Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

HelathTips

Banana: একদিনেই কালো হয়ে যাচ্ছে কলা? জেনে নিন দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করার উপায়

কলা (Banana) স্বাস্থ্যের (HealthTips) পক্ষে অত্যন্ত উপকারী। আবার অনেকের এই ফল খুব পছন্দেরও। অনেকেই ব্রেকফাস্টের সময় বা মধ্যাহ্ন ভোজের পর কলা খেতে পছন্দ করেন। শুধু তাই নয়, খিদে পেলেই কলা খেয়ে থাকেন অনেকে। এর জন্য ডজন ডজন পাকা কলা বাড়িতেও রাখেন আপনারা। কিন্তু কিছু দিন যাওয়ার পরই সেই কলাগুলি পচতে শুরু করে ও কালো হয়ে যায়।। তবে আর নয়, এবারে কিছু পদ্ধতি মেনে চলুন, যার ফলে কলা অনেকদিন ধরে ভালো থাকবে। এমনকি কালোও হবে না।

কলা ঝুলিয়ে রাখুন: কলা ঝুলিয়ে রাখলে খুব তাড়াতাড়ি নরম হয়ে যায় না। আসলে কলার কান্ডে ইথিলিন গ্যাস থাকে। যার ফলে কলা পচতে শুরু করে। কিন্তু সমতল জায়গায় কলা রাখলে তা তাড়াতাড়ি পেকে যায় ও পচে যায়। তাই কলা কিনে আনার পরও ঝুলিয়ে রাখা উচিত। এতে ইথিলিন গ্যাস নির্গত হওয়ার প্রক্রিয়া ধীরগতিতে হয় ও পাকেও ধীরে।

ফ্রিজে রাখুন কলা: অনেকেই ভেবে থাকেন যে, কলা ফ্রিজে রাখলে নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু তা পুরোপুরি সত্যি নয়। আসলে কলা ফ্রিজে রাখলে খোসা তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। তাই খোসা ছাড়িয়ে এয়ার টাইট কন্টেইনারে কলা কেটে রেখে দিলে তা অনেকদিনের জন্য ভালো থাকে।

কলার বৃন্ত ঢেকে রাখুন: কলার বৃন্ত ছিঁড়ে রাখা উচিত নয়। সবসময় চেষ্টা করবেন কলার বৃন্ত অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল দিয়ে মুড়ে রাখার। এতে কলায় পচন ধীরগতিতে হবে।

9 months ago
Mushrooms: বয়স ধরে রাখা থেকে ওজন কমানো, সবেতেই ম্যাজিকের মতো কাজ করে মাশরুম!

প্রকৃতি অর্থাৎ গাছপালা থেকে আমরা অনেক খাদ্য উপাদান পেয়ে থাকি। তারই মধ্যে একটি পুষ্টিকর খাদ্য হল মাশরুম (Mushrooms)। অনেকেই হয়তো মাশরুমের নাম শুনলেই নাক সিটকয়, কিন্তু আপনি যদি মাশরুমের গুণাগুণ জানেন, তবে আজ থেকেই মাশরুম খাওয়া শুরু করতে বাধ্য আপনি। বয়স ধরে রাখা শুরু করে শরীরের বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে মাশরুম। 

বার্ধক্য ধীর করতে: মাশরুম অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর। এর মধ্যে বিশেষ হল এরগোথিওনিন, যা বার্ধক্যের লক্ষণ কমাতে এবং ওজন কমাতে সহায়ক। বয়সের ছাপ কমায় শরীর থেকে। বলি রেখাও দূর করে। 

রোগ থেকে রক্ষা করতে: মাশরুমকে বলা হয় পুষ্টির ভাণ্ডার। মাশরুমে প্রোটিন, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, ভিটামিন ডি, কপার, পটাসিয়াম, ফসফরাস, সেলেনিয়াম, ফাইটোকেমিক্যালস এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মতো পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা শরীরকে অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে। 

স্মৃতিশক্তি বাড়াতে: মাশরুমে কোলিন নামক একটি উপাদান রয়েছে। যা স্মৃতিশক্তি বাড়াতে উপকারী। আবার পেশির স্বাস্থ্য বজায় রাখে। 

ইমিউনিটি বাড়াতে: মাশরুম শরীরের ইমিউনিটি বাড়ায়। রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়ে। ফলে সর্দি-কাশি, জ্বর এসব থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। মাশরুমের সেলোনিয়াম ইমিউনিটি বাড়ায়।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে: মাশরুমে সোডিয়ামের পরিমাণ কম, ফলে এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। 

হাড় মজবুত করতে: মাশরুমে ভিটামিন ডি রয়েছে। যা হাড় মজবুত করে। যারা সারাদিন ঘরে বসে কাজ করেন। তাদের জন্য মাশরুম খুব উপকারী। ভিটামিন ডি-এর দারুণ উৎস মাশরুম।

11 months ago
Jamun: ত্বকের সমস্যা-ওজন-রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান? ডায়েটে রাখুন কালোজাম

গ্রীষ্মকাল (Summer) বলতেই আম-কাঁঠাল, তবে এই আম-কাঁঠাল ছাড়াও আরও একটি ফল রয়েছে যা খেতে সুস্বাদু তো বটেই, স্বাস্থ্যকরও। একাধিক গুণাগুণে সমৃদ্ধ সেই ফলটির নাম কালোজাম (Jamun)। বিশেষজ্ঞদের মতে, গ্রীষ্মকালে রোগ প্রতিরোধ করতে কালোজাম খাওয়ার থেকে ভালো কিছু হতে পারে না। ফলে চুটিয়ে জাম খাওয়া শুরু করুন আজ থেকেই। আর্থ্রাইটিস থেকে শুরু করে কার্ডিওভাসকুলার ও হাঁপানির মতো সমস্যার জন্য চিকিৎসকরাও কালো জাম খাওয়ার পরামর্শ দেন। জেনে নিন, জামের আর কী কী পুষ্টিগুণ রয়েছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ফল আসলে পেটের ব্যথা উপশম করতে সাহায্য করে। এছাড়াও হৃদরোগ, হাঁপানি এবং আর্থ্রাইটিসের মতো প্রদাহজনিত রোগের জন্যও ভালো এই ফল। ভিটামিন সি এবং আয়রন সমৃদ্ধ জাম রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রাও বাড়াতে সাহায্য করে। আবার জাম গাছের পাতা এবং এর ছাল মাড়ির সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এছাড়াও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। জামে রয়েছে অ্যাস্ট্রিঞ্জেন্টের মতো বৈশিষ্ট্য যা ত্বকের সমস্যাও দূর করতে সক্ষম। কোষ্ঠকাঠিন্যের ক্ষেত্রেও উপকারী এই ফল। তবে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এই ফল পটাশিয়াম সমৃদ্ধ, ফলে কিডনির রোগীদের জন্য এই ফল একেবারেই উপযুক্ত নয়।

11 months ago


Pet: একই বিছানায় পোষ্যদের নিয়ে ঘুমোচ্ছেন? নিজেদের ক্ষতি ডেকে আনছেন না তো

বাড়িতে কোনও পোষ্য (Pet) নিয়ে আসার পর তারাও বাড়ির সদস্য হয়ে ওঠে। কেউ আবার পোষ্যদের সন্তান, কেউ ভাই, কেই আবার বন্ধু মনে করেন। ফলে এই আদুরে পোষ্যদের কোলছাড়া কেউই করতে চান না। এমনকি রাতেও শুতে যাওয়ার সময় পোষ্যদের কাছে নিয়েই ঘুমোয় অনেকেই। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এর ফলে আপনাদের শরীরে দেখা দিতে পারে বিভিন্ন মারণ ব্যাধি। পোষ্যদের শরীরে কোনও রকমের পোকা বা ভাইরাস থাকলে তা আপনার শরীরে প্রবেশ করতে পারে। তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, রাতে শুতে যাওয়ার সময় আপনাদের সঙ্গে একই বিছানায় পোষ্যদের না রাখাই ভালো। পোষ্যদের জন্য যে যে রোগ (Disease) দেখা দিতে পারে,সেগুলো হল-

প্লেগ- অত্যন্ত ছোঁয়াচে এই রোগ প্রাণীদের থেকে মানুষের থেকে ছড়িয়ে পড়ে। প্লেগকে মধ্য যুগে বলা হত ব্ল্যাক ডেথ। এই রোগ মূলত ছড়ায় ইঁদুর, কাঠবেড়ালি জাতীয় প্রাণী থেকে। তবে বিড়াল, কুকুর এদের লোমেও আক্রান্ত মাছি থাকে, যার ফলে আপনার মধ্যে এই রোগ দেখা দিতে পারে।

পরজীবী বাহিত রোগ- প্রধানত পরজীবীর দ্বারা সংক্রামিত কোনও কুকুরের মলের সংস্পর্শে এলে মানুষের শরীরে রোগটি হয়। এর ফলে লিভার ও অন্য অঙ্গে সিস্ট হতে পারে।

ব্যাকটেরিয়া বাহিত রোগ- পোষ্যরা বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস নিয়ে আসে। যা পরে মানুষের শরীরে গিয়ে জুনোটিক ইনফেকশন দেখা দেয়।

মেনিনজাইটিস- পোষ্যরা এমন অনেক ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া নিয়ে আসে, যার ফলে মানুষের মেনিনজাইটিস ধরনের রোগ হতে পারে। এমনকি এই রোগে মানুষের মৃত্যু হতে পারে।

12 months ago
Milk: দুধের সঙ্গে ভুলেও খাবেন না এই খাবারগুলো! নয়তো শরীরে দেখা যাবে নানা সমস্যা

দুধ (Milk) খেলে কী কী উপকারিতা পাওয়া যায়, তা প্রায়ই সবারই জানা। দুধের মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ও ফসফরাসের মতো শরীরের প্রয়োজনীয় কিছু খনিজ পদার্থ।‌ নিয়মিত দুধ খেলে হাড় শক্ত হয়। এছাড়াও এর আরও অনেক উপকারিতা রয়েছে। তবে জানেন কি কিছু খাবার আছে, যেগুলো দুধের সঙ্গে খেলে শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। কখনও কখনও খাবারগুলো হজমের ক্ষেত্রে অসুবিধা সৃষ্টি করে। ফলে এই খাবারগুলো দুধের সঙ্গে বা দুধ খাওয়ার পর এড়িয়ে চলাই ভালো (Health Tips)।

কলা- শুনতে অবাক লাগলেও এটিই সত্যি যে, দুধের সঙ্গে বা দুধ খাওয়ার পর কলা খেলে তা শরীরের ক্ষতি করতে পারে। ব্লটিং জাতীয় সমস্যাও হয়ে থাকে এতে। হজমেও অনেক বেশি সময় লাগে।

টক জাতীয় ফল- দুধ ও টকজাতীয় ফল কখনোই একসঙ্গে খাওয়া উচিত নয়। এতে খাবারগুলোর পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়াও এই দুই খাবার একসঙ্গে বা পরপর খেলে শরীরের মারাত্মক ক্ষতি করে।

আমিষ খাবার- আমিষ খাবার অর্থাৎ মাছ ও মাংসের সঙ্গে দুধ একেবারেই খাওয়া উচিত নয়। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, মাছ-মাংস এবং দুধ-এর যা রাসায়নিক যৌগ রয়েছে তা বিক্রিয়া করে শরীরে নানা ধরনের সমস্যা তৈরি করে।

মুলো- মুলো বা মুলো দিয়ে তৈরি কোনও খাবার খাওয়ার পর দুধ খাওয়া উচিত নয়। এতে হজমের সমস্যা হয়।

তরমুজ- তরমুজ ও দুধও একসঙ্গে যায় না। কারণ এই দুই খাবারে দুই ধরনের উপাদান থাকে। ফলে একসঙ্গে দুধ ও তরমুজ খেলে তা হজমে সমস্যা তৈরি করে।

12 months ago