Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

Annapurna

Piyali: ফের ৮ হাজারী পর্বত জয় বাংলার মেয়ে পিয়ালীর, জয় করেলন অন্নপূর্ণা

ফের ৮ হাজারী পর্বত জয় বাংলার মেয়ে পিয়ালীর (Piyali Basak)। এবার অবশ্য বিনা অক্সিজেনে (Oxygen) হলো না। সূত্রের খবর, সোমবার, ১৭ই এপ্রিল সকাল ৮ টা ৫০ মিনিট নাগাদ অন্নপূর্ণার (Annapurna) শৃঙ্গে পা রাখেন পিয়ালী। পৃথিবীর অন্যতম দুর্গম পর্বতশৃঙ্গ অন্নপূর্ণার শিখরে পৌঁছেছেন চন্দননগরের মেয়ে পিয়ালী বসাক। মঙ্গলবার সকালে ৮০৯১ মিটার উচ্চতার শীর্ষে পৌঁছে সেখানে দেশের পতাকা নিয়ে ছবি তোলেন পিয়ালী ও তার শেরপা। তবে এখনি বাড়ি ফেরার পালা নয়। এর পরের চ্যালেঞ্জের রয়েছে মাকালু পর্বতশৃঙ্গ। ঘরের মেয়ের সাফল্যে খুশির হাওয়া গোটা চন্দননগর জুড়ে।

১৭ মার্চ চন্দননগর থেকে যাত্রা শুরু করেন পিয়ালী। তার দুই দিন বাদে ট্রেন থেকে নেমে নেপালের পথে তাঁর যাত্রা শুরু হয়েছিল। যাত্রা শুরু ঠিক এক মাসের মাথায় সোমবার সকালেই নেপালের ওই এজেন্সির তরফ থেকে পিয়ালীর বাড়িতে ফোন করে জানায় সুসংবাদটি।

প্রসঙ্গত পিয়ালী এর আগে, পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ জয় করে নজির গড়ে ছিলেন। একের পর এক আট হাজারি পর্বতমালার শিখরে পৌঁছেছেন তিনি। ধৌলাগিরি, লোথসে, সামিট করে অন্নপূর্ণা ও মাকালুর উদ্দেশে রওনা দিয়েছিলেন এই বঙ্গকন্যা। এর আগে প্রায় বিনা অক্সিজেনেই পৌঁছে গিয়েছিলেন ধৌলাগিরি শীর্ষে। তবে খারাপ আবহাওয়ার জন্য শীর্ষে পৌঁছানোর একটু আগে তাঁকে অক্সিজেন ব্যবহার করতে হয়েছিল। এইবারেও পিয়ালী প্রায় বিনা অক্সিজেনেই পৌঁছে গিয়েছিলেন পাহাড়ের শীর্ষে। তবে সেই আবহাওয়া খারাপের জন্যেই খুব সামান্য পরিমাণে অক্সিজেন ব্যবহার করতে হয় তাঁকে।

one year ago
Piyali: মাকালু-অন্নপূর্ণা কৃত্রিম অক্সিজেন ছাড়া জয় করতে চান এভারেস্টজয়ী পিয়ালী

মনি ভট্টাচার্য: পাহাড় যেমন সুন্দর তেমন মৃত্যুফাঁদও বটে, সবাই নিশ্চয় ভাবছেন, পাহাড়কে মৃত্যুফাঁদ কেন বলছি? এ পৃথিবীতে ৮ হাজারী পাহাড়ের সংখ্যা মোট ১৪টি। আর এই চূঁড়ায়  চড়তে গিয়ে জানি না কত মানুষের মৃত্যু হয় প্রতি বছর। কিছু আমরা খবর পাই, কিছু পাই না। এ পৃথিবীর ১৪টি ৮ হাজারী পাহাড়ের ৭টিই নেপালে (Nepal)। এবার সেই নেপালের দুটি অন্যতম শৃঙ্গ অভিযানে বেড়িয়েছেন বাঙালি পর্বতারোহী পিয়ালী (Piyali Basak) বসাক। পিয়ালী পৃথিবীর উচতম শৃঙ্গ এভারেস্ট (৮৮৪৮মি) বিনা অক্সিজেনে জয় করে পৃথিবীতে নজির গড়েছেন। তিনিই প্রথম বাঙালি যিনি কৃত্রিম অক্সিজেন ছাড়া মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেছেন। পিয়ালী অবশ্য বলেন, 'এভারেস্ট অভিযানের শেষ ১০০ মিটারে অক্সিজেন প্রয়োজন হয়েছিল।' এবার তিনি নেপালের এই দুইটি আট হাজারী শৃঙ্গ, কৃত্রিম অক্সিজেন ছাড়া জয় করবেন, এমন লক্ষ্য নিয়ে রওনা হয়েছেন বলেই খবর। পিয়ালীর পরিবার সূত্রে খবর, এই মাস অর্থাৎ মার্চের ১৬ তারিখ তিনি রওনা দিয়েছেন।


তিনি নেপালের মাউন্ট মাকালু এবং নেপালের মাউন্ট অন্নপূর্ণা সামিট অভিযানে বেড়িয়ে পড়েছেন। নেপাল-তিব্বত বর্ডার রিজিয়নের পাহাড় হলো মাউন্ট মাকালু, যার উচ্চতা ৮৪৬৩ মিটার। মাকালু অভিযানকে কাঠিন্যের বিচারে ৪-ই গ্রেড করা হয়েছে (আল্পাইন গ্রেডিং লিঙ্ক)। এই অভিযান শুরু করার আগে পর্বতারোহীদের উপযুক্ত এবং শক্তিশালী হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মাকালু বিশ্বের সবচেয়ে কঠিন পর্বতগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচিত হয়। মাকালু অভিযান কঠিন, কারণ পর্বতটি তার খাড়া পিচ এবং ছুরির ধারের শিলাগুলির জন্য কুখ্যাত।


নেপালের মাকালু শিখর বিশ্বের পঞ্চম সবচেয়ে বিপজ্জনক। একটি আন্তর্জাতিক রিসার্চ সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী, এখনও অবধি ২৩৪ জন আরোহীর মধ্যে ২৬ জনের মৃত্যু হয়েছে এই শিখরে পৌঁছতে। নাসার তথ্য অনুযায়ী, সাধারণত মাউন্ট মাকালুর সামিটের পথে, চতুর্থ শিবির থেকে মাউন্ট মাকালুর সামিট পর্যন্ত, প্রায় ৬০% পর্বতারোহী এই অংশে অক্সিজেন ব্যবহার করেন। এবার এই যাত্রা অক্সিজেন ছাড়াই চেষ্টা করবেন বলে জানিয়েছেন পিয়ালী। 

মাকালুর প্রসঙ্গে আমাদের প্রতিনিধিকে বুধবার পিয়ালী বলেন, 'মাকালু খুবই ভয়ানক শৃঙ্গ। মাউন্ট অন্নপূর্ণা থেকে নেমে তিনি মাউন্ট মাকালুর জন্য যাত্রা শুরু করবেন। সব ঠিক থাকলে এপ্রিলের ২৬ তারিখ থেকে মে মাসের ১৪ তারিখের মধ্যে তিনি মাকালু অভিযান সেরে ফেলবেন।'


এছাড়া তাঁর তালিকায় রয়েছে, পৃথিবীর দশম শৃঙ্গ ,উত্তর-মধ্য নেপালের মাউন্ট অন্নপূর্ণা (৮০৯১ মি)। অন্নপূর্ণা হিমালয়ের একটি অংশ যা অভিযানের দিক থেকে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক পর্বতমালার মধ্যে রয়েছে। নাসার তথ্য অনুযায়ী, ৬০টিরও বেশি প্রাণহানি এবং মৃত্যুর হার ৩২%-সহ এই পর্বত ৮০০০ মিটারের উপরে যেকোনও পর্বতের চূড়ার অনুপাতে সর্বোচ্চ প্রাণঘাতী। পর্বতটি নেপালে গন্ডকী নদীর পূর্বদিকে ৫৫-কিলোমিটার (৩৪ মাইল) রিজ বরাবর অবস্থিত। যা বিশ্বের গভীরতম নদী গিরিগুলির মধ্যে একটি খোদাই করেছে।

এটি একটি উচ্চঝুঁকিপূর্ণ তুষারপাত-প্রবণ এলাকা যেখানে কিছুটা প্রযুক্তিগত অসুবিধাও রয়েছে। এই অভিযানে উচ্চতায় গড়ে প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ ঘন্টা হাটতে হবে দুর্গম পথে। কিছু দিন ১০ থেকে ১২ ঘন্টা পর্যন্ত দীর্ঘ হতে পারে।

সিএন ডিজিটালের তরফে পিয়ালীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে, তিনি আমাদের জানান, 'এই অভিযানে খরচ প্রায় ৩১ লক্ষ টাকা, সেই টাকার মধ্যে ১৪ লক্ষ টাকা এখনও জোগাড় হয়েছে।' তিনি এদিন আরও জানান, 'প্রথমে তিনি মাউন্ট অন্নপূর্ণার জন্য যাত্রা শুরু করবেন, অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্প থেকে তিনি অন্নপূর্ণা সামিটের উদ্দেশে ১২-ই এপ্রিল যাত্রা শুরু করবেন এবং এই যাত্রা শেষ করবেন বা শেষ করার চেষ্টা করবেন এপ্রিলের ২৪ থেকে ২৬ তারিখের মধ্যেই।' বুধবার তিনি সিএন ডিজিটালকে বলেন, 'অন্নপূর্ণার এই ১২ থেকে ১৫ দিনের যাত্রায় রোজ গড়ে ১০ থেকে ১২ কিমি হাটতে হবে।'


বুধবার পিয়ালীর পরিবার সূত্রে জানা যায়, পিয়ালীর বাবা তপন বসাক অসুস্থ হয়ে শয্যাশায়ী, তিনি ব্রেন স্ট্রোক আক্রান্ত। চন্দননগর, কুমারপাড়ার বাসিন্দা পিয়ালী। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অঙ্কে  স্নাতক হয়ে, বর্তমানে পেশায় কানাইলাল বিদ্যামন্দিরের শিক্ষক তিনি। পিয়ালী মাউন্ট এভারেস্ট (৮৮৪৯মি) ২০২২ সালের মে মাসে, মাউন্ট ধৌলাগিরি পর্বত (৮১৬৭ মি) ২০২১ সালের অক্টোবর মাসে, মাউন্ট মাসানলু পর্বত (৮১৬৩মি) ২০১৮-তে জয় করে রেকর্ড গড়েছেন। এভারেস্ট থেকে ফেরার পর অর্থসংকটে পড়েছিলেন পিয়ালী, সেসময় বেশ কিছু সংস্থা তার পাশে দাঁড়ান, ফলে পিয়ালী সেসময় উপকৃত হয় বলে জানিয়েছে তাঁর পরিবার। নেপাল রিজিয়নের এই দুটি পাহাড় চড়তে অনেক খরচ হবে বলে জানিয়েছে পরিবার। এই অভিযানে যাওয়ার আগেও অর্থ সংকটে পড়েন তিনি।

এবার বাঙালি এই পাহাড় অভিযাত্রীর পাশে দাঁড়িয়েছেন কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। প্রিয়াঙ্কা গান্ধী পিয়ালীকে ৫ লক্ষ টাকা অর্থ সাহায্য করেন। মঙ্গলবার পিয়ালী, তার ফেসবুক ওয়ালে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ধন্যবাদ জানিয়ে পোস্টও করেছেন। এবিষয়ে পিয়ালীর বোন তমালি বসাক বলেন, 'দিদির এই সাফল্যে আমার ভীষণ আনন্দই হচ্ছে।' যদিও পিয়ালী এদিন বলেন, '৩১ লক্ষের মধ্যে ১৪ লক্ষ টাকা জোগাড় হয়েছে। বাদবাকি টাকা কী ভাবে জোগাড় হবে সেটা এখনও জানি না।' এদিন তিনি বিভিন্ন সংস্থাকে তাঁর পাশে দাঁড়ানোর জন্য আর্জিও করেন।


চন্দননগরে পিয়ালী স্থানীয় চন্দননগর ব্যায়ামাগার নামক একটি ক্লাব, একটি ক্যারাটে ক্লাবের সঙ্গে যুক্ত, ওই ক্লাবের এক সদস্য দেবাশীষ মিত্র পিয়ালীর পরিবার বেশ ঘনিষ্ঠ। পিয়ালীর এই ৮ হাজারী অভিযান নিয়ে, ট্রেকার দেবাশীষ মিত্র বলেন, 'চন্দননগরবাসী হিসেবে আমরা চাই পিয়ালী সফল হোক, ওর মধ্যে একটা অদ্ভুত গুণ আছে, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে যতই উপরে যায় পিয়ালী, ওর অক্সিজেন স্যাচুরেশনের মাত্রা সবার মত কমে না, একই থাকে। ও সফল হবেই।'

one year ago
Murti: রক্ত-মাংসের সরস্বতী অন্নপূর্ণাদেবী, আল্লাউদ্দিন খাঁ-র মেয়ে! রয়েছে আরও এক পরিচয়, জানেন

সৌমেন সুর: অন্নপূর্ণাদেবী ছিলেন উস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ-র ছোট মেয়ে। তাঁর আসল নাম রোশনারা আলি। মহারাজা ব্রিজনাথ সিংয়ের রাজসভার প্রধান সঙ্গীতজ্ঞ ছিলেন উস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ। মহারাজা উস্তাদের মেয়ের নাম রাখেন অন্নপূর্ণা। যখন এই কন্যার জন্ম হয়, তখন সারাদেশজুড়ে চলছে দুর্ভিক্ষ। সনাতন ধর্মমতে অন্নপূর্ণাদেবী হলেন অন্নদাত্রী। তাই মহারাজা নাম দেন অন্নপূর্ণা। আলাউদ্দিন রাজার দেওয়া নাম বাদ দেননি। তাই তার নাম রওশন আরা অন্নপূর্ণাদেবী। ছোটবেলা থেকেই অন্নপূর্ণাদেবীর সংগীতের প্রতি আগ্রহ ছিল প্রচণ্ড। এ নিয়ে সংসারে প্রচণ্ড অশান্তিও হয়। সেই সময় রাজদাসী, দেবদাসী, বারাঙ্গনা ছাড়া কোনও সাধারণ নারী সংগীত পরিবেশন করবেন, এ কথা ভাবাই যেত না। অগত্যা আলাউদ্দিন মেয়েকে তালিম দিলেন না।

কিন্তু অন্নপূর্ণা লুকিয়ে লুকিয়ে ভাইয়ের তালিম দেওয়া দেখাতেন আর সেটি রেওয়াজ করতেন। পরে আলাউদ্দিন মেয়ের প্রতিভা দেখে, ওকে তালিম দেওয়া শুরু করলেন প্রথমে ধ্রুপদী কন্ঠসংগীতের তালিম, পরে সেতার শেখেন অন্নপূর্ণাদেবী। উস্তাদ আলাউদ্দিনের কাছে সংগীতের তালিম নিতে আসেন রবিশংকর। এখানে অন্নপূর্ণাদেবীর সঙ্গে রবিশংকরের আলাপ হয়, পরে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়। সেতার বাজনায় অন্নপূর্ণাদেবীর নাম সারা ভারতে ছড়িয়ে পড়ে। উস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ ভালবেসে আনন্দে অন্নপূর্ণাদেবীকে মুর্তিমতী সরস্বতী বলে আখ্যা দেন।

এর চেয়ে বড় পুরস্কার আর কি হতে পারে। ২০১৮ সালের ১৩ অক্টোবর তিনি মারা যান। আমাদের দুর্ভাগ্য, এই অসম্ভব প্রতিভাময়ী শিল্পীর ঠিকমতো মূল্যায়ন আমরা করে উঠতে পারলাম না। অন্নপূর্ণাদেবী ছিলেন প্রচার বিমুখ। পণ্ডিত রবিশংকরের সঙ্গে তাঁর বিবাহবিচ্ছেদ হয় ১৯৬২ সালে। এরপর থেকেই তিনি অন্তরালে নিভৃত জীবনযাপন করেন।

পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় সংগীতানুষ্ঠান করার প্রস্তাব নাকচ করে দেন। তবে বদ্ধ জীবনযাপনে তাঁর সাধনা থেমে থাকেনি। দেশের বহু প্রথম সারির শিল্পী তাঁর শিষ্য ছিলেন। যেমন পণ্ডিত নিখিল ব্যানার্জী, ওস্তাদ বাহাদুর খাঁ, ওস্তাদ আশিস খাঁন, পন্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাসিয়া প্রমুখ।

one year ago