Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

Benefits

Cucumber: খোসা না ছাড়িয়ে শসা খেলেই হাতেনাতে পাবেন এই উপকারগুলো

গরমকালে ডায়েটে এমন খাবার রাখা উচিত, যা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করবে। ফলে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে বিভিন্ন ধরনের খাবারের মধ্যে এমন একটি ফল রয়েছে, যা শরীরে জলের অভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে। সেই ফল হল শসা (Cucumber)। পুষ্টিবিদদের মতে, গ্রীষ্মকালে ডায়েটে অবশ্যই রাখা উচিত শসা। তবে আপানারা সাধারণত খোসা ছাড়িয়েই শসা খেয়ে থাকেন। কিন্তু শসা খোসাযুক্ত খেলে যে কী কী উপকার পাওয়া যায়, তা অনেকেরই অজানা। তাই জেনে নিন, শসা খোসা সমেত খেলে কী কী উপকারিতা পাওয়া যায়।

কোষ্ঠকাঠিন্যে কার্যকর: শসাার খোসায় ফাইবার আছে, যা অদ্রবণীয়। ফলে এটি খাবার হজমে সহায়তা করে  ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সাহায্য করে।

ওজন কমাতে সহায়ক: খোসাযুক্ত শসা খেলে তা বিপাক ক্রিয়া উন্নত করে। ফলে অনেকক্ষণ পেট ভরা থাকে ও লোভ নিয়ন্ত্রণ করে। তাই সারাক্ষণ খাবার খাওয়ার তেমন প্রবণতা থাকে না। তাই ওজন স্বাভাবিকভাবেই নিয়ন্ত্রণে থাকে।

ত্বকের জন্য উপকারী: শসায় অ্যাসকরবিক অ্যাসিড রয়েছে যা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী।

দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি পায়: যাদের দৃষ্টিশক্তি দুর্বল তাঁদের খোসা সমেত নিয়মিত শসা খাওয়া উচিত কারণ এতে ভিটামিন এ পাওয়া যায়, যা শুধু দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় না, চোখের বিভিন্ন রোগ থেকেও রক্ষা করে।

10 months ago
Guava: একটি ফলেই শরীর রোগমুক্ত, পেয়ারার উপকারিতা জানেন

আমাদের জীবনযাত্রার ত্রুটি থেকে আমরা যে রোগ অর্জন করে থাকি। তাঁর প্রতিরোধক লুকোনো থাকে প্রকৃতিতে। তাই চিকিৎসকেরা বলেন, প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত ফল খাওয়া মানে অজান্তেই নানা রোগের সঙ্গে প্রতিরোধের লড়াই করা। কিন্তু বুঝে নিতে হবে সেই ফলে কৃত্রিমভাবে কোনও ওষুধ মেশানো আছে কি না। এই সব ফলের মধ্যে রয়েছে পেয়ারা (Guava)। অনেকেই পেয়ারা খেতে ভালোবাসেন। আবার অনেকে ইচ্ছে করেই এড়িয়ে যান। কিন্তু এই পেয়ারাতে কত উপকারিতা (Goodness) রয়েছে তা জানলে আপনিও পেয়ারা খাওয়া শুরু করবেন।

প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়াতে: পেয়ারাতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি রয়েছে। এমনকি কমলালেবুর থেকেও ৪ গুণ বেশি ভিটামিন সি রয়েছে পেয়ারাতে। ভিটামিন সি সর্দি কাশির সঙ্গে প্রাকৃতিক ভাবে লড়াই করার ক্ষমতা দেয়।

ক্যান্সারের সম্ভাবনা কমাতে: পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে লাইকোপেন রয়েছে। যা প্রোস্টেট ক্যান্সার এবং স্তন ক্যান্সার কমাতে সাহায্য করে।

ডায়াবেটিস কমাতে: পেয়ারাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যা শরীরে ডায়াবেটিসের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে এবং সুগারের মাত্রা যাতে শরীরে ঠিক থাকে সেদিকেও খেয়াল রাখে।

ওজন কমাতে: ওজন কমাতে জুড়ি নেই পেয়ারার। প্রোটিন-ভিটামিন এবং ফাইবারের সঙ্গে আপোষ না করে একটি করে পেয়ারা খান। এই ফল শরীরে মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও একটি পেয়ারা খেলে অনেক্ষন পেট ভর্তি থাকে। ফলে অন্য খাবার খাওয়ার ইচ্ছে জাগে না।

হার্ট ভালো রাখতে: পেয়ারা আপনার হার্ট ভালো রাখতেও সাহায্য করে। পেয়ারা শরীরে সোডিয়াম ও পটাশিয়ামের মাত্রা সঠিক রাখতে সাহায্য করে। এমনকি হাইপারটেনশনের রোগীদের ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও পেয়ারা খারাপ কোলেস্টেরল কমায় যা হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।

10 months ago
Papaya: পেঁপে খেয়ে ভুলেও ফেলবেন না বীজ, এর গুণাগুণ জানলে অবাক হবেন আপনিও

পেঁপে (Papaya) এমন একটি ফল যা শুধু সুস্বাদুই নয়, খুব স্বাস্থ্যকরও বটে। আপনারা প্রায় প্রত্যেকেই জানেন যে, পেঁপে খাওয়া শুধু আপনার স্বাস্থ্যের জন্যই নয়, আপনার ত্বকের জন্যও উপকারী। কিন্তু আপনাদের ভুল এটাই যে, পেঁপে কাটার পরে পেঁপের বীজ (Papaya Seeds) ফেলে দেন আপনারা। আর এর কারণ হল, আপনাদের কাছে পেঁপের বীজের উপকারিতার কথা অজানা। তবে এবারে এর গুণাগুণ জানতে পেরে আপনারা চমকে যাবেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, পেঁপের বীজ খুব সহজে হজম হয় এবং এর অনেক গুণ আছে, যা একাধিক রোগ নিরাময়ে কার্যকরী।

ওজন কমাতে উপকারী: পেঁপের বীজে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। যা আপনার শরীর থেকে বর্জ্য অপসারণ করতে সহায়তা করে। এছাড়াও বিপাক নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং আপনার শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমা হতে বাধা দেয়। এটি স্থূলতা প্রতিরোধে সহায়তা করে।

অন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি: পেঁপের বীজে কার্পাইন নামক একটি উপাদান রয়েছে যা আপনার অন্ত্রের কৃমি এবং ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলে, কোষ্ঠকাঠিন্য এড়ায় এবং আপনার পাচনতন্ত্রের স্বাস্থ্য বজায় রাখে।

কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়: ফাইবার সারা শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ফলে পেঁপের বীজ খেলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক হয়। এগুলিতে ওলিক অ্যাসিড এবং অন্যান্য মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। এই ফ্যাটি অ্যাসিড খারাপ কোলেস্টেরল কমায়।

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়: পেঁপের বীজে রয়েছে পলিফেনল, যা শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি আপনার শরীরকে বিভিন্ন ধরণের ক্যান্সার থেকে রক্ষা করে।

পিরিয়ডের ব্যথা কমায়: যাঁরা প্রতি মাসে পিরিয়ডসের যন্ত্রণায় কষ্ট পাচ্ছেন, তাঁদের জন্যও পেঁপের বীজ খুব উপকারী।

প্রদাহ কমায়: সাধারণত পেঁপের বীজ প্রদাহ কমাতে কার্যকর। পেঁপের বীজ ভিটামিন সি এবং অন্যান্য যৌগ যেমন অ্যালকালয়েড, ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনল সমৃদ্ধ। এগুলো সবই আর্থ্রাইটিস বা প্রদাহের মতো সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।

11 months ago


Mango: দিনে কখন ও কীভাবে আম খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকবে কোলেস্টেরল ও বাড়বে ইমিউনিটি

গ্রীষ্মকালে আম ছাড়া অন্য কোনও ফলের কথা ভাবাই যায়না। আম (Mango) বিভিন্ন জাতের পাওয়া যায়, যার মধ্যে রয়েছে আম্রপালি, হিমসাগর, ল্যাংড়া ইত্যাদি। গরম মানেই খাবারের শেষে পাতে আম থাকবে, এটা খুবই স্বাভাবিক। আবার অনেকে এমনও আছেন, যাঁরা আমের গন্ধও নিতে পারেন না, খাওয়া তো দূর। তবে জেনে রাখা দরকার আমের বিশেষ কিছু উপকারিতা। আমপ্রেমীদের জন্য এটা সুখবরই বটে। পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, অতিরিক্ত পরিমাণ আম খাওয়া যেমন শরীরের ক্ষতি পারে, তেমনি দুপুরে খাবারের পর আম পর্যাপ্ত পরিমাণে খেলে বা আমের একটি স্লাইসই স্বাস্থ্যের পক্ষে খুব কার্যকরী।

পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, খাবারের পরই আম খাওয়া উচিত। এতে খাবার হজমে সুবিধা হয়। ভিটামিন, মিনারেল, অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ আম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে সাহায্য করে। এছাড়াও হজমে সাহায্য করে এমন কিছু এনজাইম আছে আমে, যেগুলো খাবারের বিভিন্ন উপাদান কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট ভাঙতে সাহায্য করে ও তাড়াতাড়ি খাবার হজমে করতে সহায়তা করে। আমে থাকা ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ও রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এতে কোলেস্টেরলের মাত্রাও কম, তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য় আম উপকারী। এছাড়াও চোখ ও হার্টের জন্যও উপকারী আম।

12 months ago