মৃত্যু (Death) হল ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) শিক্ষামন্ত্রী জগন্নাথ মাহাতোর (৫৬)। করোনা পরবর্তী উপসর্গ নিয়েই মৃত্যু হয় তাঁর। বৃহস্পতিবার ভোরেই চেন্নাইয়ের একটি বেসরকারি হাসপাতালে প্রয়াত হয়েছেন তিনি। জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার (জেএমএম) প্রথম সারির নেতা জগন্নাথ মাহাতো। গিরিডি জেলার ডুমরি বিধানসভা কেন্দ্রে ২০০৫ সাল থেকে টানা ৪ বার ভোটে জিতেছিলেন জগন্নাথ। তবে প্রায় আড়াই বছর ধরে রাজনীতিতে তেমন সক্রিয় ছিলেন না তিনি। ২০২০ সালের নভেম্বরে ফুসফুস প্রতিস্থাপন হয়েছিল তাঁর। পরিবার সূত্রে খবর, গত আড়াই বছর ধরে শারীরিক অসুবিধায় ভুগছিলেন তিনি। এছাড়াও তাঁর কো-মর্বিডিটি ছিল।
চেন্নাই বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক অপার জিন্দল জানিয়েছেন, ফুসফুস প্রতিস্থাপনের পর থেকেই নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি। এমনকি মার্চ মাসে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের পরে দ্রুত এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সে তাঁকে চেন্নাইয়ও আনা হয়েছিল। তারপরেই বৃহস্পতিবার ভোরে মারা যান তিনি। জগন্নাথের মাহাতোর মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছেন ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন।
ফের করোনার (Coronavirus) গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী। দেশজুড়ে করোনা (Covid-19) সংক্রমণের হার বেড়েই চলেছে। আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি মৃত্যু সংখ্যাও বাড়তে শুরু করেছে।
রবিবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে নতুন করে ৮৩২ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। এই মুহূর্তে করোনা রোগীর সংখ্যা ৯ হাজার ৪৩৩। তবে কিছুটা স্বস্তির খবর হল, করোনা সংক্রমণ প্রতিদিন বৃদ্ধি পেলেও মৃতের সংখ্যা খুবই কম। তবুও সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুসারে জানা গিয়েছিল, শুক্রবার দেশে কোভিডে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। ফলে এবারে কোভিড সংক্রমণ যাতে হাতের বাইরে না চলে যায়, তার জন্য তৎপর কেন্দ্রীয় সরকার। সূত্রের খবর, সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে অতিমারীর কেমন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তার জন্য মহড়ার আয়োজন করা হচ্ছে। এপ্রিল মাসের ১০ এবং ১১ তারিখে হাসপাতালগুলির মহড়ার দিন নির্দিষ্ট হয়েছে।
শনিবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিব রাজেশ ভূষণ এবং ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর মেডিক্যাল রিসার্চ (আইসিএমআর)-এর ডিরেক্টর রাজীব বহলের তরফে একটি নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। যেখানে রাজ্যগুলিকে কোভিডের বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। আর সেই নির্দেশিকাতেই হাসপাতালে মহড়া আয়োজনের কথাও জানানো হয়।
আরও জানা গিয়েছে, সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি করোনার বেসরকারি হাসপাতালগুলিতেও মক ড্রিল করা হবে। আবার শ্বাসযন্ত্রের অন্যান্য রোগের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালগুলি কতটা প্রস্তুত, তা-ও যাচাই করে দেখা হবে ১০ ও ১১ এপ্রিল। প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র, হাসপাতালের বেড, আইসিইউ, অক্সিজেন পরিষেবার মতো খুঁটিনাটি বিষয়েও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বিস্তারিত কথা বলে নেওয়া হবে।
শনিবারই জানা গিয়েছিল, দেশে দৈনিক করোনা সংক্রমণ ১৫০০ ছাড়িয়েছে। সঙ্গে করোনায় মৃত্যুও হয়েছে। দেশে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, অ্যাডিনো ভাইরাসের প্রকোপের মধ্যেই দৈনিক করোনা সংক্রমণও বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। ফলে নতুন করে আতঙ্কের সৃষ্টি করছে কোভিড।
ফের ঊর্ধ্বমুখী দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণ (Coronavirus)। শুক্রবারও ৫ হাজারের গণ্ডি ছাড়িয়েছে আক্রান্তের (Covid-19) সংখ্যা। তবে এখনই ভয়ের কোনও কারণ নেই বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। কেবল সামান্য চিন্তা থাকছে পজিটিভিটি রেটে (Positivity Rate)।
শুক্রবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৫ হাজার ৩৮৩ জন। যা বৃহস্পতিবার ছিল ৫ হাজার ৪৪৩। সংক্রমণ সামান্য নিম্নমুখী তা স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৪৫ হাজার ২৮১ জন। আগের দিনের থেকে প্রায় হাজারখানেক কমেছে এই অ্যাকটিভ কেস। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৯ লক্ষ ৮৪ হাজার ৬৯৫ জন করোনামুক্ত হয়েছেন।
একদিনে কোভিডের কবল থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৬,৪২৪ জন। বর্তমানে সুস্থতার হার ৯৮.৭১ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১৭ কোটি ২৬ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ২০ লক্ষের বেশি মানুষ টিকা পেয়েছেন।
টিকাকরণের পাশাপাশি করোনা রোগী চিহ্নিত করতে জোর দেওয়া হচ্ছে টেস্টিংয়ে। গতকাল দেশে ৩ লক্ষ ৩৯ হাজার ৬২ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।
পুজোর দিন দশেক আগে রাজ্যে একধাক্কায় অনেকটাই বাড়ল করোনার (Coronavirus) দৈনিক সংক্রমণ (Covid-19)। একদিনে সংক্রমিত ৩৬৫, মৃত এক (Death)। ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১৮৮ জন, সুস্থতার হার ৯৮.৮৮%। বাংলায় এই মুহূর্তে পজিটিভিটি রেট ৪.৬২%। এদিকে, ৪ হাজারের ঘরে দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণ। মঙ্গলবারের তুলনায় সংক্রমণ কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী হলেও চিন্তার কোনও কারণ নেই বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। যদিও মৃত্যুসংখ্যা অনেকটাই বেড়েছে এদিন। তবে এখনও নিয়ন্ত্রণের রয়েছে কোভিড গ্রাফ। কেবল সামান্য চিন্তা থাকছে পজিটিভিটি রেটে (Positivity Rate)।
বুধবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৪ হাজার ৫১০ জন। যা মঙ্গলবার ছিল ৪ হাজার ০৪৩। সংক্রমণ যে কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী তা স্পষ্ট। একদিনে করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৩ জন। যা আগের দিনের থেকে অনেকটাই বেশি। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ৪০৩ জন। বর্তমানে দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ১.৩৩ শতাংশ।
রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৪৭ হাজার ২১৬ জন। আর সোমবার তা ৪৮ হাজার পেরিয়ে গিয়েছিল। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৯ লক্ষ ৭২ হাজার ৯৮০ জন করোনামুক্ত হয়েছেন।
রাজ্যে সামান্য বাড়ল দৈনিক সংক্রমণ, তবে টানা ৪ দিন একই জায়গায় দৈনিক মৃত্যু। ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত ২৮৩ জন, মৃত এক। একদিনে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৮৫ জোন, সুস্থতার হার সামান্য কমে ৯৮.৮৮%। এই মুহূর্তে রাজ্যে পজিটিভিটি রেট ৩.৭১%। এদিকে, দেশজুড়ে শুরু হয়ে গিয়েছে উৎসবের মরসুম। দীর্ঘ দু'বছর করোনা মহামারীর (Coronavirus) দাপটে আনন্দ উৎসব থেকে দূরে থাকলেও, এবার সামান্য স্বস্তি। শুক্রবার দেশের দৈনিক সংক্রমণ ৬ হাজারের গণ্ডি টপকে গেলেও বৃহস্পতিবারের থেকে কমেছে সংক্রমিতের সংখ্যা। শনিবারও সেই ধারা বজায় রেখেছে দেশের কোভিড গ্রাফ। যদিও চিন্তার বিষয় অ্যাকটিভ কেসের ক্ষেত্রে। তবে ভয়ের কিছু নেই বলেই জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
শনিবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৫ হাজার ৭৪৭ জন। যা বৃহস্পতিবার ছিল ৬ হাজার ২৯৮ জন। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ৩০২ জন। বর্তমানে দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ১.৮৯ শতাংশ।
রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৪৬ হাজার ৮৪৮ জন। শতকরা হিসেবে মোট আক্রান্তের ০.১১ শতাংশ। যা আগের দিনও ছিল সামান্য বেশি। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৯ লক্ষ ৫৩ হাজার ৩৭৪ জন করোনামুক্ত হয়েছেন। একদিনে কোভিডের কবল থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৫,৬১৮ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে খুব একটা হেরফের হয়নি দৈনিক করোনা আক্রান্ত (Bengal Corona) এবং মৃত্যু সংখ্যায়। ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত ২০৪ জন, মৃত এক। এই সময়ের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন (Recovery) ২২০ জন, সুস্থতার হার ৯৮.৮৯%। রাজ্যে এই মুহূর্তে পজিটিভিটি রেট (Positiovity Rate) ২.৫২%।
এদিকে, বৃহস্পতিবার রাজ্যে একধাক্কায় সামান্য কমেছে করোনার দৈনিক সংক্রমণ-মৃত্যু। ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত হয়েছিলেন ২০৫ জন, মৃত এক। এই সময়ের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২২৯ জন, সুস্থতার হার ৯৮.৮৯%। পজিটিভিটি রেট সামান্য কমে দাঁড়িয়েছিল ২.৪১%।
এদিকে, তবে কি বিদায় নিতে চলেছে করোনা মহামারী? টানা কয়েকদিনের নিম্নমুখী গ্রাফ দেখে এই প্রশ্নই এসেছিল দেশবাসীর মনে। যদিও বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছিলেন, এখনই সেরকম কোনও সুখবর শোনাতে পারছেন না। এর থেকেই স্পষ্ট, এখনই বিদায় নয় করোনা ভাইরাস নামক মহামারীর। অপরদিকে, ফের ঊর্ধ্বমুখী ছিল দেশের কোভিড গ্রাফ। বৃহস্পতিবার মৃত্যুসংখ্যাও অনেকটা বেড়েছে। তবে কম ছিল অ্যাকটিভ কেস ও পজিটিভিটি রেট। বৃহস্পতিবারও দেশের দৈনিক সংক্রমণ এক লাফে বাড়ায় উদ্বেগ বাড়ে দেশবাসীর।
রাজ্যে একধাক্কায় অনেক কমল করোনার দৈনিক সংক্রমণ (Coronavirus)। তবে বেড়ে গিয়েছে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু। বাংলায় একদিনে সংক্রমিত ৮৯ জন, মৃত ২। এই সময়ের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ২৫৫ জন, সুস্থতার হার ৯৮.৮৯%। রাজ্যে এই মুহূর্তে সংক্রমণের হার ১.৭৬% (Positivity Rate)। এদিকে, কখনও কমছে তো কখনও বাড়ছে। করোনা মহামারী দাপট দেখিয়েই চলছে দেশজুড়ে। সামনে উৎসবের আনন্দে মাততে চলেছেন দেশবাসী। তবে সপ্তাহের শুরুতে সংক্রমণ কিছুটা কম থাকায় স্বস্তি।
এখনই বিদায় নয় করোনা ভাইরাস (Covid-19) নামক মহামারীর, তা কিছুটা হলেও স্পষ্ট। গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার ফের সংক্রমণ ৭ হাজারের ঘরে পৌঁছয়। তবে এদিন মৃত্যুসংখ্যাও অনেকটা কমেছে । স্বস্তি অ্যাকটিভ কেস ও পজিটিভিটি রেটের ক্ষেত্রে।
সোমবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৫ হাজার ৯১০ জন। যা রবিবার ছিল ৬ হাজার ৮০৯ জন। গতকালের তুলনায় কম। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ১৬ জনের। রবিবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ২৬ । ফলে মৃত্যুসংখ্যা যে নিম্নমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৮ হাজার ০০৭ জন। বর্তমানে দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ২.০৬ শতাংশ।
কখনও কমছে তো কখনও বাড়ছে। করোনা মহামারী (Coronavirus) দাপট দেখিয়েই চলছে দেশজুড়ে। সামনে উৎসবের আনন্দে মাততে চলেছেন দেশবাসী। কিন্তু শুক্রবার সংক্রমণ কিছুটা কমায় স্বস্তি। এখনই বিদায় নয় করোনা ভাইরাস (Covid-19)নামক মহামারী, তা স্পষ্ট। বুধবার ও বৃহস্পতিবার ফের সংক্রমণ ৭ হাজারের ঘরে পৌঁছয়। তবে এদিন মৃত্যুসংখ্যাও অনেকটা কমেছে । স্বস্তি অ্যাকটিভ কেস ও (Active Case) পজিটিভিটি রেটের (Positivity Rate) ক্ষেত্রে।
শুক্রবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৬ হাজার ১৬৮ জন। যা বৃহস্পতিবার ছিল ৭ হাজার ৯৪৬ জন। গতকালের তুলনায় বেশি। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ২১ জনের। বৃহস্পতিবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৩৭ । ফলে মৃত্যুসংখ্যা যে নিম্নমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৭ হাজার ৯৩২ জন। বর্তমানে দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ১.৯৪ শতাংশ।
রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৫৯ হাজার ২১০ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৮ লক্ষ ৫৫ হাজার ৩৬৫ জন করোনামুক্ত হয়েছেন। একদিনে কোভিডের কবল থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৯,৬৮৫ জন। বর্তমানে সুস্থতার হার ৯৮.৬৮ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১২ কোটি ৭৫ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ২২,৪০,১৬২ জন টিকা পেয়েছেন।
রাজ্যে একদিনে সামান্য বাড়ল করোনার দৈনিক সংক্রমণ (Covid-19)। তবে একই থাকল দৈনিক মৃত্যু (Covid Death)। ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ১৫৪ জন, মৃত এক। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩০৮ জন, সুস্থতার হার সামান্য বেড়ে ৯৮.৮৬%। তবে স্বস্তির চিত্র পজিটিভিটি রেটে (Positivity Rate)। রাজ্যে এই মুহূর্তে সংক্রমণের হার ১.৮৪%। গত ৪৮ ঘণ্টায় কোনও হেরফের নেই পজিটিভিটি রেট গ্রাফে।
এদিকে, সোমবার রাজ্যে একধাক্কায় অনেক কমেছিল করোনার দৈনিক সংক্রমণ এবং মৃত্যু। ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত ছিলেন ১০০ জন আর মৃত এক। একদিনে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছিলেন ৩১১ জন, সুস্থতার হার বেড়ে দাঁড়ায় ৯৮.৮৫%। রাজ্যের এই মুহূর্তে পজিটিভিটি রেট বা আক্রান্তের হার ১.৮৪%। সার্বিক এই করোনা গ্রাফে অনেকটাই স্বস্তিতে রাজ্য প্রশাসন।
এদিকে, বিরাট স্বস্তি। অনেকটা নিম্নমুখী দেশের দৈনিক সংক্রমণও। সপ্তাহের শুরুতে অর্থাৎ সোমবার একেবারে ৭ হাজারের ঘরে নেমে গিয়েছে আক্রান্তের সংখ্যা। পাশাপাশি মৃত্যুসংখ্যাও নিম্নমুখী। স্বস্তি অ্যাকটিভ কেস ও পজিটিভিটি রেটের ক্ষেত্রে।
তবে কি বিদায় নিতে চলেছে করোনা ভাইরাস নামক মহামারী। ধীরে ধীরে কমছে দেশের দৈনিক সংক্রমণ (Covid-19)। সপ্তাহের শুরুতে একেবারে ৭ হাজারের ঘরে নেমে গিয়েছিল আক্রান্তের সংখ্যা। মঙ্গলবার আরও বেশ খানিকটা কমেছে সংক্রমণ। পাশাপাশি মৃত্যুসংখ্যাও নিম্নমুখী। স্বস্তি অ্যাকটিভ কেস (Active Case) ও পজিটিভিটি রেটের (Positivity Rate) ক্ষেত্রে।
মঙ্গলবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৫ হাজার ৪৩৯ জন। যা সোমবার ছিল ৭ হাজার ৫৯১ জন। গতকালের তুলনায় অনেকটা কম। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৩০ জনের। সোমবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৪৫। ফলে মৃত্যুসংখ্যা যে নিম্নমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৭ হাজার ৮২৯ জন। বর্তমানে দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট ১.৭০ শতাংশ। সাপ্তাহিক পজিটিভিটি রেট ২.৬৪ শতাংশ।
রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৬৫ হাজার ৭৩২ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৮ লক্ষ ২৪ হাজার ১৩০ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। একদিনে কোভিডের কবল থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ২২,০৩১ জন। শতকরা হিসেবে সুস্থতার হার ৯৮.৬৬ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১২ কোটি ১৭ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই ২৬,৩৬,২৪৪ জন টিকা পেয়েছেন।
রাজ্যে একধাক্কায় সামান্য কমল করোনার (Covid-19) দৈনিক সংক্রমণ। একই রইল ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু। একদিনে সংক্রমিত (Coronavirus) ২২২ জন, মৃত তিন। রবিবার সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩২৫ জন, সুস্থতার হার ৯৮.৮৪%। এই মুহূর্তে পজিটিভিটি রেট (Positivity Rate) ২.৪৮%। পুজোর আগে সার্বিক করোনা চিত্রে স্বস্তিতে স্বাস্থ্য দফতর।
এদিকে, ফের কিছুটা নিম্নমুখী। দেশের দৈনিক সংক্রমণ রবিবারও কিছুটা কমলেও এখনই বিদায় নিচ্ছেনা করোনা মহামারী, এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। পরপর দু’দিন দেশে এই মারণ ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যাটা ১০ হাজারের কম। তবে ঊর্ধ্বমুখী দেশের মৃত্যুসংখ্যা। স্বস্তি অ্যাকটিভ কেস ও পজিটিভিটি রেটের ক্ষেত্রে।
রবিবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ৯ হাজার ৪৩৬ জন। যা শনিবার ছিল ৯ হাজার ৫২০ জন। গতকালের তুলনায় কম। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৫৭ জনের। শনিবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৪১। ফলে মৃত্যুসংখ্যা যে ঊর্ধ্বমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৭ হাজার ৭৫৪ জন। বর্তমানে দেশের সাপ্তাহিক পজিটিভিটি রেট ৩.৪০ শতাংশের কাছাকাছি।
রাজ্যে একধাক্কায় সামান্য বাড়ল করোনার দৈনিক সংক্রমণ। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় একই থাকল মৃত্যু। একদিনে রাজ্যে সংক্রমিত ২৮৩ জন, মৃত ৩। ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩৪৬, সুস্থতার হার ৯৮.৮৪%। রাজ্যে এই মুহূর্তে পজিটিভিটি রেট বা আক্রান্তের হার ২.৯৪%। এদিকে, রাজ্যে শুক্রবার একধাক্কায় সামান্য কমেছিল করোনার দৈনিক সংক্রমণ, বেড়েছিল দৈনিক মৃত্যু। ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত হয়েছিল ২৩২ জন, মৃত ছিলেন তিন। একদিনে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছিলেন ৩৬৫ জন, সুস্থতার হার ছিল ৯৮.৮৩%। পজিটিভিটি রেট দাঁড়িয়েছিল ২.২৩%। পুজোর আগে সার্বিক এই করোনা চিত্র কিছুটা হলেও স্বস্তিতে রাখছে স্বাস্থ্য দফতরকে।
পাশাপাশিগত কয়েকদিনের করোনাগ্রাফে (Coronavirus) স্বস্তি মিললেও ফের টানা ঊর্ধ্বমুখী দেশের দৈনিক সংক্রমণ। শুক্রবার বুধবারের মতোই ১০ হাজারের গণ্ডি টপকে গিয়েছিল করোনা সংক্রমণ (Covid-19)। তবে এদিন মৃতের সংখ্যা বেড়েছে। স্বস্তি অ্যাকটিভ কেস (Active Case) ও পজিটিভিটি রেটের (Positivity Rate) ক্ষেত্রে।
শুক্রবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছিলেন ১০ হাজার ২৫৬ জন। যা বৃহস্পতিবার ছিল ১০ হাজার ৭২৫ জন। গতকালের তুলনায় কম। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৬৮ জনের। বৃহস্পতিবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৩৬। ফলে মৃত্যুসংখ্যা যে ঊর্ধ্বমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৭ হাজার ৫৫৬ জন।
পরপর দু'দিন রাজ্যে ঊর্ধ্বমুখী করোনার দৈনিক সংক্রমণ (Coronavirus)। ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে সংক্রমণ (Covid-19) ৩১৩ ও মৃত্যু বেড়ে ৩। একদিনে সুস্থ হয়েছেন ৪০৭ জন, সুস্থতার হার ৯৮.৮২%। বেড়েছে পজিটিভিটি রেট। রাজ্যে এই মুহূর্তে সংক্রমণের হার ৩.০৯% (Positivity Rate)।
এদিকে, গত কয়েকদিনের করোনাগ্রাফে স্বস্তি মিললেও ফের ঊর্ধ্বমুখী দৈনিক সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় ফের ১০ হাজারের গণ্ডি টপকে গেছে করোনা সংক্রমণ। তবে এদিন কমেছে মৃতের সংখ্যা। স্বস্তি অ্যাকটিভ কেস ও পজিটিভিটি রেটের ক্ষেত্রে।
বুধবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন ১০ হাজার ৬৭৭ জন। যা মঙ্গলবার ছিল ৮ হাজার ৫৮৬ জন। গতকালের তুলনায় অনেকটা কম। একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৩৬ জনের। মঙ্গলবার যেখানে মৃত্যুসংখ্যা ছিল ৪৮। মৃত্যুসংখ্যা যে নিম্নমুখী, তা পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট। রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫ লক্ষ ২৭ হাজার ৪৫২ জন।
রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের সক্রিয় রোগী বর্তমানে হয়েছে ৯৬ হাজার ৪৪২। যা মোট আক্রান্তের তুলনায় ০.২২ শতাংশ। রবিবারও তা ছিল ৯৯ হাজারের বেশি। এখনও পর্যন্ত দেশে ৪ কোটি ৩৭ লক্ষ ৪৪ হাজার ৩০১ জন করোনা থেকে মুক্ত হয়েছেন। বর্তমানে সুস্থতার হার ৯৮.৫৯ শতাংশ। দেশে করোনা টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে ২১০ কোটি ৫০ লক্ষের বেশি। গত ২৪ ঘণ্টাতেই টিকা পেয়েছেন ২৭ লক্ষর বেশি। গতকাল দেশে ৪ লক্ষ ৭ হাজার ৯৬ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।