Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

unionminister

Dilip Ghosh: আসছে মন্ত্রিত্ব নাকি শাস্তি? দিলীপ ঘোষ নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে

প্রসূন গুপ্তঃ এই প্রতিবেদন লেখার আগে দু'দিন ধরে প্রচুর ফোন পাচ্ছি যে, দিলীপ ঘোষের গল্পটা কি? অথবা এটা কি শাস্তি হলো, হলে কেন হলো ইত্যাদি। এছাড়া তিনি কি মন্ত্রী হচ্ছেন কেন্দ্রে, গোছের প্রশ্নও আছে। এখানে সাংবাদিকের সূত্র তেমন কাজ করছে না কাজেই একেক মিডিয়ায় একেক বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এর মাঝে কোনটি সত্যি আর কোনটি নয় ধরা মুশকিল। এক জায়গায় তো লেখা হলো রাজ্য দলের চাপেই দিলীপ ঘোষকে সরিয়ে দেওয়া হলো, আবার একই সঙ্গে বলা হচ্ছে তিনি কেন্দ্রের ক্যাবিনেট মন্ত্রী হচ্ছেন।

১৯৮০-তে বিজেপি দল গঠন হওয়ার পর বহু নেতা কেন্দ্রে এবং রাজ্যে সভাপতি বা দায়িত্বপূর্ণ পদে এসেছেন। বাম জমানায় বিষ্ণুকান্ত শাস্ত্রী থেকে শুরু করে রাহুল সিনহা অবধি এ রাজ্যে বহু সভাপতি এসেছেন। কিন্তু যাঁরাই দায়িত্বে এসেছেন তারা অবশ্যই সংঘ পরিবারের ইচ্ছাতেই এসেছেন বলেই জানা যায়। মূলত আরএসএস করা নেতারাই ভারত তথা রাজ্যগুলির সভাপতি হয়েছেন। দিলীপ ঘোষও ব্যতিক্রম নন। তিনি প্রধানত সংঘ পরিবারের প্রচারক ছিলেন। জীবনের বেশি সময়ে তিনি আদর্শগত ভাবে প্রচারক ছিলেন বলেই তাঁর মুখ থেকে শোনা। একটা সময়ে তিনি আন্দামানে দীর্ঘদিন কাজ করেছিলেন বলে এই প্রতিবেদককে জানিয়েছিলেন।

তিনি বলেছিলেন যে, যা সংঘ বলেছে তার অন্যথা করি নি কখনও। আত্মত্যাগের কারণে বিবাহও করেননি বলে জানা যায়। তাঁর কোনও দাবি নেই, দল যখন রাজনীতিতে আসতে বলেছে তখনিই তার বিজেপিতে প্রবেশ। ভোটে দাঁড়ালেন এবং ২০১৬-তে জিতেও আসলেন। ওই সময়েই তাঁকে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য দলের সভাপতি করা হয়। বলা যেতে পারে ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে এবং ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনে এ রাজ্য থেকে যথাক্রমে ১৮ টি এবং ৭৭টি আসন বিজেপি পায়। শোনা যায় তাঁকে ২০১৯-এ কেন্দ্রে ক্যাবিনেট মন্ত্রী পদ নেওয়ার আবেদন ছিল কিন্তু দিলীপবাবু তা গ্রহণ করেননি।

অবিশ্যি এরপর সভাপতি হিসাবে ড. সুকান্ত মজুমদারকে নিয়ে আসা হয়। তারপর থেকেই কিন্তু দলে নানা গোষ্ঠী সমস্যা তৈরি হয়। বিজেপির ভোট কমতে থাকে। ৩৮% ভোট কমে এখন ২২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে কেন্দ্রও ভেদাভেদে বিরক্ত। সম্প্রতি দলের প্রশাসনিক দায়িত্ব থেকে দিলীপ ঘোষকে সরিয়ে দেওয়া হয়। শোনা যায় তিনি অন্য দায়িত্ব পেতে পারেন। কিন্তু বাস্তব সত্যি দিলীপ ঘোষের মতো বর্ণময় চরিত্র কমই দেখা যায় এবং অবশ্যই তাঁর মতো জনসংযোগ কম নেতারই ছিল এ রাজ্যে।

10 months ago
Bihar: কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে গুলি করে খুনের হুমকি ভিডিও, বৈশালীতে ধৃত এক যুবক

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী (Union Minister) নিত্যানন্দ রাইকে খুনের হুমকি (Murder Threat) দিয়ে গ্রেফতার এক যুবক। মঙ্গলবার বিহারের বৈশালী থেকে ওই যুবককে পাকড়াও করে পুলিস। বৈশালী জেলার পুলিস সুপার কুমার মণীশ জানিয়েছেন ধৃতের নাম মাধব ঝা। ২৫ বছরের যুবক একটি ভিডিও বার্তায় (Video Message) কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিত্যানন্দ রাইকে খুনের হুমকি দেন।

কেন্দ্রীয় মন্ত্রীও বিহারের বাসিন্দা। ওই যুবক কেন এমন হুমকি দিলেন, তার তদন্তে বৈশালী জেলার পুলিস। মহা শিবরাত্রির এক অনুষ্ঠানে হাজিপুরের এক অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর। তাঁকে নাকি সেখানেই গুলি করা হবে বলে, হুমকি দেন অভিযুক্ত। এমনকি ধৃত ওই যুবকের হুমকিবার্তা ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে নেটদুনিয়ায়। সেখানে তাঁকে বলতে শোনা গিয়েছে, 'দুটো গুলি করব।'

বৈশালীর পুলিশ সুপার জানিয়েছেন, অভিযুক্ত বলেছেন যে মন্ত্রীকে খুন করা নাকি তাঁর স্বপ্ন! খুনের পর তিনি ভিডিও করতে চান।

one year ago
Gadkari: সরকারি অনুষ্ঠানে শিলিগুড়ি এসে হঠাৎ 'অসুস্থ' নীতিন গড়করি, কেমন আছেন মন্ত্রী?

সরকারি অনুষ্ঠানে শিলিগুড়ি (Siliguri) এসে হঠাৎ নাকি অসুস্থ হয়ে পড়েন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গড়করি (Nitin Gadkari)। যদিও প্রাথমিক চিকিৎসার পর তিনি সুস্থ বলেই খবর। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নিতে মুখ্যমন্ত্রী (CM Mamata) শিলিগুড়ির পুলিস কমিশনার অখিলেশ চতুর্বেদীকে দায়িত্ব দেন।  জানা গিয়েছে, চিকিৎসক পিডি ভুটিয়া তাঁর চিকিৎসা করেন। জানা গিয়েছে, রক্তে সুগারের তারতম্যের জন্যই হয়তো অসুস্থ হতে পারেন তিনি। তবে চিকিৎসক এই বিষয়ে কোনও নিশ্চয়তা দেয়নি। তাঁর আগামি কর্মসূচির ভবিষ্যৎ কি এখনও স্পষ্ট নয়। এদিন শিলিগুড়ির দাগাপুরের অনুষ্ঠানে মূল মঞ্চেই নাকি অসুস্থ বোধ করায় তাঁকে পাশের গ্রিনরুমে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য। ডেকে পাঠানো হয়েছিল চিকিৎসককে পিডি ভুটিয়াকে। 

চিকিৎসক পিডি ভুটিয়া বলেন, 'আমি পরীক্ষা করে যা বুঝেছি সুগার কমেনি।  উনি ভালো আছেন। অনেকক্ষণ ধরে রোদে দাঁড়িয়ে বক্তৃতা দেওয়ার জন্য পরিশ্রম হওয়ায় সামান্য অসুস্থ বোধ করতে পারেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর জেড প্লাস নিরাপত্তা থাকায় একটা প্রোটোকল আছে, আমি সেই প্রোটোকল মেনে হেলথ চেকআপ করে গেলাম। ইসিজি রিপোর্ট ঠিক আছে।'  মন্ত্রী মশাই সুগার, প্রেশারের ওষুধ নিয়মিত খান। আমি শুধু বিশ্রামের পরামর্শ দিয়েছি, জানান চিকিৎসক ভুটিয়া। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মঞ্চ থেকে নেমে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ে যোগ দিয়েছেন। এখন উনি সম্পূর্ণ সুস্থ রয়েছেন এবং ডালখোলার অনুষ্ঠানে হয়তো মন্ত্রীজি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে থাকবেন। এমনটাই সংবাদ মাধ্যমকে জানান বিজেপি সাংসদ রাজু বিস্ত।

সাংসদ বিস্তা বলেন, 'নীতিন গড়করিজি এখন সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন। জেড প্লাস নিরাপত্তা পান, উনার সুগার আছে। তাই খাওয়ার আগে উনার সুগার চেক করে নিতে হয়। সুগার এখন নিয়ন্ত্রণে আছে, বাকি প্যারামিটার ঠিক আছে। ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে দিল্লির একটা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন।' জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর রক্তচাপ, ইসিজি সংক্রান্ত সব রিপোর্ট স্বাভাবিক।

2 years ago


Asset: এবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের সম্পত্তি নিয়ে মামলা হাইকোর্টে, তালিকাভুক্ত সুজন-রূপাও

বাংলার শাসক-বিরোধী নেতাদের সম্পত্তিবৃদ্ধি (Asset Case) নিয়ে মামলা চলছে হাইকোর্টে (Calcutta High Court)। এবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের (Union Minister) এবং রাজ্যের বিরোধী দলগুলোর একাধিক নেতার সম্পত্তি খতিয়ান চেয়ে দায়ের জনস্বার্থ মামলা (PIL)। আইনজীবী রমাপ্রসাদ সরকার প্রধান বিচারপতির কাছে এই মামলা দায়েরের অনুমতি চাইলে, কোর্ট সেই আবেদন মঞ্জুর করেছে।

নতুন এই মামলায় রাজ্যের বিরোধী দলগুলোর পাশাপাশি বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি, ধর্মেন্দ্র প্রধান, রাজনাথ সিংয়ের নাম রয়েছে। পাশাপাশি রাজ্যে বিরোধী দলের দুই পরিচিত মুখ সুজন চক্রবর্তী এবং রূপা গঙ্গোপাধ্যায়ের নামও যুক্ত হয়েছে মামলায়। আদালতের কাছে আইনজীবীর আবেদন, 'ইডি এবং সিবিআইয়ের কাছে এই নেতারা তাঁদের সম্পত্তির খতিয়ান দিক। সেই খতিয়ান তদন্ত করে দেখুক কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলো। গরমিল পেলে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হোক।'

সম্প্রতি তৃণমূলের ১৯ নেতামন্ত্রীর সম্পত্তিবৃদ্ধি সংক্রান্ত একটি জনস্বার্থ মামলায় ইডিকে পার্টি করতে নির্দেশ দিয়েছে আদালত। সেই নির্দেশের বিরোধিতায় আবার পাল্টা আবেদন করেছেন রাজ্যের তিন মন্ত্রী। সেই আবেদনের শুনানি চলছে হাইকোর্টে। পাল্টা রাজ্যের বিরোধী দলগুলোর ১৭ জনের সম্পত্তিবৃদ্ধি নিয়ে দায়ের হয়েছে মামলা। এই মামলায় তালিকাভুক্ত হয়েছে লকেট চট্টোপাধ্যায়, শুভেন্দু অধিকারী, দিলীপ ঘোষ, অগ্নিমিত্রা পাল, তন্ময় ভট্টাচার্য, মহম্মদ সেলিমের মতো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের নাম। এবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতির নামে মামলার দিকে তাকিয়ে রাজ্য রাজনীতি।

2 years ago
Flag: মেদিনীপুর জেলে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে জাতীয় পতাকা তুলতে 'বাধা', 'অনুমতি ছিল', প্রশ্ন ফিরহাদের

মেদিনীপুর জেলে জাতীয় পতাকা (National Flag) তুলতে গিয়ে বাধার মুখে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুভাষ সরকার (Union Minister)। এই অভিযোগ তুলে রীতিমতো বিবৃতি দিয়েছে তাঁর মন্ত্রক। সেই বিবৃতিতে বলা, 'কেন্দ্রীয় সরকারের অনুপ্রেরণায় রাজ্য এবং শিক্ষা দফতরের যৌথ উদ্যোগে নেওয়া এই কর্মসূচি। শিক্ষা মন্ত্রক থেকে রাজ্যের মুখ্যসচিবকে জোড়া চিঠি পাঠানো হয়েছে। কিন্তু মেদিনীপুর জেল (Midnapore Jail) বা সংশোধনাগারে কোনও নির্দেশিকা না আসায় জেল সুপার এই অনুষ্ঠান করতে এবং পতাকা তুলতে বাধা দেন। জাতীয় পতাকা উত্তোলনে বাধা দেওয়া মানে জাতীয় পতাকা তথা দেশের অবমাননা করা।'

তিনি জানান, গোটা ঘটনা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক এবং রাজ্য সরকার স্বাধীনতা দিবস পালন নিয়ে নির্বিকার। জানা গিয়েছে, ১৩-১৫ অগাস্ট দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে গিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা আজাদি কা অম্রুত মহোৎসব পালনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করবেন। সেই উদ্যোগের অংশ হিসেবেই এদিন মেদিনীপুর জেলে গিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকার।


তবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর অভিযোগ মানতে নারাজ রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। তিনি বলেন, 'পতাকা তোলার আগে উনি কি অনুমতি নিয়েছিলেন? সংশোধনাগার একটা সংরক্ষিত এলাকা। আমিও ওখানে ঢুকতে পারব না। আমি কি এই মুহূর্তে গিয়ে ফোর্ট উইলিয়াম বা বিএসএফ-র কোনও ক্যাম্পে গিয়ে পতাকা তুলতে পারব?'

তাঁর খোঁচা, 'জাতীয়বাদ শুধু বিজেপির পেটেন্ট নয়। এই দেশ আমার আপনার সবার।'

2 years ago