Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

CoronaVirus

Covid19: করোনায় সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৭০ হাজার ছুঁইছুঁই! নিম্নমুখী সংক্রমণে খানিক স্বস্তি

ফের নতুন করে করোনা (CoronaVirus) মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছিল, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছিলেন ১২ হাজার ৫৯১ জন। যা গত আট মাসে দৈনিক সংক্রমণের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ ছিল। তবে আজ ফের করোনা আক্রান্তের (Covid-19) সংখ্যা কিছুটা হলেও কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন ১১ হাজার ৬৯২ জন। কোভিডে মৃতের (Death) সংখ্যা ২৮ জন। এর পাশাপাশি সক্রিয় রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ৬৬ হাজার ১৭০।

তথ্য অনুসারে, চলতি সপ্তাহের শুরুতে কিছুটা কমতে শুরু করেছিল করোনা সংক্রমণ। কিন্তু বৃহস্পতিবার একধাক্কায় গত আট মাসের মধ্যে রেকর্ড পরিমাণ সংক্রমণ হয়। প্রায় ২৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছিল করোনা সংক্রমণের হার। আর আজ, শুক্রবার করোনা সংক্রমণ বৃহস্পতিবারের তুলনায় ৭ শতাংশ কমে গিয়েছে। ফলে করোনায় দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৪.৪৮ কোটি। মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষের বেশি।

one year ago
Covid19: সামান্য কমেছে দৈনিক সংক্রমণ, তবে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৬০ হাজারের গন্ডি পার

করোনা (CoronaVirus) আক্রান্তের সংখ্যা প্রতিদিন বেড়েই চলেছে। ক্রমেই ভয়াল রূপ নিতে শুরু করেছে কোভিড (Covid19)। তবে এবারে কিছুটা হলেও স্বস্তিও খবর পাওয়া যাচ্ছে। এর আগে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ১১ হাজারও ছাপিয়ে গিয়েছিল। তবে এবারে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৯ হাজার ১১১ জন। রবিরার এই সংখ্যা ছিল ১০ হাজার ৯৩ জন। ফলে কিছুটা হলেও দৈনিক সংক্রমণ কমতে শুরু করেছে।

তবে এই নতুন আক্রান্তের পাশাপাশি সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৬০ হাজারের গন্ডি ছাপিয়ে গিয়েছে। তথ্য অনুসারে, মোট সক্রিয় রোগীর সংখ্যা হয়েছে ৬০ হাজার ৩১৩ জন। ফলে দৈনিক সংক্রমণ সামান্য কমতে শুরু করলেও অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা ৬০হাজার পেরিয়ে গিয়েছে। এর পাশাপাশি দৈনিক পজিটিভিটি রেট ও সাপ্তাহিক পজিটিভিটি রেট যথাক্রমে ৮.৪০ শতাংশ ও ৪.৯৪ শতাংশ। স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন ২৭ জন ও করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৬ হাজার ৩১৩ জন।

one year ago
Symptoms: জ্বর-সর্দি-কাশি নয়, এবারে কোভিড রোগীদের মধ্যে দেখা যাবে এই উপসর্গ

দেশজুড়ে করোনার (CoronaVirus) গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী। করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা প্রতিদিন বৃদ্ধি পেয়েই চলেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, করোনা আক্রান্তের সংখ্যা হঠাৎ বৃদ্ধির পিছনে নতুন ভ্যারিয়েন্ট XBB.1.16-এই নতুন রূপটিকেই দায়ী করা হয়েছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, কোভিডের নতুন ভ্যারিয়েন্টের পাশাপাশি কোভিডের নতুন উপসর্গও লক্ষ্য করা গিয়েছে। এতদিন কোভিড হলে তীব্র জ্বর, সর্দি-কাশি এইসব উপসর্গ সবার মধ্যে দেখা যেত। এবারে দেখা গিয়েছে, নতুন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হলে মানুষের চোখের উপরেও প্রভাব ফেলছে এই ভাইরাস।

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, কোভিডের নতুন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হলে মূলত কনজাংটিভাইটিসের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। চোখ জ্বালা, চোখ ফুলে যাওয়া, লাল হয়ে যাওয়া, চোখ থেকে জল পড়া ইত্যাদি। শুধু বড়দের নয়, ছোটদের মধ্যেও দেখা দিচ্ছে কোভিডের এই উপসর্গ। যে কারণে তা চিকিৎসকদের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

করোনার অন্যান্য ভ্যারিয়েন্টের থেকে এই ভ্যারিয়েন্ট বেশি ছোঁয়াচে, যার জন্য খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, তবে এই ভাইরাসে আক্রান্তদের গুরুতর অসুস্থতার কোনও লক্ষণ নেই। তবে চিকিৎসকদের পরামর্শ, এখন থেকেই সতর্ক হতে হবে। করোনার বিভিন্ন নির্দেশিকা যেমন- মাস্ক ব্যবহার করা, স্যানিটাইজার ব্যবহার করা ইত্যাদি মেনে চলতে হবে।

one year ago


Covid: রাজ্যে ফের ঊর্ধ্বমুখী করোনা আক্রন্তের সংখ্যা, একদিনে আক্রান্ত ৫৫১ জন

ফের রাজ্য়ে কোভিডের (Covid) হামলা। প্রতিদিন রাজ্য়ে কেউ না কেউ করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দৈনন্দিন পরিসংখ্যান থেকে জানা গিয়েছে শনিবার, পয়লা বৈশাখের দিন রাজ্যে কোভিডে আক্রান্তের সংখ্য়া ৫৫১ জন। 

প্রতিটি রাজ্যেই কমবেশি সংক্রমণের বেড়ে যাওয়ার কারণে পরিস্থিতির মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়ে বৈঠকে বসতে চলেছে স্থানীয় প্রশাসন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে অবশ্য বলা হয়েছে, এখনই আতঙ্কের কোনও কারণ নেই। পাশাপাশি জানানো হয়েছে আগামী ১০ থেকে ১২ দিনে সংক্রমণের হার আরও বাড়তে পারে। চিকিৎসকদের কোভিড মোকাবিলায় ফের মাস্ক পরা এবং পরিষ্কারভাবে হাত ধোঁয়ার উপর জোর দিতে বলছেন। দেশে অবশ্য করোনা সংক্রমণের হার কিছুটা হলেও কমেছে। ২৪ ঘণ্টায় দেশে কোভিডে সংক্রমিত হয়েছেন ১০,০৯৩ জন। শুক্রবার এই সংখ্যাটাই ছিল ১০,৭৪৭। তবে টানা ৪ দিন ধরে দেশে কোভিড সংক্রমণের সংখ্যা ১০ হাজারের উপর ছিল। শেষ ২৪ ঘণ্টায় কোভিড আক্রান্ত হয়ে ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। 


one year ago
Covid19: মে মাসেই করোনায় দৈনিক সংক্রমণ বেড়ে হবে ৫০-৬০ হাজার! কী বলছে তথ্য

ফের মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে করোনা (CoronaVirus)। কোভিডের ঊর্ধ্বমুখী গ্রাফে উদ্বিগ্ন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। এরই মধ্যে এক চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে এসেছে। মে মাসে দৈনিক কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়ে যাবে ৫০ হাজারের গন্ডি। এই তথ্য দিয়েছেন আইআইটি কানপুর (IIT Kanpur) অধ্যাপক ড. মাহিন্দ্র আগরওয়াল। শুক্রবারই করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১১ হাজার ১০৯, যা গত সাত মাসে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ছিল। ফলে করোনার বাড়বাড়ন্তের মাঝে এই তথ্য নতুন করে ভয় ধরাচ্ছে এই ভাইরাস।

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড সংক্রমণের পরিসংখ্যান ১০ হাজার ৭৫৩। শুক্রবারের থেকে এই সংখ্যা কিছুটা কমলেও ভয় থেকেই যাচ্ছে। এর ফলে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ৫৩ হাজার ৭২০। একদিনে করোনায় মৃত ২৭ জন। এছাড়াও মাহিন্দ্র আগরওয়ালের দেওয়া তথ্য অনুসারে জানা গিয়েছে, এখন দৈনিক সংক্রমণ ১০ হাজারের কাছাকাছি থাকলেও মে মাসের মাঝ বরাবর তা ৫০ হাজার থেকে ৬০ হাজারে পৌঁছে যাবে।

তবে তিনি আরও জানিয়েছেন, ঠিক কতটা পরিমাণে বাড়তে পারে কোভিড আক্রান্তর সংখ্যা তা আরও এক সপ্তাহ পর ভালোভাবে অনুমান করা যাবে। তবে তিনি এই নিয়ে বেশি ভয় পেতে না করেছেন। কারণ তিনি জানিয়েছেন, করোনা সংক্রমণ বাড়লেও এর দাপট সেই মাত্রায় নেই। বেশি কিছু সমস্যা না দেখে এখন বাড়িতেই করোনার চিকিৎসা করা যাচ্ছে, তবে সতর্ক থাকতে হবে।

one year ago


Covid19: সাতমাসের মধ্যে সর্বোচ্চ করোনা সংক্রমণ! আক্রান্তের সংখ্যা পেরলো ১১ হাজারের গণ্ডি

দেশে ক্রমশ ভয়াল রূপ নিয়েই চলেছে করোনাভাইরাস (CoronaVirus)। গত আট মাসে রেকর্ড সংখ্যক আক্রান্ত হয়েছিলেন বৃহস্পতিবার। আর আজ শুক্রবার নতুন করে কোভিডে (Covid-19) আক্রান্ত হয়েছেন ১১ হাজার ১০৯ জন। একলাফে ১১ হাজারের গণ্ডি পেরিয়ে গিয়েছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের (Health Ministry) তথ্য অনুযায়ী, গত ৭ মাসে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দৈনিক আক্রান্তের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ। এর পাশাপাশি সক্রিয় রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪৯ হাজার ৬২২ জন। 

তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃতের সংখ্যাও বেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিডে প্রাণ হারিয়েছেন ২৯ জন। এর ফলে দেশে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৫ লক্ষ ৩১ হাজার ৬৪ জন। কোভিডে মৃত্যুর হার ১.১৯ শতাংশ। সুস্থতার হার ৯৮.৭১ শতাংশ। বৃহস্পতিবার বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, চলতি মাসের আগামী ১০-১২ দিন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। ফলে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা।

দেশের মধ্যে মুম্বই, দিল্লিত করোনা আক্রান্তের সংখ্যা উদ্বেগজনক। কারণ এই দুই রাজ্যেই করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েই চলেছে। সঙ্গে বাড়ছে মৃতের সংখ্যাও। দিল্লিতে বৃহস্পতিবার ১ হাজার ৫২৭ জন ও মুম্বইয়ে ৪২৭ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। তবে সুস্থতার হার স্বস্তিতে রাখলেও ঊর্ধ্বমুখী গ্রাফ চিন্তায় রাখছে স্বাস্থ্যমন্ত্রককে।

one year ago
Covid19: দেশে আসতে চলেছে কোভিডের চতুর্থ ঢেউ? ঊর্ধ্বমুখী করোনাগ্রাফে বাড়ছে উদ্বেগ

সারা দেশজুড়ে ফের করোনার (Coronavirus) চোখরাঙানি। ধীরে ধীরে ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে কোভিড। এবারে একদিনে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা একলাফে বেড়ে ১০ হাজারের গন্ডি পেরিয়ে গিয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১০ হাজার ১৫৮ জন। বুধবার করোনায় (Covid-19) আক্রান্ত হয়েছিলেন ৭ হাজার ৮৩০ জন। আর একদিনের মধ্যেই একধাক্কায় ১০ হাজারের গন্ডিও ছাপিয়ে গিয়েছে।

করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা গত আট মাসে দৈনিক সংক্রমণের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর, দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় সক্রিয় রোগীর সংখ্যা হল ৪৪ হাজার ৯৯৮। দৈনিক সংক্রমণের পজিটিভিটি রেট বেড়ে হল ৪.৪২ শতাংশ। বিশেষজ্ঞারা জানিয়েছেন, আগামী ১০-১২ দিন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পেতে চলেছে। তাই এই ১০-১২ দিন দেশের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ দেশে ফের মহামারী ফিরে আসতে পারে, এমনটাই আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের। তবে তাঁদের পরামর্শ, যাতে দেশে কোভিডের চতুর্থ ঢেউ ভয়াল রূপ নিতে না পারে, তার জন্য এখন থেকেই সতর্ক হতে হবে।


one year ago
Covid19: ঊর্ধ্বমুখী কোভিড গ্রাফ! সংক্রমণ রোধে মেডিক্যাল সংগঠনের কী পরামর্শ

কোভিডের (Covid 19) গ্রাফ ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী। রবিবার করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫ হাজার ৩৫৭ জন। আর সোমবারেই একধাক্কায় করোনা সংক্রমণ বেড়ে হয়েছে ৫ হাজার ৮৮০। অর্থাৎ দৈনিক সংক্রমণ প্রায় ৬ হাজারের গন্ডি পেরোতে চলেছে। এর ফলে সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৩৫ হাজার ১৯৯। করোনার এই বাড়বাড়ন্তে উদ্বিগ্ন কেন্দ্র। ফলে ১০ ও ১১ এপ্রিল পুরো দেশজুড়ে শুরু হয়েছে মক ড্রিল (Mock Drill)। দেশের হাসপাতালগুলি করোনার মোকাবিলার জন্য কতটা প্রস্তুত, তাই দেখা হবে মক ড্রিলে। আবার হঠাৎ কেন নতুন করে করোনা সংক্রমণ বাড়তে শুরু করেছে, তার কারণ জানাল আইএমএ (Indian Medical Association)।

আইএমএ-এর তরফে জানানো হয়েছে, করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধির প্রধান কারণ হল কোভিড বিধি না মেনে চলা। এছাড়াও করোনাভাইরাসের ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের নতুন প্রজাতি এক্সবিবি.১.১৬-এর কারণেই করোনা ফের মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। আইএমএ-এর মতে, এই প্রজাতি আগের সব প্রজাতি থেকে বেশি সংক্রামক।

করোনার বাড়বাড়ন্তকে কীভাবে নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে তার একটি নির্দেশিকাও জারি করেছে আইএমএ। প্রথমত, জ্বর, সর্দি, কাশি বা করোনার কোনও উপসর্গ দেখা দিলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে বলা হয়েছে। বারবার হাত ধোঁয়ার কথা বলা হয়েছে। কাশি হলে হাত ভাঁজ করে বা হাঁচির সময় মুখে টিস্যু চেপে ধরতে হবে। এরপর সেই টিস্যু ডাস্টবিনে ফেলে দিতে হবে। বুস্টার ডোজ নিতে হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে বলা হয়েছে। ভিড় জায়গা এড়িয়ে চলতে হবে। নিয়মিত মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। এছাড়াও আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই কোনও কোনও রাজ্যে মাস্ক বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

one year ago


Covid19: দেশে একদিনে করোনা আক্রান্ত পাঁচ হাজার ছুঁইছুঁই! কী পরামর্শ কেন্দ্রের

ধীরে ধীরে ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে করোনা (CoronaVirus)। এবারে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় পাঁচ হাজার পৌঁছে গিয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তথ্য অনুসারে, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৪৩৫ জন। এই মুহূর্তে গোটা দেশে অ্যাক্টিভ করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২৩ হাজার ৯১ জন।

মঙ্গলবারই একদিনে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা তিন হাজারের একটু বেশি ছিল। আর পরের দিনই একধাক্কায় বাড়ল করোনা রোগীর সংখ্যা। নতুন করে করোনার চোখরাঙানিতে কপালে চিন্তার ভাঁজ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার। করোনা উদ্বেগের মধ্যেই 'হু' জানিয়ে দিল, ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৬ মার্চের ভারতের করোনা-তথ্য যাচাই করে তারা দেখেছে, ভারতে এই মুহূর্তে করোনায় 'হাইয়েস্ট প্রোপোরশনাল ইনক্রিজ' চলছে।

অন্যদিকে গুঞ্জন রটেছে, ফের দেশে মাস্ক বাধ্য়তামূলক হতে চলেছে কিনা। তবে অসামরিক বিমান মন্ত্রকের কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জেনারেল ভিকে সিং জানিয়ে দিয়েছেন, এই মুহূর্তে কেন্দ্রীয় সরকার মাস্ক বাধ্যতামূলক করার কথা না ভাবলেও বিমানযাত্রীদের মাস্ক ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মানসুখ মান্ডব্যর বার্তা, করোনা সংক্রমণ বাড়লেও চিন্তার কোনও কারণ নেই। কারণ করোনা রোগীর সংখ্যা বাড়লেও হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা কম। তবে সতর্ক থাকতে হবে। মাস্ক ও স্যানিটাইজারের ব্যবহার বাড়াতে হবে। অন্যদিকে সুস্থতার হারও বেড়েছে। তাই করোনার বাড়বাড়ন্তের মধ্য়েও কিছুটা স্বস্তি সাধারণ মানুষের।

one year ago
World Bank: চলতি অর্থবর্ষে ভারতের আর্থিকবৃদ্ধি কমার ইঙ্গিত বিশ্বব্যাঙ্কের

ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির পূর্বাভাস নিয়ে আবার অশনি সংকেত বিশ্বব্যাঙ্কের  (World Bank)। চলতি অর্থবর্ষে ভারতের আর্থিকবৃদ্ধির (Economic Growth) হার ৬.৩ শতাংশে দাঁড়াতে পারে বলে সাম্প্রতিক রিপোর্টে উল্লেখ। যা কমার ইঙ্গিত, দাবি অর্থনীতিবিদদের। এর আগে প্রকাশিত রিপোর্টে যা ৬.৬ শতাংশ হতে পারে বলে পূর্বাভাস ছিল। এদিকে, অতিমারির (Corona Virus) ‘ক্ষত’ এখনও পুরোপুরি সারেনি। উনোর মধ্যে ধুনো রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং চিন-তাইওয়ান সংঘাত। যার প্রভাব পড়েছে মূল্যবৃদ্ধিতে।

কিন্তু এই পরিস্থিতিতেও ভারতের আর্থিক বৃদ্ধিতে ইতিবাচক সম্ভাবনা রয়েছে বলে চলতি বছরের গোড়ায় জানিয়েছিল বিশ্ব ব্যাঙ্ক। কিন্তু বৃদ্ধির সম্ভাবনা ছাঁটাই করে কার্যত সেই আশায় জল ঢেলে দেওয়া হল। এমনটাই দাবি আর্থিক বিশেষজ্ঞদের।

আগামী জুন মাসে গ্লোবাল ইকনমিক প্রসপেক্টস সংক্রান্ত রিপোর্ট প্রকাশ করতে পারে বিশ্ব ব্যাঙ্ক। সেখানে চলতি অর্থবর্ষে বৃদ্ধির সম্ভাবনা আরও কমানো হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

one year ago


Covid19: টিকা নেওয়ার পরও কেন করোনায় আক্রান্ত? কোভিড নিয়ে কী বার্তা দিলেন মানসুখ মান্ডব্য

ঊর্ধ্বমুখী করোনার (Covid19) গ্রাফ। বাড়ছে উদ্বেগ। করোনা ফের ভয়াল রূপ নিতে চলেছে কিনা, তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। তবে কোভিড উদ্বেগের মাঝেই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মানসুখ মান্ডব্য (Mansukh Mandaviya) জানিয়েছেন, করোনা নতুন করে দাপট দেখাতে শুরু করলেও ভয় পাওয়ার কারণ নেই। তবে সতর্ক থাকতে হবে। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ওমিক্রনের নতুন ভ্যারিয়েন্টের জন্যই ফের করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই স্বাস্থ্যমন্ত্রীরও বক্তব্য, আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট তেমন শক্তিশালী নয়, ফলে হাসপাতালে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাও কম।

স্বাস্থ্য মন্ত্রকেরে রিপোর্ট অনুসারে, সোমবার নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ৩ হাজার ৬৪১ জন। ফলে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ২০ হাজার ২১৯-এ। আবার মহারাষ্ট্রে ৩ জন, দিল্লি, রাজস্থান, কর্নাটকে ১ জন ও কেরলে ৪ জন মারা গিয়েছে কোভিডে।

তবে কোভিডের টিকা নেওয়ার পরেও কেন মানুষ কোভিডে আক্রান্ত হচ্ছেন, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে চিকিৎসক জানিয়েছেন, কোভিড ভ্যাকসিন নিলে যে করোনায় আক্রান্ত হবেন না, এমনটা বলা হয়নি। বলা হয়েছে যে, টিকা নিলে করোনায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা কমবে। তবে সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষকে বিভিন্ন গাইডলাইন মেনে চলতে হবে ও পুষ্টিকর খাবারও খেতে হবে।

one year ago
Covid19: দেশে এক সপ্তাহে করোনা বৃদ্ধি দ্বিগুণ! ভয়াল রূপ নিতে চলেছে করোনা?

২০২২ সালে শেষ করোনার ভয়াবহ রূপ দেখা গিয়েছিল। বছর ঘুরতে না ঘুরতেই ফের নতুন রূপে হাজির হচ্ছে করোনা ভাইরাস (Coronavirus)। এবারে এক সপ্তাহের মধ্যেই করোনা সংক্রমণ বেড়ে হয়েছে দ্বিগুণ। যার ফলে উদ্বিগ্ন সাধারণ মানুষ।

জানা গিয়েছে, ওমিক্রনের নতুন ভ্যারিয়েন্টের ফলেই ফের দাপট দেখাতে শুরু করেছে কোভিড। আর এই ভ্যারিয়েন্টের দাপটেই বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, অসুস্থ হচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ। শনিবারই নতুন করে করোনায় দেশে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৮০০ জন, যা গত ছয় মাসে দৈনিক সংক্রমণের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ।  ভারতে ২৬ মার্চ থেকে ১ এপ্রিলের মধ্যে ১৮ হাজারেরও বেশি মানুষ করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। যা ১ সপ্তাহে প্রায় দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

সূত্রের খবর, গত সপ্তাহে করোনা সংক্রমণ বেড়েছে কেরল, গোয়া, মহারাষ্ট্র, দিল্লি, হিমাচল প্রদেশ, পঞ্জাব, হরিয়ানায়। তবে স্বস্তির খবর যে, করোনা সংক্রমণ বাড়লেও দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা কিছুটা কমেছে, অন্যদিকে মৃত্যু সংখ্যাও কম। গত সপ্তাহে অর্থাৎ ২৯ মার্চ থেকে ১ এপ্রিল পর্যন্ত করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬ জন। যদিও বিশেষজ্ঞ ও চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এখনই উদ্বিগ্ন হওয়ার তত কারণ নেই। তাঁদের মতে, বর্তমানে ওমিক্রনের যে প্রজাতিটির জন্য সংক্রমণ ঘটছে সেটি তেমন শক্তিশালী নয়। তবে তাঁরা কোভিড স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার দিকে বিশেষ নজর দিতে বলেছেন।

one year ago
Covid19: কোভিড উদ্বেগের মাঝেই অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ে নতুন নির্দেশিকা জারি কেন্দ্রের

দেশে করোনা (Corona) সংক্রমণের হার ফের ঊর্ধ্বমুখী। দিনের পর দিন কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১৬ হাজারের গন্ডি পেরিয়েছে। এরই মধ্যে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক থেকে নতুন গাইডলাইন প্রকাশ করে বলা হয়েছে, কোনও ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন ছাড়া অযথা অ্যান্টিবায়োটিক (Antibiotic) খাওয়া উচিত নয়। এতে শরীরের বেশি ক্ষতি করতে পারে।

মানুষের মধ্যে প্রথম থেকেই প্রবণতা থাকে জ্বর, সর্দি-কাশি হলেই প্রথম থেকেই অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া। তবে এমনটা করা উচিত নয় বলে নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্র। যদি কোনও ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন না হয়ে থাকে তবে অ্যান্টিবায়োটিক নেওয়ার প্রয়োজন নেই। এছাড়াও সবসময় চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই অ্যান্টিবায়োটিক নেওয়া উচিত। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে, কোভিডের পাশাপাশি অন্য রোগও রোগীর শরীরে বাসা বাঁধছে। সেক্ষেত্রে স্টেরয়েডের ব্যবহার কম করার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক থেকে।

যদিও করোনা আক্রান্তের সংখ্যা হঠাৎ করে বেড়ে চলেছে, তবে স্বস্তির খবর, আগের বারের থেকে এবারে হাসপাতালে ভর্তি আক্রান্তের সংখ্যা অনেক কম। অর্থাৎ এবারে কোভিডের তেমন দাপট দেখা যাচ্ছে না। শেষ রিপোর্টের তথ্য অনুসারে, শনিবার নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৯৯৪ জন। আবার করোনায় মৃতের সংখ্যা ছিল ৯। কেরল, কর্নাটক, দিল্লি ও পঞ্জাবে ২ জন ও গুজরাতে ১ জন মারা গিয়েছেন। বর্তমানে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ১৬ হাজার ৩৫৪ জন। দেশের করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে তৎপর কেন্দ্রীয় সরকার। তাই স্বাস্থ্যমন্ত্রক থেকে এমন নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে।


one year ago


Covid: নতুন করে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে করোনা, সংক্রমণের হার বৃদ্ধির পিছনের কারণ কী?

করোনার (Covid19) গ্রাফ ফের ঊর্ধ্বমুখী। নতুন করে আতঙ্কের সৃষ্টি করছে করোনা ভাইরাস। শুক্রবারই রিপোর্টের ভিত্তিতে তথ্য এসেছিল যে, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৩হাজার ৯৫ জন। চলতি বছরে এটিই দৈনিক সংক্রমণের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ। আর পরের দিন শনিবার জানা গিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ২ হাজার ৯৯৪ জন। এর ফলে সক্রিয় আক্রান্তর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৬ হাজার ৩৫৪-এ। দৈনিক সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পাওয়ার পাশাপাশি মৃতের সংখ্যাও বাড়তে শুরু করেছে। তবে নতুন করে কোভিড আক্রান্ত বৃদ্ধির কী কারণ, এই নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা হু (WHO)। 

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, ভারতে বর্তমান সংক্রমণ বৃদ্ধির পিছনে রয়েছে ওমিক্রনের XBB.1.16 ভ্যারিয়েন্ট। হু-র তরফে বলা হয়েছে, ২২টি দেশ থেকে ওমিক্রনের XBB.1.16 ভ্যারিয়েন্টের প্রায় ৮০০ জিনোম সিকোয়েন্সিং করা হয়েছে। এর মধ্যে বেশিরভাগই ভারতের। সেখানে দেখা গিয়েছে, XBB.1.16 ভ্যারিয়েন্ট অন্যগুলির থেকে এগিয়ে রয়েছে। হু-র তরফে বলা হয়েছে, XBB.1.16 ভ্যারিয়েন্টের সঙ্গে XBB.1.5 ভ্যারিয়েন্ট-এর অনেকাংশে মিল রয়েছে। ওমিক্রনের এই ভ্যারিয়েন্ট আগেরটির থেকেও দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়ছে বলে জানিয়েছে হু। 

তবে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, দৈনিক সংক্রমণের হার বাড়লেও তেমন ভয়ের কোনও কারণ নেই। ফের সতর্ক হলেই বা করোনার একাধিক নির্দেশিকা মেনে চললেই আক্রান্ত হওয়ার থেকে দূরে থাকতে পারবেন। ফের মাস্ক পরা, বারবার হাত ধোয়া, জনবহুল জায়গা এড়িয়ে চলা, এসব মেনে চললেই করোনার সংক্রমণ কমতে পারে বলে জানানো হয়েছে। 


one year ago
Covid: গত ৬ মাসে সর্বোচ্চ! ফের দেশে দৈনিক করোনা সংক্রমণ উদ্বেগ বাড়াচ্ছে, ঊর্ধ্বমুখী মৃত্যুও

ফের দেশে ক্রমশ উদ্বেগ বাড়চ্ছে করোনা সংক্রমণ (Coronavirus)। বৃহস্পতিবার নতুন করে দেশে ভাইরাসে (Covid-19) সংক্রমিত হয়েছেন ৩ হাজার ১৬ জন। গত ৬ মাসের নিরিখে যা সর্বোচ্চ। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুসারে জানা গিয়েছে, দেশের মধ্যে দিল্লিতে সংক্রমণ ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী। 

জানা গিয়েছে, বুধবার দিল্লিতে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৩০০। ভাইরাসে আক্রান্ত সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ১৩ হাজার ৫০৯। অর্থাৎ সপ্তাহে করোনা সংক্রমণের হার ১.৭১ শতাংশ। বুধবার দেশে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ২ হাজার ১৫১। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ২৪ জনের। বৃহস্পতিবার দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৩ হাজারের গণ্ডি পার করল। তবে দিল্লির পাশাপাশি মহারাষ্ট্রেও লাফিয়ে বাড়ছে সংক্রমণ। বৃহস্পতিবার মহারাষ্ট্রে নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ৬৯৪ জন।

এই পরিস্থিতি নিয়ে বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী সৌরভ ভরদ্বাজ। বৈঠক তিনি বলেছিলেন, যাঁদের করোনার উপসর্গ রয়েছে, তাঁদের মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। এই নিয়ে নির্দেশিকাও জারি করা হয়েছে। 

one year ago