অয়ন হত্যাকাণ্ডে (Ayan Mondal Murder Case) উঠে আসছে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। জানা যায়, দশমীর দিন রাতে প্রীতি অন্য বন্ধুদের সঙ্গে ঠাকুর দেখতে যায়। রাত সাড়ে দশটায় অয়নকে ফোন করে প্রীতি। বাড়িতে রাত ১১ টা নাগাদ অয়নকে আসতে বলা হয়, দাবি প্রীতির।
পুলিসি জেরায় প্রীতি আরও জানিয়েছে, অয়ন মদ্যপ অবস্থায় রাত ১১ টায় তাদের বাড়িতে আসে। অয়ন বাড়ি এসে দেখতে পায় প্রীতি বাড়িতে নেই। এরপর অয়নের সঙ্গে প্রীতির মায়ের বচসা শুরু হয়। ঠিক সেই সময়ই বাড়িতে আসে প্রীতি। প্রীতি বাড়ি ফিরলে অয়নের সঙ্গে তারও বচসা শুরু হয়। সেই সময় বাড়িতে আসে প্রীতির ভাই। এসে দেখতে পায় প্রীতিকে মারধর করছে অয়ন। ইঁট, বাঁশ ও রড দিয়ে মারা হয়। এরপর তাঁর ভাই ও বাবা চড়াও হয় অয়নের উপর।
তবে পুলিসের (police) প্রাথমিক অনুমান, প্রীতির মায়ের প্ররোচনায় খুনের (murder) ঘটনা। প্রীতির মা মূলত ছক কষে ছিল এই খুনের এবং বাবা দেহ (body) লোপাটের চেষ্টা করে। আর এই কাজে ব্যবহার করা হয় প্রীতির ভাই ও তার দুই বন্ধুকে। সেদিন ম্যাটাডোর এলে কুঁদঘাট থেকে নেপালগঞ্জ হয়ে মগরাহাটের মগরাহাটে পুকুরে দেহ নিয়ে ফেলে দেওয়া হয়। তবে ঘটনার তদন্তে নেমে ইতিমধ্যেই ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের হরিদেবপুর থানা থেকে বের করে আলিপুর কোর্টের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হয় শনিবার।
পুলিস সূত্রে খবর, শনিবার ভোর বেলায় হরিদেবপুর থানার পুলিস অভিযুক্ত প্রীতি জানার ভাইকে নিয়ে বাড়িতে যায়। পুনঃনির্মাণ করা হয় সেদিনের ঘটনা। তারপরে হরিদেবপুর থানার পুলিস তার ভাইকে নিয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাটের যায়, যেখানে দেহ উদ্ধার হয়েছিল। সেখানে গিয়েও তদন্ত করা হয়।
এবার হরিদেবপুরের ছায়া সোদপুরে (Sodpur)। নিখোঁজ হয় সোদপুরের এক যুবক। তাঁর খোঁজ পেলো না পরিবার। বর্তমানে উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন পরিবারের লোকজন। অভিযোগ, উদাসীন ঘোলা থানা (police station)। প্রশাসনের কোনও হেলদোল নেই।
জানা যায়, সোদপুর ঘোলা মিলনগড় অঞ্চলের বাসিন্দা প্রশান্ত চক্রবর্তী। বন্ধুদের ফোনে বাড়ি থেকে বেরিয়ে ছিলেন ওই যুবক। এরপর দুদিন কেটে যাওয়ার পরেও পরিবারের লোকজন প্রশান্ত-এর কোনও খোজ খবর পায়নি। পরিবারের লোকজন ঘোলা থানায় নিখোঁজের (missing) অভিযোগ জানায়। কিন্তু এখনও পর্যন্ত ঘোলা থানার পুলিস (police) নিখোঁজ যুবককে উদ্ধার করতে পারিনি এমনটাই অভিযোগ পরিবারে।
পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করেছে, তাঁদের ছেলেকে কেউ বা কারা অপহরণ (kidnap) করেছে। কিন্তু নির্বাক প্রশাসন। একাধিকবার জানিয়েও মিলছে না সুরাহা। কোথায় আছে তাঁদের ছেলে জানা নেই। এখন তাঁদের অপেক্ষা করা ছাড়া কোনও উপায় নেই।
ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে সোদপুর মিলনগড় এলাকায়। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের দাবি জানাচ্ছেন পরিবারের সদস্যরা। চারিদিকে যে সমস্ত ঘটনা ঘটছে, তারপরে পরিবারের লোকজন যথেষ্ট উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন। ২৪ ঘণ্টা কেটে যাওয়ার পরেও যুবককে ফিরে না পাওয়ায় পরিবারের লোকজন ঘোলা থানার বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলেছেন।
অবশেষে উদ্ধার সিউরির (Siuri) নিখোঁজ (missing) শিশু। গত দুদিন আগে নিখোঁজ হয়ে যাওয়া শিশুকে শনিবার সকালে পাথর চাপরি থেকে এক মহিলা তার বাড়িতে দিয়ে আসে। সেই শিশু সহ তার পরিবারকে ইতিমধ্যেই সিউরি থানায় জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে পুলিস।
প্রসঙ্গত, বীরভূমের (Birbhum) সিউড়ির ১৮ নম্বর রেলগেট এলাকা থেকে ফের এক শিশু নিখোঁজ হয়। নিখোঁজ শিশুর নাম নাজিমুদ্দিন মণ্ডল, বয়স ৮ বছর। পরিবার সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকালে চা খেয়ে বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর সে আর বাড়ি ফেরেনি। পরিবার জানায় অনেক খোঁজাখুঁজির পরেও তাকে পাওয়া যায়নি। এরপরই তদন্তে নামে সিউড়ি থানার পুলিস (police)। ওই এলাকা অন্তর্গত পুকুর-সহ অন্য জায়গায় তল্লাশি চালানো হয়। পরিবারের সদস্যরা দাবি করেছিল, তাঁদের ছেলেকে হয়তো কেউ অপহরণ করে নিয়ে গিয়েছে। বেলা বাড়তেই এলাকায় এসে পৌঁছয় স্নিফার ডগ। ব্যবহার করা হয় ড্রোনও। প্রায় ৩০ মিনিট ধরে চলে তল্লাশি। তবে এদিন সকালে শেষমেশ উদ্ধার হয় নিখোঁজ শিশু।
শান্তিনিকেতনের ছায়া সিউড়িতে। এবার বীরভূমের (Birbhum) সিউড়ির ১৮ নম্বর রেলগেট এলাকা থেকে ফের শিশু নিখোঁজ (missing)। নিখোঁজ শিশুর নাম নাজিমুদ্দিন মণ্ডল, তার বয়স ৮ বছর। বৃহস্পতিবার সকালে চা খেয়ে বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর সে আর বাড়ি ফেরেনি। এমনটাই পুলিসকে জানিয়েছে পরিবার। অনেক খোঁজাখুঁজির পরেও তাকে পাওয়া যায়নি। এরপরই সিউড়ি (Siuri) থানার পুলিস (police) তদন্তে যায়।
ওই এলাকা অন্তর্গত পুকুর-সহ অন্য জায়গায় তল্লাশি চালানো হয়। পরিবারের দাবি, তাঁদের ছেলেকে হয়তো কেউ অপহরণ করে নিয়ে গিয়েছে। বেলা বাড়তেই এলাকায় এসে পৌঁছয় স্নিফার ডগ। ব্যবহার করা হয়েছে ড্রোনও। প্রায় ৩০ মিনিট ধরে চলে তল্লাশি। তবে এখনও নিখোঁজ সেই শিশু।
এই ঘটনা মনে করিয়ে দিল সাম্প্রতিক শান্তিনিকেতন-কাণ্ডকে। যেখানে প্রায় ৫২ ঘণ্টা নিখোঁজ থাকার পর পড়শির বাড়ির ছাদ থেকে উদ্ধার করা হয় এক শিশুর দেহ। যদিও সেই ঘটনায় পুলিসের বিরুদ্ধে বিস্তর গাফিলতির অভিযোগ উঠেছিল। অভিযুক্তর বাড়ি তল্লাশি করেও কেন প্রাথমিকভাবে শিশুকে উদ্ধার করা যায়নি। এই প্রশ্ন তুলেছিলেন স্থানীয়রা। এমনকি শিশু খুনে অভিযুক্ত সেই পড়শির বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর চালায় মানুষ। গ্রেফতার করা হয় এই খুনের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত রুবি বিবিকে।
বাগুইহাটি-কাণ্ডের (Baguiati Case) ছায়া হরিদেবপুরে। এখানেও পুলিসের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ। দশমীর দিন থেকে নিখোঁজ যুবকের দেহ উদ্ধার মগরাহাটে। আর এই ঘটনায় কাঠগড়ায় যুবকের বান্ধবী এবং পরিবার। জানা গিয়েছে দশমীর দিন বান্ধবীর বাড়িতে দেখা করতে বেড়িয়ে নিখোঁজ যুবক অয়ন মণ্ডলের দেহ উদ্ধার শুক্রবার। ঘটনাস্থল হরিদেবপুরের (Haridevpur Incident) কেওড়াপুকুর। প্রায় ৪৮ ঘণ্টার নিখোঁজ থাকার পর সেই যুবকের (Youth Body) দেহ দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট থানার অন্তর্গত মাগুরপুকুর পুলিস ক্যাম্পের পাশ থেকে থেকে উদ্ধার হয়েছে।
স্থানীয় থানার পুলিস তাঁর দেহ উদ্ধার করে মর্গে নিয়ে যায়। শুক্রবার এই ঘটনার পর নড়েচড়ে বসে পুলিস প্রশাসন। কলকাতা পুলিস নিখোঁজ যুবকের পরিবারকে মগরাহাটের ওই ঘটনাস্থলে নিয়ে যায়। মৃতের পরিবার অয়নের দেহ শনাক্ত করেন। ইতিমধ্য়েই অভিযুক্ত বান্ধবী এবং তাঁর বাবা মাকে হরিদেবপুর থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তাঁদের বিরুদ্ধেই খুনের (murder) অভিযোগ।
প্রসঙ্গত, দশমীর দিন রাতে বান্ধবীর সঙ্গে দেখা করতে বের হয়েছিল অয়ন। তিনি সারারাত বাড়ি ফেরেনি। বান্ধবী বাড়ি চলে গেলেও এই যুবকের কোনও পাত্তা নেই এমনটাই বলছেন পরিবারের সদস্যরা। এরপর থানায় ডায়রি করা হলেও কোনওরকম স্টেপ নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছিল পরিবার। পুলিসের বিরুদ্ধে উঠেছে একাধিক গাফিলতির প্রশ্ন।
তাঁর বন্ধুদের সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, দশমীর দিন তাঁর বান্ধবী বাড়িতে একা ছিল। সেই সময়ে অয়ন তাঁর বান্ধবীর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন। তারপর হঠাৎই তাঁর বাবা-মা চলে আসে, ভয়েতে তখন অয়ন ছাদের উপর চলে যায়। শেষ বন্ধুকে কল করেছিল রাত ৩টের দিকে। তিনি ফোনে তাঁর বন্ধুকে জানান, মেয়েটির মা অয়নকে বুকে ঘুসি এবং বেধড়ক মারধর করেছে। বন্ধুরা তখন অয়নকে বলে, "আমরা গিয়ে তোকে নিয়ে আসছি।" কিন্তু অয়ন বলে, "না। আমি একাই চলে আসবো তোদের আসতে হবে না।" পরিবার এবং স্থানীয় লোকের বক্তব্য, স্থানীয় থানা হরিদেবপুর কোনও এফআইআর নেয়নি প্রথমে। শুধুমাত্র মিসিং ডায়েরি নিয়েছিল আর সেই জন্য অয়নের বাবা লালবাজারের দ্বারস্থ হন। এরপর এই মর্মান্তিক মৃত্যুর সংবাদ। এমনকি পরিবারকে থানা থেকে বলা হয়েছিল, নিজেরা ছেলেকে খুঁজে নিন। এমনকি একদিন সকাল ১১টা-রাত ৮টা পর্যন্ত থানায় বসিয়ে রাখা হয়েছিল অয়নের পরিবারকে। এই অভিযোগও সংবাদ মাধ্যমের সামনে করেছে অয়নের পরিবার।
তবে অভিযুক্ত সেই বান্ধবী এবং তাঁর বাবা-মাকে থানায় ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিস। কিন্তু পুলিসের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ তুলে হরিদেবপুর থানা ঘেরাও স্থানীয়দের। গোটা ঘটনার দায় নিয়ে পুলিসকে জবাবদিহি করতে হবে। এমনটাই দাবি স্থানীয়দের।
টানা ভারী বৃষ্টিতে (Heavy Rain) জলের তলায় নেপালের (Nepal) পশ্চিমে অবস্থিত আছাম জেলার বিভিন্ন জায়গা। এরই মধ্যে শনিবার ভূমিধসের ফলে অন্তত ১৪ জনের মৃত্যু (Death) হয়েছে। এখনও ১০ জন নিখোঁজ (Missing) রয়েছেন। এখনও চলছে উদ্ধারকাজ। বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী নিখোঁজ মানুষদের খোঁজ চালাচ্ছেন।
আহতদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য স্থানীয় হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এই দুর্যোগ ঘটেছে যে জেলায় তা নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু থেকে প্রায় ৪৫০ কিমি পশ্চিমে অবস্থিত। মাটির বাড়ি একেবারে ধূলিসাৎ হয়ে গিয়েছে।
অন্যদিকে, নেপালের পূর্ব কৈলালী জেলায় বন্যায় তলিয়ে গিয়েছে ৬০০ বাড়ি। বন্যা কবলিত লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে। এছাড়াও, নেপালের দারচুলা জেলার বঙ্গবগাদ এলাকায় গত শনিবার বন্যা ও ভূমিধসে অন্তত ২ জন নিহত ও ১১ জন নিখোঁজ হয়েছেন। অবিরাম বর্ষণের ফলে নেপালের লস্কু ও মহাকালী নদী প্লাবিত হওয়ার ফলে বিস্তীর্ণ অংশ বন্যার কবলে পড়েছে। টানা বর্ষণে বন্যা এবং ধস নামার ফলে এসব জেলার বিস্তীর্ণ অংশে বিদ্যুৎ-সড়ক বিঘ্নিত হওয়ায় স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়েছে।
সপ্তাহ দুই ধরে নিখোঁজ (missing) ছিল আট বছর বয়সী এক শিশুকন্যা (Girl)। রবিবার মেলে মেয়েটির খোঁজ। তবে উদ্ধার হয় শিশুটির মৃতদেহ। রবিবার পুলিস জানিয়েছে, নয়াদিল্লির (New Delhi) যমুনা খাদার এলাকার (Yamuna Khadar) কাছে পাওয়া গিয়েছে মৃতদেহটি (Deadbody)।
সূত্রের খবর, মেয়েটি তার মধ্য দিল্লির বাড়ি থেকে ৫ই অগাস্ট নিখোঁজ হয়ে যায়। সর্বত্র খুঁজেও মেয়েকে না পেয়ে পুলিসের দারস্থ হয়েছিলেন বাবা-মা। সেদিনই থানায় একটি নিখোঁজ ডাইরি করেছিলেন।
একজন ঊর্ধ্বতন পুলিস কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ১৮ই অগাস্ট বনাঞ্চলে মৃতদেহটি দেখতে পান স্থানীয়রা। এরপর তাদের খবর দেন এলাকাবাসীই। প্রাথমিক রিপোর্ট অনুযায়ী, মনে করা হচ্ছে মেয়েটিকে গলা টিপে খুন করা হয়। এরপর গলা কেটেও দেওয়া হয়। একজন পরিচিত ব্যক্তি এই অপরাধের সঙ্গে যুক্ত বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।
ওই কর্মকর্তা আরও জানান, মেয়েটিকে অপহরণ করে জঙ্গল এলাকায় নিয়ে গিয়ে লাঞ্ছিত করা হয়। পরে তার লাশ নদীর ধারে ফেলে দেওয়া হয়। ইতিমধ্যে অপহরণ ও হত্যার একটি মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে। মেয়েটিকে ধর্ষণ করা হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করতে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে দেহ।
উল্লেখ্য, পুলিসের ডেপুটি কমিশন (সেন্ট্রাল) শ্বেতা চৌহান বলেছেন, একজন অভিযুক্তকে আটক করা হয়েছে এবং বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।
আজ সকালে বঙ্গোপসাগরে(Bay of Bengal) কেঁদো দ্বীপের কাছে ডুবে যাওয়া ট্রলার(TRAWLER) এফবি সত্যনারায়ণের ১৩ জন মৎস্যজীবীকে(fishermen) জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। এখনও নিখোঁজ(missing) ৫ জন মৎস্যজীবী। উদ্ধার মৎস্যজীবীদের কাকদ্বীপ মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। ডুবে থাকা ট্রলারটির অবস্থান চিহ্নিত করা গেছে।
উদ্ধারকাজে মৎস্যজীবীদের তিনটি ট্রলার গিয়ে ১৩জনকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে পাথরপ্রতিমা ঘাটে। পরে তাদের নিয়ে আসা হয় কাকদ্বীপ মহকুমা হাসপাতালে। সমুদ্র উত্তাল থাকার পাশাপাশি অন্ধকারের মধ্যে উদ্ধার কাজ ব্যাহত হচ্ছে। নিখোঁজ ৫ মৎস্যজীবীর খোঁজ চালানো শুরু হয় সকাল থেকে।
উত্তাল সমুদ্রে ট্রলার ডুবিতে কীভাবে বেঁচে ফিরলেন সেই ভয়ংকর অভিজ্ঞতার কথা জানালন এক মৎস্যজীবী ।
নিখোঁজ মৎস্যজীবীর পরিবারের সদস্যরা রয়েছেন দুশ্চিন্তায়। তাদেরও খোঁজে উদ্ধার কাজ চলছে বলে জানান সুন্দরবন সামুদ্রিক মৎস্যজীবী শ্রমিক ইউনিয়নের সম্পাদক সতীনাথ পাত্র।
প্রসঙ্গত, গতকল কেঁদো দ্বীপের(island) কাছে উল্টে যায় এফবি সত্যনারায়ণ নামের একটি ট্রলার। সূত্রের খবর, নিখোঁজ হন কাকদ্বীপ-নামখানা এলাকার ১৮ মৎস্যজীবী। কাকদ্বীপ মৎস্যজীবী ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন সূত্রে জানা গেছে, আবহাওয়ার সতর্কবার্তা পাওয়ার পর ফেরার সময় সুন্দরবন ব্যাঘ্রপ্রকল্পের অন্তর্গত কেঁদো দ্বীপের কাছে ডোবা চরে ধাক্কা খেয়ে ট্রলারটি ডুবে যায়। বঙ্গোপসাগরের গভীরে ইলিশ মাছ ধরতে গিয়েছিলেন তারা। মৎস্যজীবী ইউনিয়নের পক্ষে উপকূল রক্ষী বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। কাকদ্বীপ মৎস্যজীবী ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, গত ১৬ আগস্ট বঙ্গোপসাগরের গভীরে ইলিশ ধরতে গিয়েছিল এফবি সত্যনারায়ণ নামের ট্রলারটি।
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ(depression)। সঙ্গে মায়ানমারের ঘূর্ণাবর্ত। দুইয়ের জেরে বৃষ্টির(rain) পূর্বাভাস(forecast) কলকাতা ও দক্ষিণবঙ্গে। এই পরিস্থিতিতে বঙ্গোপসাগরে(Bay of Bengal) কেঁদো দ্বীপের(island) কাছে উল্টে গেল এফবি সত্যনারায়ণ নামের একটি ট্রলার। সূত্রের খবর, বঙ্গোপসাগরের গভীরে শুক্রবার নিখোঁজ(missing) হয়ে যায় ট্রলারটি(trawler)। নিখোঁজ কাকদ্বীপ-নামখানা এলাকার ১৮ মৎস্যজীবী।
কাকদ্বীপ মৎস্যজীবী ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন সূত্রে জানা গেছে, আবহাওয়ার সতর্কবার্তা পাওয়ার পর ফেরার সময় সুন্দরবন ব্যাঘ্রপ্রকল্পের অন্তর্গত কেঁদো দ্বীপের কাছে ডোবা চরে ধাক্কা খেয়ে ট্রলারটি ডুবে যায়। বঙ্গোপসাগরের গভীরে ইলিশ মাছ ধরতে গিয়েছিলেন তারা। মৎস্যজীবী ইউনিয়নের পক্ষে উপকূল রক্ষী বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। কাকদ্বীপ মৎস্যজীবী ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, গত ১৬ আগস্ট বঙ্গোপসাগরের গভীরে ইলিশ ধরতে গিয়েছিল এফবি সত্যনারায়ণ নামের ট্রলারটি।
উল্লেখ্য, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া থাকায় মত্স্যজীবীদের জন্য সমুদ্রে যাওয়ার নিষেধাজ্ঞা ছিল। ট্রলারগুলিকে ১৭ তারিখের মধ্যে ফিরে আসার সতর্কবার্তা দেওয়া হয়। বার্তা পেয়ে ফেরার সময় কেঁদো দ্বীপে ডুবে যায় ট্রলারটি। শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত উপকূলরক্ষী বাহিনী দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছতে পারেনি বলে মৎস্যজীবী সংগঠনের দাবি।
প্রসঙ্গত, এর আগেও একাধিকবার গভীর সমুদ্রে নিয়মিত ট্রলার দুর্ঘটনা ঘটেছে। সেই কথা মাথায় রেখেই গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া ডায়মন্ড হারবার, নামখানা, ফ্রেজারগঞ্জ,কাকদ্বীপ,রায়দিঘি, পাথরপ্রতিমা, কুলতলি ও সাগরদ্বীপের মৎস্যজীবীদের সতর্ক ও সচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি কড়া নজরদারি শুরু করে জেলা মৎস্য দফতর। তারপরেও এরকম দুর্ঘটনায় মৎস্যজীবীদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
রাজস্থানের কারাউলিতে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার (এসবিআই) শাখা (Sbi Branch) থেকে উধাও ১১ কোটি (11 Crores) মূল্যের কয়েন (Coin)। এতগুলো টাকা কীভাবে সবার চোখের সামনে উধাও (Missing) হয়ে গেল, সে ব্যাপারে সকলেই অন্ধকারে। যদিও শেষমেশ আদালতের নির্দেশে এই ঘটনার তদন্তে নেমেছে সিবিআই (CBI)। বৃহস্পতিবার ওই কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা দিনভর একযোগে ২৫ টি জায়গায় তল্লাশি অভিযানে (Searching Operation) নামে।
তবে সিবিআই প্রথমেই অভিযানে নেমেছে, এমনটা নয়। ঘটনাটি অনেক আগের। ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে প্রাথমিক তদন্তে কোনও হদিশ না মেলার পর বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়ায়। তারপর রাজস্থান হাইকোর্টের নির্দেশে গত ১৩ এপ্রিল তারা একটি কেস রুজু করে। আর এদিন সেই কেসের সূত্র ধরেই দিল্লি, জয়পুর, দউশা, কারাউলি, সোয়াই মাধোপুর, আলওয়ার, উদয়পুর এবং ভিলওয়ারার মতো জায়গায় অভিযান চলে। এর মধ্যে ব্যাঙ্কেরই প্রাক্তন কয়েকজন আধিকারিকের বাড়িও রয়েছে।
কিন্তু কীভাবে প্রকাশ্যে এল এই কয়েন-উধাও রহস্যের কথা? ব্যাঙ্ক সূত্রেই জানা গিয়েছে, ২০২১ সালের আগাস্টে হিসাবে গরমিলের আভাস পেয়ে ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ টাকা গোনার কাজ শুরু করে। এই কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয় একটি বেসরকারি সংস্থাকে। তারাই গণনা শেষে জানায়, ১১ কোটির কয়েন নিখোঁজের কথা।
প্রাথমিক তদন্তের পর সিবিআইয়ের ধারণা, এর সঙ্গে ব্যাঙ্কেরই কেউ না কেউ জড়িত থাকতে পারে। না হলে বাইরের কারও পক্ষে সবার চোখের সামনে ওই বিরাট অঙ্কের কয়েন সরিয়ে ফেলা সম্ভব নয়। যদিও এদিনের ওই অপারেশনের পরেও উধাও রহস্যের পর্দাফাঁস করা সম্ভব হয়নি।
সোমবারই শেষ হয়েছে কমনওয়েলথ গেমস (Commonwealth Games 2022)। ইংল্যান্ডের বার্মিংহামে বসেছিল এবারের প্রতিযোগিতার আসর। কমনওয়েলথ গেমসে (Commonwealth Games) দুর্দান্ত পারফর্ম করেছেন ভারতীয় অ্যাথলিটরা। মোট ৬১টি পদক এসেছে ভারতের ঝুলিতে। তার মধ্যে রয়েছে ২২টি সোনা। তবে সোমবারের পর থেকেই নিখোঁজ পাকিস্তানের (Pakistan) দুই বক্সার (Boxer missing ) বলে জানিয়েছে দেশের জাতীয় বক্সিং সংস্থা।
পাকিস্তান বক্সিং সংস্থার সচিব নাসির টাং জানিয়েছেন, বক্সার সুলেমান বালোচ এবং নাজিরউল্লাহ নিখোঁজ। এবারের কমনওয়েলথ গেমসে অংশগ্রহণ করা পাকিস্তান দল ইসলামাবাদের উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার দু’ঘণ্টা আগে কোনও খোঁজ পাওয়া যায় না তাঁদের। নাসির আরও বলেন, ওই দুই বক্সারের পাসপোর্ট এবং যাবতীয় নথি ফেডারেশনের কর্তাদের কাছেই রয়েছে। ইতিমধ্যেই ইংল্যান্ডে পাকিস্তানের দূতাবাসকে জানানো হয়েছে বিষয়টি। তদন্তের জন্য পাকিস্তান অলিম্পিক্স সংস্থা চার জনের একটি টিম তৈরি করেছে।
উল্লেখ্য, এবারের কমনওয়েলথ গেমসের বক্সিং প্রতিযোগিতায় কোনও পদক জিততে পারেনি পাকিস্তান। ভারোত্তোলন এবং জ্যাভলিন থ্রোতে দুটি স্বর্ণ সহ মোট আটটি পদক জিতেছে পাকিস্তান।