যাত্রীসংখ্যা বাড়ার কারণে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে জোকা-তারাতলা রুটে মেট্রো পরিষেবা (Kolkata Metro)। বুধবার জানিয়েছেন কলকাতা মেট্রোর সিপিআরও (CPRO) কৌশিক মিত্র। কলকাতা মেট্রোর মানচিত্রে এই রুট পার্পল লাইন নামে পরিচিত। এই রুটে মেট্রো চলাচল শুরু হওয়া ইস্তক আপ-ডাউন মিলিয়ে মোট ১২টি মেট্রো চলেছে। কিন্তু আগামী পয়লা থেকে অতিরিক্ত ১২টি মেট্রো চলবে পার্পল লাইনে। অর্থাৎ যাত্রীদের সুবিধার্থে আরও পরিষেবা দেবে মোট ২৪টি মেট্রো। চালু হওয়ার পর থেকে এই রুটে ২টি মেট্রোর মধ্যে সময়ের ব্যবধান ছিল ৬০ মিনিট। ১ ঘণ্টা অন্তর মেট্রো পেতেন যাত্রীরা। পয়লা মে থেকে সময় কমিয়ে ৪০ মিনিট অন্তর মেট্রো পাবেন যাত্রীরা। এতদিন দুপুর ১২টা-৩টে পর্যন্ত এই রুটে কোনও মেট্রো চলত না। তবে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এই সময়ের মধ্যেও মেট্রো পরিষেবা পাওয়া যাবে।
জানা গিয়েছে, জোকা স্টেশন থেকে দিনের প্রথম মেট্রো ছাড়বে সকাল ৮টা ৫৫ মিনিটে। এদিকে তারাতলা থেকে দিনের প্রথম মেট্রো ছাড়বে সকাল ৯টা ২০ মিনিটে। জোকা-তারাতলায় দিনের শেষ মেট্রো ছাড়বে যথাক্রমে বিকেল ৪টে ২০ এবং বিকেল ৪টে ৪০ মিনিটে। এই প্রসঙ্গে মেট্রো রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র জানান, 'অফিসযাত্রী এবং পড়ুয়াদের সুবিধার্থেই দৈনিক মেট্রোর সংখ্যা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।'
কলকাতায় চালু হল চিনা রেক তথা ডালিয়ান রেকের মেট্রো। যাত্রী স্বাচ্ছন্দের কথা মাথায় রেখেই চালু হল এই মেট্রো। শুক্রবার বিকেল সাড়ে পাঁচটায় দমদম মেট্রো স্টেশন থেকে বাণিজ্যিকভাবে পথচলা শুরু করল এই চিনা রেক। এদিন এই শুভ উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন কলকাতা মেট্রো রেলের জেনারেল ম্যানেজার অরুণ অরোরা-সহ মেট্রো রেলকর্তারা।
জানা গিয়েছে, চার বছর আগে ২০১৯ সালে চিন থেকে কলকাতা বন্দরে এসে পৌঁছেছিল এই ডালিয়ান রেক। তারপর থেকে করোনা মহমারী ও আরও নানা কারণে সেই রেক বাণিজ্যিকভাবে চালু করা সম্ভব হয়নি। তাই দীর্ঘ চার বছরের প্রতীক্ষার পর শুক্রবারই বাণিজ্যিকভাবে পথচলা শুরু হল চিনের বিশেষ প্রযুক্তিতে তৈরি ডালিয়ান রেক। দমদম মেট্রো স্টেশন থেকেই এই রেকের যাত্রা শুরু।
কলকাতা মেট্রো রেলের জেনারেল ম্যানেজার অরুণ অরোরার দাবি, 'এই রেক যাত্রীদের আরও স্বাচ্ছন্দ্য দেবে। বর্তমানে যে মেট্রোগুলি চলে তার থেকে সাড়ে ৮ শতাংশ বেশি যাত্রী এই রেকে উঠতে পারবে। পাশাপাশি রেকের দরজা চওড়ায় বড় করা হয়েছে। এমনকি বয়স্কদের জন্য থাকছে আরও বেশি সংখ্যক সংরক্ষিত আসন। বিশেষ চাহিদাসম্পন্নদের জন্য থাকছে আলাদা ব্যবস্থা। এই রেকে ঝাকুনির অনুভূতি কম হবে।'
তিনি বলেন, 'ডালিয়ান রেকে শীততাপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা আরও ভাল। ভিতরের সজ্জাতেও রয়েছে আধুনিকতার ছোঁয়া। এই রেকে এমন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে যার ফলে বাইরের আওয়াজ ভিতরে আসবে অল্প। ফলে মেট্রোতে যাতাযাত করা হবে আরও শান্তিপূর্ণ। এমনকি সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী দিনে কলকাতা মেট্রো মোট ১৩টি ডালিয়ান রেক কিনবে।'
মেট্রোর মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র বলেন, 'খুবই মসৃণ এই মেট্রোর সফর। আপাতত একটি রেক এসেছে। আরও তিনটি খুব শীঘ্রই চলে আসবে।'
মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক এবং একাদশ শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষায় যাতায়াতের সুবিধায় বিশেষ মেট্রো (Kolkata Metro) পরিষেবা। ২৩ ফেব্রুয়ারি-৪ মার্চ এবং ১৪ মার্চ-২৭ মার্চ পরীক্ষার আগে এবং পরে ৫-৬ মিনিট অন্তর মিলবে মেট্রো পরিষেবা। জানা গিয়েছে, সকাল ৯টা থেকে রাত ৮.১৮ মিনিট পর্যন্ত ৫-৬ মিনিটের ব্যবধানে এই বিশেষ পরিষেবা সপ্তাহের কাজের দিনগুলোতে পাওয়া যাবে। এতে মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক এবং একাদশ শ্রেণির পরীক্ষার (Madhyamik Exam 2023) সঙ্গে যুক্ত সবাই যানজট এড়িয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছতে পারবেন। পাশাপাশি একইভাবে বাড়ি ফিরতে পারবেন।
জানা গিয়েছে, এই পরীক্ষাগুলো চলাকালীন চারটি শনিবার (২৫/০২,০৪/০৩/,১৮/০৩/,২৫/০৩) আপ এবং ডাউন মিলিয়ে ৮টি বিশেষ ট্রেন পাওয়া যাবে। এই ৮টি বিশেষ ট্রেনের মধ্যে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত দুটি আপ এবং দুটি ডাউন ট্রেন চলবে। পাশাপাশি বিকেল ৩টে-৫টা পর্যন্ত দুটি আপ এবং ডাউন ট্রেন চলবে। এমনি সময়ে শনিবার আপ-ডাউন মিলিয়ে ২৩৪টি মেট্রো চলে। উল্লেখ করা ৪টি শনিবারে আরও ৮টি অতিরিক্ত ট্রেন চলবে।
মেট্রো (Kolkata Metro) করিডরের পিলার এবং গার্ডার নীল-সাদা করা হোক। এই অনুরোধ রেখে মেট্রো রেলওয়ে বিকাশ নিগমকে চিঠি লেখেন কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim)। কিন্তু এই চিঠির প্রেক্ষিতে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি বলে মেট্রো রেল সূত্রে খবর। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, মুখ্যমন্ত্রীর সাধের নীল-সাদা রঙে (Blue-White) রাজ্যব্যাপী চলছে সৌন্দর্যায়নের কাজ। সরকারি ভবন থেকে ব্রিজ, রাস্তার রেলিংও সেজে উঠছে নীল-সাদা রঙে। এবার এই সৌন্দর্যায়নের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মেট্রো করিডরের পিলার এবং গার্ডারকে নীল-সাদা রঙে রাঙিয়ে তুলতে মেট্রো কর্তৃপক্ষকে চিঠি লেখেন ফিরহাদ হাকিম।
মেট্রো রেল বিকাশ নিগমের কর্তা অমিত রায়কে লেখা ওই চিঠিতে কলকাতার মেয়র বলেন, 'নজরে এসেছে মেট্রোর পিলার এবং গার্ডার রঙের কাজ চলছে। আমাদের রাজ্যের থিম কালার নীল-সাদা। কলকাতা পুরসভাও শহরকে সাজাতে সেই রঙকে বেছে নিয়েছে। আমার অনুরোধ শহরব্যাপী চলা এই সৌন্দর্যায়নের শরিক হতে মেট্রোর পিলার এবং গার্ডারও নীল-সাদা রঙে করা হোক।'
যদিও ১৮ জানুয়ারি লেখা এই চিঠির সূত্র ধরে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। এমনটা কলকাতা মেট্রো সূত্রে খবর।
অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে বেহালাবাসীদের জন্য ছুটলো জোকা-তারাতলা (Joka to Taratala Metro) রুটের প্রথম মেট্রো। ৩০ ডিসেম্বর উদ্বোধনের পর ৪৮ ঘণ্টার অপেক্ষা ছিল। অবশেষে সেই অপেক্ষার অবসান। সকাল ১০টায় এই রুটের প্রথম মেট্রো সাধারণ যাত্রী নিয়ে ছোটে তারাতলার উদ্দেশে। জানা গিয়েছে, এই রুটের শেষ মেট্রো (Metro service) আজকের জন্য বিকেল সাড়ে ৫টায়।
এখন একটা লাইন ধরে একটি রেক চলছে। সেটাই আবার তারাতলা থেকে যাত্রী নিয়ে জোকা আসবে। সেই কারণে আধ ঘন্টার অন্তর মেট্রো চলবে। শনিবার এবং রবিবার এই রুটে কোনও মেট্রো চলবে না। বাকি ৫ দিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত পাওয়া যাবে পরিষেবা। এই রুটে মেট্রোর সর্বনিম্ন ভাড়া ৫টাকা আর সর্বোচ্চ ভাড়া ২০টা। সাড়ে ৬ কিমি দীর্ঘ এই রুটে ছটি স্টেশন। জোকা এবং তারাতলার মাঝে রয়েছে ঠাকুরপুকুর, সখেরবাজার, চৌরাস্তা এবং বেহালা বাজার।
শুক্রবার বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) সঙ্গেই চাকা গড়াল জোকা-তারাতলা মেট্রোর। দীর্ঘ সাড়ে ছয় কিমি এই পথে (Joka-Taratala Metro) রয়েছে ছয়টি স্টেশন। এই স্টেশনগুলো জোকা, ঠাকুরপুকুর, সখেরবাজার, চৌরাস্তা, বেহালা বাজার এবং তারাতলা। এই মেট্রো পরিষেবা চালুর সঙ্গেই জোকা থেকে শহর কলকাতার দুরত্ব অনেকটাই কমল। এমনটাই দাবি বেহালাবাসীর। এদিন হাওড়া স্টেশনের অনুষ্ঠান শেষে মেট্রো রেল কর্তা এবং সাংসদ সুকান্ত মজুমদারকে নিয়ে জোকা চলে আসেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Rail Minister Ashwini Vaishnav)। চেপে বসেন মেট্রোতে, সপার্ষদ তাঁকে নিয়ে তারাতলার দিকে ছুটতে শুরু করে মেট্রো। এদিন মেট্রোয় চড়ে স্থানীয় স্কুলের পড়ুয়ারা। তাঁদের হাতে থ্যাঙ্ক ইউ মোদীজি প্ল্যাকার্ড দেখা গিয়েছে।
তবে এদিন কোনও স্টেশনেই দাঁড়ায়নি এই রুটের প্রথম মেট্রো। রেলমন্ত্রী-সহ মেট্রোর অন্য কর্তাদের নিয়ে সোজা গিয়ে দাঁড়ায় তারাতলা স্টেশনে। জানা গিয়েছে, জোকা-তারাতলা এই রুটের ভাড়া ৫-২০ টাকা। সর্বোচ্চ ভাড়া ২০ টাকা, সর্বনিম্ন ৫ টাকা। শুক্রবার জোকা স্টেশনে মেট্রো স্মার্ট কার্ডের জি২০-এর প্রতীক দেওয়া নতুন নকশাও উন্মোচন করেন তিনি।
ধাপে ধাপে ধর্মতলা পর্যন্ত এই রুটের লাইন সম্প্রসারণ হবে। যদিও এখন এই রুটে একটাই ট্রেন চলবে। সেই ট্রেনই আবার তারাতলা থেকে যাত্রী নিয়ে জোকায় ফিরবে।
চলতি মাসের ৮ তারিখ জোকা-তারাতলা মেট্রো রুটের (Joka-Tartala Metro) নিরাপত্তা পরিদর্শন করেন সিআরএস বা কমিশনার অফ রেলওয়ে সেফটি (CRS)। সেই পরিদর্শনের ১০ দিনের মাথায় এই রুটে মেট্রো চলাচলে ছাড়পত্র মিলেছে। এবার কলকাতা মেট্রো (Kolkata Metro) স্থির করবে কবে থেকে জোকা-তারাতলা রুটে মেট্রো চলবে। আগামি তিন মাসের মধ্যে মেট্রো চালাতে হবে এই রুটে।
ফলে চলতি বছরের শেষেই সুখবরের অপেক্ষায় জোকা, ঠাকুরপুকুর, বেহালা, তারাতলার বাসিন্দাদের। এতদিন জোকা, ঠাকুরপুকুর থেকে কলকাতা আসতে, বাস কিংবা মাঝেরহাট থেকে ট্রেন ছিল একমাত্র ভরসা। অনেকে আবার তারাতলা অবধি এসে অটোতে রাসবিহারী পৌঁছে মেট্রো ধরতেন। কেউ কেউ আবার বেহালা, হরিদেবপুর হয়ে টালিগঞ্জে গিয়ে মেট্রো ধরতেন। এবার এই রুটে মেট্রো চালু হলে জোকা-কলকাতার দুরত্ব এবং যাত্রার ধকল অনেকটা কমবে বলেই মনে করা হচ্ছে।
চলতি বছরেই জোকা-তারাতলা মেট্রো (Joka-Taratala Metro)? এই সম্ভাবনা উসকে দিয়ে বৃহস্পতিবার এই রুটের নিরাপত্তা সংক্রান্ত প্রোটোকল খতিয়ে দেখলেন রেলওয়ে সেফটি কমিশনার (Railway safety Commissioner)। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের সেফটি কমিশনার মহম্মদ লতিফ খান কন্ট্রোল রুম থেকে মেট্রোর লাইন এবং অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থা, খতিয়ে দেখেন তিনি। ট্রলি চেপে ঘুরে দেখেন এই রুটের ছয়টি স্টেশন (Metro Station)। জানা গিয়েছে, জোকা-তারাতলা পর্যন্ত এই রুটে জোকা, ঠাকুরপুকুর, সখেরবাজার, বেহালা চৌরাস্তা, বেহালা বাজার এবং তারাতলা।
প্রতি স্টেশনে গিয়ে তিনি সরেজমিনে খতিয়ে দেখেন যাত্রী নিরাপত্তা ব্যবস্থা। সব কিছু ঠিক থাকলে পর্যবেক্ষণের পর শীঘ্র চালু হতে পারে জোকা-তারাতলা মেট্রো। চলতি বছর দুর্গাপুজোর আগে এই রুটে মেট্রোর ট্রায়াল রান সফল হয়েছে। এবার নিরাপত্তা সংক্রান্ত সবুজ সংকেত আসলেই নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে বা ডিসেম্বরের প্রথমে বহু প্রতীক্ষিত এই রুটে মেট্রো চলার সম্ভাবনা।
কালীপুজো এবং দীপাবলি উপলক্ষে বিশেষ মেট্রো পরিষেবার (Metro Service) কথা ঘোষণা করল মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ। একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়েছে, আগামী ২৪ অক্টোবর, কালীপুজোর দিন ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো করিডরে (East West Metro Route) চলবে ৭২টি মেট্রো। ২৫ অক্টোবর অর্থাৎ দীপাবলি (Diwali 2022) দিন এই রুটে চলবে ৯০টি মেট্রো। সেই সঙ্গে এই দু'দিন কোন কোন সময় পরিষেবা পাবেন যাত্রীরা তাও জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ?
জেনে নিন কালীপুজোর দিন কোন কোন সময় চলবে মেট্রো?
মেট্রো রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন আপ এবং ডাউনে ৩৬টি করে মেট্রো চলবে। এই পরিষেবা পাওয়া যাবে ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোয়। প্রথম মেট্রো পরিষেবা মিলবে সকাল ৭টা বেজে ৫৫ মিনিটে। কালীপুজোর দিন ইস্ট-ওয়েস্ট রুটে শেষ মেট্রো ছাড়বে রাত ৮টায়। ২০ মিনিট অন্তর মেট্রো পরিষেবা মিলবে ওই দিন।
কালীপুজোর দিন শিয়ালদহ থেকে সল্টলেক সেক্টর ফাইভগামী (Sealdah To Sector V) প্রথম মেট্রো ছাড়বে সকাল ৭টা ৫৫ মিনিটে। এবং উলটো পথে অর্থাৎ সল্টলেক সেক্টর ফাইভ থেকে শিয়ালদহগামী প্রথম মেট্রো চলবে সকাল ৮টায়। শিয়ালদহ থেকে শেষ মেট্রো পাওয়া যাবে সন্ধ্যা ৭টা বেজে ৩৫ মিনিটে। সেক্টর ফাইভ থেকে শেষ মেট্রো মিলবে সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটে।
এবার জেনে নিন দীপাবলির দিন কোন কোন সময় চলবে মেট্রো?
দীপাবলি উপলক্ষে ইস্ট ওয়েস্ট রুটে মেট্রো চলবে ৯০টি মেট্রো। আপ এবং ডাউন লাইনে চলবে ৪৫টি করে মেট্রো। কালীপুজোর মতো এদিনও ২০ মিনিট অন্তর মিলবে পরিষেবা। ওইদিন শিয়ালদহ থেকে প্রথম মেট্রো ছাড়বে সকাল ৬টা ৫৫ মিনিটে। সল্টলেক সেক্টর ফাইভ থেকে শিয়ালদাগামী প্রথম মেট্রো ছাড়বে সকাল ৭টায়। শিয়ালদহ থেকে শেষ মেট্রো পরিষেবা পেতে চলেছেন রাত ৯টা বেজে ৩৫ মিনিটে। সেক্টর ফাইভ থেকে শেষ মেট্রো পাওয়া যাবে রাত ৯টা বেজে ৪০ মিনিটে।
বউবাজার সুড়ঙ্গ (Tunnel Disaster) বিপর্যয়ের পর্যালোচনা বৈঠক শনিবার বিকেলে হয়েছে নবান্নে (Nabanna)। প্রথমে এই বৈঠক কলকাতা পুরসভায় আয়োজনের কথা থাকলেও পরে স্থান বদলিয়েছে। উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, মেয়র, মেট্রো কর্তৃপক্ষ (KMRCL) এবং রেল বোর্ডের সদস্যরা। এই বৈঠকে ভার্চুয়ালি যোগ দেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর নির্দেশেই বৈঠক শেষে বউবাজার ছোটেন মেয়র, সিপি, মুখ্যসচিব এবং স্বরাষ্ট্রসচিব। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করে মেয়র ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim) বলেন, 'মুখ্যমন্ত্রী এই পরিস্থিতির জন্য খুব উদ্বিগ্ন। তিনি বারবার স্থানীয়দের খোঁজ খবর নিয়েছেন। পাশাপাশি মুখ্যসচিবকে নির্দেশ দেন সবপক্ষকে নিয়ে একতা হাইপাওয়ার বৈঠক করে এই সমস্যার সমাধান বের করতে। সেই মোতাবেক মেট্রো, কন্ট্রাক্টর, পুরসভা, রাজ্য প্রশাসন, কলকাতা পুলিস সবপক্ষকে নিয়ে মুখ্যসচিব বৈঠক করেন।'
তিনি জানান, এই বৈঠকে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞরা ছিলেন। ভার্চুয়ালি ছিলেন মুখ্যমন্ত্রীও। তিনি নির্দেশ দিয়েছেন এই এলাকায় অবিলম্বে একতা ক্যাম্প খাঁটিয়ে কোথায় কী সমস্যা হচ্ছে স্থানীয়দের সেটা দেখা। সেই ক্যাম্পে থাকবেন কাউন্সিলর, লোকাল থানার ওসি। পাশাপাশি KMRCL এই ধরনের কাজে আবার হাত দিলে আমাদের অন্তত আগাম জানাতেই হবে। বাড়িতে ফাটল এবং ভেঙে যাওয়ার পর মানুষকে বের না করে আগেভাগে বাসিন্দাদের স্থানান্তরিত করব।
তিনি বলেন, 'দুর্গা পিতুরি লেনে প্রায় ৭১টি বাড়ি ভেঙে পুনর্নির্মাণ করা হবে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সেই কাজ সম্পন্ন করবে KMRCL। এখান থেকে যারা বেড়িয়ে গিয়েছেন তাঁদের ৫ লক্ষ টাকা পাবেন। বিশেষ করে যারা ৩০ দিনের বেশি বাড়ির বাইরে থাকবেন তাঁরা ৫ লক্ষ টাকা আর একমাসের কম যারা বাড়ির বাইরে থাকবেন, তাঁদের ১ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবেন। যারা দোকান মালিক প্রতি ১০০ বর্গফুট বিচারে তাঁরা ক্ষতিপূরণ পাবেন।'
মদন দত্ত লেনের পর এবার বিবি গাঙ্গুলি স্ট্রিট (BB Ganguly Street)! সুড়ঙ্গ বিপর্যয়ের (Tunnel Mishap) দ্বিতীয় দিনে বউবাজারে নতুন করে আরও ৩৪টি বাড়িতে ফাটল। দু'দিনে ওই এলাকার মোট ৪৪টি বাড়িতে ফাটল (Crack in Wall)। আজও বেশ কিছু বাড়ি খালি করার কাজ চলছে। আপাতত বন্ধ সুড়ঙ্গ খোঁড়ার কাজ। ইতিমধ্যেই একপ্রস্থ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার লিখিত আশ্বাস দিয়েছে KMRCL কর্তৃপক্ষ। শুক্রবার মধ্যরাতে ১৮৬ বিবি গাঙ্গুলি স্ট্রিটে বাড়ির ছাদে ফাটল দেখা যায়। আগেই অন্য বাসিন্দাদের নিরাপদে সরিয়েছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ। এখনও পর্যন্ত অন্তত ১৫০ জন বাসিন্দাকে নিরাপদে সরানো হয়েছে।
পাশাপাশি বউবাজারে বাড়িতে ফাটল নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক নবান্নে। বিকেলের এই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, রাজ্যের মুখ্যসচিব। বৈঠকে থাকবেন মেট্রো রেল কর্তারা। ভার্চুয়ালি মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিত থাকার সম্ভাবনা। একটি সূত্রের খবর, ক্ষতিগ্রস্তদের আগামি ১৫ দিনের মধ্যে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। প্রতি ১০০ বর্গফুটে দেওয়া হবে এক লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ। তবে যারা ঘরছাড়া তাঁরা ক্ষতিপূরণ নিয়ে কোনও সরকারি আশ্বাস পায়নি। সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন তাঁরা। এদিন বেলা বাড়ার পর ঘরছাড়া বাসিন্দাদের মদন দত্ত লেনে দেখা গিয়েছে। মূলত জরুরি কাগজপত্র, জামাকাপড় নিতেই সাময়িক ভাবে ফেরা।
এদিকে, বউবাজার এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িগুলোতে নতুন করে জল ঢোকা বন্ধ হয়েছে। মাটি শক্ত করার কাজ চলছে। টিল টুইটার দিয়ে চলছে পরীক্ষা। মাটির নিচের পাশাপাশি উপর কতটা ক্ষতিগ্রস্ত, খতিয়ে দেখছে তাঁরা। পাশাপাশি জানা গিয়েছে, ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর দুটি টানেল-এর মাঝে সেফটি টানেল তৈরি হচ্ছে। রেলওয়ে সেফটি বোর্ডের নির্দেশে প্রতি ২৫০ মিটার অন্তর উর্বি ও চণ্ডী এই দুই টানেলের মধ্যে সেফটি টানেল। এই সেফটি টানেল তৈরির কাজ যখন বউবাজার অঞ্চলে চলছে, তখনই বিপর্যয় ঘটছে। এর আগে মে মাসে ওই সেফটি টানেল তৈরির জন্য যে গর্ত খোঁড়া হয়েছিল সেই সময় বিপত্তি ঘটেছিল। এবারেও একই ব্যাপার।
শুক্রবার ভোররাতে যখন সেফটি টানেল খোঁড়ার কাজ শুরু হয়। নিচের দিক থেকে শক্ত মাটি খুঁড়ছিলেন মিস্ত্রিরা, সেসময় গঙ্গার জলস্তর বেড়ে যাওয়ায় হু-হু করে জল বের হতে থাকে। তাতেই ঘটেছে বিপত্তি। বাড়িতে দেখা গিয়েছে ফাটল। এই প্রেক্ষিতে একটা আশঙ্কা তৈরি হয়েছে, মেট্রো রেল সূত্রের খবর, এরপর বউবাজার এলাকায় আরও চারটে এই রকম সেফটি সুড়ঙ্গপথ তৈরি বাকি আছে। আবারও কি তবে বিপর্যয় ঘটবে বউবাজার এলাকায়? তবে সমস্যা যাই হোক, একটা স্থায়ী সমাধান চাইছেন স্থানীয় বাসিন্দা-সহ ব্যসায়ীরা। নিজের ঘরবাড়ি এবং ব্যবসা ছেড়ে থাকা কতটা দুঃসহ, সেই অভিজ্ঞতা সংবাদ মাধ্যমের সামনে তুলে ধরছেন ক্ষতিগ্রস্ত মানুষগুলো।
পুজোর ছয় দিন ৩৯ লক্ষের বেশি যাত্রী বহন করেছে কলকাতা মেট্রো (Kolkata Metro)। রীতিমতো প্রেস বিবৃতি দিয়ে জানালো কলকাতা মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ। পঞ্চমী-দশমী (Durga Puja 2022) পর্যন্ত ৩৯ লক্ষ ২০ হাজার ৭৮৯ জন যাত্রী মেট্রো ব্যবহার করেছেন। কলকাতা মেট্রোর উত্তর-দক্ষিণ শাখা (দক্ষিণেশ্বর-নিউ গড়িয়া) ব্যবহার করেছে ৩৭ লক্ষ ৪১ হাজার ৩৬১ জন। আর ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো বহন করেছে ১ লক্ষ ৭৯ হাজার ৪২৮ জন যাত্রী। কলকাতা পরিবহণের মেরুদণ্ড হিসেবে পরিচিত পাতাল রেলের এই ছয় দিনে আয় হয়েছে ৬ কোটি ০৬ লক্ষ ৯৪ হাজার ০৫৬ টাকা।
জানা গিয়েছে, উত্তর-দক্ষিণ মেট্রো আয় করেছে ৫ কোটি ৭৯ লক্ষ ৯০ হাজার ৭১৬ টাকা। ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর আয় ২৭ লক্ষ ০৩ হাজার ৩৪০ টাকা। স্মার্ট কার্ড, টোকেন, কার্ড রিচার্জ পরিষেবার মাধ্যমে এই আয়ের অঙ্ক ঝুলিতে ভরেছে কলকাতা মেট্রো।
এদিকে, দুবছর পর অতিমারী বিধিনিষেধ না থাকায় পুজোর তিন দিন ভোররাত পর্যন্ত মেট্রো চলেছে। সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী দুপুর একটা থেকে পরের দিন ভোর ৪টে পর্যন্ত চলেছে মেট্রো। ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো চলছে মধ্যরাত পর্যন্ত। পুজোর ক্রাউড ম্যানেজমেন্ট এবং রাতভর বাঙালির ঠাকুর দেখার আনন্দে উৎসাহ দিতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কলকাতা মেট্রো। এমনটাই মেট্রো রেল ভবন সূত্রে খবর।
পুজোর তিন দিন সারারাত মেট্রো (Kolkata Matro)। সুখবর জানাল কলকাতা মেট্রো। সপ্তমী, অষ্টমী এবং নবমী পর্যন্ত দুপুর একটা থেকে ভোর ৪টে (Night Long Service) পর্যন্ত মেট্রো চলবে দক্ষিণেশ্বর থেকে কবি সুভাষ লাইনে। পাশাপাশি ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো (East-West Metro) এই তিন দিন চলবে মধ্য রাত পর্যন্ত। ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রোর প্রথম ট্রেন দুপুর ১১টা ৫৫ মিনিট, শেষ ট্রেন রাত ১১.৩৫ মিনিট। যাত্রী সুবিধার কথা মাথায় রেখে ও ভিড় সামলানোর জন্য এই প্রস্তুতি মেট্রো কর্তৃপক্ষের।
ইতিমধ্যে পুজোর শপিংয়ের কথা মাথায় রেখে ৪ সেপ্টেম্বর থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত শনি এবং রবিবার বেশি মেট্রো চালিয়েছে কলকাতা মেট্রো। এবার পুজোর ক্রাউড ম্যানেজমেন্ট এবং রাতভর বাঙালির ঠাকুর দেখার আনন্দে উৎসাহ দিতে এই সিদ্ধান্ত।
চলতি মাসের শুরুতেই কলকাতা মেট্রোর তরফে পুজো উপহার দেওয়া হয়েছিল। সে সময় বলা হয়েছিল, সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী মেট্রো চলবে দুপুর ১২টা থেকে মধ্যরাত ১২টা পর্যন্ত। দশমীতে মেট্রো চলবে দুপুর ১২টা থেকে রাত ৮টা অবধি৷ সেপ্টেম্বরের শুরুতেই এই ঘোষণা করেছিল কলকাতা মেট্রো।
পাশাপাশি পুজোর কেনাকাটার ভিড় সামাল দিতে প্রাক-পুজোয় বেশি মেট্রো চালানোর সিদ্ধান্ত হয়েছিল। শনিবার অর্থাৎ ৩ সেপ্টেম্বর থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত উত্তর-দক্ষিণ মেট্রো করিডোরে শনি ও রবিবারও বিশেষ মেট্রো পরিষেবা দিয়েছিল। সে সময় জানা গিয়েছিল, প্রাক-পুজো বিশেষ পরিষেবা দিতে শনিবার আপ এবং ডাউন মিলিয়ে ২৮২টি ট্রেন চলবে। পাশাপাশি রবিবার ১৬৪টি মেট্রো চলবে আপ এবং ডাউনে। ৩, ৪ সেপ্টেম্বর, ১০, ১১ সেপ্টেম্বর, ১৭, ১৮ সেপ্টেম্বর এবং ২৪,২৫ সেপ্টেম্বর এই অতিরিক্ত পরিষেবা মিলেছে।
নিউ গড়িয়া-রুবি মোড় (New Garia-Ruby More) অর্থাৎ কবি সুভাষ-হেমন্ত মুখোপাধ্যায় পর্যন্ত মেট্রোর ট্রায়াল রান (Metro Trial Run)। শনিবার এই রুটে একটি নন-এসি রেক চালায় কলকাতা মেট্রো (Kolkata Metro)। রীতিমতো ফুল-বেলুনে সাজানো এই ট্রেন ৬ কিমি পথে পাঁচটি স্টেশন পার করে। এই রুটে মেট্রো পরিষেবা চালুর দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থা রেল বিকাশ নিগম লিমিটেড (RVNL) জানিয়েছে, সব কিছু ঠিক ভাবে চললে চলতি বছর শেষেই যাত্রীদের জন্য এই রুটে মেট্রো চালানো সম্ভব হবে।
কবি সুভাষ থেকে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় বা রুবি মোড় পর্যন্ত রুটে পাঁচটি স্টেশন-- কবি সুভাষ, সত্যজিৎ রায়, জ্যোতিরিন্দ্র নন্দী, কবি সুকান্ত এবং হেমন্ত মুখোপাধ্যায়। তবে এদিন রানের শুরুতেই বিপত্তি বাড়ায় ট্রায়াল রেকটি। স্টেশন ছাড়ার কিছু সময় পরেই তীব্র শব্দ করে থেমে যায়। মেট্রোর ইঞ্জিনিয়াররা রিস্থিতি পর্যালোচনা করে লাইনের বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করেন। তাঁরা জানান, যান্ত্রিক গোলযোগেই এমন ঘটেছে। তবে এই সমস্ত ত্রুটি খুব দ্রুত মেরামত করেই যাত্রীদের এই পরিষেবা চালু করে দেওয়া হবে। সেই গোলযোগ সারিয়ে প্রায় ৬ কিমি রাস্তা নির্বিঘ্নেই পৌঁছয় মেট্রো।
এ বছর পুজোর (Durga puja 2022) ভিড়কে মাথায় রেখে আগে থেকেই মেট্রোর (kolkata Metro) সময়সূচি ঘোষণা করল কলকাতা মেট্রো। মেট্রোর রেলের জেনারেল ম্যানেজার অরুণ অরোরা জানান পুজোর চার দিন সকাল থেকেই চলবে মেট্রো। পঞ্চমী ও ষষ্ঠী অর্থাৎ শুক্রবার এবং শনিবার ২৮৮টি মেট্রো চলবে। সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী অর্থাৎ রবিবার, সোমবার, মঙ্গলবার চলবে মোট ২৪৮টি ট্রেন। দশমীতে চলবে ১৩২টি মেট্রো। একাদশী থেকে ত্রয়োদশী ২৩৪টি মেট্রো চলবে। পুজোয় আরপিএফ (RPF) থাকবে পর্যাপ্ত। গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনে থাকবে পর্যাপ্ত পরিমাণে আরপিএফ। ভিড় সামলাতে দরকারে রাজ্য পুলিশের সাহায্য নেবে রেল পুলিস।
অন্যদিকে, ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো পরিষেবা থাকবে সপ্তমী থেকে নবমী পর্যন্ত। চলবে ৭২টি ট্রেন। ৪৮টি ট্রেন চলবে দশমীতে। প্রতিটি ট্রেন চলবে ২০ মিনিট অন্তর। পুজোর মুখে কলকাতা মেট্রোর দুটি সংযোজন জোকা থেকে তারতলা ও নিউ গড়িয়া থেকে রুবি নিয়ে সুখবর শোনালো কলকাতা মেট্রো। পুজোর আগেই কমিশনার অফ রেলওয়ে সেফটির কাছে পর্যবেক্ষণের জন্য আবেদন করতে চলেছে। মেট্রো সূত্রে খবর, পুজোর পর আবেদন করা হবে। আর তার ১ মাসের মধ্যে নিউ গড়িয়া-রুবি পর্যন্ত কমিশনিং এর জন্য আবেদন করা হবে। আবেদনের ১ মাসের মধ্যেই সবুজ সংকেত পাওয়ার জন্য আশাবাদী মেট্রো রেলের। ২০২৩-এর জুন মাসের মধ্যে গঙ্গার নিচ দিয়ে মেট্রো দৌড়াবে বলে আশাবাদী মেট্রো রেলের জেনারেল ম্যানেজার অরুণ অরোরা।
এছাড়াও সল্টলেক থেকে এয়ারপর্ট পর্যন্ত মেট্রো পরিষেবা চালু হতে পারে ২০২৫-২৬ সালে।