Breaking News
Mahua Moitra: লোকসভায় খারিজ মহুয়ার সাংসদ পদ, পাশে মমতা, তোপ বিজেপিকে      ED: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে প্রাক্তন শিক্ষকের বাড়িতে ইডি হানা!      Ragging: যাদবপুরে ফের র‍্যাগিংয়ের অভিযোগ! প্রথম বর্ষের ছাত্রকে ফোন করে দেওয়া হত হুমকি...      Film Festival: শুরু ২৯তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব, উদ্বোধনে 'বাদশা' নয় ভাইজান      SSKM: বেড নেই এসএসকেএম-এ! দেড় বছরের শিশুকে ফিরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে      BJP: জাতীয় সঙ্গীত 'অবমাননা' মামলায় জোর ধাক্কা রাজ্যের! বিজেপি বিধায়কদের গ্রেফতারে 'না' হাইকোর্টের      Recruitment Scam: ফের তৃণমূলের দুই কাউন্সিলরের বাড়ি থেকে উদ্ধার নিয়োগ সংক্রান্ত নথি ও অ্যাডমিট কার্ড!      Congress: স্বাধীনতার পর প্রথম তেলেঙ্গানায় সরকার গঠনের পথে কংগ্রেস      Deganga: গুরুতর অভিযোগ! মিড ডে মিলের চাল লুকিয়ে রাখা হচ্ছে স্কুলের শৌচালয়ে      Sujoykrishna: সুজয়কৃষ্ণের ভয়েস স্যাম্পেল টেস্টে 'ঢিলেমি'! এসএসকেএম-এর ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন     

NewYear

Katla: নববর্ষে বাড়িতে বানান সুস্বাদু কাতলা মাছের রেজালা

শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়: নববর্ষে বাঙালি নিজের হাতে কাতলা মাছের রেজালা তৈরি করে পরিবারের সবাইকে ও বন্ধুদের খাইয়ে খুশি করতে পারেন। মটন/চিকেন রেজালা তো অনেক খেয়েছেন এবার কাতলা মাছের রেজালা তৈরি করে সবাইকে খাইয়ে ও নিজে খেয়ে দেখতে পারেন। কাতলা মাছের রেজালা তৈরির পদ্ধতি---   একেকটা একশো গ্রাম ওজনের মোট পাঁচটা পাকা কাতলা মাছের খণ্ড (মোট পাঁচশো গ্রাম) জলে ধুয়ে পরিষ্কার করে জল মুছুন। কাতলা মাছের খণ্ডগুলোর গায়ে এক টেবিল চামচ আদাবাটা, এক টেবিল চামচ রসুনবাটা ও আন্দাজমতো নুন হাতের সাহায্যে ভাল করে মাখিয়ে এক ঘন্টা ফ্রিজে ঢুকিয়ে রেখে দিন। একটি সসপ্যান আঁচে বসিয়ে তার মধ্যে দুটো বড় পেয়াজের কুচি, ৭৫ গ্রাম কাজু বাদাম, এক টেবিল চামচ পোস্ত, দশটা রসুনের কোয়া, দুই টেবিল চামচ আদা কুচি, দুটো কাচালঙ্কা ও আন্দাজমতো জল দিয়ে কিছুক্ষণ সিদ্ধ করে নিন।  

সিদ্ধ হয়ে গেলে আঁচ থেকে নামিয়ে ঠাণ্ডা করুন। ঠাণ্ডা হয়ে গেলে সিদ্ধ করা সমস্ত উপকরণ মিক্সিতে দিয়ে একটি পেস্ট বা মিশ্রন তৈরি করে নিন। মিশ্রনটা আলাদা করে রাখুন। একঘন্টা বাদে ফ্রিজ থেকে বার করে নিন। কড়া আঁচে বসিয়ে তার মধ্যে ভাতের হাতার এক হাতা সাদা তেল ও ভাতের হাতার এক হাতা দেশি ঘি গরম করে ওর মধ্যে একটি একটি করে আদা, রসুন বাটা ও নুন মাখানো কাতলা মাছের খণ্ড দিয়ে উল্টে-পাল্টে দুই পিঠ খুব হাল্কা করে ভেজে তুলে তেল ঝরিয়ে আলাদা করে রাখুন। 

সবকটা মাছ তুলে নেওয়ার পরে কড়ার মধ্যের সাদা তেল ও দেশি ঘিয়ের মিশ্রনের মধ্যে দুটো তেজপাতা, দুটো গোটা শুকনো লঙ্কা, একটি বড় দারচিনির স্টিক, ছটা ছোট এলাচ, ছটা লবঙ্গ, এক চা চামচ গোটা কালো গোল মরিচ ফোরন দিন। এবার মিক্সিতে বাটা পেয়াজ, কাজুবাদাম, পোস্ত, আদা, রসুন, কাচালঙ্কা  বাটার মিশ্রন বা পেস্টটা দিয়ে সামান্য জল দিয়ে নিভু আঁচে ক্রমাগত নেড়ে মিনিট পাঁচেক কষে নিন। এবার ওর মধ্যে একশো গ্রাম ফেটানো টকদই, হাফ চা চামচ সাদা মরিচের গুঁড়ো দিয়ে খুব ভাল করে নেড়ে মিশিয়ে নিন। এবার আন্দাজমতো নুন ও এক চা চামচ চিনি দিয়ে নেড়ে মিশিয়ে নিন। 

এবার ওর মধ্যে হালকা ভাজা কাতলা মাছের খণ্ডগুলো দিয়ে সামান্য জল দিয়ে ঢাকনা বন্ধ করে মিনিট ছয়েক রান্না করুন। এরপরে ঢাকনা খুলে হাফ চা চামচ জাফরান তিন টেবিল চামচ দুধে গুলে ওর মধ্যে দিন। এক চা চামচ কেওড়া জল দিয়ে উপর থেকে কয়েকটি গোটা শুকনো লঙ্কা ছড়িয়ে দিয়ে কিছুক্ষণ রান্না করুন। হয়ে গেলে আঁচ থেকে নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন পরোটা, রুটি বা পোলাও সহযোগে। 

8 months ago
Sabyasachi: পাশে নেই ঐন্দ্রিলা, নতুন বছর ক্লিন শেভে কোথায় সব্যসাচী?

আপ্রাণ চেষ্টা করেও ঐন্দ্রিলাকে (Aindrila Sharma Death) আটকে রাখতে পারলেন না তাঁর প্রেমিক সব্যসাচী চৌধুরী। মারণরোগের বিরুদ্ধে দীর্ঘ দিন লড়াই করে গত ২০ নভেম্বর ২৪ বছর বয়সি অভিনেত্রী চিরঘুমের দেশে চলে যান। তরতাজা একটা প্রাণ এভাবে ঝড়ে যাওয়ায় সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে বলি-টলি মহল এবং রাজনৈতিক মহলও গভীর ভাবে ব্যাথিত। ঐন্দ্রিলার জন্য দুঃখপ্রকাশ করে এবং সব্যসাচীকে (Sabyasachi Chowdhury) ভাল থাকার পরামর্শ দিয়ে অনেকেই প্রার্থনা জানিয়েছিলেন। সকলের উৎকণ্ঠা, অভিনেতা (Tollywood) কেমন আছেন? সেই খোঁজ মিলল বর্ষবরণের রাতে।

ধীরে ধীরে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার চেষ্টায় সব্যসাচী। ঝড়ঝাপটা সামলে নতুন বছরকে স্বাগত জানালেন সব্যসাচী। তবে প্রিয়জনকে কখনই ভোলা সম্ভব নয়। পুরোনো স্মৃতি বুকে আঁকড়ে নতুন বছরে বন্ধুদের সঙ্গে দেখা গেল অভিনেতাকে। অর্থাৎ নিজের ক্যাফেতে বন্ধু সৌরভ দাস ও দিব্যপ্রকাশ রায়ের সঙ্গে পর্দার বামাক্ষ্যাপা এক ফ্রেমে ধরা দিলেন ইনস্টাগ্রাম পাতায়।


গত বছর পুজোর সময় এই তিন বন্ধু মিলে ক্যাফের উদ্বোধন করেন। ঐন্দ্রিলা ও সব্যসাচীকে একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল ক্যাফেতে। বর্ষবরণের রাতে বন্ধুদের সঙ্গে গানে মজেছিলেন সব্যসাচী। ওই ক্যাফের সোশ্যাল মিডিয়া পেজে শেয়ার করা ভিডিওতে দেখা যায় এদিনের সেলিব্রেশন। কফির কাপে চুমুক বসাতেও দেখা যায় সব্যকে। তবে অন্য রূপ যেন তাঁর। মুখের লম্বা দাঁড়ি একেবারে উধাও। এক্কেবারে ক্লিন সেভড-পরনে ছাই ও কালো রঙা ফুল স্লিভস টি-শার্ট এবং জিনস।

হাতে কফির কাপ ধরে রয়েছেন সব্যসাচী। ক্যামেরা দেখে খানিক হাসার চেষ্টা করলেন বটে, তবে তাঁর মনের চাপা কষ্টের ছাপ চোখেমুখে ফুটে উঠল। এ ছাড়াও ছিলেন টলিপাড়ার বেশ কিছু পরিচিত মুখ।

11 months ago
Utsav: কল্পতরু উৎসব থেকে পিকনিক, জু-নিক্কো পার্ক! বছর পয়লায় বাঙালির পায়ে সর্ষে

হর্ষ-বিষাদ, চাওয়া-পাওয়ার খাতাকে পিছনে ফেলে নতুন বছর ২০২৩-কে (New Year 2023) স্বাগত জানিয়েছে বিশ্ব। সেই পথের পথিক বাংলাও, বাঙালির পায়ের তলায় সর্ষে। তাই উৎসবকে আনন্দে পরিণত করতে বাঙালির (Bengal Festival) জুড়ি মেলা ভার। সেই প্রথা বজায় থাকলো ইংরেজি নববর্ষের প্রথম দিন। একে রবিবার, তার উপর শীতের কামড় কম। এই দুয়ের মিশেলে রবিবার ফেস্টিভ মুডে পাহাড়-সুন্দরবন। চিড়িয়াখানা, সায়েন্স সিটি, পিকনিক (Picnic), পাহাড়,সমুদ্র, জঙ্গল, কাশীপুর উদ্যানবাটিতে মানুষের ঢল। ২৫ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া উৎসবের সপ্তাহে এদিন ইতি পড়লো।

পয়লা জানুয়ারি তিথি মেনে কল্পতরু উৎসব পালিত হয় রাজ্যব্যাপী। তাই সকাল থেকে কাশীপুর উদ্যানবাটি, দক্ষিণেশ্বর-সহ রামকৃষ্ণের স্মৃতি বিজরিত একাধিক জায়গায় ভক্তদের ঢল নেমেছে। বেলুড় মঠও ছিল লোকারণ্য। পিছিয়ে ছিল না তারাপীঠ, দক্ষিণেশ্বর, লেক কালীবাড়ি, কঙ্কালিতলার মতো পীঠস্থানও। দেবী দর্শন এবং দেবী পুজোয় যোগ দিতে সকাল থেকেই এই জায়গাগুলোতে ভিড় জমিয়েছেন আম জনতা।

প্রচুর দর্শক সমাগম কলকাতার দর্শনীয় স্থানগুলোতে। ভিক্টোরিয়া থেকে চিড়িয়াখান, ইকো পার্ক, সায়েন্স সিটিতেও বেলা বাড়ার সঙ্গে বেড়েছে মানুষের ঢল। টাকি থেকে ঝাড়খালি, গাদিয়ারা থেকে দুর্গাপুর, রাজ্যের একাধিক পিকনিক স্পটেও ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতোন। নতুন বছরের প্রথম দিনে তাই ঠাকুরের বাণী মেনে একটাই কথা: সকলের চৈতন্য হোক।

11 months ago


Year: হ্যাপি নিউ ইয়ার, কেমন থাকবে ২০২৩-র আর্থিক অবস্থা? বিশ্লেষণে সিএন-র প্রধান সম্পাদক

সন্দীপন দাস (প্রধান সম্পাদক, ক্যালকাটা নিউজ): প্রথমেই আপামর সংবাদ ও টেলিভিশনপ্রেমী আমার প্রিয় দর্শকদের নতুন বছর ২০২৩-র আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানাই। আমরা সারাটা দিন ধরে খবর করি শুধুমাত্র আপনাদের জন্যই এবং এর জন্য আপনাদের শুভেচ্ছা ও পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি আমাদের পাথেয়। এই নতুন বছর কেমন যাবে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে আপনাদের মনে। প্রথমেই বলি দেখুন আমি জ্যোতিষী নই, কিন্তু বর্তমান আর্থিক পরিস্থিতি যে পথে যাচ্ছে তার দুটি দিক আছে।

১) অর্থনীতি চলে অবস্থান ও পরিস্থিতির উপর। বলা যেতে পারে পোস্ট কোভিড পরিস্থিতিতে সারা বিশ্বের অর্থনীতি যথেষ্ট চাপে। প্রায় কিছু করতে না পেরে জীবন-জীবিকা থেকে দু'বছর চলে যাওয়া মানে কতটা পিছিয়ে যাওয়া? বুঝতে পারছেন। গত দু'বছরেরও বেশি সময়ে সারা বিশ্বের উৎপাদন (তা যে কোনও ক্ষেত্রেই হোক) কমেছে। 

একদিকে আমেরিকা ও ইউরোপে অসংখ্য মানুষের মৃত্যু, তেমনটি এদেশে না হলেও ভারতের অবস্থাও জটিল হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ঠারেঠোরে সে কথা জানিয়েছেন। কিন্তু এও বাস্তব তিনি প্ল্যানিং কমিটিগুলির সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করে ঘুরে দাঁড়ানোর সংকল্প নিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোয় এবিষয়ে বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সহযোগিতা দরকার। সহযোগিতা দরকার বাংলারও। কারণ এই ভারতবর্ষ নানা ভাষাভাষীর দেশ এবং পরিভাষায় ইউনাইটেড স্টেটস বা অঙ্গরাজ্যের মিশেল। এটার উপরই সবার আগে জোর দেওয়া দরকার 

২) অন্যদিকে আমরা জানি গঙ্গার পার একদিকে যেমন ভাঙে, অন্যদিকে তেমন গড়ে। শিল্পের ক্ষেত্রে আমাদের এমন বাণিজ্যে যেতে হবে যা সরাসরি বিশ্ববাণিজ্যের সঙ্গে সম্পৃক্ত। এটা তো বাস্তব এই মুহূর্তে যখন ইউরোপ পিছিয়ে যাচ্ছে, তখন ভারত উন্নয়নশীল দেশ। বিশ্বব্যাঙ্কও নানাভাবে সেটা স্বীকার করেছে।  

ব্যবসা করা সরকারের কাজ নয়। প্রথম বিশ্বের কোনও দেশই তা করে না।  সরকারের কাজ ব্যবসার পরিসর বা আবহাওয়া তৈরি করে দেওয়া। বেসরকারি সংস্থার হাতে থেকে আর্থিক ক্ষমতা কখনও উন্নত দেশের প্রশাসকরা বাণিজ্যর ক্ষেত্রে নিজেদের কাঁধে নেয় না। ভারতবর্ষ স্বাধীন হওয়ার পর পণ্ডিত নেহেরু ভারতের অর্থনীতির কাঠামো সমাজতান্ত্রিক ধাঁচে গড়ে তুলেছিলেন। ব্যতিক্রম হয়নি ইন্দিরা গান্ধীর আমলেও। 

এতে সমস্যা হয়েছে, প্রথমত নিয়মিত হারে জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সরকারি ভর্তুকির আয়োজন। ফলে নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সরকারি কোষাগার। দ্বিতীয়ত দেশের ব্যাংকিং পলিসি। সেখানেও ব্যবসায়ীদের পকেট থেকে ট্যাক্স নিয়ে আমজনতাকে প্রচুর পরিমাণে ব্যাঙ্ক সুদ দেওয়ায় অর্থনীতিতে চাপ পড়েছিল। বলা ভালো রাজকোষে ঘাটতি দেখা গিয়েছে।

সেখান থেকে নরসিমা রাও বিশ্ববাজার ধরার জন্য বিশ্বায়নের পথেই হেঁটেছিলেন। তাঁর সেই পরিকল্পনাকে বাস্তবায়িত করেছিলেন তৎকালীন অর্থমন্ত্রী ডক্টর মনমোহন সিং। অর্থবহ বাজেট করে অনেকটাই সামাল দিয়েছিলেন পরিস্থিতি। এটা একটা দীর্ঘসূত্রী কাজ, যা কিনা ধরে রাখতে কয়েক দশক চলে যায়। যা ধরতে পেরেছিলো ইজরায়েল বা দক্ষিণ আফ্রিকার মতো দেশগুলি। ভারত সেই পথেই এগোতে গিয়ে ধাক্কা খেলো করোনা আবহে।

কাজেই ফের নতুন করে চলা। আমি আশাবাদী, দ্রব্যমূল্য থেকে জনতার পকেটে অর্থ বিষয়টি ফের নতুন করে ভাবতে হবে সরকারকে। মানুষের হাতে টাকা থাকলেই ঘুরবে অর্থনীতির চাকা। আমাদের ঘুরে দাঁড়াতেই হবে কারণ বিশ্ববাজারে ভারতের স্থান কিন্তু শীর্ষে। একই সঙ্গে বাংলার দিকেও তাকিয়ে ভূ-ভারত। তাই বছরের প্রথম দিনে প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি রইলো নতুন বছরের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। ঘুমনোর আগে আমাদের অনেক পথ এখনও যাওয়া বাকি। কারণ কবি বলেছেন, Miles to go before I sleep (অনুলিখন: প্রসূন গুপ্ত)

11 months ago
LPG: বছর শুরুতেই ধাক্কা, দাম বাড়ল বাণিজ্যিক গ্যাসের! বাড়বে রেস্তোরাঁয় খাবার খরচ?

নতুন বছরে বাড়তে পারে রেস্তোরাঁয় খাবার খরচা। অয়েল মার্কেটিং কোম্পানি (OMCs) নতুন বছরের প্রথম দিনে ১৯ কেজি বাণিজ্যিক এলপিজি গ্যাস (LPG) সিলিন্ডারের দাম বাড়িয়েছে। সারা দেশে এই বাণিজ্যিক এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ২৫ টাকা বেড়েছে। দিল্লি, মুম্বই, পাটনা ও কলকাতা-সহ সব শহরেই গ্যাস সিলিন্ডারের দাম বেড়েছে।

চার বড় শহরে বাণিজ্যিক সিলিন্ডারের দাম ভিন্ন। মূলত করের হারের কারণেই বাণিজ্যিক গ্যাসের দাম আলাদা আলাদা হয়। নতুন দাম বৃদ্ধির ফলে দিল্লিতে বাণিজ্যিক গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ১৭৪৪ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৭৬৮ টাকা। মুম্বইতে গত মাসে এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ছিল ১৬৯৬ টাকা। যা বেড়ে হয়েছে ১৭২১ টাকা। অন্যদিকে নয়া দাম বৃদ্ধির ফলে বাণিজ্যিক গ্যাসের দাম কলকাতায় বেড়ে হয়েছে ১৮৭০ টাকা। অন্যদিকে, চেন্নাইতে দাম বেড়ে হয়েছে ১৯৭১ টাকা।

উল্লেখ্য, এই পদক্ষেপের ফলে রেস্তোরাঁ, হোটেল ইত্যাদিতে খাওয়ার খরচ বাড়বে৷ তবে, বাড়িতে রান্নার জন্য যে সিলিন্ডার ব্যবহার করা হয় সেগুলি ১৪.৫ কেজির গ্যাস সিলিন্ডার।  এই গার্হস্থ্য সিলিন্ডারের দাম আগের মতোই রয়েছে।

11 months ago


Tweet: স্বাগত ২০২৩, দেশবাসীকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা রাষ্ট্রপতির! প্রধানমন্ত্রী-রাহুল গান্ধীর ট্যুইট

২০২২-কে পিছনে ফেলে ২০২৩-কে (New Year 2023) সাদরে বরণ করেছে ভারত-সহ গোটা বিশ্ব। এবার বছরের প্রথম দিনে দেশবাসীকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি (President Murmu Tweet) দ্রৌপদী মুর্মু, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi)-সহ কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী।  রাষ্ট্রপতি ট্যুইট বার্তায় লেখেন, 'প্রত্যেককে শুভ নববর্ষ। দেশবাসী এবং প্রবাসী ভারতীয়দের নতুন বছরের শুভেচ্ছা এবং শুভ কামনা। এই নতুন বছর প্রত্যেকের জীবনে নতুন অনুপ্রেরণা, লক্ষ্য এবং সাফল্য নিয়ে আসুক। দেশের উন্নয়নে আমরা একসঙ্গে কাজ করি।'

প্রধানমন্ত্রী লেখেন, 'নতুন ২০২৩ ভালো কাটুক। গোটা বছর আশা, সুখ এবং সাফল্যের মধ্যে দিয়ে যাক। প্রত্যকের সুস্বাস্থ্য কামনা করি।' পিছিয়ে নেই কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীও। নিজের ট্যুইটার প্রোফাইলে ভারত জোড়ো যাত্রার একটি ভিডিও পোস্ট করে রাহুল গান্ধী হিন্দিতে লেখেন, 'আশা করছি ২০২৩-এ ভারতের সব শহর, গলি এবং গ্রামে খুলবে ভালবাসার দোকান। প্রত্যেককে নববর্ষের শুভেচ্ছা।'

11 months ago
Delhi: বছর শুরুতে কম্পনে কাঁপলো দিল্লি, 'নিউ ইয়ার উদযাপনের রেশ', বলছেন নেটিজেনরা

বর্ষবরণের (New Year 2023) রাতে সকলে মেতে উঠেছিল আনন্দে। সেই সময়ই হঠাৎ কেঁপে উঠল রাজধানী দিল্লি (Delhi)। কম্পনের তীব্রতা সামান্য হলেও, সাতসকালে ভূমিকম্পের খবরে আতঙ্ক ছড়ায়। পাশাপাশি একই দিনে হরিয়ানায়ওভূমিকম্প (Earthquake) অনুভূত হয়। যদিও ১ জানুয়ারির মধ্য রাতের এই ভূমিকম্পে কোনও ক্ষয়ক্ষতি বা প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৩.৮।

ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল হরিয়ানার ঝাজ্জর। ভূপৃষ্ঠ থেকে ৫ কিলোমিটার গভীরে ছিল ভূমিকম্পের উৎসস্থল বলে ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি এক বিবৃতিতে বলেছে। রাত ১টা ১৯ মিনিট নাগাদ ভূমিকম্প অনুভূত হয়। কয়েক সেকেন্ড স্থায়ী ছিল এই কম্পন।

এদিকে, ভূমিকম্পের রেশ কাটতে না কাটতেই টুইটারে মিমের ছড়াছড়ি। সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী কেউ লিখেছেন, দিল্লিবাসী নববর্ষের উন্মাদনায় এতটাই মেতে উঠেছেন যে ভূমিকম্প ঘটিয়ে দিল। কেউ আবার লিখেছেন, বর্ষবর্ষণের রাতেই ভূমিকম্প দিয়ে কাঁপিয়ে দিল ২০২৩। অনেকেই বলছেন, ২০২৩ আসতে না আসতেই তার প্রভাব টের পাওয়া যাচ্ছে। একজন টুইটার ব্যবহারকারী লিখেছেন, "আমি কি দিল্লিতে ভূমিকম্পের কম্পন অনুভব করেছি?

উল্লেখ্য, বছরের শেষ দিনে শনিবার ভোর ৫টা ৫১ মিনিটে হিমাচল প্রদেশেও কম্পন অনুভূত হয়েছিল। ভূমিকম্পের কেন্দ্র ছিল মান্ডি জেলার সুন্দরনগরের কাছে নালুতে। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ২.৮।

11 months ago
Police: নাকা চেকিংকে থোড়াই কেয়ার! বর্ষবরণের রাতে শহরে বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় জখম কনস্টেবল

বর্ষবরণের (New Year Eve) রাতে শহরজুড়ে পুলিসি ব্যবস্থা ছিল তুঙ্গে। ট্রাফিক আইন অমান্যে জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছিল কলকাতা পুলিস (Kolkata Police)। খোদ পুলিস কমিশনার পথে নেমেছিলেন পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে। এই ব্যবস্থাপনার মধ্যেও বেপরোয়া গতি (Car hits Police) মানলো না পুলিসি বাধা। তিলজলা এলাকায় তীব্র গতির বলি এক পুলিস কনস্টেবল (Traffic Police)। শরীরে গুরুতর চোট নিয়ে চিকিৎসাধীন কনস্টেবল তপন চক্রবর্তী।

এই ঘটনা তিলজলার চায়না টাউন গেটের সামনে। জানা গিয়েছে, রাতের কলকাতায় নাকা চেকিংয়ের সময় পার্ক সার্কাস থেকে সায়েন্স সিটির দিকে যাওয়া এক বেপরোয়া গাড়িকে আটকতে যান কনস্টেবল তপনবাবু। কিন্তু পুলিসি বাধা না মেনে উলটে সেই পুলিসকর্মীকে ধাক্কা মেরে চলে যায় ঘাতক গাড়িটি। অভিঘাতে পড়ে গিয়ে গুরুতর চোট পান তপনবাবু। তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন করা হয়েছে। এই ঘটনায় স্বতঃপ্রণোদিত মামলা রুজু করেছে পুলিস। খোঁজ চলছে ঘাতক গাড়ি ও তাঁর মালিকের। 

এদিকে, বর্ষ বরণের রাতে মদ্যপান করে গাড়ি চালানোর ঘটনায় আটক ১১৫ জন। দিন কয়েক আগেই অজয়নগর মোড়ে ট্রাফিক আইন ভাঙে এক যুবক। হেলমেট না থাকায় তাঁকে কেস দেন নাকা চেকিংয়ে থাকা কর্তব্যরত পুলিসকর্মীরা। সেই সময়েও স্থানীয়রা পুলিসকর্মীদের সঙ্গে সঙ্গে বচসায় জড়ান। এক পুলিসকর্মী শারীরিক হেনস্থার অভিযোগ ওঠে। এই ঘটনায় গ্রেফতার চার।

11 months ago


Festival: বর্ষশেষের মজা উদযাপন করতে পথে বাঙালি, পাহাড়-সাগর মানুষের ঢল

দার্জিলিং থেকে সাগর (Hill to Sea), নতুন বছরকে (New Year 2023) স্বাগত জানাতে কোমর বেঁধেছে বাংলা (Bengal Festival)। বছরের শেষ দিন অর্থাৎ ৩১ ডিসেম্বর শনিবার। তাই এদিনেও ভিড় উপচে পড়েছে শহর এবং রাজ্যের একাধিক পর্যটনস্থলে (Tourist Place)। বাঙালি, অবাঙালি, পরিবার,পরিজন, হিন্দু,মুসলিম--সব মিলেমিশে একাকার। কারণ কথিত আছে ধর্ম যার যার, উৎসব সবার (Festival)। ২৫ ডিসেম্বর পরবর্তী সময়ে এই ৩১সে ডিসেম্বর এবং পয়লা জানুয়ারি ফেস্টিভ মুডে থাকে গোটা দেশ। বর্ষ বরণ উদযাপনের পরের দিন অফিস থাকলেও কুছ পরোয়া নেই। ৩১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা থেকেই রাজপথে নামে মানুষের ঢল। এবার বছরের শেষদিন যেমন শনিবার, তাই সকাল থেকে মানুষের ভিড় পর্যটকস্থলগুলোতে।


কলকাতার ভিক্টোরিয়া, চিড়িয়াখানা কিংবা সায়েন্স সিটি যেমন আছে, তেমনই তালিকায় আছে পুরুলিয়ার সাহেব বাঁধ, দিঘা, দার্জিলিং এমনকি শান্তিনিকেতন। লোকে লোকারন্য উপরের উল্লিখিত জায়গাগুলোয়। শনিবার বেলা যত বেড়েছে, তত পাল্লা দিয়ে বেড়েছে মানুষের ভিড়। কেউ এসেছে পরিবারকে নিয়ে, কেউবা মনের মানুষকে নিয়ে। কেউ খাচ্ছেন গঙ্গার হাওয়া, কেউ সমুদ্র পাড়ে বসে নিচ্ছে সান বাথ। কেউ বা বাঘ, গণ্ডার দেখছেন, কেউ আবার পাহাড়ের কোলে নিজেকে সঁপে দিয়েছে। বছরের শেষ শনিবার এই দৃশ্য দেখা গিয়েছে দার্জিলিং-সাগরজুড়ে।


কোনওরকম উদ্বেগ, দুশ্চিন্তা ছাড়াই শুধু ছুটির দিন উপভোগ করতে এবং নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে গোটা বাংলা ভেঙে পড়েছে পর্যটন এবং দর্শনীয়স্থল গুলোতে।

11 months ago
Explosion: তামিলনাড়ুতে উৎসব উপলক্ষে মজুত বাজি বিস্ফোরণে মৃত ৩, ঝলসে জখম ৫

নতুন বছর উপলক্ষে বাড়িতে বাজি মজুত রেখেছিল। বর্ষবরণের রাত (New Year 2023) উদযাপনের জন্য রাখা হয়েছিল এই বাজি। সেই মজুত রাখা বাজি বিস্ফোরণে (Explosion) মৃত্যু হল অন্তত ৩ জনের, আহত কমপক্ষে ৫ জন। বছরের শেষ দিন, শনিবার ঘটনাটি ঘটেছে তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) নমক্কালে।

উল্লেখ্য, বেশিরভাগ বাজি উৎপন্ন হয় তামিলনাড়ুর তিনটি জায়গায়— নমক্কাল, শিবকাশী এবং বিরুধুনগরে। বলা যায়, প্রায় ৭৫ শতাংশ বাজি তৈরি হয় এই জায়গাগুলিতে। শনিবার সকালে সেখানকার একটি বাড়ি হঠাৎই প্রবল বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে। বিস্ফোরণের শব্দে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন এলাকাবাসীরাও। ঘটনাস্থলে এসে দেখেন ওই বাড়ির এক বৃদ্ধা মারা গিয়েছেন। সেই সঙ্গে আরও দু'জনের মৃতদেহ উদ্ধা করেন। আর বিস্ফোরণে আহত হয়েছেন ৫ জন। তাঁদের শরীর আগুনে পুড়ে যান। একজনের অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।

কীভাবে এই বিস্ফোরণ হল? এর পিছনে অন্য কোনও কারণ রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিস। যদিও পুলিসের প্রাথমিক অনুমান, প্রচুর পরিমাণে বাজি এক জায়গায় জড়ো করে রাখা হয়েছিল। যা থেকে আগুন লেগে থাকতে পারে। আবার পাশাপাশি এও অনুমান করা হচ্ছে, কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে। সেখান থেকেই এই দুর্ঘটনা। বছরের শেষ দিনে গোটা এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।

11 months ago


Kolkata: বর্ষশেষ এবং নববর্ষ উদযাপনে শহরের নিরাপত্তা ঢেলে সাজাচ্ছে লালবাজার

করোনার প্রকোপ কাটিয়ে এবছর বড়দিনে (Christmas Day) মানুষের ঢল নেমেছিল রাস্তায়। আর তা সামাল দিতে কার্যত হিমশিম খেতে হয়েছে পুলিসকে (Kolkata Police)। ফের করোনা সংক্রমণ বাড়ছে। সে কথা মাথায় রেখে বিপুল ভিড় ও অপ্রীতিকর ঘটনা রুখতে বর্ষবরণের (New Year 2023) রাতে শহরের নিরাপত্তায় মোতায়েন থাকছে ২৫০০ পুলিস। আর বছরের প্রথমদিন ১ জানুয়ারিতে থাকবে ২৩০০ পুলিস।

বড়দিন হোক বা বর্ষশেষ বা বর্ষবরণ কলকাতাবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা পার্ক স্ট্রিট।  সেজন্য বেশি সংখ্যক পুলিস মোতায়েন করা হয়েছে পার্ক স্ট্রিট ও সংলগ্ন অঞ্চলে। পার্ক স্ট্রিটের জন্য খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম। বর্ষবরণের রাতে মোট ৬টি সেক্টরে ভাগ করা হয়েছে পার্ক স্ট্রিটকে। নজরদারিতে থাকছেন ১১ জন ডিসি। রবিবার ১লা জানুয়ারি ৪টি সেক্টর করা হয়েছে। নববর্ষের দিন দায়িত্বে থাকছেন ৭ জন ডিসি। ১১টি ওয়াচ টাওয়ার থেকে নজরদারি চালানো হবে বলে জানা গিয়েছে। এমনকি ড্রোনের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। শহরজুড়ে ৫৮টি পিসিআর ভ্যান রাখা হয়েছে নজরদারির জন্য। তার মধ্যে কেবল পার্ক স্ট্রিট চত্বরে থাকছে ২৩টি পিসিআর ভ্যান।

সাহায্যপ্রার্থীদের জন্য ১৫টি পুলিস অ্যাসিস্ট্যান্ট বুথ করা হয়েছে। ৭টি অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ৯৭ পয়েন্টে থাকছে নাকা চেকিং। অপ্রীতিকর ঘটনা রুখতে ২০টি মোটর সাইকেলে করে পুলিস টহলদারি চালাবে। বিশেষ কুইক রেসপন্স টিম থাকছে ২টি।

11 months ago
Arms: খাস কলকাতায় উদ্ধার ৪০ কেজির বিস্ফোরক! এসটিএফ-এর হাতে ধৃত বীরভূমের ২

শহর কলকাতা যখন ইংরাজি নতুন বর্ষকে (New Year 2023) স্বাগত জানাতে গা সেঁকছে, তখন খাস কলকাতায় উদ্ধার বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক (Explosive Recover)। এই ঘটনায় কলকাতা পুলিসের টাস্ক ফোর্সের (Kolkata Police STF) হাতে মঙ্গলবার গ্রেফতার ২। জানা গিয়েছে, কলকাতা লেদার কমপ্লেক্স (Leather Complex) থানার সোনারপুর-বামনঘাটা হাইওয়ের ধারে উদ্ধার বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক, যার পরিমাণ প্রায় ৪০ কেজি। এই বিস্ফোরক-সহ গ্রেফতার শেখ ফিরোজ এবং শেখ রমজান নামে দুই ব্যক্তি। ধৃতরা বীরভূমের (Birbhum) বাসিন্দা। মোটর সাইকেল চড়ে এই দুই ব্যক্তি বিস্ফোরক নিয়ে যাচ্ছিলেন। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে কলকাতা পুলিসের এসটিএফ তাদের গ্রেফতার করে।

জানা গিয়েছে ধৃতরা দুবরাজপুরের কুখ্যাত বিস্ফোরক কারবারি। তাদের থেকে কমলা রঙের বিস্ফোরক, যা সম্ভবত আর্সেনিক সালফাইড, বাজেয়াপ্ত করেছে এসটিএফ। কলকাতা পুলিস সূত্রে খবর, ধৃতদের বুধবার আদালতে তোলা হলে ১৪ দিনের পুলিস হেফাজত মঞ্জুর হয়েছে।

11 months ago