
নিম্নচাপের জেরে একটানা বৃষ্টি ভারী বৃষ্টির জেরে বাঁকুড়ার গন্ধেশ্বরী নদীর জলস্তর বাড়তেই বিপদে গ্রামবাসী। প্রবল বৃষ্টিতে জলের তলায় চলে গেল বাঁকুড়া-মানকানালি সড়কের উপর থাকা সেতু। বন্ধ যাতায়াত। বিছিন্ন হয়ে পড়েছে মানকানালি গ্রাম পঞ্চায়েতের ১৪ থেকে ১৫ টি গ্রাম।
ভারী বৃষ্টিতে শনিবার সকাল থেকেই মানকানালির কাছে বাঁকুড়া-মানকানালি সড়কের উপরের থাকা সেতুর উপর দিয়ে প্রবল বেগে জল বইছে। বিপদ এড়াতে এদিন সকাল থেকেই ওই সেতুর উপর দিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে প্রশাসন।
যদিও ঘুরপথ ৩০ কিলোমিটারের বেশি হওয়ায়, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ওই পথ দিয়েই যাতায়াত করছেন স্থানীয়রা। তাঁদের অভিযোগ, লক্ষ টাকা দিয়ে সেতু সংস্কার করা হলেও। এলাকার মানুষের দাবি মেনে উঁচু সেতু নির্মাণ করা হয়নি। যার জেরে বৃষ্টি হলেই বিপদে পড়েন স্থানীয়রা।
বারাসত ভিআইপি জোনের গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা ক্রমশ যেন পরিণত হয়েছে ডোবায়। বারাসতের চাঁপাডালি মোড়ের তিতুমির বাসস্ট্যান্ড হয়ে কোর্ট বা জেলাশাসকের দফতরে যাওয়ার এটাই প্রধান রাস্তা। নিত্যদিন বহু মানুষের যাতায়াত এই রাস্তা দিয়ে। কিন্তু রাস্তার এমন বেহাল দশা হওয়ায় ঝুঁকি মাথায় নিয়েই চলছে যাতায়াত।
জল-কাদা পেরিয়ে চলাফেরা করতে সমস্যায় পড়ছে নিত্যযাত্রীরা। গুরুত্বপূর্ণ এই রাস্তার এমন বেহাল অবস্থা কেন? বর্ষাকাল চলে গেলেই রাস্তা ঠিক করে দেওয়া হবে। এমনটাই আশ্বাস বারাসত পুরসভার পুরপ্রধানের। এত উন্নয়নের পরেও কেন অভিযোগের পাহাড় জমছে? তবে কি কোথাও খামতি থেকে যাচ্ছে?
এবার সাধারণ মানুষের সমস্যা নিয়ে সরব হয়েছে বিজেপি। একদিকে যখন এত প্রতিশ্রুতি মিলছে। তখন তা বাস্তবায়িত হচ্ছে না কেন? কেন সব অভিযোগ ধামা চাপা পড়ে যাচ্ছে? তা নিয়ে উঠছে নানা প্রশ্ন।
সকাল থেকে মুখভার আকাশের। পুজোর আগেই বৃষ্টিতে নাজেহাল কলকাতাবাসীর। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই হয়ে চলেছে মুষলধারে বৃষ্টি। যার জেরে তাপমাত্রা অনেকটা কম। এদিন কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি থাকবে। কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলাতে দু এক পশলা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
আলিপুর আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, বঙ্গোসাগর এবং ওড়িশা উপকূলের উপরে একটি নিম্নচাপ অবস্থান করেছে। ধীরে ধীরে তা উত্তর-পশ্চিম দিকে সরে যাবে। বঙ্গোপসাগরে তৈরী হওয়া এই নিম্নচাপের কারণে আগামী কয়েকদিন বঙ্গে চলবে বৃষ্টিপাত। যার কারণে রাজ্য়ে বেশ কয়েকটি জেলায় জারি করা হয়েছে কমলা সতর্কবার্তা। নিম্নচাপের জেরে উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া, ঝাড়গ্রাম, মূর্শিদাবাদ, বর্ধমান, নদিয়া জেলাগুলিতে বিক্ষিপ্তভাবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। নিম্নচাপের জন্য় হাওয়া অফিসের তরফে সমুদ্র উপকূলবর্তী অঞ্চলে মত্স্য়জীবীদের মাছ ধরতে নিষেধাজ্ঞা করা হয়েছে।
দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গেও পড়বে নিম্নচাপের প্রভাব। বৃহস্পতিবার এবং শুক্রবার দার্জিলিং, কালিম্পঙ, জলপাইগুড়ি জেলায় বজ্রবিদুত্ সহ ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা। আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার পর্যন্ত চলতে পারে বৃষ্টিপাত।
সকাল থেকেই বৃষ্টিতে (Rain) ভাসছে কলকাতা (Kolkata) সহ আশেপাশের এলাকা। নেই রোদের দেখা। আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) জানিয়েছে, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের ওপরে একটি নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে। সঙ্গে একটি ঘূর্ণাবর্তও রয়েছে। এরফলেই উপকূল ও পশ্চিমের জেলাগুলিতে বিক্ষিপ্তভাবে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, বুধবার উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি ও কালিম্পং-এ ভারী বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। বৃহস্পতিবার জলপাইগুড়ি ও কালিম্পং-এ অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে উত্তরবঙ্গের বাকি ছয় জেলায়। পাশাপাশি বুধবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রামে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। বৃহস্পতিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর ছাড়াও পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম ও মুর্শিদাবাদে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, কলকাতা ও আশপাশের এলাকায় আকাশ সাধারণভাবে মেঘলা থাকবে। কয়েক পশলা বৃষ্টি কিংবা বজ্রবিদ্যুতের সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩১ ও ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। বুধবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি বেশি। মঙ্গলবার যা ছিল ২৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯২ শতাংশ, সর্বনিম্ন ৭১ শতাংশ।
সকাল থেকেই বৃষ্টিতে (Rain) ভাসছে কলকাতা (Kolkata) সহ আশেপাশের এলাকা। নেই রোদের দেখা। আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) জানিয়েছে, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের ওপরে একটি নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে। সঙ্গে একটি ঘূর্ণাবর্তও রয়েছে। এরফলেই উপকূল ও পশ্চিমের জেলাগুলিতে বিক্ষিপ্তভাবে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, বুধবার উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি ও কালিম্পং-এ ভারী বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। বৃহস্পতিবার জলপাইগুড়ি ও কালিম্পং-এ অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে উত্তরবঙ্গের বাকি ছয় জেলায়। পাশাপাশি বুধবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রামে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। বৃহস্পতিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর ছাড়াও পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম ও মুর্শিদাবাদে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে।
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, কলকাতা ও আশপাশের এলাকায় আকাশ সাধারণভাবে মেঘলা থাকবে। কয়েক পশলা বৃষ্টি কিংবা বজ্রবিদ্যুতের সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩১ ও ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। বুধবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি বেশি। মঙ্গলবার যা ছিল ২৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯২ শতাংশ, সর্বনিম্ন ৭১ শতাংশ।
আদিবাসী সম্প্রদায় কুড়মিদের আন্দোলনের জেরে ভোগান্তি হতে পারে নিত্যযাত্রীদের। এই আন্দোলনের জেরে একাধিক রেল বাতিলের ঘোষণা করেছে দক্ষিণ-পূর্ব রেল। আগামী ২০ সেপ্টেম্বর অবধি বাতিল থাকবে একাধিক ট্রেন, বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এমনটাই জানিয়েছে দক্ষিণ পূর্ব রেল। মঙ্গলবার বাতিল রয়েছে ভাগলপুর–রাঁচি বনাঞ্চল এক্সপ্রেস, এবং গোড্ডা–টাটানগর এক্সপ্রেস। এছাড়াও আরও ৭টি ট্রেন বাতিলের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
সেগুলি হল - সেকেন্দ্রাবাদ-দ্বারভাঙা এক্সপ্রেস,কাটিহার-টাটানগর এক্সপ্রেস, লোকমান্য তিলক টার্মিনাল-কামাখ্যা এক্সপ্রেস, কামাখ্যা-রাঁচি এক্সপ্রেস, গোরক্ষপুর-হাতিয়া মৌর্য এক্সপ্রেস, রাজেন্দ্রনগর টার্মিনাল-দুর্গ সাউথ বিহার এক্সপ্রেস, রাক্সৌল-সেকেন্দ্রাবাদ স্পেশাল।
তফশিলি উপজাতি মর্যাদার দাবিতে এর আগেও আন্দোলনে নেমে রেল অবরোধের ডাক দেয় কুড়মি সম্প্রদায়।
রবিবারও রোদ ঝলমলে আকাশ। নেই বৃষ্টির (Rain) দেখা। আবারও অস্বস্তিকর গরমে রাজ্যবাসী। বিশ্বকর্মা পুজো ও গণেশ চতুর্থীতে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে (Weather Update)। বঙ্গোপসাগরে সম্ভাব্য ঘূর্ণাবর্তের জেরেই এই পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা। আপাতত কোনও ভারী বৃষ্টির (Heavy Rain) পূর্বাভাস নেই।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, সোমবারেও সবকটি জেলাতেই হালকা বৃষ্টি হতে পারে। কোনও জেলাতেই ভারী বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই, আগেকার কয়েকদিনের মতোই। আগামী ২৪ ঘন্টায় তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও, তারপরে তাপমাত্রা কিছুটা হ্রাস পাবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা। সোমবার সবকটি জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। আপাতত ভারী বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই। আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপমাত্রা আরও কিছুটা বাড়লেও, তারপরে তাপমাত্রা কিছুটা হ্রাস পাবে।
হাওয়া অফিস সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, কলকাতা ও আশপাশের এলাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকবে। বৃষ্টি কিংবা বজ্রবিদ্যুতের সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩৪ ও ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। রবিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি বেশি। শনিবার যা ছিল ২৭.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯৫ শতাংশ, সর্বনিম্ন ৬৫ শতাংশ।
ছুটির দিনে ফের ভোগান্তি। সিগন্যাল এবং লাইন রক্ষণাবেক্ষণের কাজের জন্য আজ অর্থাৎ একগুচ্ছ ট্রেন বাতিল করল রেল কর্তৃপক্ষ। হাওড়া-বর্ধমান কর্ড শাখা, হাওড়া-ব্যান্ডেল-নৈহাটি শাখা, বর্ধমান-হাওড়া মেন শাখা এবং খানা-গুমনি শাখায় আজ রবিবার বাতিল অনেক ট্রেন। ইতিমধ্যেই সে কথা বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছে রেল। নিরাপদ ট্রেন চলাচল এবং যাত্রী সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে এই রক্ষণাবেক্ষণ অত্যন্ত জরুরি বলে মনে করছেন রেল কর্তৃপক্ষ।
রক্ষণাবেক্ষণের কাজের জন্য বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন থাকবে। তাই ট্রেন চলাচল বন্ধ। ছুটির দিন হলেও বহু ট্রেন বাতিলের জেরে ভোগান্তি নিত্যযাত্রীদের।
হাওড়া থেকে: 36825, 36827, 37315, 37915, বর্ধমান থেকে: 36842,36844, ব্যান্ডেল থেকে: 37536, 37538, নৈহাটি থেকে: 37535, 37537, তারকেশ্বর থেকে: 37326, কাটোয়া থেকে: 37924, ডানকুনি থেকে: 32232, 32234, শিয়ালদহ থেকে: 32231, 32233
একইসঙ্গে ঘুরপথে চলছে বেশ কিছু ট্রেন। গতিপথ নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে কিছু দূরপাল্লার ট্রেনের। 12348 ট্রেনটি রামপুরহাট থেকে বিকাল ৪টে ৪০ মিনিটের পরিবর্তে বিকাল ৫টা ১০ মিনিটে ছাড়বে। 13015 হাওড়া – জামালপুর কবিগুরু এক্সপ্রেসের গতিপথ পরিবর্তনের জন্য ১ ঘণ্টা দেরিতে চলতে পারে। 12347 হাওড়া-রামপুরহাট শহিদ এক্সপ্রেসটিও ৪৫ মিনিট দেরিতে চলতে পারে। 13031 হাওড়া-জয়নগর এক্সপ্রেস পথে ৩০ মিনিটের জন্য নিয়ন্ত্রণ করা হবে। 03096 আজিমগঞ্জ-কাটোয়া মেমু স্পেশাল পথে ৩০ মিনিটের জন্য নিয়ন্ত্রণ করা হবে। যাত্রীদের অসুবিধার জন্য ইতিমধ্যেই দুঃখপ্রকাশ করা হয়েছে রেলের তরফে।
শনিবার সকাল থেকেই রোদ ঝলমলে আকাশ। কলকাতা (Kolkata) সহ আশেপাশের এলাকায় এদিন বৃষ্টির (Rain) সম্ভাবনা কম রয়েছে। যদিও আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) জানিয়েছে, মৌসুমী অক্ষরেখা দিঘার ওপর দিয়ে গিয়েছে। যে কারণে সোমবারের পাশাপাশি মঙ্গলবারেও বৃষ্টি হতে পারে দক্ষিণবঙ্গে। উত্তরবঙ্গে আপাতত বৃষ্টির সম্ভাবনা কম।
আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, শনিবারেও উত্তরবঙ্গের সবকটি জেলাতে হালকা বৃষ্টি হতে পারে। কোনও জেলাতেই ভারী বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই। অন্যদিকে আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে হিমালয় সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রার বড় কোনও পরিবর্তনেরও কোনও পূর্বাভাস নেই। পাশাপাশি শনিবারে দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। কোথাও ভারী বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই। সোমবার থেকে ফের বিভিন্ন জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে আবহাওয়া দফতরের তরফে। পূর্বাভাস অনুযায়ী, দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়বে। আবার পরের দু'দিনে তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমবে।
বড়সড় বিপদের থেকে রক্ষা পেল শিয়ালদহ শাখার লোকাল ট্রেন। সূত্রের খবর, শনিবার সকালে ডাউন কল্যাণী সীমান্ত-মাঝেরহাট লোকালের একটি চাকা লাইনচ্যুত হয়। যদিও এই দুর্ঘটনায় কোনও যাত্রীর ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বলেই রেল সূত্রে খবর।
পূর্ব রেল সূত্রে খবর, সকালে ৩০১২৮ নম্বরের ডাউন কল্যাণী সীমান্ত-মাঝেরহাট লোকাল দমদম ঢোকার মুখেই একটি চাকা লাইনচ্যুত হয়। এরপর আতঙ্কে যাত্রীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি লেগে যায়। যদিও কারোর কোনও ক্ষয়ক্ষতির খবর মেলে নি। এ বিষয়ে পূর্বরেলের সিপিআরও কৌশিক মিত্র বলেন, 'একটা ছোট্ট দুর্ঘটনা ঘটেছে। কারোর কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।' যদিও শনিবার ব্যস্ততম সময়ে এই দুর্ঘটনা ঘটায় লোকাল ট্রেন চলাচল কিছুটা বিঘ্ন ঘটেছে। এই মুহূর্তে ট্রেনটি ৫ নম্বর স্টেশনে দাঁড়িয়ে।
নিম্নচাপের দোসর বৃষ্টি। আর তাতেই বাড়ছে আতঙ্ক। পশ্চিম মেদিনীপুরের (Paschim Medinipur) ডেবরার মোরিমপুর থেকে তালিবাঁদি কংসাবতী নদী (Kansabati River) বাঁধে ধস। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, জলস্তর বাড়লে প্লাবিত হয়ে যেতে পারে প্রায় ৪০টি মৌজা। বৃষ্টির (Rain) পূর্বাভাস থাকায় সিঁদুরে মেঘ দেখছেন বাসিন্দারা। গৃহহীন হওয়ার ভয় জাঁকিয়ে বসেছে বাসিন্দাদের মনে। বাঁধের অবস্থা বেহাল হওয়ায় ঘটছে দুর্ঘটনাও। এমনকি টিউশন থেকে ফেরার পথে পড়ে যায় ১ ছাত্রী।
স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের নজরদারির অভাবেই এই পরিস্থিতি। বহুবার বাঁধ মেরামতির দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা। কিন্তু কোনও সুরাহা মেলেনি। এরফলে বিভিন্ন সময় নানা দুর্ঘটনার সম্মুখীন হতে হচ্ছে এলাকাবাসীদের।
তৃণমূল জেলা কো অর্ডিনেটর অজিত মাইতি ঘটনা প্রসঙ্গে বলেন, এটি প্রাকৃতিক বিপর্যয়। মানুষের হাতে নেই। তবে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি। অন্যদিকে, বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্য জগন্নাথ মুর্মুর অভিযোগ, দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আবেদন জানানোর পরও সুরাহা মেলেনি।
নদী পাড়ের মানুষদের বারোমাসই দুর্ভোগ লেগেই থাকে। কিন্তু সমস্যা সমাধানে জন্য এগিয়ে আসেনা কেউই। বাঁধের সুবন্দোবস্ত না হলে কী হবে, সেই আশঙ্কাই দিন কাটছে বাসিন্দাদের।
শুক্রবারও ঝিরিঝিরি বৃষ্টি শহর কলকাতা (Kolkata) ও আশেপাশের এলাকায়। আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) জানিয়েছে, এদিন সারাদিনই মেঘলা আকাশ থাকবে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলায় বজ্রবিদ্যুৎসহ বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি (Rain) হবে। বিশেষ করে বাংলার উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়ায় ও হুগলিতে সারাদিন ধরে বিক্ষিপ্তভাবে বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, শুক্রবার উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, হাওড়া, হুগলি, ঝাড়গ্রাম এবং পশ্চিম মেদিনীপুরে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাগুলিতে হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি বৃদ্ধির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও আবহাওয়া দফতরের তরফে এদিনও উপকূল এলাকায় মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করেছে। কলকাতা ও আশপাশের এলাকায় সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩১ ও ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে।
সকাল থেকে স্বস্তির বৃষ্টিতে (Rain) ভিজে চলেছে শহর কলকাতা (Kolkata)। আজ, বৃহস্পতিবার দক্ষিণবঙ্গের (South Bengal) প্রায় সবকটি জেলাতেই বৃষ্টির পূর্বাভাস জারি করেছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update)। গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের সব জেলাতেই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পাশাপাশি বজ্রবিদ্যুতের সম্ভাবনা রয়েছে। উপকূল ও উড়িষ্যা সংলগ্ন জেলাগুলিতে বৃষ্টি বেশি হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে মৌসম ভবন।
হাওয়া অফিস আরও জানিয়েছে, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর সহ ঝাড়গ্রাম জেলাতে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। উপকূল সংলগ্ন কলকাতা, হাওড়া, হুগলি সহ বেশ কয়েকটি জেলাতে দু'এক পশলা বৃষ্টি হতে পারে। বাকি সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা। শুক্রবার পর্যন্ত বজ্রবিদ্যুত সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি রয়েছে। সপ্তাহান্তে শনি ও রবিবার থেকে হাওয়া বদল হতে পারে। শনিবার থেকে বাড়বে তাপমাত্রা সঙ্গে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি ।
কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬.৬ ডিগ্রি। বুধবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩২.১ ডিগ্রি। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ৭২ থেকে ৯৪ শতাংশ। এ দিকে, নিম্নচাপের জেরে আন্দামান সাগরে সমুদ্র উত্তাল থাকবে। মৎস্যজীবীদের জন্য সমুদ্রে যেতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
অন্যদিকে, উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, কোচবিহার, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি,আলিপুরদুয়ারে বিক্ষিপ্তভাবে সামান্য দু-এক পশলা হালকা বৃষ্টি হলেও হতে পারে। শুক্রবার থেকে বৃষ্টির সম্ভাবনা কমবে। বাড়তে পারে তাপমাত্রা।
সকাল থেকে গরমে নাজেহাল অবস্থা কলকাতাবাসীর (Kolkata)। রাত্রিবেলা বৃষ্টি হলেও অস্বস্তি যেন কমছে না। তবে দক্ষিণবঙ্গের (South Bengal) জন্য সুখবর দিল হাওয়া অফিস (Weather Update)। বঙ্গোপসাগরে ফের ঘনীভূত হয়েছে নিম্নচাপ। দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই হালকা মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস জারি করেছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। পাঁচ জেলায় ভারী বৃষ্টির বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।
আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, উত্তরবঙ্গের কোনও জেলাতেই ভারী বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই। সবকটি জেলাতেই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে হিমালয় সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রার বড় কোনও পরিবর্তনেরও কোনও পূর্বাভাস নেই।
পাশাপাশি বৃহস্পতিবার দক্ষিণবঙ্গে উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রামে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বাকি জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। আপাতত দিন দুয়েক তাপমাত্রা কিছুটা নিম্নমুখী থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, বুধবার কলকাতা ও আশপাশের এলাকার আকাশ সাধারণভাবে মেঘলা থাকবে। দু-এক পশলা বৃষ্টি কিংবা বজ্রবিদ্যুতের সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩৩ ও ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। বুধবার কলকাতায় আলিপুরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি কম। মঙ্গলবার যা ছিল ২৮.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯৭ শতাংশ, সর্বনিম্ন ৬০ শতাংশ।
ভাদ্রের অস্বস্তিকর গরমে জেরবার দক্ষিণবঙ্গবাসী। সকাল থেকেই চড়া রোদ, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভ্যাপসা গরম। তবে এই পরিস্থিতি বদলাতে চলেছে শীঘ্রই। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বুধবার থেকে আবহাওয়া পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে। তুমুল বৃষ্টি হতে পারে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে শনিবার পর্যন্ত বৃষ্টি চলবে।
আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে। তা উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। নিম্নচাপে পরিণত হয়ে ওড়িশা উপকূলের দিকে অগ্রসর হতে পারে। সেকারণেই বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে এ রাজ্য।
মঙ্গলবার বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে, উল্টে গরম বাড়বে। তবে বুধবার ঘূর্ণাবর্তের প্রভাবে দুই ২৪ পরগনা, পূর্ব এবং পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রামে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে। কলকাতাতেও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। তবে বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে একাধিক জেলায়। শনিবার পর্যন্ত পরিস্থিতি বজায় থাকবে।
উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির পরিমাণ কমতে শুরু করবে। মঙ্গলে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে। অন্যদিকে, উত্তরে বুধবার থেকে বৃষ্টির পরিমাণ কমবে। বৃষ্টির সঙ্গে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বজায় থাকবে।
মঙ্গলবার সকাল থেকেই কড়া রোদ। মাঝে মাঝে কালো মেঘের ছায়াও পড়ছে। তবে এদিন, বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। মঙ্গলে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩৪ ডিগ্রির আশেপাশে।
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে পিছু ছাড়ছে না বৃষ্টি। কলোম্বোর প্রেমদাসা স্টেডিয়ামেও বৃষ্টিতে থেমে গেল হাইভোল্টেজ ম্যাচ। যদি খেলার মেয়াদ কমিয়ে ২০ ওভার করা হয়, তা হলে পাকিস্তানের টার্গেট হবে ১৮১।
ভারতীয় সময় বিকেল ৪টে ৫২ মিনিটে বৃষ্টি শুরু হয়। বৃষ্টি কমার কোনও লক্ষ্যণ নেই। খেলা শুরু হলে ২০ ওভারেই পাকিস্তানকে ব্যাট করিয়ে এই ম্যাচ শেষ করানোর পরিকল্পনা আম্পায়ারদের। হাতে রিজার্ভ ডে থাকলেও তা যাতে ব্যবহার করতে না হয়, সেই সিদ্ধান্তই নেবেন ম্যাচ রেফারি।
এদিন ম্যাচের শুরুতেই রোহিত ও শুভমানের ব্যাটিং ধামাকায় ছন্নছাড়া হয়ে যায় ভারতের ব্যাটিং লাইন আপ। বৃষ্টির আগে ভারতের হয়ে ক্রিজে ব্যাট করছেন কে এল রাহুল ও বিরাট কোহলি।