কয়েক মাস আগেই খবরে এসেছিল মানুষের মস্তিষ্কে ব্রেন খেকো অ্যামিবার হদিশ পাওয়া গিয়েছে। কিন্তু এবারে আরও এক খবর প্রকাশ্যে এসেছে, যা শুনে হতবাক সাধারণ মানুষ। আর এর থেকেও বেশি চিন্তিত চিকিৎসকমহল। কারণ এবারে এক মহিলার মস্তিষ্ক থেকে পাওয়া গিয়েছে জীবন্ত প্যারাসাইটিক রাউন্ডওয়ার্ম বা গোলকৃমি (Parasitic Round Worm)। একজন মানুষের মাথায় তা কীভাবে আসতে পারে তা ভেবেই উদ্বিগ্ন চিকিৎসকরা। সূত্রের খবর, অস্ট্রেলিয়ার এক ৬৪ বছর বয়সী মহিলার মাথায় এই জীবন্ত কৃমি পাওয়া গিয়েছে। যা ইতিমধ্যেই অস্ত্রোপচার করে বের করা হয়েছে।
জানা গিয়েছে, অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের বাসিন্দা এই বৃদ্ধা। তিনি ২০২১ সাল থেকেই অসুস্থ ছিলেন। সেসময় থেকেই তার মধ্যে কিছু উপসর্গ যেমন- তলপেটে ব্যথা, ডায়ারিয়া, শুকনো কাশি, জ্বর, রাতে ঘাম হওয়া ইত্যাদি দেখা যেত। এরপর ২০২২ সালে তাঁর অবস্থা আরও খারাপ হয়ে পড়ে। তখন স্মৃতিশক্তি চলে যাওয়া, ডিপ্রেশনের মত লক্ষণও দেখা যাচ্ছিল। এরপর তাঁকে ক্যানবেরা হাসপাতালে ভর্তি করানো হলে তখন তাঁর ব্রেনের এমআরআই করানো হয়। আর তখনই ধরা পড়ে ৮ সেন্টিমিটারের এই জীবন্ত কৃমি। একাধিক চিকিৎসকদের সঙ্গে পরামর্শ করার পর জানা যায়, এটির নাম Ophidascaris robertsi, যা সাপেদের দেহে পাওয়া যায়।
ফলে সাপেদের মধ্যে পাওয়া এই ধরণের কৃমি কীভাবে মহিলার ব্রেনে প্রবেশ করল, তা নিয়ে চিন্তায় চিকিৎসকরা। তবে প্রাথমিক অনুমান করে জানানো হয়েছে, হয়তো এই কৃমির লার্ভা কোনও শাক-সবজি খাওয়ার মাধ্যমে তাঁর শরীরে প্রবেশ করেছিল। তবে এই ধরনের কৃমি মানুষের শরীরে পাওয়া সত্যিই বিশ্বে প্রথমবার ঘটেছে। তবে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে এটিকে মহিলার মাথা থেকে বের করা হয়েছে।
ফের মস্তিষ্কো-খেকো অ্যামিবার (Brain Eating Amoeba) সংক্রমণে মৃত্যু হল এক দু'বছরের শিশুর। ঘটনাটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের (United States)। জানা গিয়েছে, নেভাদার (Nevada) এক দু'বছরের শিশু ফ্লু-এর মত সংক্রমণে ভুগছিল। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছিল, মেনিনজাইটিসের কারণে শিশুটির মৃত্যু হয়েছিল। কিন্তু পরে জানা যায়, তার মৃত্যু এক মস্তিষ্কো খেকো অ্যামিবার জন্য হয়েছে। জলের ছোট্ট পোকা অ্যামিবা তার শরীরে প্রবেশ করে তার মস্তিষ্ক খাওয়ায় তার মৃত্যু হয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদার সেই শিশুর মা নিজেই তাঁর ফেসবুক পোস্টে এই কথা জানিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, তাঁর সন্তানের প্রথমে সর্দি, বমি, মাথা ব্যথার মতো উপসর্গ দেখা গিয়েছিল। এরপর তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ফ্লু-এর চিকিৎসাও শুরু হয়। কিন্তু পরে তাঁর সন্তান কোমায় চলে গেলে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা হয়, তার মস্তিষ্ক অ্যামিবা খেয়ে নিয়েছে। অবশেষে সেই হাসপাতালেই মৃত্যু হয় সেই খুদের।
এককোষী এই প্রাণী সাধারণত, হ্রদ, উষ্ণ প্রস্রবণ এবং রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে পড়ে থাকা সুইমিং পুলে বৃদ্ধি পায়। মাইক্রোস্কোপ ছাড়া একে দেখা সম্ভব নয়। অ্যামিবাটির অনেকগুলি প্রজাতি রয়েছে। তবে শুধুমাত্র 'নেইগ্লেরিয়া ফাউলেরি' -ই মানবদেহে সংক্রমণ ঘটায়। এই সংক্রমণ হলে সাধারণত বমি, ক্লান্তি, মাথা ব্যথা, হ্যালুসিনেশন-এর মত উপসর্গ দেখা যায়। এখনও পর্যন্ত এই সংক্রমণের জন্য কোনও নির্দিষ্ট ওষুধ নেই। ফলে সতর্কতা অবলম্বন করে থাকারই নির্দেশ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।
জন্মের পর থেকে মস্তিষ্ক (Brain) অনবরত কাজ করে চলেছে, এমনকি ঘুমনোর সময়ও ব্রেন কাজ করে। কিন্তু বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মস্তিষ্কের তীক্ষ্ণতা কমতে থাকে। এর কার্যক্ষমতাও কমে আসে। ফলে চিকিৎসকরা পরামর্শ দেন, কীভাবে মস্তিষ্ককে আরও বেশি সক্রিয় করা যায়, স্মৃতিশক্তি (Memory) ও এর তীক্ষ্ণতা বাড়ানো যায়। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, কোন কোন উপায় ব্রেনের স্বাস্থ্য (Brain Health) ভালো করা যায়।
নিয়মিত শরীরচর্চা: নিয়মিত শরীরচর্চা ব্রেনের জন্য খুবই উপকারী। যখন নিয়মিতভাবে এক্সারসাইজ করা হয়, তখন হিপোক্যাম্পাসের আকার বৃদ্ধি পায় যা স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া: আমরা সারাদিন যেসব খাবার খাই, তার প্রভাব সরাসরি আমাদের ব্রেনের উপর পড়ে। যার ফলে মস্তিষ্কের ভালোর জন্য সবসময় পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত। প্রোটিন, ফ্যাট, ওমেগা৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও ভিটামিনযুক্ত খাবার মস্তিষ্কের জন্য কার্যকরী।
স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে রাখা: স্ট্রেস বা মানসিক চাপ ব্রেনের জন্য একেবারেই ভালো নয়। ফলে ব্রেনকে সবসময় স্ট্রেস ফ্রি রাখা উচিত। বিভিন্ন ধরনের অ্যাক্টিভিটি, গান,নাচ করে স্ট্রেসকে দূরে রাখা উচিত। এতে মস্তিষ্কের তীক্ষ্ণতা বৃদ্ধি পায়।
পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম মস্তিষ্কের জন্য অত্যন্ত জরুরী। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে স্মৃতিশক্তি কমতে থাকে।
ব্রেনের (Brain) মধ্যে অ্যামিবা (Amoeba) ঢুকে গিয়ে কেরলে মৃত্যু হল এক ১৫ বছরের কিশোরের। জানা গিয়েছে, এই অ্যামিবা এমনই যে এটা ব্রেনের মধ্যে গিয়ে কুরে কুরে খেয়ে নেয় মস্তিষ্ক। শুনতে অবাক লাগলেও এমনটাই ঘটেছে। প্রায় দেড় বছর করোনার জন্য সারা বিশ্বের মানুষকে আতঙ্কে থাকতে হয়েছে। আর এবারে ফের নতুন করে আতঙ্কের সৃষ্টি করছে এই 'মস্তিষ্কখেকো অ্যামিবা' (Brain Eating Amoeba)। জানা গিয়েছে, এখন পর্যন্ত কেরলে পাঁচ জনের শরীরে এই সংক্রমণ বাসা বেঁধেছে। প্রত্যেকেরই মৃত্যু হয়েছে। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, জল থেকে মস্তিষ্কের এই সংক্রমণ অত্যন্ত বিরল।
সূত্রের খবর, কেরলের আলাপুঝা জেলার বাসিন্দা ওই কিশোর 'নেইগেলেরিয়া ফাউলেরি' (Naegleria Fowleri) বা সহজ কথায় 'মস্তিষ্কখেকো অ্যামিবা' সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছিল বলেই জানিয়েছে কেরল প্রশাসন। সপ্তাহখানেক ধুম জ্বর, সঙ্গে শরীরের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সূচক একেবারে এলোমেলো হয়ে যায় এই সংক্রমণে। তাকে বাঁচাতে আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন ডাক্তাররা। কিন্তু শেষরক্ষা হল না। কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীণা জর্জ জানিয়েছেন, দূষিত জল থেকে অ্যামিবার সংক্রমণ ছড়িয়েছিল তার দেহে।
এককোষী এই প্রাণী সাধারণত, হ্রদ, উষ্ণ প্রস্রবণ এবং রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে পড়ে থাকা সুইমিং পুলে বৃদ্ধি পায়। মাইক্রোস্কোপ ছাড়া একে দেখা সম্ভব নয়। অ্যামিবাটির অনেকগুলি প্রজাতি রয়েছে। তবে শুধুমাত্র 'নেইগেলেরিয়া ফাউলেরি' -ই মানবদেহে সংক্রমণ ঘটায়। এই সংক্রমণ হলে সাধারণত বমি, ক্লান্তি, মাথা ব্যথা, হ্যালুসিনেশন-এর মত উপসর্গ দেখা যায়। এখনও পর্যন্ত এই সংক্রমণের জন্য কোনও নির্দিষ্ট ওষুধ নেই। ফলে সতর্কতা অবলম্বন করে থাকারই নির্দেশ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।
এক অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখালেন কিছু চিকিৎসক (Doctors)। গর্ভস্থ সন্তানের মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচার (Brain Surgery) করে নজির গড়লেন তাঁরা। এমনটা হয়তো এর আগে কখনও ঘটেনি। ফলে এই প্রথম যে, ভ্রূণ অবস্থাতেই মস্তিষ্কের অস্ত্রোপচার করে বিশ্ব রেকর্ড গড়ল মার্কিন চিকিৎসেকর একটি দল। এ যেন এক মিরাকল! চিকিৎসা বিজ্ঞানে এক যেন অন্য যুগের সূচনা করল এই সার্জারি। বর্তমানে সম্পূর্ণ সুস্থ মা ও তাঁর গর্ভস্থ শিশু।
জানা গিয়েছে, গর্ভস্থ শিশুটির মস্তিষ্কে রক্তজালকের বিরল কিছু সমস্যা দেখা যায়। যাকে চিকিৎসার ভাষায় বলা হয়, 'ভেনাস অফ গ্যালেন ম্যালফরমেশন' (Vein of Galen Malformation)। বোস্টন চিলড্রেনস হসপিটালে এই অস্ত্রোপচার হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। তবে কী এই অসুখ? চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, সাধারণ ভাবে মস্তিষ্কের ধমনীগুলি ক্য়াপিলারির মাধ্যমে শিরার সঙ্গে সংযুক্ত থাকে। ক্যাপিলারিগুলি রক্তস্রোতের গতি কমিয়ে দিতে সাহায্য করে। কিন্তু এই শিশুর মস্তিষ্কের ধমনীগুলি সরাসরি শিরার সঙ্গে সংযুক্ত ছিল। ফলে, মস্তিষ্ক ও হৃদযন্ত্রে প্রয়োজনের তুলনায় অনের বেশি রক্ত প্রবাহিত হয়। যা থেকে পরে শিশুর হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা ছিল।
আরও জানা গিয়েছে, ওই শিশুটি মাতৃগর্ভে ঠিকঠাক ভাবেই বেড়ে উঠছিল। কিন্তু একদিন আলট্রা সাউন্ড পরীক্ষায় ধরা পড়ে তার মস্তিষ্কের সমস্যার কথা। এরপরই দ্রুত অস্ত্রোপচারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ৩৪ সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা মহিলার আলট্রাসাউন্ডের সাহায্য নিয়ে গর্ভস্থ ভ্রুণটির অস্ত্রোপচার করা হয়।
আপনার সন্তানদের কি শুধুমাত্র পড়াশোনার মধ্যেই রেখেছেন? পড়াশোনায় ক্ষতি হবে বলে কোনও সংগীত বা বাদ্যযন্ত্র (Musical Instruments) বাজাতেও দেন না? তবে এটা আপনি কোনও বড় ভুল করছেন না তো! কারণ সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, সংগীত বা কোনও বাদ্যযন্ত্র কতটা ভালোভাবে প্রভাবিত করতে পারে শিশুদের মস্তিষ্ককে। শিশুর মস্তিষ্ক বিকাশের জন্য শুধুমাত্র পুঁথিগত শিক্ষাই যথেষ্ট নয়, তার সঙ্গে সে সংগীত বা বাদ্যযন্ত্র যেকোনো একটির নিয়মিত চর্চা করলেই তার মস্তিষ্কের কর্মদক্ষতা বাড়বে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বাদ্যযন্ত্র বাজানো মস্তিষ্ককে সতেজ রাখতে সাহায্য করে।
সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, যে কোনও বাদ্যযন্ত্র বাজানো যদি কারোর নিয়মিত চর্চার মধ্যে থাকে, তবে তাদের মস্তিষ্কের বিকাশ তো হয়ই। এর পাশাপাশি মস্তিষ্কের বার্ধক্যও ধীর গতিতে হয়। কথায় আছে, মনের বয়স ঠিক রাখতে মাথার বয়স কে ঠিক রাখা জরুরি। আর 'মাথা' বা মস্তিষ্ককে সচল রাখতে জরুরি বেশ কয়েকটি অভ্যাসের। ফলে বাদ্যযন্ত্র বাজানোও এক ভালো অভ্যাস। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, মস্তিষ্ককে যত বেশি খাটাবেন ততই তার কার্যকরী ক্ষমতা বাড়বে ও সতেজ থাকবে। এছাড়াও মস্তিষ্কের পাশাপাশি স্ট্রেস, মানসির অবসাদ কাটাতে, মনকে ভালো রাখতেও আপনি বাদ্যযন্ত্র বা সংগীতের চর্চা করতে পারেন। ফলে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, বাচ্চা থেকে বয়স্ক প্রত্যেককেই তাঁদের মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য নিয়মিত এসব চর্চার মধ্যে থাকা উচিত।
সবে কিছুদিন হয়েছে ক্যান্সারের (Cancer) মতো মরণ রোগের সঙ্গে লড়াই করে ফিরেছেন তিনি। সুস্থও হয়ে উঠেছিলেন তিনি। দীর্ঘদিন পরে কাজে যোগ দিয়েছিলেন। এর মধ্যেই ফের দুঃসংবাদ তাঁর ভক্তদের জন্য। মঙ্গলবার রাতে হঠাৎ ব্রেন স্ট্রোক (Brain stroke) ছোট পর্দার অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা শর্মার (Aindrila Sharma)। বর্তমানে অত্যন্ত আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাওড়ার একটি বেসরকারি হাসপাতালের ভেন্টিলশনে রয়েছেন অভিনেত্রী। অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক। আচমকাই মঙ্গলবার রাতে ব্রেন স্ট্রোক হয়ে মাথায় রক্ত জমাট বেঁধে যায়। হাওড়ার একটি হাসপাতালে ভর্তি অভিনেত্রী। হাসপাতাল সূত্রে খবর, ব্রেন স্ট্রোক হয়ে মাথায় রক্ত জমাট বেঁধে গিয়েছে। এর ফলেই অবস্থা গুরুতর হয়েছে।
যদিও স্বস্তির বিষয়, বুধবার কিছুটা শারীরিক উন্নতি হয়েছে ঐন্দ্রিলার। বাঁ হাত সামান্য নাড়াচাড়া করতে পারলেও শরীরের একদিক পুরো অসাড় এখনও। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ৪৮ ঘণ্টা না কাটলে ভালোমন্দ কিছু বলা যাবে না। দীর্ঘ লড়াইয়ে জিতে অবশেষে টেলি দুনিয়ায় পা রেখেছিলেন তিনি। সম্প্রতি জ়ি বাংলা অরিজিনাল ছবি ‘ভোলে বাবা পার করেগা’- তে অনির্বাণ চক্রবর্তীর মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন ঐন্দ্রিলা।
এই খবরে একেবারে ভেঙে পড়েছেন তাঁর কঠিন লড়াইয়ের সঙ্গী তথা প্রেমিক সব্যসাচী চৌধুরী। এমনকি গোটা টলিপাড়া এখন ঐন্দ্রিলার সুস্থ হয়ে ওঠার অপেক্ষায়। ভক্তরাও প্রার্থনা করছেন।