Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

intoxicated

Flight: মাঝ আকাশে বিমানের জরুরি দরজার সামনে মদ্যপ ব্যক্তি! মাতালের কীর্তিতে আতঙ্ক

টেনে হিঁচড়ে বিমানের(Flight) দরজা খোলার চেষ্টা এক মত্ত ব্যক্তির। ঘটনাটি ঘটেছে দিল্লি-বেঙ্গালুরু (Delhi-Bengaluru Flight) ইন্ডিগোর একটি বিমানে। ঘটনার জেরে বেশ আতঙ্কিত বিমানের বাকি যাত্রীরা। শুক্রবার সকাল ৭টা ৫৬ মিনিটে দিল্লি থেকে বেঙ্গালুরুগামী বিমানে এই ঘটনা ঘটে। ওই যাত্রী মত্ত অবস্থায় ছিলেন, দাবি বিমান সংস্থার। বিমানটি অবতরণের পর ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে মামলাও করেছেন বিমান কর্তৃপক্ষ। জানা গিয়েছে, বিমানটি মাঝ আকাশে থাকাকালীনই এই ঘটনা ঘটান এক ব্যক্তি। প্রথমে ওই ব্যক্তি নিজের আসন ছেড়ে টলমল করতে করতে এগিয়ে যান। টলমল পায়েই একেবারে জরুরি দরজার কাছে পৌঁছে গেলেন ওই যাত্রী। তারপরই তিনি জোর করে বিমানের দরজা খোলার চেষ্টা করেন। এই দেখে বিমানে উপস্থিত বিমানকর্মীরা তাঁকে ধরে নিয়ে গিয়ে আসনে বসান। 

বিমান সংস্থা সূত্রে খবর, বেঙ্গালুরু বিমানবন্দরে বিমান অবতরণের পর ওই মত্ত যাত্রীটিকে সিআইএসএফ (CISF) আধিকারিকদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু হয়েছে, এমনটাই জানাচ্ছে বিমান সংস্থা। 

one year ago
Viral: টলমল পায়ে আসছে ও কে? মাতালকে সামনে দেখে উলটো পথে জলে ঝাঁপ কুমিরের

এক মত্ত ব্যক্তি (Drunk Person) জোড়া কুমিরের(Two Crocodiles) কাছে যেতেই অবিশ্বাস্য ঘটনা! সেই ঘটনার ভিডিও(Video) ইতিমধ্যেই সমাজমাধ্যমে ভাইরাল(viral)। এই ভিডিও ৯ মার্চ টুইট করা হয়েছে, ইতিমধ্যে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ভিডিওটি দেখেছেন। ভাইরাল এই ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, এক জলা এলাকার মাঝখানে ছোট দ্বীপের মতো একটি জায়গায় দুটি কুমির শুয়ে রোদ পোহাচ্ছিল। আচমকা এক মত্ত ব্যক্তি অন্যমনস্ক হয়ে দুটি কুমিরের দিকে যান। ওই ব্যক্তি এতটাই মত্ত ছিলেন যে সামনে শুয়ে থাকা 'যমদূত'কে দেখতেই পাননি।

 তিনি নেশায় বুঁদ হয়ে টলতে টলতে জলা পেরিয়ে কুমিরকে টপকে ছোট ওই দ্বীপে পৌঁছেও যান। এদিকে মানুষ দেখে তাড়া না করে উল্টে তড়িঘড়ি লাফিয়ে জলের মধ্যে চলে যায় কুমির দুটি। এমনকি এত সামনে দু’টি কুমিরকে দেখেও একে বারের জন্যও ভিডিওয় ঘাবড়াতে দেখা যায়নি ওই ব্যক্তিকে। 

one year ago
Bengaluru: মত্ত অবস্থায় পড়শির স্ত্রীকে কটূক্তি, লাঠির বাড়িতে মাথা ফাটালেন স্বামী

মদের নেশায় বুঁদ। তার জেরে প্রতিবেশীর স্ত্রীকে পাওয়ার কামনা করার পরিণতি কতটা ভয়ংকর হতে পারে, সেটা দেখল বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) সিদ্দাপুরাবাসী। পুলিস সূত্রে খবর, মদের আসরে স্ত্রীকে (Wife) নিয়ে কটূক্তি করেছিলেন ওই প্রতিবেশী। এর ফলে তাঁকে পিটিয়ে খুন (Murder) করার অভিযোগ উঠল এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে।

ইতিমধ্যে অভিযুক্ত ব্যক্তি সুরেশকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। জিজ্ঞাসাবাদ করলে সত্যি কথা স্বীকার করেন সুরেশ। তিনি বলেন, 'মণিকান্ত ও সে একসঙ্গে মদ্যপান করছিলেন। সেসময় সুরেশের স্ত্রীকে তাঁর বাড়িতে পাঠাতে বলেছিলেন মণিকান্ত। আর সেটা শুনেই মেজাজ হারিয়ে ফেলেন সুরেশ। এরপরই লাঠি দিয়ে মণিকান্তর মাথায় আঘাত করেন। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাঁর।'

এরপর মণিকান্তর মৃত্যু হয়েছে বুঝতে পেরেই তাঁর বাড়িতে যান সুরেশ। পরিবারের সদস্যদের জানান, 'মণিকান্ত মদ্যপান করে তাঁর বাড়িতে পড়ে আছেন।' পরিবারের সদস্যরা তাঁর বাড়ি গিয়ে দেখেন, মণিকান্ত অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে রয়েছেন। তাঁর নাক দিয়ে রক্ত গড়াচ্ছে। এরপরই তাঁকে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু চিকিৎসকরা জানিয়ে দেন মণিকান্তর অনেকক্ষণ আগেই মৃত্যু হয়েছে।

এরপর দেহ ময়নাতদন্ত করা হলে রিপোর্ট অন্য কথা বলে। মাথায় আঘাতের চিহ্ন থাকায় সন্দেহ হয় পুলিসের। ঘটনার তদন্তে নেমে বেরিয়ে আসে আসল ঘটনা।

one year ago


Murder: সাতসকালে মদের ঠেকে উদ্ধার যুবকের দেহ, প্রাতঃভ্রমণকারীদের মধ্যে চাঞ্চল্য

সাত সকালে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়েই মর্মান্তিক দৃশ্য। বেআইনি মদের ঠেক থেকে উদ্ধার এক যুবকের মৃতদেহ (deadbody)। ঘটনাটি মহেশতলার (Maheshtala) বাটানগর মল্লিক বাজারে এলাকার। বেআইনি মদের ঠেকে মদ খাওয়াকে কেন্দ্র করে শুরু হয় বচসা। যার জেড়েই ওই যুবককে খুন (murder) করা হয়েছে, এমনই অভিযোগ স্থানীয়দের। রক্তাক্ত দেহ উদ্ধারের পর থেকেই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। 

জানা গিয়েছে, শনিবার সকালে স্থানীয় বাসিন্দারা মদের ঠেকে এক যুবককে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। তড়িঘড়ি মহেশতলা থানার পুলিসকে (police) খবর দেওয়া হলে পুলিস এসে ওই দেহ উদ্ধার করে বেহালা বিদ্যাসাগর হাসপাতালে (hospital) নিয়ে যায়। কিন্তু সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। পুলিস সূত্রে খবর, শুক্রবার রাতে ওই বেআইনি মদের ঠেকে বেশ কিছু যুবক মদ্যপান করছিলেন। মদ্যপান চলাকালীন নিজেদের মধ্যেই বচসা শুরু হয়। তারপরেই কেউ ওই যুবকের মাথার পিছনে ইট দিয়ে মেরে খুন করেছে। ঘটনাস্থল থেকে পুলিস ইট, মদের বোতল ও বেশ কিছু নমুনা সংগ্রহ করে।

পুলিস সূত্রে আরও খবর, মৃত যুবকের নাম শান্তনু বাহাদুর (২২)। মৃত যুবক বাটা ইয়ং বেঙ্গল কলোনির বাসিন্দা। পেশায় একজন গাড়ি চালক। ইতিমধ্যেই মহেশতলা থানার পুলিস তদন্ত শুরু করেছে। ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিস ৬ জনকে আটক করেছে। চলছে জিজ্ঞাসাবাদ।

one year ago
Raiganj: মদ খেয়ে গালিগালাজ! রায়গঞ্জে দুই পরিবারের মধ্যে সংঘর্ষে জখম প্রসূতি-সহ ৪

সাত সকালেই দুই পরিবারের মধ্যে সংঘর্ষের জেরে গুরুতর জখম (injured) হলেন ৪ জন। ঘটনাটি রায়গঞ্জের (Raiganj) সুভাষগঞ্জ এলাকার বাগানপাড়ায়। ঘটনার পরই দুই পরিবারের পক্ষ থেকে রায়গঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। ইতিমধ্যেই পুলিস ঘটনার তদন্ত (investigation) শুরু করেছে।

গুরুতর জখম অবস্থায় হাসপাতালে (hospital) চিকিৎসাধীন এক পক্ষের সদস্যা পূজা সূত্রধর  জানান, আচমকাই পাশের বাড়ির দয়াল ভৌমিক নামে এক প্রতিবেশী মদ খেয়ে এসে তাঁদের বাড়ির সদস্যদের গালিগালাজ করতে থাকে। ঘটনার প্রতিবাদ করতে গেলেই তাঁর উপর চড়াও হয় দুই ভাই। তাঁর মাকেও মারধর করা হয়েছে। যদিও এই ঘটনার দায়  পাশের পরিবারের উপরে চাপিয়েছেন দয়াল ভৌমিকের দাদা সুমন ভৌমিক। 

তিনি জানান, তিনি সেই সময় বাড়িতে ছিলেন না। অকারণে হিংসায় পাশের বাড়ির দুই মহিলা তাঁর ভাই ও ভাইয়ের বউয়ের উপর ভারী বস্তু দিয়ে আঘাত করে। তাঁর ভাইয়ের বউ ছয় মাসের গর্ভবতী ছিলেন। তাঁকেও ছাড়েননি। এই অমানবিক কাজ তাঁরা কী করে করলেন? তা তাঁদের ভাবতেই অবাক লাগছে। তাঁদের দাবি, ঘটনায় দোষীদের উপযুক্ত শাস্তি হোক। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দুই পরিবারের গণ্ডগোলের জেরে দুটি বাড়িতেই ভাঙচুর চালায় দুই পক্ষ।

2 years ago


Jalpaiguri: মদ্যপ অবস্থায় কলেজে এসেছেন অধ্যক্ষ! এই অভিযোগে আনন্দচন্দ্র কমার্স কলেজে ধুন্ধুমার

শুক্রবার রাতে তুমুল উত্তেজনা জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) আনন্দচন্দ্র কমার্স কলেজে। অভিযোগ, মদ্যপ অবস্থায় রাতের অন্ধকারে কলেজে ঢুকেছিলেন অধ্যক্ষ (principal)। এই অভিযোগ তুলেই তাঁকে কলেজের ভিতর আটকে রাখেন কলেজের শিক্ষাকর্মী থেকে অধ্যাপকদের একটা অংশ ও কলেজের বর্তমান ছাত্র এবং প্রাক্তনীরা। তাঁদের অভিযোগ, কোনও অসৎ উদ্দেশ্যই মদ্যপ (drunk) অবস্থায় রাতের অন্ধকারে কলেজে ঢুকেছিলেন। অভিযুক্ত অধ্যক্ষের নাম ডাঃ সিদ্ধার্থ সরকার।

জানা যায়, ঘটনার সূত্রপাত শুক্রবার রাত সাড়ে আটটা নাগাদ। সেই সময় কলেজের হেডক্লার্ক রাজীব চৌধুরী দেখতে পান অধ্যক্ষ কলেজের ভিতর রয়েছেন। খবর পেয়ে কলেজের কয়েকজন অধ্যাপক এবং শিক্ষাকর্মীরা ছুটে আসেন। ঘটনাস্থলে গিয়ে পৌঁছয় কলেজের বর্তমান ছাত্র এবং প্রাক্তনীরাও। রাতের অন্ধকারে কেন অধ্যক্ষ কলেজে এসেছেন? সেই প্রশ্ন তুলে তুমুল বিক্ষোভ শুরু করেন। কলেজের গেটে তালা মেরে ভিতরেই আটকে রাখা হয় সিদ্ধার্থ সরকারকে।

প্রসঙ্গত, এই কলেজে বেশ কিছুদিন ধরেই একটা অরাজকতা চলছে। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে অধ্যক্ষের সঙ্গে কলেজের অধ্যাপক, শিক্ষাকর্মীদের একটা বড় অংশে টানাপোড়েন চলছে। অধ্যেক্ষের অপসারণের দাবিতে রাস্তায় নেমে আন্দোলন থেকে শুরু করে লিখিত আবেদন গিয়েছে উচ্চশিক্ষা দফতরেও। অনেক বর্তমান ছাত্র এবং প্রাক্তনীরাও অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। অন্যদিকে, অধ্যক্ষও পালটা অভিযোগ তুলেছে তাঁদের বিরুদ্ধে। সম্প্রতি কলেজ চত্বরে একটি স্থানীয় ক্লাবের কালীপূজো করা নিয়েও সমস্যা দেখা দেয়। পরপর এসব ঘটনার জেরে ঐতিহ্যবাহী এই কলেজের সুনাম ক্ষুন্ন হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠছিল। যা নিয়ে একটা চাপা উত্তেজনা চলছিলই শহরজুড়ে। তারই মধ্যেই শুক্রবার রাতে অধ্যক্ষের কলেজে আসার ঘটনা সেই চাপা উত্তেজনাকে উসকে দিয়েছে।

কলেজের একাংশ শিক্ষাকর্মী, অধ্যাপক, ছাত্র এবং প্রাক্তনীরা অভিযোগ তোলেন, বহিরাগতদের নিয়ে এসে কলেজে মদের আসর বসিয়েছিলেন অধ্যক্ষ। আরও অভিযোগ, কোন অসৎ উদ্দেশ্যই এত রাতে কলেজে এসেছিলেন তিনি। যদিও অধ্যক্ষ সিদ্ধার্থ সরকার সমস্ত অভিযোগই অস্বীকার করেন। তাঁর দাবি, কলেজের নিরাপত্তা খতিয়ে দেখতেই তিনি এসেছিলেন। পাশাপাশি, মদ্যপ থাকা বা কলেজে মদের আসর বসানোর অভিযোগও উড়িয়ে দিয়েছেন অধ্যক্ষ।

এদিকে, উত্তেজনা বাড়তে থাকায় ঘটনাস্থলে আসে কোতোয়ালি থানার পুলিস। অধ্যক্ষকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। বিক্ষোভকারীরাও থানায় যান। কলেজের অধ্যাপক এবং শিক্ষাকর্মীরা গোটা ঘটনার তদন্তের দাবি জানিয়ে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করে থানায়।

2 years ago