মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়াও চলছে এই রাজ্যে। এমন দাবি করলেন বিজেপি নেত্রী পামেলা গোস্বামী। ২০২১ সালে যাঁর নাম জড়িয়েছিল মাদক পাচার মামলায়। তারপর যদিও আইনি লড়াইয়ে নেমেছিলেন পামেলা। মামলার জল কলকাতা হাইকোর্ট থেকে সুপ্রিমকোর্ট- গড়িয়েছে সর্বত্রই। বহুবার তাঁকে ক্লিনচিট দেওয়া হলেও, রাজ্য সরকারের তরফ থেকে বারবার আদালতের নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, শুধুমাত্র তাঁকে ফাঁসানোর জন্য। এমনই দাবি করেন পামেলা।
বারবার মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, দাবি পামেলার। তবে শেষ পর্যন্ত এই মামলা থেকে সম্পূর্ণরূপে মুক্তি পেলেন পামেলা। তাঁর নামে রইল না আর কোনও অভিযোগ। এদিন, সত্যের এই জয়ই ভাগ করে নেন বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। পামেলাকে কেন্দ্রে রেখে, মালা পরিয়ে, হাতে সত্যেমেব জয়তে লেখা প্ল্যাকার্ড নিয়ে চলল মিছিল।
পামেলার আইনজীবীও জানান, এই মামলা বাকিদের বিরুদ্ধে এখনও চললেও, পামেলার বিরুদ্ধে সমস্ত অভিযোগের নিস্পত্তি ঘটেছে।
তবে বিরোধী মহল শুক্রবার খুশি, কারণ সত্যের জয় হয়েছে। মাদক সঙ্গে রাখা এবং পাচারের অভিযোগে যোগ হওয়া কালো দাগ মুছল পামেলার জীবন থেকে। পামেলা যদিও আগেও বলেছিলাম, তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে। পুরোটাই রাকেশ সিং ও রাজ্য সরকারের মিলিত চাল। তবে এই পরিকল্পনাতে জড়িয়ে কে বা কারা, তা জানা যাবে মামলার সম্পূর্ণ নিষ্পত্তিতে।
মাদক মামলায় (Drug Case) গ্রেফতার কংগ্রেস বিধায়ক (Congress MLA) সুখপাল সিং খইরা (Sukhpal Singh Khaira)। বৃহস্পতিবার সকালে চণ্ডিগড়ের সেক্টর ৫-এর বাংলোতে তল্লাশি অভিযান চালানোর পর তাঁকে আজ গ্রেফতার করে পঞ্জাব পুলিস। জানা গিয়েছে, পুরনো এক মাদক মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
সূত্রের খবর, কংগ্রেস বিধায়কের বিরুদ্ধে আগেই নারকোটিক্স অ্যান্ড সাইকোট্রপিক সাবস্ট্যান্স আইনে মামলা ছিল। ওই পুরনো মামলার সূত্র ধরেই এ দিন সকালে জালালাবাদ পুলিস তাঁর বাংলোতে তল্লাশি অভিযান চালায়। তল্লাশির পর তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।
এদিন সুখপাল সিং খইরার বাড়িতে অভিযান চালানোর সময় ফেসবুকে লাইভ করেন তিনি। সেই ভিডিও-তে দেখা যায়, তিনি পুলিস আধিকারিকদের সঙ্গে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা গ্রেফতারির কারণ জিজ্ঞাসা করেন। তখন জালালাবাদের ডিএসপিকে বলতে শোনা যায়, মাদক মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কিন্তু সুখপাল দাবি করেন, এই মামলা অনেকদিন আগেই সুপ্রিম কোর্ট খারিজ করে দিয়েছে। তাহলে গ্রেফতারি কীভাবে সম্ভব? এর পর তাঁকে প্রিজন ভ্যানে তোলার সময় তিনি আরও জানান, তাঁর এই গ্রেফতারির পিছনে 'রাজনৈতিক স্বার্থ' জড়িয়ে রয়েছে।
উর্দির আড়ালে মাদকের (Drug Case) কারবার! এমনই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ প্রকাশ্যে আসতেই পুলিসের জালে ধরা পড়ল এক কারাগার কর্মী। ঘটনাটি ঘটেছে শিলিগুড়িতে (Siliguri)। মাদককাণ্ডের তদন্তে নেমে গত সপ্তাহের শুক্রবার অভিযুক্তকে গ্রেফতার (Arrest) করে এনজেপি থানার পুলিস (Police)। শনিবার ধৃতকে আদালতে পেশ করে তদন্তের স্বার্থে ৯ দিনের রিমান্ডে নেয় পুলিস। এমনকি এই ঘটনায় আর কে কে জড়িত আছে তা জানতে তৎপর পুলিস।
পুলিস সূত্রে খবর, ধৃতের নাম মোবারক আলি। বাড়ি শিলিগুড়ি মহকুমার ফাঁসিদেওয়ায়। অভিযুক্ত মোবারক আলি শিলিগুড়ি বিশেষ সংশোধনাগারের অধীনস্থ উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের প্রিজন সেলের দায়িত্ব সামলাচ্ছিলেন।
পুলিস সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, চলতি মাসে ধরা পড়ে এক মাদক কারবারি। বিপুল পরিমাণ মাদক বাজেয়াপ্ত করার পাশাপাশি ধৃতের কাছ থেকে আনুমানিক নগদ ৫ লক্ষ টাকা উদ্ধার করেছিল পুলিস। সেই ঘটনার তদন্ত শুরু করতেই পুলিসের নজরে আসে কারাগার কর্মী মোবারক আলি। যদিও এবিষয়ে শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটন পুলিসের এডিসিপি শুভেন্দ্র জানিয়েছেন, ঘটনার তদন্ত চলছে। এই ঘটনায় আর কে বা কারা জড়িত আছে তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
শাহরুখের (Shah Rukh Khan) থেকে ২৫ কোটি টাকা দাবি করেছিলেন সমীর ওয়াংখেড়ে (Sameer Wankhede)। নয়তো আরিয়ানের কেরিয়ার ধ্বংস করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছিল। এমনটাই দাবি করা হয়েছে সিবিআইয়ের এফআইআর-এ। ২০২১ সালের অক্টোবরে প্রমোদতরী থেকে শাহরুখ পুত্র আরিয়ানকে মাদক কাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করেছিল নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (NCB)। এরপর আরিয়ানকে গ্রেফতার করা হলেও পরে তিনি জামিন পেয়ে যান। কিন্তু সেখানেই শেষ নয় এই ঘটনা। এই মামলায় এখন নতুন মোড় এসেছে।
সিবিআইয়ের এফআইআর-এ দাবি করা হয়েছে, আরিয়ানকে এই মামলা থেকে বাঁচানোর জন্য খান পরিবারকে ধমকিয়ে ২৫ কোটি টাকা দাবি করা হয়েছিল। নয়তো তাঁকে ফাঁসিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল এনসিবির। এমনটাই অভিযোগ সিবিআইয়ের। আরিয়ানের মাদক মামলার সময় এনসিবি জোনাল ডিরেক্টর ছিলেন সমীর ওয়াংখেড়ে। তাঁর অধীনস্থ আধিকারিক ও কেপি গোসাবি এই ঘুষ নেওয়ার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এই নিয়ে তদন্তও করছে সিবিআই।
সিবিআই আরও দাবি করেছে, ২৫ কোটি টাকা চাওয়া হলেও প্রথমে ১৮ কোটি টাকা দেওয়া হয়। এই ১৫ কোটির ৫০ লক্ষ টাকা আগাম দেওয়া হয়েছিল কেপি গোসাভিকে। তারপরেও বাকি টাকা তুলতে ফাঁসানো হয় আরিয়ানকে। খান পরিবারের বিরুদ্ধেও নেতিবাচকতা ছড়ানো হয়। তবে আদৌ খান পরিবার তাঁদের টাকা দিয়েছে কিনা তা নিয়ে ধোঁয়াশায় প্রত্যেকেই।
দু'বছর আগে বলিউডের (Bollywood) একাংশের বিরুদ্ধে মাদক (Drug Case) সেবন নিয়ে সরব হয়েছিল নাগরিক সমাজ। সময়টা অভিনেতা সুশান্ত সিংহ রাজপুতের (SSR Death) মৃত্যুর পরপর। সেই সময় মাদক মামলায় তদন্তের মুখোমুখি হয়েছিলেন একাধিক নামজাদা। দীপিকা পাড়ুকোন, অনন্যা পান্ডে,রিয়া চক্রবর্তী প্রমুখরা। এই মামলায় গ্রেফতার হয়েছিলেন ডান্স রিয়ালিটি শোয়ের সঞ্চালক তথা ‘কমেডি ক্যুইন’ ভারতী সিংহ ও তাঁর স্বামী হর্ষ লিম্বাচিয়াকে। পরে তাঁরা জামিন পান। এই ঘটনার প্রায় দু’বছর পর ভারতী ও তাঁর স্বামীর নামে চার্জশিট জমা দিল এনসিবি (NCB)।
মুম্বইয়ের এক আদালতে চার্জশিট জমা দেওয়া হয়েছে। এক সংবাদ সংস্থা সূত্রে এই খবর নিশ্চিত করা হয়েছে। ২০২০-র ২১ নভেম্বর অন্ধেরির লোখেন্ডওয়ালায় ভারতীর বাড়িতে হানা দিয়েছিল এনসিবি। সেই তল্লাশি অভিযানে এই তারকা দম্পতির বাড়ি থেকে ৮৬.৫ গ্রাম মাদক বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল। এমনটাই আদালতে বলে দাবি করেছিলেন তদন্তকারীরা। এই ঘটনায় তাঁদের গ্রেফতারও করা হয়েছিল।
২০২০-র নভেম্বর পর্যন্ত জেলে ছিলেন ভারতী এবং হর্ষ। পরে তাঁরা আদালতে জামিনের আবেদন করেন। জামিনের আবেদনে তাঁরা জানিয়েছিলেন, বাড়ি থেকে খুব সামান্য মাদক পাওয়া গিয়েছে।
জানা গিয়েছে, এনডিপিএস আইনের একাধিক ধারা উল্লেখ করা হয়েছে চার্জশিটে। বর্তমানে আবার কাজ শুরু করেছেন ভারতী। দম্পতির এক পুত্রসন্তানও রয়েছে। ভারতীর সঙ্গে টেলি দুনিয়ায় কাজ করেন হর্ষও। বিভিন্ন রিয়্যালিটি শো সঞ্চালনার পাশাপাশি চিত্রনাট্যকার হিসাবেও কাজ করেন ভারতীর স্বামী। দু’বছর পর এই মামলায় চার্জশিট জমা পড়ায় ভারতীদের নতুন করে বিড়ম্বনায় পড়তে হল বলেই মনে করছেন তাঁর ভক্তরা।
দীর্ঘ আট মাস মন্নতে নেমে এসেছিল অন্ধকার। সেই খারাপ সময় কাটিয়ে অবশেষে মাদক মামলায় (drug case) ক্লিনচিট পেয়েছেন শাহরুখ-পুত্র (Shahrukh Khan) আরিয়ান খান (Aryan Khan)। মাদক-কাণ্ডে জেল হেফাজতেও ছিলেন বেশ কয়েকদিন। নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো বা এনসিবি (NCB) জানিয়েছিল, মাদকচক্র বা মাদক মামলার সঙ্গে আরিয়ানের যুক্ত থাকার কোনও প্রমাণ মেলেনি। মামলার রায় বেরোনোর পর ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছিল শাহরুখ পরিবার। কিন্তু ফের চর্চায় আরিয়ানের মাদক-কাণ্ড। এত মাস পর আবার কেন শুরু হল আলোচনা? তবে কি আরিয়ান নির্দোষ নয়?
উল্লেখ্য, শাহরুখ-পুত্র আরিয়ান খানের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রক্রিয়ায় ‘ফাঁক’ রয়েছে বলে শুরু হয়েছিল অন্তর্তদন্ত।সম্প্রতি গৌরী খান তাঁর টক শো-এ তা নিয়ে মুখ খোলেন। গত বছর অক্টোবর মাসে মুম্বই বন্দরে দাঁড়িয়ে থাকা এক প্রমোদতরী থেকে প্রথমে আটক এবং পরে গ্রেফতার করা হয়েছিল আরিয়ান খানকে। আদালতে একাধিক শুনানি হয়। নাটকীয়তার মধ্যে দিয়েই গত ২৮ অক্টোবর জামিন পান শাহরুখ পুত্র। বম্বে হাইকোর্টের নির্দেশে ৩০ অক্টোবর ছাড়া পান আরিয়ান। তদন্ত সংস্থা মে মাসে দায়ের করা একটি চার্জশিটে বলে, আরিয়ান খানের বিরুদ্ধে এমন কোনও তথ্যপ্রমাণ নেই যার থেকে প্রমাণ হতে পারে যে কোনও মাদক চক্রের সঙ্গে যোগ রয়েছে তাঁর।
এছাড়াও এই মামলায় মোট ১৯ জনের বিরুদ্ধে মাদক ধারায় মামলা দায়ের করেছিল এনসিবি। মাদক সেবন, সংরক্ষণ, বিক্রি, ষড়যন্ত্র-সহ একাধিক ধারায় আরিয়ানদের বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছিল মামলা। প্রত্যেককেই গ্রেফতার করেছিল। এবং তাঁদের মধ্যে প্রথমে আরিয়ান-সহ ১৭ জনকে জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। ২ জন বিচারবিভাগীয় হেফাজতে ছিলেন। পরে তাঁদেরও এই মামলায় ক্লিনচিট দেওয়া হয়।
নেটফ্লিক্সে আসতে চলেছেন শাহরুখ পত্নী গৌরী। স্ট্রিমিং হচ্ছে ‘বলিউড ওয়াইভস’। এই ওয়েব সিরিজে বলিউড তারকাদের স্ত্রীদের জীবন তুলে ধরা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে অবশ্যই রয়েছেন গৌরী খান (Gauri Khan)। গত বছর সেপ্টেম্বর মাস থেকেই নানা প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে হয়েছে গোটা কিং খান পরিবারকে। কর্ডেলিয়া মামলায় পুত্র আরিয়ান খান (Aryan Khan)-এর গ্রেফতারিতে একেবারে ভেঙে পড়েছিলেন মা গৌরী। তবে বর্তমানে আরিয়ান ক্লিনচিট পেয়েছেন মাদক মামলা থেকে। এরপর স্বাভাবিক জীবনে দেখা যায় সকলকে। সম্প্রতি গৌরী এসেছিলেন ‘কফি উইথ করণ-৭’ শোয়ের অতিথি হিসাবে। তাঁর সঙ্গী ছিলেন মহীপ কাপুর (Maheep Kapoor) ও ভাবনা পান্ডে (Bhabna Pandey)।
সেখানেই করণ জোহর (Karan Johar) গৌরীকে এ প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করেন, তাঁর জীবনের অন্ধকার দিক কাটিয়ে এখন তিনি কেমন আছেন? মা-বাবা হিসেবে যাঁরা এমন কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হচ্ছেন, তাঁদের কী উপদেশ দেবেন?
জবাবে শাহরুখ-পত্নী বললেন “ যে পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে গিয়েছি, তার চেয়ে খারাপ কিছু হতে পারে না। মা হিসাবে, অভিভাবক হিসাবে জীবনের অতীব খারাপতম দিন দেখেছি। কিন্তু আজ, যেখানে দাঁড়িয়ে আছি, পরিবার হিসাবে আমাদের বন্ধন অনেক দৃঢ়। প্রত্যেকে প্রত্যেককে খুব ভালবাসি। পরিবার-পরিজনের ভালবাসাও পেয়েছি অনেক, যা আগে উপলদ্ধি করিনি। তাঁরাই আমাদের এই ঝড় সামলে উঠতে সাহায্য করেছেন।”
প্রসঙ্গত, গত বছর অক্টোবর মাসে মুম্বই বন্দরে দাঁড়িয়ে থাকা এক প্রমোদতরী থেকে প্রথমে আটক এবং পরে গ্রেফতার করা হয়েছিল আরিয়ান খানকে। আদালতে একাধিক শুনানি হয়। নাটকীয়তার মধ্যে দিয়েই গত ২৮ অক্টোবর জামিন পান শাহরুখ পুত্র। বম্বে হাইকোর্টের নির্দেশে ৩০ অক্টোবর ছাড়া পান আরিয়ান। তদন্ত সংস্থা মে মাসে দায়ের করা একটি চার্জশিটে বলে, আরিয়ান খানের বিরুদ্ধে এমন কোনও তথ্যপ্রমাণ নেই যার থেকে প্রমাণ হতে পারে যে কোনও মাদক চক্রের সঙ্গে যোগ রয়েছে তাঁর। এরপর দীর্ঘ আট মাস ধরে চলা মামলায় ক্লিনচিট পেয়েছিলেন শাহরুখ-পুত্র আরিয়ান খান।
সম্প্রতি মাদক মামলায় (Drug Case) ক্লিনচিট পেয়েছেন আরিয়ান খান (Aryan Khan)। ফেরত পেয়েছেন ইডির বাজেয়াপ্ত করা পাসপোর্টও। তারপর মুম্বইয়ের এক নাইটক্লাবে শাহরুখ (Shahrukh Khan) পুত্রের সেলিব্রেশনের ছবি ধরা পড়েছে। এবার বাবার পথে হেঁটে বলিউডকেই পেশা করতে চলেছে শাহরুখ-গৌরীর বড় সন্তান। যদিও শাহরুখ খান বরাবর দাবি করে এসেছেন অভিনয়ে আসতে অনিচ্ছুক আরিয়ান। কিন্তু খবর অন্য! বোন সুহানা ইতিমধ্যে দা আর্চিস ছবি দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করতে চলেছেন। কিন্তু দাদা আরিয়ান ক্যামেরার সামনে নয়, অন্য ভূমিকায় থাকবেন আরিয়ান। জানা গেল, শীঘ্রই একটি ওয়েব সিরিজের গল্পকার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবেন আরিয়ান। টিনসেল টাউনের জন্য স্যাটায়ার লিখছেন কিং খানের পুত্র। ইতিমধ্যে লেখালেখির কাজ শুরু করে দিয়েছেন তিনি। মুম্বইয়ের এক সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, আরিয়ানের লেখা গল্প বেশ মর্মস্পর্শী। তরুণ অভিনেতার কর্মজীবন নিয়ে। বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে অনুপ্রেরণা এলেও আদতে সেটি কাল্পনিক চিত্রনাট্য। এদিকে, মাদক-কাণ্ড থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার পর স্বাভাবিক জীবনে ধীরে ধীরে ফিরছেন খান পরিবার। শাহরুখ খানও করছেন চুটিয়ে কাজ। তবে বাবা প্রযোজক হলেও, ছেলের ভবিষ্যতে পরিচালনায় আসার ইচ্ছে। আগে ছবি তৈরির পদ্ধতি ভাল করে রপ্ত করে নিতে চাইছেন চিত্রনাট্যকার হিসেবে।
সম্প্রতি মাদক মামলায় (Drug Case) ক্লিনচিট পেয়েছেন আরিয়ান খান (Aryan Khan)। ফেরত পেয়েছেন ইডির বাজেয়াপ্ত করা পাসপোর্টও। তারপর মুম্বইয়ের এক নাইটক্লাবে শাহরুখ (Shahrukh Khan) পুত্রের সেলিব্রেশনের ছবি ধরা পড়েছে। এবার বাবার পথে হেঁটে বলিউডকেই পেশা করতে চলেছে শাহরুখ-গৌরীর বড় সন্তান। যদিও শাহরুখ খান বরাবর দাবি করে এসেছেন অভিনয়ে আসতে অনিচ্ছুক আরিয়ান। কিন্তু খবর অন্য!
বোন সুহানা ইতিমধ্যে দা আর্চিস ছবি দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করতে চলেছেন। কিন্তু দাদা আরিয়ান ক্যামেরার সামনে নয়, অন্য ভূমিকায় থাকবেন আরিয়ান। জানা গেল, শীঘ্রই একটি ওয়েব সিরিজের গল্পকার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবেন আরিয়ান।
টিনসেল টাউনের জন্য স্যাটায়ার লিখছেন কিং খানের পুত্র। ইতিমধ্যে লেখালেখির কাজ শুরু করে দিয়েছেন তিনি। মুম্বইয়ের এক সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, আরিয়ানের লেখা গল্প বেশ মর্মস্পর্শী। তরুণ অভিনেতার কর্মজীবন নিয়ে। বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে অনুপ্রেরণা এলেও আদতে সেটি কাল্পনিক চিত্রনাট্য।
এদিকে, মাদক-কাণ্ড থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার পর স্বাভাবিক জীবনে ধীরে ধীরে ফিরছেন খান পরিবার। শাহরুখ খানও করছেন চুটিয়ে কাজ। তবে বাবা প্রযোজক হলেও, ছেলের ভবিষ্যতে পরিচালনায় আসার ইচ্ছে। আগে ছবি তৈরির পদ্ধতি ভাল করে রপ্ত করে নিতে চাইছেন চিত্রনাট্যকার হিসেবে।