প্রেমের সম্পর্কের কথা জানতে পেরে বাবার হাতে খুন (Murder) এক তরুণী। গলা টিপে খুনের অভিযোগে গ্রেফতার (Arrest) ওই তরুণীর বাবা। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতার নাম কাজল, বয়স ২০ বছর। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) মহুয়াদিহ থানায়। পুলিস সূত্রে খবর, গ্রামের এক যুবকের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল কাজলের। তাঁর বাবা নওশাদকে কেউ এই সম্পর্কের কথা জানিয়েছিলেন। নওশাদ মেয়ের এই সম্পর্কের কথা মেনে নিতে না পেরে ভেঙে পড়েন।
অভিযোগ, তারপরেই মেয়েকে খুন করেন তিনি। পুলিস জানিয়েছে, খুন করার পর দেহটি বস্তায় ভরে নদীতে ফেলে দেন নওশাদ। এমনকি তাঁর পরিবারের সদস্যদের জেরায় জানা গিয়েছে, খুনের আগে তাঁদের অন্যত্র পাঠিয়ে দিয়েছিলেন নওশাদ। প্রায় অনেকদিন ধরেই নিখোঁজ ছিলো কাজল। তল্লাশি চালিয়ে অনেক খোজাখুঁজির পর ২ এপ্রিল ছোটি গন্ডক নদী থেকে উদ্ধার হয়েছে তরুণীর দেহ। দেহ ময়নাতদন্তে পাঠানোর পর জানা গিয়েছে ওই তরুণী সন্তানসম্ভবা ছিলেন।
নওশাদ পরে তাঁর মেয়ের নিখোঁজ হওয়ার গল্প বানান। এমনকি পুলিসের তল্লাশি অভিযানেও যোগ দেন তিনি।
বাবার (Father) কাছে তাঁর মেয়ে (Daughter) সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। মেয়ের জন্য বাবা নিজের প্রাণ দিতেও দ্বিতীয়বার ভাবেন না। আর তা আরেকবার প্রমাণ করে দিল সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) ভাইরাল (Viral) হওয়া একটি খবর। দু’বছরের শিশুকন্যাকে বিষধর সাপের ছোবল থেকে বাঁচাতে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা। সাপের ছোবল গিয়ে লেগেছে তাঁর হাতে। যদিও ছোবল তেমন জোরদার ছিল না। তাই অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পেলেন বাবা।
ঘটনাটি ঘটেছে অস্ট্রেলিয়ায়। বর্তমানে বাবা মেয়ের এই কাহিনি ঘুরপাক খাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন পেজে। সকলেই মেয়ের প্রতি বাবার ভালোবাসার প্রশংসা করেছেন। নেটপাটায় বেশ চর্চায় রয়েছে ঘটনাটি। সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতেই জানা গিয়েছে, অ্যাডিলেডের বাসিন্দা জেক কুম্বে ঘটনার দিন সপরিবার ঘুরতে বেরিয়েছিলেন। বাড়ি ফেরার পর গ্যারাজের দরজা খোলা আছে দেখে তাঁর সন্দেহ হয়। গিয়ে দেখেন, এক বিষাক্ত ইস্টার্ন ব্রাউন সাপ ফণা তুলে বসে। তার ঠিক মুখোমুখি জেকের ২ বছরের শিশুকন্যা অ্যালবা।
এদিক-ওদিক কিছু না ভেবে মেয়েকা বাঁচাতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। তখনই সাপটি ছোবল মারতে যাচ্ছিল মেয়েকে। সেই ছোবল তাঁর হাতে লাগে। এক রাত হাসপাতালে ছিলেন। তবে বর্তমানে তিনি সুস্থ রয়েছেন।