Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

Human

Dog: অমানবিক! খাবারে বিষ মিশিয়ে ১৪টি কুকুরছানাকে ‘খুন’ শিলিগুড়িতে

এনআরএস কাণ্ডের ছায়া এবার শিলিগুড়িতে। ২০১৯ সালে  কলকাতার সরকারি হাসপাতালে ১৬টি কুকুরছানাকে নৃশংস হত্যায় নাম জড়িয়েছিল দুই নার্সিং ছাত্রীর। সেই ঘটনা নিয়ে হইচই কম হয়নি। প্রায় বছর তিনেক পর আবারও একই ঘটনার অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতিদের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, শনিবার রাতে শিলিগুড়ি পুরনিগমের ১৮নম্বর ওয়ার্ডের সুভাষপল্লিতে খাবারের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে ১৪টি কুকুরছানাকে ‘খুন’ করেছে দুষ্কৃতিরা। কে বা কারা এই কাজ করল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। পুলিস বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।

জানা গিয়েছে,  সুভাষপল্লিতে সম্প্রতি একটি পথকুকুর ১৫টি সন্তানের জন্ম দেয়। স্থানীয় বেশ কয়েকজন তাদের দেখভাল করতেন। শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ঠিকঠাকই ছিল তারা। রাতের দিকে একের পর এক ১০টি পথকুকুরের দেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। তার রেশ কাটতে না কাটতেই একই এলাকা থেকে আরও একাধিক কুকুর ছানার দেহ উদ্ধার হয়।

স্থানীয়রাই শিলিগুড়ি থানায় খবর দেন। একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরাও ঘটনাস্থলে পৌঁছন। শিলিগুড়ি থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। পথে নামে পশু প্রেমী সংগঠন। পুলিস দেহগুলি ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে। কে বা কারা অমানবিক কাজ করল, তা জানার চেষ্টা চলছে।

6 months ago
NIA: মানব পাচার চক্রের সন্ধানে রাজ্য জুড়ে এনআইএ হানা, গ্রেফতার ১ ব্যবসায়ী

সিবিআই, ইডি, আয়কর দফতরের পর এবার সক্রিয় এনআইএ। মানব পাচার চক্রের সন্ধানে বুধবার ভোররাত থেকে একযোগে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে অভিযান চালাচ্ছে এনআইএ। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যে বারাসত থেকে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রায় ১২ ঘন্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার করা হয় পর্যটন ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত বারাসতের ব্যবসায়ী সঞ্জীব দে-কে। আবার ঠাকুরনগর থেকেও ১ ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়েছে।

সূত্রের খবর, উত্তর ২৪ পরগনার বারাসতের নবপল্লী রমেশ পল্লীর বাসিন্দা সঞ্জীব দে। অবৈধভাবে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন এবং হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে টাকা পাচারের অভিযোগে মঙ্গলবার মধ্যে রাতেই তাঁর বাড়িতে হানা  দেয় এনআই-এর দুটি টিম। গতকাল রাত থেকে সকাল অবধি তল্লাশি চলে ব্যবসায়ীর বাড়িতে। এনআইএ সূত্রে খবর, তাঁর বাড়ি থেকে ১৫ লক্ষ টাকা উদ্ধার হয়েছে। বাড়ি থেকে অদূরেই ওই ব্যক্তির অফিস ছিল। অপরদিকে, পাচার চক্রের আড়ালে নিষিদ্ধ জঙ্গিগোষ্ঠী কার্যকলাপের সন্ধানে ঠাকুরনগর আনন্দপাড়া এলাকাতে হানা দেয় গোয়েন্দাদের একটি বিশেষ টিম। ভোর রাত থেকে বুধবার সকাল প্রায় ১১ টা পর্যন্ত অভিযুক্তের বাড়িতে থাকে দলটি৷ একজনকে আটক করা হয়। অভিযুক্তের নাম বিকাশ সরকার৷ জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত বাংলাদেশ থেকে এসে প্রথমে মধ্যমগ্রামে একটি মোবাইলের দোকান দিয়ে রিপেয়ারিং-এর কাজ করতেন। পরিচিত একজনের মারফত বনগাঁর ঠাকুরনগরে ভাড়া বাড়িতে থাকতেন।

সূত্রের খবর, সীমান্ত পার করে পাচার চক্রের কাজ চালাতেন। এই চক্রের মাধ্যমে নিষিদ্ধ জঙ্গিগোষ্ঠীর সীমান্ত পার করে নিয়ে আসা হতো বলে এমনটাই অনুমান গোয়েন্দা বিভাগের আধিকারিকদের। বিকাশ সরকারের স্ত্রী ঝর্ণা সরকার জানিয়েছেন। ৪-৫ মাস আগে তিনি চিকিৎসা করতে ভারতে এসেছেন৷ বর্তমানে তিনি এই বাড়িতেই রয়েছেন স্বামীর সঙ্গে৷ বাংলাদেশের যশোরের বাসিন্দা তাঁরা।

মানব পাচার তদন্তে নেমে এদিন ঠাকুরনগর, বারাসতের পাশাপাশি হাবরা বানিপুর হীরাপোল এলাকায় এক যুবকের বাড়িতে যায় এনআইএ- এর একটি বিশেষ টিম।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ভোর তিনটে নাগাদ চারটে গাড়ি করে এনআইএর একটি দল আসে। সেসময় বাড়িতে কেউ না থাকায় ফিরে যায় আধিকারিকরা। যুবকের নাম কিঙ্কর দাস। যুবক স্থানীয় একটি গেঞ্জির কারখানায় কাজ করতেন বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।এই মুহূর্তে উত্তরপ্রদেশে রয়েছে পারিবারিক কাজে। এনআইএ সূত্রে খবর, আগামী মঙ্গলবার কলকাতা এনআইএ অফিসে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে কিঙ্করকে।

6 months ago
Delhi: যুদ্ধবিধ্বস্ত প্যালেস্তাইনের পাশে ভারত! গাজ়ায় পৌঁছবে ৩২ টন ত্রাণ সামগ্রী

যুদ্ধবিধ্বস্ত প্যালেস্তাইন (Palestine) ত্রাণ পাঠাল ভারত। রবিবার বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়, ত্রাণ নিয়ে মিশরের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে ভারতীয় (India) বায়ুসেনার বিমান। ওষুধ থেকে শুরু করে অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস তুলে দেওয়া হবে দুর্গত মানুষের হাতে। প্রসঙ্গত, চলতি সপ্তাহের শুরুতেই প্যালেস্তাইনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। সেখানেই সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছিলেন তিনি।

রবিবারই ভারত থেকে প্যালেস্টাইনের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে বায়ুসেনার সি-১৭ বিমান। ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি টুইট করে জানান, “প্যালেস্টাইনের মানুষের জন্য ত্রাণ পাঠাচ্ছে ভারত। ৬.৫ টন ওষুধ-সহ মোট ৩২ টন ওজনের ত্রাণ পাঠানো হচ্ছে। তার মধ্যে রয়েছে স্লিপিং ব্যাগ, চিকিৎসার সামগ্রী, জল পরিশোধনের ট্যাবলেট।” জানা গিয়েছে, রবিবারই মিশরের এল-আরিশ বিমানবন্দরে পৌঁছে যাবে ভারতের ত্রাণ সামগ্রী ভরা বিমান।

প্রসঙ্গত, গত ১৯ অক্টোবর প্যালেস্টাইন ভূখণ্ডের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসকে ফোন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গাজার হাসপাতালে হামলার পর সমবেদনা প্রকাশ করে কথা বলেন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের প্রধানের সঙ্গে। তার পরেই সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে ত্রাণ পাঠানোর কথা বলেছিলেন মোদি। গত ৭ অক্টোবর থেকে ইজরায়েল ও হামাসের দ্বন্দ্বের জেরে ইতিমধ্যে প্যালেস্টাইনে মৃতের সংখ্যা প্রায় চার হাজার ছুঁইছুঁই। এহেন পরিস্থিতিতে মানবিক পদক্ষেপ করল ভারত।

7 months ago


Nadia: হাসপাতালে নেই জায়গা, রাস্তায় শুয়ে কাতরাচ্ছেন রোগী, অমানবিকতার ছবি নদিয়ায়

পায়ের দগদগে ঘায়ে এক ফোঁটা ওষুধও পড়েনি। ক্ষতয় মলম বলতে কলের ঠাণ্ডা জল। কাতরাতে কাতরাতে হাসপাতালের (Hospital) বাইরেই প্রায় অচেতন অবস্থায় পড়ে রয়েছেন এক ব্যক্তি। তবু হুঁশ নেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের। ফিরেও তাকাচ্ছেন না কোনও ডাক্তার বা নার্স। কেউ এগিয়েও এল না শুশ্রুষার জন্য? চরম অমানবিকতার ছবি নদিয়ার তেহট্ট মহকুমা হাসপাতালে। অভিযোগ, ৪ দিন আগে নদিয়ার (Nadia) নাজিরপুর হাসপাতাল থেকে তেহট্ট মহকুমা হাসপাতালে রেফার করা হয় ওই ব্যক্তিকে। তবু হাসপাতালের ভিতরে একটু ঠাঁই মিলল না। গত ৩দিন ধরে হাসপাতালের বাইরেই ঠাঁই হয়েছে তাঁর।

বিভিন্ন সভা, মঞ্চে মুখ্যমন্ত্রীর গর্বের বিষয় তাঁর সরকারি হাসপাতাল, স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলির চিকিৎসা পরিষেবা। কিন্তু বাস্তব ক্ষেত্রে কি তা হচ্ছে? মাত্র এক মাস আগেই হুগলির চন্দননগর মহকুমা হাসপাতালও সাক্ষী ছিল এই নির্মমতার। মানসিক ভারসাম্যহীন মহিলা ঘা নিয়ে রাস্তায় পরে থাকলেও এগিয়ে যায়নি হাসপাতালের কেউ। কোন অন্ধকার গ্রাস করছে রাজ্যকে? মানুষ হয়ে মানবিক হওয়া যাচ্ছে না? হাসপাতাল থাকলেও চিকিৎসা দেওয়া যাচ্ছে না?

9 months ago
Human Dog: স্বপ্নপূরণ! ইচ্ছে ছিল পশু হওয়ার, ফলে ১৬ লক্ষ টাকা খরচ করে হলেন 'কুকুর'

মানুষের অনেক রকমের স্বপ্ন বা শখ থাকে। কারোর এলাহি বাড়ি বানানোর ইচ্ছা থাকে, আবার কারো গাড়ি কেনার শখ থেকে থাকে। আবার বাড়ি-গাড়ি ছাড়াও মানুষের আরও স্বপ্ন থাকে। কিন্তু কারো যদি স্বপ্ন হয়, কুকুর হওয়ার, তবে কেমন হয় বলেন তো? অবাক হচ্ছেন? তবে এমনটাই হয়েছে এক ব্যক্তির সঙ্গে। জাপানের (Japan) এক যুবকের স্বপ্ন কুকুর (Dog) হওয়ার। চার পায়ে হেঁটে, অন্য কুকুরদের সঙ্গে থেকে কেমন লাগে, সেই অনুভূতিই তিনি নিজে উপভোগ করতে চান। ফলে তিনি তাই করেছেন। তাঁর স্বপ্নপূরণ করতে তিনি হয়েছেন 'কুকুর'। তবে তাঁর জন্য তাঁকে খরচ করতে হয়েছে প্রায় ২০ হাজার ডলার যা ভারতীয় অর্থে ১৬ লক্ষের বেশি।

জানা গিয়েছে, জাপানের সেই ব্যক্তির নাম টোকো। তিনি তাঁর কুকুর হওয়ার স্বপ্ন সত্যি করতে এক ফ্যাশন ডিজাইনারের কাছে যান। আর সেখানেই অবিকল কুকুরের মত দেখতে পোশাক বানিয়ে দেওয়া হয়। সেই পোশাক এমন ভাবেই তৈরি করা হয়েছে যে, তা দেখে বোঝাই যাবে না যে, এটি কোনও কুকুর নয়, একজন মানুষ।

এক ভাইরাল ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, টোকো কুকুরের পোশাক পরে হুবহু কুকুর সেজে রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। আবার আশেপাশের কুকুরদের সঙ্গে মেলামেশাও করছেন। আর টোকোর এমন কাণ্ড দেখে হতবাক নেটদুনিয়া। এমনও যে কারোর শখ হতে পারে তা টোকোকে না দেখলে জানাই যেত না। তবে জাপানের এই যুবকের শখপূরণ গতবছরেই হয়েছে। কিন্তু ফের তাঁর এই কাণ্ড বর্তমানে ভাইরাল হচ্ছে।

10 months ago


Special: ছকবাজি বা স্টান্টবাজি নয়, মানুষের পাশে দাঁড়ানো অভ্যাস করুন

সৌমেন সুর: যে রং তখন ছিল আজও সেই রং বহমান। প্রাচীন লগ্নে মানুষের গুহাবাসকালে হিংস্রতায়, গোষ্ঠীতে গোষ্ঠীতে দ্বন্দ্বের কারণে জীবন হয়ে উঠেছিল অতিষ্ঠ-আজও তেমনি বার্তা বয়ে চলেছে। সারা দেশ জুড়ে ক্ষমতার লড়াই। কে কাকে কোনঠাসা করতে পারে। একবিংশ শতাব্দীতে এসেও মানুষ হিংসার ছোবলে প্রাণ হারাচ্ছে। আজও কত রক্তপাত, কত খুন, নির্লজ্জ বেআব্রুর বীভৎস ছবি। এত খুন এত রক্তপাত স্রেফ হিংসার জন্য। সভ্যতার সেই আদি যুগেও মানুষ মানুষের উপর প্রাধান্য বিস্তার করতে চেয়েছে, এই প্রাধান্য বিস্তারের জন্যই সেদিন মারামারি কাটাকাটির শেষ ছিল না। পাশাপাশি রাজ্যগুলোর মধ্যে পরস্পর পরস্পরে ঠোকাঠুকি লেগেই থাকতো। 

রাজ্য জয়ের নেশায় মেতে উঠতো দল। শুরু হতো ঘরবাড়ি জ্বালানো, মুড়ি মুড়কির মতো খুন। যুদ্ধ আর রক্তপাতের মধ্যে দিয়েই সূচনা হতো জয়যাত্রা। এমনি করেই দিন বদলায়। সমাজ বদলায়। মেন্টালিটি বদলায়। যুদ্ধ কিন্তু থামেনা। রূপ বদলে নতুন কৌশলে আবার আক্রমণ। আবার রক্তে হোলি খেলা। শুরু হয় অন্য মুডে খেলা। কত যে নিরীহ মানুষের প্রাণ অকালে চলে যায় সেদিকে দলের ভ্রুক্ষেপ নেই। সর্বত্র চলছে স্টান্টবাজির খেলা। বর্তমানে চলছে সমস্ত মানুষের শান্ত রিপুগুলোকে মিথ্যে ভাষণ দিয়ে ধ্বংস করে ফেলে, দলে তুলে নিয়ে এসো তাকে। তারজন্য তৈরি করে হিংসার ছক। যে ছকে পা দিলেই আজ নয়তো কাল মৃত্যু। দেওয়ালে ছবি হয়ে দলের সৌন্দর্য বাড়াও। যত ছবি টাঙ্গানো হবে-তত দলের আপডেট। দলের লোক খারাপ হলেও ভাল। আবার ভাল লোক অন্য দলের হলে খারাপ। এক অদ্ভুত খেলা। অদ্ভূদ যুক্তি।

আমার মতে, যদি আপনার মন সত্যি সত্যি মানুষের কাঁদে তাহলে নিঃস্বার্থভাবে আত্মশুদ্ধি করে, মানুষের পাশে দাঁড়ান। হিংসা দিয়ে সাময়িক ক্ষমতার জয় করা যায় অবশ্য, কিন্তু সেটা কখনো চিরস্থায়ী হয় না। আজ নয়তো কাল সরে যেতেই হবে। এটাই নিয়ম। কেউ যদি ভাবেন আমি সব পাল্টে দেব ক্ষমতার বলে, হিংসার আশ্রয়ে-তাহলে তিনি মূর্খের স্বর্গে বাস করছেন। একটা কথা মনে রাখতে হবে, হিংসা মানুষের জীবনে সত্য, কিন্তু শেষ সত্য নয়। হিংসা দিয়ে মানুষের মন জয় করা যায় না।

10 months ago
Election: পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে মানবাধিকার কমিশনের দাবি মান্যতা দিল না হাইকোর্ট

পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের (National Human Rights Commission) নোটিস খারিজ করে দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্যের নির্দেশ, স্পর্শকাতর এলাকা মানবাধিকার কমিশনের ডিজি চিহ্নিত করতে পারবেন না। সাম্প্রতিককালে, দেখা গিয়েছে, আদালতের সব রায়ই নির্বাচন কমিশনের বিপক্ষে যাচ্ছিল। তবে এই প্রথম আদালতের কোনও রায় নির্বাচন কমিশনের পক্ষে গেল। যার ফলে কিছুটা স্বস্তির হাওয়া রাজ্য নির্বাচন কমিশনে।

উল্লেখ্য, পঞ্চায়েত ভোটে মনোনয়ন পর্বে ঝামেলার ঘটনায় রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে নোটিস দিয়েছিলন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। সেই নোটিশে বলা হয়েছিল, মানবাধিকার কমিশনের ডিজি রাজ্যের স্পর্শকাতর এলাকা চিহ্নিত করবেন। এই নোটিসের পাল্টা হাইকোর্টে মামলা করেছিল নির্বাচন কমিশন। সেই মামলার প্রেক্ষিতেই এদিন রাজ্য নির্বাচন কমিশনের পক্ষেই রায় দিল আদালত।

এদিকে, হাইকোর্টের নির্দেশ মেনেই ২২ কোম্পানির পর আরও ৮০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়ে কেন্দ্রকে চিঠি লিখেছিল রাজ্য নির্বাচন কমিশন। তার মধ্যে রাজ্য পঞ্চায়েত ভোটে নিরাপত্তার জন্য ৩১৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী বরাদ্দ করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।

11 months ago
High Court: পঞ্চায়েত নির্বাচনে মানবাধিকার কমিশনের নজরদারি নিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ কমিশন

রাজ্যের (West Bengal) ভোটে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের পর্যবেক্ষক কি বৈধ! প্রশ্ন তুলে হাই কোর্টে (Calcutta High Court) গেল রাজ্য নির্বাচন কমিশন। সূত্রের খবর, আদালতের কাছে তারা জানতে চেয়েছে, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের (National Human Rights Commission) কি আদৌ রাজ্য নির্বাচন কমিশনের উপর নজরদারি করার এক্তিয়ার আছে?

বুধবার এই সমস্ত প্রশ্ন নিয়েই কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। গত বৃহস্পতিবারই রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনের নতুন কমিশনার রাজীব সিনহা। সেই বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোট হওয়ার কথা আগামী ৮ জুলাই। যার জন্য মনোনয়ন জমা দেওয়ার পর্ব শুরু হয়েছে ৯ জুন থেকে। চলবে বৃহস্পতিবার অর্থাৎ ১৫ জুন পর্যন্ত। ইতিমধ্যেই মনোনয়ন জমা দেওয়া নিয়ে রণক্ষেত্রের চেহারা নিয়েছে বিভিন্ন এলাকা। এই অশান্তির আবহেই মনোনয়ন-পর্বে গোলমালের ঘটনায় স্বতঃপ্রণোদিত পদক্ষেপ করে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। যাকে অতিসক্রিয়তা বলে মন্তব্য করেছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। তাঁদের যুক্তি, একটি স্বাধীন সংস্থার কাজের উপর অন্য স্বাধীন সংস্থা নজরদারি করতে পারে না। চলতি সপ্তাহেই এই মামলার শুনানি হতে পারে।

রবিবার মানবাধিকার কমিশনের তরফে পর্যবেক্ষক নিয়োগের ঘোষণা করা হয়। তারা জানায়, কমিশনের ডিজি (তদন্ত) কমিশনের বিশেষ পর্যবেক্ষক হিসাবে কাজ করবেন। রাজ্যের নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সমন্বয় রক্ষা করেই পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত নির্বাচন সংক্রান্ত পরিস্থিতি সরেজমিনে খতিয়ে দেখবেন তিনি। পাশাপাশি, পঞ্চায়েত ভোটের সময় যে সব এলাকায় গোলমালের আশঙ্কা রয়েছে, সেই স্পর্শকাতর এলাকাগুলি চিহ্নিত করবেন ডিজি। স্পর্শকাতর এলাকা চিহ্নিত করার পর কমিশনকে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্টও দেবেন। ওই এলাকাগুলিতে পঞ্চায়েত ভোটের সময় বা পরে প্রয়োজনে ‘মাইক্রো হিউম্যান রাইটস অবজার্ভার’ মোতায়নের পরামর্শও দিতে পারেন ডিজি। পঞ্চায়েত নির্বাচনের গোটা প্রক্রিয়া চলাকালীন রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা সুনিশ্চিত করতে মুখ্যসচিব এবং রাজ্য পুলিসের ডিজিকে নোটিসও দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছিল কমিশন। এ বার জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সেই পদক্ষেপ নিয়েই প্রশ্ন তুলল রাজ্য নির্বাচন কমিশন।

11 months ago


Human Rights: পঞ্চায়েত ভোটের আগে রাজ্যে আসছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের ডিজি

পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayet Election) মনোনয়ন (Nomination) জমা ঘিরে অশান্ত রাজ্যের একাধিক জেলা। এই আবহেই রাজ্যে আসছেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের (National Human Rights) ডিজি। মনোনয়ন পর্বে গোলমালের ঘটনায় এবার স্বতঃপ্রণোদিত পদক্ষেপ জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের। নির্বাচনে বিশেষ পর্যবেক্ষক হিসেবে কাজ করবেন কমিশনের ডিজি (তদন্ত)।

পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সমন্বয় রক্ষা করে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখবে মানবাধিকার কমিশন। নির্বাচনের গোটা প্রক্রিয়া চলাকালীন রাজ্য়ের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সুনিশ্চিত করতে মুখ্যসচিব ও রাজ্য পুলিশের ডিজিকে নোটিসও দিয়েছে কমিশন। সোমবার থেকে ফের শুরু হতে চলেছে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার কাজ।

আগামী ৮ জুলাই রাজ্যে এক দফায় পঞ্চায়েত ভোট। শুক্রবার মুর্শিদাবাদের খড়গ্রামে কংগ্রেস কর্মী ফুলচাঁদ শেখকে গুলি করে খুনের অভিযোগ উঠেছে। মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, একাধিক জেলায় অশান্তির খবর এসেছে।

11 months ago
child: বেনারসে বিরল ঘটনা! সন্তানসম্ভবা ১৪ দিনের শিশু, চিকিৎসকরা কী বলছেন

১৪ দিনের শিশু (Child) অন্তঃসত্ত্বা! অস্ত্রোপচার করতেই শিশুর গর্ভ থেকে তিনটি ভ্রূণ পাওয়া যায়। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) বারাণসীর। বারাণসীর এক হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৪ দিনের ওই শিশুটির জন্মের সময় ওজন ছিল ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম। তবে অস্ত্রোপচারের পর শিশুটির ওজন হয় ২ কেজি ৮০০ গ্রাম।

হাসপাতালের এক চিকিত্সক জানান, দিন কয়েক আগেই এক দম্পতি তাঁদের ১৪ দিনের সন্তানকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। শিশুটি শ্বাসকষ্ট এবং অ্যালার্জির সমস্যায় ভুগছিল। কী থেকে এই সমস্যা তা দেখার জন্য আলট্রাসাউন্ড করানো হয় শিশুটির। তখনই দেখা যায় শিশুটির গর্ভে তিনটি ভ্রূণ রয়েছে। এই বিষয়ে নিশ্চিত হতে সিটি স্ক্যানও করানো হয়। সবশেষে ভেবে চিন্তে শিশুটির অস্ত্রোপচার করানোর সিদ্ধান্ত নেন চিকিৎসকরা। 

চিকিৎসকরা আরও জানিয়েছেন, “এই ভ্রূণগুলি শিশুটির মায়ের থেকেই এসেছে। বিকশিত না হওয়া ভ্রূণগুলি শিশুর পেটে চলে যায়। এই ধরনের ঘটনা খুবই বিরল। ৫ লক্ষ শিশুদের মধ্যে এক জনের হয়।”

one year ago


Mobile: সবসময় মোবাইলে ঘাড় গুঁজে মানুষ! একদম না-পসন্দ খোদ মোবাইল আবিষ্কর্তার

মোবাইল ফোন আবিষ্কার করে নিজেই ক্ষুব্ধ মুঠো ফোনের আবিষ্কর্তা। মানুষজন যে সারাদিন ফোনের দিকেই ঘাড় গুঁজে তাকিয়ে থাকবে, তা কখনো অনুমান করেননি কুপার। পঞ্চাশ বছর আগে এই ফোন আবিষ্কার করেছিলেন আমেরিকার ইঞ্জিনিয়ার মার্টিন কুপার। এখন এই যন্ত্রের প্রতি মানুষের মায়া-ভালবাসা দেখে নিজেই ক্ষুব্ধ তিনি।

একটি সংবাদমাধ্যমকে কুপার জানান, 'মন ভেঙে যায়, যখন দেখি কেউ ফোন দেখতে দেখতে রাস্তা পার হচ্ছে। এমনটাও কোনওদিন হবে তা একদমই ভাবেননি তিনি।' ১৯৭৩-র ৩ এপ্রিল কুপার প্রথম মোবাইল ফোন আবিষ্কার করেন। সেই ফোনটা ছিলো অনেক তার-বিশিষ্ট এবং বেশ ভারী। তখন সেই সময়ে তিনি একটি মোবাইল সংস্থায় কাজ করতেন। বাজারে প্রতিযোগিতাও ছিল বেশি। 

রীতিমতো প্রতিযোগিতা চলছিল। কারণ মোবাইল ফোন তৈরির পরিকল্পনা অনেকদিন আগেই এসেছিল মানুষের মাথায়। এরপর ষাটের দশকে গাড়িতে মোবাইল ফোন রাখার ব্যবস্থা করেন এক সংস্থা। খুব বেশি সাফল্য পায়নি সেই উদ্যোগ। কুপারের মনে হয়, এতে কোনও কার্যসিদ্ধি হয়নি। মানুষের কাছে সবসময়ের জন্য একটা নিজস্ব মোবাইল ফোন দরকার। এরপর ১৯৭২ সালে শেষের দিকে কুপার মনে করেন তিনি এমন একটা যন্ত্র আবিষ্কার করতে চান যা সবসময় যে কোনও জায়গায় যাতে মানুষ ব্যবহার করতে পারে।

one year ago
Nagerbazar: গৃহস্থ বাড়িতে বন দফতরের অভিযান, উদ্ধার মানুষের মাথার ৬টি খুলি

নাগেরবাজারে এক বাড়িতে বন দফতরের তল্লাশি অভিযানে উদ্ধার মানুষের মাথার হাফ ডজন খুলি! এই অভিযানে হরিণের সিং, চামড়া, বাঘের নখ উদ্ধার করে বন দফতর। পুলিস সূত্রে খবর, ছয়টি মাথার খুলি উদ্ধার হয়েছে তল্লাশি অভিযানে। বন দফতর বুধবার তল্লাশি অভিযান চালানোর সময় নাগেরবাজার থানায় খবর দেয়। পুলিস এসে ওই মাথার খুলিগুলি বাজেয়াপ্ত করেছে। কোথা থেকে এই খুলিগুলি পেলেন মূল অভিযুক্ত সৌরভ চৌধুরী, তা খতিয়ে দেখছে পুলিস। এই ঘটনায় পলাতক সৌরভ চৌধুরীর সন্ধানে তল্লাশি অভিযান শুরু হয়েছে। মাথার খুলিগুলি ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হবে।

স্থানীয়দের দাবি, ওই বাড়িতে তন্ত্র সাধনা চলতো, ধুপ-ধোঁয়ার গন্ধে ভরে থাকতো। প্রচুর মানুষের যাতায়াত ছিল। তবে ভিতরে কী রয়েছে, সেই বিষয়ে তাঁদের জানা ছিল না। মূল অভিযুক্ত সৌরভ চৌধুরীর মা অবশ্য গোটা ঘটনার জন্য তাঁর পুত্রবধূ রাখি চৌধুরীকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন। তাঁর দাবি, 'এটা আমাদের ৩০-৪০ বছরের পুরনো বংশগত পুজো। সেখানে এসে ভাঙচুর করা হয়েছে। পিঙ্কি শাস্ত্রী ওরফে রাখি চৌধুরী আর তাঁর ধর্মভাইয়ের ইন্ধনে এসব হয়েছে। ও চিঠি লিখেছিল জানি। পিঙ্কিও তন্ত্র সাধনা করতেন। প্রশাসন যা যা বাজেয়াপ্ত করেছে, সবকটি আমার ছেলে আর পুত্রবধূর যৌথ কাজের জিনিস। কোনওটা তারাপীঠ থেকে কেনা, কোনওটা আবার উপহার পাওয়া।'

one year ago
Odisha: বাড়ি ফেরার পথে স্ত্রীর মৃত্যু, মাঝপথে নামিয়ে দেয় অটো! দেহ কাঁধে ৮০ কিমি হাঁটলেন ব্যক্তি

আবারও অমানবিকতার চিত্র ধরা পড়ল! এবার ঘটনাস্থল ওড়িশা (Odisha)। জানা গিয়েছে, অসুস্থ  স্ত্রীকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলেন। চিকিৎসায় সাড়া না দেওয়ায় হাসপাতাল (Hospital) থেকে স্ত্রীকে বাড়ি নিয়ে যেতে বলা হয়। তিনি অটোয় করে স্ত্রীকে নিয়ে ফেরার পথে স্ত্রীয়ের মৃত্যু হয়। মহিলার মৃত্যুর পরই অটোচালক জানিয়ে দেন, তিনি আর যেতে পারবেন না। এরপর উপায় না দেখেই নিজেই স্ত্রীর দেহ কাঁধে তুলে নেন। আর ৮০ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে বাড়ি পৌঁছন কোরাপুটের সামুলু পাঙ্গি।

ওড়িশার কোরাপুটের ৩৫ বছর বয়সী সামুলু পাঙ্গি। তাঁর অসুস্থ স্ত্রী গুরুকে সম্প্রতি বিশাখাপত্তনমের একটি হাসপাতালে ভর্তি করেছিলেন। কিন্তু চিকিৎসায় কোনওরকম সাড়া না দেখায় চিকিৎসকরা তাঁকে বাড়ি নিয়ে যাওয়ার কথা বলেন। হাসপাতাল থেকে বাড়ি ১০০ কিলোমিটার দূরে। তাই একটি অটো ভাড়া করেছিলেন সামুলু।

অটোতে করে গ্রামে ফেরার সময় সামুলুর ৩০ বছর বয়সী স্ত্রী মারা যান। অটো চালক তখন বাকি পথ তাঁদের নিয়ে যাবেন না বলে জানিয়ে দেন। ওই নির্জন রাস্তায় তাঁদের ছেড়ে দিয়ে চলে যায়। অনেক্ষণ অপেক্ষা করেও কোনও গাড়ি না পেয়ে নিজেই স্ত্রীর মরদেহ কাঁধে তুলে ৮০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিলেন। বাড়ি পৌঁছতে আর মাত্র বাকি ছিল ২০ কিলোমিটার। পুলিস খবর পেয়ে অ্যাম্বুল্যান্সের ব্যবস্থা করে দেয়।

one year ago


CPR: ফের পর্দার 'ভিলেন' বাস্তবের নায়ক, এয়ারপোর্টে এক যাত্রীর প্রাণ বাঁচালেন সনু! দিলেন সিপিআর

সিনেমার পর্দায় খলনায়ক হলেও বাস্তব জীবনে তিনি ত্রাণকর্তা। তিনি আর কেউ নয়,তিনি হলেন বলিউড অভিনেতা সনু সুদ (Sonu Sood)। মানুষের সাহায্য করতে এগিয়ে যেতে তাঁকে বহুবার দেখা গিয়েছে। এবারও তার অন্যথা হল না। এবার বিমানবন্দরে (UAE Airport) সহযাত্রীর জীবনরক্ষা (Life Save) করতে দেখা গেল তাঁকে।

সনু ফিরছিলেন দুবাই থেকে। ইমিগ্রেশন ক্লিয়ারেন্সের জন্য দাঁড়িয়েছিলেন। সে সময় হঠাৎ একজন মধ্যবয়স্ক যাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়েন। দেরি না করেই ছুটে যান সনু। ওই ব্যক্তি ততক্ষণে জ্ঞান হারান। দ্রুত ওই ব্যক্তিকে সিপিআর (হাত দিয়ে হৃদযন্ত্রে বলপ্রয়োগ) দিতে শুরু করেন সনু। বিমানবন্দরের সিপিআর আধিকারিকরা ছুটে আসেন। ইতিমধ্যে ঘটনাস্থলে লোক জড়ো হয়ে যায়। বেশ কিছুক্ষণ সিপিআর দেওয়ার পর জ্ঞান ফেরে তার। জীবন রক্ষার জন্য সনুকে কৃতজ্ঞতা জানান এই যাত্রী।

মানুষের কল্যাণে এরকম ঝাঁপিয়ে পড়ার মনোভাব সনু সুদকে দর্শকের চোখে দেবদূত করে তুলেছে। তাঁর এই চেতনা ও মানবিকতা তাঁকে আগামী দিনেও যেন জনহিতকারী কাজে প্রেরণা জুগিয়ে যায়।

one year ago
Education: পুঁথিগত শিক্ষাই কি প্রকৃত শিক্ষা, ডিগ্রি অর্জনই শেষ কথা?

সৌমেন সুর: পুঁথিগত শিক্ষাকেই আমরা অনেক সময় প্রকৃত শিক্ষা বলে মনে করি। যেকোনও ভাবে ডিগ্রি পাওয়াটাকেই শিক্ষিত শ্রেণির মানুষ বলে গণ্য করি। আসলে প্রকৃত শিক্ষা অন্ধ সংস্কার, প্রথাচারের আবরণ ভেদ করে সত্যের উন্মেষ ঘটায়, মনুষ্যত্বের জাগরণই যথার্থ শিক্ষা। শিক্ষা মানুষকে মার্জিত করে, সহনশীল করে, বিনয়ী করে। শুভবোধে উদ্দীপিত করে। মনের ক্ষুদ্রতা, স্বার্থপরতাকে বিনষ্ট করে।

প্রকৃত শিক্ষার আলোতে মানুষ যখন মানুষ হয়ে ওঠে, তখন জাতি, ধর্ম, বর্ণের অভিমান ঘুচে যায়। বর্তমানে শিক্ষার মেরুদণ্ডকে প্রাণসুলভ আবহাওয়ায় মণ্ডিত না করলে প্রজন্ম অনেক পিছিয়ে পড়বে। বুঝতে হবে, অনেক ধৈর্য, অনেক পরীক্ষার মধ্য দিয়েই শিক্ষাকে সত্য করে তুলতে হয়। আমরা বই মুখস্থ করে বিদ্যা জাহির করতে পারি, কিন্তু বইয়ের বিদ্যাকে জীবনে যথার্থ করে তুলতে পারি না। শুধু বোল মুখস্থ করে বাদক হওয়া যায় না, প্রকৃত বাদক হতে গেলে বোলকে অনুশীলনের মধ্যে দিয়ে আয়ত্ত করতে হবে। তবেই তা হবে প্রকৃত শিক্ষা।

one year ago