Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

Civic

Bankura: প্রাথমিকে স্কুলশিক্ষক সিভিক ভলান্টিয়ার, হইচই হতেই পদক্ষেপ নবান্নর

সরকারি স্কুলে পড়াবেন সিভিক ভলান্টিয়ার! ভলান্টিয়ারদের(Civic Volunteer) শিক্ষাগত যোগ্যতা বেশি থাকলে সুযোগ দেওয়া হবে। সমাজের পিছিয়ে পড়া প্রাথমিক পড়ুয়াদের(Primary Education) শিক্ষার মান উন্নতি করতে নয়া পদক্ষেপ নিয়েছিল বাঁকুড়া(Bankura) জেলা পুলিস। কিন্তু হইচই শুরু হতেই পদক্ষেপ করে নবান্ন। সিভিক ভলান্টিয়ারদের দিয়ে প্রাথমিক স্কুলে অংক-ইংরেজির পাঠ দেওয়ার এই সিদ্ধান্তে রীতিমতো ক্ষুব্ধ নবান্ন। ‌

এই কর্মসূচি অবিলম্বে স্থগিত করার নির্দেশ দিল নবান্ন। এই ধরনের সিদ্ধান্ত কেন নেওয়া হয়েছিল, তা বাঁকুড়া জেলা প্রশাসনের কাছ থেকে জানতে চাওয়া হয়েছে।

জানা গিয়েছে, একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে যৌথভাবে 'অংকুর' নামে একটি প্রকল্পের মাধ্যমে সামাজে পিছিয়ে পড়া প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের উন্নত শিক্ষা প্রদানের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ বাঁকুড়া জেলা পুলিস। 

বুধবার বাঁকুড়া পুলিস লাইনে আনুষ্ঠানিকভাবে এই 'অংকুর' প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়েছে। বাঁকুড়ার জেলা পুলিস সুপার বৈভব তিওয়ারি জানান, 'প্রাথমিক পর্যায়ে বাঁকুড়ার জঙ্গলমহলের পাঁচটি থানা এলাকার মধ্য দিয়েই এই প্রকল্পের কাজ শুরু হবে। পরবর্তীতে এই কর্মসূচি বাঁকুড়া জেলার সবকটি থানাতেই নেওয়া হবে বলে জানান ওই আইপিএস। খবর, জেলা পুলিসের প্রায় শতাধিক সিভিক ভলান্টিয়ারকে উপযুক্ত পরিমাণ প্রশিক্ষণ দিয়েই এই কাজে করাবে বাঁকুড়া জেলা পুলিস।'

এবার পুলিসের এই উদ্যোগ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিরোধীরা। বাঁকুড়ার বিজেপি বিধায়ক নিলাদ্রী শেখর দানার দাবি, 'পুলিসের কাজ শিক্ষকতা করা নয়, পুলিসের কাজ আইনশৃঙ্খলাকে রক্ষা করা। এক্ষেত্রে পুলিসকে কেন দেখা যাচ্ছে? তার মানে জঙ্গলমহলে বুনিয়াদি শিক্ষার উন্নতিতে সরকার ব্যর্থ। তাছাড়া সামনেই পঞ্চায়েত ভোট তাই সাধারণ মানুষদের কাছ থেকে ভোট পাওয়ার জন্যই এমন কাজ।'

এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুভাষ সরকার বলেন, 'সিভিক ভলান্টিয়াররা ছোটদের স্কুলে অঙ্ক আর ইংরেজি শিখাবে। এটা একবিংশ শতাব্দীতে পশ্চিমবাংলার লজ্জা। এখানে শিক্ষক নিয়োগে যেমন দুর্নীতি, শিক্ষক নিয়োগ হচ্ছে না। আর এই অবস্থাতে প্রত্যন্ত গ্রামের বাচ্চা তাঁদের ইংরেজি শিখাবে সিভিক ভলান্টিয়ার, এর থেকে লজ্জার আর কিছু হয় না। সরকার যদি রাজ্য চালাতে না পারে তাহলে পদত্যাগ করুক।'

অপরদিকে শাসক দলের নেতা শ্যামল সাঁতরার দাবি 'পুলিস তাদের দায়িত্ব ছাড়াও অনেক উন্নয়নমূলক কাজ করেছে। এমনকি পুলিস প্রশাসনের উদ্যোগে বিভিন্ন জায়গায় পাঠাগার, কোচিং ক্যাম্প ফ্রিতে করিয়ে থাকেন। সেরকমই জঙ্গলমহলের শিশুদের আরও ভালো পড়াশুনো করানোর জন্য তাঁরা উদ্যোগ নিয়েছেন। এটা সম্পুর্ণরূপে উন্নয়নমূলক কাজ। ভালো কাজ করলে যদি কেউ সমালোচনা করেন তাহলে করবেন। সমালোচনা করতে তো কোনও পয়সা লাগে না।' 


one year ago
Court: 'মেয়েদের স্কুলে নিরাপত্তার দায়িত্বে সিভিক পুলিস', হাওড়ার এসপি-কে হাইকোর্টের নির্দেশ

হাওড়ার মেয়েদের স্কুলে (Howrah Girls School) নেই নিরাপত্তারক্ষী। সিভিক পুলিসকে (Civic Police) নিরাপত্তারক্ষীর কাজে লাগাতে নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর। জেলা পুলিস সুপারকে এই মর্মে নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High School)। বোর্ডের উদ্দেশে মন্তব্য, 'আপনারা স্কুলগুলোর ছাত্রছাত্রীদের কথা ভাবুন। তাঁদের ভবিষ্যত আপনাদের হাতে। এই অচলায়তন ভাঙতে গেলে সময় লাগবে। কিন্তু বোর্ড, আপনারা শুরু করুন। আমি তিন সপ্তাহ পর ফল পেতে চাই।'

হাওড়া আমতা রসপুর বালিকা বিদ্যালয়ে অঙ্কের শিক্ষিকা ২০১৬ থেকে নেই। স্কুলের মিড ডে মিল খাওয়ার জন্য জায়গা নেই। খেলার মাঠ থাকলেও, সেটা ব্যবহার হয় সাইকেল রাখতে। এই স্কুলে শিক্ষিকার সংখ্যা আট জন, ৫৪৮ জন ছাত্রী। পড়ুয়া-শিক্ষিকা এই অনুপাত দেখেও উদ্বিগ্ন কলকাতা হাইকোর্ট।

হাইকোর্টের মন্তব্য,'শিক্ষকদের বদলি পছন্দ না হলে পরে মামলা করুন। না গেলে পরের মাস থেকে বেতন বন্ধ করে দেব।' বিচারপতি জানান, 'রাজনৈতিক চাপের কথা ভুলে যান, রাজ্যের যে স্কুলে পড়ুয়ার সংখ্যা অত্যন্ত কম তার অনুমোদন প্রত্যাহার করুন।' রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দফতরকে এই পরামর্শ বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর।

হাওড়ার রসপুর স্কুলের মামলার প্রেক্ষিতে দেখা গিয়েছে, একটি বিদ্যালয়ে ১৩ জন পড়ুয়ার জন্য ৫ জন শিক্ষক। অন্যদিকে অপর একটি স্কুলে প্রায় ৫৫০ জন পড়ুয়া আছে, কিন্তু বাংলার শিক্ষক নেই। ২০১৬ থেকে গণিতের শিক্ষক নেই। তারপরেই বিদ্যালয়ের অনুমোদন প্রত্যাহারের জন্য শিক্ষা দফতরকে পরামর্শ দেন বিচারপতি বসু। উত্তরে শিক্ষা দফতরের আইনজীবী জানান, 'এটা করতে গেলে একটু সমস্যা আছে। স্থানীয়স্তরে সমস্যা হতে পারে, রাজনৈতিক চাপ আসতে পারে।'

one year ago
Jhalda: এক পুরসভা দুই চেয়ারম্যান! আস্থায় হেরে ঝালদায় তৃণমূলের 'চেয়ারম্যান', বোর্ড গঠন কংগ্রেসেরও

একটি পুরসভা (Municipality) কিন্তু দু'জন পুরপ্রধান। বর্তমানে এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে পুরুলিয়ার ঝালদা পুরসভা (Jhalda Municipality)। শুক্রবারই রাজ্যের পুর এবং নগরোন্নয়ন দফতর ঝালদা পুরসভায় চেয়ারম্যান হিসেবে তৃণমূল কাউন্সিলর (TMC) জবা মাছুয়াকে নিয়োগ করেছে। আর শনিবার কংগ্রেস (Congress) নতুন পুর বোর্ড গড়ে নির্দল কাউন্সিলর শীলা চট্টোপাধ্যায়কে পুর চেয়ারম্যান ঘোষণা করেছে। এখন এই জটিলতার মধ্যে কোন চেয়ারম্যান বৈধ সেদিকে তাকিয়ে ঝালদাবাসী।

জানা গিয়েছে, রাজ্যের পৌর আইনের ১৯৯৩ সালের ১৭/৪ ধারা মেনে জবা মাছুয়াকে নিয়োগ করেছে পুর ও নগরোন্নয়ন দফতর। যতক্ষণ না নতুনভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবে, ততক্ষণ ঝালদা পুরসভায় চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বে সামলাবেন দশ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার জবা মাছুয়া। পুরও নগরোন্নয়ন দফতর এই বিজ্ঞপ্তি ইতিমধ্যেই জেলাশাসক-সহ ঝালদা পৌরসভার এক্সিকিউটিভ অফিসার ও ১০ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জবা মাছুয়ার এর কাছে পাঠানো হয়েছে।

এদিকে, কংগ্রেসের তরফে নির্বাচিত পুর চেয়ারম্যান শীলা চট্টোপাধ্যায় জানান, আমি ঝালদার মানুষকে স্বচ্ছ পুর পরিষেবা দেব। আমার সঙ্গে থাকার জন্য কংগ্রেসকে ধন্যবাদ।

এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য সম্প্রতি ঝালদা পৌরসভার তৃণমূল পরিচালিত বোর্ডের চেয়ারম্যান সুরেশ আগরওয়ালকে অনাস্থা প্রস্তাব এনে অপসারিত করা হয়েছে। পুরসভায় আয়োজিত আস্থা ভোটে চেয়ারম্যানের পক্ষে ভোট পড়ে ৫ জনের, বিপক্ষে ভোট পড়ে ৭ জনের। স্পষ্টতই আস্থা ভোটে জিতে বোর্ড গঠনে এগিয়ে ছিল কংগ্রেস। কিন্তু কংগ্রেসের ঘোষিত সেই কর্মসূচির একদিন আগে অর্থাৎ ২ ডিসেম্বর বিজ্ঞপ্তি দিয়ে তৃণমূল কাউন্সিলরকে চেয়ারম্যান নিয়োগ রাজ্যের।

one year ago


Paskura: থানায় মজুত বাজিতে বিস্ফোরণ, অগ্নিকাণ্ড! মৃত এক সিভিক ভলান্টিয়ার

পাঁশকুড়া থানায় (Paskura Police Station) মজুত বাজি থেকে বিস্ফোরণ (Blast)। ভয়াবহ এই বিস্ফোরণে মৃত এক সিভিক ভলান্টিয়ারের (Civic Police)। একাধিক ব্যক্তির আহত হওয়ার খবর মিলেছে। এমনটাই সূত্রের মারফৎ খবর পাওয়া গিয়েছে। বিস্ফোরণে তীব্রতায় ক্ষতিগ্রস্ত থানা চত্বরে থাকা একাধিক বাইক।  স্থানীয়রা উদ্যোগ নিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। তমলুক থেকে আসে দমকলের ইঞ্জিন। থানায় হওয়া এই বিস্ফোরণ ঘিরে এলাকায় আতঙ্ক এবং চাঞ্চল্য।

বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে তিনটা নাগাদ বিস্ফোরণের এই ঘটনা। জানা গিয়েছে পাঁশকুড়া থানা এলাকার বিভিন্ন জায়গা থেকে উদ্ধার হওয়া বাজি ও বাজি তৈরির মশলা বারুদ জমা রাখা হয়েছিল থানার সামনেই। সেই মজুত থাকা বাজি ও বারুদে হঠাৎই আগুন লাগে।

আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে দ্রুততার সঙ্গে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। প্রাণভয়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে  যায় থানায় কর্তব্যরত পুলিসকর্মী ও থানায় আসা সাধারণ মানুষ। তারপর কর্তব্যরত পুলিস কর্মী ও আশেপাশের লোকজন জল ঢেলে আগুন প্রাথমিকভাবে নিয়ন্ত্রণে আনে। কিছুক্ষণ পর ঘটনাস্থলে আসে তমলুক থেকে একটি দমকলের ইঞ্জিন। চলে পুরোদমে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ, এমনটাই সূত্রের খবর।

জানা গিয়েছে, গুরুতর আহত হন এক সিভিক ভলান্টিয়ার। তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় পাঁশকুড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। কিন্তু হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে ওই সিভিক কর্মীকে মৃত ঘোষণা করে হাসপাতাল । হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু বলে জানান চিকিৎসকরা। মৃত ওই সিভিক ভলান্টিয়ার গোপাল মান্নার বাড়ি পাঁশকুড়া থানা এলাকার হাউরে।

one year ago
Sodepur: পুলিসের জিপে আটক দুই টোটো চালককে ছিনিয়ে নেওয়ায় অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলর

অভিযুক্তদের আটক করে নিয়ে যাওয়ার সময় পুলিসের গাড়ি থেকে ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ কাউন্সিলরের (TMC Councillor) বিরুদ্ধে। পানিহাটি পুরসভার (Panihati Incident) ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের পুলিস নিরাপত্তা তুলে নিয়ে, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি খড়দহ থানার। জানা গিয়েছে, দুর্গাপুজোর কেনাকাটার ভিড় ছিল সোদপুর স্টেশন রোড মার্কেটে। মানুষের ভিড় সামলাতে হিমশিম অবস্থা ট্রাফিক পুলিস ও খড়দহ থানার। সেই সময় সোদপুর ব্রিজে ওঠার মুখে টোটো চালকরা (Toto-Police scuffle) ট্রাফিক নিয়ম মানছিলেন না। এই নিয়ে কর্তব্যরত সিভিক ভলান্টিয়ার টোটো চালকদের সঠিক ট্রাফিক রীতি মানতে বলেন।

সেই নির্দেশ ঘিরে শুরু হয় বচসা, টোটো চালকদের সঙ্গে সিভিক পুলিসের গণ্ডগোল বাঁধে। এমনকি কর্তব্যরত সিভিক পুলিসকে মারধরের অভিযোগ ওঠে টোটো চালকদের বিরুদ্ধে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে খড়দহ থানার পুলিস। অভিযুক্ত দুই টোটো চালককে আটক করে খড়দহ থানায় নিয়ে যাওয়ার সময় সোদপুর ট্রাফিক মোড়ে পুলিসের জিপ থেকে অভিযুক্তদের নামিয়ে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ ওঠে পানিহাটি পুরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের পৌরপিতা গোবিন্দ দাসের বিরুদ্ধে। পরবর্তী সময়ে খড়দহ থানার পুলিশ গিয়ে ওই দুই অভিযুক্ত টোটো চালককে গ্রেফতার করে। এদিকে, অভিযুক্তদের পুলিসের গাড়ি থেকে নামানোর ঘটনায় কাউন্সিলর গোবিন্দ দাসের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা রুজু করে ব্যারাকপুর কমিশনারেট।

যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কাউন্সিলর। পাশাপাশি এ ঘটনায় নিন্দা জানান পানিহাটির বিধায়ক নির্মল ঘোষ। তিনি বলেন, 'পুলিস-প্রশাসন তাঁদের কাজ করবে। অন্যায় ভাবে পুলিশের কাজে বাধা দিলে কাউকে রেয়াত করা হবে না। পাশাপাশি শাসকদলের কাউন্সিলরের এই ঘটনার সমালোচনায় সরব বিজেপিও। 

2 years ago


Howrah: রাজভবনে আটকে হাওড়া পুরনিগম বিল, থমকে ভোটগ্রহণ, বিকল্প পথে ডিসেম্বরে নির্বাচনের সম্ভাবনা

ঝুলে থাকা হাওড়া পুরনিগমের ভোট হতে পারে ডিসেম্বর মাসে, এমনই সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। প্রশাসনিক সূত্রে জানা যাচ্ছে, পুরনিগমের ভোট করাতে গেলে আইনি জটে পড়ছে রাজ্য। কারণ, বিধানসভায় বিল পাস হওয়ার পরও রাজভবনে সেটা আটকে। রাজ্যপাল সই করেননি। এই পরিস্থিতিতে হাওড়ার ওয়ার্ড পুর্নবিন্যাস করছে রাজ্য। যা সম্পন্ন হলে রাজ্যপালের সই ছাড়াই ডিসেম্বরে নির্বাচন সম্ভব।

হাওড়া-বালি পুরসভা মিলিয়ে মোট আসন ছিল ৬৬টি। যা ভেঙে হাওড়ায় ৫০টা ওয়ার্ড আর বালিতে ১৬টা ওয়ার্ড করে দেওয়া হয়। সরকার চাইছে হাওড়ার ৫০টা ওয়ার্ড ভেঙে ৬৬টি করে ফেলা গেলে আইনের পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা নেই। ফলে, হাওড়া পুরনিগমের নির্বাচন দ্রুত করে ফেলা সম্ভব। নবান্ন সূত্রের খবর, পুর ও নগর উন্নয়ন দফতর ইতিমধ্যেই হাওড়ার জেলাশাসককে পুরনিগমের ওয়ার্ড পুনর্বিন্যাসের দায়িত্ব দিয়েছে। এই কাজ শেষ হলেই পুর ও নগর উন্নয়ন দফতর হাওড়া পুরনিগমের আসন সংরক্ষণের জন্য রাজ্য নির্বাচন কমিশনের কাছে প্রস্তাব পেশ করবে। কমিশন এই কাজ শেষ করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর ৪৯ দিন অপেক্ষা করতে হবে ভোটের জন্য। সেই হিসেবে নভেম্বরের শেষ বা ডিসেম্বরে ভোট করতে কোনও সমস্যা হবে না।

দেখুন কোন পথে এই ভোট সম্ভব?

হাওড়ার পুরসভার ওয়ার্ড পুনর্বিন্যাসের পথে রাজ্য। রাজ্যপালের সই ছাড়াই হতে পারে হাওড়া পুরসভার নির্বাচন।

হাওড়া ৫০টি ওয়ার্ড ভেঙে ৬৬টি করার চিন্তাভাবনা।

হাওড়া জেলাশাসককে পুনর্বিন্যাসের নির্দেশ

প্রাথমিক পরিকল্পনা পুর ও নগর উন্নয়ন দফতরের

2 years ago