বীরভূমের দাপুটে নেতা অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) এখন গরু পাচার মামলায় সিবিআইয়ের (CBI) জালে। কিন্তু তাঁর গ্রেফতারিতে (arrest) মহাযজ্ঞের আয়োজন নিয়ে ছিল টানাপোড়েন। গ্রেফতার হওয়ার পরদিন অর্থাৎ শুক্রবার তাঁর বাড়ির ছাদে তৈরি করা মহাযজ্ঞের জন্য বাড়ির ছাদের প্যান্ডেল খুলে দেওয়া হয়েছিল। তবে সেই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হয়। সিবিআই হেফাজতেই অনুব্রত মণ্ডল সিবিআই-এর ফোন থেকে মেয়ে (daughter) সুকন্যা মণ্ডলকে ফোন করেন। এরপরেই নতুন করে প্যান্ডেল (pandel) তৈরির কাজ হয় এবং সোমবার চলে মহাযজ্ঞের আয়োজন। ফলে সিবিআই হেফাজতে থাকলেও অনুব্রত মণ্ডলের বাড়িতে সোমবার শুরু হল মহাযজ্ঞ।
এদিন এই মহাযজ্ঞকে ঘিরে অনুব্রত মণ্ডলের বাড়িতে তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের আনাগোনা শুরু হয়েছে। পাশাপাশি সমস্ত রকম প্রস্তুতি আগে থেকেই সেরে ফেলা হয়েছে। সূত্রের খবর, অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ের ইচ্ছেতেই যজ্ঞ করা হয়৷ দলের নেতা, কর্মীরাই যজ্ঞের সব রকম ব্যবস্থা করেন৷
উল্লেখ্য, প্রতি বছরই রীতি মেনে নিষ্ঠার সঙ্গে শ্রাবণ মাসের শেষ সোমবার বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতির বাড়িতে পুজো সহ এই যজ্ঞ করা হত। এ বছরও তার ব্যতিক্রম হচ্ছিল না। প্রস্তুতিও শুরু হয়ে গিয়েছিল অনেক আগে থেকেই। কিন্তু হঠাত্ সিবিআই তাঁকে গ্রেফতার করায় যজ্ঞের আয়োজন বন্ধ করা হয়।
পুজোর উদ্দেশ্যে বেশ কয়েকজন পুরোহিতকে তাঁর বাড়িতে প্রবেশ করতে দেখা যায়। অনেকেই পুজোর সামগ্রী খবরের কাগজে ঢেকে থালায় করে মাথায় করে নিয়ে যান। তবে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এক পুরোহিত জানান, তিনি আমন্ত্রিত। অতিথি আপ্যায়নের দায়িত্বেও নিযুক্ত দলের একাধিক কর্মী। তবে এদিন তাঁর বাড়িতে ঢোকার ক্ষেত্রে ছিল কড়া নিষেধাজ্ঞা৷
যদিও গৃহকর্তা এখন সিবিআই হেফাজতে, তবে আয়োজনের কোনও ত্রুটি নেই। খোল-কীর্তন সহযোগে একটি দলও বাড়িতে পৌঁছয়। বোলপুরের নীচুপট্টির বাড়িতে পৌঁছেছেন আত্মীয়রাও। জানা গিয়েছে, অনুব্রত মণ্ডলের নামে সংকল্প করেই এই হোমযজ্ঞর আয়োজন করা হয়েছে। ৫ পুরোহিত পৌরোহিত্য করছেন বলে সূত্রের খবর।
জল্পনার অবসান। সোমবার ১৫ আগস্ট অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) বাড়িতে হোমযজ্ঞ হচ্ছে। উল্লেখ্য, এই অনুষ্ঠানের জন্য কদিন আগে থেকেই বাড়ির ছাদে একটি প্যান্ডেল (Pandel) করা হয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ বৃহস্পতিবার সিবিআই-এর (CBI) হাতে গ্রেফতার (Arrest) হওয়ার পর অনুব্রত মণ্ডলের বাড়ির ছাদের সেই প্যান্ডেল খুলে ফেলার কাজ শুরু হয়। কিন্তু সম্প্রতি সেই প্যান্ডেল নতুন করে করা হচ্ছে এবং জানা যাচ্ছে আগামীকাল অর্থাৎ সোমবার হোমযজ্ঞের আয়োজন হবে। তৃণমূল নেতা গদাধর হাজরা জানিয়েছেন, সুকন্যা মণ্ডল অর্থাৎ অনুব্রত মন্ডলের মেয়ে (Anubrata Daughter) এই হোমযজ্ঞ করতে রাজি হয়েছেন এবং তাঁর উপস্থিতিতেই এই হোমযজ্ঞ হবে। তবে কার নামে এই হোমযজ্ঞ হবে, তা এখনও স্পষ্ট করে জানানো হয়নি।
উল্লেখ্য, প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছিল, অনুব্রত মণ্ডলের বর্তমান বাড়ির লাগোয়া যে প্রাসাদোপম নতুন বাড়িটি তৈরি হয়েছে, তার গৃহপ্রবেশ উপলক্ষ্যেই এই হোমযজ্ঞের আয়োজন করা হয়েছিল। বাড়ির ছাদে তৈরি করা হয়েছিল বিশাল প্যান্ডেল। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার সিবিআই তাঁর বাড়ি ঘিরে ফেলে তাঁকে তুলে নিয়ে যায়। ফলে সেদিনই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছিল, হোমযজ্ঞ কি আদৌ হবে? কারণ, গৃহকর্তাই তো নেই। বাস্তবিক হয়তো হোমযজ্ঞের অনুষ্ঠান বাতিল করারই সিদ্ধান্ত হয়েছিল। সেই কারণে, খুলে ফেলা হচ্ছিল ছাদের প্যান্ডেল। কিন্তু গদাধরবাবুর কথা অনুযায়ী, অনুব্রতর মেয়ে সেই অনুষ্ঠান করতে রাজি হওয়ায় ফের প্যান্ডের বাঁধার কাজ শুরু হয়েছে।
সব কিছু ঠিকঠাকই ছিল। শ্রাবণ মাসের শেষ সোমবার পুরনো বাড়ির ছাদে হোমযজ্ঞ করে নতুন বাড়িতে (New House) 'গৃহপ্রবেশ' করার কথা ছিল। কিন্তু এই মুহূর্তে সিবিআই হেফাজতে অনুব্রত মণ্ডল। ফলে তাঁর অনুপস্থিতে কি আদৌ হবে ওই হোমযজ্ঞ, উঠছে প্রশ্ন। অনুব্রতর বাড়ির ছাদের দিকে তাকালে দেখা যাবে, সেখানে বিশাল প্যান্ডেল (Pandel)। কিন্তু প্যান্ডেল কেন? কোনও কি অনুষ্ঠান (Ceremony) হয়ে গিয়েছে? না, উত্তরটা দিলেন তাঁরই এক প্রতিবেশী। তিনি বললেন, ওখানেই হোম-যজ্ঞ হওয়ার কথা ছিল। পাশেই নতুন বাড়ির জন্য গৃহপ্রবেশ উপলক্ষ্যে ছাদেই হোম-যজ্ঞ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তখন কে জানত, তার ঠিক তিনদিন আগে এমন বিপর্যয় নেমে আসবে। ফলে গৃহপ্রবেশ অনুষ্ঠান যে আপাতত স্থগিত হয়ে যাবে, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
বিরোধীরা এই সুযোগকে লুফে নিয়েছে। অনুব্রত মণ্ডল একটা কেন, অনেক বাড়িরই মালিক হতে পারে। আর পাপ করে তা থেকে মুক্তির জন্যই তিনি বরাবর হোমযজ্ঞে বিশ্বাসী, কটাক্ষ জেলার বিজেপি নেতার।
বৃহস্পতিবার তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) গ্রেফতার (Arrest) হওয়ার পরই অনির্দিষ্টকালের জন্য ছুটিতে (Indefinite Leave) গেলেন বোলপুর মহকুমা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের সেই চিকিৎসক চন্দ্রনাথ অধিকারী (Dr Chandranath Adhikary)।
গত মঙ্গলবার তিনি অনুব্রত মণ্ডলের বাড়িতে গিয়েছিলেন চিকিৎসা করার জন্য। তবে চিকিৎসা শেষে তিনি বেশ কিছু বিস্ফোরক মন্তব্য করেন। তিনি বলেছিলেন, তিনি নাকি সুপারের নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতেই চিকিৎসা করতে গিয়েছিলেন। এছাড়াও তিনি মন্তব্য করেন, তাঁকে ১৪ দিনের জন্য সাদা কাগজে ছুটি লিখে দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। এসবের পরেই যখন বৃহস্পতিবার অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতার হলেন, তারপর তিনি নিজের জীবনের সুরক্ষা নিয়ে চিন্তিত। তাছাড়া তিনি মানসিকভাবেও বিধ্বস্ত। এরই পরিপ্রেক্ষিতে তিনি ছুটি নিয়েছেন বলে জানান।
এ ব্যাপারে তিনি ফোনে আমাদের প্রতিনিধিকে বিশদে আর কী কী বললেন, আসুন শুনে নেওয়া যাক।
অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) গ্রেফতার হওয়ার পরেই বিতর্কিত পোস্ট তৃণমূল নেতা কাজল শেখের (Kajal Seikh)। বীরভূমের দাপুটে তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল বৃহস্পতিবার গ্রেফতার (Arrest) হয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের (CBI) হাতে। তিনি গ্রেফতার হওয়ার পরই নানুরের দাপুটে তৃণমূল নেতা কাজল শেখের ফেসবুক ওয়ালে (Facebook Wall) দেখা গেল একটি বিতর্কিত পোস্ট। যেখানে তিনি লিখেছেন 'চেহারা, দাপট, অবস্থান, ক্ষমতা ও শক্তি চিরস্থায়ী হয় না।' পাশাপাশি তিনি লিখেছেন 'দুঃখের বিষয় অনেকেই এটা ভুলে যায়'।
বিধানসভা ভোটের আগে তৃণমূলের এই নেতা কাজল শেখকে অনুব্রত মণ্ডলের সঙ্গে হাত মেলাতে দেখা গেলেও দুজন চির প্রতিদ্বন্দ্বী বলেই পরিচিত এলাকায়। এমন পরিস্থিতিতে অনুব্রত মণ্ডল বৃহস্পতিবার গ্রেফতার হওয়ার পর কাজল শেখের এহেন ফেসবুক পোস্ট সেই বিতর্ককে আরও বাড়িয়ে দিল বলেই রাজনৈতিক মহল মনে করছে।
উল্লেখ্য, অনুব্রত গ্রেফতার হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই উল্লসিত বিজেপি। সেই আনন্দের বহিঃপ্রকাশও ঘটেছে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায়। বিজেপির কর্মী-সমর্খকরা অনুব্রতর অস্ত্রেই তাঁকে কটাক্ষ করতে রাস্তায় নেমে পড়েছেন। কোথাও চড়াম চড়াম শব্দে ঢাক বাজানো চলছে, কোথাও বিলি হচ্ছে নকুলদানা, গুড়বাতাসা। কোথাও আবার অনুব্রতকে দেখলেই আওয়াজ উঠছে গোরু চোর, গোরু চোর।
কিন্তু দলের মধ্যেই যেভাবে তির্যক মন্তব্য এল, তাতে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের চেহারাটা আরও একবার প্রকাশ্যে এল বলেই অনেকে মনে করছেন।
শেষরক্ষা হল না। অবশেষে গ্রেফতার হলেন অনুব্রত মণ্ডল। নকুলদানা, গুড় বাতাসা, চড়াম চড়াম ঢাক- এমন সব ডায়লগে একটা সময় ভোটের বাজার গরম করেছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। তাঁর সেই সব ডায়লগ নিয়ে বাজার গরমের পাশাপাশি বিতর্কও তৈরি হয়েছিল। আজ সেই নেতা সিবিআইয়ের জালে।
তৃণমূলের দাপুটে নেতা অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতারে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় উল্লাস বিজেপির। আসানসোল কোর্ট মোড়ে অনুব্রতর গ্রেফতারিতে বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পল সহ অন্যান্য কর্মী-সমর্থকরা নকুল দানা বিতরণ করলেন পথচলতি মানুষ ও বাসযাত্রীদের। পাশাপাশি শাসকদলকে নিশানা করেন বিজেপি নেত্রী।
বর্ধমানের কার্জন গেটেও উল্লাস বিজেপির কর্মী-সমর্থকদের। অনুব্রত মণ্ডলের গ্রেফতারির খবর সামনে আসতেই ঢাক ঢোল পিটিয়ে বিজয় উল্লাসে বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। বিজেপির বর্ধমান জেলা যুব মোর্চার সভাপতি পিন্টু সামের নেতৃত্বে কার্জন গেট চত্বরে ঢাক বাজিয়ে বিজয় উল্লাস। পথ চলতি সাধারণ মানুষকে করানো হল মিষ্টিমুখ। দেওয়া হল গুড়, বাতাসা ও নকুলদানা।
অনুব্রতর গ্রেফতারে খুশির হাওয়া বাঁকুড়ার পুয়াবাগানে। সেখানে বাজল চড়াম চড়াম ঢাক। বিলি করা হল গুড় বাতাসা, নকুলদানা। বৃহঃস্পতিবার সকালেই বীরভূমের বাহুবলি তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের বাড়ি ঘিরে ফেলে সিবিআই ও কেন্দ্রীয় বাহিনী। এরপরই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। পথচলতি মানুষ থেকে স্থানীয় দোকানদারদের বিলি করা হল গুড়বাতাসা ও নকুলদানা।
পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলদা কেশিয়ারি মোড়ে অনুব্রত মণ্ডলের গ্রেফতারির পর রাস্তায় আসা সাধারণ মানুষজনদের নকুলদানা এবং বাতাসা খাওয়ালেন বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। এদিন পা্থ চট্টোপাধ্যায় ও অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে বিজেপির কর্মী সমর্থকরা স্লোগান দিতে থাকেন চোর চোর বলে।
অনুব্রতর গ্রেফতারিতে উৎসবের আমেজ গেরুয়া শিবিরে। গুড় বাতাসা, নকুলদানা বিলি করে মেদিনীপুর শহরের রিং রোডে উৎসব পালন জেলা বিজেপি নেতৃত্বের। কেষ্টর গ্রেফতারির খুশিতে মেদিনীপুর পৌরসভার তৃণমূল চেয়ারম্যানকেও গুড় বাতাসা খাওয়ালেন বিজেপি কর্মীরা। একসময় গুড় বাতাসা আর নকুলদানার নিদান দিয়েছিলেন খোদ অনুব্রত মণ্ডল। রীতিমতো গুড় বাতাসা বিলি করে উৎসবে মাতলেন বিজেপি কর্মীরা। শুধু গুড় বাতাসাই নয় সঙ্গে রয়েছে নকুলদানাও। এদিনের এই কর্মসূচি থেকে শাসকশিবিরকে কড়া ভাষায় নিশানাও করেন বিজেপি নেতা কর্মীরা।
অনুব্রত মণ্ডলের গ্রেফতারি (arrest) ছিল শুধু সময়ের অপেক্ষা। তদন্ত হলে কেঁচো খুঁড়তে কেউটে সাপ বেরোবে। তদন্ত (investigation) হওয়া প্রয়োজন। এ রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে নিজের দরকারে ব্যবহার করেছেন বীরভূমের জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। অনুব্রতর গ্রেফতারি প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়ায় জানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।
অন্যদিকে, যদি কেউ ভুল বা অন্যায় করে থাকে, দল তার পাশে থাকবে না। দলের তরফে এমন স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হয়েছে বলে দাবি অর্জুন সিংয়ের। পাশাপাশি তিনি বলেন , আই আইনের পথে চলবে।
প্রসঙ্গত, গরুপাচার মামলায় নিজের গড়েই সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হন অনুব্রত মণ্ডল। সূত্রের খবর, শারীরিক পরীক্ষার পর আজ আসানসোল আদালতে তোলা হতে পারে তাঁকে। এদিন সকালে সিবিআইয়ের বিশাল টিম বোলপুরে গিয়ে তাঁর বাড়ি ঘিরে ফেলে। কিছুক্ষণ পরই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। উল্লেখ্য, দশবার তাঁকে সিবিআই তলব করেছিল। কিন্তু চিকিত্সার অজুহাতে তিনি ৯ বারই হাজিরা এড়িয়েছেন। সকাল ৯.৪৫ মিনিট নাগাদ সিবিআইয়ের উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের একটি দল তাঁর বাড়িতে (house) প্রবেশ করে। সূত্রের খবর, তাঁকে হাজিরা এড়ানো প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসাবাদ (interrogation) করেন আধিকারিকরা। পাশাপাশি তল্লাশি চালানো হয় বলে সূত্র মারফত জানা গেছে। অনুব্রত মণ্ডলের বাড়ির চারদিক ঘিরে ফেলা হয়। বাড়ির দরজায় তালা দিয়ে দেন সিবিআই আধিকারিকরা। বীরভুমের তৃণমূল জেলা সভাপতি বাড়িতেই ছিলেন বলে খবর। তাঁর বাড়ির চারপাশে অগণিত মানুষের জমায়েত ছিল চোখে পড়ার মতো। ছিল কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা।