শনিবার রাজ্যে করোনা আক্রান্তের (Corona New Cases) সংখ্যা ছিল ৪৬১ এবং মৃত্যু (Death) হয়েছিল ৩ জনের। রবিবার আক্রান্তের সংখ্যা সামান্য বেড়ে হয় ৪৭৯ এবং মৃত্যুসংখ্যা কমে হয় ২। স্বস্তির খবর, স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তির দিনেই মৃত্যুসংখ্যা নেমে এল শূন্যে। উল্লেখ্য, বারবারই বিশেষজ্ঞরা বলে আসছেন, মৃত্যুসংখ্যা কমে আসাটা কখনই স্বস্তির হতে পারে না। কারণ, একজনেরও মৃত্যু কাঙ্খিত নয়। বরং মৃত্যুসংখ্যাকে শূন্যে নামিয়ে আনাটাই রাজ্যের কাছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। সেই লক্ষ্যে অবশেষে পৌঁছল রাজ্য।
এদিন আক্রান্তের সংখ্যাও অনেক কমে হয়েছে ২৭০। তবে একটা বিষয় মাথায় রাখা দরকার। তা হল, ছুটির দিন হওয়ায় করোনার নমুনা পরীক্ষার (Sample Test) সংখ্যা এদিন যথেষ্ট কমই ছিল, ৬২৯৪। যদিও করোনার নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা রবিবার পর্যন্ত মোটামুটি খুব একটা কম ছিল না। রবিবার ছুটির দিনের পরিসংখ্যানেও দেখা গিয়েছিল, ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ১০ হাজারের কিছু বেশি।
তবে বরাবরের মতো এদিনও সুস্থতার (Recovery) সংখ্যা ছিল আক্রান্তের তুলনায় বেশ বেশি, ৬৫৮। তার জেরে সক্রিয় আক্রান্তের (Active Cases) সংখ্যার উর্ধ্বমুখী ধারায় এদিনও ছেদ পড়েনি। এদিন সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৫২৯৯। এর মধ্যে হোম আইসোলেশনে (Home Isolation) রয়েছেন ৫১৪৮ জন এবং হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ১৫১ জন।
গত কদিন ধরেই পজিটিভিটি রেট (Positivity Rate) রয়েছে ৫ শতাংশের নিচে। এদিনও তা ছিল ৪.২৯ শতাংশ। ফলে রবিবারের মতো এদিনও সংক্রমণ চিত্রে ধীরে হলেও আশার আলো দেখা যাচ্ছে।
দীর্ঘ দু'বছর ধরে করোনা মহামারীর (Coronavirus) জেরে রেড রোডে (Red Road) পালন হয়নি স্বাধীনতা দিবস (Independence Day)। এবছর সংক্রমণ খানিকটা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে থাকায় বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজের আয়োজন করা হয়েছে রেড রোডে। অন্যদিকে এবছর লালকেল্লাতেও উদযাপিত হল অমৃত কা মহোৎসব। এসবের মধ্যেও এদিন করোনা গ্রাফ (Covid-19) কিছুটা চিন্তায় ফেলল দেশবাসীকে। ফের খানিকটা বেড়েছে দৈনিক সংক্রমণ। তবে স্বস্তি মৃত্যুসংখ্যার ক্ষেত্রে।
সোমবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ১৪ হাজার ৯১৭ জন। যা রবিবার ছিল ১৪ হাজার ০৯২ জন। গতকালের তুলনায় বেশি। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৩২ জনের। রবিবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৪১। মৃত্যুসংখ্যা যে নিম্নমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৭ হাজার ০৬৯ জন।
রিপোর্ট অনুযায়ী, গোটা দেশে অ্যাকটিভ কেসের হার ০.২৭ শতাংশ। দেশের সক্রিয় রোগী বর্তমানে হয়েছে ১ লক্ষ ১৭ হাজার ৫০৮। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৬ লক্ষ ২৩ হাজার ৮০৪ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৪ হাজার ২৩৮ জন। সুস্থতার হার ৯৮.৫৪ শতাংশ।
উল্লেখ্য, দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২০৮ কোটি ২৫ লক্ষ ১৩ হাজার ৮৩১ জনকে। গত ২৪ ঘণ্টায় দিল্লিতে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে রয়েছে দু’হাজারের উপরেই। ২৪ ঘণ্টায় দিল্লিতে দৈনিক সংক্রমিতের সংখ্যা ২,১৬২। মহারাষ্ট্রেও দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যাও দু’হাজারের গণ্ডি পার করে করেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় মহারাষ্ট্রে দৈনিক সংক্রমিতের সংখ্যা ২,০৮২। দৈনিক সংক্রমণের তালিকায় এর পর রয়েছে কর্নাটক (১,৮৩৭), কেরল (১,০০৭) ও রাজস্থান (৮৮২)।
রাজ্যে করোনার সংক্রমণ (Corona Infection) সামান্য বাড়লেও মৃত্যুসংখ্যা কমল। শনিবার রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৪৬১ এবং মৃত্যু হয়েছিল ৩ জনের। কিন্তু রবিবার আক্রান্তের সংখ্যা সামান্য বেড়ে হয়েছে ৪৭৯ এবং মৃত্যুসংখ্যা (Death) কমে হয়েছে ২। ফলে মৃত্যুসংখ্যাকে শূন্যে নামিয়ে আনার যে চ্যালেঞ্জ রাজ্যের সামনে ছিল, তা পূরণে ধীরে ধীরে এগিয়ে যাওয়ার লক্ষণ স্পষ্ট।
তবে বরাবরের মতো এদিনও সুস্থতার সংখ্যা ছিল আক্রান্তের তুলনায় সামান্য বেশি, ৬৭৪। তার জেরে সক্রিয় আক্রান্তের (Active Cases) সংখ্যার উর্ধ্বমুখী ধারায় এদিনও ছেদ পড়েনি। এদিন সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৫৬৮৭। এর মধ্যে হোম আইসোলেশনে (Home Isolation) রয়েছেন ৫৫১২ জন এবং হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ১৭৫ জন।
বিশেষজ্ঞরা বরাবরই বলে আসছেন, এবারের করোনা-চিত্রে উল্লেখযোগ্য স্বস্তির দিক হল, অধিকাংশ আক্রান্তই বাড়িতে থেকে চিকিত্সা করিয়ে সুস্থ হয়ে উঠছেন। এদিনের পরিসংখ্যানে সেই ধারাবাহিকতাই বজায় রয়েছে।
করোনার নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা এখনও পর্যন্ত মোটামুটি খুব একটা কম নেই। রবিবার ছুটির দিনের পরিসংখ্যানেও দেখা যাচ্ছে, ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ১০ হাজারের কিছু বেশি। অর্থাত্, করোনার উপসর্গ এখনও বহু মানুষের শরীরে দেখা যাচ্ছে। আর সেই কারণেই তাঁরা ছুটে যাচ্ছেন পরীক্ষা কেন্দ্রে। যদিও পজিটিভিটি রেট এদিনও ছিল বেশ কম, ৪.৭৮ শতাংশ। উল্লেখ্য, গত কদিন ধরেই পজিটিভিটি রেট (Positivity Rate) রয়েছে ৫ শতাংশের নিচে। ফলে সংক্রমণ চিত্রে ধীরে হলেও আশার আলো দেখা যাচ্ছে।
গত কয়েকদিন ধরে দেশের করোনা পরিসংখ্যান (Covid-19) উদ্বেগ বাড়িয়েছিল। তবে দু'দিনের করোনা গ্রাফে (Coronavirus) সাময়িক স্বস্তি মিললেও এখনও ভয় কাটেনি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা। যদিও মৃত্যুসংখ্যা (Death) সামান্য নিম্নমুখী। এর মধ্যে স্বস্তি কেবল নিম্নমুখী অ্যাকটিভ কেসে (Active Case)।
রবিবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ১৪ হাজার ০৯২ জন। যা শনিবার ছিল ১৫ হাজার ৮১৫ জন। গতকালের তুলনায় কম। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৪১ জনের। শনিবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৬৮। মৃত্যুসংখ্যা যে নিম্নমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৭ হাজার ০৩৭ জন।
রিপোর্ট অনুযায়ী, গোটা দেশে অ্যাকটিভ কেসের হার ০.২৬ শতাংশ। দেশের সক্রিয় রোগী বর্তমানে হয়েছে ১ লক্ষ ১৬ হাজার ৮৬১। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৬ লক্ষ ০৯ হাজার ৫৬৬ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৮ হাজার ০৫৩ জন। সুস্থতার হার ৯৮.৫৪ শতাংশ।
উল্লেখ্য, দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২০৭ কোটি ৯৯ লক্ষ ৬৩ হাজার ৫৫৫ জনকে। গত ২৪ ঘণ্টাতেই টিকা পেয়েছেন ২৮ লক্ষের বেশি। গতকাল দেশে ৩ লক্ষ ৮১ হাজার জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এখনও চিন্তায় রাখছে কেরল, তামিলনাড়ু, পশ্চিমবঙ্গ, কর্ণাটকের মতো রাজ্যগুলির করোনা পরিসংখ্যান। নতুন করে সংক্রমণ বেড়েছে রাজধানী দিল্লিতেও।
শনিবার রাজ্যের করোনা-চিত্রে তেমন কোনও পরিবর্তন এল না। বৃহস্পতিবার করোনা আক্রান্ত (Corona New Cases) এবং মৃতের সংখ্যা (Death) ছিল যথাক্রমে ৪৭২ এবং ৩। শনিবার এই দুটি সংখ্যা হয়েছে যথাক্রমে ৪৬১ এবং ৩। অর্থাত্, আক্রান্তের সংখ্যা সামান্য কমেছে। কিন্তু মৃত্যুসংখ্যা একই রয়েছে। অবশ্য, কদিন আগেও রাজ্যে করোনায় ৪-৫ জনের মৃত্যুর খবর আসছিল। সেই হিসাবে মৃত্যুসংখ্যা নিম্নমুখী। তবে এতে স্বস্তির জায়গা নেই। কারণ, করোনায় একজনেরও মৃত্যু কাঙ্খিত নয়। বরাবরই বিশেষজ্ঞরা বলে আসছেন, মৃত্যুসংখ্যাকে শূন্যে নামিয়ে আনাটাই রাজ্যের কাছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। সেই লক্ষ্যে রাজ্য কতখানি সফল হয়, সেটাই এখন দেখার।
যদিও করোনা নিয়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতার অভাব একই জায়গায় রয়ে গিয়েছে। রাস্তাঘাটে মাস্ক ব্যবহারে অনীহা তার মধ্যে সবচেয়ে বড় উদাহরণ। বাইরের রাজ্যের দিকে তাকালে দেখা যাবে, করোনার সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচতে বেশ কয়েকটি রাজ্য ফের মাস্ক ব্যবহারে কড়াকড়ি শুরু করেছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল দিল্লি। সেখানে জনবহুল স্থানে মাস্ক ছাড়া ধরা পড়লেই ৫০০ টাকা জরিমানার কথা ঘোষণা করেছে প্রশাসন। এর জন্য সেখানে বেশ কয়েকটি বিশেষ বাহিনীও গঠন করা হয়েছে। ফলে এমন দিন যাতে না আসে, তার জন্য কিছুটা নজরদারি এবং কড়া পদক্ষেপ দরকার বলেই অনেকে মনে করছেন।
করোনায় এবারের চিত্রে সবচেয়ে আশার দিকটি হল, সুস্থতার সংখ্যা (Recovery) বরাবরই বেশি থাকছে। যার জেরেই সক্রিয় আক্রান্তের (Active Cases) সংখ্যা ধাপে ধাপে অনেকটা কমে এসেছে। যেমন এদিন সেই সংখ্যা ছিল ৫৮৮৪। এর মধ্যে ৫৭০০ জনই হোম আইসোলেশন, অর্থাত্ বাড়িতে থেকেই সুস্থ হয়ে উঠছেন। বাকি মাত্র ১৮৪ জন ভর্তি রয়েছেন হাসপাতালে।
আরও একটি আশার বিষয় হল, পজিটিভিটি রেটও (Positivity Rate) নেমে এসেছে ৫ শতাংশের নিচে, এদিন যা ছিল ৪.১১ শতাংশ।
সামান্য কমল রাজ্যে করোনার দৈনিক সংক্রমণ এবং মৃত্যু। একদিনে সংক্রমিত ৪৭২ জন মৃত ৩। বৃহস্পতিবার রাজ্যে সংক্রমিত ছিল ৫৯৮ জন, মৃত ছিল ৪ জন। কিন্তু ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে তুল্যমূল্য বিচারে সেই পরিসংখ্যান নিম্নমুখী। একদিনে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৭৭৫ জন, এই মুহূর্তে সুস্থতার হার ৯৮.৫৯%।
রাজ্যে এখন পজিটিভিটি রেট বা আক্রান্তের হার ৪.৮%। এদিকে, বেড়ে চলেছে দেশের করোনা সংক্রমণ (Coronavirus)। গত কয়েকদিন ধরে দেশের করোনা পরিসংখ্যানে (Covid-19) সাময়িক স্বস্তি মিললেও ফের তা উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। যদিও মৃত্যু সংখ্যাও (Death) সামান্য নিম্নমুখী। এর মধ্যে স্বস্তি কেবল নিম্নমুখী অ্যাকটিভ কেসে (Active Case)।
শুক্রবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ১৬ হাজার ৫৬১ জন। যা বৃহস্পতিবার ছিল ১৬ হাজার ২৯৯ জন। গতকালের তুলনায় বেশি। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৪৯ জনের। বৃহস্পতিবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৫৩ । মৃত্যুসংখ্যা যে সামান্য নিম্নমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৬ হাজার ৯২৮ জন।
রিপোর্ট অনুযায়ী, গোটা দেশে অ্যাকটিভ কেসের হার ০.২৮ শতাংশ। দেশের সক্রিয় রোগী বর্তমানে হয়েছে ১ লক্ষ ২৩ হাজার ৫৩৫। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৫ লক্ষ ৭৩ হাজার ০৯৪ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৮ হাজার ০৫৩ জন। সুস্থতার হার ৯৮.৫৩ শতাংশ। দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ৫.৪৪ শতাংশ।
বেড়ে চলেছে দেশের করোনা সংক্রমণ (Coronavirus)। গত কয়েকদিন ধরে দেশের করোনা পরিসংখ্যানে (Covid-19) সাময়িক স্বস্তি মিললেও ফের তা উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। যদিও মৃত্যু সংখ্যাও (Death) সামান্য নিম্নমুখী। এর মধ্যে স্বস্তি কেবল নিম্নমুখী অ্যাকটিভ কেসে (Active Case)।
শুক্রবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ১৬ হাজার ৫৬১ জন। যা বৃহস্পতিবার ছিল ১৬ হাজার ২৯৯ জন। গতকালের তুলনায় বেশি। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৪৯ জনের। বৃহস্পতিবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৫৩ । মৃত্যুসংখ্যা যে সামান্য নিম্নমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৬ হাজার ৯২৮ জন।
রিপোর্ট অনুযায়ী, গোটা দেশে অ্যাকটিভ কেসের হার ০.২৮ শতাংশ। দেশের সক্রিয় রোগী বর্তমানে হয়েছে ১ লক্ষ ২৩ হাজার ৫৩৫। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৫ লক্ষ ৭৩ হাজার ০৯৪ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৮ হাজার ০৫৩ জন। সুস্থতার হার ৯৮.৫৩ শতাংশ। দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ৫.৪৪ শতাংশ।
উল্লেখ্য, দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২০৭ কোটি ৪৭ লক্ষ ১৯ হাজার ০৩৪ জনকে। গত ২৪ ঘণ্টাতেই টিকা পেয়েছেন ১৭ লক্ষর বেশি। গতকাল দেশে ৩ লক্ষ ৪ হাজার জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এখনও চিন্তায় রাখছে কেরল, তামিলনাড়ু, পশ্চিমবঙ্গ, কর্ণাটকের মতো রাজ্যগুলির করোনা পরিসংখ্যান। নতুন করে সংক্রমণ বেড়েছে রাজধানী দিল্লিতেও।
বুধবারের তুলনায় বৃহস্পতিবার করোনা সংক্রমণ (Corona New Cases) সামান্য বাড়ল। তবে মৃত্যুসংখ্যা (Death) সামান্য হলেও কমেছে। বুধবারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৫১৯, মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৫। কিন্তু বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য দফতর যে বুলেটিন প্রকাশ করেছে, তাতে আক্রান্তের সংখ্যা সামান্য বেড়ে হয়েছে ৫৯৮ এবং মৃত্যুসংখ্যা কমে হয়েছে ৪। অর্থাত্, বৃহত্তরভাবে দেখতে গেলে রাজ্যের করোনা-চিত্রে তেমন উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ২৪ ঘণ্টায় হয়নি। যদিও গত কদিনের পরিসংখ্যান বিচার করে বলাই যায়, সংক্রমণ আগের তুলনায় অনেকটাই কমেছে। কমেছে মৃত্যুও। কিন্তু একজনেরও মৃত্যুও কখনও কাম্য নয়। সেই হিসাবে মৃত্যুসংখ্যাকে শূন্যে নামিয়ে আনাটাই রাজ্যের কাছে এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
সেই চ্যালেঞ্জের মোকাবিলায় রাজ্য আগামিদিনে কী পদক্ষেপ নেয়, সেটাই এখন দেখার। কারণ, দিল্লিতে সংক্রমণের মোকাবিলায় ইতিমধ্যেই জনবহুল স্থানে মাস্ক (Mask) ব্যবহার নিয়ে সেখানকার প্রশাসন কড়া পদক্ষেপ নিয়েছে। মাস্কবিহীন অবস্থায় ধরা পড়লেই ৫০০ টাকা জরিমানার (Fine) কথা ঘোষণা করেছে সেখানকার প্রশাসন। এমনকী নজরদারি চালানোর জন্য সেখানে বিশেষ বাহিনীও গঠন করা হয়েছে। সেই জায়গায় রাজ্যে সচেতনতার বিষয়টি সাধারণ মানুষের সদিচ্ছার উপরই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
করোনায় সুস্থতার (Recovery) সংখ্যা বেড়ে যাওয়াটাই রাজ্যের কাছে এখন সবচেয়ে আশার কথা। বৃহস্পতিবারও যেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ৫৯৮, সেখানে সুস্থতার সংখ্যা ৮০২। ফলে সক্রিয় আক্রান্তের (Active Cases) সংখ্যা ধীরে ধীরে কমছে। যেমন এদিন তা ছিল ৬২১৭। এর মধ্যে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন মাত্র ২২১ জন। করোনায় নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা বেড়েছে। এদিন তা ছিল ১২ হাজারের কাছাকাছি। এদিন পজিটিভিটি রেট ছিল ৫.০২ শতাংশ।
বেড়ে চলেছে দেশের করোনা সংক্রমণ (Coronavirus)। গত কয়েকদিন ধরে দেশের করোনা পরিসংখ্যানে (Covid-19) সাময়িক স্বস্তি মিললেও ফের তা উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। পাশপাশি মৃত্যু সংখ্যাও (Death) ভয় বজায় রাখছে। এর মধ্যে স্বস্তি কেবল নিম্নমুখী অ্যাকটিভ কেসে (Active Case)। বৃহস্পতিবার দেশের আক্রান্তের সংখ্যা ১৬ হাজারের গণ্ডি টপকে গিয়েছে।
বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ১৬ হাজার ২৯৯ জন। যা বুধবার ছিল ১৬ হাজার ০৪৭ জন। গতকালের তুলনায় বেশি। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৫৩ জনের। বুধবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৫৪। মৃত্যুসংখ্যার ক্ষেত্রে তেমন কোনও পরিবর্তন নেই, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৬ হাজার ৮৭৯ জন।
রিপোর্ট অনুযায়ী, গোটা দেশে অ্যাকটিভ কেসের হার ০.২৮ শতাংশ। দেশের সক্রিয় রোগী বর্তমানে হয়েছে ১ লক্ষ ২৫ হাজার ৭৬। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৫ লক্ষ ৫৫ হাজার ০৪১ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৯ হাজার ৪৩১ জন। সুস্থতার হার ৯৮.৫৩ শতাংশ। দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ৪.৫৮ শতাংশ।
উল্লেখ্য, দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২০৭ কোটি ২৯ লক্ষ ৪৬ হাজার ৫৯৩ জনকে। গত ২৪ ঘণ্টাতেই টিকা পেয়েছেন ২৫ লক্ষর বেশি। গতকাল দেশে ৩ লক্ষ ৫৬ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। এখনও চিন্তায় রাখছে কেরল, তামিলনাড়ু, পশ্চিমবঙ্গ, কর্ণাটকের মতো রাজ্যগুলির করোনা পরিসংখ্যান। নতুন করে সংক্রমণ বেড়েছে রাজধানী দিল্লিতেও।
বুধবারের করোনা-চিত্রে তেমন বড় কোনও পরিবর্তন এল না। মঙ্গলবারের নিরিখে এদিন আক্রান্ত (Corona New Cases) ও মৃতের (Death) সংখ্যা মোটের উপর একই রয়েছে। এদিন সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য দফতর প্রকাশিত বুলেটিন অনুযায়ী, ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা যথাক্রমে ৫১৯ এবং ৫। উল্লেখ্য, মঙ্গলবার এই দুটি সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ৫২৫ এবং ৫। দুটি পরিসংখ্যানের তুলনামূলক বিশ্লেষণেই বোঝা যায়, আক্রান্ত এবং মৃতের সংখ্যা প্রায় একই রয়েছে।
গত কদিনে করোনার পরিসংখ্যানে উল্লেখযোগ্য দিক ছিল, সুস্থতার (Recovery) সংখ্যায় উর্ধ্বমুখী প্রবণতা। গত দুদিন ধরে সেই পরিসংখ্যানেও তেমন বড় কোনও পরিবর্তন হয়নি। যেমন, মঙ্গলবার সুস্থতার সংখ্যা যেখানে ছিল ৮৬৮, বুধবার তা ছিল ৮২২। অর্থাত্, ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে সুস্থতার সংখ্যা সামান্য হলেও কমেছে।
সুস্থতার সংখ্যায় সামান্য ওঠানামা থাকলেও সামগ্রিকভাবে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা কিন্তু প্রতিদিনই একটু একটু করে কমছে। কারণ, বরাবরই আক্রান্তের তুলনায় সুস্থতার সংখ্যা বেশি থাকছে। এদিন সক্রিয় আক্রান্তের (Active cases) সংখ্যা ছিল ৬৪১৯। এর মধ্যে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন মাত্র ২২৭ জন। বোঝাই যায়, করোনার এই দফার সংক্রমণে সিংহভাগ মানুষ বাড়িতে থেকেই সুস্থ হয়ে উঠছেন। হাসপাতালে ভর্তির তেমন প্রয়োজন পড়ছে না।
করোনার নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা মঙ্গলবার ছিল ১১ হাজারের কাছাকাছি। এদিন তা সামান্য কমে হয়েছে ৯২১৪। পজিটিভিটি রেট ছিল ৫.৬৪ শতাংশ।
অন্যদিকে, বুধবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ১৬ হাজার ০৪৭ জন। যা মঙ্গলবার ছিল ১২ হাজার ৭৫১ জন। গতকালের তুলনায় অনেকটাই বেশি। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৫৪ জনের। মঙ্গলবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৪২। মৃত্যুসংখ্যা ঊর্ধ্বমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৬ হাজার ৮২৬ জন।
ফের সংক্রমণ একলাফে অনেকটা ঊর্ধ্বমুখী (Coronavirus)। সপ্তাহের প্রথম দু'দিন দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা (Covid-19) অনেকটা কমলেও ফের ভয় ধরাচ্ছে দেশের করোনা গ্রাফ। পাশপাশি বেড়েছে মৃত্যু সংখ্যাও (Death)। এর মধ্যে স্বস্তি কেবল নিম্নমুখী অ্যাকটিভ কেসে (Active Case)। বুধবার দেশের আক্রান্তের সঙ্গে ১৬ হাজারের গণ্ডি টপকে গিয়েছে।
বুধবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ১৬ হাজার ০৪৭ জন। যা মঙ্গলবার ছিল ১২ হাজার ৭৫১ জন। গতকালের তুলনায় অনেকটাই বেশি। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৫৪ জনের। মঙ্গলবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৪২। মৃত্যুসংখ্যা ঊর্ধ্বমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৬ হাজার ৮২৬ জন।
রিপোর্ট অনুযায়ী, গোটা দেশে অ্যাকটিভ কেসের হার ০.২৯ শতাংশ। দেশের সক্রিয় রোগী বর্তমানে হয়েছে ১ লক্ষ ২৮ হাজার ২৬১। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৫ লক্ষ ৩৫ হাজার ৬১০ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৯ হাজার ৫৩৯ জন। সুস্থতার হার ৯৮.৫২ শতাংশ। দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ৪.৯৪ শতাংশ।
উল্লেখ্য, দেশে করোনার টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২০৭ কোটি ০৩ লক্ষ ৭১ হাজার ২০৪ জনকে। গত ২৪ ঘণ্টাতেই টিকা পেয়েছেন ১৫ লক্ষর বেশি। গতকাল দেশে ৩ লক্ষ ২৫ হাজার ৮১ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।এখনও চিন্তায় রাখছে কেরল, তামিলনাড়ু, পশ্চিমবঙ্গ, কর্ণাটকের মতো রাজ্যগুলির করোনা পরিসংখ্যান। নতুন করে সংক্রমণ বেড়েছে রাজধানী দিল্লিতেও।
রাজ্যে একধাক্কায় সামান্য বাড়ল দৈনিক সংক্রমণ। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় একই রয়েছে মৃতের সংখ্যা। মঙ্গলবার রাজ্যে সংক্রমিত ৫২৫ জন, মৃত ৫। এই মুহূর্তে রাজ্যে পজিটিভিটি রেট বা আক্রান্তের হার ৪.৭৭%। একদিনে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে ৮৬৮ জন, সুস্থতার হার ৯৮.৬৫%। এবার অনেকটা স্বস্তি। আরও কমল দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণ (Corona Cases India)। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের কোভিড গ্রাফ (Covid Graph In India) নেমেছে ১২ হাজারের ঘরে। কমে এল অ্যাকটিভ কেস (Active case), পজিটিভিটি রেটও (Positivity Rate)। সব ঠিকঠাক থাকলে মহামারী থেকে মুক্ত হতে চলেছে দেশ। এমনটাই মনে করছে স্বাস্থ্যমহলের একাংশ।
সোমবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ১২ হাজার ৭৫১ জন। যা সোমবার ছিল ১৬ হাজার ১৬৭ জন। গতকালের তুলনায় কম। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৪২ জনের। সোমবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৪০। মৃত্যুসংখ্যা সামান্য ঊর্ধ্বমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৬ হাজার ৭৭২ জন।
রিপোর্ট অনুযায়ী, গোটা দেশে অ্যাকটিভ কেসের হার ০.৩০ শতাংশ। দেশের সক্রিয় রোগী বর্তমানে হয়েছে ১ লক্ষ ৩১ হাজার ৮০৭। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের দৈনিক সংক্রমণের হার কমে হল ৩.৫০ শতাংশ। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৭ লক্ষ ১৬ হাজার ০৭১ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৬ হাজার ৪১২ জন। দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ৩.৫০ শতাংশ।
এবার অনেকটা স্বস্তি। আরও কমল দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণ (Corona Cases India)। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের কোভিড গ্রাফ (Covid Graph In India) নেমেছে ১২ হাজারের ঘরে। কমে এল অ্যাকটিভ কেস (Active case), পজিটিভিটি রেটও (Positivity Rate)। সব ঠিকঠাক থাকলে মহামারী থেকে মুক্ত হতে চলেছে দেশ। এমনটাই মনে করছে স্বাস্থ্যমহলের একাংশ।
সোমবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ১২ হাজার ৭৫১ জন। যা সোমবার ছিল ১৬ হাজার ১৬৭ জন। গতকালের তুলনায় কম। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৪২ জনের। সোমবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৪০। মৃত্যুসংখ্যা সামান্য ঊর্ধ্বমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৬ হাজার ৭৭২ জন।
রিপোর্ট অনুযায়ী, গোটা দেশে অ্যাকটিভ কেসের হার ০.৩০ শতাংশ। দেশের সক্রিয় রোগী বর্তমানে হয়েছে ১ লক্ষ ৩১ হাজার ৮০৭। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের দৈনিক সংক্রমণের হার কমে হল ৩.৫০ শতাংশ। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৭ লক্ষ ১৬ হাজার ০৭১ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৬ হাজার ৪১২ জন। দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ৩.৫০ শতাংশ।
উল্লেখ্য, এখনও চিন্তায় রাখছে কেরল, তামিলনাড়ু, পশ্চিমবঙ্গ, কর্ণাটকের মতো রাজ্যগুলির করোনা পরিসংখ্যান। নতুন করে সংক্রমণ বেড়েছে রাজধানী দিল্লিতেও।