লোকসভা ভোটের আগে নাকা চেকিং চালানোর সময় হেরোইন সহ গ্রেফতার চার যুবক। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ৪৭৮ গ্রাম হেরোইন। জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত ওই দুই যুবক ঝাড়খন্ড ও মালদহের। গতকাল অর্থাৎ শুক্রবার গভীর রাতে মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জের বাংলা ঝাড়খণ্ডে সীমান্ত চাঁদপুর নাকা পয়েন্ট থেকে গ্রেফতার করা হয় তাদের।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতদের নাম ইন্দ্রজিৎ মণ্ডল, সঞ্জয় মণ্ডল, মুকেশ কুমার এবং অনুপম কুমার। তাদের মধ্যে ইন্দ্রজিৎ ও সঞ্জয়ের বাড়ি মালদহ জেলার কালিয়াচক থানা এলাকা। আর বাকি দুজনের বাড়ি ঝাড়খণ্ডের ছাত্রা এলাকায়। ধৃতদের কাছ থেকে মোট ৪৭৮ গ্রাম হেরোইন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ধৃতরা ঝাড়খণ্ডের দিক থেকে হেরোইন নিয়ে এসে মালদহের দিকে যাচ্ছিল বলেই জানিয়েছে পুলিল। এরপর এদিন হেরোইনের সঙ্গে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে একটি চার চাকা গাড়িও। হেরোইন কারবারের সঙ্গে আর কারা কারা যুক্ত রয়েছে তা নিয়েও তদন্ত করে দেখছে সামসেরগঞ্জ থানা পুলিস।
৩০৭ গ্রাম হেরোইন সহ দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করল ফরাক্কা থানার পুলিস। শুক্রবার গভীর রাতে মুর্শিদাবাদের ফরাক্কার আকুরা ব্রিজের কাছ থেকে ওই দুই অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতদের নাম সুভাষ মন্ডল (৪০) ও সঞ্জিৎ মন্ডল (৩৫)। দুজনের বাড়ি মালদহ জেলার বৈষ্ণবনগর থানার চড়সুজা পুর। শনিবার ধৃত দুই ব্যক্তিকে দশ দিনের জন্য পুলিসি হেফাজতের আবেদন চেয়ে জঙ্গিপুর আদালতে পাঠায় পুলিস।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, গতকাল অর্থাত্ শুক্রবার গভীর রাতে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে অভিযানে নামে পুলিস। এরপর ফরাক্কার আকুরা ব্রিজের কাছে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক থেকে সন্দেহজনক দুই ব্যক্তিকে আটক করা হয়। দুজনের ব্যাগ তল্লাশি করে ৩০৭ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার হয়। সঙ্গে সঙ্গে দুই জন অভিযুক্তকে হেরোইন সহ গ্রেফতার করে ফরাক্কা থানার পুলিস। পুলিসের অনুমান, মুর্শিদাবাদ থেকে মাদকগুলো পাচারের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। কিন্তু পাচারের আগেই সমস্ত পরিকল্পনা বানচাল হয়ে যায়।
তবে কোথা থেকে, কী উদ্দেশ্যে ওই দুই ব্যক্তি ফরাক্কায় হেরোইন নিয়ে এসেছিল তার তদন্ত করে দেখছে ফরাক্কা থানার পুলিস।
বেঙ্গল এসটিএফের (STF) জালে (Heroin) সহ দুই মাদক পাচারকারী। বাজেয়াপ্ত দু'কিলো হেরোইন। দুই কোটিরও বেশী বাজারমূল্যের নিষিদ্ধ হেরোইন উদ্ধার হয়েছে বলে খবর। বুধবার বসিরহাটের (Basirhat) বাদুড়িয়া থানার রামচন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মছলন্দপুর-তেঁতুলিয়া রোডের খাসপুরে হেরোইন সহ ওই দুই পাচারকারী ধরা পড়ে। জানা গিয়েছে, ধৃতদের নাম বিপ্লব মণ্ডল ও লিঙ্কণ কাঞ্জিলাল। দু'জনেরই বাড়ি উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁয়। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মাদক আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে বাদুড়িয়া থানায়।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার সন্ধ্যায় বসিরহাটের বাদুড়িয়া থানার রামচন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মছলন্দপুর-তেঁতুলিয়া রোডের খাসপুরে অভিযান চালায় এসটিএফ। সেখান থেকেই দু'কিলো হেরোইন সহ দুই মাদক পাচারকারীকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন তারা। এই দুই পাচারকারীর খোঁজে দীর্ঘদিন তল্লাশি চালাচ্ছিল এসটিএফ। ধৃতদের বিরুদ্ধে বাদুড়িয়া থানায় এনডিপিএস ১৯৮৫ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুই পাচারকারীকে বারাসাত জেলা আদালতে তোলা হবে। এদের সঙ্গে বড়সড়ো কোনও পাচার চক্র যুক্ত রয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ফের মাদক দ্রব্য পাচারের ছক বানচাল করলো পুলিস। হেরোইন (Heroin) সমেত এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার (Arrest) করলো পুলিস। বুধবার ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) ডোমকল থানার অন্তর্গত বিলাশপুর কাটাদারা ব্রিজে। সাত দিনের পুলিসি হেফাজতের আবেদন চেয়ে অভিযুক্তকে বৃহস্পতিবার জেলা আদালতে পেশ করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই এই বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিস (Police)। এই হেরোইন কী করে অভিযুক্তের কাছে আসলো এবং সেটি কোথায় পাচারের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল তার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত ওই ব্যক্তির নাম রাকিবুল ইসলাম। বুধবার গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বিলাশপুর কাটাদারা ব্রিজে অভিযান চালায় পুলিস। তারপরেই ওই ব্রিজে রাকিবুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তিকে দেখতে পান। সন্দেহের জেরে তার কাছে তল্লাশি চালায় পুলিস। তারপরেই ওই ব্যক্তির কাছ থেকে হেরোইন উদ্ধার হয়। ধৃতের কাছ থেকে প্রায় ১৬০ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করে ডোমকল থানার পুলিস।
প্রায় এক কোটি টাকার হেরোইনসহ (Heroin) গ্রেফতার (Arrest) দুই পাচারকারী। বাদুড়িয়া থেকে ধৃতদের গ্রেফতার করলো এসটিএফ। ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার, বসিরহাটের (Basirhat) বাদুড়িয়া থানার অন্তর্গত আধারমানিক পোস্ট অফিস মোড়ে। পুলিস সূত্রে খবর, ধৃতরা হলেন, বসিরহাটের বাসিন্দা নাসিরুদ্দিন গাজী ও বনগাঁর বাসিন্দা অতনু সাহা।
পুলিস সূ্ত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার সন্ধ্যায় রাজ্য পুলিসের এসটিএফের কাছে গোপন সূত্রে খবর যায়, দুই পাচারকারী প্রচুর হেরোইন পাচার করার চেষ্টা করছে। সেই সময় তারা অভিযান চালিয়ে বাদুড়িয়ার আধারমানিক পোস্ট অফিস মোড়ের আধারমানিক নিম্ন বুনিয়াদি বিদ্যালয়ের সামনে থেকে দুই পাচারকারীকে হেরোইন সহ গ্রেফতার করে। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে প্রায় এক কেজি হেরোইন, একটি মোটরসাইকেল, দুটি মোবাইল ফোন ও নগদ ৩০ হাজার টাকা। উদ্ধার হওয়া হেরোইনের বাজার মূল্য প্রায় এক কোটি টাকা। দু'জন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে এসটিএফ বাদুড়িয়া থানার হাতে তুলে দেয়। বাদুড়িয়া থানা ধৃতদের বিরুদ্ধে এনডিপিএস অ্যাক্টে অভিযোগ দায়ের করেছে।
উল্লেখ্য, এত বিপুল পরিমাণে হেরোইন উদ্ধার হওয়ায় স্বভাবতই ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে পুরো বাদুড়িয়া জুড়ে। তবে এই ঘটনার সঙ্গে অন্য কোনও বড় পাচার চক্রের যোগ আছে কিনা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।
পঞ্জাব (Punjab) সীমান্ত এলাকায় উদ্ধার মাদক (drugs)। বিএসএফ (BSF) সূত্রে খবর, একটি গমের ক্ষেত থেকে এক কিলোগ্রাম ওজনের হেরোইন (Heroin) পাওয়া গিয়েছে। রবিবার, পঞ্জাবের ফিরোজপুর জেলার কিলচে গ্রামে এই ঘটনাটি ঘটেছে।
বিএসএফ সূত্রে দাবি, প্রতিদিনের মতো সীমান্ত বরাবর টহল দিচ্ছিলেন বিএসএফ জওয়ানরা। সীমান্ত এলাকায় টহল দিতে গিয়ে হঠাৎ পঞ্জাব সীমান্তের নিকটবর্তী একটি গমের ক্ষেতের ভিতর মোজায় মোড়ানো প্যাকেট লক্ষ করেন তাঁরা। মোজায় মোড়ানো প্যাকেট দেখে তাঁদের সন্দেহ হয়।
সন্দেহ হওয়ায় পর্যবেক্ষণ করে দেখেন যে, ওই মোজার ভিতরে আসলে ভরা রয়েছে মাদক। ওই মোড়ানো মোজার ভিতর থেকে উদ্ধার হয় মাদক ভরা প্যাকেট। ওজন করে দেখা গিয়েছে যে, প্যাকেটের ভিতর এক কিলোগ্রাম ওজনের হেরোইন ছিল। কোথা থেকে কিভাবে এই মাদক এসেছে সে বিষয়ে কোনও তথ্য এখনও পাননি বলে জানান বিএসএফ-এর জওয়ানরা।
খাস কলকাতায় প্রায় দু'কেজির উপরে হেরোইন উদ্ধার। এসটিএফ এবং মুচিপাড়া থানার যৌথ অভিযানে আটক এক ব্যক্তি। আটকের পর ব্যক্তিকে কোলে মার্কেট এলাকায় নিয়ে আসা হয়। জিজ্ঞাসাবাদ করে এত হেরোইনের উৎস কী জানতে চান তদন্তকারীরা। পুলিস সূত্রে খবর, ধৃতর ব্যাগ থেকে দু'কেজির উপরে হেরোইন বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এই ঘটনার তদন্তে মুচিপাড়া থানার পুলিস। প্রাথমিকভাবে অনুমান, ধৃত ব্যক্তি দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং-এর বাসিন্দা। গোপন সূত্রে খবরত পেয়ে এই অভিযান বলে পুলিস সূত্রে খবর।
হেরোইন উদ্ধার ঘিরে কোলে মার্কেটের মতো জনবহুল এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। পুলিস খতিয়ে দেখছে এতগুলো হেরোইন কীভাবে আসল ওই ব্যক্তির কাছে। পাশাপাশি এলাকার প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলে এসটিএফ এবং কলকাতা পুলিস। এত পরিমাণ হেরোইন উদ্ধারে তাজ্জব কোলে মার্কেটের ব্যবসায়ীরা।
ফের মাদক কারবারের (Drug) পর্দাফাঁস। গাড়িতে করে মাদক নিয়ে যেতে গিয়ে পুলিসের জালে ধরা পড়ল দু'জন। শনিবার দিল্লির (Delhi) এই ঘটনায় দু'জনকেই গ্রেফতার (Arrested) করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত দু'জনকে উত্তর দিল্লির রোহিণী এলাকা থেকে দু’কোটি টাকার হেরোইন (Heroin)-সহ উদ্ধার করেছে পুলিস (Police)।
এক পুলিস আধিকারিক জানিয়েছেন, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে তাঁরা অভিযানে নামেন। তদন্তে নেমে মণীশ এবং টিঙ্কু নামে দু'জনকে মাদক-সহ গাড়ি থেকে গ্রেফতার করে পুলিস। ধৃতদের কাছ থেকে প্রায় ১.৩ কেজি হেরোইন উদ্ধার করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে যার মূল্য প্রায় দু’কোটি টাকা।
সূত্রের খবর, ২০১৪ সালে ডাকাতির ঘটনায় পাঁচ বছর জেলে খেটেছিল মণীশ। পূর্ব দিল্লির নন্দনাগরি এলাকার বাসিন্দা মণীশ। ডাকাতি ছাড়াও বিভিন্ন অপরাধমূলক কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিল সে। ২০১৯-এ জেল থেকে মুক্তি পেয়ে জুয়ার কারবারে যুক্ত হয়ে পড়ে। সেই থেকে মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে সে।
সমাজে ক্রমশ ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে হেরোইনের (Heroin) প্রতি আসক্তি (Addiction)। গ্রামীণ এলাকা থেকে শহর, হেরোইনের আসক্তির ফলে ক্রমশ বেড়েই চলেছে চুরি থেকে শুরু করে নানানরকম অসামাজিক কাজকর্ম। বাড়ছে অশান্তি।
বুধবার গবীর রাতে হেরোইনে নেশাগ্রস্ত হয়ে নিজের বাড়িতেই আগুন (Fire) ধরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। মর্মান্তিক এই ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়ায় মুর্শিদাবাদের ধূলিয়ান পুরসভার চার নম্বর ওয়ার্ডে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় সামশেরগঞ্জ থানার পুলিস ও দমকলের (Fire Brigade) একটি ইঞ্জিন। বেশ কিছুক্ষণের প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রনে আসে। যদিও আগুনে কার্যত ভস্মীভূত হয়ে যায় বাড়ির যাবতীয় আসবাবপত্র। জানা গিয়েছে, এদিন রাতে হেরোইনে নেশাগ্রস্ত হয়ে বাড়িতে আসে আব্দুল মহলদার নামে এক ব্যক্তি। আগেই হেরোইন খেয়ে বাড়ির সমস্ত ছেলেমেয়েদের তাড়িয়ে দেয় সে। তারপর হঠাতই নিজের বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেয় ওই ব্যক্তি। তাতেই কার্যত নষ্ট হয়ে যায় বাড়ির যাবতীয় আসবাবপত্র। ক্রমশ সাধারণ মানুষ ও যুব সমাজের মধ্যে হেরোইন আসক্তি বৃদ্ধির ফলে এধরনের ঘটনা ঘটছে বলেই দাবি স্থানীয়দের। অবিলম্বে হেরোইন রোধে পুলিশকে কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ