Breaking News
Senior Citizen: কেউ আতঙ্কে, কেউ আবার দিব্যি আছেন, শহর কলকাতায় কেমন আছেন একাকী বয়স্করা?      cctv: ঘুমের ব্যাঘাত হওয়ায় মারধর! সিসিটিভি ফুটেজ দেখে গ্রেফতার বৃদ্ধার পরিচারিকা      Mamata: 'বাংলায় বিনিয়োগ করলে...' দুবাইয়ের মঞ্চ থেকে বিনিয়কারীদের পথ দেখালেন মমতা      Parineeti-Raghav:শনিবার সকাল ১০টা বাজতেই শুরু হল পরিণীতি-রাঘবের বিয়ের অনুষ্ঠান      Manish: শর্ত সাপেক্ষে জামিন পেলেন অনুব্রতর হিসেব রক্ষক মনীশ কোঠারি      Summon: পুর-নিয়োগ দুর্নীতিতে আরও ৩৪ পুর-কর্মীকে তলব, চাপে মদনের পুরসভা কামারহাটি      Anubrata: পিছল ইডির করা মামলা, মেয়ের মত অনুব্রতরও পুজো কাটতে চলেছে তিহারে      Court: আদালতে কিছুটা স্বস্তি রাজ্যের, সমবায় দুর্নীতির তদন্ত সিবিআইয়ে আস্থা সার্কিট বেঞ্চের      Nipah virus: নিপা আতঙ্ক এবার বাংলাতেও, বেলেঘাটা আইডিতে ভর্তি কেরল ফেরত পরিযায়ী শ্রমিক      Abhishek: ফের আদালতে ধাক্কা অভিষেকের, লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস মামলায় মিলল না বাড়তি সময়     

healthTips

Health Tips: অফিসে লিফট ব্যবহার করেন না সিঁড়ি? রোগমুক্ত থাকতে কী করবেন, জানুন

সুস্থ থাকতে তো আমরা সবাই চাই। কিন্তু শুধু চাইলেই তো আর হয় না, তার জন্য কয়েকটি নিয়ম মানাও জরুরি। সেই সব নিয়মের মধ্যে প্রধান হল স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এবং নিয়মিত ওয়ার্ক আউট করা। তবে এখনকার দিনের ব্যস্ত জীবনে আলাদা করে ওয়ার্ক আউটের জন্য সময় আমরা অনেকেই বের করতে পারি না। আর এই ব্যস্ততার মধ্যেই অনেক ভুল কাজ করে থাকি আমরা, যার প্রভাব আমাদের শরীরের ওপর পড়ে। সময় বাঁচাতে আমরা অনেকেই সিঁড়ির বদলে লিফট বা এসক্যালেটরই ব্যবহার করি। কিন্তু এখানেই সবথেকে বড় ভুল করছি আমরা। কারণ বিশেষজ্ঞদের মতে, ফিট হতে গেলে লিফট বা এসক্যালেটরের অভ্যাস ভুলে সিঁড়ি ভাঙা শুরু করা উচিত। জেনে নিন সিঁড়ি দিয়ে ওঠা-নামা করলে শরীরে কী কী প্রভাব পড়তে পারে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, নিয়মিত সিঁড়ি ওঠার অভ্যাস থাকলে হৃদরোগের সম্ভাবনা কমে যায়। এছাড়া সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা করলে উচ্চরক্তচাপ এবং ডায়াবিটিসের সম্ভাবনাও কমে। এছাড়াও সিঁড়ি দিয়ে ওঠা-নামা করার সময় সারা শরীরে রক্তের সরবরাহ বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে হার্টের কর্মক্ষমতাও বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই কার্ডিওভাসকুলার রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে পায়। আবার সিঁড়ি দিয়ে ওঠা-নামা করলে বোন ডেনসিটির উন্নতি ঘটতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই হাড় শক্ত হতে শুরু করে। সেই সঙ্গে আর্থ্রাইটিসের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।

2 days ago
Bread: ব্রাউন নাকি সাদা ব্রেড, কোনটি খেলে মিলবে বেশি উপকার?

ব্রাউন ব্রেড (Brown Bread) নাকি সাদা পাউরুটি (White Bread), কোনটা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, এই প্রশ্ন প্রায় প্রত্যেকেরই মাথায় ঘোরাফেরা করে। অনেকেই বুঝে উঠতে পারেন না যে আসলে কোন পাউরুটি খেলে তা শরীরের কোনও ক্ষতি করবে না। কিন্তু প্রতিদিনের ব্যস্ততার মধ্যে চটজলদি কিছু খাবার বানানোর জন্য পাউরুটি রান্নাঘরে না রাখলেও চলা যায় না। তবে এবারে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ব্রাউন পাউরুটি ও সাদা পাউরুটি দুই'ই তেমন স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী নয়, কিন্তু  সাদা পাউরুটির থেকে ব্রাউন পাউরুটি স্বাস্থ্যের পক্ষে তুলনামূলক স্বাস্থ্যকর। তবে বর্তমানে বাজারে সাদা পাউরুটির সঙ্গে রং মিশিয়ে ব্রাউন ব্রেড তৈরি করা হয়।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ব্রাউন ও হোয়াইট ব্রেড, দুটিই হল গমের থেকে তৈরি খাবার। তবে এই দুই ধরনের পাউরুটি বানানোর কৌশল সম্পূর্ণ আলাদা। হোয়াইট ব্রেড তৈরির সময় গমকে পালিশ করা হয়। এর ফলে শস্যের ফাইবার অংশ সাদা পাউরুটিতে থাকে না। ব্রাউন ব্রেডে কিন্তু গমের সমস্ত অংশ থাকে। তাই এর রং হয় বাদামি। এতে ফাইবারের পরিমাণ থাকে অনেকটাই বেশি। আর সাদা পাউরুটির তুলনায় ব্রাউন ব্রেড কিছুটা শক্ত হয়। এটাই হল, এই দুই ধরনের পাউরুটির মধ্যে মূল পার্থক্য। গমের প্রায় সমস্ত অংশ ব্রাউন ব্রেডে থাকায় তাই এই পাউরুটি খাওয়ারও পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা।

ব্রাউন ব্রেড সুগার ও কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। এমনকি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণে আনার কাজেও এর জুড়ি মেলা ভার। এছাড়াও প্রতিদিন ব্রাউন ব্রেড খেলে প্রায় ৪০ শতাংশ ওজন হ্রাস পায়। ব্রাউন ব্রেড রক্তচাপ কমায়। দাঁতের স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও নানাভাবে সাহায্য করে। কিন্তু বর্তমানে বাজারে সাদা পাউরুটিতে রং দিয়ে ব্রাউন ব্রেড হিসাবে বিক্রি করার একটা অসাধু চক্র রয়েছে। ফলে সে সব বিষয়ে বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে।

2 weeks ago
Thyroid: থাইরয়েডের সমস্যায় ভুগছেন? ভুলেও খাবেন না এই খাবারগুলো

থাইরয়েডের (Thyroid) সমস্যা এমনই এক সমস্যা, যা এখন কারও কাছেই বিশেষ অপরিচিত নয়। আর এই সমস্যা প্রত্যেক ঘরে ঘরেই কম বেশি দেখা যায়। প্রতি বাড়িতেই কোনও না কোনও মানুষ থাইরয়েডের সমস্যায় ভোগেন। কিন্তু এই রোগের ঠিকমতো চিকিৎসা না করালে পরে দেখা দিতে পারে গুরুতর সব অসুখ। এমনকি এই সমস্যা ঋতুস্রাবের ক্ষেত্রে, সন্তান ধারণের ক্ষেত্রেও বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। ফলে জেনে রাখা দরকার থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে খাদ্যতালিকায় ভুলেও রাখা উচিত নয় এই খাবারগুলো।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, থাইরয়েডের সমস্যায় ভুগলে বাঁধাকপি, ফুলকপি, ব্রকোলি, ছোলা জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত নয়। এ ছাড়াও সর্ষে, মুলো, রাঙা আলু, চিনে বাদাম এড়িয়ে চলাই ভালো। থাইরয়েড বেড়ে গেলে দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার যেমন পনির, চিজ ডায়েট থেকে বাদ দিন। এছাড়া চিনি, রান্না করা গাজর, পাকা কলা, ময়দার রুটি, আলু, পাস্তা, মিষ্টি শরীরে কার্বহাইড্রেটের মাত্রা বাড়ায়। থায়রয়েড থাকলে এগুলোও কম খান। চা, কফি, চকোলেট, সফট ড্রিঙ্ক যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা উচিত।

যাঁরা থাইরয়েডের সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের কপার এবং আয়রন যুক্ত খাবার খাওয়া  জরুরি। টাটকা মাংস, কাজু, গমের আটায় প্রচুর পরিমাণে কপার রয়েছে। সবুজ শাকসবজি, বিন, আঁশওয়ালা মাছ, সামুদ্রিক মাছ, পোলট্রির ডিমে রয়েছে আয়রন। সেই সঙ্গেই ভিটামিন সি খাবার যেমন- লেবু, টমেটো, ক্যাপসিকাম খাওয়া উচিত। এছাড়াও বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, থাইরয়েডের জন্য আদর্শ হল নারকেল বা নারকেলের দুধ।

3 weeks ago


Papaya Leaf: পেঁপে পাতায় কাবু হতে পারে ডেঙ্গি! কী জানালেন বিশেষজ্ঞরা

রাজ্যে ডেঙ্গির (Dengue) পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। আক্রান্তের পাশাপাশি ডেঙ্গিতে (Dengue) মৃত্যুর সংখ্যাও বেড়েছে। ফলে এই পরিস্থিতি সত্যিই ভয়াবহ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সতর্কতা অবলম্বন করা এবং খাবার ও পানীয়ের বিশেষ যত্ন নেওয়া জরুরি। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, জ্বর বা সর্দি-কাশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নেওয়া উচিত। তবে আপনি যদি ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হন তবে চিকিৎসকের পরামর্শের পাশাপাশি কিছু ঘরোয়া পদ্ধতিও বেছে নিতে পারেন।

বিশেষজ্ঞদের মতে, গবেষণা করে দেখা গিয়েছে, ডেঙ্গি মোকাবিলায় পেঁপে পাতার রস বেশ কার্যকরী। পেঁপে পাতায় এমন কিছু উপাদান আছে, যা রক্তের প্লেটলেট দ্রুত বাড়াতে পারে। এছাড়াও ম্যালেরিয়া বিরোধী বৈশিষ্ট্য আছে এই পাতায়। সেই সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে এই পাতা। তবে এই ঘরোয়া পদ্ধতি মেনে চলার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

3 weeks ago
Lungs: বায়ু দূষণ চরমে, এই পরিস্থিতে ফুসফুসের যত্ন নেবেন কীভাবে, জানুন

ফুসফুস (Lung), শরীরের এক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। প্রথম থেকেই ফুসফুসের জন্য আলাদা করে যত্ন না দিলে পরে শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্ষেত্রে ভয়ানক ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। তার মধ্যে বর্তমানে আরও বেশি করে ফুসফুসের যত্ন নেওয়া উচিত। কারণ বর্তমান যুগে বায়ুতে দূষণের (Air Pollution) মাত্রা চরমে উঠেছে। আর এর জন্যই বেশিরভাগ মানুষ এখন ব্রঙ্কাইটিস, আস্থামা, সিওপিডি-এর মতো সমস্যায় ভুগছেন। তাই বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এই পরিস্থিতিতে কীভাবে যত্ন নিলে আপনার ফুসফুসের কার্যকারিতা বাড়বেই।

বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছে, দিনের শুরু সাইকেল চালিয়ে করুন। এছাড়াও যখন সময় পাবেন তখনই সাইকেল চালানোর জন্য পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা। এতে শ্বাসযন্ত্র ভালো থাকবে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। শীতকালে কোন জ্বলন্ত কাঠের কাছে গিয়ে তাপ নেওয়ার থেকে ইলেকট্রিক হিটার ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। যাঁদের শ্বাসযন্ত্রজনিত সমস্যা রয়েছে তাঁদের বাড়ির বাইরে গেলেই মাস্ক পরার কথা বলেছেন বিশেষজ্ঞরা। এছাড়াও বেশি দূষিত জায়গা এড়িয়ে চলার জন্য বলা হয়েছে।

আবার ফুসফুসের কোনও সমস্যা হলেই কেউ কেউ ইনহেলার না নিয়ে প্রথমেই ওষুধ খান। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, শ্বাসযন্ত্রের কোনও সমস্যা হলেই ইনহেলার নেওয়া উচিত। ইনহেলার শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়। বরং ওষুধের থেকে ইনহেলার বেশি কার্যকরী।

a month ago


Water: সবসময় দাঁড়িয়েই জলপান করেন? শরীরে এই বিপদগুলো ডেকে আনছেন না তো

জল (Water) আমাদের জীবন। সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকতে আমাদের নিত্যদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খাওয়া উচিত। এমনকি এমন অনেক রোগ আছে, যা পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খেলেই তার থেকে রেহাই পাওয়া যায়। এসব কথা প্রায় সবারই জানা। কিন্তু জানেন কি, জল কীভাবে খাওয়া উচিত, তা জানাও শরীরের পক্ষে খুবই জরুরী। অনেকের মধ্যেই এমন ধারণা রয়েছে যে, দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে জল পান করা উচিত নয়। তবে এটা সত্যি না মিথ্যা, তা নিয়েই অনেকেরই সংশয় রয়েছে। তবে এবারে জানুন, পুষ্টিবিদরা কী বলছেন।

পুষ্টিবিদদের মতে, জল কখনওই দাঁড়িয়ে খাওয়া উচিত নয়। জল সবসময় বসে খেলেই তা স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী। কারণ দাঁড়িয়ে জলপান করার পরেই তা দ্রুত গতিতে শরীরের নীচের অংশে পৌঁছে যায়। ফলে দেহের ফ্লুইড ব্যালেন্স নষ্ট হয়ে যায়। দাঁড়িয়ে জলপানের কারণে খাদ্যনালী হয়ে সরাসরি পাকস্থলীতে পৌঁছে যায় যা পাকস্থলীর জন্য ক্ষতিকর। এমনকি দাঁড়িয়ে জল খেলে শরীরে বিষাক্ত পদার্থের পরিমাণ বাড়ার আশঙ্কাও বেড়ে যায়। আবার কিছু গবেষণা থেকে জানা যায় যে, দাঁড়িয়ে জলপান করলে কিডনি ঠিকমতো কাজ করতে পারে না। তাই যত দ্রুত সম্ভব এই বদভ্যাসটা ছাড়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা। তাই তাঁরা বলেন, জল সবসময় শান্তভাবে বসেই পান করা উচিত।

2 months ago
Pain Killer: শরীরে কোনও ব্যথা হলেই পেইন কিলার খাচ্ছেন? এই বিপদগুলো ডেকে আনছেন না তো

ব্যথায় (Pain) কাতর, আর হাতের কাছেই আছে পেইন কিলার (Pain Killer), তবে আর দেরি কেন? ঝটপট খেয়ে নিলেন তো! এবারে ব্যথাও কমল, আর স্বস্তিও পেলেন। কিন্তু জানেন কি এই স্বস্তির পিছনে কী কী ভয়ানক বিপদ আপনি ডেকে আনছেন নিজের শরীরে? আপনি জেনে অবাক হবেন যে সামান্য ব্যথার জন্য আপনি যে পেইন কিলার ব্যবহার করেন তা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর (Side Effects)।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, পেইন কিলার খাওয়ার অনেক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে পেট খারাপ, কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা, রক্তপাত বা পেটের আলসারের সমস্যা, ঘুমের অভাব, শ্বাসকষ্ট, ত্বকে ফুসকুড়ি, ত্বকের সমস্যা ইত্যাদি। এছাড়াও পেইন কিলার খাওয়ার ফলে কিছু মারণব্যাধিও দেখা যেতে পারে শরীরে। যেমন- পেইন কিলার বেশি খেলে আপনার মানসিক অবসাদ দেখা দিতে পারে। লিভারের সমস্যা হতে পারে, এমনকী হার্টের রোগের ঝুঁকিও বেড়ে যায়। আবার কিডনিরও রোগ দেখা দিতে পারে। ফলে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, কোনও ব্যথা হলেই সঙ্গে সঙ্গে পেইন কিলার খাওয়া উচিত নয়, আর খেতে হলেও চিকিৎসকদের পরামর্শ নিতে হবে।

2 months ago
Monsoon: বর্ষায় শিশুদের রোগ-জীবাণুর সংক্রমণ থেকে রক্ষা করবেন কীভাবে? জানুন কিছু টিপস

বর্ষাকাল (Monsoon) মানেই রোগ-জীবাণুর সংক্রমণ। তাই শুধু বড়দের নয়, এই ঋতু পরিবর্তনের সময় ছোটদের প্রতিও বাড়তি নজর রাখতে হয়। এই সময় ফুড পয়জন থেকে শুরু করে ডায়রিয়া, সাধারণ বদহজম, জ্বর-সর্দি-কাশি ইত্যাদি মাথাচাড়া দেয়। এছাড়াও বাতাসে আর্দ্রতার উচ্চ মাত্রার জন্য ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া, কলেরা, টাইফয়েড এবং ডায়রিয়ার মতো মশাবাহিত রোগ বৃদ্ধি পায়। এই রোগের বৃদ্ধির কারণে বিশেষত বাচ্চাদের মধ্যে সংক্রমণ হওয়ার ঝুঁকিও বেড়ে যায়। তাই বাচ্চাদের অতিরিক্ত যত্ন নেওয়া প্রয়োজনীয় হয়ে পড়ে। বর্ষায় রোগ-জীবাণু থেকে বাচ্চাদের নিরাপদে রাখবেন কী ভাবে, সে বিষয় কিছু টিপস দেওয়া হল—

এই ধরনের রোগ থেকে শিশুদের রক্ষা করার জন্য, আপনার চারপাশ পরিষ্কার রাখা এবং কিছু প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থার প্রতি মনোযোগ দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আশেপাশে যেন জল জমে না থাকে তা নিশ্চিত করতে হবে। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন, শিশুদের মশার কামড় থেকে রক্ষা করার জন্য বাড়িতে মশা নিরোধক এবং মশারি ব্যবহার করা উচিত। এছাড়াও তাদের লম্বা হাতা শার্ট, প্যান্ট এবং মোজা পরিয়ে রাখা উচিত। স্যাঁতসেঁতে কোনও জায়গায় দীর্ঘক্ষণ তাদের রাখা যাবে না। এছাড়াও যেসব খাবারে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, তেমন খাবার বাচ্চাদের ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। পুষ্টিকর খাবার যেমন সাইট্রাস ফল, শাক সবজি, প্রোবায়োটিক সহ দই, মাশরুম, বেরি এবং চর্বিযুক্ত মাংস খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে। কারণ এই সমস্ত খাবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

3 months ago


EGG: গরমকালে ডিম খাওয়া কি ক্ষতিকারক? দিনে কটা করে খাওয়া উচিত

ডিম (Eggs) এমনই একটি খাবার, যা প্রায় প্রত্যেকেরই পছন্দ। আমাদের নিত্য খাদ্য তালিকার একটি অংশ হল ডিম। তবে অনেকেই বেশি গরম পড়লে ডিম খেতে নিষেধ করেন। কেউ কেউ বিশ্বাস করেন, ডিম এমনিতে গরম খাবার, তাই গরমের সময় এটি খেলে ভালোর চেয়ে শরীরের বেশি ক্ষতি হয়। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি একেবারেই ভুল ধারণা।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ডিম পুষ্টিগুণের ভাণ্ডার। এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন, খনিজ এবং প্রোটিন। দিনে দুটি ডিম খেলে মেলে প্রায় ১২.১ গ্রাম প্রোটিন। এছাড়া এতে রয়েছে কোলেস্টেরল, আয়োডিন, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন, জিঙ্ক, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ক্যারোটিনয়েডস ইত্যাদি। তাই ডিম হল স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এছাড়াও অনেকের ধারণা গরমে ডিম খাওয়াই উচিত নয়। কিন্তু পুষ্টিবিদরাই জানিয়েছেন, দিনে ১ থেকে ২টি ডিম খেলে তেমন কোনও সমস্যার আশঙ্কা নেই। তবে হ্যাঁ, মাত্রাতিরিক্ত কোনও খাবারই শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, যদি কেউ দিনে ৫ থেকে ৬টি বা তারও বেশি সংখ্যায় ডিম খায়, তবে তাঁর প্রোটিন মেটাবলিজমে ব্যাঘাত ঘটে এবং দেহের উষ্ণতা বাড়তে পারে। এমনকী হজমের সমস্যাও দেখা দিতে পারে। তাই অত্যধিক সংখ্যায় ডিম খাওয়া একবারেই উচিত নয়। ফলে গরমেও ডিম খাওয়া ভালো, তবে তা যেন মাত্রাতিরিক্ত না হয়ে যায়।

3 months ago
Ageing: যৌবন ধরে রাখতে চান? এড়িয়ে চলুন এই অভ্যাসগুলো

বর্তমানে প্রায়ই কম বয়সী যুবক-যুবতীদের খুব বয়সেই বলিরেখা (Wrinkles) দেখা যায়, যার ফলে ত্বকের জেল্লা, সৌন্দর্য কোথায় যেন হারিয়ে যেতে থাকে। এককথায় খুব শীঘ্রই তাঁদের বার্ধক্য ত্বকে ফুটে ওঠে। আর এমনটা হওয়ার মূল কারণই হল তাঁদের খাদ্যাভ্যাস ও লাইফস্টাইল। আপনারা কেমন ধরনের খাবার খান তা ত্বকের উপর প্রভাব ফেলে। ফলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, বার্ধক্যকে (Ageing) ধীর করতে ও বেশিদিন পর্যন্ত যৌবন ধরে রাখতে এড়িয়ে চলতে হবে কয়েকটি খারাপ অভ্যাস (Bad Habits)। 

ডায়েট সোডা খাওয়া: বেশিরভাগ সোডাতেই আর্টিফিসিয়াল সুইটনার থাকে। যার ফলে শরীরের মেটাবলিজম বিঘ্নিত হয় ও ওজন বৃদ্ধি পেতে থাকে। আর শরীর অসুস্থ হয়ে পড়লে ত্বকের জেল্লা এমনিতেই কমে যায়।

প্লাস্টিক কনটেইনার ব্যবহার: প্লাস্টিকের তৈরি কোনও কনটেইনারে খাবার বা পানীয় রেখে তা খেলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যালও প্রবেশ করে। যা ভিতর থেকে শরীরকে অসুস্থ করে তোলে।

ঘুমের আগে ফোন ব্যবহার: পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমনোর পরিবর্তে রাত জেগে ফোন ব্যবহার করা যেমন চোখের পক্ষে ক্ষতিকারক, তেমনি তা শরীরেরও ক্ষতি করে।  

লো-প্রোটিন ডায়েট: প্রতিদিনের খাবারে প্রোটিনের পরিমাণ কম থাকার ফলে শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে নিউট্রিয়েন্টস যায় না। যার ফলে শরীরে নানা রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। 

৩ কাপের বেশি ক্যাফেইন খাওয়া: সারাদিনে অতিরিক্ত পরিমাণে ক্যাফেইন শরীরের ক্ষতি তো করেই, সঙ্গে ঘুমও কমিয়ে দেয়। এছাড়াও অন্ত্রের সমস্যা দেখা যায় ও ডিহাইড্রেশন হয়। ফলে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, নিজেদের বার্ধক্যকে ধীর করতে, ত্বকের জেল্লা ও যৌবন ধরে রাখতে এই অভ্যাসগুলো আজ থেকেই এড়িয়ে চলা উচিত।

4 months ago


WHO: চিনির বিকল্প নন-সুগার সুইটেনারে হতে পারে ক্যান্সার! নয়া নির্দেশিকা 'হু'-এর

চিনি (Sugar) শরীরের পক্ষে খুবই ক্ষতিকারক। চিনির ফলে শরীরে বাসা বাঁধে একাধিক ব্যাধি। চিনি বেশি মাত্রায় খাওয়া হলে শরীরে ওবেসিটি, ডায়াবেটিস, কার্ডিওভাসকুলারের মতো রোগ দেখা যায়। এগুলো প্রায় সবারই জানা। কিন্তু চিনি ছাড়া চলাও মুশকিল। ফলে অনেকেই চিনির বিকল্প হিসাবে বাজারচলতি ব্র্যান্ডের বড়ি বা পাউডার খান। এতে মনে করছেন যে চিনি ছাড়াই মিষ্টি খেতে পারছেন আপনি? কিন্তু তা একেবারেই ভুল। 'হু' (WHO) বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এতে শরীরে উপরকার তো হয়ই না, বরং এগুলোর থেকে শরীরে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, যাঁরা ওজন কমাতে চান বা ডায়াবেটিসের রোগী, তাঁরা নন-সুগার সুইটেনার খান চিনির বিকল্পে। কিন্তু এগুলো উল্টে শরীরের অনেক বিপদ ডেকে আনে। মঙ্গলবার 'হু' তার নয়া নির্দেশিকায় স্পষ্ট জানিয়েছে, এই সব এনএসএস ব্যবহারে উপকার তো হয়ই না, উল্টে ডায়াবেটিস টাইপ ২, হৃদরোগ, কার্ডিওভাসকুলারের মতো রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। এমনকী, ক্যান্সারের আশঙ্কাও বৃদ্ধি পায়। আবার এগুলো ওজন কমাতেও সাহায্য করে না। এই এনএসএসগুলোতে অ্যাসপার্টেম, নিওটেম, স্যাকারিন, স্টিভিয়া, সুক্রালোজ, সাইক্ল্যামেটসের মতো কিছু ক্ষতিকারক উপাদান রয়েছে, যা শরীরের মারাত্মক ক্ষতি করে। ফলে চিনির বদলে এইসব এনএসএস শরীরের কোনও উপকার করে না। তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, চিনির বিকল্প ব্যবহার করতে চাইলে গুড় ব্যবহার করতে পারেন।

4 months ago
Sugar: সবসময় মিষ্টি খাবার খেতে ইচ্ছা করে? চিনির বিকল্প হিসাবে খান এই খাবারগুলো

অনেকেরই শর্করা জাতীয় খাবার (Foods) বা মিষ্টি খাবার পছন্দ হয়ে থাকে। যেমন- চকোলেট, বিভিন্ন রকমের মিষ্টি ইত্যাদি। কিন্তু এটা প্রায় সবারই জানা যে, সবসময়ই শর্করা জাতীয় খাবার বা চিনি (Sugar) শরীরে কতটা বিপদ ডেকে আনতে পারে। এর ফলে শরীরে বাসা বাঁধতে পারে বিভিন্ন ব্যাধি। তবে চিনি ছাড়া মিষ্টি জাতীয় খাবার ভাবাই যায় না। ফলে মিষ্টি খাবার খেতে ইচ্ছা হলে কী করবেন? তবে আর চিন্তা নেই, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ (Health Tips), মিষ্টি খাবার খেতে ইচ্ছা হলে এমন অনেক বিকল্প খাবার রয়েছে। আর এগুলো খেলে শরীরের কোনও ক্ষতি তো হবেই না বরং ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও উপকারী। সেগুলো হল-

ফল- দিনে যখনই মিষ্টি খাবার খেতে ইচ্ছা করবে, তখনই আপনি ফল খেতে পারেন। ফলে বিভিন্ন রকমের উপকারী উপাদানের পাশাপাশি এতে উপস্থিত চিনি শরীরের পক্ষে স্বাস্থ্যকর। ফলে চকোলেট, মিষ্টির বদলে খান ফল।

দই- দই স্বাস্থ্যকর একটি খাবার, যা প্রোটিন, ক্যালশিয়ামে সমৃদ্ধ। এই খাবার যেমন শরীরের পক্ষে উপকারী ও তেমনি আপনার মিষ্টি খাওয়ার ক্রেভিংস কমাতেও সাহায্য করবে। 

খেজুর- এই ড্রাইফ্রুট শরীরের পক্ষে যেমন উপকারী, তেমনি এটি খেতেও মিষ্টি। খেজুর ফাইবার, পটাশিয়াম, আয়রনে সমৃদ্ধ। এছাড়াও খেজুরের পাশাপাশি আমন্ড, আখরোটও খেতে পারেন। এতে স্বাস্থ্য তো ভালো থাকবেই আবার মিষ্টি খাবার খাওয়াও হয়ে যাবে।

গুড় ও মধু- চা, কফিতে চিনি না দিয়ে তার বিকল্প হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন মধু ও গুড়। এতে শরীরের কোনও ক্ষতি হবে না। আবার ওজন বাড়ার সম্ভাবনাও কমে যায়।

4 months ago
Egg: রোজই ডিম খান? এই বিপদগুলো ডেকে আনছেন না তো

ডিম (Egg) প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার। এছাড়াও এতে সমস্ত রকমের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান-ভিটামিন রয়েছে। ফলে স্বাস্থ্যের ভালোর জন্য ডিমের জুরি মেলা ভারি কঠিন। ডিম অনেকেরই প্রিয় খাবার, ফলে অনেকেই প্রায় রোজই এক-দুটো ডিম খেয়েই থাকেন। কিন্তু ডিম যেমন শরীরের পক্ষে উপকারী, তেমন বেশি ডিম খাওয়াও কিন্তু শরীরের জন্য ভালো নয়, ডেকে আনতে পারে বিপদ।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, রোজ ডিম ডায়েটে রাখা ভালো। তবে সেই পরিমাণ মাত্রাতিরিক্ত হলে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। বিশেষ করে ডিমের কুসুম খেলে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ডিম প্রতিদিন খেতে থাকলে হৃদরোগের আক্রান্ত হতে হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়াও ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তো রয়েছেই। আবার যাঁরা বেশি পরিমাণে ডিম খান, তাঁদের মধ্যে টাইপ ২ ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনাও বাড়তে থাকে। অনেকে আবার ডিমের সঙ্গে হাই-প্রোটিন যুক্ত খাবারও রান্না করেন। আর এটি খেলে তখন ফ্যাট ও ক্যালোরির পরিমাণ বেড়ে যায়। আর এর ফলে কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকিও বেড়ে যায়।

ফলে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী, রোজই ডিম খেলে তেমন কোনও সমস্যা দেখা যাবে না, তবে মাত্রাতিরিক্ত হলে একাধিক রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়।

4 months ago


Nuts: সারাদিন ক্লান্ত লাগছে? এই বাদামগুলো ডায়েটে রাখলেই ক্লান্তি দূর হবে একনিমেষে

সারাদিন কাজের চাপে সারাক্ষণই শরীর ক্লান্ত লাগে! এছাড়াও মহিলাদের শরীরে তো আয়রনের কমতি খুব সচরাচরই দেখা যায়। আর এই আয়রনের ঘাটতির ফলে শরীর দুর্বল ও ক্লান্তি অনুভূত হয়। ফলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, শরীরের ক্লান্তি ও আয়রনের ঘাটতি কমাতে খেতে শুরু করুন বাদাম (Nuts)। স্বাস্থ্যের ভালোর জন্য বাদামের জুরি মেলা ভার। বাদাম যেমন শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে, তেমনি হার্ট, ত্বক ও চুলের জন্য ভালো উপকারী বাদাম। বিশেষজ্ঞদের মতে, মহিলাদের (Women) বিশেষ করে এই পাঁচটি বাদাম খাওয়া উচিত।

কালো কিসমিশ- অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর এটি শরীরে আয়রনের ঘাটতি কমাতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি মহিলাদের জরায়ু ও ডিম্বাশয়ের জন্য এই ড্রাই ফ্রুট অত্যন্ত উপরকারী।

আমন্ড- প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন ই, ক্যালশিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম, জিঙ্ক, ভিটামিন বি-এ ভরপুর এই বাদাম। আমন্ড যেমন কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে, তেমনি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন ও ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে।

খেজুর- সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেসিয়াম ও কপার সমৃদ্ধ ড্রাই ফ্রুট হলো খেজুর। খেজুর হাড়ের জন্য ভালো ও শরীরের ক্লান্তি কমাতেও সাহায্য করে।

পেস্তা- ফাইবার, প্রোটিন, ভিটামিন বি৬ সমৃদ্ধ বাদাম চোখের জন্য ভালো। আবার অন্ত্রের জন্যও উপকারী।

আখরোট- ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ বাদাম স্মৃতিশক্তি বাড়াতে, অন্ত্রের জন্য বিশেষ উপকারী।

5 months ago
Diabetes: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও উপকারী আম! তবে কতটা পরিমাণে খাবেন

বর্তমানে ঘরে ঘরে ডায়াবেটিস (Diabetes) রোগী দেখা যায়। দিন দিন এই রোগ যেন বেড়েই চলেছে। ডায়াবেটিস রোগীদের প্রথমত তাঁদের খাওয়া-দাওয়ার উপর রাশ টানা জরুরী। অনেকেই মনে করে থাকেন যে, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য আম (Mango) খাওয়া ক্ষতিকারক। তাই গ্রীষ্মকালে বাজারে আম আসলেই মুখ ভার হয়ে যায় ডায়াবেটিস রোগীদের। তবে এই ধারণা একেবারেই ভুল, তা জানিয়ে দিলেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা জানিয়েছেন, পরিমিত পরিমাণে আম খাওয়া শরীরের জন্য বেশ উপকারী হতে পারে।

ডায়াবেটিস রোগীদের চিনির পরিমাণ কমাতে হয় এবং এমন খাবার খেতে হয় যেগুলির গ্লাইসেমিক সূচক কম থাকে, অর্থাৎ এমন খাবার যা শরীরের রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায় না। তবে আমে চিনির পরিমাণ বেশি থাকে। তাই সবাই ধরে নেন যে, আম একেবারেই খাওয়া উচিত নয়। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, অল্প পরিমাণে আম শরীরে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকা রোগীরা অল্প পরিমাণে আম খেতে পারেন। যদিও আমে চিনির পরিমাণ বেশি, তবে এতে কার্বোহাইড্রেটও কম থাকে। এছাড়াও আমে রয়েছে ভরপুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ম্যাঙ্গানিজ, জিঙ্ক, পটাশিয়াম, কপার ইত্যাদি। এছাড়া পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও মজুত রয়েছে এই ফলে। তাই এই ফল অবশ্যই খাওয়া উচিত।

বিশেষজ্ঞরা আরও জানিয়েছেন, ডায়াবেটিস রোগীদের পরিমিত পরিমাণেই আম খাওয়া উচিত। কারণ বেশি পরিমাণে খেলে শরীরে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। তবে ডায়াবেটিস রোগীদের আমের রস খাওয়া উচিত নয়, শুধুমাত্র গোটা ফল হিসাবেই খাওয়া উচিত। এছাড়া ভাত বা দইয়ের সঙ্গে কাঁচা আম খেলেও শরীরে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।


5 months ago