এবার এসটিএফ-এর জালে ভুয়ো জাল নোট পাচারকারী। গ্রেফতার চার অভিযুক্ত। কলকাতার মিলেনিয়াম পার্ক থেকে উদ্ধার ৯০ হাজার টাকার জাল নোট। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতরা হল এনামুল মণ্ডল, কমল মণ্ডল, আমজাদ আলী খান, মোঃ খুরেশি।
জানা গিয়েছে, গতকাল অর্থাৎ বুধবার ভাষা দিবসের দিন গোপন সূত্রে খবর পেয়ে নর্থপোর্ট থানা এলাকার অধীনে মিলেনিয়াম পার্কে অভিযান চালায় এসটিএফ এর একটি দল। তারপর সন্দেহজনক চার ব্য়ক্তিকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ পর গ্রেফতার করা হয়। তাদের কাছ থেকে তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার করা হয় বিপুল পরিমাণ ভারতীয় জাল মুদ্রা। বৃহস্পতিবার গ্রেফতারকারীদের কলকাতার সি.এম.এম ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হয়।
সূত্রের খবর, অনুসন্ধানের সময় বিপুল পরিমাণ ৫০০ টাকার নোট এবং ১০০ টাকার নোট উদ্ধার হয় ওই চার জাল নোট কারবারির কাছ থেকে। তাতে ১৭০ টি ৫০০ টাকার নোট এবং ৫০ টি ১০০ টাকার নোট বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এসটিএফদের অনুমান, বিদেশে জাল মুদ্রা পাচারের ছক কষেছিল ওই চার অভিযুক্ত। কিন্তু জাল নোট পাচারের আগেই পুলিসের জালে ধরে পড়ে যায় অভিযুক্তরা। এর আগেও জাল মুদ্রা পাচারের সময় পুলিসের জালে ধরা পড়ে যায় তারা।
এই জাল নোটের কারবার কতদিন ধরে চলছে? এই ঘটনার সঙ্গে আরও কেউ যুক্ত কি না? ঘটনার উপযুক্ত তদন্ত হলে সবটাই সামনে আসবে, মত ওয়াকিবহাল মহলের। কেঁচো খুঁড়তে কেউটে বেরোনোর মতোই এই ঘটনায় আবার কোনও প্রভাবশালীর নাম বেরিয়ে আসে কিনা, জানাবে সময়ই।
নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে নেমে অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বাড়িতে টাকার পাহাড় মিলেছিল। সেই ঘটনায় অর্পিতার সঙ্গে গ্রেফতার হয়েছিলেন তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ও। হাওড়ায় ঝাড়খণ্ডের বিধায়কদের গাড়ি থেকেও পুলিশ লক্ষ লক্ষ টাকা উদ্ধার করেছিল। শুক্রবার রাতে বর্ধমানের তেলিপুকুর সাবওয়েতে একটি গাড়ির ডিকি থেকেও কাঁড়ি-কাঁড়ি টাকা উদ্ধার করেছে বর্ধমান থানার পুলিশ।
পুলিশ সূত্রের খবর, একটি চারচাকা গাড়ির ডিকিতে থাকা একটি ব্যাগ উদ্ধার করে পুলিশ। বর্ধমানের তেলিপুকুর এলাকায় পুলিশের নাকা চেকিং চলছিল। ১৯ নম্বর জাতীয় সড়কের ফ্লাইওভারের নীচে সাবওয়েতে বর্ধমান-আরামবাগ রোডের তেলিপুকুর মোড়ে এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়। সাধারণ মানুষ ভিড় জমায়।
চারচাকা গাড়ির ডিকি খুলতেই টাকা ভর্তি কয়েকটি ব্যাগ নজরে আসে পুলিশের। গাড়ির আরোহীরা পুলিশকে এত টাকার কোনও সঠিক তথ্য দিতে পারেনি বলে পুলিশের দাবি। জানা গিয়েছে, গাড়িতে চালক ও দু’জন মহিলা সহ মোট পাঁচ জন যাত্রী ছিলেন। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বর্ধমান থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।
সূত্রের খবর, চারচাকা গাড়িটি বর্ধমান-আরামবাগ রোড ধরে তেলিপুকুর হয়ে বর্ধমান শহরে ঢুকছিল। পুলিশ জানিয়েছে, বিষয়টি এখনই বলা সম্ভব নয়। গাড়ি থেকে ব্যাগ ভর্তি টাকা উদ্ধার হয় নাকা চেকিংয়ের সময়। জিজ্ঞাসাবাদের পর পুরো বিষয়টি স্পষ্ট হবে। সূত্রের খবর, আটকদের বর্ধমানের দক্ষিণ দামোদর এলাকায় বেশ কয়েকটি ধানকল আছে।
এখনও ২০০০ টাকার (2000 notes) নোট বাড়িতে পড়ে রয়েছে? জমা দেওয়া হয়নি ব্যাঙ্কে? অথচ আজ অর্থাৎ ৩০ সেপ্টেম্বরই শেষ তারিখ ব্যাঙ্কে জমা দেওয়ার। তবে ভয় নেই। ২০০০ টাকার নোট নিয়ে বড় ঘোষণা করল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (Reserve Bank Of India)। আরবিআই-এর তরফে ঘোষণা করা হয়েছে, ২০০০ টাকার নোট জমা দেওয়ার সময়সীমা আরও সাত দিন বাড়ানো হল। আরবিআই-এর তরফে বিবৃতি জারি করে এই ঘোষণা করা হয়েছে।
আরবিআই সূত্রে খবর, আগামী ৭ অক্টোবর পর্যন্ত পুরনো ২০০০ টাকার নোট বদল করা যাবে ব্যাঙ্কে। তবে শুধুমাত্র আরবিআই-এর শাখাতেই বদল করা যাবে। ৮ অক্টোবর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে এই প্রক্রিয়া। প্রসঙ্গত, মে মাসে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ঘোষণা করে, বাজার থেকে সব ২০০০ টাকার নোট তুলে নেওয়া হবে। এক বিবৃতি জারি করে আরবিআইয়ের তরফে জানানো হয়, কারও কাছে ২০০০ টাকার নোট থাকলে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে তা ব্যাঙ্কে জমা করে বদলে ফেলতে হবে। একবারে সর্বোচ্চ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত জমা করা যাবে। যে কোনও ব্যাঙ্কেই এই নোট জমা করে কিংবা বদলে ফেলে অন্য নোট নেওয়া যাবে।
তবে অনেকেই ব্যস্তার মাঝে ২ হাজার টাকার নোট বদল করার সময় পাননি। ফলে সাধারণ মানুষ যাতে সমস্যায় না পড়েন, তার জন্যই ২০০০ টাকা নোট বদলে ফেলার সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। এছাড়াও বাজারে ছাড়া মোট টাকার সম্পূর্ণ ফিরিয়ে আনতে নোট বদলের সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে বলে সূত্রের খবর।
এবার আলিপুরদুয়ার (Alipurduar) পুলিসের বড় সাফল্য। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বিপুল পরিমাণ জাল নোট সহ গ্রেফতার এক অভিযুক্ত। শনিবার রাতে আলিপুরদুয়ারের মাঝের ডাবড়ী চৌপথী এলাকায় পুলিস অভিযান চালিয়ে নগদ ছয় লক্ষ ৩৩ হাজার টাকা উদ্ধার করেছে। ওই ১ লক্ষ ৩৩ হাজার টাকার মধ্যে নকল ৫০০ টাকার নোট ছিল। রবিবার ধৃত ব্যক্তিকে আদালতে তুলে পুলিসি হেফাজতে চাওয়া হবে পুলিসের তরফে।
রবিবার জেলা পুলিস সুপারের অফিসে এক সাংবাদিক বৈঠকে অতিরিক্ত পুলিস সুপার কুন্তল ব্যানার্জি বলেন, অ্যান্টি ক্রাইম টিম ও আলিপুরদুয়ার থানার আই সি অভিযান চালিয়ে একজনকে গ্রেফতার করেছে। পুলিস সূত্রে খবর, ধৃত ব্যক্তির নাম ব্রজেন শীল। বাড়ি পানিয়ালগুড়িতে। ওই ব্যক্তির ব্যাগ তল্লাশি করে ৬ লক্ষ ৩৩ হাজার টাকা ও একটি মোবাইল উদ্ধার করা হয়েছে।
এ ধরনের ঘটনা আলিপুরদুয়ারে গত দু'বছরের মধ্যে ঘটেনি। সব কিছু খতিয়ে দেখে তদন্ত শুরু করেছে পুলিস। আলিপুরদুয়ারের কাছেই রয়েছে বাংলাদেশ সীমান্ত, পাশে ভুটান ও অসম সীমান্ত। তাই এই ঘটনার সঙ্গে আন্তর্জাতিক যোগসাজস রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পাশাপাশি ধৃত ওই ব্যক্তির কাছে নকল টাকা কি করে এলো এবং কার কাছে পাচার করতে যাচ্ছিল তা খতিয়ে দেখছে পুলিস।
রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হল চিকিৎসক প্রজ্ঞাদীপা হালদারের। পুলিস জানিয়েছে, ফ্লাট থেকেই তাঁর ঝুলন্ত দেহ (Death) উদ্ধার হয়েছে। দেহের পাশেই আবার পড়ে রয়েছে সুইসাইড নোট (Suicide Note)। সেই সুইসাইড নোটে লেখা রয়েছে- 'যে প্রহারের দাগ নিয়ে চলে গেলাম, এর শোধ কেউ নেবে। আমার মৃত্যুর জন্য কৌশিক দায়ী।' চলতি সপ্তাহের সোমবার চিকিৎসক প্রজ্ঞাদীপা হালদারের দেহ উদ্ধার হয় ব্যারাকপুর সেনা ছাউনির অফিসার্স কোয়ার্টার্স ‘ম্যান্ডেলা হাউস'-এর ২০ নম্বর ফ্ল্যাটের একটি ঘর থেকে। ঘরের সিলিং ফ্যানে শাড়ির ফাঁস দেওয়া ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার হয়েছে দেহটি। প্রজ্ঞাদীপার মায়ের দাবি, তাঁর মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে না, তাঁকে মেরে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। মেয়ের মৃত্যুর জন্য তিনি দায়ী করছেন মেয়ের লিভইন পার্টনার কৌশিক সর্বাধিকারীকেই। আর এই বিষয়েই মা ঝর্ণা দেবী ব্যারাকপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। যদিও সমস্ত বিষয়টির তদন্ত প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তবে মৃতের মা ঝর্ণা দেবীর অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্ত সেনা ডাক্তার তথা কৌশিক সর্বাধিকারীকে শুক্রবার গ্রেফতার করেছে ব্যারাকপুর (Barrackpur) থানার পুলিস (Police)।
এই বিষয়ে মৃতের মা ঝর্ণা দেবী জানান, মেয়ের শরীরে এবং মাথায় একাধিক আঘাতের চিহ্ন দেখা গিয়েছে। মেয়ে যেখানে থাকতো। সেই বাড়ি ব্রিটিশ আমলের বাড়ি। বাড়ির ছাদটি প্রায় ১১ ফুটের। সেখানেই সিলিং ফ্যানের সঙ্গে তাঁকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখা যায়।
মা ঝর্ণা হালদার আরও জানান, মেয়ে প্রজ্ঞাদীপা হালদারের প্রথম ২০১৩ সালে বিয়ে হয়। কিন্তু সেই বিয়ে বেশিদিন টেকে না, ফলে বিচ্ছেদ হয়ে যায়। মেয়ে প্রজ্ঞাদীপা পেশায় একজন চিকিৎসক। বারাসত ব্লক ১ নম্বরের অন্তর্গত ছোট জাগুলিয়া স্বাস্থ্য কেন্দ্রে কাজ করত। বিবাহ বিচ্ছেদের পরই ব্যারাকপুরে সেনা হাসপাতালে কর্মরত কৌশিক সর্বাধিকারীর সাথে সম্পর্ক হয় মেয়ের। কৌশিক বাবুর সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি হওয়ার পর ২০২০ সাল থেকে ব্যারাকপুরে কৌশিকের সঙ্গেই থাকতো মেয়ে। তিনি আরও জানান, মেয়ের সঙ্গে শেষ কথা হয়েছিলো রবিবার। সোমবার সারাদিন ফোন করলেও মেয়েকে ফোনে পাওয়া যায়নি। অবশেষে মাঝরাতে ফোন আসে মেয়ে সেনা হাসপাতালে রয়েছে। খবর পাওয়া মাত্রই পরিবার প্রতিবেশীদের নিয়ে ছুটে যায় ব্যারাকপুরে। ততক্ষণে সব শেষ।
মৃতের মা ঝর্ণা হালদারের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয়েছে প্রজ্ঞাদীপার ওই লিভইন পার্টনারকে। বৃহস্পতিবার রাতেই তাকে আটক করা হয় ব্যারাকপুর ক্যান্টনমেন্ট এলাকা থেকে। কৌশিকের বিরুদ্ধে মৃতের মা ঝর্ণা দেবীর অভিযোগ, তিনি প্রজ্ঞাদীপার উপরে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালাতেন এবং তাঁকে আত্মহননে প্ররোচিত করেছিলেন। প্রজ্ঞাদীপা তাঁর সুইসাইড নোটেও কৌশিককে মৃত্যুর জন্য দায়ী করে গিয়েছেন বলে জানা যায়।
পুলিস সূত্রে খবর, ময়না তদন্তের রিপোর্টে উল্লেখ, প্রজ্ঞাদীপার শরীরে অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে। যে ঘর থেকে ওই ঝুলন্ত দেহ পাওয়া গিয়েছিল, সেখানে অনেক জিনিসপত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ছিল। বিছানার পাশেই টেবিলের উপরে রাখা হুইস্কির বোতল, কাচের গ্লাসে সেটির পড়ে থাকা অবশিষ্টাংশ, লন্ডভন্ড বিছানা-বালিশ। এমন অনেক অসঙ্গতি তদন্তকারীদের মনে একাধিক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।
ব্যারাকপুর পুলিস কমিশনারেটেরের ডেপুটি পুলিস কমিশনার সেন্ট্রাল আশিস মৌর্য জানান, গত ২০ তারিখ এই ঘটনা কেস রেজিস্ট্রার করা হয়। যেখানে আত্মহননের প্ররোচনার অভিযোগ রয়েছে। সুইসাইড নোটেও অভিযুক্ত কৌশিকের নাম উল্লেখ করা আছে। বৃহস্পতিবার অভিযোগের ভিত্তিতে কৌশিক সর্বাধিকারীকে গ্রেফতার করা হয়। শুক্রবার অভিযুক্তকে ব্যারাকপুর আদালতে ১০ দিনের পুলিসি হেফাজতের আবেদন জানিয়ে পেশ করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, সুইসাইড নোটে যেহেতু উল্লেখ আছে কৌশিক সর্বাধিকারীর নাম, তাই পুলিসের প্রাথমিক তদন্তে তার এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত থাকার অনুমান করা হচ্ছে। এরপর পুলিসি হেফাজতে নিয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে গোটা ঘটনার সঠিক তথ্য পাওয়া যেতে পারে, জানান বলে পুলিস কমিশনার।
১৯ মে দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার (Reserve Bank Of india) তরফে ঘোষণা করা হয়েছিল, বাজার থেকে তুলে নেওয়া হবে ২০০০ টাকার নোট (2000 Notes)। আর এই নিয়েই হইহই পড়ে যায়। এরই মধ্যে গুঞ্জন রটেছে,বাজার থেকে নাকি ৫০০ টাকার নোটও তুলে নেওয়া হবে। আর এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই সাধারণ মানুষের কপালে হাত। তবে এই খবরকে উড়িয়ে দিয়ে আসল খবর প্রকাশ্যে আনল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। আরবিআই-এর গভর্নর শক্তিকান্ত দাস (Governor Shaktikanta Das) জানালেন, ৫০০ টাকার নোট বাজার থেকে তুলে নেওয়া হবে এটি পুরোপুরিই ভুল কথা। এমনটা কোনও সিদ্ধান্তই নেয়নি আরবিআই।
২০০০ টাকার নোট বাজার থেকে তুলে নেওয়া হবে, এমনটা ঘোষণা করা হতেই ২০০০ টাকার নোটের কী হবে, সেগুলো আর বাজারে চলবে কিনা, তা নিয়ে মানুষের মনে নানা প্রশ্ন ওঠে। যদিও ২০০০-এর নোট প্রত্যাহারের ঘোষণা করার সময় আরবিআই নোটগুলি ব্যাঙ্কে জমা দেওয়ার বা বদলে নেওয়ার জন্য ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় দিয়েছে। কিন্তু এখন খবরে এসেছে যে, ৫০০ টাকার নোট তুলে নেওয়া হবে ও ১০০০ টাকার নোট বাজারে ফের ফিরিয়ে আনা হবে। কিন্তু আরবিআই-এর গভর্নর ৮ জুন, বৃহস্পতিবার ঘোষণা করলেন, '৫০০ টাকার নোট তুলে নেওয়া হচ্ছে না। ১০০০ টাকার নোটও ফিরিয়ে আনা হচ্ছে না। জনসাধারণকে অনুরোধ, তাঁরা যেন কোনও গুজবে কান না দেন।'
এদিন আরবিআই গভর্নর আরও জানিয়েছেন, বাজারে যত ২০০০ টাকার নোট রয়েছে তার ৫০ শতাংশই রিজার্ভ ব্যাঙ্কের হাতে এসেছে। যে পরিমাণ ২০০০ টাকার নোট ব্যাঙ্কের হাতে এসেছে, তার মূল্য ১ লক্ষ ৮২ হাজার কোটি টাকা।
গত সপ্তাহে দেশের শীর্ষ ব্য়াঙ্ক রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI) বাজার থেকে ২০০০ টাকার নোট তুলে নেওয়ার ঘোষণা করেছে। আর এরপর থেকেই চারিদিকে হইহই পড়ে যায়। সাধারণ মানুষের চিন্তা ফের শুরু হয়। কীভাবে, কোথায় ২০০০ টাকার নোট এক্সচেঞ্জ বা বদল করা হবে, তা নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়। যদিও আরবিআই-এর তরফে ঘোষণা করা হয়েছে যে, ব্যাঙ্কে গিয়েই ২০০০ টাকার নোট নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত চেঞ্জ করা যাবে। তবে এই আবহে এক বিক্রেতা এমন এক কৌশল বের করলেন, যার ফলে তাঁর বিক্রিও বাড়বে ও সাধারণ মানুষের ২০০০ টাকার নোটও এক্সচেঞ্জ করা হবে। এই ছবি এখন সমাজমাধ্যমে ভাইরাল।
p style="text-align: justify; ">দেখা গিয়েছে, এক মাংস বিক্রেতা একটি নকল ২০০০ টাকার নোট দিয়ে লিখেছেন, তাঁর দোকানে ২০০০ টাকা দিয়ে ২১০০ টাকার মাংস কিনতে পারবেন সাধারণ মানুষ। এই ছবি সুমিত আগরওয়াল নামের এক ব্যক্তি শেয়ার করেছেন। এই ছবিটি শেয়ার করে ক্যাপশনে লিখেছেন, 'যদি মনে করেন আরবিআই স্মার্ট, তবে তার থেকেও বেশি স্মার্ট দিল্লির মানুষ।' নেটিজেনরাও দোকানদারের এমন বুদ্ধি থেকে অবাক। তবে অনেকেই তাঁর বুদ্ধির প্রশংসা করেছেন।If you think RBI is smart, think again cos Delhites are much smarter.
— Sumit Agarwal 🇮🇳 (@sumitagarwal_IN) May 22, 2023
What an innovative way to increase your sales! 😅#2000Note pic.twitter.com/ALb2FNDJi0
২০০০ টাকার নোট বাতিল বলে ঘোষণা করেছে রিসার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। কিন্তু কীভাবে এই নোট জমা দেবেন কিংবা বদল করবেন তা নিয়ে অনেকেই দুশ্চিন্তায় রয়েছেন অনেকে। এবার তা নিয়েই একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করল স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া।
১. ২০০০ টাকার নোট জমা দেওয়া কিংবা বদল করার সময় কোনও পরিচয়পত্র দেখাতে হবে না।
২. পূরণ করতে হবে না কোনও ফর্ম।
৩. একসঙ্গে মোট দশটি ২০০০ টাকার নোট অর্থাৎ ২০ হাজার টাকা ব্যাঙ্কে জমা দেওয়া যাবে কিংবা বদল করা যাবে।
৪. ব্যাঙ্কের গ্রাহক নন এমন ব্যক্তিরাও নোট বদল করাতে বা জমা করতে যেতে পারবেন।
কয়েকদিন ধরেই স্টেট ব্যাঙ্কে টাকা জমা দেওয়া বা বদল করার একটি ভুয়ো নির্দেশিকা ছড়িয়ে পড়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। এবার তার পরিপেক্ষিতেই একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করল ব্যাঙ্ক।
প্রসূন গুপ্ত: নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) ক্ষমতায় আসার পর কিছু বিতর্কিত কাজের মধ্যে ছিল নোটবন্দি (Note Ban)। অর্থ দপ্তর এবং তৎকালীন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (Reserve Bank) প্রধানের সঙ্গে কথা বলেই নাকি ছিল এই নোট বাতিলের ঘটনা। বাতিল হয়েছিল ১০০০ টাকা এবং ৫০০ টাকার নোট। পরিবর্তে চালু হয়েছিল নতুন ৫০০ টাকা, ২০০০ টাকার নোট। একই সাথে বাজারে স্তরে স্তরে এসেছিলো নতুন ১০০ টাকা, ৫০ টাকা, ২০ টাকা ও ১০ টাকা এবং ৫ টাকার নোট। অভিনত্ব ছিল যা তা অভূতপূর্ব। ২০০০ টাকা এবং ২০০ টাকা ছাপা হয়েছিল কিন্তু ১০০০ টাকা যে কেন উধাও হয়েছিল তার সদুত্তর দিতে পারেন নি তৎকালীন অর্থমন্ত্রী অরুন জেটলি। তিনি মিডিয়ার সামনে নোট বাতিল নিয়ে কোনও মন্তব্য করতেই চান নি। একই সাথে আজ বাজার থেকে প্রায় উধাও হয়েছে ১ টাকা ও দু টাকার পুরাতন নোট। চালু হয়েছে কয়েন। ১ টাকা ২ টাকা ৫ টাকা ১০ টাকার কয়েন। মজার বিষয়ে এই মুহূর্তে ১ টাকায় দেশলাই ছাড়া কিছু পাওয়া যায় না। ১ টাকা আজ শুধু সহযোগী অর্থ।
এই নোট বাতিল নিয়ে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী জনগণের কাছে বলেছিলেন যে, কালো টাকা ধরবার জন্যই নাকি নোট বাতিল করা হয়েছে কিন্তু দেখা গিয়েছে খুব বেশি অর্থ কালোবাজারিদের কাছ থেকে পাওয়া যায় নি। ব্যাঙ্কগুলি জানিয়েছে যা প্রচুর টাকা জমা পড়েছিল এবং সেসব পাকা এবং সাদা। এই ঘটনায় বিস্তর প্রতিবাদ এসেছিল বিরোধীদের কাছ থেকে, সে সমস্ত আমল দেয় নি সরকার। এবারে ফের ওই গোলাপি রঙের দু হাজার টাকার নোট বাতিল হলো, তবে সময় দেওয়া হয়েছে সেপ্টেম্বর অবধি পরিবর্তন করার জন্য। প্রশ্ন থাকতেই পারে কেন ফের বাতিল করা হচ্ছে দু হাজারি নোট। এর কোনও উত্তর না পাওয়া গেলেও কানাঘুষোয় জানা যাচ্ছে এই দু হাজারি নোটের নাকি অসংখ্য জাল নোট বাজারে ছেয়ে গিয়েছে তাই এই বাতিল। প্রশ্ন তুলেছে বিরোধীরা যে, গতবারে নতুন নোট ছাপাতে কয়েক হাজার কোটি টাকা নষ্ট হয়েছে ফের খরচ কেন সরকারের?
নতুন করে নোট (Note) বাতিলের (Cancel) সিদ্ধান্ত! আরবিআই (RBI) অর্থাৎ রিজার্ভ ব্যাঙ্ক নতুন করে ২ হাজার টাকার নোট ছাপবে না। আরবিআই সূত্রে এমনটা জানানো হয়েছে বলে খবর।
১লা অক্টোবর থেকে নতুন ২ হাজার টাকার নোট বাতিল ঘোষণা করল আইবিআই। ৩০শে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নতুন ২ হাজার টাকার নোট বৈধ থাকবে। ব্যাঙ্কে গ্রাহকরা ২ হাজারের নোট জমা দিয়ে অন্য টাকা নিতে পারবে। ২৩শে মে থেকে ব্যাঙ্কে চালু হবে ২ হাজার টাকার নোট গ্রহণ। একদিনে ২০ হাজার টাকার বেশি ২ হাজার টাকার নোট গ্রহণ করবে না ব্যাঙ্ক। ২ হাজারের নোট বাতিল হলেও চালু থাকবে অন্য নোট।
পুলিসের (Police) জালে জাল নোটের কারবারি। সোমবার রাতে ক্যানিং থানার চাঁদখালি মোড় থেকে নাজবুল মোল্লা নামে এক যুবককে গ্রেফতার (Arrest) করল পুলিস। নকল (Fake Money) দশটি পাঁচশো টাকার নোট উদ্ধার হয়েছে তাঁর থেকে।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে তালদি পঞ্চায়েতের চাঁদখালি মোড়ে অভিযান চালায় পুলিস। সেখান থেকে জাল টাকা-সহ হাতেনাতে পাকড়াও হয় নাজবুল। তাঁর কাছে তল্লাশি চালিয়ে নকল দশটি পাঁচশো টাকার নোট উদ্ধার করে। এরপরই তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিস। মঙ্গলবার নাজবুলকে আলিপুর আদালতে পাঠায় ক্যানিং থানার পুলিস।
তবে পুলিস সূত্রে খবর, টাকাগুলি কোথা থেকে নিয়ে এসে এবং কোথায় কোথায় এই টাকাগুলো ছড়িয়েছে সে ব্যাপারে তদন্ত চলছে। তদন্তের স্বার্থে অভিযুক্তকে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার আর্জি জানানো হয়েছে বলে খবর।
প্রাক্তন ক্রিকেটার ও রাজনীতিক নভজোৎ সিং সিধু (Navjot Singh Sidhu) বর্তমানে জেলে। এমন সময়েই ক্যান্সার ধরা পড়ল তাঁর স্ত্রীর। প্রাথমিক পর্যায়ের ক্যান্সার নয়, একেবারে স্টেজ টু ক্যান্সারে (Cancer) আক্রান্ত সিধুর স্ত্রী নভজোৎ কৌর (Navjot Kaur)। এতদিন পাশে ছিলেন স্বামীর। কিন্তু মারণ রোগে আক্রান্ত হয়ে ভেঙে পড়েছেন তিনি। হতাশ হৃদয়ে স্বামীর উদ্দেশে টুইটারে লিখলেন নিজের মনের কথা। সেই চর্চায় এখন সামাজিক মাধ্যমে।
প্রসঙ্গত ৩৪ বছর আগের একটি পথ দুর্ঘটনার মামলায় সিধুকে এক বছরের জেলের সাজা দেয় সুপ্রিম কোর্ট। বর্তমানে পাতিয়ালা সেন্ট্রাল জেলে বন্দি তিনি। সিধুর স্ত্রী টুইট করে লেখেন, 'সে এমন এক অপরাধের জন্য জেলে রয়েছেন, যে অপরাধ সে করেইনি। যারা জড়িত রয়েছে তাঁদের ক্ষমা করো। প্রত্যেকদিন তোমার জন্য বাইরে অপেক্ষা করছি, তোমার থেকেও বেশি কষ্ট পেয়ে। বরাবরের মতোই তোমার কষ্ট দূর করতে চাইছি, তোমার কষ্টের ভাগীদার হয়ে।'
নভজোৎ কৌর আরও হৃদয়বিদারক লেখা লেখেন তাঁর মারণ রোগের কথা লিখে। তিনি লিখেছেন, ' তোমার জন্য অপেক্ষা করেছিলাম, দেখলাম বারংবার ন্যায় তোমাকে প্রত্যাখ্যান করছে। সত্য ক্ষমতাশালী কিন্তু তা বারংবার তোমার পরীক্ষা নিচ্ছে। কলিযুগ। মাফ করো, তোমার জন্য আর অপেক্ষা করতে পারলাম না। আজ ছুরি চলবে আমার উপর। কাউকে দোষ দেওয়ার নেই, কারণ সবই ঈশ্বরের পরিকল্পনা। যথাযথ।'
কলকাতা পুলিসের STF-র হাতে জাল নোট-সহ গ্রেপ্তার ২। সোমবার দুপুরে ময়দান থানা সংলগ্ন মেয়ো রোড ও ডাফরিন রোডের ক্রশিং থেকে গ্রেপ্তার করা হয় দুই ব্যক্তিকে। ধৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় ১০ লাখ টাকা(fake note)। জানা গিয়েছে ধৃতদের নাম আব্দুল রেজ্জাক খান ও সাহার আলি।
জানা গিয়েছে, সোমবার দুপুর ১টা নাগাদ ময়দান থানা সংলগ্ন মেয়ো রোড ও ডাফরিন রোডের ক্রশিং থেকে অসমের দুই কুখ্যাত জাল নোট পাচারকারীকে আটক করে কলকাতা পুলিসের STF। ১০ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়, যার প্রত্যেকটি ৫০০ টাকার নোট। অভিযুক্ত আব্দুল রেজ্জাক খান(৪০) ও সাহার আলি(৪৩) আসামের বারপেতা জেলার বাসিন্দা। সোমবার সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার করা হয় তাদের। অভিযুক্তদের মঙ্গলবার সকালে ব্যাঙ্কশাল কোর্টে পেশ করা হয়েছে বলে পুলিস সূত্রের খবর।
অ্যান্টি ক্রাইম নাকার (Anti crime naka) নামে বিভিন্ন জায়গায় সোনার গয়না (gold) লুঠের চেষ্টা-সহ জাল নোট (Fake note) কারবারে অভিযোগ ওঠে পুরুলিয়া (Purulia) শহরে। এই সমস্ত অবৈধ কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে ২ জনকে গ্রেফতার (arrest) করে পুরুলিয়া জেলা পুলিস। গত কয়েক দিনে হোটেল, লজ-সহ অন্য জায়গায় পুলিসের রুটিন তল্লাশি চলছিল। তারই মধ্যে দু'জন সন্দেহভাজনকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে পুলিস। অসংলগ্ন কথাবার্তা শুনে তাঁদেরকে থানায় নিয়ে আসা হয়। এরপরই জানা যায়, এফআইসিএন র্যাকেটের সঙ্গে যুক্ত ওই দুজন। পুলিস সূত্রে খবর, ধৃত দুজনেই মধ্যপ্রদেশের বাসিন্দা। ধৃতদের নাম আলী রেজা এবং তানভীর হোসেন। পুলিস ধৃতদের কাছ থেকে প্রচুর পরিমাণ জাল নোট উদ্ধার করেছে।
পাশাপাশি পুলিসি জেরায় উঠে এসেছে বেশ কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য। জানা গিয়েছে, আলী রেজা এবং তানভীর হোসেনের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে আরও তিনজন। তাঁদের নাম কাশেম, সাদিক ও তাকদির। প্রথম ব্যক্তি মহারাষ্ট্রের বাসিন্দা, বাকি দুজন মধ্যপ্রদেশের বাসিন্দা। এই পাঁচজন অন্যান্য অপরাধমূলক কাজকর্মের সঙ্গেও জড়িত। অ্যান্টি ক্রাইম নাকার নাম করে পুরুলিয়া শহরের বিভিন্ন জায়গায় সোনা গয়না লুঠ করে এরা। পুরুলিয়া জেলা পুলিস সুপার অভিজিৎ বন্দোপাধ্যায় এদিন সাংবাদিক বৈঠকে জানান, মূলত শহরের ঢোকার মুখে বিভিন্ন জায়গায় নাকা চেকিংয়ের নামে পুলিসের সিভিল টিমের সদস্য পরিচয় দিয়ে সেখানে দাঁড়িয়ে থাকে। এরপর বয়স্ক বা সরল মনের মানুষ দেখলেই ফাঁদ পাতে। চুরি বা ডাকাতি হতে পারে মানুষের মনে এমন আতঙ্ক তৈরি করে পরনের সোনা গয়না সব খুলে ফেলতে বলা হয় সেসব সোনা গয়না। এরপর নিজেরাই সেই গহনা হাতিয়ে নিয়ে নকল সোনা গয়না দিয়ে দিত। এভাবেই চলতে থাকত অপরাধ।
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে, বুধবার পুরুলিয়া জেলা পুলিস যোগাযোগ করে জামশেদপুর পুলিসের সঙ্গে। এরপরই এই দলের দুজনকে গ্রেফতার করা হয়। এই দুজনকে রিমান্ডে নিয়ে জেরা করে এই চক্রের সম্পর্কে আরও তথ্য জানার চেষ্টা করবে পুলিস।
ফের জাল নোট (fake note) উদ্ধার। ঘটনাস্থল ঝাড়গ্রামের (Jhargram) বিনপুর। পঁয়ত্রিশ হাজার টাকার জাল নোট-সহ এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার (arrest) করে পুলিস (police)। সোমবার ধৃত ব্যক্তিকে ঝাড়গ্রাম আদালতে তোলা হলে বিচারক ৩ দিনের পুলিসি হেফাজতের নির্দেশ দেন।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার দুপুরে বিনপুর বাজারের একটি দোকানে বেশ কিছু জিনিস কেনাকাটা করেন এক ব্যক্তি। এরপর জাল ৫০০ টাকার নোট দোকানদারকে দেন। দোকানদার সেই জাল নোট দেখে বিষয়টি বুঝতে পেরে বিনপুর থানার পুলিসকে খবর দেন। খবর পাওয়ার পরেই পুলিস ওই দোকানে এসে রঞ্জিত মহাপাত্রকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। তবে তিনি যথাযথ উত্তর দিতে না পারায় তাঁকে আটক করে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ধৃত ব্যক্তির কাছ থেকে আরও প্রায় ৩৫ হাজার টাকার জাল নোট উদ্ধার করে পুলিস। ঘটনার পরই তাঁকে গ্রেফতার করে সোমবার আদালতে পেশ করে পুলিস।