Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

CivicBody

Thane: ওজন ১৬০ কেজি, বিছানা থেকে পড়ে যেতেই কেলেঙ্কারি কাণ্ড, তুলতে ডাকা হল বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী!

এক মহিলার (Woman) ওজন ১৬০ কেজি, অবাক হচ্ছেন? তবে এমনটাই সত্যি। সূত্রের খবর, এক ৬২ বছর বয়সী মহিলার ওজন ১৬০ কেজি, ফলে নড়াচড়া করতেই পারেন না বলে জানা গিয়েছে। এই অবস্থায় তিনি শুয়েছিলেন বিছানায়,আর আচমকাই বিছানা থেকে পড়ে যান তিনি। এর পর তাঁর পরিবারের সদস্যরা তাঁকে ওঠাতে না পেরে অবশেষে ডাকেন বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীকে। হ্যাঁ, ঠিকই পড়ছেন, সেই মহিলাকে অবশেষে নিচ থেকে উঠিয়ে নিরাপদে বিছানায় শুইয়ে দেন তাঁরা। জানা গিয়েছে, এমন অবাক করা ঘটনাটি মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) থানের (Thane) ও বৃহস্পতিবার এই ঘটনার কথা প্রকাশ্যে এসেছে।


সূত্রের খবর, মহারাষ্ট্রের থানের ওয়াঘবিল এলাকার এক বাড়িতে এমন এক ঘটনা ঘটে, যা শুনে হতবাক প্রত্যেকে। জানা গিয়েছে, ৬২ বছর বয়সী এক মহিলা কোনও এক অসুস্থতার কারণেই তাঁর ওজন ১৬০ কেজি হয়েছে। ফলে তাঁর পক্ষে নড়াচড়া করাও খুবই কষ্টকর। কিন্তু হঠাৎই তিনি একদিন বিছানা থেকে পড়ে যান।  এর পর তাঁর পরিবারের কেউই তাঁকে মেঝে থেকে বিছানায় ওঠাতে পারেননি। তার পর তাঁরা বাধ্য হয়ে প্রথমে দমকল বাহিনীকে ফোন করেন। এছাড়াও ফোন করা হয়েছিল থানে পুরনিগমেও। দ্রুত কোনও ব্যবস্থার আর্জি জানান মহিলার পরিবারের সদস্যরা। বিষয়টি জানানো হয় পুরনিগমের বিপর্যয় মোকাবিলা বিভাগে। এর পর তাঁরা তড়িঘড়ি মহিলার বাড়িতে পৌঁছন ও মহিলাকে টেনে ফের বিছানায় নিরাপদে তুলে দেন। জানানো হয়েছে, মেঝেতে পড়ে যাওয়ার জন্য তেমন কোনও আঘাত পাননি তিনি। পুরনিগমের বিপর্যয় মোকাবিলা বিভাগের এক সদস্য জানিয়েছেন, এর আগে এমন উদ্ধারের কাজ তাঁরা কখনও করেননি।

8 months ago
Bus: ভোর হতেই উধাও আস্ত বাসস্ট্যান্ড! বেঙ্গালুরুর এই অভিনব 'চুরি' এখন চর্চায়

রাত কেটে ভোর হতেই উধাও একাধিক বাসস্ট্যান্ড। সন্ধ্যায় যে রাস্তায় বাসস্ট্যান্ড দেখা গিয়েছিল ভোর হতে না হতে সেই বাসস্ট্যান্ড উধাও! শুধু সেখানে পড়ে রয়েছে ইট,বালি এবং সিমেন্টের স্তূপ। পুরো বেঙ্গালুরু শহরজুড়ে এভাবেই রাতারাতি ঘটছে 'স্ট্যান্ড চুরি'র ঘটনা। এবার এই চুরি যাওয়া তালিকায় নতুন নাম কল্যাণ নগর বাসস্ট্যান্ড। তবে বেশ কিছু বাসস্ট্যান্ড ভেঙে ফেলা হয়েছে বাণিজ্যিক কারণে। কিন্তু কল্যান নগরের বাসিন্দাদের দাবি, ১৯৯০ সালে বাসস্ট্যান্ড নির্মাণ করা হয়েছিল বেসরকারির উদ্যোগে। কিন্তু রাতারাতি সেই বাসস্ট্যান্ড স্রেফ চুরি হয়ে গিয়েছে। 

২০১৫ সালের মে মাসে একটি গোটা বাসস্ট্যান্ড উধাও হয়ে গিযেছিল। সেই বাসস্ট্যান্ডের চেয়ার, ছাদ, থাম পর্যন্তও চুরি গিয়েছিল। এছাড়াও ২০১৪ সালে কুড়ি বছরের পুরোনো রাজরাজেশ্বীনগরের একটি বাসস্ট্যান্ডও গায়েব হয়ে যায়। শহরের একাধিক বাসস্ট্যান্ড উধাও হয়ে যাওয়ায় বেঙ্গালুরু পুরসভা বলেছে,'লোহা এবং ইস্পাত চোরা বাজারে বিক্রি করতেই বাসস্ট্যান্ডগুলি একের পর এক এভাবে চুরি যাচ্ছে।' তবে মেট্রো কিংবা অন্য স্থাপত্য নির্মাণে বাসস্ট্যান্ডগুলো অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হলেও কীভাবে পুকুর চুরির মতো বাসস্ট্যান্ডগুলি চুরি যাচ্ছে? এই প্রশ্ন তুলছেন নাগরিকরা।

one year ago
Jhalda: এক পুরসভা দুই চেয়ারম্যান! আস্থায় হেরে ঝালদায় তৃণমূলের 'চেয়ারম্যান', বোর্ড গঠন কংগ্রেসেরও

একটি পুরসভা (Municipality) কিন্তু দু'জন পুরপ্রধান। বর্তমানে এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে পুরুলিয়ার ঝালদা পুরসভা (Jhalda Municipality)। শুক্রবারই রাজ্যের পুর এবং নগরোন্নয়ন দফতর ঝালদা পুরসভায় চেয়ারম্যান হিসেবে তৃণমূল কাউন্সিলর (TMC) জবা মাছুয়াকে নিয়োগ করেছে। আর শনিবার কংগ্রেস (Congress) নতুন পুর বোর্ড গড়ে নির্দল কাউন্সিলর শীলা চট্টোপাধ্যায়কে পুর চেয়ারম্যান ঘোষণা করেছে। এখন এই জটিলতার মধ্যে কোন চেয়ারম্যান বৈধ সেদিকে তাকিয়ে ঝালদাবাসী।

জানা গিয়েছে, রাজ্যের পৌর আইনের ১৯৯৩ সালের ১৭/৪ ধারা মেনে জবা মাছুয়াকে নিয়োগ করেছে পুর ও নগরোন্নয়ন দফতর। যতক্ষণ না নতুনভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবে, ততক্ষণ ঝালদা পুরসভায় চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বে সামলাবেন দশ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার জবা মাছুয়া। পুরও নগরোন্নয়ন দফতর এই বিজ্ঞপ্তি ইতিমধ্যেই জেলাশাসক-সহ ঝালদা পৌরসভার এক্সিকিউটিভ অফিসার ও ১০ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জবা মাছুয়ার এর কাছে পাঠানো হয়েছে।

এদিকে, কংগ্রেসের তরফে নির্বাচিত পুর চেয়ারম্যান শীলা চট্টোপাধ্যায় জানান, আমি ঝালদার মানুষকে স্বচ্ছ পুর পরিষেবা দেব। আমার সঙ্গে থাকার জন্য কংগ্রেসকে ধন্যবাদ।

এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য সম্প্রতি ঝালদা পৌরসভার তৃণমূল পরিচালিত বোর্ডের চেয়ারম্যান সুরেশ আগরওয়ালকে অনাস্থা প্রস্তাব এনে অপসারিত করা হয়েছে। পুরসভায় আয়োজিত আস্থা ভোটে চেয়ারম্যানের পক্ষে ভোট পড়ে ৫ জনের, বিপক্ষে ভোট পড়ে ৭ জনের। স্পষ্টতই আস্থা ভোটে জিতে বোর্ড গঠনে এগিয়ে ছিল কংগ্রেস। কিন্তু কংগ্রেসের ঘোষিত সেই কর্মসূচির একদিন আগে অর্থাৎ ২ ডিসেম্বর বিজ্ঞপ্তি দিয়ে তৃণমূল কাউন্সিলরকে চেয়ারম্যান নিয়োগ রাজ্যের।

one year ago