
বলিউড তথা টলিউড অভিনেত্রী বিপাশা বসু (Bipasha Basu)। অভিনেতা করণ গ্রোভারকে বিয়ে করে গত বছর স্বাগত জানিয়েছেন কন্যা সন্তানকে। এই কিছুদিন আগেই কন্যা (Daughter) দেবীর মুখেভাত দিয়েছেন। লাল বেনারসীতে রাঙাপরীর মতো দেখাচ্ছিল একরত্তিকে। কিন্তু তখনও নেটিজেনরা তখনও জানতেন না, ইতিমধ্যেই জীবনের জন্য কতটা লড়াই করতে হয়েছে একরত্তিকে। জানতেন না, মা হয়ে কতটা লড়তে হয়েছে বিপাশাকে।
সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে একটি লাইভ ইন্টারভিউতে অভিনেত্রী নেহা ধুপিয়ার সঙ্গে কথোপকথন করেছেন বিপাশা। সেইখানেই মেয়ে দেবীর স্বাস্থ্য নিয়ে এই তথ্য ভাগ করে নিয়েছেন অভিনেত্রী। তিনি বলেছেন, দেবীর জন্মের তিন দিনের দিন জানা গিয়েছিল তার হৃদযন্ত্রে দুটি ছিদ্র রয়েছে। চিকিৎসক তখন পরামর্শ দিয়েছিলেন একটু অপেক্ষা করতে। প্রত্যেক মাসেই স্ক্যান করে দেখতে বলা হয়েছিল, দেবীর হৃদযন্ত্রের ছিদ্র নিজে থেকেই বন্ধ হয়ে যায় কি না।
বিপাশা বলেন, 'ওইটুকু বাচ্চাকে সার্জারি করানো যায়! সেইসময় খুব কষ্ট হয়েছিল, বোঝা মনে হয়েছিল, বিরুদ্ধ মত এসেছিল মনে। দেবীর জন্মের প্রথম ও দ্বিতীয় মাসে স্ক্যান করে দেখা হয়েছে। তৃতীয় মাসে আমি প্রায় সকল চিকিৎসক এবং সার্জেনদের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। আমি নিশ্চিত ছিলাম যে দেবীকে সুস্থ করতেই হবে এবং দেবী সুস্থ হবেই। সঠিক সময়ে, সঠিক জায়গায় অপারেশন করানো জরুরি। ওর বয়স যখন তিন মাস, তখন ওপেন হার্ট সার্জারি হয়। করণ ওই সময় দেবীকে আইসিউতে দেখে একেবারে ভেঙে পড়েছিল। চারদিকে মনিটর, এবং ড্রেসিং করা বুকে আমার মেয়ে হিরোর মতো শুয়ে ছিল। দেবী সাহসী মনের এবং শক্তিশালী।'
বাঙালি পরিবারে জন্ম, আবার সংযোগ রয়েছে ঠাকুর পরিবারের সঙ্গেও। বাংলা হিন্দি উভয় গানের জগতেই নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছেন মোনালি ঠাকুর (Monali Thakur)। একসময় রিয়েলিটি গানের শোয়ের মঞ্চের বিচারকের আসনের প্রতিষ্ঠিত মুখ ছিলেন। তবে কেজো বিষয় ছাড়া তাঁকে আর দেশে খুব একটা দেখা যায় না। গায়িকা বর্তমানে থাকেন বিদেশে। বিয়ে করেছেন সুইৎজারল্যান্ড নিবাসীকে। তবে বাঙালি দর্শকদের চোখের অন্তরালে গিয়ে নাকি মোনালি নিজেকে একটু একটু করে সাজিয়ে তুলছেন।
বিদেশ থেকে তাঁর পোস্ট করা ছবির সঙ্গে নাকি চেনা মোনালির ফারাক রয়েছে। এর আগে নেট দুনিয়ায় শোরগোল পড়েছিল মোনালি নাকি নাকে কিছু পরিবর্তন এনেছেন। প্লাস্টিক সার্জারি করেই নাকি নাকের আকৃতিতে পরিবর্তন এনেছেন তিনি। আবার গুজব ছড়িয়েছিল মোনালি নাকি সার্জারি করে চোখের আকৃতিতেও বড় করেছেন। গায়িকা নতুন ছবি পোস্ট করতেই আবারও নতুন গুজব শুরু হয়েছে নেট দুনিয়ায়।
মোনালি নাকি নিজের ঠোঁটেও সার্জারি করিয়েছেন। সম্প্রতি তাঁর আপলোড করা বেশ কয়েকটি ছবিতে মোনালির ঠোঁটের আয়তন আগের থেকে বড় মনে হয়েছে। সামাজিক মাধ্যমে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, 'এত সার্জারির কী দরকার?' তবে সেই ছবি আরেকটু ভালো করে দেখলে বোঝা যাবে আসলে সার্জারি নয়, এই বড় ঠোঁট আসলে লিপস্টিক পরার কায়দার কামাল।
সফল হয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট (Indian Cricket) দলের প্রাক্তন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিংহ ধোনির (MS Dhoni) হাঁটুর অস্ত্রোপচার। সূত্রের খবর, আপাতত ভাল আছেন তিনি। চেন্নাইয়ের আইপিএল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার রেশ কাটতে না কাটতেই মুম্বইয়ের (Mumbai) কোকিলাবেন ধীরুভাই আম্বানি হাসপাতালে হাঁটুর অস্ত্রোপচার করালেন চেন্নাইয়ের অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি।
বৃহস্পতিবার সকালেই সাফল্যের সঙ্গে ধোনির হাঁটুতে অস্ত্রোপচার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন চেন্নাই সুপার কিংসের সিইও কাসি বিশ্বনাথন। ধোনি সুস্থ রয়েছেন এবং দিন দুই হাসপাতালে কাটিয়ে ছাড়া পেয়ে যাবেন বলেও জানা গিয়েছে।
চলতি মরশুমের আইপিএল চলাকালীন মাহির বাঁ হাঁটুতে চোট লাগে। সেই চোট নিয়েই মাঠে নেমেছিলেন তিনি। আইপিএল শেষ হতেই বুধবার হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য গিয়েছিলেন ধোনি। চিকিৎসকেরা দেরি না করে দ্রুত অস্ত্রোপচারের সিদ্ধান্ত নেন। সেই মতো বৃহস্পতিবার অস্ত্রোপচার হয় তাঁর।
এক অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখালেন কিছু চিকিৎসক (Doctors)। গর্ভস্থ সন্তানের মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচার (Brain Surgery) করে নজির গড়লেন তাঁরা। এমনটা হয়তো এর আগে কখনও ঘটেনি। ফলে এই প্রথম যে, ভ্রূণ অবস্থাতেই মস্তিষ্কের অস্ত্রোপচার করে বিশ্ব রেকর্ড গড়ল মার্কিন চিকিৎসেকর একটি দল। এ যেন এক মিরাকল! চিকিৎসা বিজ্ঞানে এক যেন অন্য যুগের সূচনা করল এই সার্জারি। বর্তমানে সম্পূর্ণ সুস্থ মা ও তাঁর গর্ভস্থ শিশু।
জানা গিয়েছে, গর্ভস্থ শিশুটির মস্তিষ্কে রক্তজালকের বিরল কিছু সমস্যা দেখা যায়। যাকে চিকিৎসার ভাষায় বলা হয়, 'ভেনাস অফ গ্যালেন ম্যালফরমেশন' (Vein of Galen Malformation)। বোস্টন চিলড্রেনস হসপিটালে এই অস্ত্রোপচার হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। তবে কী এই অসুখ? চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, সাধারণ ভাবে মস্তিষ্কের ধমনীগুলি ক্য়াপিলারির মাধ্যমে শিরার সঙ্গে সংযুক্ত থাকে। ক্যাপিলারিগুলি রক্তস্রোতের গতি কমিয়ে দিতে সাহায্য করে। কিন্তু এই শিশুর মস্তিষ্কের ধমনীগুলি সরাসরি শিরার সঙ্গে সংযুক্ত ছিল। ফলে, মস্তিষ্ক ও হৃদযন্ত্রে প্রয়োজনের তুলনায় অনের বেশি রক্ত প্রবাহিত হয়। যা থেকে পরে শিশুর হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা ছিল।
আরও জানা গিয়েছে, ওই শিশুটি মাতৃগর্ভে ঠিকঠাক ভাবেই বেড়ে উঠছিল। কিন্তু একদিন আলট্রা সাউন্ড পরীক্ষায় ধরা পড়ে তার মস্তিষ্কের সমস্যার কথা। এরপরই দ্রুত অস্ত্রোপচারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ৩৪ সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা মহিলার আলট্রাসাউন্ডের সাহায্য নিয়ে গর্ভস্থ ভ্রুণটির অস্ত্রোপচার করা হয়।
মেট গালায় তাক লাগিয়েছে 'দেশি গার্ল'। বলিউডে রাজ করার পাশাপাশি হলিউডেও দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন প্রিয়াঙ্কা। বলিউড থেকে শুরু করে হলিউড, সব জায়গাতেই একের পর এক ছবি-সিরিজ করে চলেছেন। মেট গালাতেও কালো গাউনে নজর কেড়েছিল প্রত্যেকের। অপরূপ সুন্দর দেখাচ্ছিল তাঁকে। তবে এত সৌন্দর্যের পরেও নাকের সার্জারি করতে হয়েছিল প্রিয়াঙ্কা চোপড়াকে! সম্প্রতি প্রিয়াঙ্কা তাঁর সার্জারি নিয়ে মুখ খুলেছেন। তিনি জানিয়েছেন যে, নাকে অস্ত্রোপচারের পর ভীষণভাবে ভেঙে পড়েছিলেন তিনি। মানসিক অবসাদের শিকার হয়েছিলেন তিনিও।
প্রিয়াঙ্কা জানিয়েছেন, তাঁর নাকে পলিপ ছিল, আর সেটাই সরানোর জন্য এই অস্ত্রোপচার। কিন্তু সার্জারির পরই তাঁর মুখের খুবই বাজে অবস্থা হয়ে গিয়েছিল। চিকিৎসক ভুলে করে তাঁর নাকের ব্রিজই সরিয়ে ফেলেছিলেন। এমনকি তাঁকে ছবি থেকেও বাদ দেওয়া হয়েছিল। তাই তিনি মনে করেছিলেন, সেটাই হয়তো তাঁর কেরিয়ারের শেষ। তবে নাকে আরও একটা সার্জারির পর তা পরে ঠিক হয়েছিল। তিনি আরও জানিয়েছেন, সেসময় তাঁর বাবা অশোক চোপড়া সবচেয়ে বড় শক্তি ছিল।
সাধারণত সার্জারি নিয়ে কোনও তারকাকেই প্রতিক্রিয়া দিতে দেখা যায় না। তবে প্রিয়াঙ্কা এই নিয়ে অকপট। তিনি বলেন, 'সার্জারি হওয়ার পর আমার মুখ দেখতে অন্যরকম লাগছিল। আমি ভেবেছিলাম আমার কেরিয়ার এখানেই শেষ। ডিপ্রেশনে চলে গিয়েছিলাম। খুব ভয় পেয়েছিলাম কিন্তু সেসময় আমার পাশে বাবা ছিলেন।' ফলে সুন্দর হওয়ার জন্যে নয়, স্বাস্থ্যের জন্যই তাঁকে নাকের অস্ত্রোপচার করতে হয়েছিল।
সদ্য দাদু হয়েছেন বলিউডের প্রবীণ পরিচালক মহেশ ভাট (Mahesh Bhatt)। জানা গিয়েছে, তাঁর শরীর বেশ কিছুদিন ধরে ভালো নেই। তবে দিন চারেক আগে শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে (Hospital) নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। সেখানেই তাঁর হৃদযন্ত্রে অস্ত্রোপচার (Heart Surgery) হয়েছে বলে জানা যায়। তবে এখন অনেকটা সুস্থ তিনি। বাড়িতেই রয়েছেন পরিচালক।
গত ১৮ জানুয়ারি পরিচালকের অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি সম্পন্ন হয়েছে। ওদিনই হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে তাঁকে। এখন তিনি বাড়িতেই বিশ্রামে রয়েছেন। বর্ষীয়ান এই পরিচালক এখন কেমন রয়েছেন? সেই আপডেট দিলেন ছেলে রাহুল ভাট। তিনি জানিয়েছেন, ‘‘যার শেষ ভাল, তার সব ভাল। এখন ভাল আছেন বাবা। এর থেকে বেশি কিছু এই মুহূর্তে বলতে পারছি না।’’
উল্লেখ্য, গত মাসে রুটিন চেকআপের জন্য ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলেন মহেশ ভাট। তখনই চিকিৎসক তাঁকে অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি করিয়ে নেওয়ার কথা বলেছিলেন। কিন্তু এদিন শারীরিক অবস্থা খারাপ হওয়ায়, দেরি না করে অস্ত্রোপচার সেরেই ফেললেন তিনি।
দুর্ঘটনার (Rishabh Panth Accident) পর এক সপ্তাহ কেটেছে। দেহরাদুন থেকে মুম্বইতে (Mumbai Hopsital) স্থানান্তরিত হয়েছে ঋষভ পন্থের চিকিৎসা। ভারতীয় এই ব্যাটার-উইকেট রক্ষকের চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছে বিসিসিআই (BCCI)। এবার মুম্বইয়ের এক হাসপাতালে ঋষভের লিগামেন্টের অস্ত্রোপচার হয়েছে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, শুক্রবার ডাক্তার দীনশ পার্দিওয়ালা ও তাঁর দল এই সার্জারি করেছেন। জানা গিয়েছে, ডাক্তার পার্দিওয়ালা সরাসরি বোর্ডের সঙ্গে যুক্ত চিকিৎসক এবং ক্রিকেটারদের ফিটনেস সম্বন্ধে অবগত। তাঁর অধীনেই চিকিৎসাধীন পন্থ।
প্রায় ৩ ঘণ্টা ধরে অস্ত্রোপচার হয় ব্যাটার-উইকেট রক্ষকের। তবে এখনও সুস্থ হয়ে তাঁর মাঠে নামতে দীর্ঘ দিন সময় লাগবে। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, গাড়ি দুর্ঘটনার পরে প্রথমে দেহরাদুনের ম্যাক্স হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন পন্থ। কিন্তু সেখানে রেখে তাঁকে চিকিৎসা করাতে চায়নি বিসিসিআই। এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সে মুম্বইয়ে নিয়ে যাওয়া হয় পন্থকে।
পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে বাঁকুড়ায় (Bankura) এসেছিল এক হাতির (elephant) দল। কিন্তু তাদের মধ্যে হঠাত্ই নজরে এল পঞ্চাশ পঞ্চান্নটি হাতির দলের মাঝে খুঁড়িয়ে হাঁটতে থাকা একটি হাতিকে। তবে তার শারিরীক অবস্থা নজর এড়ায়নি বন দফতরের কর্মীরা। শেষ পর্যন্ত হাতিটিকে জঙ্গলের মাঝে ট্রাঙ্কুলাইজ করে তার পায়ে অস্ত্রোপচার (surgery) করল বন দফতর। বন দফতরের কর্মীদের আশা, খুব দ্রুতই সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারবে হাতিটি।
প্রসঙ্গত, দিন দশেক আগে পশ্চিম মেদিনীপুরের সীমানা পেরিয়ে পঞ্চাশ থেকে পঞ্চান্নটি বুনো হাতির দল এসে পৌঁছয় বাঁকুড়া জেলায়। হাতির দলটি বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুর থেকে দারকেশ্বর নদ পেরিয়ে সোনামুখী ব্লক ছুঁয়ে হাজির হয় বড়জোড়া ব্লকের বিস্তীর্ন জঙ্গলে। সেখানেই বন কর্মীদের নজরে আসে একটি দাঁতাল হাতি খুঁড়িয়ে হাঁটছে। এরপরই বিষয়টি জানানো হয় বন দফতরের উচ্চ পদস্থ আধিকারিকদের। বেশ কয়েকদিন ধরে নজরদারি চালানোর পর বন দফতরের কর্মীরা নিশ্চিত হন হাতিটির পিছনের ডান পায়ে একটি গভীর ক্ষত হয়ে রয়েছে। সেই ক্ষতে সংক্রমণ ঘটে পরিণত হয়েছে ফাইব্রোসিসে। এরপরই হাতিটির চিকিৎসার ব্যাপারে তোড়জোড় শুরু হয়।
সোমবার সকালে বাঁকুড়ার সামন্তমারা গ্রামের অদূরে জঙ্গলের ভেতরেই হাতিটিকে ঘুমপাড়ানি গুলি করে তার চিকিৎসা শুরু হয়। পায়ের ক্ষতের জায়গাটি ড্রেসিং করে এন্টিবায়োটিক ও ব্যাথার ইঞ্জেকশান দেওয়া হয়। বন দফতরের আধিকারিক ও চিকিৎসকদের আশা, চিকিত্সার পর হাতিটির পায়ের ক্ষতস্থান দ্রুত সেরে উঠবে। আবার হাতিটি সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারবে।
নিজেরা উদ্যোগ নিয়েই অস্ত্রোপচার করে পথকুকুরের (street dog) মৃত্যু রুখলেন দুই পশু চিকিৎসক। এমন ঘটনার সাক্ষী থাকল বাঁকুড়াবাসী। প্রসঙ্গত, পেটে থাকা অবস্থাতেই মৃত্যু হয় দুটি বাচ্চার। মৃত সেই বাচ্চার শরীর থেকে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়েছিল মা কুকুরের ইউটেরাসে। যন্ত্রনায় ছটফট করতে থাকা সেই মা পথ কুকুরকে দেখে এগিয়ে আসেন দুই পশু চিকিৎসক (Veterinarian)। শেষ পর্যন্ত নিজেদের উদ্যোগে অস্ত্রোপচার করে সেই পথ কুকুরকে বাঁচানোর চেষ্টা চালালেন দুই পশু চিকিৎসক ও এক পশু প্রেমী (animal lover)। আপাতত সুস্থই রয়েছে সেই মা কুকুর।
বাঁকুড়ার (Bankura) মাচানতলায় বেশ কিছুদিন ধরেই একটি মা কুকুরকে অসুস্থ অবস্থায় ঘুরে বেড়াতে দেখছিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বিষয়টি নজর এড়ায়নি বাঁকুড়ার এক সারমেয় প্রেমী মধুমিতা দাস ও স্থানীয় প্রাণীবন্ধু শুভাশিষ তেওয়ারির। কুকুরটিকে দেখেই শুভাশিষ বাবু বুঝতে পারেন মা কুকুরটির পেটে থাকা বাচ্চার মৃত্যু হয়েছে।
সেখান থেকেই মা কুকুরের শরীরে ছড়িয়েছে সংক্রমণ। এরপর পশুপ্রেমী মধুমিতা দেবীর উদ্যোগে দ্রুত খবর দেওয়া হয় পশু চিকিৎসক তাপস বিশ্বাসকে। তড়িঘড়ি মাচানতলা এলাকার মানুষের কাছে টেবিল চেয়ে খোলা আকাশের নিচে তৈরি করে ফেলা হয় অস্থায়ী অপারেশান থিয়েটার। সেখানে মা কুকুরটির শরীরে অস্ত্রোপচার করে চিকিৎসকরা বের করে আনেন মৃত শাবকগুলিকে। সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ায় কেটে বাদ দিতে হয় ইউটেরাসও।
অস্ত্রোপচারের পর কিছুক্ষণ স্যালাইন ও অন্য ইঞ্জেকশান চালাতেই চাঙা হয়ে ওঠে মা কুকুরটি। কুকুরটির শরীরে অস্ত্রোপচার সফল হওয়ায় খুশি পশুপ্রেমী থেকে দুই পশু চিকিৎসকও।
৪৫ মিনিটের সফল অস্ত্রোপচারে কল্যাণীর (Kalyani Youth) এক যুবকের প্রাণ বাঁচালো এনআরএস হাসাপাতাল (NRS Hospital)। জানা গিয়েছে, বছর ৩৩-র এক যুবককে সোমবার ভোর তিনটে নাগাদ গলায় ত্রিশূলবিদ্ধ অবস্থায় কল্যাণী থেকে এনআরএস নিয়ে আসা হয়েছিল। যুবকের এহেন অবস্থা দেখে বিস্মিত হয়ে পড়েন চিকিৎসকরা। যে জায়গায় ত্রিশূলটি বিদ্ধ ছিল, তার এক ইঞ্চি উপর-নিচে ত্রিশূলটি বিঁধলে প্রাণ সংশয় ছিল। সেই অবস্থায় ওই যুবককে কল্যাণী থেকে কলকাতার এই হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। ট্র্যাকিওস্কোপি করে ৪৫ মিনিটের অপারেশন (Surgery) শেষে তাঁর গলা থেকে ত্রিশূল বের করে যুবককে বিপদমুক্ত করা হয়েছে। আপাতত সুস্থ রয়েছেন ওই রোগী।
জানা গিয়েছে, কীভাবে গলায় ত্রিশূল ঢুকে গেল তা নিয়ে হতবাক চিকিৎসকরা। যখন সার্জারি করা হচ্ছিল সেই সময় কোনভাবেই রোগী নড়াচড়া করেনি একেবারে নির্লিপ্ত ছিলেন। এনআরএস মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ইএনটি বিভাগের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর প্রণবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে ৩ সদস্যের চিকিৎসকের টিম এই সফল অস্ত্রোপচারের মধ্য দিয়ে ত্রিশূলটি বের করেন।
ফের নজির আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের (R. G. Kar Medical College and Hospital)। কী এমন করেছেন চিকিৎসকরা? তুবড়ি বাজি ফাটাতে গিয়ে বিপত্তি ঘটিয়ে বসেছিলেন বরানগরের (Baranagar) আলমবাজারের বাসিন্দা পেশায় ভ্যানচালক সুমন অধিকারী (Suman Adhikari)। বাড়িতে বাজি ফাটাচ্ছিলেন তিনি। হঠাৎ তুবড়ি তাঁর বাঁ হাতে ফেটে যায়। এতে ওই হাতের কনুইয়ের উপরে স্প্লিন্টার ইনজুরি হয়।
এরপর পরিবারের লোকেরা সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে নিয়ে যান বরানগর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁর প্রাথমিক চিকিৎসা করে বড় কোনও হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলেন। তখন তাঁকে নিয়ে আসা হয় আরজি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে। এই হাসপাতালে নিয়ে আসার পর, জেনারেল সার্জারি, ভাস্কুলার সার্জারি, প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগের চিকিৎসকরা দেখেন।
বাইরে থেকে তেমন কোনও ক্ষত না তৈরি হলেও, ভিতর থেকে ৬ ইঞ্চি ব্লাস্ট ওয়েব তৈরি হয়। চিকিৎসকরা প্রাথমিকভাবে অনুমান করেছিলেন, ধমনীতে রক্ত সঞ্চালন ব্যাহত হচ্ছে। আর্টারি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাঁর। এরপর ডাক্তাররা সিদ্ধান্ত নেন, তাঁর পা থেকে শিরা কেটে ক্ষতিগ্রস্ত আর্টারিকে রিপ্লেস করা হবে। সেই মতো শিরা প্রতিস্থাপন করা হয়। আর এই চিকিৎসা কার্যত ম্যাজিকের মত কাজ করেছে। বর্তমানে ওই রোগী স্বাভাবিকভাবে আর পাঁচটা মানুষের মত হাত নাড়তে পারছেন। কোনও ধরনের অসুবিধা নেই তাঁর।
চিকিৎসকরা জানান, আর যদি ২৪ ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হতো, তাহলে হাত কেটে বাদ দিতে হতো সুমন অধিকারীর। এক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসা পরিষেবা পাওয়াতেই এত বড় অস্ত্রোপচার সাফল্য হয়েছে। এককথায়, অসাধ্য সাধন করেছে আরজি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিৎসকরা।
আমেরিকায় চোখের অস্ত্রোপচার সেরে কলকাতায় ফিরলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। এই মাসের মাঝামাঝিই তাঁর চোখের অস্ত্রোপচারের খবর সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh)। তাই নিয়ে বিরোধীরা কটাক্ষও করেন। অবশেষে কালীপুজোর (Kali Puja 2022) দিন চিকিৎসা করিয়ে নিজের শহরে ফিরলেন তৃণমূলের সেনাপতি অভিষেক। বিমানবন্দরে পৌঁছে সাংবাদিকদের সঙ্গে কোনও কথা না বললেও, দলীয় কর্মীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। ২০১৬ সালে বহরমপুর থেকে কলকাতা ফেরার পথে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছিল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের গাড়ি। তখনই চোখে গুরুতর আঘাত পান তিনি।
সেই সময় বাঁ চোখের নিচে গালের অরবিট বোনে গুরুতর আঘাত পান অভিষেক। প্রথমে অরবিট ফ্লোর রিপেয়ারিং হয়। তার জন্য তখন চিকিত্সক সুকুমার মুখোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৈরি করা হয় ১২ জনের একটি বিশেষজ্ঞ দল। অরবিট বোনের অপারেশনের পরবর্তী অপারেশন হয় ও তারপর হয় প্লাস্টিক সার্জারি। তারপর কেটে গিয়েছে ৬টি বছর। ২০২২-এ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিশেষ অস্ত্রোপচার করতে যান তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক।
গত শনিবার ট্যুইটারে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের চোখের ছবি, সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন কুণাল ঘোষ। ট্যুইটার ও ফেসবুকে ছবি পোস্ট করে তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক লেখেন, 'যাঁরা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কুৎসায় অভ্যস্ত, এমনকি তাঁর চোখের চিকিৎসা নিয়েও নানা কথা রটান,তাঁরা ভাল করে ছবিটা দেখুন। ওর চোখের আজকের অবস্থা।'
চোখের জটিল অস্ত্রোপচার করে কালীপুজোর (Kali Puja 2022) আগেই আমেরিকা থেকে দেশে ফিরছেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক এবং ডায়মন্ড হারবারের (Diamond Harbour) সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (TMC MP Abhishek Banerjee)। দুর্ঘটনায় তাঁর চোখ এতখানিই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল যে বারবার অস্ত্রোপচার করতে হয়েছে। সেই কারণেই গত ১৪ অক্টোবর চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী বিদেশে বিশেষ অস্ত্রোপচার হয় তাঁর। সম্প্রতি চোখের চিকিৎসায় দুবাইয়েও যান অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়৷ তারপরেই চিকিৎসকদের পরামর্শে আমেরিকায় গিয়ে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে ফের একবার চোখের অস্ত্রোপচার করানোর সিদ্ধান্ত হয়৷
গত ৬ বছরে এটি তাঁর সপ্তমবার চোখের অস্ত্রোপচার। ২০১৬ সালে দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়েতে এক দুর্ঘটনায় অভিষেকের বাঁদিকের চোখের নিচে গুরুতর আঘাত লাগে। এর আগে চোখে একাধিকবার অস্ত্রোপচারও হলেও সমস্যা পুরোপুরি মেটেনি৷ অক্টোবরেই আমেরিকা উড়ে যান তিনি। গত ১২ অক্টোবর পাঁচ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে অভিষেকের অস্ত্রোপচার করেন জন হপকিন্স হাসপাতালের দুই অভিজ্ঞ শল্য চিকিৎসক।
২০১৬ সালের অক্টোবরে মুর্শিদাবাদে এক দলীয় কর্মিসভা থেকে ফেরার পথে পথদুর্ঘটনায় গুরুতর জখম হয়েছিলেন অভিষেক। সিঙ্গুরের কাছে দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়েতে পথের ধারে দাঁড়িয়ে থাকা একটি দুধের গাড়িতে আচমকা ধাক্কা মেরে উল্টে যায় তৃণমূল সাংসদের গাড়ি। দুমড়ে যাওয়া গাড়ি থেকে অভিষেককে উদ্ধার করা হয়েছিল অচৈতন্য অবস্থায়। সেই দুর্ঘটনাতে সাংসদের বাঁ চোখের নীচে ‘অরবিটাল বোন’ ভেঙে যায়। এর আগে কয়েক বার অভিষেকের ওই চোখে অস্ত্রোপচার হয়েছে। চিকিৎসা হয়েছে সিঙ্গাপুর এবং হায়দরাবাদেও। কিন্তু তাতেও কোনও সুরাহা হয়নি। কালীপুজোতে বাড়ি ফিরলেও, আপাতত বেশ কিছু নিয়ম তাকে মেনে চলতে হবে।
প্রসূন গুপ্ত: প্রতি বছর দুর্গাপুজোর শেষে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কালীঘাটের বাড়িতে বিজয়ার অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। এবার কিন্তু পুজোর বেশকিছু দিন আগে থেকেই অভিষেকের কোনও সংবাদ নেই। শোনা গিয়েছে তিনি বিদেশ গিয়েছেন কারণ তাঁর চোখের সমস্যা। ২০১৬-তে মুর্শিদাবাদে একটি কর্মিসভা থেকে ফেরার পথে দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়েতে তাঁর গাড়ি দুর্ঘটনা ঘটেছিল। একটি দুধের গাড়ির সঙ্গে অভিষেকের গাড়ির সংঘর্ষ হয়। তাতে করে অভিষেকের গাড়ি দুমড়ে মুচড়ে রাস্তার এক পাশে গিয়ে পড়েছিল। দুর্ঘটনায় অভিষেককে রক্তাক্ত এবং অচৈতন্য অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দেখা যায় তাঁর বাঁ দিকের চোখের নিচের হাড় ভেঙে গিয়েছে এবং বাঁ চোখ খুব খারাপ ভাবে জখম। অপারেশনের পর অভিষেক দুবাই এবং সিঙ্গাপুরে যান আরও চিকিৎস্যর জন্য। পরে বেশ কিছুটা সুস্থ হয়ে দেশে ফেরেন। উদ্বিগ্ন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও নবান্নে এই খবর জানান এবং স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, অভিষেকের খবর নিয়েছিলেন।
এরপর ভোট যুদ্ধে অবতীর্ণ হন অভিষেক। জিতেও আসেন ২০১৯-র লোকসভা ভোট। ২০২১-এর বিধানসভার ভোটে তিনিই ছিলেন তৃণমূলের অন্যতম প্রচারক। একুশের ভোটে জেতার পর অভিষেক জানান তাঁর চোখের সমস্যা রয়েই গিয়েছে। তিনি চশমা ছেড়ে কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার করছিলেন। অনেকক্ষণ বেশি কিছু পড়তে ও দেখতে পান না। চোখ দিয়ে জল গড়ায়, নয়তো প্রচণ্ড মাথাব্যথা।
বিদেশি চিকৎস্যকরা জানান ওই লেন্স ব্যবহার করা যাবে না বরং চশমা পড়তে হবে। না হলে চোখ লাল হবে দৃষ্টিশক্তি ক্রমেই ক্ষীণ হবে। অবশ্য এরই মধ্যে একাধিক দুর্নীতির তদন্তে তৃণমূলের কয়েকজন নেতা এবং অভিষেকের বিরুদ্ধে সক্রিয় হয়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। কেন্দ্রীয় সংস্থার তলবে হাজিরা দিতে কখনও দিল্লি, কখনও বা কলকাতার অফিসে ঢুঁ মেরেছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক।
এদিকে, আদালত জানিয়েছে বিদেশ যাত্রায় বাধা দেওয়া যাবে না অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে। পুজোর সময়ে তিনি বিদেশে যান। এ নিয়ে সিপিএম-বিজেপি-র মনে অনেক প্রশ্ন এবং কটাক্ষ। এমনটাই অভিযোগ তৃণমূলের।
তবে শনিবার দলের মুখপাত্র এবং রাজ্য সাধারণ সম্পাদক একটি টুইটের মাধ্যমে অভিষেকের ছবি দিয়ে সেই কটাক্ষের জবাব দিয়েছেন। তাঁর এই টুইট নিয়েও তৃণমূল এবং বিজেপির মধ্যে শুরু হয়েছে সোশ্যাল নেটের লড়াই। কুণাল ঘোষ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বা চোখের ছবি পোস্ট করে লেখেন, 'যাঁরা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কুৎসায় অভ্যস্থ, এমনকি তাঁর চোখের চিকিৎসা নিয়েও নানা কথা রটান, তাঁরা ভালো করে ছবিটি দেখুন। ওর চোখের আজকের অবস্থা। একটি মারাত্মক গাড়ি দুর্ঘটনায় গুরুতর জখম ছিলেন অভিষেক। চোখে ভয়ঙ্কর চোট। কলকাতায়, ভারতের অন্যত্র চিকিৎসা করিয়েছে। সমস্যা কাটেনি। বেশিক্ষণ পড়লে চোখে ব্যথা হয়, মাথা যন্ত্রণা শুরু হয়, কখনও কখনও ঘুমোতে পারেন না। এত জটিল অবস্থা যে একাধিক জায়গায় চিকিৎসা করেও স্বাভাবিক অবস্থা ফেরেনি। তাই এখন আরেকবার চেষ্টা। আমেরিকায় অস্ত্রোপচার। চিকিৎসকরা পর্যবেক্ষণে রেখেছেন। অভিষেক দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুক। চোখ স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরুক।'
Those inhuman elements, who criticize @abhishekaitc even on his eye treatment and operation, must see today's condition of his eye, which was deeply damaged in an accident.
— Kunal Ghosh (@KunalGhoshAgain) October 15, 2022
He had an operation, now under observation. We all pray for his speedy recovery and normalcy of eyes. pic.twitter.com/EoqiBfNdg0