ফের নৃশংসতা। নিজেরই ছেলের হাতে খুন (murder) মা। সমাজে এমনও ঘটনার সাক্ষী থাকছে বহু মানুষ। একই ঘটনা মুর্শিদাবাদেও (Murshidabad)। বছর ৪০ এর মাকে খুন করে আটক গুণধর ছেলে। ঘটনাটি মুর্শিদাবাদের রেজিনগর থানার জগভনপুর গ্রামের। আতঙ্কে গোটা গ্রামবাসী। এমন ঘটনা যা গ্রামবাসীরা কখনও কল্পনাও করতে পারেননি।
মৃতের নাম গায়ত্রী মণ্ডল বয়স ৪০ বছর। ছেলের নাম সন্দীপ মণ্ডল বয়স ২৩ বছর। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে ঘটনার সূত্রপাত শুক্রবার বিকেল নাগাদ। স্থানীয় সূত্র বলছে, সন্দীপ মানসিক ভারসাম্যহী। ঘটনার দিন গায়ত্রী দেবী বিকেল বেলায় দাঁড়িয়ে ছিলেন বাড়ির মধ্যেই। এমন সময় আচমকা হাসুঁয়া দিয়ে গলায় এলোপাথাড়ি কোপ মারে ছেলে বলে অভিযোগ। ঘটনাস্থলেই লুটিয়ে পড়েন গায়ত্রী দেবী। খবর পেয়ে রেজিনগর থানার পুলিস (police) এসে তাঁকে বেলডাঙা প্রাথমিক হাসপাতালে (hospital) নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসকরা গায়ত্রী দেবীকে মৃত (death) বলে ঘোষণা করে। এরপরই সন্দীপকে আটক করে রেজিনগর থানার পুলিস।
এই ঘটনার আকস্মিকতায় হতবাক স্থানীয়রা। ঘটনার পর থেকে আতঙ্ক ছড়িয়েছে এলাকায়।
একদিকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Russia Ukraine War)। অন্যদিকে, করোনা সংক্রমণের (Covid 19) জেরে জনসংখ্যার (Population) ঘনত্ব কমে যাওয়া। পরিস্থিতি মোকাবিলায় অভিনব দাওয়াই। দশ সন্তানের (10 Child) জননী হলেই হাতে কড়কড়ে টাকা।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Putin) রীতিমতো সরকারি নির্দেশনামা বের করে দিয়েছেন। অনেকেই বলছেন, এমন বেপরোয়া পদক্ষেপ আগে দেখা যায়নি। তাছাড়া এই ধরনের পরিকল্পনা আদৌ কি সফল হবে? কারণ, রাশিয়ায় এমনতেই সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক সংকট তুঙ্গে। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে ওই অর্থ হাতে পাওয়ার জন্য দশটি সন্তানের জন্ম তো আগে দিতে হবে। কিন্তু তাদের খাওয়ার খরচ কীভাবে জুটবে? সরকারের এই নয়া ঘোষণা ঘিরে এখন জোর জল্পনা রাশিয়া জুড়ে।
কিন্তু কত টাকা মিলবে। সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী, মাদার হিরোইন নামের ওই প্রকল্পে এক লপ্তে মিলবে সাড়ে ১৩ হাজার পাউন্ড। রাশিয়ান কারেন্সিতে দশ লক্ষ রুবেল।
সরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি বছরের মার্চ থেকে রাশিয়ায় দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা পৌঁছেছে সর্বোচ্চ সংখ্যায়। অন্যদিকে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৫০ হাজার সেনার।
বোঝাই যাচ্ছে, জনসংখ্যার দ্রুত পতনে উদ্বিগ্ন সরকার। তারা চাইছে, সেখানকার মহিলারা আরও বেশি করে সন্তানের জন্ম দিন। দেশে এক একটি পরিবার আরও বড় আকারের হোক। তবে এক্ষেত্রে শর্ত রাখা হয়েছে একটিই। তা হল, দশম সন্তান জন্মের পর তার প্রথম জন্মদিনেই মিলবে ওই অর্থ এবং সেই সময় আগের নয় সন্তান জীবিত থাকতে হবে।
আত্মজকে বাঁচানোর আপ্রাণ চেষ্টা। কিন্তু শেষরক্ষা হল না। এই সময়ে দাঁড়িয়েও, শুধু হাসপাতালে পৌঁছনোর কোনও রাস্তা নেই বলে জীবনযুদ্ধে হার মানল দুই সদ্যোজাত। হাসপাতালে যাওয়ার দুর্গম পথে রাস্তাতেই রক্তক্ষরণ মায়ের, মর্মন্তুদ ঘটনাটি ঘটেছে মহারাষ্ট্রের পালঘর জেলায়।
পালঘর জেলার মোখাদা তহসিলের বাসিন্দা বন্দনা বুধর সাতমাসের গর্ভাবস্থায় বাড়িতেই যমজ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন বলে সংবাদসংস্থা সূত্রে খবর। সময়ের আগেই জন্ম নেওয়া যমজ সন্তান দুর্বল ছিল। সঠিক চিকিৎসার অভাব ছিল সদ্যোজাতের। ফলে বাড়িতেই মৃত্যু হয় তাদের। সন্তান জন্মানোর পরই রক্তক্ষরণ শুরু হয় প্রসূতির। প্রচণ্ড রক্তক্ষরণের কারণে মহিলার অবস্থার দ্রুত অবনতি হওয়ায় পরিবারের সদস্যরা দড়ি, বিছানার চাদর এবং কাঠ ব্যবহার করে একটি অস্থায়ী স্ট্রেচার তৈরি করে হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা দেন। পরিবারের সদস্যরা মহিলাকে প্রায় ৩ কিমি নিয়ে যান। পাথুরে জমি এবং পিচ্ছিল ঢালের মধ্য দিয়ে নিয়ে যেতে হয়। এই মর্মান্তিক দৃশ্য দেখা গেল ছবিতে।
যে মা তাঁর সদ্যোজাতকে হারিয়েছেন, তাঁকে বাঁচানোর জন্য পরিবারের সদস্যরা ছিলেন দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তিনি অবশেষে হাসপাতালে চিকিত্সাধীন।
মহারাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন জোটের অংশ বিজেপির রাজ্য সহ-সভাপতি চিত্র কিশোর ওয়াঘ ঘটনাটিকে "খুব বেদনাদায়ক" বলে বর্ণনা করেছেন। "সময়ে স্বাস্থ্যসেবা না পাওয়ায় বুধরের যমজ শিশু মারা গেছে," তিনি টুইট করেছেন। বিজেপি নেতা আরও বলেছেন, রাজ্যের বেশ কয়েকটি অংশে রাস্তার অভাবের কারণে এমন অনেক ঘটনা ঘটছে।
নৃশংস ঘটনা। মায়ের এহেন রূপ কল্পনাতীত। স্বামীর সঙ্গে অশান্তি লেগেই থাকে। পারিবারিকে কলহের জেরে তিন সন্তানকে বিষ খাইয়ে (poisoned) মারলেন (Murder) মা। দুই ছেলেকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসে পুলিস। আর রাতে হাসপাতালেই মারা যায় মেয়ে। সোমবার উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) গাজিপুরের (Ghazipur) এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই ব্যাপক চাঞ্চল্য।
গাজিপুরের এসপি জানিয়েছেন, ইতিমধ্যে অভিযুক্ত সুনিতা যাদব নামে ওই মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। জানা গিয়েছে, বিবাদের জেরে স্বামীর উপর ক্রোধে ওই মহিলা তাঁর তিন সন্তানকে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড খাইয়েছিলেন। দুই ছেলের বয়স ১০ বছর এবং ৮ বছর। মেয়ের অবস্থা খুবই গুরুতর ছিল এবং বারাণসী বিএইচইউতে রেফার করা হয়েছিল। তবে ওই রাতেই মেয়ের মৃত্যু হয়।
সোমবার বিকেল ৩ টের দিকে গাজিপুর থানার পুলিস এই খবর পায়। ওই অভিযুক্ত মহিলার নামে মামলাও দায়ের করেছে পুলিস।
রাতের শহরে মায়ের (Mother) সামনে ছেলেকে (Son) খুন (Murder), এবার ঘটনাস্থল খাস কলকাতার একবালপুর (Ekbalpur)। সোমবার রাতে একবালপুরে সন্দীপ পুন নামে ২২ বছর বয়সের এক যুবককে মায়ের সামনে ধারালো অস্ত্র দিয়ে খুন করার অভিযোগ উঠল। পরিবার সূত্রে খবর, গতকাল সন্ধ্যা থেকেই এই সন্দীপের সঙ্গে পাড়ারই সাত থেকে আটজন যুবকের টাকা লেনদেন সংক্রান্ত কারণে গণ্ডগোল শুরু হয়। সন্দীপের মা বিনা পুনের বক্তব্য, তাঁর ছেলেকে ৭ থেকে ৮ জন এসে প্রথমে পিঠে ব্লেড মারে। তখন তিনি ছেলেকে কোনওভাবে বাঁচাতে সক্ষম হন। তারপর সন্দীপকে নিয়ে বাড়িতে ঢুকে যান।
তারপরেও ওই যুবকরা সন্দীপের বাড়ির সামনে একটি আবাসনে লুকিয়ে ছিল। সন্ধ্যাবেলা যখন আবার সন্দীপ আর তাঁর মা বেরোয়, তখন সন্দীপের ওপর চড়াও হয় ওই যুবকরা এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে মায়ের সামনেই তাকে খুন করে। ধারালো অস্ত্র দিয়ে খুন করে তাকে জলে ফেলে দেয়। মা অসহায় অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে রক্তাক্ত অবস্থায় বাড়িতে নিয়ে যান এবং তারপর এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। অভিযুক্তরা ঘটনা ঘটিয়েই পালিয়ে যায়। ঘটনাটি ঘটেছে বর্নফিল্ড রো-এর পাঁচিলের পশ্চিমদিকের ভিতরে।
ইতিমধ্যে একবালপুর থানার পুলিস একজনকে গ্রেফতার করেছে এবং বাকিদের খোঁজ চালাচ্ছে। খুনে ব্যবহৃত ছুরিটিও উদ্ধার করা হয়েছে। পাশাপাশি পুলিস জানার চেষ্টা করছে, এই খুনের আসল কারণ কী। প্রাথমিক তদন্তে পুলিস জানতে পেরেছে, ঘাতক এবং নিহত, দুজনেই মাদকাসক্ত ছিল।
পেট্রোল, ডিজেল এবং রান্নার গ্যাসের পর এবার দাম (Price)) বাড়ছে দুধের (Milk)। আগামীকাল ১৭ আগস্ট থেকে আমূল (Amul) এবং মাদার ডেয়রি (Mother Dairy) দুধের দাম প্রতি লিটারে ২ টাকা করে বাড়ছে। দুধের উৎপাদন এবং সংগ্রহ খরচ বৃদ্ধির কারণে ২ টাকা প্রতি লিটার দাম বাড়ছে বলে জানিয়েছে উৎপাদনকারী সংস্থা। গুজরাট কো-অপরেটিভ মিল্ক মার্কেটিং সংস্থার পক্ষ থেকে এই ঘোষণা করা হয়েছে।
আহমেদাবাদ, দিল্লি এনসিআর, মুম্বই সহ পশ্চিমবঙ্গে বাড়তে চলেছে দুধের দাম। ফুল ক্রিম দুধের দাম বুধবার থেকে প্রতি লিটারে ৫৯ টাকা থেকে বেড়ে হবে ৬১ টাকা। টোনড দুধের দাম বেড়ে হবে ৫১ টাকা আর ডাবল টোনড দুধের দাম হবে ৪৫ টাকা প্রতি লিটার। গরুর দুধের হবে দাম লিটার প্রতি ৫৩ টাকা। তবে দুধের মূল্যবৃদ্ধিতে খুব একটা প্রভাব তাঁদের ব্যবসার উপর পড়বে না বলে জানিয়েছেন সেই সংস্থার ডিস্ট্রিবিউটররা। তবে সাধারণ মানুষের উপরে এর প্রভাব কিছুটা পড়বে বলে জানিয়েছেন তিনি।
অন্যদিকে দুধের মূল্যবৃদ্ধির ফলে মিষ্টির দোকানের উপরে প্রভাব পড়বে বলে জানিয়েছেন মিষ্টি বিক্রেতা থেকে শুরু করে লস্যি এবং চায়ের দোকানের বিক্রেতারা। শুধু দোকান কেন, সাধারণ মানুষের উপরেও এই দুধের মূল্যবৃদ্ধির কারণে অতিরিক্ত চাপ বাড়বে বলে জানাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। দিনের পর দিন প্রত্যেকটি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি ফলে নাজেহাল সাধারণ মানুষ। এবার দুধের মূল্যের বৃদ্ধির ফলে তাদের হেঁসেলে অবার কোপ পড়তে চলেছে বলে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন তাঁরা।
ভয়ানক কাণ্ড! স্বাধীনতা দিবসের (Independence Day) দিনই স্বামীর অত্যাচারের হাত থেকে বাঁচতে মরণঝাঁপ। সোমবার সাত সকালেই রেললাইনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী (Suicide) হলেন মা। সঙ্গে ছিল তাঁর দুই ছেলেও। ঘটনার পরই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে দুর্গাপুরে (Durgapur)। পরিবার সূত্রে জানা যায়, মৃত মায়ের নাম সীমা পণ্ডিত, বয়স ২৬ বছর। মৃত দুই ছেলের নাম প্রেম পণ্ডিত, বয়স ৮ বছর। অন্যজন বছর ৬ এর প্রাণিত পণ্ডিত। পানাগড়ের (Panagarh) অনুরাগপুরে থাকতেন তাঁরা।
স্থানীয়দের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে সীমাদেবীর স্বামী উমাশঙ্কর পণ্ডিত অত্যাচার করতেন স্ত্রী এবং তাঁর দুই ছেলের উপর। রবিবার সেই অত্যাচার চরম পর্যায়ে পৌঁছে যায়। আর সেই অত্যাচারের শিকার হয়ে সোমবার সাত সকালেই পানাগর রেললাইনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী হন মা এবং দুই ছেলে।
ঘটনার পরই পলাতক অভিযুক্ত স্বামী উমাশঙ্কর পণ্ডিত। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় কাঁকসা থানার পুলিস। পুলিস পুরো ঘটনা খতিয়ে দেখে তদন্ত চালাচ্ছে। পাশাপাশি স্বামীর খোঁজে পুলিস।
মায়ের ভালোবাসার (Mother's Love) কাছে পৃথিবীর সব কিছুই যেন তুচ্ছ। যখন সন্তান জীবনে সফলতা অর্জন করে, বাবা-মা সবচেয়ে বেশি আনন্দিত হন। ব্যতিক্রম নন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের (United States) নিউ জার্সির (New Jersey) ওই মহিলা। তিনি তাঁর মেয়ের ডক্টরেট ডিগ্রি (doctorate degree) অর্জনে খুশি হয়ে মেয়েকে অভিনন্দন জানাতে একটি হোর্ডিং লাগিয়েছেন রাস্তায়। যা ইতিমধ্যে ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়।
কেন্দ্র বাসবি নামে ওই মহিলা তাঁর মেয়ের জন্য এতটাই গর্বিত যে, মেয়ের কৃতিত্বের কথা পুরো শহরকে জানাতে চেয়েছিলেন। গর্বিত মা বিলবোর্ড ভাড়া করে সেখানে মেয়ের ডক্টরেট ডিগ্রি লাভের কথা লেখেন। সঙ্গে মেয়ের ছবিও দেন।
২৮ শে জুলাই ফেসবুকে কেন্দ্র বাসবি নিজে সেই বোর্ডের ছবি শেয়ার করেছিলেন। এবং মেয়েকে উদ্দেশ্যে করে লিখেছিলেন, "তুমি অবশ্যই আমার উজ্জ্বল নক্ষত্র। আমি সবচেয়ে গর্বিত মা। ভীষণ ভালোবাসি। তোমার আগামী জীবন আরও সুন্দর হোক।"
পোস্টটিতে শত শত লাইক এবং কমেন্ট পড়ে। সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা তাঁর মেয়ে ডক্টর স্মলসকে কৃতিত্ব অর্জনের জন্য এবং মিসেস বাসবিকে এত গর্বিত হওয়ার জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, ক্যামডেনের কাছে এয়ারপোর্ট সার্কেলের ঠিক দক্ষিণে ১৩০ রুট দিয়ে যাওয়ার সময় ডাঃ ক্রিস্টিন এস স্মলসের ছবি দেওয়া এই বোর্ডটি দেখতে পাওয়া যায়। ফিলাডেলফিয়া কলেজ অফ অস্টিওপ্যাথিক মেডিসিন থেকে মনোবিজ্ঞানের উপর ডক্টরেট অর্জন করেছেন ক্রিস্টিন।