ভারতীয় সময় সাড়ে ন'টা থেকে সাড়ে ১১ টার মধ্যে বরিশালের কাছে তিনকোনা ও সন্দীপ আইল্যান্ডের মাঝে ল্যান্ডফল হয়েছে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং। ল্যান্ডফল হওয়ার পর শক্তি হারিয়েছে সিত্রাং। সিত্রাংয়ের প্রভাব যেটুকু যা পড়ার তা বাংলাদেশেই (Bangladesh) পড়েছে। আছড়ে পরার পরে উত্তর থেকে উত্তর পূর্ব দিকে দ্রুতগতিতে এগিয়েছে সিত্রাং (Sitrang)। সাইক্লোন (Cyclone) থেকে শক্তি কমে গভীর নিম্নচাপে (Weather) পরিণত হয়েছে।
উত্তর পূর্ব দিকে সরে গিয়ে আরও দুর্বল হবে এই নিম্নচাপ। দক্ষিণবঙ্গে এর আর কোনও প্রভাব থাকছে না বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। আজ, মঙ্গলবার থেকেই শুষ্ক আবহাওয়া থাকবে বাংলায়। বৃষ্টিপাত হলেও হালকা বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভবনা। তবে সমুদ্র উত্তাল থাকবে বলে জানা গিয়েছে।
আজ, মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। দুপুরের পর থেকে সমুদ্রেও কমে যাবে। দেশের উত্তর-পূর্ব অংশের রাজ্যগুলিতে এর খানিকটা প্রভাব পড়বে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভবনা।
সিত্রাং (Cyclone Sitrang) আশঙ্কায় উৎসবপ্রিয় বাঙালিকে ঘরে থাকতেই পরামর্শ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী (CM Mamata)। সোমবার বাড়ির পুজোর (Kali Puja 2022) প্রস্তুতির ফাঁকেই সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তখন তিনি ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভাব্য গতিপথ, ল্যান্ডফল, গতিবেগ এবং বাংলায় তার প্রভাব কতটা? এসব নিয়ে বিস্তারিত বলেন। কালীঘাটে নিজের বাড়িতে দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'বাংলাদেশের বরিশালে ল্যান্ডফল হবে রাত ১২টা নাগাদ। বাংলায় হালকা-মাঝারি ঝড়ো হাওয়ার সঙ্গে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা। মঙ্গলবার পর্যন্ত বাংলায় দুর্যোগের সম্ভাবনা আছে। আমরা যাঁদের উদ্ধার করেছি, তাঁরা যেন কোনওভাবেই সরকারি ত্রাণ শিবির না ছাড়েন। প্রশাসনের সঙ্গে সহযোগিতা করুন। আর উৎসব করুন , পুজো করুন সঙ্গে খুব দরকার না পড়লে বাড়ির বাইরে বেরোবেন না।'
এদিন মুখ্যমন্ত্রী নিজের হাতে মায়ের ভোগ রান্না করেন। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, ক্রমেই উপকূলের দিকে এগোচ্ছে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং। এদিন সন্ধ্যার পর গভীর ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে সিত্রাং। মঙ্গলবার ভোর রাতে দুই ২৪ পরগনাকে ছুঁয়ে বরিশালে আছড়ে পড়বে এই ঘূর্ণিঝড়। আবহাওয়া দফতর সূত্রে এমনটাই খবর। পাশাপাশি কলকাতা পুরসভার তরফেও খোলা হয়েছে সিত্রাং কন্ট্রোল রুম।
সিত্রাং (Cyclone Sitrang) প্রভাবে ঝড়ের সঙ্গে এবার বৃষ্টির সতর্কবার্তা জারি। কালীপুজোর (kali Puja 2022) সন্ধ্যাতেই কলকাতা এবং তার সংলগ্ন জেলাগুলিতে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হবে বলে জানালো মৌসম ভবন (Weather Office)। এদিকে, সোমবার দুপুরের মধ্যে উপকূলের থেকে প্রায় ৩০০ কিমি দূরে অবস্থান করছে এই ঘূর্ণিঝড়। সাগরদ্বীপ এবং বরিশালের মাঝে ল্যান্ডফল করবে এই ঘূর্ণিঝড়। পাশাপাশি সোমবার সকাল থেকে রাজ্যের দক্ষিণের জেলাগুলিতে থমথমে আকাশ। ভোর থেকে ঝিরঝিরে কিংবা মাঝারি বৃষ্টি রাজ্যের উপকূলবর্তী জেলা এবং গাঙ্গেয় বঙ্গে। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস বলছে, এই ঝিরঝিরে বৃষ্টি কিছুই না। বেলা গড়ালে সিত্রাংয়ের প্রভাবে আরও বাড়তে পারে বৃষ্টি।
সোমবার সকাল থেকে রাজ্যের দক্ষিণের জেলাগুলিতে থমথমে ছিল আকাশ। ভোর থেকে নাগাড়ে বৃষ্টিও শুরু হয়েছিল বেশ কিছু এলাকায়। তবে হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস বলছে, এই ঝিরঝিরে বৃষ্টি কিছুই না। বেলা গড়ালে সিত্রাংয়ের প্রভাবে আরও বাড়তে পারে বৃষ্টি।
অপরদিকে, সোমবার কালীপুজো তাই রবিবার থেকেই প্রস্তুতি ছিল তুঙ্গে। কিন্তু ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে ঝোড়ো হাওয়া বয়েছে। সোমবার সকালে আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, কলকাতা-সহ দক্ষিণের ৭ জেলায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টিও হতে পারে। তাই কালীপুজো এবং মঙ্গলবার দীপাবলি, এই দুটো দিন বৃষ্টি মাটি করতে পারে উৎসবের আমেজ।
সোমবার সকাল থেকেই মেঘলা আকাশ, সঙ্গেই দু এক পশলা বৃষ্টি (rain)। তবে আপাতত ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই বলেই পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে। আবহাওয়া দফতর (Meteorological Department) সূত্রে জানানো হয়েছে, ঘূর্ণিঝড় সুন্দরবন ছুঁয়ে গেলেও রাজ্যে বড় কোনও প্রভাবের সম্ভাবনা নেই। ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone) অভিমুখ বাংলাদেশে (Bangladesh) এবং তা আছড়ে পড়বে বরিশালের কাছে। তবে এবঙ্গে কিছুটা প্রভাব পড়বে উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায়। সঙ্গেই ভরা কোটালের কারণে বাড়তি নজরজারির কথা জানিয়ে সতর্কবার্তা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর।
আবহাওয়া দফতরের তরফে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ২৪ অক্টোবর সোমবার সকালের মধ্যে উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদহ জেলার কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া মূলত শুকনো থাকবে। পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা অর্থাৎ ২৫ অক্টোবর মঙ্গলবার সকালের মধ্যে উত্তরবঙ্গের সবকটি জেলাতেই হাল্কা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া শুকনো থাকবে। আপাতত দিন ও রাতের তাপমাত্রার সেরকম পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই।
অন্যদিকে দক্ষিণবঙ্গের ক্ষেত্রে জানানো হয়েছে, ২৫ অক্টোবর মঙ্গলবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। ২৪ অক্টোবর, সোমবার সকালের মধ্যে দুই ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, হাওড়ায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হতে পারে। এর মধ্যে উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনার উপকূল এলাকায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা অর্থাৎ ২৫ অক্টোবর মঙ্গলবার সকালের মধ্যে রাজ্যের সবকটি জেলারই কোথাও না কোথাও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। মঙ্গলবার বিকেল থেকে পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।
এদিকে, কলকাতা ও তার আশপাশের এলাকার আকাশ মূলত মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বোচ্চ ও সর্মনিম্ন তাপমাত্রা ৩১ ও ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। এদিন কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি বেশি। আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৮১ শতাংশ।
কালীপুজোর মরশুমে ফের বাংলায় হানা দিতে চলেছে ঘূর্ণিঝড়। ঘূর্ণিঝড় "সিতরাং" (Sitrang) ধেয়ে আসবে বঙ্গোপসাগরে, এমনই জানিয়েছিল আবহাওয়া দফতর (Meteorological Department)। পাশাপাশি জানানো হয়েছে, শনিবার থেকেই শক্তি বাড়াতে শুরু করবে এই ঘূর্ণাবর্ত। ইতিমধ্যেই সতর্কতা জারি করে দেওয়া হয়েছে সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায়। হাওয়া দফতর থেকে জানানো হয়েছে, শনিবার তৈরি হবে নিম্নচাপ (low pressure)। রবিবার তা শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে (Cyclone) পরিণত হবে। এরপরের দিন অর্থাৎ সোমবার ঘূর্ণিঝড় সিতরাং-এ পরিণত হয়ে ধেয়ে আসবে উপকূলের দিকে। মূলত, ঘূর্ণিঝড়টি পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূলের দিকে এগিয়ে আসবে বলে প্রাথমিকভাবে জানানো হয়েছে। তবে তা খানিক বাঁক নিয়ে বাংলাদেশ উপকূলে আছড়ে পড়বে বলেও সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে, বাংলাদেশ সংলগ্ন সুন্দরবন অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব পড়বে। ফলে সোমবার বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হবে। মঙ্গলবার থেকে সেই বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে। তবে বঙ্গোপসাগর উত্তাল থাকবে সোমবার থেকেই। তাই মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। সোমবার ও মঙ্গলবার সুন্দরবন ফেরির সমস্ত ব্যবস্থা বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে হাওয়া অফিস থেকে। আরও জানানো হয়েছে, আমফান ও ইয়াসের মতো সিতরাং-ও ভয়ঙ্কর হতে পারে, এমনই আশঙ্কাও ছিল। অন্যদিকে, শুক্রবার সমস্ত দফতরের আধিকারিকদের নিয়ে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় বৈঠক করেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। উপকূলবর্তী জেলাগুলির ডিএম ও এসপিরাও সেই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণবঙ্গের আরও কিছু জেলার ডিএম ও এসপিরা।
নবান্নে বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, ২০ টি এসডিআরএফ, ১৫ টি এনডিআরএফ দলকে দুর্যোগ মোকাবিলায় তৈরি রাখতে। পশ্চিমবঙ্গের উপকূলে কোনও প্রভাব পড়লে ৩৫ টি দল থাকবে উদ্ধার কাজে।
ইতিমধ্যেই আবহাওয়া অফিস (Meteorological Office) সূত্রে জানানো হয়েছে, কালীপুজোয় (kali puja) উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে ঘূর্ণিঝড় (Cyclone) "সিতরাং"। মূলত, বাংলাদেশ (Bangladesh) এবং পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) উপকূলের দিকেই এগোচ্ছে এই ঘূর্ণিঝড়। এরইমধ্যে বিশেষ সতর্কতা জারি করা হয়েছে সুন্দরবন উপকূলে। এছাড়াও, নামখানা, সাগরদ্বীপে তাণ্ডব চালাতে পারে ঘূর্ণিঝড় "সিতরাং", এমনটাও জানানো হয়েছে। এর জন্যই মাইকে করে সুন্দরবনের উপকূলবর্তী এলাকায় সতর্কবার্তা প্রচার করা হচ্ছে। মৎস্যজীবীদেরও জানানো হয়েছে। কালীপুজোর আগে সমুদ্রে যেতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
হাওয়া দফতর সূত্রে খবর, এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ২৪ অক্টোবর সোমবার এবং ২৫ অক্টোবর মঙ্গলবার নাগাদ দক্ষিণবঙ্গের প্রতিটি জেলাতে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এর মধ্যে দুই ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কোনও কোনও জায়গায় ভারী বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই এই সমস্ত জেলাগুলিতে আপাতত হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এদিকে, এই আবহাওয়ার প্রভাব উত্তরবঙ্গের উপরে পড়ার আপাতত কোনও সম্ভাবনা নেই।
অন্যদিকে, আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন ২৪ অক্টোবর উত্তর বঙ্গোপসাগরে ঝোড়ো হাওয়া বইবে। যার বেগ হতে পারে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৭০ কিমি। এর পরবর্তী দিন অর্থাৎ ২৫ অক্টোবর ঘূর্ণিঝড়ের বেগ আরও বাড়বে। যা পৌঁছতে পারে ঘণ্টায় ৭০ থেকে ৮০ কিমিতে।
আজ চতুর্থী। ইতিমধ্যেই পুজোর ভিড় শহরজুড়ে। পরপর দুটি বছর করোনা মহামারির (covid-19) কারণে সাধারণ মানুষ সেভাবে পুজোয় আনন্দ করতে পারেনি। তাই এবছর ভিড়ে ঠাসা হতে পারে শহর থেকে শহরতলির মণ্ডপগুলিতে। তবে বাঁধ সাধতে পারে বৃষ্টি (rain)। হাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, ১ লা অক্টোবর ষষ্ঠীর দিন একটি ঘূর্ণাবর্ত (cyclone) তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে সেটি কোথায় তৈরি হবে, তার কোনদিকে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, তার ওপরেই ভবিষ্যৎ বার্তা নির্ভর করছে।
হাওয়া দফতরের (Meteorological department) তরফে জানানো হয়েছে, ১ লা অক্টোবর পর্যন্ত উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির তেমন কোনও পূর্বভাস নেই। তবে বৃষ্টির আবির্ভাব হতে পারে ২ রা অক্টোবর সপ্তমীতে। এরপর ৩ রা অক্টোবর অষ্টমীতে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী ৪-৫ অক্টোবরেও সেই বৃষ্টি চলবে। তবে এখনও ভারী বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই উত্তরবঙ্গের জন্য।
অন্যদিকে দক্ষিণবঙ্গের ক্ষেত্রে পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, ৩০ সেপ্টেম্বর শুক্রবারের মধ্যে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় বজ্রবিদ্যুতের সম্ভাবনা থাকছে। সঙ্গে হতে পারে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি। দিনের বেলায় অস্বস্তিকর গরমের অনুভূতি হবে। তবে ২ রা অক্টোবর সপ্তমীর দিন, দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলাতেই বৃষ্টির দেখা মিলবে। পরবর্তী ৩ থেকে ৫ অক্টোবর দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে ইতস্তত বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে।
শহর কলকাতার ক্ষেত্রে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ১ অক্টোবর রাত থেকে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে। এর মধ্যে ২ অক্টোবর সপ্তমীতে কলকাতায় মাঝারি থেকে একটু বেশি বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে।