Breaking News
BJP: জাতীয় সঙ্গীত 'অবমাননা' মামলায় জোর ধাক্কা রাজ্যের! বিজেপি বিধায়কদের গ্রেফতারে 'না' হাইকোর্টের      Recruitment Scam: ফের তৃণমূলের দুই কাউন্সিলরের বাড়ি থেকে উদ্ধার নিয়োগ সংক্রান্ত নথি ও অ্যাডমিট কার্ড!      Congress: স্বাধীনতার পর প্রথম তেলেঙ্গানায় সরকার গঠনের পথে কংগ্রেস      Deganga: গুরুতর অভিযোগ! মিড ডে মিলের চাল লুকিয়ে রাখা হচ্ছে স্কুলের শৌচালয়ে      Sujoykrishna: সুজয়কৃষ্ণের ভয়েস স্যাম্পেল টেস্টে 'ঢিলেমি'! এসএসকেএম-এর ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন      Recruitment Scam: এবারে দেবরাজ চক্রবর্তীর বাড়ি থেকে উদ্ধার নিয়োগ সংক্রান্ত একাধিক নথি!      Jyotipriya: এসএসকেএম-এও নেই স্বস্তি! সিসিটিভি ক্যামেরার নজরাধীন রাখার নির্দেশ আদালতের      CBI: কোথাও বিধায়ক, কাউন্সিলর, কোথাও ব্যবসায়ীর বাড়িতে হানা, রাজ্যজুড়ে ফের সক্রিয় সিবিআই      Mamata Banerjee: 'অনেক বিধায়কের কোটি কোটি টাকা', বিজেপি বিধায়কদের চাঁচাছোলা আক্রমণ মমতার      Amit Shah: লোকসভার আগে বিজেপির শাহী সভা যেন প্রেস্টিজ ফাইট, সভার লাইভ আপডেট     

Communist

CPIM: জাস্টিস গাঙ্গুলির রায়ে কি অতিরিক্ত লাভবান বামেরা! আসন্ন পঞ্চায়েতে তাদের টার্গেট কি জানুন

ভারতবর্ষের একমাত্র দলসমূহ কমিউনিস্টরা (Communist), যাদের স্ট্রাটেজি বোঝা দুস্কর বিশেষ করে সিপিএম (CPIM)। বিশ্ব রাজনীতিতে যেখানেই কমিউনিস্টরা ক্ষমতায় এসেছে, দেখা গিয়েছে তারা তাদের ভাষায় জাতীয় বুর্জুয়াদের হাত ধরেই এসেছে। ব্যতিক্রম নয় এ রাজ্যেও। ১৯৬৭-তে পশ্চিমবঙ্গে (West Bengal) ক্ষমতায় এসেছিলো যুক্তফ্রন্ট গড়ে, অজয় মুখোপাধ্যায়ের হাত ধরে। ৩৪ বছরের শাসন চালিয়েছিল কিন্তু ক্ষমতায় এসেছিলো তৎকালীন জনতা পার্টির এবং প্রফুল্ল সেনের হাত ধরে। বাস্তব ঘটনা এই যে তারা প্রাথমিক ভাবে পরজীবীর মতো থাকে এবং ক্ষমতায় এলে প্রথমেই বাতিলের খাতায় পাঠায় যাদের হাত ধরে আসে। এবারের নতুন বন্ধু কংগ্রেস, যাদের সঙ্গে জোট বেঁধেছে কয়েক বছর ধরে। বেশ কয়েকটি নির্বাচন লড়লোও তারা।

মনে রাখতে হবে আজ থেকে ঠিক দু বছর আগে ,ঠিক আজকের দিনেই তাদের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় আসন সংখ্যা শূন্য হয়ে গিয়েছিলো। অবশ্য পরে বেশ কিছু উপনির্বাচনে সর্বোপরি পৌর নির্বাচনে তারা বিজেপিকে তৃতীয় স্থানে ফেলে দ্বিতীয়তে উঠে এসেছে। একটি পুরসভা দখলও নিয়েছে। এরপর সাগরদিঘি নির্বাচনে কংগ্রেসকে সঙ্গী করে নিজেরা মূল প্রচারে নেমে কংগ্রেসকে প্রথম আসন জিততে সাহায্য করেছে। এবারে লক্ষ পঞ্চায়েত তারপর লোকসভা। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় সরে যাওয়াতে সব থেকে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে কিন্তু সিপিএম কারণ বিচারপতি যত আদেশ দিয়েছেন তার ফায়দা নিয়েছিল বামেরা।

পথে নেমে চাকুরী প্রার্থীদের এবং ডিএ দাবিদারদের পাশে নিয়মিত ভাবে সিপিএম দাঁড়িয়েছিল। বিজেপির মতো অত মিডিয়ার সাহায্য না পেলেও সোশ্যাল নেটে তারা বিশাল ভাবে প্রচার করেছিল। আপাতত সিবিআইয়ের দিকে তাকিয়ে সিপিএম। অবশ্যি তারা কিন্তু গ্রামেগঞ্জে ঘরে ঘরে গিয়ে প্রচার চালাচ্ছে এবং টার্গেট করেছে মুসলিম ভোট। যদিও এই কঠিন বাস্তব আজকের বিজেপির ভোটের সিংহভাগই বাম ভোট। বামেদের ২০১১-র ভোট ছিল প্রায় ৩৯ শতাংশ। ২০১৯-এ ওই শতাংশ থেকে ৩০ শতাংশ ভোট চলে যায় বিজেপির বাক্সে। কাজেই ওই কমিটেড সিপিএম ভোট যদি ফেরত না আসে তবে দুর্ভোগ আছে তাদের। সুতরাং তারা এক তরফা তৃণমূলের বিরোধিতা করে ভোট ফেরত আনার চেষ্টায় রয়েছে।

7 months ago