Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

BiswajitDas

Ration Scam: কালো টাকা সাদা করার কারবার! আদালতে পেশ ব্যবসায়ী বিশ্বজিৎ দাসকে

রেশনবন্টন দুর্নীতির তদন্তের গতি বাড়াতেই ধৃত শঙ্কর আঢ্যের কোম্পানির সূত্র ধরেই সামনে এসেছিল তার ম্যানেজার ব্যবসায়ী বিশ্বজিৎ দাসের নাম। আপাতত ইডি হেফাজতেই ঠাঁই হয়েছে ব্যবসায়ীর। মঙ্গলবার হেফাজত শেষে ফের আদালতে পেশ ধৃত বিশ্বজিৎ দাসকে।

সূত্রের খবর, দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদে একাধিক অভিযোগ উঠে এসেছে ধৃত ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। মূলত ইডি গোয়েন্দামহলের দাবি, তদন্তে অসহযোগিতা করছে বিশ্বজিৎ দাস। মানি এক্সচেঞ্জিং, আমদানি-রপ্তানি সহ সোনার গয়নার ব্যবসা রয়েছে বিশ্বজিতের। দুর্নীতির কালো টাকাও, ধৃত বিশ্বজিৎ দাসের মাধ্যমেই দুবাই সহ বিভিন্ন দেশের পাচার করা হত বলে ইডি সূত্রে খবর। কিন্তু তাঁর এই দুর্নীতির কারবারের সঙ্গে ধৃত মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের যোগাযোগ রয়েছে কি? ব্যবসায় কোনওভাবে কি মন্ত্রী টাকা লেনদেন করেছিলেন? ইডির প্রশ্ন কার্যত এড়িয়ে গিয়েছেন ব্যবসায়ী বিশ্বজিৎ দাস। এমনকি শেখ শাহজাহানের প্রসঙ্গ উঠলেও নীরব থাকতে দেখা গিয়েছে বিশ্বজিতকে।

প্রসঙ্গত, বিশ্বজিতের বাড়ি ও অফিসে তল্লাশি চালিয়ে ইডির আধিকারিকরা উদ্ধার করেছিলেন হাওয়ালা সংক্রান্ত বিপুল নথি। প্রমাণ মিলেছিল তারা নানাবিধ অসাধু কারবারের।২০১৬-২০১৭ এর মধ্যে দুবাইতে বিশ্বজিতের ৩টি কোম্পানির হদিসও পেয়েছিল ইডি। যাবতীয় প্রমাণ এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের হাতে আসার পরও বিশ্বজিৎ দাসের নিজেকে বার বার নির্দোষ দাবি করার মরিয়া চেষ্টা আদতে যে ধোপে টিকবে না তা সহজেই অনুমেয়। আগামীদিনে ইডির প্রশ্নবাণে ধৃত ব্যবসায়ীর কাছ থেকে রেশন দুর্নীতি সংক্রান্ত নতুন কোনও তথ্যের সন্ধান মেলে কিনা এখন সেটাই দেখার।

3 months ago
ED: সিজিওতে বিশ্বজিৎ দাস, ইডি হেফাজতে ধৃত ব্যবসায়ী

রেশন বন্টন দুর্নীতিতে ধৃত শঙ্কর আঢ্যের কোম্পানির সূত্র ধরে সম্প্রতি নাম উঠে এসেছিল ব্যবসায়ী বিশ্বজিৎ দাসের। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২৪ ঘণ্টা ধরে বাড়িতে দফায় দফায় তল্লাশির পর  গ্রেফতার করা হয়েছিল ব্যবসায়ী বিশ্বজিৎ দাসকে। আদালতের নির্দেশ মাফিক আগামী শুক্রবার পর্যন্ত ইডি হেফাজতেই থাকবেন শঙ্কর আঢ্য ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী। গত শুক্রবারই ব্যাঙ্কশাল আদালতে অভিযুক্ত ব্যবসায়ীকে পেশ করার সময় একাধিক চাঞ্চল্যকর মন্তব্য করেছিলেন তিনি। স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হতে তিনিই জানিয়েছিলেন তাঁর সঙ্গে অন্যায় হয়েছে। তিনি নির্দোষ। অভিযুক্ত ব্যবসায়ী দাবি করেছিলেন, ধৃত শঙ্কর আঢ্যকে চিনলেও ঘনিষ্ঠতা ছিল না তাঁর সঙ্গে। একের পর এক বিস্ফোরক মন্তব্য করে বিশ্বজিৎবাবুর নিজেকে দোষহীন প্রমাণ করার আপ্রাণ চেষ্টা আদৌ ধোপে টেকেনি তা সহজেই অনুমেয়।

প্রসঙ্গত, ১৪ ফেব্রুয়ারি গ্রেফতার হওয়া বিশ্বজিৎ-এর বাড়ি ও অফিসে তল্লাশি চালিয়ে ইডির আধিকারিকরা উদ্ধার করেছিলেন হাওয়ালা সংক্রান্ত বিপুল নথি। জানা গিয়েছিল, শঙ্কর আঢ্য ঘনিষ্ঠ এই ব্যবসায়ীর বিদেশি মুদ্রা কেনাবেচার ব্যবসা রয়েছে। রয়েছে তাঁর এক্সপোর্ট ইম্পোর্ট-এর ব্যবসাও। বিশ্বজিতের নিজস্ব দফতরে কর্মরত কর্মীর বয়ান থেকেও জানা গিয়েছিল, হাওয়ালার মাধ্যমে টাকা পাচারের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বিশ্বজিৎ। শুধু বিদেশি মুদ্রা কেনাবেচাই নয়, শঙ্কর আঢ্যর কথামতো বাইরের দেশে ঘুরপথে কালো টাকাকে সাদা করার কারবারও করতেন বিশ্বজিৎ দাস। দুর্নীতির একাধিক প্রমাণ মিলেছিল যার বাড়িতে সেই ব্যবসায়ীর একাধিক অসঙ্গতিপূর্ণ মন্তব্যে সন্দেহ যে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। রবিবার ফের রেশন বন্টন দুর্নীতিতে ধৃত শঙ্কর আঢ্য ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী বিশ্বজিৎ দাসকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর নিয়ে আসা হয় ইডির দফতরে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দামহলের জেরার মুখে শঙ্কর ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীর কাছ থেকে আর কোন কোন সত্য বেরিয়ে আসে এখন সেটাই দেখার।

3 months ago
Ration Scam: 'আমার সঙ্গে অন্যায় হয়েছে'! চাঞ্চল্যকর দাবি রেশন বন্টন দুর্নীতিতে ধৃত বিশ্বজিতের

সম্প্রতি রেশন বন্টন দুর্নীতিতে ধৃত শঙ্কর আঢ্যের কোম্পানির সূত্র ধরে ব্যবসায়ী বিশ্বজিৎ দাসের বাড়িতে প্রায় ২৪ ঘণ্টা তল্লাশি চালানোর পর অবশেষে গ্রেফতার হয়েছিলেন তিনি। শুক্রবার পৰ্যন্ত ইডি হেফাজতের নির্দেশ ছিল তাঁর। এদিন যখন তাঁকে আদালতে তোলার জন্য বের করা হয় তখন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলে তিনি জানান, 'আমার সঙ্গে অন্যায় হয়েছে।'

যদিও, ১৪ ফেব্রুয়ারি গ্রেফতার হওয়া বিশ্বজিতের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ইডির আধিকারিকরা উদ্ধার করেছিলেন হাওয়ালা সংক্রান্ত বিপুল নথি। শঙ্কর আঢ্য ঘনিষ্ঠ এই ব্যবসায়ীর বিদেশি মুদ্রা কেনাবেচার ব্যবসা রয়েছে, পাশাপাশি, এক্সপোর্ট ইম্পোর্ট-এর ব্যবসাও রয়েছে তাঁর। বিশ্বজিতের অফিসে কর্মরত কর্মীর বয়ান থেকেও জানা যায়, হাওয়ালার মাধ্যমে টাকা পাচারের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বিশ্বজিৎ। শুধু বিদেশি মুদ্রা কেনাবেচাই নয়, শঙ্কর আঢ্যর কথামতো বাইরের দেশে ঘুরপথে কালো টাকাকে সাদা করার কাজও করতেন বিশ্বজিৎ দাস।

আর শুক্রবার ব্যাঙ্কশাল কোর্টে যাওয়ার আগেও সেই বিশ্বজিৎ বলছেন, তিনি অন্যায় করেননি। গত বুধবার যখন গ্রেফতারির পর তাঁকে আদালতে তোলা হয় বলেছিলেন, তিনি শঙ্করকে চেনেন না। শুক্রবার তিনিই বললেন, শঙ্করকে তিনি চেনেন, কিন্তু ঘনিষ্ঠতা নেই তেমন।  ফলে বক্তব্যে অসঙ্গতি ক্রমশই স্পষ্ট হচ্ছে বিশ্বজিতের। এখন দেখার, বিশ্বজিতের সূত্র ধরে আরও কোনও রাঘব বোয়ালের নাম গরুবের চাল চুরির কালো টাকা সাদা করার ক্ষেত্রে উঠে আসে কি না।

3 months ago