Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

Fraud

Cyber: কেওয়আইসি আপডেটের ফাঁদে পা দিয়ে প্রায় ৫ লক্ষ টাকা খোয়ালেন অভিনেতা অনু কাপুর

সম্প্রতি ইলেকট্রিক বিল বকেয়া সংক্রান্ত প্রতারণা চক্রে পা দিয়ে টাকা খুইয়েছেন অভিনেতা শান্তিলাল মুখোপাধ্যায়। এবার একইভাবে প্রায় ৫ লক্ষ টাকা খোয়ালেন বলিউড অভিনেতা অনু কাপুর। ব্যাঙ্কের কাজে ওটিপি বা ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড শেয়ার করে ৪ লক্ষ ৩৬ হাজার টাকা খুইয়েছেন তিনি। তবে পুলিসি তৎপরতায় টাকার বেশিরভাগ অংশ ফেরত পেয়েছেন তিনি।

পুলিস সূত্রে খবর, অনলাইনে এক বেসরকারি ব্যাঙ্কের কেওয়াইসি আপডেট করতে গিয়ে প্রতারিত অনু কাপুর। তাঁর অভিযোগ, প্রথমে ওই বেসরকারি ব্যাঙ্কের কর্মচারী হিসাবে পরিচয় দিয়ে এক ব্যক্তি তাঁকে ফোন করেন। অভিনেতার কেওয়াইসি ফর্মটি আপ়ডেট করা প্রয়োজন। সেই ফাঁদে পা দিয়ে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের বিস্তারিত তথ্য ওই অচেনা ব্যক্তিকে জানিয়ে দেন তিনি। এরপর তাঁর নথিভুক্ত মোবাইল নম্বরে ওটিপি এলে তা-ও ফোনে জানিয়ে দেন অভিনেতা। তাতেই কার্যসিদ্ধি।

পুলিস জানিয়েছে, অভিনেতা ফোন রেখে দেওয়ার কিছুক্ষণ পরেই তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে পরপর দু’টি অন্য অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো হয়। যা জানতেই পারেননি অনু। মোট ৪ লক্ষ ৩৬ হাজার টাকা তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে তুলে নেওয়া হয়।

2 years ago
Jacqueline: 'মনের মানুষ সুকেশকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন জ্যাকলিন', অর্থ তছরূপ তদন্তে চাঞ্চল্য

২০০ কোটি টাকার অর্থ তছরূপ (Money laundering) মামলায় মূল অভিযুক্ত সুকেশ চন্দ্রশেখরে মন মজেছিল অভিনেত্রী জ্যাকলিনের (Jacqueline Fernandez)। তাঁর 'ড্রিম বয়' ছিলেন ইডির হাতে ধৃত অভিযুক্ত। এমনকি, সুকেশ চন্দ্রশেখর (Sukesh Chandrasekhar) বিয়েও করতেও চেয়েছিলেন জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ। এই অর্থ তছরূপ মামলার তদন্তে নেমে এই বিস্ফোরক তথ্য পেয়েছেন তদন্তকারীরা। ইতিমধ্যে জ্যাকলিন-সহ বলিউডের অপর এক লাস্যময়ী নোরা ফাতেহিকে (Nora Fatehi) জিজ্ঞাসাবাদ করেছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। তদন্তকারী সংস্থার সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটে নাম রয়েছে জ্যাকলিনের।

ইডি সূত্রে খবর, এই তছরূপ মামলার সবটাই জানতেন এই বলিউড অভিনেত্রী। এদিকে, দিল্লি পুলিশের আর্থিক দমন শাখার স্পেশাল কমিশনার রবীন্দ্র যাদব জানান, প্রচুর ধনদৌলত থাকায় বলিউডের অভিনেত্রীদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করতেন সুকেশ। এই ফাঁদে জড়িয়ে পড়েন জ্যাকলিনও। সুকেশের কথায় নায়িকা এতটাই প্রভাবিত হন যে, তাঁকে বিশ্বাসও করতে শুরু করেন। এমনকি তাঁকে বিয়ে কথাও ভাবেন।

রবীন্দ্রের কথায়, 'জ্যাকলিন আরও বিপাকে পড়েন, কারণ সুকেশের অপরাধের কথা জেনেও তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেননি।' তবে বুদ্ধিমত্তার জেরে বেঁচে গিয়েছেন বলিপাড়ার আরও এক অভিনেত্রী নোরা ফতেহি। রহস্যের গন্ধ পাওয়া মাত্রই সুকেশের সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করেন তিনি। সুকেশের সঙ্গে নোরার কখনও সামনাসামনি দেখাও হয়নি বলে জানান তদন্তকারীরা। সূত্রের খবর, শুধু হোয়াটসঅ্যাপে দু'বার সুকেশের ঙ্গে কথা হয়েছিল নোরার।

2 years ago
Fraud: মোবাইল টাওয়ার বসানোর নামে ২০ লক্ষের বেশি প্রতারণা, সাইবার সেলের তৎপরতায় গ্রেফতার ৭

মোবাইল টাওয়ার (Mobile tower) বসানোর নামে প্রতারণার (fraud) অভিযোগে চাঞ্চল্য শহর কলকাতায়। জানা যায়, কুড়ি লক্ষ টাকার বেশি প্রতারণার অভিযোগে একবালপুর থানায় (police station) অভিযোগ দায়ের হয়। অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নামে একবালপুর থানার পুলিস (police)। সাইবার সেল পোর্ট ডিভিশনের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে এবং গোপন সূত্রে খবর পেয়ে, একটি বেআইনি কলসেন্টারের হদিশ পান তদন্তকারীরা। গ্রেফতার করা হয় ৭ জনকে। ধৃতদের আলিপুর আদালতে (court) তোলা হয়েছিল মঙ্গলবার।

জানা যায়, সল্টলেক এলাকায় অভিযান চালিয়ে একটি কল সেন্টার থেকে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে পুলিস। তাদের মধ্যে একজন কল সেন্টারের মালিক, বাকিরা ম্যানেজার টিম লিডার সহ মোট ৭ জন গ্রেফতার। উদ্ধার হয় প্রচুর এন্ড্রয়েড মোবাইল এবং কিপ্যাড ফোন। এছাড়াও প্রচুর সিম কার্ড, এটিএম কার্ড ও ল্যাপটপ।

2 years ago


Chachal: চাকরি দেওয়ার নামে ১৮ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ, কাঠগড়ায় এবার মালদহের এক সরকারি আইনজীবী

এবার চাকরি (job) দেওয়ার নামে টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠল চাঁচল (Chachal) মহকুমা আদালতের এক সরকারি আইনজীবীর (lawyer) বিরুদ্ধে। এমনকি ১৮ লক্ষ টাকা নিয়ে ভুয়ো নিয়োগপত্রও দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। অভিযোগ পেয়েই প্রতারণার মামলা করেছে পুলিস (police)। শুরু হয়েছে তদন্ত, ঘটনায় চাঞ্চল্য মালদহের চাঁচলে।

পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, চাঁচল মহকুমা আদালতের এক সরকারি আইনজীবী মোতাসির আলম চাকরি দেওয়ার নামে ১৮ লক্ষ টাকা নিয়েছেন। এমনই অভিযোগ করেন চাঁচলেরই শীতলপুর এলাকার বাসিন্দা আসিরুদ্দিন। সরকারি আইনজীবি মোতাসিরকে তিন দফায় নগদ ১৮ লক্ষ টাকা দিয়েছেন বলে তাঁর অভিযোগ। আরও অভিযোগ, চাঁচল আদালতে তাঁর পরিবারের তিনজন সদস্যকে চাকরি দেবেন বলে ওই টাকা দিয়েছিলেন। সরকারি আইনজীবী হওয়ায় আদালতে তাঁর চাকরি দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে, এমন ভাবনা থেকেই সরকারি আইনজীবীর ফাঁদে পা দেন তিনি।

সম্প্রতি মোতাসির ভুয়ো সিল, সই করা তিনটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটারও তাঁদের হাতে দিয়েছেন। কিন্তু ওই অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটারগুলি দেখে তাঁর সন্দেহ হয়। আদালতে গিয়ে নিয়োগপত্রগুলির সত্যতা যাচাই করেন। তখন তিনি জানতে পারেন নিয়োগপত্রগুলি ভুয়ো।

এরপর সরকারি আইনজীবী মোতাসির আলমকে ফোন করেন, তাঁর বাড়িতেও যান। কিন্তু তিনি বাড়িতে অভিযুক্তকে দেখতে না পেয়ে পুলিসের দ্বারস্থ হন। অভিযোগ পেয়েই নির্দিষ্ট ধারায় মামলা শুরু হয়েছে বলে পুলিস জানিয়েছে। চাকরি দেওয়ার নামে সরকারি আইনজীবীর বিরুদ্ধে টাকা নেওয়ার বিষয়টি সামনে আসতেই ক্ষুব্ধ আদালতের আইনজীবীদের অনেকেই।

এই নিয়ে চাঁচোল আদালতের বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি গোলাম মোস্তফা কামাল জানান, বিষয়টি তাঁদের নজরে এসেছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কী করে মোতাসির আলমের মতো ব্যক্তি সরকারি আইনজীবী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন, তাও জানা নেই।

বিষয়টি নিয়ে অভিযুক্ত সরকারি আইনজীবী মোতাসির আলমের প্রতিক্রিয়া জানতে গেলে তিনি ও তাঁর দলবল সংবাদমাধ্যমের কর্মীর উপর চড়াও হন। অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন।

2 years ago
Barasat: চাকরি দেওয়ার নামে টাকা আত্মসাৎ, কাঠগড়ায় তৃণমূল নেতা

ফের অস্বস্তিতে শাসক দল। এবার সিভিক ভেন্টিয়ারের চাকরি (job) পাইয়ে দেওয়ার নামে টাকা আত্মসাদ করার অভিযোগ তৃণমূল কংগ্রেসের অঞ্চল সভাপতির বিরুদ্ধে। জানাজানি হতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনাটি বারাসাত (Barasat) ব্লক ২ এর ফলতি বেলিয়াঘাটা অঞ্চলের।

এই এলাকার অঞ্চল সভাপতির বিরুদ্ধে দুর্নীতির পোস্টারে (poster) চাঞ্চল্য শাসনের ফলতিতে। জানা যায়, ফলতি বেলিয়াঘাটা অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় অঞ্চল সভাপতির বিরুদ্ধে কোথাও সিভিক ভলেন্টিয়ারের চাকরি দেওয়ার নাম করে টাকা নেওয়ার অভিযোগ, আবার কোথাও দলের পথ পাইয়ে দেওয়ার নাম করে টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এছাড়াও রয়েছে সাধারণ মানুষকে বিচার পাইয়ে দেওয়ার আশা দিয়ে শাসন থানার পুলিসকে সামনে রেখে দলীয় কার্যালয়ে বসে মোটা অঙ্কের টাকা আত্মস্বাতের অভিযোগ। এরকম একাধিক পোস্টারে সোমবার চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে শাসনের ফলতি বেলিয়াঘাটা অঞ্চলে। প্রতিটি পোস্টারে নিচে লেখা রয়েছে অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেস ও তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী।

স্বাভাবিকভাবে ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। তবে এই ঘটনা নিয়ে অঞ্চল সভাপতি মেহেদী হাসানের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও তিনি মুখ খুলতে চাননি সংবাদ মাধ্যমের কর্মী দেখে বেশ কিছুটা বিরক্ত হন তিনি। তবে এ বিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেসকে একযোগে আক্রমণ করেছে বাম ও বিজেপি। যদিও এই বিষয়ে বারাসাত ব্লক ২ এর  তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি শম্ভু ঘোষ বলেন, তাঁর কাছে কোনও অভিযোগ না আসলেও পোস্টারের বিষয় সম্পর্কে তিনি অবগত। কে বা কারা এই পোস্টটা দিল সে বিষয়ে জানা নেই। ইতিমধ্যেই কে বা কারা দিল সে বিষয়ে জানতে চেয়ে প্রশাসনকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। পাশাপাশি যে অভিযোগ উঠে এসেছে তা যদি সত্যি হয়, তাহলে অঞ্চল সভাপতির বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে সেই বিষয়ে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। 

2 years ago


Fraud: চিকিত্সক বাবা ও ছেলে মিলে চাকরি দেওয়ার নামে আধ কোটির প্রতারণা

রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর গ্রেফতারির পরই একাধিক জায়গায় দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। প্রতারিতরা প্রতারকদের বাড়ি গিয়েও চড়াও হয়েছে, কিন্তু ফল কিছুই হয়নি। যে টাকা গিয়েছে তা আর ফেরত পাওয়া যায়নি। তবে অভিযুক্তরা গ্রেফতার হয়েছেন বেশ কিছু জায়গায়, আবার অনেকেই পলাতক। সেই তালিকায় এবার নাম জুড়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগণার সোনারপুর (Sonarpur) থানা এলাকা। বুধবার ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদের পর প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার (arrest) করা হয় একই সঙ্গে বাবা ও ছেলেকে।

পুলিস (police) সূত্রে খবর, সরকারি চাকরি দেওয়ার নামে প্রায় ১৫৬ জনের কাছ থেকে ৫০ লক্ষ টাকার মতো এই দুই অভিযুক্ত নিয়েছিল, এমনটাই অভিযোগ করেছিলেন এক ব্যক্তি। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই তদন্তে নামে পুলিস। এরপর মঙ্লবারই এই ঘটনায় আটক করা হয়েছিল পেশায় চিকিৎসক উত্তম মুখোপাধ্যায় ও তার ছেলে অর্ণব মুখোপাধ্যায়কে। সেদিন তাদের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে নগদ ২২ হাজার টাকা বাজেয়াপ্ত করে পুলিস। পাশাপাশি অশোকস্তম্ভ দেওয়া প্রচুর সরকারি নথি উদ্ধার হয়েছে। এরমধ্যে চাকরির নিয়োগপত্রও রয়েছে। যদিও সেগুলি নকল নাকি আসল, তা খতিয়ে দেখছে পুলিস। তবে ধৃতরা তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ স্বীকার করে নিয়েছে।

তবে ধৃত অভিযুক্তদের সঙ্গে আর কারও যোগাযোগ আছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে।


2 years ago
Fraud: মধ্যযুগীয় বর্বরতা! গলায় জুতো ও ঘুঁটের মালা পরানো হল যুবককে

বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক ও চাকরির নামে প্রতারণা করার অভিযোগে এক যুবককে বিদ্যুতের খুঁটিতে বেঁধে মার স্থানীয় ও প্রতারিতের সদস্যদের। আর সেই মূহুর্তের ভিডিওই ভাইরাল (viral video)। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, প্রথমে জুতো দিয়ে মারা হচ্ছে অভিযুক্তকে। এরপর কামিয়ে দেওয়া হয় মাথার চুলও। তবে এখানেই শেষ নয়, এমনকি গলায় জুতো ও ঘুটের মালাও পর্যন্ত পরিয়ে দেওয়া হয়। এমনই বর্বরতার সাক্ষী থাকল বর্ধমানের (Burdwan) আউশগ্রামের পুবার গ্রাম। যদিও ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি সিএন পোর্টাল।

স্থানীয় ও পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত পেশায় কোয়াক ডাক্তার (doctor) সৌকত হেসেন (রাজু) পুবার গ্রামেরই বাসিন্দা। গ্রামের এক গৃহবধূর সঙ্গে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের সন্দেহে তাঁকে একটি বিদ্যুতের খুটিতে বেঁধে জুতো দিয়ে মারতে দেখা যায় সোশাল মিডিয়াতে (social media) ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে। এমনকি একজন ব্যক্তিকে দেখা যায় রেজার দিয়ে মাথার চুল কামিয়ে দিতেও।

পাশাপাশি যুবককে ঘুঁটে ও জুতোর মালা পর্যন্ত পরিয়ে দেয় ওই গৃহবধূর স্বামী। ঘটনার খবর পেয়ে তড়িঘড়ি আউশগ্রাম থানার পুলিস (police station) ঘটনাস্থলে পৌঁছে ওই যুবককে উদ্ধার করে। ঘটনার তদন্তে পুলিস (police)।

2 years ago