Breaking News
Weather: শীতপ্রেমীদের জন্য সুখবর! বঙ্গে পড়তে চলেছে জাঁকিয়ে শীত, জেনে নিন হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস      ED: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে প্রাক্তন শিক্ষকের বাড়িতে ইডি হানা!      Ragging: যাদবপুরে ফের র‍্যাগিংয়ের অভিযোগ! প্রথম বর্ষের ছাত্রকে ফোন করে দেওয়া হত হুমকি...      Film Festival: শুরু ২৯তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব, উদ্বোধনে 'বাদশা' নয় ভাইজান      SSKM: বেড নেই এসএসকেএম-এ! দেড় বছরের শিশুকে ফিরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে      BJP: জাতীয় সঙ্গীত 'অবমাননা' মামলায় জোর ধাক্কা রাজ্যের! বিজেপি বিধায়কদের গ্রেফতারে 'না' হাইকোর্টের      Recruitment Scam: ফের তৃণমূলের দুই কাউন্সিলরের বাড়ি থেকে উদ্ধার নিয়োগ সংক্রান্ত নথি ও অ্যাডমিট কার্ড!      Congress: স্বাধীনতার পর প্রথম তেলেঙ্গানায় সরকার গঠনের পথে কংগ্রেস      Deganga: গুরুতর অভিযোগ! মিড ডে মিলের চাল লুকিয়ে রাখা হচ্ছে স্কুলের শৌচালয়ে      Sujoykrishna: সুজয়কৃষ্ণের ভয়েস স্যাম্পেল টেস্টে 'ঢিলেমি'! এসএসকেএম-এর ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন     

Notice

Madhuri: মাধুরী-ঐশ্বর্যকে নিয়ে অপমানজনক মন্তব্য নেটফ্লিক্স সিরিজে, আইনি নোটিস

বলিউড অভিনেত্রী মাধুরী দীক্ষিত (Madhuri Dixit) ও ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের (Aishwarya Rai Bachchan) বিষয়ে মানহানিকর মন্তব্য করে অপমান করা হয়েছে নেটফ্লিক্সের (Netflix) সিরিজ 'দ্য বিগ ব্যাং থিওরি'-তে! এমন অভিযোগ করে রাজনৈতিক বিশ্লেষক মিঠুন বিজয় কুমার নেটফ্লিক্সকে পাঠালেন আইনি নোটিস। নেটফ্লিক্স থেকে বিগ ব্যাং থিওরির সেই সিরিজটি যেখানে বলিউডের দুই অভিনেত্রীকে অপমান করা হয়েছে সেটা সরিয়ে ফেলার কথা বলা হয়েছে। আর যদি এমনটা না করে নেটফ্লিক্স তবে পরবর্তীতে বড় পদক্ষেপ নেবেন বলে জানিয়েছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক। তবে প্রশ্ন হল কী বলা হয়েছে সেই সিরিজে?

জানা গিয়েছে, আমেরিকার বিখ্যাত সিটকম দ্য বিগ ব্যাং থিওরি সিজন ২-এর প্রথম পর্বে মাধুরী ও ঐশ্বর্যকে নিয়ে অপমানজনক দাবি করা হয়েছে। প্রথম পর্বে জিম পার্সনসের যে চরিত্রটা আছে অর্থাৎ শেলডন কুপার ঐশ্বর্য রাই বচ্চন এবং মাধুরী দীক্ষিতের তুলনা করেন। একটি দৃশ্যে তিনি ঐশ্বর্যকে 'গরীবের মাধুরী' বলেন। এর উত্তরে কুণাল নায়ারের চরিত্র অর্থাৎ রাজ কুথ্রাপাল্লি বলে, 'ঐশ্বর্য রাই দেবীর মতো, সেখানে মাধুরী দীক্ষিত একজন দেহব্যবসায়ী।'

এমন মন্তব্য করাতেই রাজনৈতিক বিশ্লেষক চটে গিয়ে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি জারি করে বলেন, নেটফ্লিক্সে কী কী ধরণের তথ্য যাচ্ছে তার জন্য নেটফ্লিক্সতেই তার দায় নিতে হবে। এটা তাদেরই দায়িত্ব যে, ওটিটি প্ল্যাটফর্মে যে যে ধরণের কনটেন্ট যাচ্ছে তাতে যাতে কোনওভাবে কোনও রকমের মানহানিকর, অপমানজনক, আক্রমণাত্মক মন্তব্য না থাকে। তিনি জানিয়েছেন যে, তাঁর অত্য়ন্ত খারপ লেগেছে যে বিগ ব্য়াং থিওরিতে নারীদের ছোট করে দেখানোর মত মন্তব্য করা হয়েছে। তিনি আরও বলেছেন, এসব সিরিজগুলো সমাজের উপর বড় প্রভাব ফেলে। ফলে এই বিষয়গুলি নিয়ে বেশি করে সচেতন হওয়া উচিত।

8 months ago
Rahul: নেই সাংসদ পদ, একমাসের মধ্যে রাহুলকে সরকারি বাংলো ছাড়তে নোটিশ

রাহুলকে (Rahul Gandhi) সরকারি বাংলো ছাড়তে নোটিস (Notice)। সোমবার কংগ্রেস নেতা রাহুলকে নোটিস দিয়েছে লোকসভার (Loksabha) হাউসিং কমিটি। সম্প্রতি তাঁর লোকসভার সদস্যপদ খারিজ করা হয়েছে। সাংসদপদ খারিজের পর, এবার রাহুল গান্ধীকে সরকারি বাংলো ছাড়তে নোটিস। ২০০৪ সাল থেকে লোকসভার সাংসদ ছিলেন রাহুল। সেই সূত্রে দিল্লিতে ১২ তুঘলক রোডে রাহুলের জন্য সরকারি বাংলো বরাদ্দ করা হয়েছিল।

আগামী ১ মাসের মধ্যে সরকারি বাংলো ছাড়তে রাহুলকে নোটিস দেওয়া হয়েছে। যদিও রাহুলের তরফ থেকে দাবি করা হয়েছে যে, এমন কোনও নোটিস তিনি পাননি। সাংসদ পদ খারিজ হওয়ার পর টুইট করেছিলেন রাহুল। লিখেছিলেন, ‘দেশের কণ্ঠস্বরের জন্য লড়াই করছি। প্রতিটি মূল্য চোকাতে প্রস্তুত।’ এরপর, শনিবার সাংবাদিক বৈঠকে রাহুল বলেন, 'মোদী-আদানি সম্পর্ক নিয়ে সংসদে প্রশ্ন তোলাতেই নিশানা করা হয়েছে তাঁকে।' তিনি এ-ও জানান যে, সংসদে তাঁর পরের বক্তৃতা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী ভীত, তাই তাঁর সাংসদপদ খারিজ করা হয়েছে।

8 months ago
DA: ডিএ-র দাবিতে যৌথ মঞ্চের আন্দোলনকে সমর্থন, নবান্ন থেকে বদলি ১০ কর্মী

ডিএ-এর দাবিতে যৌথ মঞ্চের (DA Agitation) আন্দোলনকে সমর্থন করায় নবান্ন (Nabanna) থেকে বদলি ১০ কর্মী। শুক্রবার নবান্ন যে নির্দেশিকা (Notice) জারি করেছে, তাতে দশজনের নাম আপাতত পাওয়া গিয়েছে। তাঁরা সকলেই গত দশ মার্চ প্রশাসনিক ধর্মঘটকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। সেদিনের মধ্যে প্রায় সবাই যৌথ মঞ্চের শহীদ মিনার ছাউনিতে সশরীরে উপস্থিত ছিলেন। খুব সম্ভবত কোনও ভিডিও ক্লিপ দেখে এদের চিহ্নিত করে, পরে তথ্য জোগাড় করে, ধরে ধরে বদলির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে দাবি যৌথ মঞ্চের।

নবান্ন থেকে ১০ জন সরকারি আধিকারিক ডিএ আন্দোলনে যোগ দেওয়ার ফলে বদলির নির্দেশ শাসক দলের প্রতিহিংসা চরিতার্থ। এমনটাই অভিযোগ সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের। রাজ্য সরকারের এই প্রতিহিংসাপরায়ণ আচরেনের প্রতিবাদে, আদালতে গিয়ে আইনিভাবে মোকাবিলা করার হুশিয়ারি আন্দোলনকারীদের।

এ প্রসঙ্গে আরও জানিয়ে রাখা ভালো, সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের অনশনের আজ ৪৪ দিন ছিল। অবস্থান বিক্ষোভ চলছে ৫৮ দিন। দীর্ঘদিন ধরে অনশন করতে করতে বহু অনশনকারী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বহু অনশনকারী গুরুতরভাবে অসুস্থ। তাই এবার সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের তরফে অনশন প্রত্যাহার করা হয়েছে। শনিবার ডাবের জল খেয়ে অনশনভঙ্গ করলেন ভাস্কর ঘোষ এবং বিপুল রায়। শনিবার ভাস্কর ঘোষ বলেন, 'বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ, লিভারের সমস্যা হয়। আমিও ৪২ দিনের মাথায় অনশন ভেঙেছি।' এদিন অনশনভঙ্গের পর তাপস সিংহ প্রতীকী বাঁশি বাজালেন।


9 months ago


Sovon: ফেসবুকে শোভনের সঙ্গে ছবি! দেবশ্রী রায়কে আইনি নোটিস প্রাক্তন মেয়রের

দেবশ্রী রায়ের করা ফেসবুক পোস্টে চক্রান্তের গন্ধ পেয়ে অভিনেত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন শোভন চট্টোপাধ্যায় (Sovon Chatterjee)। জানা গিয়েছে, দেবশ্রী রায় (Debashree Ray) ২০১৭, ২০১৮ এবং ২০১৯ সালে সামাজিক মাধ্যমে (Facebook Post) শোভন চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে কিছু ছবি শেয়ার করেন। সেই ছবি শেয়ারের জেরে কলকাতার প্রাক্তন মেয়রের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে। পাশাপাশি জনমানসে খারাপ প্রভাব পড়েছে এই অভিযোগ তুলে টলিউড অভিনেত্রীকে আইনি নোটিস পাঠান শোভন চট্টোপাধ্যায়। 

এই প্রসঙ্গে এক ভিডিও বার্তায় শোভনবাবু বলেন, 'আমার কয়েকজন পরিচিত দেবশ্রী রায়ের দুটি প্রোফাইল থেকে কতগুলো ফেসবুক পোস্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। আমার ছবি দিয়ে আমার অজ্ঞাতে, সম্মতি ছাড়াই, আমার পারিবারিক অনুষ্ঠানে, আমার পদ ব্যবহার করে ২০১৭, ১৮, ১৯ সালে সঙ্গে মেয়র, সঙ্গে শোভন--এসব উল্লেখ করে পোস্টগুলো করা হয়েছে। ছবিগুলো দেখলে মনে হবে ঘটনাগুলো ২০১৭,১৮,১৯ সালে ঘটেছে। কিন্তু ঘটনা অনেক আগের। আমি এর পিছনে পরিকল্পিত চক্রান্তের গন্ধ পাচ্ছি। প্রসঙ্গত দেবশ্রী রায় আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মানহানির মামলা করেছিলেন রত্না চট্টোপাধ্যায়কে সঙ্গে নিয়ে। আদালত সেই মামলা খারিজ করেছে। আমি এর জন্য দেবশ্রী রায়কে নির্দিষ্টভাবে আইনি নোটিস পাঠিয়েছি। ভবিষ্যতে এ ধরনের চক্রান্ত হলে, যতদূর যাওয়ার আমি সেভাবে ব্যবস্থা নেবো।'      

যদিও এবিষয়ে অভিনেত্রীর সঙ্গে বারবার যোগাযোগ করেও কোন উত্তর মেলেনি। 

9 months ago
ED: ২০১১ থেকে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ কাদের, জানতে চায় ইডি, নথি চেয়ে নোটিস প্রাইমারি বোর্ডের

২০১১-র পর থেকে যারা প্রাইমারি শিক্ষকপদে (Primary Teacher) নিয়োগ পেয়েছেন, তাঁদের নথি চেয়ে পাঠাল শিক্ষা পর্ষদ (Primary Board)। পয়লা সেপ্টেম্বরের মধ্যে পর্ষদ অফিসে সেই নথি পাঠাতে হবে। এই মর্মেই নির্দেশ পাঠানো হয়েছে জেলার সব প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদ চেয়ারম্যানকে। জানা গিয়েছে, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির তদন্ত করা সংস্থা ইডি (ED) এই নথি চেয়ে পাঠিয়েছে। ২০১১-র পর থেকে কাদের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে। সেই দিক খতিয়ে দেখতে চায় কেন্দ্রীয় ওই সংস্থা। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, রাজ্যে পরিবর্তনের সরকার আসার পর ২০১২ থেকে শুরু হয়েছিল প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে টেট পরীক্ষা।

২০১২ থেকে এযাবৎকাল টেটের মাধ্যমে যারা শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন, তাঁদের নথি চেয়ে পাঠিয়েছে পর্ষদ। জানা গিয়েছে, শুধু নথি নয়, জমা দিতে হবে নিয়োগপত্রও। 

সেই তথ্য এক্সেল ফরম্যাটে সফ্টকপি হিসেবে পাঠাতে হবে।  চিঠিতে উল্লেখ, এই বিষয়টিকে যেন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হয়। চাকরিপ্রার্থীর নাম, টেট রোল নম্বর, বাবার নাম, কোন ক্যাটাগরিতে চাকরি, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর, ইমেল আইডি, কোন স্কুলে চাকরি এবং কোন বছরে এসবই জানাতে হবে।

এদিকে, সম্প্রতি প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন গৌতম পাল। তিনি চেয়ারে বসেই ঘোষণা করেছেন সংসদকে স্বচ্ছ রাখতে যা যা করণীয়, তিনি করবেন। এমনকি, প্রতি বছর টেট পরীক্ষা আয়োজনের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন নতুন সংসদ সভাপতি।

one year ago


Manik: কেন্দ্রীয় সংস্থা খুঁজছে, লুকআউট নোটিসের মধ্যেই বিধানসভায় উপস্থিত মানিক ভট্টাচার্য

তাঁকে খুঁজে না পেয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী (central investigation agency) সংস্থা লুকআউট নোটিস (Lookout Notice) জারি করেছে। কোথায় তিনি, এই প্রশ্নে সরগরম হয়েছে রাজ্য রাজনীতি। সেই মানিক ভট্টাচার্যকে (TMC MLA Manik Bhattacharya) মঙ্গলবার পাওয়া গেল বিধানসভায়। পলাশিপাড়ার বিধায়ক প্রাক্তন এই শিক্ষাকর্তা বিধানসভার শিক্ষা সংক্রান্ত এক স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য। সেই কমিটির বৈঠকে যোগ দিতে বিধানসভায় এসেছিলেন মানিক ভট্টাচার্য। সংবাদ মাধ্যমকে জানান তিনি। তবে এদিন তাঁর বিরুদ্ধে জারি হওয়া লুকআউট নোটিস প্রসঙ্গে মন্তব্য করেননি প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের এই অপসারিত সভাপতি। 

এদিন পলাশিপাড়ার বিধায়ক সংবাদমাধ্যমকে বলেন, 'উচ্চশিক্ষা সংক্রান্ত স্ট্যান্ডিং কমিটির এক বৈঠকে যোগ দিতে আমি বিধানসভায় এসেছি। একজন বিধায়ক হিসেবে আমার যা দায়িত্ব কর্তব্য আমি পালন করছি। স্ট্যান্ডিং কমিটির কোনও মিটিংয়ে আমি অনুপস্থিত ছিলাম না।' 

বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া লুকআউট নোটিস প্রসঙ্গে তিনি জানান, এই প্রশ্নের জায়গা বা প্রেক্ষিত ঠিক নয়। বিধানসভা সংক্রান্ত কোনও প্রশ্ন থাকলে করুন নিশ্চয় জবাব দেব। কিন্তু অনুরোধ বিচারাধীন কোনও বিষয়ের প্রশ্ন আমাকে এখানে করবেন না। তাঁর দাবি, 'রবিবার তিনি সারাদিন পলাশিপাড়ার বিধায়ক হিসেবে ওখানকার মানুষের জন্য যা যা করণীয় আমি করেছি। সব বৈঠকে যোগ দিয়েছি।'  রাজ্য রাজনীতিতে জোর চর্চা লুকআউট নোটিস জারি হওয়ার পরেই মানিক ভট্টাচার্যের নিরাপত্তা তুলেছে রাজ্য পুলিস। এ প্রসঙ্গে তিনি জানান, প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান হিসেবে আমি নিরাপত্তা পেয়েছিলাম। আমি এখন সভাপতি নেই স্বাভাবিক কারণেই আর ওই নিরাপত্তা থাকবে না।

ঠিক কী বললেন তিনি?  

one year ago
Manik: লুকআউট নোটিসের মাঝেই বাড়ির বারান্দায় দেখা দিলেন মানিক! বললেন, 'সাধারণ জীবনযাপন করতে দিন'

প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য (Manik Bhattacharya), তিনি কি সত্যিই নিখোঁজ? এই প্রশ্নেই বর্তমানে তোলপাড় রাজ্য-রাজনীতি৷ যদিও সংবাদমাধ্যমে তিনি নিজেই জানিয়েছিলেন, তিনি কলকাতার যাদবপুরের (Jadavpur) বাড়িতে আছেন৷ ইতিমধ্যে তাঁকে খুঁজে না পেয়ে লুকআউট নোটিস (LookOut Notice) জারি করেছে সিবিআই (CBI)। রাজ্য পুলিসও তুলে নিয়েছে তাঁর নিরাপত্তা। এই অবস্থায় শনিবার সকালে নিজের ফ্ল্যাটের বারান্দায় দেখা দিলেন মানিক ভট্টাচার্য। যদিও গত কয়েকদিনে তাঁকে বিস্তর খোঁজাখুজির পর সংবাদমাধ্যমকে ফোনে তিনি জানিয়েছিলেন, কলকাতায় আছেন তিনি। যাদবপুরে নিজের বাড়িতে আছেন। এরপর সাক্ষাৎ মানিক দর্শন। 

বাড়ির একতলার বারান্দা থেকে সকাল ৯টা ২০ মিনিট নাগাদ দরজা খুলে বারান্দার সামনে এসে দাঁড়ালেন মানিকবাবু। এদিন মানিকবাবু বললেন, "আমি বাড়িতেই আছি। ছবিতে দেখে নিয়েছেন এবার নিশ্চিত হলেন তো? কোর্টের বিচারাধীন বিষয় নিয়ে কোনও মন্তব্য আমি করব না। কিন্তু দয়া করে আমাদের সাধারণ জীবনযাপন করতে দিন। তদন্তে অসহযোগিতা আগেও ছিল না এখনও নেই। "

one year ago
Manik lookout: মানিক ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে লুক আউট নোটিস সিবিআইয়ের

টেট(TET) দুর্নীতি মামলায় অভিযুক্ত মানিক ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে লুক আউট নোটিস(lookout notice)সিবিআইয়ের(CBI) । তৃণমূল বিধায়কের খোঁজে সমস্ত বিমান বন্দরে নোটিস জারি।  এমনটাই খবর  পিটিআই সূত্রে।এর ফলে তিনি কোনও বিমানবন্দর থেকে বিদেশে যেতে পারবেন না।  

উল্লেখ্য, গত ২৭ জুলাই শেষবার মানিক ভট্টাচার্য(Manik Bhattacharya) ইডি-র(ED) মুখোমুখি হন। তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে সিডি ও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি পান তদন্তকারীরা। বন্ধ ফোন, প্রায় ২৪ ঘন্টা কেটে গেলেও বেপাত্তা মানিক, এবার কি অপসারিত পর্ষদ সভাপতির বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিতে চাইছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা।

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে আরও কড়া পদক্ষেপের পথে ইডি। প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে কি আইননুগ(legal) ব্যবস্থা নেওয়া যায় সে কারণে আদালতের দ্বারস্থ ইডি। হাইকোর্টে আইনে পরামর্শের জন্য ইডি আধিকারিকরা। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যকে বারবার তলব করেও মেলেনি কোনও সাড়া। 

প্রসঙ্গত, ১৫ আগস্ট তাঁকে তলব করে ইডি(ED)। কিন্তু স্বাধীনতা দিবস(Independence day) থাকায় তিনি হাজিরা এড়িয়ে(avoid) যান। পরবর্তীতে আরও একদিন হাজিরা এড়ান তিনি।  গত ২৭ জুলাই টেট মামলায় ইডির জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হন মানিক ভট্টাচার্য। তাঁর বাড়ি থেকে তল্লাশিতে মেলে একটি সিডি । সেই সিডিতে সংশোধিত তালিকার ২৬৯ জনের নাম ও তাঁদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য ছিল। ইডি সূত্রে খবর এই নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় মানিক ভট্টাচার্যকে। সেদিন তিনি নির্ধারিত সময়ের আগেই সিজিও কমপ্লেক্সে পৌঁছে যান। তারপর চলে ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ।

জানা গেছে, মানিকবাবুর কলকাতার বাড়ি খাঁ খাঁ করছে। নদিয়ার বাড়ির দরজায় ঝুলছে তালা। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে নদিয়ায় ঘাঁটি গেড়েছে ইডির টিম।

one year ago


Kolkata Pujo: পুরসভার নোটিসে মহম্মদ আলি পার্কে দুর্গাপুজোর মণ্ডপ তৈরি বন্ধ

কলকাতার ঐতিহ্যশালী বড় এবং প্রাচীন পুজোগুলির মধ্যে অন্যতম হল মহম্মদ আলি পার্ক (Md Ali Park)। সেখানে মণ্ডপ (Pandel) তৈরির কাজও প্রায় শেষের দিকে। কিন্তু বাধ সেধেছে কলকাতা পুরসভার (KMC) একটি নির্দেশিকা (Order)। এবং ওই নির্দেশিকা অনুযায়ী মণ্ডপ তৈরির কাজ এই মুহূর্তে বন্ধ রাখতে হবে। কারণ, নিচে যে রিজার্ভার রয়েছে, সেটি পুরসভার মতে পুরনো এবং বিপজ্জনক হয়ে আছে। ফলে এখানে কোনওরকম ভিড় করা যাবে না। কারণ ভিড়ের কারণে যে কোনও সময় অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে যেতে পারে। তাই প্যান্ডেল তৈরির কাজ আপাতত বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে। অন্য কোথাও সরিয়ে নিয়ে গিয়ে পুজো করারও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।


যদিও পুজো কমিটির তরফে জানানো হয়েছে, বিষয়টি নিয়ে তাঁরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করেই যা সিদ্ধান্ত নেওয়ার নেবেন।

উল্লেখ্য, গত দুবছর ধরে মহম্মদ আলি পার্কের পুজো অন্যত্র হচ্ছিল। ২০২১ সালে মহম্মদ আলি পার্কের যে গেট, সেই গেটের সামনে ছোট করে পুজো হয়। এবার তাঁরা আশা করেছিলেন, এই পুজো কিছুটা বড় করা হবে। কিন্তু সাধারণ মানুষকে প্রবেশ করানো যাবে না, এমনটাই নির্দেশিকা এসেছে কেএমসি-র তরফে। এরপরই কাজ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ রাখা হল। যদিও কীভাবে পুজো হবে, তা উদ্যোক্তারা জানেন না। এই মুহূর্তে তাঁদের কিছুটা দিশাহারা অবস্থা। কারণ, হাতে সময় খুবই কম। এর মাঝে অন্যত্র পুজোর আয়োজন করাটাও খুব সহজ কাজ নয়।

one year ago