
ফের সুপ্রিম কোর্টে পিছিয়ে গেল অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) জামিনের মামলা। তবে কি নতুন বছরেও জেলেই থাকতে হবে কেষ্টকে! জানা গিয়েছে, অনুব্রতর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ উঠেছে। সিবিআইয়ের দাবি, অনুব্রত মণ্ডল প্রভাবশালী, জামিন পেলেই গোটা তদন্ত প্রভাবিত করার চেষ্টা করবেন। ফলে শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ, অনুব্রতর বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা হোক, তারপর ভেবে দেখবেন তাঁরা। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ২২ জানুয়ারি।
সুপ্রিম কোর্টের শুনানিতে প্রশ্ন তুললেন গরু পাচার কাণ্ডের অভিযুক্ত বীরভূমের তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল। তাঁর হয়ে সওয়াল করেছেন বর্ষীয়ান আইনজীবী মুকুল রোহাতগি। তিনি বলেন, "গরু পাচার কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত এনামূল হক জামিন পেয়েছে, বিএসএফ আধিকারিক সতীশ কুমারও জামিন পেয়েছে। আমি গোটা কাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড নই, তারপরও আমাকে কেন আটকে রাখা হচ্ছে জেলে?"
অন্যদিকে অনুব্রতর জামিনের আবেদনের তীব্র বিরোধিতা করলেন ইডি, সিবিআইয়ের আইনজীবী অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল এসভি রাজু। তাঁর হিসেবরক্ষক মনীশ কোঠারির দেওয়া বয়ান উল্লেখ করা হয়েছে আদালতে। অনুব্রত মণ্ডল প্রভাবশালী, জামিন পেলেই গোটা তদন্ত প্রভাবিত করার চেষ্টা করবেন, অভিযোগ রাজুর।
শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ, 'অনুব্রতর বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা হোক, তারপর ভেবে দেখবো আমরা।' জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহে এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে শীর্ষ আদালতে। এক সপ্তাহের মধ্যে অনুব্রতর বিরুদ্ধে সিবিআই-এর দেওয়া সমস্ত চার্জশিট আদালতে জমা করার নির্দেশ শীর্ষ আদালতের।
সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) ফের জামিন পেলেন না অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)। যেমনটা আশঙ্কা করা হয়েছিল, এবারও পুজো কাটবে জেলেই। গরু পাচার কাণ্ডে বর্তমানে অনুব্রতর ঠিকানা তিহাড় জেল। উল্লেখ্য, 'প্রভাবশালী তত্ত্বে'ই অনুব্রতর জামিনের বিরোধিতা করে সিবিআই (CBI)। মামলার পরবর্তী শুনানি চার সপ্তাহ পর।
গত বছরের অগাস্ট মাসে বীরভূমের তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে গরুপাচার মামলায় গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁকে দিল্লিতে নিয়ে যান কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা। তিহাড় জেলে আপাতত বন্দি অনুব্রত মণ্ডল। এদিন গরু পাচার কাণ্ডে সিবিআই-এর করা মামলায় দেশের শীর্ষ আদালতে জামিনের আবেদন করেন বীরভূমের তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল। বুধবার সেই মামলার শুনানিতে সিবিআইয়ের আইনজীবী এস ভি রাজু অনুব্রতর জামিনের বিরোধিতা করেন। তাঁর যুক্তি ছিল, "অনুব্রত প্রভাবশালী, জেল থেকে বাইরে বেরোলে যা ইচ্ছে তাই করবে, ক্ষতি হবে তদন্তে। বিচারপতিদেরও হুমকি দিচ্ছে।"
শুনানি শেষে বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসু এবং বেলা এম ত্রিবেদী সিবিআইকে কাউন্টার হলফনামা দাখিল করার নির্দেশ দেন। মামলার পরবর্তী শুনানি চার সপ্তাহ পরে। ফলে এবারও অনুব্রতর পুজোও কাটবে তিহাড় জেলেই।
দিল্লি হাইকোর্টে ফের পিছিয়ে গেল অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) জামিনের শুনানি। গরুপাচার মামলায় (Cattle Smuggling Case) বীরভূমের তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে গতবছর অগাস্ট মাসে গ্রেফতার করা হয়। তার পর এক বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও, এখনও জেলবন্দি অনুব্রত। এখন তাঁর ঠিকানা তিহাড় জেল। কিন্তু বুধবারও তাঁর জামিনের শুনানি পিছিয়ে গেলে অনুমান করা হচ্ছে, এই পুজোও তাঁকে কাটাতে হবে জেলেই। পরবর্তী শুনানি ১৯ অক্টোবর।
আদালত সূত্রে খবর, অ্যাডিশনাল সলিসিটার জেনারেল অন্য মামলায় ব্য়স্ত রয়েছেন। মামলায় আরও খানিকটা সময় চেয়েছেন ইডির আইনজীবী। তাঁদের আর্জি মঞ্জুর করে আদালত। এর পরই হাইকোর্টে জামিনের আবেদন পিছিয়ে দেওয়া হয়।
গরু পাচার মামলায় এবার অনুব্রতর অন্যতম আদেশ রক্ষাকারী তৃণমূল যুব নেতাকে তলব করল সিবিআই। সূত্রের খবর, চলতি বছরের মার্চেই দিল্লিতে ডাক পড়েছিল তাঁর। এবার তৃণমূল যুবনেতা কৃপাময় ঘোষকে, গরুপাচার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বুধবার নিজাম প্যালেসে তলব করল সিবিআই।
প্রসঙ্গত, অনুব্রতকে যখন দিল্লি নিয়ে যাচ্ছিল ইডি তখনই পথে শক্তিগড়ে দাঁড়িয়েছিল গাড়ি। সেখানে অনুব্রতর সঙ্গে সবুজ পাঞ্জাবি পরা এক ব্যক্তিকে নিয়ে ঘনিয়েছিল রহস্য। তিনিই বাংলা ছাড়ার দিন অনুব্রতর সঙ্গে শক্তিগড়ে বেশ কিছুক্ষণ ‘গল্প’ করেন, কচুরিও খান।
আসানসোল থেকে যাওয়ার পথে বর্ধমানের শক্তিগড়ে একটি হোটেলে দাঁড়িয়েছিল অনুব্রত মণ্ডলের গাড়ি। সেখানেই প্রাতঃরাশ খেতে শুরু করেন অনুব্রত মণ্ডল। সেখানেই কেষ্ট মণ্ডলের খাবার টেবিলে দেখা যায় সবুজ পাঞ্জাবি পরিহিত এক ব্যক্তিকে। টিভিতে সেই ছবি দেখাতেই তা নিয়ে চাপানউতোর শুরু হয় নানা মহলে। কে তিনি, কীভাবে তিনি অনুব্রতর কাছে গেলেন তা নিয়ে তৈরি হয় নানা প্রশ্ন। পরবর্তীতে জানা যায় এই ব্যক্তিই বীরভূমের তৃণমূল যুবনেতা কৃপাময় ঘোষ। কিন্তু, কে এই কৃপাময়?
সূত্রের খবর, ‘কেষ্টদার’ যে কোনও দরকারে, যে কোনও কাজে সর্বদাই হাজির থাকতেন ‘ভাই’ কৃপাময়। কেষ্টর ছায়াসঙ্গী হিসাবেও পরিচয় রয়েছে তাঁর। তবে গরু পাচার মামলায় গ্রেফতারির পর যে শুধু শক্তিগড়েই তাঁকে অনুব্রতর সঙ্গে দেখা গিয়েছিল এমনটা নয়। এর আগে দুবরাজপুর আদালতে অনুব্রতকে তোলার সময় দেখা মিলেছিল কৃপাময়ের।
বৃহস্পতিবার ভোরে আসানসোলের সিবিআই (CBI) আদালতে হাজিরা দিলেন গরুপাচারের (Cattle Smuggling) আরও এক অভিযুক্ত আব্দুল লতিফ (Abdul Latif)। তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতার হওয়ার পর থেকে আব্দুল লতিফকে খুঁজছিল সিবিআই। তদন্তকারীরা জানতে পেরেছিলেন, এই লতিফই ইলামবাজার পশুহাটের দেখভাল করতেন। নেপথ্যে চলত গরুপাচারের কারবার। এই সবই হত লতিফের তত্ত্বাবধানে। শক্তিগড়ে রাজু ঝা খুনেও লতিফের নাম উঠে আসে। বলা হয় সেদিন লতিফকেও ঘটনাস্থলে দেখা গিয়েছিল। এরপরেই লতিফকে খুঁজতে আরও বেশি তৎপর হয়ে ওঠে সিবিআই। কিন্তু তার আগেই লতিফের আইনজীবী সুপ্রিমকোর্টের কাছে মক্কেলের গ্রেফতারি এড়াতে আবেদন রাখেন। সেই আবেদনে সাড়া দিয়ে সুপ্রিমকোর্ট আগামী ৪ মে পর্যন্ত লতিফের গ্রেফতারিতে অন্তবর্তীকালীন স্থগিতাদেশ দেয়।
এরমধ্যেই বৃহস্পতিবার একেবারে কাক ভোরেই লতিফ তাঁর আইনজীবীকে নিয়ে আসানসোলের সিবিআই আদালতে হাজির হন। প্রথমে কেউ টের পায়নি। পরে লতিফ আসার খবর পেতেই রীতিমতো শোরগোল পড়ে যায় আদালত চত্বরে। এদিন সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতে লতিফের হয়ে সওয়াল করেন আইনজীবী শেখর কুণ্ডু। সিবিআইয়ের হয়ে উপস্থিত ছিলেন সরকারি আইনজীবী রাকেশ কুমার। কেস ডায়েরি নিয়ে সেখানে হাজির ছিলেন তদন্তকারী অফিসাররাও।
সওয়াল-জবাবের পর বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী লতিফকে ১৫ হাজার টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন দেন। আগামী ৬ মে এই মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে। এর মধ্যে প্রতি তিনদিনে একবার সিবিআইয়ের তদন্তকারীদের সঙ্গে দেখা করতে হবে লতিফকে। সিবিআইয়ের কাছে তাঁর পাসপোর্ট জমা রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তাছাড়াও সিবিআইকে কয়েকটি নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। সেই নির্দেশ অনুযায়ী আব্দুল লতিফকে জিজ্ঞাসাবাদের সময় সিবিআইকে সমস্ত মানবাধিকার রক্ষা করতে হবে। জিজ্ঞাসাবাদের সময় লতিফের আইনজীবী উপস্থিত থাকতে পারবেন।
বুধবার অনুব্রত কন্যা সুকন্যা মণ্ডলকে (Sukanya Mondal) গরু পাচার (Cattle Smuggling) কাণ্ডের তদন্ত সূত্রে গ্রেফতার করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট তথা ইডি (ED)। বৃহস্পতিবার সুকন্যাকে আদালতে পেশ করে হেফাজতে চাইবে কেন্দ্রীয় এই তদন্ত এজেন্সি। তারই মধ্যে এদিন আবার শুনানি ছিল অনুব্রত মণ্ডলের।
তিহাড় থেকে এদিন ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে শুনানিতে যোগ দেন অনুব্রত ও তাঁর একদা দেহরক্ষী সায়গল হোসেন। বিচারক প্রথমে তাঁর কাছে জানতে চান, কেমন আছেন? শুনে অনুব্রত বলেন, 'একদম ভাল নেই। একদম না।'
তিহাড় থেকে আসানসোল জেলে ফিরতে চেয়ে মামলা করে রেখেছেন অনুব্রত। বিচারক এদিন জানতে চান সেই মামলার কী অবস্থা? জবাবে অনুব্রত বলেন, মামলা চলছে। আদালত চাইলে তাঁকে আসানসোলে ফেরত পাঠাতে পারে। সেই সঙ্গে অনুব্রত অভিযোগ করেন, তাঁর বিরুদ্ধে ফলস কেস সাজিয়েছে সিবিআই। সব মামলা মিথ্যা। এ কথা বলে জামিন চান অনুব্রত। বিচারক শুনে বলেন, তিনি অনুব্রত মণ্ডলের কথা শুনলেন ঠিকই। কিন্তু এ সব কথা অর্থহীন। আদালতের কাছে শুধুমাত্র কাগজেরই মূল্য রয়েছে।
অনুব্রত মণ্ডল ও সায়গল হোসেন ছাড়াও এই মামলায় ইতিমধ্যে গ্রেফতার করা হয়েছে অনুব্রত মণ্ডলের চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট মনীশ কোঠারিকে। তার পর এবার মেয়ে সুকন্যাকেও গ্রেফতার করেছে ইডি। অর্থাৎ বীরভূমে কেষ্টর কাছে লোক আর কেউ এখন বাইরে নেই। সবাই হয় জেলে, নয় হেফাজতে রয়েছে।
গরু পাচার (Cattle smuggling) মামলায় আরও সক্রিয় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। সোমবার দিল্লির (Delhi) অফিসে ফের ডেকে পাঠানো হয়েছে সিউড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক মোহাম্মদ আলীকে। পাশাপাশি সোমবার সিবিআইয়ের (Cbi) তরফে কলকতার নিজাম প্যালেসে ডেকে পাঠানো হয়েছে সাঁইথিয়ার দুই রাইস মিল মালিককে। গরু পাচার মামলায় গ্র্রেফতার হয়েছে বীরভূমের বেতাজ বাদশা অনুব্রত মন্ডল। এরপর কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের সক্রিয়তায় সামনে এসেছে আরও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। গরু পাচার মামলায় ইন্সপেক্টর মোহাম্মদ আলীকে এর আগেও সমন করেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। উনি হাজিরা দিয়েছিলেন, গত শনিবার মোহাম্মদ আলীকে দিল্লিতে ৯ ঘন্টা জেরা করে ইডির আধিকারিকরা। এরপর সোমবারও তাঁকে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।
পাশাপাশি সাঁইথিয়ার ২জন রাইস মিল মালিককে তলব করেছে সিবিআই। সূত্রের খবর, সাঁইথিয়ার ব্যবসায়ী রবিন টিব্রেওয়াল ও তাঁর বাবাকে তলব করে সিবিআই। সিবিআই সূত্রে খবর, এনামুল হকের কোম্পানি, হক ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে যোগাযোগ ছিল এই ব্যবসায়ীর। এনামুল হকের সঙ্গে ব্যবসায়ী রবিন টিব্রেওয়ালের কি যোগাযোগ রয়েছে? কত টাকার লেনদেন হয়েছে? তা জানতে সোমবার এই ব্যবসায়ীকে ও তাঁর বাবাকে তলব করেছে সিবিআই।
কাজে এলো না অনুব্রতের (Anubrata) কোনও দাবি। শেষমেশ তাঁকে যেতেই হচ্ছে তিহারে (Tihar Jail)। মঙ্গলবার গরুপাচার মামলার শুনানিতে তাঁকে ১৩ দিনের জেল হেফাজত দিল আদালত। অর্থাৎ তাঁকে যেতেই হচ্ছে তিহার জেলে। সেখানে গরু পাচারকাণ্ডে অভিযুক্ত সায়গল, মনীশ কোঠারি, এনামুল হক, সতীশ কুমাররা আগে থেকেই আছেন, এবার সেই লিস্টে যোগ দিলেন অনুব্রতও।
মঙ্গলবার আদালতে পেশ করার আগে অনুব্রতকে নিয়ে আসা হল রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতালে। গত দুদিন শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যায় ভুগছেন কেষ্ট। তাই সোমবারের পর আজ মঙ্গলবার ফের তার স্বাস্থ্যের পরীক্ষা করতে নিয়ে আসা হলো রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতালে। মঙ্গলবার আদালতে পেশ করার আগেই তাঁকে স্বাস্থ্যপরীক্ষার জন্য আনা হয়। ইডি সূত্রে খবর, হাসপাতালে তার স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর, আদালতে পেশ করার আগে অনুব্রত মণ্ডলকে ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ চালায় ইডি। এরপরেই তাঁকে আদালতে পেশ করা হলে ১৩ দিনের ইডি হেফাজত দেয় আদালত।
মঙ্গলবার আদালত সূত্রে খবর, অনুব্রত মণ্ডল চারটে ব্যাগ নিয়ে এসেছিলেন। সেই ব্যাগগুলো জেলে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন অনুব্রত। তার অনুমতি দেয়নি আদালত। ব্যাগগুলো তাঁর আইনজীবীকে নিয়ে নিতে নির্দেশ দেয় কোর্ট। পাশাপাশি জানা গিয়েছে, গরু পাচারকাণ্ডে নাম উঠেছে বোলপুর পুরসভার চেয়ারপার্সন ও তাঁর স্বামীর। তাঁদের সম্পত্তিও ইডির নজরে আছে বলে জানিয়েছে পুলিস।