Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

MassMarriage

Marriage: গণবিবাহের মাধ্য়মে একই আসরে গাঁটছড়া বেঁধেছেন চার হাজার তরুণ-তরুণী

গণবিবাহের (Mass Marriage) মাধ্যমে একই আসরে গাঁটছড়া বেঁধেছেন চার হাজার তরুণ-তরুণী। হিন্দু, মুলসিম উভয়কে নিয়ে প্রায় ৬ ঘণ্টা ধরে চলল এই বিবাহ পর্ব। এই ঘটনাটি ঘটেছে রাজস্থানের (Rajasthan) বারান জেলায়। গণবিবাহের এই অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গহলৌত এবং রাজ্যের আর এক মন্ত্রী প্রমোদ জৈন ভায়া। নবদম্পতিদের আশীর্বাদও করেন তাঁরা। এমনকি গণবিবাহের আসরে উপস্থিত ছিলেন সরকারি আধিকারিকেরাও। তাঁরা বিয়ের আসরেই নবদম্পতিদের বিয়ের শংসাপত্র দেন। এমনকি রাজস্থান সরকারের তরফ থেকে নব দম্পতিদের অনেক গয়না, বাসনপত্র এবং অন্যান্য উপহারও দেওয়া হয়।

গত ২৬ মে এই গণবিবাহের আয়োজন করা হয়েছিল। এই গণবিবাহের আয়োজন করেছিল শ্রী মহাবীর গোশালা কল্যাণ সংস্থান নামের এক স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। তারা মূলত সমাজের গরীব মানুষের কল্যাণার্থে কাজ করে থাকে। তাদের আয়োজিত গণবিবাহে বিয়ে করতে ইচ্ছা প্রকাশ করেন ৪২৮৬ জন। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের যুগল ছিলেন। নির্দিষ্ট দিনে ধুমধাম করে বিয়ের অনুষ্ঠান হয়। প্রত্যেক সম্প্রদায়ের নির্দিষ্ট নিয়ম মেনেই বিয়ে দেওয়া হয়েছে।

11 months ago
MP: গণবিবাহের আগে মেয়েদের শারীরিক পরীক্ষা, সন্তান সম্ভবা হওয়ায় বিয়ে বাতিল ৫ কনের

গণবিবাহের (Mass Marriage) আগেই কনেদের শারীরিক পরীক্ষা। পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে কনেরা অন্তঃসত্ত্বা কিনা! পরীক্ষা করে দেখা যায়, পাঁচ জন তরুণীর পরীক্ষার রিপোর্ট ইতিবাচক এসেছে। অর্থাৎ, তাঁরা অন্তঃসত্ত্বা। তাই তাঁদের বিয়ে বাতিল করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশে (Madhya Pradesh)।   

জানা গিয়েছে, শনিবার মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী (CM) কন্যা বিবাহ যোজনার আওতায় গণবিবাহের আয়োজন করা হয়েছিল। এই গণবিবাহ আয়োজিত হয়েছিল ডিন্ডোরী জেলার গাড়াসরই গ্রামে। ২১৯ জন কন্যা সেই আসরে বিয়ের জন্য আগে থেকেই তাঁদের নাম নথিভুক্ত করিয়ে রেখেছিলেন। পাত্রও ঠিক ছিল সকলের জন্য। তবে বিয়ের আগে এই অন্তঃসত্ত্বা পরীক্ষার রিপোর্ট নাড়িয়ে দিয়েছে সকলকে। তাই এই গণবিবাহ প্রকল্প নিয়ে সম্প্রতি বড়সড় বিতর্কের মুখে পড়েছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী।

 এই শারীরিক পরীক্ষার রিপোর্ট কয়েকজনের ইতিবাচক আসার পর তাঁদের বিয়ে বাতিল হয়ে যায়। বিয়ে বাতিল হওয়া কনেদের অভিযোগ, বিয়ে স্থির হয়েছে জেনে হবু স্বামীর সঙ্গে তাঁরা থাকতে শুরু করেছিলেন। সেই কারণেই অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছেন তাঁরা। কিন্তু এভাবে আলাদা করে তাঁদের শারীরিক পরীক্ষা করা হবে, বিয়ে বাতিল হয়ে যাবে, এতকিছু ঘটার কথা ভাবতে পারেননি কেউই। তবে সরকারের তরফে কেন এমন করা হল করা হল, তার কোনও সদুত্তর এখনও পাওয়া যায়নি। এই ঘটনায় স্থানীয় গ্রামের পঞ্চায়েত প্রধান বলেছেন, ‘অতীতে কখনও এভাবে পরীক্ষা করা হয়নি। এটা মহিলাদের অপমান। যাঁদের বিয়ে বাতিল হল, তাঁরা এখন কী করবেন, কোথায় যাবেন?’

ডিন্ডোরী জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক জানান, সাধারণত কনেদের বয়স যাচাই করতে এবং রক্তাল্পতা বা অন্য কোনও অসুস্থতা আছে কিনা, তা জানতে পরীক্ষা করা হয়। অন্তঃসত্ত্বার পরীক্ষা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশেই করা হয়েছে। তবে এই ঘটনায় মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহানের বিরুদ্ধে নানা প্রশ্ন খাড়া করেছে বিরোধীরা। তাঁদের প্রশ্ন, কেন বেআইনি ভাবে গণবিবাহের আসরে মহিলারা অন্তঃসত্ত্বা কিনা, তা পরীক্ষা করে দেখা হল? কে-ই বা এই পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন?

12 months ago
Marriage: বসিরহাটে সাম্প্রতিক সম্প্রীতির নজির, এক আসরেই হিন্দু-মুসলিম গণবিবাহ

হিন্দু-মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের পাত্রপাত্রীদের এক করে গণবিবাহ কর্মসূচি। ধর্ম নির্বিশেষে ১৭ জোড়া বিয়ে অনুষ্ঠিত বসিরহাটের ২ নম্বর ব্লকের বেঁকিবাজার এলাকায়। হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়, যার যার ধর্ম-রীতি মেনে সম্পাদন হলো বিয়ের কাজ। এই সম্প্রতির বার্তার নেপথ্যে নূর আহমেদ ঔরঙ্গজেব আগা।

জানা গিয়েছে, বিয়ে উপলক্ষে একেবারে মেলার রূপ নেয় বসিরহাটের বেঁকি এলাকা। হিন্দু-মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের পাত্র-পাত্রীদের বিবাহ একই মঞ্চে দেখলো বসিরহাটবাসী। জাঁকজমকভাবে ১৭ জোড়া ছেলে মেয়ের চার হাত এক হওয়ার মধ্য দিয়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির সাক্ষী থাকলো বসিরহাট।

বসিরহাট ২ নম্বর ব্লকের বেঁকিবাজার এলাকায় জাতি, ধর্ম নির্বিশেষে ১৭ জোড়া বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। একসঙ্গে অনেকগুলো বিয়ে হওয়ায় খুশি পাত্র-পাত্রীরাও। উদ্যোক্তা নূর আহমেদ ঔরঙ্গজেব আগা বলেন, "রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে আইন মেনে দুঃস্থ পাত্র-পাত্রী নির্বাচিত করা হয়েছে এবং নবদম্পতিদের হাতে নতুন সংসার জীবনের জন্য গৃহসজ্জা ও সাংসারিক জিনিসপত্রও উপহার হিসেবে তুলে দেওয়া হয়েছে।" তিনি আরও বলেন, 'অর্থহীন অসহায় বাবা-মার পাশে দাঁড়াতেই তিনি এমন উদ্যোগ নিয়েছেন।'

one year ago