, পাতা, প্লাস্টিক এবং রাবারের মতো বর্জ্য পদার্থ পোড়ানো নিষিদ্ধ করেছে। এই আইন যাঁরা লঙ্ঘন করলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে গণ্য হবে বলে জানানো হয়েছে নির্দেশিকায়।

দিল্লি ও এনসিআর এলাকায় প্রতি ঘনমিটার বাতাসে ধূলিকণার পরিমাণ ২.৫-র বেশি বলে জানা গিয়েছে। যা স্বাভাবিক অবস্থার চেয়ে সাত থেকে আট গুণ বেশি। এই পরিস্থতিতে দিল্লির পরিবেশ মন্ত্রী গোপাল রাই গ্রেডেড রেসপন্স অ্যাকশন প্ল্যানের তৃতীয় ধাপের বাস্তবায়ন নিয়ে আলোচনা করতে শুক্রবার একটি বৈঠক ডেকেছেন। তিনি বলেন, "GRAP-এর তৃতীয় ধাপের কার্যকরী বাস্তবায়ন নিয়ে আলোচনা করার জন্য শুক্রবার দুপুর ১২ টায় সমস্ত সংশ্লিষ্ট বিভাগের একটি সভা ডাকা হয়েছে।" 

উল্লেখ্য, বিষ বাতাসে ভরে গিয়েছে দিল্লি। বৃহস্পতিবার দিল্লির বাতাসের গুণমান ছিল ৪০২। বাতাসের গুণমান ২০১ থেকে ৩০০-র মধ্যে থাকলে তাকে ক্ষতিকর বলে ধরা হয়। ৩০১ থেকে ৪০০-র মধ্যে বাতাসের গুণমান থাকলে তা অত্যন্ত ক্ষতিকর এবং ৪০১ থেকে ৫০০-র মধ্যে থাকলে পরিস্থিতি গুরুতর বলে ধরা হয়।

6 months ago


Delhi: উৎসবের মরসুমে আরও বিষাক্ত দিল্লির বায়ু, দূষণ বৃদ্ধির আশঙ্কা পরিবেশবিদদের

উৎসবের মরসুমেই বিষাক্ত দিল্লির বায়ু। দূষণের মাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে খারাপ হচ্ছে বায়ুর গুণমান সূচক (AQI)। রাজধানীর কয়েকটি এলাকা এবং নয়ডা ও গুরুগ্রামের নিঃশ্বাসে বিষ সর্বাধিক। এই ঘটনায় পরিবেশবিদদের মধ্যে তৈরি হয়েছে উদ্বেগ। সিস্টেম অফ এয়ার কোয়ালিটি অ্যান্ড ওয়েদার ফোরকাস্টিং অ্যান্ড রিসার্চ (SAFAR)-ইন্ডিয়া তথ্য অনুসারে দিল্লির বায়ু গুণমান সূচক দাঁড়িয়েছে ৩০৬-এ। বিশেষত, শীতকালে দিল্লির দূষণ বৃদ্ধি পায়। সেখানে এবারে পুজোর সময় থেকেই দূষণের চাদরে মুড়েই দিন শুরু হচ্ছে দিল্লিবাসীর। 

আগামী ১০-১৫ দিন দিল্লির বাতাসের পক্ষে খুবই গুরুত্বপূর্ণ সময়। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স অনুযায়ী, শূন্য থেকে পঞ্চাশ অবধি বাতাসের মানকে ভালো বলে ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ পর্যন্ত সন্তোষজনক, ১০১ থেকে ২০০ পর্যন্ত মাঝারি, ২০১ থেকে ৩০০ পর্যন্ত খারাপ, ৩০১ থেকে ৪০০ পর্যন্ত খুব খারাপ, ৪০১ থেকে ৫০০ পর্যন্ত উদ্বেগজনক। সেই হিসাবে রাজধানীর দূষণ এখনই খুব খারাপের পর্যায়ে চলে গিয়েছে। এখন পরিস্থিতি সামলাতে দিল্লি সরকারের পক্ষ থেকে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয় সেদিকে তাকিয়ে রয়েছেন সকলেই।

6 months ago
Durgapur: কুনুর নদীর জলে মিশছে বর্জ্য, ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা, সঙ্কটে রুজি-রুটি

দুর্গাপুরের (Durgapur) লাউদোহার কুনুর নদী (Kunur River)এক সময় বাসিন্দাদের কাছে আশীর্বাদ স্বরূপ ছিল। এই নদীর জলে এলাকার প্রতাপপুর, কাঁটাবেরিয়া সহ প্রায় কুড়িটি গ্রামের মানুষ চাষবাস করতেন। কিন্তু সেই কুনুর নদীর জল (water pollution) আজ অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে এলাকার চাষীদের কাছে। অভিযোগ, বেসরকারি গ্যাস উত্তোলনকারী সংস্থার বর্জ্য মিশছে নদীর জলে। চাষের জমিতে জল ব্যবহার করলে কমছে মাটির উর্বরতা। বন্ধ্যা হয়ে পড়ছে জমি। জল দূষণের কারণে সংকটের মুখে কৃষকদের রুজি রোজগার। তারপর আবার কুনুর নদীর সেতুও দুর্বল। ভেঙে গেছে সেতুর রেলিংও। অবিলম্বে বেহাল সেতু আর রাস্তা সারাইয়ের দাবিও তুলেছেন অনেকে।

চাষবাস হচ্ছে না, অথচ চাষবাসের উপর নির্ভরশীল এই কুড়িটি গ্রামের বেশ কয়েক হাজার মানুষ। যাঁরা অনেকে পরিস্থিতির শিকার হয়ে পেশা বদলে ফেলেছেন, আবার অনেকে আত্মহত্যার পথকেই বেছে নিয়েছেন। এখানেই শেষ নয়, কুনুর নদীর সেতু দিনের পর দিন দুর্বল হয়ে পড়েছে, ভেঙে গিয়েছে নদীর সেতুর রেলিং। বেহাল হয়ে পড়েছে নদীর উপরের রাস্তা। তা সত্ত্বেও আজ ভারী যানবাহন এই সেতুর উপর দিয়ে যাতাযাত করছে, এতে বিপদ আরও বাড়ছে।

গ্যাস উত্তোলনকারী সংস্থা কারখানা তৈরির জন্য এলাকার বেশ কিছু জমি ১৫ বছরের জন্য লিজে নেয়। অভিযোগ, লিজের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও জমিদাতারা পুনর্নবীকরণের টাকা পাননি। অভিযোগ, শুধুমাত্র শাসকদল ঘেঁষা জমিদাতারাই টাকা পাচ্ছেন। বিজেপি করার অপরাধে বঞ্চিত একাংশ জমিদাতা।

বিজেপি নেতা জিতেন্দ্র তেওয়ারিকে সঙ্গে নিয়ে এলাকার বেশ কিছু মানুষ কুনুর বাঁচাও আন্দোলনে নামেন। এই আন্দোলন ধারাবাহিকভাবে চলবে বলে দাবি ক্ষতিগ্রস্ত চাষীদের। অবিলম্বে বেহাল সেতু আর রাস্তা সারাইয়ের দাবিও উঠেছে। অভিযোগ উঠছে এই আন্দোলনে সামিল হওয়ার অপরাধে তাদেরকে বিভিন্ন মামলায় জড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।

বিজেপি নেতা জিতেন্দ্র তেওয়ারির অভিযোগ, 'কুনুর বাঁচাতে যতদূর যেতে হয় ততদূর যাব। যে মুখ্যমন্ত্রী জমি আন্দোলনকে সামনে রেখে ক্ষমতায় এসেছেন, আর তাঁর জামানায় কিনা ক্ষতির মুখে চাষিরা।'

যদিও এইসব বিজেপির নাটক বলে কটাক্ষ করেন তৃণমূল নেতৃত্ব, দলের লাউদোহা ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি সুজিত মুখোপাধ্যায় বলেন, 'আমরা বিষয়টি জানি চাষীদের পাশে আছি। বিজেপির নাটকের প্রয়োজন নেই।'

কুনুর নদীর একটা ইতিহাস প্রেক্ষাপট আছে। অনেক লেখা রয়েছে এই নদীকে কেন্দ্র করে। কিন্তু কালের নিয়মে আজ এই নদী হাজারো প্রশ্নের মুখে। এর গতি কোথায় থামবে জানা নেই কারোর। তবে কুনুর বাঁচাও কমিটি বলছে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা হবে কুনুরকে।

8 months ago


Pollution:মানুষের গড় আয়ু কমেছে ১২ বছর, দূষণে জেরবার ভারতের এই শহর
একটা শহর দূষণে জেরবার। এতটাই জেরবার যে সেখানকার মানুষের গড় আয়ু কমে গিয়েছে ১২ বছর। এই শহরের নাম জানেন ? শুনলে আপনি নিজেও ভয় পেয়ে যাবেন। এই শহরের নাম ভারতের রাজধানী দিল্লি। সম্প্রতি মার্কিন এক বিশ্ববিদ্যালেয়র প্রকাশিত গবেষণায় এই দাবি করা হয়েছে। 

গত কয়েক বছরে বেড়েছে দিল্লির দূষণের মাত্রা। বিশেষ করে অক্টোবর থেকে জানুয়ারি, এই সময় রাজধানীর মানুষের কার্যত নাভিশ্বাস উঠে যায়। ধোঁয়া আর দূষিত বায়ুর প্রভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন অনেকেই। মূলত উত্তর দিক থেকে পঞ্জাব এবং পূর্ব দিক থেকে উত্তরপ্রদেশ, এই দুই রাজ্যের ধোঁয়া দিল্লির মানুষের বুক ভরিয়ে দিচ্ছে।

শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, এই দূষণের জেরে দিল্লির প্রায় দু কোটি মানুষের আয়ু একটু একটু করে কমে যাচ্ছে। গবেষকরা জানিয়েছেন, এই দূষণের জন্য দায়ী দিল্লির বাসিন্দারাই। যানবাহনের দূষিত ধোয়া থেকে নির্মাণকাজের ফলেই বিষাক্ত হয়ে উঠেছে দিল্লি শহর। ওই গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, সবমিলিয়ে রাজধানীর মানুষের আয়ু দিনের পর দিন কমছে। কিন্তু দূষণ কমছে না।

একটা শহর দূষণে জেরবার। এতটাই জেরবার যে সেখানকার মানুষের গড় আয়ু কমে গিয়েছে ১২ বছর। এই শহরের নাম জানেন ? শুনলে আপনি নিজেও ভয় পেয়ে যাবেন। এই শহরের নাম ভারতের রাজধানী দিল্লি। সম্প্রতি মার্কিন এক বিশ্ববিদ্যালেয়র প্রকাশিত গবেষণায় এই দাবি করা হয়েছে। 

গত কয়েক বছরে বেড়েছে দিল্লির দূষণের মাত্রা। বিশেষ করে অক্টোবর থেকে জানুয়ারি, এই সময় রাজধানীর মানুষের কার্যত নাভিশ্বাস উঠে যায়। ধোঁয়া আর দূষিত বায়ুর প্রভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন অনেকেই। মূলত উত্তর দিক থেকে পঞ্জাব এবং পূর্ব দিক থেকে উত্তরপ্রদেশ, এই দুই রাজ্যের ধোঁয়া দিল্লির মানুষের বুক ভরিয়ে দিচ্ছে।

শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, এই দূষণের জেরে দিল্লির প্রায় দু কোটি মানুষের আয়ু একটু একটু করে কমে যাচ্ছে। গবেষকরা জানিয়েছেন, এই দূষণের জন্য দায়ী দিল্লির বাসিন্দারাই। যানবাহনের দূষিত ধোয়া থেকে নির্মাণকাজের ফলেই বিষাক্ত হয়ে উঠেছে দিল্লি শহর। ওই গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, সবমিলিয়ে রাজধানীর মানুষের আয়ু দিনের পর দিন কমছে। কিন্তু দূষণ কমছে না।
8 months ago
Lungs: বায়ু দূষণ চরমে, এই পরিস্থিতে ফুসফুসের যত্ন নেবেন কীভাবে, জানুন

ফুসফুস (Lung), শরীরের এক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। প্রথম থেকেই ফুসফুসের জন্য আলাদা করে যত্ন না দিলে পরে শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্ষেত্রে ভয়ানক ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। তার মধ্যে বর্তমানে আরও বেশি করে ফুসফুসের যত্ন নেওয়া উচিত। কারণ বর্তমান যুগে বায়ুতে দূষণের (Air Pollution) মাত্রা চরমে উঠেছে। আর এর জন্যই বেশিরভাগ মানুষ এখন ব্রঙ্কাইটিস, আস্থামা, সিওপিডি-এর মতো সমস্যায় ভুগছেন। তাই বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এই পরিস্থিতিতে কীভাবে যত্ন নিলে আপনার ফুসফুসের কার্যকারিতা বাড়বেই।

বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছে, দিনের শুরু সাইকেল চালিয়ে করুন। এছাড়াও যখন সময় পাবেন তখনই সাইকেল চালানোর জন্য পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা। এতে শ্বাসযন্ত্র ভালো থাকবে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। শীতকালে কোন জ্বলন্ত কাঠের কাছে গিয়ে তাপ নেওয়ার থেকে ইলেকট্রিক হিটার ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। যাঁদের শ্বাসযন্ত্রজনিত সমস্যা রয়েছে তাঁদের বাড়ির বাইরে গেলেই মাস্ক পরার কথা বলেছেন বিশেষজ্ঞরা। এছাড়াও বেশি দূষিত জায়গা এড়িয়ে চলার জন্য বলা হয়েছে।

আবার ফুসফুসের কোনও সমস্যা হলেই কেউ কেউ ইনহেলার না নিয়ে প্রথমেই ওষুধ খান। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, শ্বাসযন্ত্রের কোনও সমস্যা হলেই ইনহেলার নেওয়া উচিত। ইনহেলার শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়। বরং ওষুধের থেকে ইনহেলার বেশি কার্যকরী।

8 months ago
Howrah: গঙ্গা দূষণ রোধের বার্তা নিয়ে হেঁটে কেদারনাথে হাওড়ার যুবক

গঙ্গা দূষণ রোধের বার্তা নিয়ে পায়ে হেঁটে কেদারনাথ (Kedarnath) যাত্রা এক যুবকের। ওই যুবকের নাম প্রভাস বর। তিনি হাওড়ার (Howrah) ভগবতীপুর কান্দুয়া পঞ্চায়েতের বাসিন্দা। ৩২ বছর বয়সের এই যুবক সাঁকরাইল থানার ঘাট সংলগ্ন নদীঘাটে স্নান করে গঙ্গা দূষণ রোধ করা এবং সাধারণ মানুষের জনকল্যাণ স্বার্থে কেদারনাথ যাত্রা শুরু করলেন পায়ে হেঁটে। এমনই সংকল্প নিয়ে যাত্রা শুরু করলেন তিনি। পায়ে হেঁটে দীর্ঘ দুই হাজার কিলোমিটার পথ অতিক্রান্ত করবেন তিনি। স্থানীয় পঞ্চায়েত, বিডিও এবং ডিএম অফিসের অনুমোদন নিয়ে তাঁর এই যাত্রা, জানালেন তিনি। 

জানা গিয়েছে, বেশ কিছুদিন আগেই কেদারনাথ যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল প্রভাস। কিন্তু আর্থিক অনটনের কারণে তিনি যাত্রা শুরু করতে পারেননি। তাই এই পদযাত্রায় দেরি হয়ে যায়, এমনই জানা গিয়েছে।  

ওই যুবকের পরিবার সূত্রে খবর, বাড়ির বড় ছেলে প্রভাস বর। আগাগোড়াই ঠাকুর দেবতার প্রতি বিশেষ ভক্তি তাঁর। বিশেষ করে শিবের। তাই কেদারনাথ যাওয়ার কথা শোনার পরেও তাঁকে আটকানো হয়নি। এমনকি এই পদযাত্রায় শিব নিজেই তাঁকে রক্ষা করবে, এমনই জানালেন প্রভাসের মা। তবে পায়ে হেঁটে কেদারনাথ যাত্রায় তিনি সফলভাবে পৌঁছতে পারবেন কিনা সেদিকেই তাকিয়ে আছেন এলাকার বাসিন্দারাও।

12 months ago


Pollution: বিধি ভেঙে যথেচ্ছ মাইক-ডিজের ব্যবহার! শব্দ দূষণ কন্ট্রোলে প্রশাসনের ভূমিকা জানতে চায় কোর্ট

শব্দ দূষণ (Sound Pollution) নিয়ন্ত্রণে কী পদক্ষেপ প্রশাসনের? রাজ্য সরকার (Mamata Government) এবং পলিউশন কন্ট্রোল বোর্ড বা দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের (Pollution Control Board) কাছে জানতে চাইল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের ডিভিশন বেঞ্চে এই মর্মে করা জনস্বার্থ মামলায় এই রিপোর্ট তলব আদালতের। জানা গিয়েছে, এই জনস্বার্থ মামলায় উল্লেখ, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ, কেন্দ্র-রাজ্য সরকারের গাইডলাইন এবং পরিবেশ আদালতের নির্দেশকেও মানা হচ্ছে না। বেপরোয়াভাবে চলছে শব্দ দূষণ। এই বিধিভঙ্গে রাজ্য সরকার এবং পলিউশন কন্ট্রোল বোর্ড কী পদক্ষেপ নিয়েছে? সেই মর্মেই রিপোর্ট পেশের নির্দেশ প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চের।

মামলায় অভিযোগ, 'কেন্দ্র, রাজ্য এবং সুপ্রিম কোর্টের গাইডলাইন এবং পরিবেশ আদালতের নির্দেশকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে রাজ্যজুড়ে যথেচ্ছ ভাবে বাজানো হচ্ছে ডিজে, লাউড স্পিকার, মাইক্রোফোন ইত্যাদি।' এই মামলার প্রেক্ষিতেই আগামী ৪ সপ্তাহের মধ্যে রাজ্য সরকার এবং পালিউশন কন্ট্রোল বোর্ডকে হলফনামা জমা দিয়ে জানাবে কী কী পদক্ষেপ এযাবৎকাল গ্রহণ করা হয়েছে। কীভাবে তাঁরা সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ-সহ কেন্দ্র এবং রাজ্যের বিজ্ঞপ্তি কার্যকর করেছে। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সুপ্রিম কোর্টের ২০০৫ সালে স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ বিধি ২০০০ সালে লাগু হয়েছে। এই মর্মে রাজ্য সরকারের বিজ্ঞপ্তি আছে ২০০৯ সালে।

এবার হাইকোর্টের নির্দেশ, রাজ্যকে জানাতে হবে কলকাতা পুরসভা এলাকায় এই ঘটনার প্রেক্ষিতে কতগুলো অভিযোগ জমা পড়েছে। পুলিস কী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, সেটাও হলফনামায় উল্লেখ করতে হবে। ৩ মার্চ এই মামলার পরবর্তী শুনানি।

one year ago
Plastic: প্লাস্টিক বর্জনে উত্তর দমদম পুরসভার ভূমিকা প্রশংসনীয়, বাজার ঘুরলো দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ

প্লাস্টিক (Plastic) সমাজের শত্রু। বারেবারে এই নিয়ে প্রচার থেকে অভিযান, সবই করা হয়েছে কিন্তু ফল তাতেও মেলেনি। সম্প্রতি, প্লাস্টিক ব্যবহারে জারি হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। প্লাস্টিক বন্ধের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে আইন করে জরিমানা (penalty) ধার্যও করা হয়েছে। তা সত্ত্বে এখনও বহু মানুষ অনেকটাই অসচেতন। এমতাবস্থায় উত্তর দমদম (North Dumdum) পুর এলাকায় মানুষ কতটা সচেতন এবং প্লাস্টিকের বিরুদ্ধে কীভাবে পুরসভা ব্যবস্থা নিচ্ছে তা খতিয়ে দেখতে বাজারে ঘুরে দেখলেন কেন্দ্র ও রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের অধিকারিকেরা।

এদিন বাজারে ক্রেতা বা বিক্রেতারা ব্যাগ না প্লাস্টিক ব্যবহার করছেন তা খতিয়ে দেখা হয়। বেশ কিছু সময় তা সমস্ত কিছু খতিয়ে দেখে প্লাস্টিক নিয়ে পুরসভার ভূমিকার প্রশংসা করেন। উত্তর দমদম পুরসভার পুরপ্রধান জানান, মানুষ প্লাস্টিক নিয়ে বর্তমানে যথেষ্টই সচেতন। তাঁরা আশা করছেন এই পুর-এলাকা কিছু দিনের মধ্যে গ্রিনজোন হিসেবে ঘোষিত হবে।

রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের আধিকারিক শিশির মণ্ডল জানান, আগেই তাঁদের কাছে খবর ছিল প্লাস্টিক বর্জনে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে উত্তর দমদম পুরসভা। সোমবার বাজারগুলি ঘুরে তাঁরা সেটাই পর্যবেক্ষণ করেন। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখে যথেষ্ট সন্তুষ্ট তাঁরা। তাঁরা আশাবাদী আগামীদিনে প্লাস্টিকমুক্ত পরিবেশ তৈরি করা সম্ভব হবে।

one year ago