Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

Arrest

Gujarat: লখিমপুর কাণ্ডের ছায়া এবার গুজরাতে, কংগ্রেস বিধায়কের জামাইয়ের গাড়ি ধাক্কায় মৃত্যু ৬ জনের

উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) লখিমপুর কাণ্ডের ছায়া এবার গুজরাতের (Gujarat) আনন্দ জেলায়। অভিযুক্ত কংগ্রেস বিধায়কের জামাই। তাঁর এসইউভি গাড়ির ধাক্কায় মৃত্যু হল ছয় জনের। মৃতদের মধ্যে তিন জন মহিলা। প্রাথমিক তদন্তে পুলিসের অনুমান মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালাচ্ছিলেন চালক। ঘটনার পর কংগ্রেস নেতার (Congress Leader) জামাইকে গ্রেফতার (Arrest) করেছে পুলিস। ঘাতক গাড়িটিকেও বাজেয়াপ্ত করেছেন তাঁরা।

চলতি বছরেই রয়েছে গুজরাতের বিধানসভা ভোট। ফলে এই ইস্যুকেই হাতিয়ার করতে চলেছে বিজেপি তা স্পষ্ট। ইতিমধ্যে সরগরম হয়ে উঠেছে গুজরাতের রাজনীতি। পুলিস সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আনন্দ শহরের রাজ্য সড়কের উপর দুর্ঘটনাটি ঘটে। এদিন কংগ্রেস বিধায়ক পুনমভাই মাধবভাই পারমারের জামাই কেতন পাধিয়ারের গাড়ি বেপরোয়া গতিতে আসছিল। তারপরই একটি অটো ও বাইকে ধাক্কা মারে। ঘটনাস্থলেই বাইকে থাকা দু’জন এবং অটো রিকশয় থাকা চারজনের মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন গাড়ির চালক। তাঁকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মৃতরা সকলেই সোজিত্রা ও বোরিয়াভি গ্রামের বাসিন্দা বলে জানা গিয়েছে।

অভিযুক্ত জামাইয়ের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০৪ ধারায় মামলা রজু করা হয়েছে। কেতন পাধিয়ারের গাড়ির নম্বর প্লেট উদ্ধার হয়েছে। উল্লেখ্য, গতবছর ৩ অক্টোবর উত্তরপ্রদেশের লখিমপুর খেরিতে কৃষি আইনের বিরোধিতায় বিক্ষোভরত কৃষকদের উপর দিয়ে গাড়ি চালিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অজয় মিশ্র টেনির ছেলে আশিস মিশ্রের বিরুদ্ধে।

2 years ago
Anubrata House: অনুব্রতর গৃহপ্রবেশ, হোমযজ্ঞের আয়োজন সবই বিফলে গেল

সব কিছু ঠিকঠাকই ছিল। শ্রাবণ মাসের শেষ সোমবার পুরনো বাড়ির ছাদে হোমযজ্ঞ করে নতুন বাড়িতে (New House) 'গৃহপ্রবেশ' করার কথা ছিল। কিন্তু এই মুহূর্তে সিবিআই হেফাজতে অনুব্রত মণ্ডল। ফলে তাঁর অনুপস্থিতে কি আদৌ হবে ওই হোমযজ্ঞ, উঠছে প্রশ্ন। অনুব্রতর বাড়ির ছাদের দিকে তাকালে দেখা যাবে, সেখানে বিশাল প্যান্ডেল (Pandel)। কিন্তু প্যান্ডেল কেন? কোনও কি অনুষ্ঠান (Ceremony) হয়ে গিয়েছে? না, উত্তরটা দিলেন তাঁরই এক প্রতিবেশী। তিনি বললেন, ওখানেই হোম-যজ্ঞ হওয়ার কথা ছিল। পাশেই নতুন বাড়ির জন্য গৃহপ্রবেশ উপলক্ষ্যে ছাদেই হোম-যজ্ঞ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তখন কে জানত, তার ঠিক তিনদিন আগে এমন বিপর্যয় নেমে আসবে। ফলে গৃহপ্রবেশ অনুষ্ঠান যে আপাতত স্থগিত হয়ে যাবে, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। 

বিরোধীরা এই সুযোগকে লুফে নিয়েছে। অনুব্রত মণ্ডল একটা কেন, অনেক বাড়িরই মালিক হতে পারে। আর পাপ করে তা থেকে মুক্তির জন্যই তিনি বরাবর হোমযজ্ঞে বিশ্বাসী, কটাক্ষ জেলার বিজেপি নেতার।

অনিমেষ ঘোষ, অনুব্রত মণ্ডলের প্রতিবেশী
অনিমেষ ঘোষ, অনুব্রত মণ্ডলের প্রতিবেশী
Loading Ad
 
00:00
/
00:30
LIVE
2 years ago
Anubrata Doctor: বাজার গরম, কখন কী হয়ে যায়, আতঙ্কে ছুটিতে গেলেন সেই চিকিত্সক

বৃহস্পতিবার তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) গ্রেফতার (Arrest) হওয়ার পরই অনির্দিষ্টকালের জন্য ছুটিতে (Indefinite Leave) গেলেন বোলপুর মহকুমা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের সেই চিকিৎসক চন্দ্রনাথ অধিকারী (Dr Chandranath Adhikary)।

গত মঙ্গলবার তিনি অনুব্রত মণ্ডলের বাড়িতে গিয়েছিলেন চিকিৎসা করার জন্য। তবে চিকিৎসা শেষে তিনি বেশ কিছু বিস্ফোরক মন্তব্য করেন। তিনি বলেছিলেন, তিনি নাকি সুপারের নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতেই চিকিৎসা করতে গিয়েছিলেন। এছাড়াও তিনি মন্তব্য করেন, তাঁকে ১৪ দিনের জন্য সাদা কাগজে ছুটি লিখে দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। এসবের পরেই যখন বৃহস্পতিবার অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতার হলেন, তারপর তিনি নিজের জীবনের সুরক্ষা নিয়ে চিন্তিত। তাছাড়া তিনি মানসিকভাবেও বিধ্বস্ত। এরই পরিপ্রেক্ষিতে তিনি ছুটি নিয়েছেন বলে জানান।

এ ব্যাপারে তিনি ফোনে আমাদের প্রতিনিধিকে বিশদে আর কী কী বললেন, আসুন শুনে নেওয়া যাক।

আতঙ্কে ছুটিতে গেলেন সেই চিকিত্সক
আতঙ্কে ছুটিতে গেলেন সেই চিকিত্সক
Loading Ad
 
00:00
/
02:49
LIVE
2 years ago


Custody: ২০ অগাস্ট পর্যন্ত অনুব্রতর সিবিআই হেফাজত, একাধিক অসুস্থতা, কোর্টকে জানালেন তৃণমূল নেতা

আগামি ২০ অগাস্ট অর্থাৎ ১০ দিনের সিবিআই হেফাজতে পাঠানো হল অনুব্রত মণ্ডলকে। গোরু পাচার-কাণ্ডে বৃহস্পতিবার ধৃত বীরভূম তৃণমূলের জেলা সভাপতিকে ১৪ দিনের জন্য হেফাজতে চেয়ে আবেদন করেছিল কেন্দ্রীয় সংস্থা। এদিন অনুব্রতর আইনজীবী জামিনের আবেদন না করলেও, সিবিআই হেফাজত কমানোর পক্ষে সওয়াল করেন। তিনি আদালতকে বলেন, 'যতটা সম্ভব কমানো হোক তাঁর মক্কেলের সিবিআই হেফাজত। আমরা সহযোগিতা করতে রাজি।' এরপরেই ১০ দিনের পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দেন আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতের বিচারক।

এই মামলায় বৃহত্তর ষড়যন্ত্র খুঁজতে অনুব্রত মণ্ডলকে হেফাজতে নিয়ে জেরার প্রয়োজন আছে। এদিন এই সওয়াল সিবিআইয়ের তরফে করা হয়েছে। পাশাপাশি ধৃত অনুব্রত মণ্ডল এদিন এজলাসে বলেন, 'তাঁর ফিস্টুলার সমস্যা আছে। বুকে ব্যথা-সহ নানা শারীরিক ব্যাধি রয়েছে। তাই মহামান্য আদালত যাতে তাঁর দিকটা বিচার করেন।'

তবে এদিন বিকেলে যখন অনুব্রত মণ্ডলকে আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতে তোলা হয়, তখন এজলাসে সাংবাদিকদের ঢুকতে বাধা দেন পুলিসকর্মীরা। কোর্টের বাইরে সাংবাদিকদের বের করে ভিতর থেকে কোর্ট গেটে তালা লাগিয়ে দেওয়া হয়। এ নিয়ে কোর্ট চত্বরে উপস্থিত পুলিস আধিকারিক এবং সাংবাদিকদের মধ্যে বাকবিতণ্ডার পরিবেশও তৈরি হয়েছিল। কিন্তু অপ্রীতিকর কিছু ঘটেনি এই শুনানি চলাকালীন।

2 years ago
Anubrata Kajal: 'চেহারা, দাপট, অবস্থান, ক্ষমতা ও শক্তি চিরস্থায়ী হয় না'

অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) গ্রেফতার হওয়ার পরেই বিতর্কিত পোস্ট তৃণমূল নেতা কাজল শেখের (Kajal Seikh)। বীরভূমের দাপুটে তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল বৃহস্পতিবার গ্রেফতার (Arrest) হয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের (CBI) হাতে। তিনি গ্রেফতার হওয়ার পরই নানুরের দাপুটে তৃণমূল নেতা কাজল শেখের ফেসবুক ওয়ালে (Facebook Wall) দেখা গেল একটি বিতর্কিত পোস্ট। যেখানে তিনি লিখেছেন 'চেহারা, দাপট, অবস্থান, ক্ষমতা ও শক্তি চিরস্থায়ী হয় না।' পাশাপাশি তিনি লিখেছেন 'দুঃখের বিষয় অনেকেই এটা ভুলে যায়'।

বিধানসভা ভোটের আগে তৃণমূলের এই নেতা কাজল শেখকে অনুব্রত মণ্ডলের সঙ্গে হাত মেলাতে দেখা গেলেও দুজন চির প্রতিদ্বন্দ্বী বলেই পরিচিত এলাকায়। এমন পরিস্থিতিতে অনুব্রত মণ্ডল বৃহস্পতিবার গ্রেফতার হওয়ার পর কাজল শেখের এহেন ফেসবুক পোস্ট সেই বিতর্ককে আরও বাড়িয়ে দিল বলেই রাজনৈতিক মহল মনে করছে।

উল্লেখ্য, অনুব্রত গ্রেফতার হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই উল্লসিত বিজেপি। সেই আনন্দের বহিঃপ্রকাশও ঘটেছে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায়। বিজেপির কর্মী-সমর্খকরা অনুব্রতর অস্ত্রেই তাঁকে কটাক্ষ করতে রাস্তায় নেমে পড়েছেন। কোথাও চড়াম চড়াম শব্দে ঢাক বাজানো চলছে, কোথাও বিলি হচ্ছে নকুলদানা, গুড়বাতাসা। কোথাও আবার অনুব্রতকে দেখলেই আওয়াজ উঠছে গোরু চোর, গোরু চোর।

কিন্তু দলের মধ্যেই যেভাবে তির্যক মন্তব্য এল, তাতে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের চেহারাটা আরও একবার প্রকাশ্যে এল বলেই অনেকে মনে করছেন।

2 years ago


Celebration: অনুব্রতর গ্রেফতারিতে বাজল চড়াম চড়াম ঢাক, চলল নকুলদানা বিলি

শেষরক্ষা হল না। অবশেষে গ্রেফতার হলেন অনুব্রত মণ্ডল। নকুলদানা, গুড় বাতাসা, চড়াম চড়াম ঢাক- এমন সব ডায়লগে একটা সময় ভোটের বাজার গরম করেছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। তাঁর সেই সব ডায়লগ নিয়ে বাজার গরমের পাশাপাশি বিতর্কও তৈরি হয়েছিল। আজ সেই নেতা সিবিআইয়ের জালে। 

তৃণমূলের দাপুটে নেতা অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতারে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় উল্লাস বিজেপির। আসানসোল কোর্ট মোড়ে অনুব্রতর গ্রেফতারিতে বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পল সহ অন্যান্য কর্মী-সমর্থকরা নকুল দানা বিতরণ করলেন পথচলতি মানুষ ও বাসযাত্রীদের। পাশাপাশি শাসকদলকে নিশানা করেন বিজেপি নেত্রী।

বর্ধমানের কার্জন গেটেও উল্লাস বিজেপির কর্মী-সমর্থকদের। অনুব্রত মণ্ডলের গ্রেফতারির খবর সামনে আসতেই ঢাক ঢোল পিটিয়ে বিজয় উল্লাসে বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। বিজেপির বর্ধমান জেলা যুব মোর্চার সভাপতি পিন্টু সামের নেতৃত্বে কার্জন গেট চত্বরে ঢাক বাজিয়ে বিজয় উল্লাস। পথ চলতি সাধারণ মানুষকে করানো হল মিষ্টিমুখ। দেওয়া হল গুড়, বাতাসা ও নকুলদানা।

অনুব্রতর গ্রেফতারে খুশির হাওয়া বাঁকুড়ার পুয়াবাগানে। সেখানে বাজল চড়াম চড়াম ঢাক। বিলি করা হল গুড় বাতাসা, নকুলদানা। বৃহঃস্পতিবার সকালেই বীরভূমের বাহুবলি তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের বাড়ি ঘিরে ফেলে সিবিআই ও কেন্দ্রীয় বাহিনী। এরপরই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। পথচলতি মানুষ থেকে স্থানীয় দোকানদারদের বিলি করা হল গুড়বাতাসা ও নকুলদানা। 

পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলদা কেশিয়ারি মোড়ে অনুব্রত মণ্ডলের গ্রেফতারির পর রাস্তায় আসা সাধারণ মানুষজনদের নকুলদানা এবং বাতাসা খাওয়ালেন বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। এদিন পা্থ চট্টোপাধ্যায় ও অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে বিজেপির কর্মী সমর্থকরা স্লোগান দিতে থাকেন চোর চোর বলে।

অনুব্রতর গ্রেফতারিতে উৎসবের আমেজ গেরুয়া শিবিরে। গুড় বাতাসা, নকুলদানা বিলি করে মেদিনীপুর শহরের রিং রোডে উৎসব পালন জেলা বিজেপি নেতৃত্বের। কেষ্টর গ্রেফতারির খুশিতে মেদিনীপুর পৌরসভার তৃণমূল চেয়ারম্যানকেও গুড় বাতাসা খাওয়ালেন বিজেপি কর্মীরা। একসময় গুড় বাতাসা আর নকুলদানার নিদান দিয়েছিলেন খোদ অনুব্রত মণ্ডল। রীতিমতো গুড় বাতাসা বিলি করে উৎসবে মাতলেন বিজেপি কর্মীরা। শুধু গুড় বাতাসাই নয় সঙ্গে রয়েছে নকুলদানাও। এদিনের এই কর্মসূচি থেকে শাসকশিবিরকে কড়া ভাষায় নিশানাও করেন বিজেপি নেতা কর্মীরা।



2 years ago
Anubrata Reax: কেঁচো খুঁড়তে কেউটে বেরবে, অনুব্রতর গ্রেফতারি নিয়ে প্রতিক্রিয়া সুকান্তের

অনুব্রত মণ্ডলের গ্রেফতারি (arrest) ছিল শুধু সময়ের অপেক্ষা। তদন্ত হলে কেঁচো খুঁড়তে কেউটে সাপ বেরোবে। তদন্ত (investigation) হওয়া প্রয়োজন। এ রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে নিজের দরকারে ব্যবহার করেছেন বীরভূমের জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। অনুব্রতর গ্রেফতারি প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়ায় জানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। 

অন্যদিকে, যদি কেউ ভুল বা অন্যায় করে থাকে, দল তার পাশে থাকবে না। দলের তরফে এমন স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হয়েছে বলে দাবি অর্জুন সিংয়ের। পাশাপাশি তিনি বলেন , আই আইনের পথে চলবে। 

প্রসঙ্গত, গরুপাচার মামলায় নিজের গড়েই সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হন অনুব্রত মণ্ডল। সূত্রের খবর, শারীরিক পরীক্ষার পর আজ আসানসোল আদালতে তোলা হতে পারে তাঁকে। এদিন সকালে সিবিআইয়ের বিশাল টিম বোলপুরে গিয়ে তাঁর বাড়ি ঘিরে ফেলে। কিছুক্ষণ পরই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। উল্লেখ্য, দশবার তাঁকে সিবিআই তলব করেছিল। কিন্তু চিকিত্সার অজুহাতে তিনি ৯ বারই হাজিরা এড়িয়েছেন। সকাল ৯.৪৫ মিনিট নাগাদ সিবিআইয়ের উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের একটি দল তাঁর বাড়িতে (house) প্রবেশ করে। সূত্রের খবর, তাঁকে হাজিরা এড়ানো প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসাবাদ (interrogation) করেন আধিকারিকরা। পাশাপাশি তল্লাশি চালানো হয় বলে সূত্র মারফত জানা গেছে।  অনুব্রত মণ্ডলের বাড়ির চারদিক ঘিরে ফেলা হয়। বাড়ির দরজায় তালা দিয়ে দেন সিবিআই আধিকারিকরা। বীরভুমের তৃণমূল জেলা সভাপতি বাড়িতেই ছিলেন বলে খবর। তাঁর বাড়ির চারপাশে অগণিত মানুষের জমায়েত ছিল চোখে পড়ার মতো। ছিল কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা।  

2 years ago
Anubrata CBI: অবশেষে বোলপুরের বাড়ি থেকে গ্রেফতার অনুব্রত মণ্ডল

অবশেষে বীরভূমের দাপুটে তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলকে গ্রেফতার করল সিবিআই। এদিন সিবিআইয়ের বিশাল টিম বোলপুরে গিয়ে তাঁর বাড়ি ঘিরে ফেলে। কিছুক্ষণ পরই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। উল্লেখ্য, দশবার তাঁকে সিবিআই তলব করেছিল। কিন্তু চিকিত্সার অজুহাতে তিনি নবারই হাজিরা এড়িয়েছেন। 

এবার অনুব্রতর বাড়ির দোরগোড়ায় পৌঁছে যায় সিবিআই (CBI)। আজ সকাল ৯.৪৫ মিনিট নাগাদ সিবিআইয়ের উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের একটি দল তাঁর বাড়িতে (house) প্রবেশ করে। সূত্রের খবর, তাঁকে হাজিরা এড়ানো প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসাবাদ (interrogation) করেন আধিকারিকরা। পাশাপাশি তল্লাশি চালানো হয় বলে সূত্র মারফত জানা গেছে।  অনুব্রত মণ্ডলের বাড়ির চারদিক ঘিরে ফেলা হয়।বাড়ির দরজায় তালা দিয়ে দেন সিবিআই আধিকারিকরা। বীরভুমের তৃণমূল জেলা সভাপতি বাড়িতেই ছিলেন বলে খবর।তাঁর বাড়ির চারপাশে অগণিত মানুষের ভিড়। রয়েছে  কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা।  

অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতারির আশঙ্কা করে এবার সুপ্রিম দ্বারস্থ হচ্ছেন বলে সূত্রের খবর ছিল। 


2 years ago


Pakistan: রাজদ্রোহের অভিযোগে গ্রেফতার ইমরানের চিফ অব স্টাফ শাহবাজ গিল: ইসলামাবাদ পুলিস

পাকিস্তান (Pakistan) তেহরিক-ই ইনসাফ (পিটিআই) (PTI)-এর সিনিয়র নেতা তথা পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের (Imran Khan)চিফ অফ স্টাফ (Chief of Staff) ডঃ শাহবাজ গিলকে (Shahbaz Gill) ইসলামাবাদ থেকে গ্রেফতার (Arrested) করা হয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, শাহবাজ গিল পিটিআই চেয়ারম্যান ইমরান খানের সঙ্গে দেখা করতে বানি গালায় যাওয়ার সময় তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। শাহবাজ গিলের বিরুদ্ধে বানিগালা থানায়  রাজদ্রোহের (Treason Case) অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

এক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমকে রাজনীতিবিদ ফাওয়াদ চৌধুরী অভিযোগ করেছেন যে, শাহবাজকে সিভিল পোশাকে থাকা পুলিসকর্মীরা হেফাজতে নিয়েছিল এবং বানি গালা চকে তাঁকে নির্যাতন করা হয়েছে।

সূত্রের খবর, পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে বিদ্রোহের ডাক দেওয়ার একদিন পরেই গিলকে গ্রেফতার করা হয়। গিল তাঁদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কিছু আদেশ অমান্য করার জন্য পাক সেনা কর্মকর্তাদের আহ্বান জানিয়েছিলেন। সেই প্রেক্ষিতেই রাজদ্রোহের অভিযোগ এনে তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিস।

উল্লেখ্য, গিলকে গত মাসে পঞ্জাব প্রদেশের ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার সময় অস্ত্র বহন করার অভিযোগে মুজাফফরগড় থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন জনসভা ও মিছিলের সময় প্রাণঘাতী অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন ও বহনে নিষেধাজ্ঞা দেয়।

2 years ago
Hooghly: ইমামবাড়া হাসপাতালে গুলি কাণ্ডে গ্রেফতার ৫

হুগলির ত্রাস টোটোন বিশ্বাসকে হাসপাতালে(hospital) গুলি মারার(shootout) ঘটনায় মোট ৫ জন গ্রেফতার। গুলিবিদ্ধ টোটোনের দাবি ছিল বাবু পাল তাকে প্রাণে মারার জন্য ছেলে পাঠিয়েছে। পুলিসের(police) অনুমান, ব্যক্তিগত পুরোন শত্রুতার জেরে বাবুর টার্গেট(target) ছিল টোটোন।

ইমামবাড়া হাসপাতালে গুলি কাণ্ডে ধৃতদের চুঁচুড়া আদালতে(Chinsurah court) পেশ করল পুলিস। গতকাল ৪ দুষ্কৃতীকে জলপাইগুড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়। মন্টু চৌধুরী নামে আরও এক দুষ্কৃতীকে কল্যাণী থেকে গ্রেফতার করে চুঁচুড়া থানার পুলিস। পুলিস সূ্ত্রে খবর, ঘটনার দিন হুগলি থেকে ট্রেনে চেপে কাটোয়া চলে যায় অভিযুক্ত বাবু পাল ও তার সঙ্গীরা। পুলিস মোবাইল(mobile) ট্র্যাক করতে থাকে। হোয়াটসঅ্যাপ স্কুপ কলের মাধ্যমে অভিযুক্তরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ রাখে। এবং পুলিসকে ফাঁকি দিতে থাকে। যে কারণে তাদের আইপি অ্যাড্রেস ট্রেস করতে সমস্যায় পড়ে তদন্তকারীরা। কাটোয়া পর্যন্ত ধাওয়া করেও খালি হাতে ফিরতে হয় তাদের ।পরে পুলিস জানতে পারে যে বাবু ও তার সঙ্গীরা উত্তরবঙ্গে কোনও জায়গায় আশ্রয়(shelter) নিয়েছে।

সূত্র মারফত খবর পেয়ে রবিবার রাতেই জলপাইগুড়ি পৌঁছে যায় চন্দননগর পুলিস কমিশনারেটের একটি দল। এসিপি ডিডির নেতৃত্বে তদন্তকারীরা হানা দেয় জলপাইগুড়ি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ সংলগ্ন এলাকায়। সেখানেই আত্মগোপন করেছিল দুষ্কৃতীরা। ধৃতদের জলপাইগুড়ি পুলিসের সাহায্যে সেখান থেকে বের করে নিয়ে আসা হয় । এরপর হুগলির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়ে তদন্তকারী দল ।আজ ভোরে চুঁচুড়া থানায় পৌঁছন তারা। আজ ধৃত ৫ জনকে আদালতে পেশ করা হয়।

উল্লেখ্য, গত শনিবার ইমামবাড়া জেলা হাসপাতালে হুগলির কুখ্যাত দুষ্কৃতী টোটন বিশ্বাসকে গুলি করে দুষ্কৃতীরা। টোটনকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। অস্ত্রোপচার করে গুলি বের করার পর চুঁচুড়া থেকে কলকাতায় রেফার করা হয় টোটনকে। অ্যাম্বুলান্সে ওঠার আগে টোটন সংবাদমাধ্যমকে জানায় বাবু পাল তাকে মারার জন্য লোক পাঠিয়েছিল। এরপরই পুলিস বাবু পালের খোঁজে তল্লাশি শুরু করে। জানা গেছে, রবীন্দ্রনগরে যে এলাকায় টোটনের বাড়ি সেই এলাকাতেই বাবু পালেরও বাড়ি। একসময় টোটন বিশ্বাসের দলেই ছিল বাবু পাল। টোটন বাবুকে মারধর করায় পরবর্তীকালে তাদের মধ্যে শত্রুতা তৈরি হয়। টোটন বাবু দুজনেই পুলিসের হাতে গ্রেফতার হয়ে হুগলি জেলে বন্দিও ছিল। বাবু জামিনে মুক্ত হলেও টোটন মাদক মামলায় জেলে থেকে যায়। জেল থেকে তোলাবাজির কাজ চালাতে থাকে বলে অভিযোগ। পুলিস সম্প্রতি হুগলিতে অভিযান চালিয়ে বেশ কিছু মোবাইল ও মাদক উদ্ধার করে। গত সপ্তাহে টোটোনকে চুঁচুড়া থানার পুলিস হেফাজতে নিয়ে আসে।

পুলিস সূত্রে খবর, জেলে বন্দি থাকা অবস্থায় টোটোনের কারবারে হাত বসাতে চায় বাবু। এর জন্য টোটনের যারা শত্রু তাদের সঙ্গে হাত মেলায়। হুগলির কুখ্যাত টোটন বিশ্বাসের বিরুদ্ধে খুন ও তোলাবাজির একাধিক অভিযোগ রয়েছে। তাকে খুন করার জন্য দুষ্কৃতীরা রোগী সেজে অপেক্ষা করছিল হাসপাতালে। দুষ্কৃতীরা টোটোনের উপর গুলি চালানোর পর সেখান থেকে চম্পট দেয়, ফেলে যায় দুটি পাইপ গান একটি চপার। পুলিস পরে সেগুলো উদ্ধার করে। এই ঘটনায় হাসপাতালে নিরাপত্তা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। এরপরই দুষ্কৃতীরা সোজা ট্রেনে চেপে কাটোয়া হয়ে উত্তরবঙ্গে চলে যায়।

অন্যদিকে বাবু জেরায় জানিয়েছে টোটোনের সঙ্গে তার পুরোন শত্রুতা আছে। সেই শত্রুতার জেরেই টোটোনকে হাসপাতালে মারার চেষ্টা করে সে।

পুলিস জানিয়েছে ধৃতদের মধ্যে দুজনের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট করে অভিযোগ হয়েছে। তাদের ১০ দিনের হেফাজতের আবেদন জানানো হয়েছে আদালতে। বাকিদের টিআই প্যারাড করিয়ে হেফাজতে নেওয়া হবে। হাসপাতালে গুলি চালানোর সময় টোটোনের সঙ্গী সঞ্জয় হালদার ওরফে বিশপাই ছিল। তাকে দিয়ে টিআই প্যারাড করানো হবে বলে সূত্রের খবর।

2 years ago