
বাড়ি থেকে জোরপূর্বকভাবে নাবালিকাকে তুলে নিয়ে গিয়ে রাতভোর যৌন নির্যাতনের অভিযোগ এক যুবকের বিরুদ্ধে। ঘটনার জেরে গায়ে কেরোসিন তেল ঢেলে আত্মঘাতী অষ্টম শ্রেণীর ওই ছাত্রী। অভিযোগ, নাবালিকাকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে বাড়ির থেকে জোর করে তুলে নিয়ে যায়। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে কান্দি থানা এলাকায়। জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত ওই যুবক খড়গ্রাম থানার বাসিন্দা।
নাবালিকার পরিবারের অভিযোগ, শুক্রবার বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে বাড়ি থেকে জোর করে তুলে নিয়ে গিয়ে নাবালিকাকে নিজের বাড়িতে রাখে অভিযুক্ত ওই যুবক। তারপর সেখানেই রাতভোর যৌন নির্যাতন করা হয় এবং শনিবার ভোরবেলায় নাবালিকাকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। তারপর সেখান থেকে নির্যাতিতা নাবালিক তার নিজের বাড়িতে যান এবং সম্মানহানির কারণে গায়ে আগুন দেয় বলে অভিযোগ নাবালিকার পরিবারের। এরপর স্থানীরা আশঙ্কাজনক অবস্থায় নাবালিকাকে উদ্ধার করে কান্দি মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা মৃত বলে জানান।
নৃশংস এই ঘটনার জেরে অভিযুক্ত ওই যুবক সহ মোট তিনজনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে নাবালিকার পরিবার। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে কান্দি থানার পুলিস। ঘটনার জেরে মৃতার পরিবার সহ প্রতিবেশীরাও ক্ষোভে ফুঁসছে।
মধ্যপ্রদেশের (MadhyaPradesh) উজ্জয়িনীতে (Ujjain) যৌন নিগ্রহের শিকার হয়েছিল এক ১২ বছরের নাবালিকা (Minor)। তার রক্তাক্ত-অর্ধনগ্ন অবস্থা সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ্যে আসার পরই শিউরে ওঠে মানুষ। এই ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে পুরো দেশজুড়ে। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় এক অভিযুক্ত অটোচালককে গ্রেফতার করা হয়েছে। আর এর পরই সেই নাবালিকাকে দত্তক নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন এক পুলিসকর্তা।
সূত্রের খবর, ১২ বছরের নাবালিকা যৌন নিগ্রহের শিকার হওয়ার পর তাকে প্রায় ৮ কিমি সাহায্যের জন্য হাঁটতে হয়। সেই নির্মম দৃশ্য সিসিটিভি ফুটেজে উঠে আসে। কেউ সাহায্যের হাত না বাড়ালে অবশেষে এক পুরোহিত নাবালিকাকে সাহায্য করেন ও হাসপাতালে নিয়ে যান। পুলিসে খবর দিতেই ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়। নাবালিকার শারীরিক পরিস্থিতি দেখেই তাকে সব দিক থেকে নিরাপত্তা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন মহাকাল পুলিস স্টেশনের ইনচার্জ অজয় বর্মা। এককথায় নাবালিকাকে তিনি দত্তক নিতে চান। তার শিক্ষা, স্বাস্থ্য সবরকমের দায়িত্ব নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
অজয় বর্মা জানিয়েছেন, তিনি নাবালিকার পরিস্থিতি দেখে শিউরে উঠেছিলেন। তিনি তাকে দত্তক নিতে চান। তবে এর জন্য নাবালিকার পরিবারের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। তারপরই দত্তক নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে জানানো হয়েছে।
শরীরে নেই পুরো কাপড়, এককথায় অর্ধনগ্ন, অন্যদিকে শরীরে থেকে বেরিয়ে চলেছে রক্ত, এই অবস্থায় এদিকে-ওদিকে ছোটাছুটি করছে এক ১২ বছরের নাবালিকা। অভিযোগ উঠেছে যৌন নিগ্রহের শিকার হয়েছে সে। তাকে দেখা যায় সাহায্যের জন্য মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে সাহায্য চাইতে। কিন্তু এগিয়ে এলেন না কেউই, এমনকি সাহায্য তো দূর, অনেকে দরজাই খুললেন না। এই নির্মম দৃশ্য সিসিটিভির ক্যামেরায় ধরা পড়ে। তার পরই শোরগোল পড়ে যায় পুরো দেশজুড়ে। জানা গিয়েছে, এই ঘটনাটি মধ্যপ্রদেশের (MadhyaPradesh) উজ্জয়িনীর (Ujjain)।
সূত্রের খবর, ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের উজ্জয়িনী থেকে ১৫ কিমি দূরে বদনগর রোডে। রাস্তার লাগানো সিসিটিভি ফুটেজের মাধ্যমেই এই নির্মম দৃশ্য প্রকাশ্যে আসে। পরে পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, অর্ধনগ্ন-রক্তাক্ত অবস্থা ঘুরে বেড়ানোর সময় অবশেষে সে এক আশ্রম গিয়ে পৌঁছয়। সেখানে এক পুরোহিত কিশোরীকে দেখে বুঝতে পারে যে, তার সঙ্গে যৌন নিগ্রহ হয়েছে। তড়িঘড়ি তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর রিপোর্ট দেখে নিশ্চিত হয় যে, সে যৌন নিগ্রহের শিকার হয়েছে। পুলিসরা নাবালিকার থেকে তার পরিচয়, বাড়ি জানার চেষ্টা করলেও সে বলতে পারেনি বলে খবর। তবে পুলিস অনুমান করেছে, নাবালিকা উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজের বাসিন্দা।
অন্যদিকে, এই ঘটনায় অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধি এবং পকসো আইনের ধারা অনুযায়ী মামলা রুজু করেছে পুলিস। অভিযুক্তদের খোঁজার জন্য উজ্জয়িনীর পুলিস প্রধানের নেতৃত্বে একটি সিট গঠন করা হয়েছে। রাজ্যের বিভিন্ন থানায় পুলিসকে ঘটনার বিষয়ে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে ঘটনার তদন্ত শুরু করছে পুলিস।
টাকার লোভ দেখিয়ে নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার এক ব্যক্তি। সোমবার রাতে খড়িবাড়ি রানীগঞ্জ-পানিশালীর গ্রাম পঞ্চায়েতের ভারত নেপাল সীমান্ত লাগোয়া এলাকা ঘটনা। অভিযোগ টাকার লোভ দেখিয়ে ওই নাবালিকাকে দিনের পর দিন ধর্ষন করত ওই অভিযুক্ত। পুলিস জানিয়েছে, অভিযুক্ত ওই ব্যক্তির নাম সীতারাম সিংহ। সোমবার রাতে ওই নাবালিকার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে ওই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিস। ওই অভিযুক্তকে মঙ্গলবার সকালে শিলিগুড়ি মহকুমা আদালতে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া ওই নির্যাতিতার সঙ্গে কথা বলে পুলিস ঘটনার তদন্তে নেমেছে।
পুলিস সূত্রের খবর, ওই অভিযুক্তকে পুলিসি হেফাজতে রেখে জিজ্ঞাসাবাদ করে ঘটনার তদন্ত করা হবে। পাশাপাশি ওই নির্যাতিতার পরিবার সূত্রে খবর, দীর্ঘ একমাস ধরেই মাঝে মাঝে পঞ্চম শ্রেণীর ওই নাবালিকার হাতে টাকা দেখতে পেত তাঁর অবিভাবক। এরপর সন্দেহ হওয়ায় ওই নাবালিকাকে জিজ্ঞেস করা হলে সমস্ত ঘটনা জানতে পারেন। এরপরই প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করা হয় খড়িবাড়ি থানায়। পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমে পুলিস প্রথমে ওই নাবালিকাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। এরপর নাবালিকার বয়ানের ভিত্তিতে ওই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
পুলিস সূত্রে খবর, ওই অভিযুক্তের পাশাপাশি ওই নির্যাতিতাকে গোপন জবানবন্দির জন্য আদালতে পাঠানো হয়েছে, এছাড়া তড়িঘড়ি ওই নির্যাতিতার মেডিকেল টেস্ট করানো হবে বলেই পুলিশ সূত্রের খবর। স্বাভাবিক ভাবেই এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ওই এলাকায়। এবং স্থানীয়দের তরফে ওই অভিযুক্তের কঠোর শাস্তির দাবিও জানানো হয়েছে।
দুই নাবালিকাকে তুলে নিয়ে গিয়ে যৌন নিগ্রহের (sexual Assault) অভিযোগ উঠলো গ্রামেরই দুই নাবালকের বিরুদ্ধে। রবিবার এই ঘটনাটি ঘটেছে মালদহের (Malda) গাজোল থানার অন্তর্গত পান্ডুয়া এলাকায়। নির্যাতিত দুই নাবালিকা বর্তমানে মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। মঙ্গলবার এই ঘটনায় ওই দুই নাবালিকার পরিবারের তরফ থেকে গাজোল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্ত এক নাবালককে আটক করেছে পুলিস (Police)। এমনকি এই ঘটনার তদন্তও শুরু করেছে পুলিস। ঘটনাকে ঘিরে বেশ চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলকায়।
নির্যাতিতাদের পরিবারের অভিযোগ, রবিবার ওই দুই নাবালিকা একটি ফাঁকা জায়গায় খেলা করছিল। ছিক সেই সময়ই দুই নাবালক নির্যাতিতাদের আমরুট ফল দেওয়ার নাম করে নদীর তীরে নিয়ে যায়। তারপরেই যৌন নিগ্রহ করে বলে অভিযোগ। পরিবারের আরও অভিযোগ, এই ঘটনার পরে নাবালিকাদের এই কথা কাউকে না জানানোর জন্য হুমকিও দেয় অভিযুক্ত নাবালকরা, এমনটাই অভিযোগ করছেন তারা।
বারো বছরের এক নাবালিকার (Minor) অস্বাভাবিক মৃত্যু (Death) ঘিরে চাঞ্চল্য তারকেশ্বরে (Tarakeshwar)। ঘর থেকে ওই নাবালিকার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করে নাবালিকার পরিবারের লোকজন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তারকেশ্বর থানার অন্তর্গত তারকেশ্বর ব্লকের নাইটা জগন্নাথপুর এলাকার ঘটনা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে তারকেশ্বর থানার পুলিস। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিসের অনুমান মানসিক অবসাদের জেরে আত্মঘাতী ওই নাবালিকা। যদিও এ ঘটনায় একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্তে নেমেছে পুলিস।
ওই নাবালিকার পরিবারের তরফে জানা গিয়েছে, ওই নাবালিকা পঞ্চম শ্রেনীর ছাত্রী। মঙ্গলবার স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে পড়তে বসেছিল সে, কিছুক্ষন পর কোনও সাড়া-শব্দ না পাওয়ায়, পরিবারের সদস্যরা ঘরে গিয়ে তাঁকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করে। তারকেশ্বর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে আসে। কিন্তু প্রাথমিক পরীক্ষা নিরীক্ষার পর চিকিৎসকেরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে। এরপর তারকেশ্বর গ্রামীণ হাসপাতালের তরফে ময়নাতদন্তের জন্য ওই নাবালিকার মৃতদেহ শ্রীরামপুর হাসপাতালে পাঠানো হয়। আজ অর্থাৎ বুধবার ময়নতদন্তের পর নাবালিকার পরিবারের হাতে মৃতদেহটি তুলে দেওয়া হয়।
এ ঘটনায় তারকেশ্বর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক অনিল রাজ জানিয়েছেন, 'ওই নাবালিকার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে মানসিক অবসাদের বিষয়টা পাওয়া গেছে, কিন্তু ঠিক কোন কারনে মানসিক অবসাদে ভুগছিল সে সেটা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।'
এক নাবালকের রক্তাক্ত দেহ (Dead Body) উদ্ধার হলো রাস্তা থেকে। যদিও এই ঘটনায় খুনের অভিযোগ তুলেছে মৃতের পরিবার সহ প্রতিবেশীরা। রবিবার ঘটনাটি ঘটেছে আসানসোলের (Asansol) জামুড়িয়া থানার অন্তর্গত নন্দী গ্রামে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় জামুড়িয়া থানার পুলিস (Police)। পুলিস মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠিয়েছে। এই ঘটনায় পুলিস ইতিমধ্যেই এক অভিযুক্তকে আটক করেছে। এমনকি এই ঘটনার সঙ্গে কে কে জড়িত তারও তদন্ত শুরু করেছে পুলিস। ঘটনাকে ঘিরে বেশ চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। পুলিস সূত্রে খবর, মৃত ওই নাবালকের নাম বান্টি (১৭)।
এই ঘটনায় মৃত নাবালকের মা জানিয়েছেন, শনিবার রাতে কয়েকজন বান্টিকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। কিন্তু রাত ১২ বেজে গেলেও আর বাড়ি ফিরে আসে না বান্টি। তারপরেই রবিবার সকালবেলা রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে পাওয়া গিয়েছে। তাঁর দাবি, বান্টি খুব ভালো ছেলে। পাড়ায় সবাই খুব ভালোবাসে। সংসার চালানোর জন্য বান্টি বাড়িতেই একটি ব্যবসা শুরু করেছিল। তবে কোনওকিছু নিয়ে কোনোদিন কারোর সঙ্গে ঝামেলা করেনি বান্টি। তাই যে বা যারা এই ঘটনাটি ঘটিয়েছে তাদের যেন কঠোর শাস্তি দেওয়া হয়, এমনটাই দাবি করেছেন তিনি।
ওই এলাকার ব্যুরো চেয়ারম্যান শেখ সান্দার জানান, পুলিস ঘটনার তদন্ত শুরু করছে। ইতিমধ্যেই একজনকে আটকও করেছে। খুব শীঘ্রই এই ঘটনার আসল কারণ জানা যাবে। কে বা কারা এই কাজ করেছে তাও জানা যাবে।
ওই এলাকার কাউন্সিলর মৃদুল চক্রবর্তীর জানান, বেশ কিছুদিন ধরেই ওই এলাকায় মদ ও অসামাজিক কাজকর্ম চলছে। আশা করছি এই ঘটনার পর পুলিস এই বিষয়টির দিকে নজর দেবে।
সীমা, অঞ্জুর পর এবারে এক ভারতীয় কিশোরী (Minor Girl) ভালোবাসার টানে পাড়ি দিচ্ছিলেন পাকিস্তান (Pakistan)। প্রকাশ্যে এসেছে, সেও নাকি তার প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করতে দেশের সীমানা পেরিয়ে পাকিস্তানে (Pakistan) যাচ্ছিলেন, তবে শেষপর্যন্ত যেতে পারেনি সে। কিন্তু পরে তাকে জেরা করতে গিয়ে আরও এক তথ্য বেরিয়ে আসে, যা শুনে হতবাক পুলিস আধিকারিকরা। সূত্রের খবর, রাজস্থানের (Rajasthan) সিকর জেলার এক কিশোরী জয়পুরের বিমানবন্দরে যায় ও সেখানকার টিকিট কাউন্টারে গিয়ে পাকিস্তানের টিকিট কাটতে গিয়েছিলেন। কিন্তু তার কাছে ভিসা ও পাসপোর্ট না থাকায় তাকে পুলিসের কাছে তুলে দেওয়া হয়।
সূত্রের খবর, বাড়ি থেকে পালিয়ে পাকিস্তানে যাচ্ছিল কিশোরী। কিন্তু তার কাছে পাসপোর্ট ও ভিসা না থাকায় তাকে টিকিটই দেওয়া হয়নি। প্রথমে তাকে জয়পুর বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ আটক করে ও পরে তাকে পুলিসের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এরপর তার বাবা-মাকেও ডেকে পাঠানো হয়। তার বাবা-মা-এর সামনেই পাকিস্তান যাওয়ার কারণ জিজ্ঞাসা করা হলে সে জানায়, সবার দৃষ্টি করতেই সে এমন করেছে। যদিও এই কথা মানতে রাজি নয় পুলিস। ফলে এই কিশোরীর পাকিস্তান যাওয়ার নেপথ্যে কী কারণ, তা তদন্ত চালাচ্ছে পুলিস।
পুলিস সূত্রে খবর, রাজস্থানের সেই কিশোরী বিমানবন্দর থেকে টিকিট নেওয়ার জন্য মিথ্যা গল্পও বানিয়েছিল। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে জানায়, তিন বছর আগে ইসলামাবাদ থেকে ভারতে এসেছিল সে। কাকিমার সঙ্গে থাকে সে। কিন্তু কাকিমার সঙ্গে এখন আর থাকতে না পারায় সে এখন পাকিস্তানে ফিরে যেতে চায়। বিমানবন্দরের নিরাপত্তারক্ষীরা কিশোরীর কথা শুনে স্তম্ভিত হয়ে যান। কিন্তু তদন্তের পর পুলিস জানতে পারে, কিশোরী ইসলামাবাদের বাসিন্দা নয়, সে রাজস্থানের সিকর জেলার রত্নপুরা গ্রামের।
নারীদের যৌন নির্যাতন এবং বিবস্ত্র করে মারধরের ঘটনায় উত্তপ্ত গোটা দেশ। এমনকি ওই প্রত্যেকটি ঘটনায় পুলিসি নিরাপত্তা নিয়ে আঙুল তুলছে সাধারণ মানুষ। একের পর এক এইরকম নৃশংস ঘটনায় বেশ আতঙ্কেও রয়েছেন সাধারণ মানুষ। মণিপুর, বিহার, রাজস্থান, পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগনা, মালদার পাশাপাশি একইভাবে উত্তপ্ত কোচবিহারও।
চলতি মাসের ১৮ তারিখে এক নাবালিকা স্কুল পড়ুয়াকে অপহরণ করে দুদিন ধরে ক্রমাগত যৌন নির্যাতন করার ঘটনাটি ঘটেছে কোচবিহারে (Cooch Behar)। সূত্রের খবর, ঘটনার দিন ওই নাবালিকা (Minor Girl)) স্কুলে যায়। তবে স্কুলে যাওয়ার পর পরই তার পেটে ব্যথা শুরু হয়। আর এরফলে ওই নাবালিকা পড়ুয়া (Dead) স্কুলে ছুটির আবেদন করে স্কুল থেকে বাড়ির উদ্দেশ্যে বের হয়। আর ঠিক সেই সময়ই রাস্তা থেকে তাকে অপহরণ করে নিয়ে যায় কিছু দুষ্কৃতী। তারপরেই দুদিন ধরে ওই নাবালিকার উপর যৌন নির্যাতন চলে। নির্যাতিতার পরিবারের দাবি, নাবালিকার পেটে ব্যথা বা ছুটির আবেদন করে স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার কথা আগে স্কুলের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি ওই নাবালিকার পরিবারকে। ওই মেয়ে স্কুল থেকে বাড়ি না ফিরলে স্কুলে গিয়ে খোঁজখবর করার পর জানা যায় নাবালিকা পেটে ব্যথা হওয়ার কারণে সে আগেই স্কুল থেকে বেরিয়ে গিয়েছে। তারপর কিছুক্ষণ খোঁজাখুঁজি করে থানার দারস্থ হয় নাবালিকার পরিবার। থানায় যাওয়ার একদিন পরেই নাবালিকাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে পুলিস। চিকিত্সাধীন অবস্থায় চলতি মাসের ২৬ তারিখে হাসপাতালেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে ওই নাবালিকা।
তবে এই ঘটনায় তখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার বা আটক করেনি পুলিস। পরে গ্রামবাসীরা ওই অভিযুক্তদের ধরে পুলিসের হাতে তুলে দেন। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত মোট ৪ জন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে পুলিসের এই কাজে সন্তুষ্ট নয় নির্যাতিত ওই নাবালিকার পরিবার। পুলিসের কাজে যথেষ্ট ক্ষোভ প্রকাশ করেছে তাঁরা। এমনকি এই ঘটানয় বেশ আতঙ্কেও রয়েছেন তাঁরা। যদিও এই ঘটনায় রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের সদস্যরা ওই নাবালিকার পরিবারের সঙ্গে দেখা করেছেন। এমনকি এই ঘটনায় নাবালিকার পরিবার, রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের সদস্যরা ও বেশকিছু সংগঠন দোষীদের ফাঁসির দাবি জানিয়েছেন।
মিষ্টি খাওয়ার অপরাধে মা বাবা হারা নাবালিকার (Minor Harrasment) পিঠে গরম খুন্তির ছ্যাঁকা দেওয়ার অভিযোগ উঠল কাকু কাকিমার বিরুদ্ধে। এই চরম অমানবিকতার সাক্ষী রইল আরামবাগের (Arambag) গোঘাট। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় গ্রেফতার (Arrest) করা হয়েছে অভিযুক্ত কাকিমাকে। অভিযুক্ত কাকু এখনও পলাতক। পুলিস (Police) সূত্রে খবর, অভিযুক্ত ওই কাকু কাকিমার নাম সারদামণি চ্যাটার্জী ও চিন্ময় চ্যাটার্জী।
নাবালিকার মামাবাড়ি সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই নাবালিকা সপ্তম শ্রেণীর ছাত্রী। বেশ কয়েক বছর আগেই সে মা ও বাবাকে হারিয়েছে। তারপর থেকে কাকু ও কাকিমার কাছেই থাকতো সে। অভিযোগ, তখন থেকেই লাগাতার অত্যাচার শুরু করে কাকু ও কাকিমা। এমনকি সময়ে খেতেও দিত না। প্রায়শই মারধর ও ছ্যাঁকা দিতো বলেও অভিযোগ করে নাবালিকার মামাবাড়ি থেকে।
সূত্রের খবর, ওই নাবালিকাকে মঙ্গলবার সারাদিন কিছু খেতে দেওয়া হয়নি। তাই খিদে সহ্য করতে না পেরে বুধবার ফ্রিজ থেকে একটি মিষ্টি বের করে খায় সে। সেই অপরাধেই খুন্তিকে আগুনে গরম করে ওই নাবালিকার পিঠে ছ্যাঁকা দেয় অভিযুক্ত কাকিমা। এমনকি এই ঘটনা যাতে কেউ বুঝতে না পারে তার জন্যে নাবালিকাকে টাইট পোশাক পরিয়ে স্কুলে পাঠায়। কিন্তু স্কুলের শিক্ষিকারা তার যন্ত্রনার কথা বুঝতে পেরে তাকে জিজ্ঞাসা করে। তার পরেই উঠে আসে এই পুরো ঘটনা।
পেরিয়ে গিয়েছে ৪০ ঘণ্টা। এখনও ৩০০ ফুট গভীর বোরওয়েল (Borewell) থেকে উদ্ধার করা যায়নি আড়াই বছরের শিশুটিকে (Minor)। মঙ্গলবার দুপুরের দিকে মধ্যপ্রদেশের (MadhyaPradesh) সেহোর জেলার মুগাভালি গ্রামে এক চাষের ক্ষেতের বোরওয়েলে পড়ে যায় খুদেটি। তারপর থেকেই শুরু হয়েছে উদ্ধারকার্য। কিন্তু প্রায় দু'দিন হতে চললেও শিশুটিকে উদ্ধার করা যায়নি। জানা গিয়েছে, প্রথমে শিশুটি ২০ ফুট গভীরে আটকে ছিল, কিন্তু পরে সে পিছলে ৫০ ফুট গভীরে চলে যায়। এই ঘটনায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে সেরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ চৌহান। এবারে তিনি জানিয়েছেন, শিশুটিকে উদ্ধার করতে সাহায্য নেওয়া হবে রোবটের (Robot)।
জানা গিয়েছে, গত মঙ্গলবার দুপুরের দিকে মুগাভালি গ্রামের এক চাষের ক্ষেতে খেলছিল আড়াই বছরের শিশুটি। হঠাৎ পাশে থাকা বোরওয়েলে পড়ে যায় সে। সেহোর জেলার কালেক্টর জানিয়েছেন, শিশুটি প্রথমে ৩০০ ফুট বোরওয়েলের ২০ ফুটে আটকে যায়, এরপর আরও নীচে ৫০ ফুট গভীরে চলে যায় সে। এই ঘটনার পরই সেখানে উপস্থিত হয়েছে সেনা জওয়ান, এনডিআরএফ ও এসডিআরএফ।
মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহানের নিজের জেলা এটি। ফলে এই বিষয়ে তিনি ওয়াকিবহাল। ফলে এই ঘটনার পরই শিশুটিকে নিরাপদে বের করার জন্য উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন তিনি। তাঁর তরফে ঘোষণা করা হয়েছে, উদ্ধারকার্যে রাজ্যের থেকে সমস্ত সহায়তা করা হবে।
চকোলেট, পুতুলের বায়না করতেই প্রাণ গেল এক ৮ বছরের নাবালিকার (Minor Girl)। জানা গিয়েছে, এই নাবালিকা তার বাবার কাছে চকোলেট ও পুতুলের জন্য বায়না করছিল। আর এরপরেই বিরক্ত হয়ে মেয়েকে গত শনিবার খুন করে 'মাদকাসক্ত' বাবা বলে অভিযোগ। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের (MadhyaPradesh) ইন্দোরে (Indore)। যদিও পরে অভিযুক্ত ব্যক্তি নিজের অপরাধ স্বীকার করে নেয়। নিজের মেয়েকে খুন করার অভিযোগে তাকে সোমবার গ্রেফতারও করা হয়েছে বলে খবর।
সূত্রের খবর, প্রায়ই নাবালিকা চকোলেটের জন্য বায়না করত। কিন্তু তার রোজ এই বায়না নিতে পারেনি তার বাবা। তাই বিরক্ত হয়ে মাদকের নেশায় মেয়েকে খুন করেছে বলে খবর। পুলিস সূত্রে খবর, জিজ্ঞাসাবাদ চলাকালীন অভিযুক্ত নিজেই তার মেয়েকে খুন করার কথা স্বীকার করেছে। সে জানিয়েছে, একটি নির্মীয়মান বহুতলে নিয়ে গিয়ে পাথর ও টাইলস দিয়ে মাথায় একাধিকবার মেরে মেয়েকে খুন করেছে। আর্থিক অনটনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিল সে, কিন্তু তার মেয়ে চকোলেট, পুতুল ও জামার জন্য বায়না করেই চলেছিল। ফলে সে এই ঝামেলা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্যই তার মেয়েকে খুন করে বলে জানিয়েছে অভিযুক্ত ব্যক্তি।
আরও জানা গিয়েছে, মৃত নাবালিকার মা কয়েকবছর আগেই তাদের ছেড়ে চলে যায়। তারপর থেকে তার বাবার সঙ্গে থাকত ছোট্ট মেয়েটি। আরও জানা গিয়েছে, ধৃতের কাছ থেকে ভোটার কার্ড পাওয়া গিয়েছে। তবে রেশন কার্ড মেলেনি বলে ইন্দোর পুলিসের এক আধিকারিক জানিয়েছেন।
নিজের বাবাকে গ্রেফতার (Arrest) করার দাবিতে পুলিস স্টেশনে গিয়ে হাজির দুই নাবালিকা। একজনের বয়স প্রায় ৫ ও আরেকজনের ৭। কিন্তু কী এমন কারণ, যার জন্য এই দুই শিশু পুলিস স্টেশনে। তাদের দেখে রীতিমতো হতবাক স্টেশনের কর্মরত পুলিসরা। জানা গিয়েছে, নাবালিকাদের দাবি, তাদের বাবা তাদের মায়ের উপর অত্যাচার করেন ও মারধর করেন। ফলে তাদের মায়ের তরফে একটি চিঠি নিয়ে এসেছে স্টেশনে অভিযোগ দায়ের করার জন্য। ঘটনাটি মধ্যপ্রদেশের (MadhyaPradesh) গোয়ালিওরের।
সূত্রের খবর, গোয়ালিওরের ভিতরওয়ার পুলিস স্টেশনে কর্মরত ছিলেন প্রতীপ শর্মা। তখন হঠাৎ দুই নাবালিকাকে স্টেশনে ঢুকতে দেখা যায়। তাদের হাতে একটি চিঠিও ছিল। তাদের দেখতে পেয়েই প্রতীপ শর্মা জিজ্ঞাসাবাদ করেন ও বলেন তারা যাতে ভয় না পায়। এরপরেই একে একে সব ঘটনা বলে দুই মেয়ে। তারা সেই চিঠি দিয়ে বলে, তাদের বাবা তাদের মাকে মারধর করেন। ফলে তাদের বাবাকে যেন গ্রেফতার করা হয়।
নাবালিকাদের অভিযোগ শোনার পরই প্রতীশ শর্মা তাদের বাড়ি যান ও তাদের বাবা-মায়ের সঙ্গে দেখা করেন। সেই দম্পতিকে ভালোভাবে বুঝিয়ে বলেন যে, তাঁরা যাতে পরবর্তীতে আর কোনও ঝগড়া না করেন। কারণ এতে সন্তানদের উপর খারাপ প্রভাব পড়ে।
সীমান্তের গ্রামে নাবালিকার (Minor) বিয়ে (Marriage) রুখলো বিএসএফ (BSF)। পুলিস ও চাইল্ড লাইনের পর এবার বিএসএফের তৎপরতায় বানচাল হল নাবালিকার বিয়ে। ওই নাবালিকাকে উদ্ধার করে বাদুড়িয়া থানা পুলিসের (Police) হাতে তুলে দেওয়া হয়। পাত্র সহ মেয়েটির বাবা সহদেব বারিক ও পাত্রের বাবা জগন্নাথ মণ্ডলকে আটক করে বাদুড়িয়া থানার পুলিস। পুলিস নাবালিকাকে চাইল্ড ওয়েলফেয়ার কমিটিতে পাঠায়।
জানা গিয়েছে, বসিরহাটের বাদুড়িয়া থানার আটুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা বছর ২৬-এর সোমনাথ মণ্ডলের সঙ্গে দক্ষিণ ২৪ পরগণার বারুইপুরের বাসিন্দা সহদেব বারিক ও চম্পা বারিকের নাবালিকা কন্যার বিয়ের আসর বসেছিল পাত্রের বাড়িতেই। বিএসএফের ১৫৩ নম্বর ব্যাটেলিয়ানের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জওয়ানরা ১০৯৮-এ ফোন করে চাইল্ড লাইন, বাদুড়িয়া থানার পুলিস ও দুই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সঙ্গে যোগাযোগ করে। তারপর এই দল নিয়ে তারা হানা দেয় বিয়ের আসরে। আর বন্ধ করে নাবালিকার বিয়ে।
বিয়ের আসর থেকেই তিনজনকে আটক করা হয়েছে। আটক করা হয়েছে পাত্র সহ মেয়েটির বাবা সহদেব বারিক ও পাত্রের বাবা জগন্নাথ মণ্ডলকে। ধৃতদের জেরা করছে বাদুড়িয়া থানার পুলিস। রাজ্য সরকারের নাবালিকা বিয়ের রুখতে একাধিক প্রকল্প থাকতেও কেন ১৮ বছর আগেই তার বিয়ে দেওয়া হচ্ছিল? এরকম নানান প্রশ্ন ইতিমধ্যেই উঠতে শুরু করেছে।
কালিয়াগঞ্জে নাবালিকাকে (Minor) যৌন নিগ্রহ করে খুনের অভিযোগে উত্তাল রাজ্য রাজনীতি (Politics)। রাজ্যের কাছে রিপোর্ট চেয়েছে হাইকোর্ট। পাশাপাশি ময়নাতদন্তের ফুটেজ সংরক্ষণের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি। এবার কালিয়াগঞ্জের ঘটনায় বড় পদক্ষেপ নিল প্রশাসন। বৃহস্পতিবার কালিয়াগঞ্জের (Kaliyaganj) কিছু জায়গায় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিগত কিছুদিন ধরেই উত্তপ্ত কালিয়াগঞ্জ। সোশ্যাল মিডিয়ায় নাবালিকা মৃত্যু নিয়ে একাধিক তথ্য ছড়িয়ে পড়ছে। প্রশাসনের দাবি, এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য ভুয়ো বা প্ররোচনামূলক তথ্য ছড়াতে পারে সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে। সূত্রের খবর, পরিস্থিতি যাতে আরও খারাপ না হয় সেই জন্যই আগামী কয়েকদিন প্রশাসনের তরফে এই অঞ্চলে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে ফোন, এসএমএস বা খবরের কাগজ পৌঁছনো নিয়ে কোনও বিধিনিষেধ থাকছে না। কালিয়াগঞ্জের মানুষ ফোন ব্যবহার করতে পারবেন। খবরের কাগজও পৌঁছাবে। শুধু ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন না।
প্রসঙ্গত, কালিয়াগঞ্জে নাবালিকার রহস্যমৃত্যুকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে পড়ে। মঙ্গলবার দোষীদের শাস্তির দাবিতে ফের আন্দোলনে নামেন স্থানীয়রা। ক্ষিপ্ত জনতা পুলিশের গাড়ি, বাইকে আগুন ধরিয়ে দেয়। মারধর করা হয় পুলিশ, সিভিক ভলান্টিয়ারদেরও। কালিয়াগঞ্জের ঘটনায় রীতিমতো ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি এই ঘটনার নেপথ্যে বিজেপির ভূমিকা আছে বলে মনে করছেন। তাঁর দাবি, বিহার থেকে লোক এনে এই অশান্তি করা হয়েছিল। মহিলা পুলিশ কর্মীদের গায়ে হাত দিয়েছে। পাশাপাশি সরকারি ও বেসরকারি সম্পত্তিও নষ্ঠ করা হয়েছে। এই গোটা বিষয়টি নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।