Breaking News
Rujira: কয়লা পাচার মামলায় অভিষেক পত্নী রুজিরাকে তলব ইডির      Railway: অসংক্ষরিত টিকিটের ক্ষেত্রে পরিচয় পত্রের ব্যবস্থা থাকলে মৃতের পরিবার হয়ত টাকাটা পেত!      Railway: করমণ্ডল এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় পরিবারের কেউ নিখোঁজ! সনাক্ত করতে বিশেষ ব্যবস্থা রেলের      Train Accident: ওড়িশার বালেশ্বরে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা! মৃত অন্তত ১০০      ED: মানিকের ফোন থেকেই কালীঘাটের কাকুর খোঁজ, ইডির কাছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটের তথ্য      DA: অবশেষে ডিএ আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়      Bayron: দলবদলু বিধায়ক বায়রন বিশ্বাসকে নিয়ে এবার উল্টো সুর মমতার গলায়      Congress: 'আমি তৃণমূলেরই লোক' দল পরিবর্তন করে দাবি সাগরদীঘির বিধায়ক বায়রনের      IPL: আইপিএল ফাইনালে চেন্নাই বনাম গুজরাত, বৃষ্টি হলে কে জিতবে!      Prerona: সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রেরণার উদ্দেশে ভাষা সন্ত্রাস 'অনুপ্রেরণার'     

cinema

Cinema: বাংলার সম্মানহানি! ‘দ্য ডায়রি অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল’ সিনেমার পরিচালককে আইনি নোটিস

সিনেমা (Cinema) নিয়ে বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না বাংলার (West Bengal)। সম্প্রতি সুদীপ্ত সেন (Sudipto Sen) পরিচালিত  ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ সিনেমাটি নিয়ে চরম বিতর্কে জড়িয়েছিল রাজ্য। যা দেশের শীর্ষ কোর্টেও পৌঁছায়। ফের একটি সিনেমা নিয়ে বিতর্কে বাংলা। এবার মুক্তি পেল ‘দ্য ডায়রি অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল!’ ছবির ট্রেলার। ট্রেলার মুক্তি পাওয়ার পর থেকেই ফের মাথাচাড়া দিয়েছে বিতর্ক। বাংলার সম্মান ক্ষুণ্ণ করা হচ্ছে এই অভিযোগে,  বাংলার পুলিশের তরফে পরিচালক সানোজ মিশ্রকে পাঠানো হয় আইনি নোটিস।

পরিচালক সানোজ মুম্বইবাসী, মুম্বই পুলিশের হাত দিয়ে তাঁকে নোটিস পাঠানো হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠানো হয়েছে আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায়। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের আদলে সাজানো হয়েছে চরিত্র। এনআরসি, ক্যা, প্রসঙ্গও তোলা হয়েছে ট্রেলারে। পরিচালক জানান, ‘তাঁরা কেবল বাস্তব তুলে ধরতে চাইছেন’

a week ago
Cinema: তপনদা মনে রাখবে তো?

অর্জুন চক্রবর্তী: সত্যজিৎ, ঋত্বিক বা মৃণাল সেনের নাম ভারতীয় চলচ্চিত্রে এক লহমায় আলোচিত হয়ে থাকে। তারপর কেউ কেউ দয়া করে বিশিষ্ট পরিচালক তপন সিংহের নাম করে থাকেন। আমি অভিনেতা হিসাবে মনে করি একই পংক্তিতে তপনদার নাম থাকা উচিত। এটা বাস্তব তপনদা সিনেমার বাণিজ্যিক দিকটার কথা মনে রাখতেন। সেটা কি অপরাধ? মানিকদা একসময় বলেছিলেন, ছবি তৈরিই হয় দর্শকদের কথা ভেবেই। মানিকদা বা সত্যজিৎ রায়, তপনদাকে বিশেষ পছন্দ করতেন এবং তপনদার মুখেই শুনেছি, বহু সময়ে তপনদার সঙ্গে মানিকদার ছবি নিয়ে আলোচনা করতেন। তপনদার ছবিতে মানিকদার প্রিয় অভিনেতা অভিনেত্রীকে পাওয়া যেতই। সৌমিত্রদা, রবি ঘোষ, মাধবীদি, লিলি চক্রবর্তী, শর্মিলা ঠাকুর থেকে কে নন। তপনদাও একটা অনিয়মিত গল্পকে অবলম্বন করে অসংখ্য ছবি করেছেন। মানিকদার মতোই তিনি চিত্রনাট্য থেকে গানের সুর বা সংগীতপরিচালনা নিজেই করতেন। অনুপ ঘোষালকে মানিকদা গুপী বাঘাতে  নিয়ে এসেছিলেন, তেমনই তপনদার ছবি সাগিনা মাহাতোতে অনুপদার কণ্ঠ এবং দিলীপ কুমারের লিপ ছিল।

তপনদা যে কোনও ছবি করার আগে পরিবেশ পরিস্থিতি নিয়ে অনেক ভাবনা চিন্তা করতেন। বহু ছবিকে আমি ডকুমেন্টরি হিসাবে ধরতে পারি। ধরুন, হুইলচেয়ার। এটিকে কি বলবেন? কিংবা হাটে বাজারে বা সাগিনা মাহাতো? গল্প পরে দেখুন, ক'জন চেষ্টা করবেন এই ঘটনা নিয়ে ছবি বানাতে। তাঁর ৪৮ টি ছবি ৪৮ রকমের ছিল, শুধু দুটি ছবি হিন্দিতেও রিমেক করেছিলেন। অশোক কুমার, দিলীপ কুমার, শত্রুঘ্ন সিনহা থেকে বৈজয়ন্তীমালা, সায়েরাবানুর মতো ব্যস্ততম শিল্পীদের কাজে নিয়েছিলেন। আবার এই বাংলার উত্তম,সৌমিত্র থেকে প্রসেনজিৎ কে নয়। আমার সৌভাগ্য আমি তাঁর ৫টি ছবিতে কাজ করেছি। ৫টি ৫ ধরণের চরিত্র।

তপনদার এটি প্রাক জন্মশতবর্ষ। আগামী বছর ২ অক্টোবর তার শতবর্ষ পূর্ণ হবে। বর্তমানে মিডিয়ার দিকে তাকালে শুধু রাজনীতির কচকচানি। তপনদা মনে রাখবে তো? 

a week ago
Banned: বাংলায় কেরালা স্টোরিতে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে জোড়া মামলা কলকাতা হাইকোর্টে

'দ্য কেরালা স্টোরি' (The Kerala Story) বাংলায় নিষিদ্ধ হবার পর ওই সিনেমার (Cinema) নির্মাতা সংস্থা ও পরিচালক যে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) যাচ্ছেন সে কথা প্রথম সিএন ডিজিটালেই জানিয়েছিলেন। এবার এই সিনেমার প্রদর্শনীর বন্ধের বিরোধিতা করে কলকাতা হাইকোর্টে জোড়া জনস্বার্থ মামলা দায়ের হল। ঠিক কোন কারণে এই সিনেমাটি নিষিদ্ধ করা হল বাংলায়, তা জানতে চেয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছে অনিন্দ্য সুন্দর দাস নামে এক ব্যক্তি। 

সূত্রের খবর, কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চ এই মামলা দায়ের করার অনুমতি দেয়। মামলাকারী অনিন্দ্য সুন্দর দাসের দাবি, এভাবে নোটিফিকেশন জারি করে সিনেমা বন্ধ করা যায় না। এটা বাকস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ বলে মনে করেন তিনি। এছাড়া এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবিতে দেবদত্ত মাঝি নামে এক ব্যক্তি হাইকোর্টে মামলা করেন। তাঁর দাবি এভাবে সিনেমা বন্ধ করা যায় না। এভাবে কন্ঠ রোধ করা যায় না। 

গত ৫ই মে দেশের বহু প্রেক্ষাগৃহে সুদীপ্ত সেন পরিচালিত সিনেমা 'দ্যা কেরালা স্টোরি' রিলিজ করে। তাঁর পরেই শুরু হয় বিতর্ক। এর পরেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই সিনেমাটি বাংলার প্রেক্ষাগৃহে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। যদিও সিনেমা নির্মাতা সুদীপ্ত সেনের দাবি, ৪ দিন বাংলায় ভালো ব্যবসা করেছে 'দ্যা কেরালা স্টোরি।'

4 weeks ago


Special: সিনেমা হলে বাঙালির ভেসে যাওয়ার দিন শেষ, চেনা ছক বদলাবে ওয়ের সিরিজের হাত ধরে...

সৌমেন সুরঃ পৃথিবী প্রতিনিয়ত বদলাচ্ছে বিশ্বায়নের হাত ধরে। বাংলাও বিশ্বমুখী। বাঙালিই বা থেমে থাকবে কেন? বাঙালির আজ বং-ট্রেন্ডের হাওয়াতো গায়ে লাগবেই। ম্যাটিনী শো'তে হলে বাঙালির ভেসে যাওয়ার দিন শেষ। একথা মেনে নেওয়াই ভালো। বাংলা সিনেমা দেখা মানে পয়সা নষ্ট। একসময় বাংলা সিনেমা দেখার জন্য টিকিট কাটার লম্বা লাইন চোখে পড়তো। সে অনেককাল আগে। এমনও দিন গিয়েছে সিনেমার কনটেন্ট নিয়ে আলোচনায় একেবারে যুদ্ধং দেহি মনোভাব। কিন্তু বর্তমানে শুনশান আবহাওয়া। ইশ, তুই অমুকের ছবি দেখিস! পথে যেতে যেতে এরকম উড়ো কথায় মনে ভয় এসে যায়। ভয় আসে এই অর্থে, বাংলা ছবি দেখে সমাজদূত হওয়ার। আশা জাগানো প্রতিভাবান ফিল্মমেকার ভাল সুযোগের হাতছানিতে অন্যত্র চলে যাচ্ছে। তাহলে দর্শকরাই বা কম কিসে! আমরাও turn back করি।

বর্তমানে প্রায় প্রত্যেকেরই হাতে মোবাইল ফোন। অর্থাৎ পৃথিবীটা তার হাতের মুঠোয়। একটু অন্যভাবে দেখলে দেখা যায়, ওয়ের সিরিজ হোলে মোবাইল হবে উপযোগী। সারা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা বাঙালির হাতের মুঠোয় পৌছে যাবে সৃষ্টিশীল কাজ ক্ষুদ্র গন্ডী পেরিয়ে। বিপুল সংখ্যক বাঙালির কাছে পৌছে যাবে নানা সৃষ্টি। এই ব্যবস্থাপনায় প্রকাশ হতে থাকবে সৃষ্টিধরের সৃষ্টিশীল কর্ম, যা এক দেশ থেকে অন্য দেশে পৌছে যাবে অত্যন্ত স্মার্ট পরিবেশনে। দূরে থেকেও বাঙালি হারাবে না তার বাংলাকে, তার গৌরবকে। শুরু হোক নতুন স্টাইল, নতুন ভাবনা, নতুন পথ। বস্তাপচা চেনা ছক বদলাবে ওয়ের সিরিজের হাত ধরে।   তথ্যঋণ-শুদ্ধশীল বসু

4 weeks ago
Sushant: ফের বড় পর্দায় দেখা যাবে সুশান্ত সিং রাজপুতকে, জানুন কবে ও কীভাবে

সুশান্ত সিং রাজপুতের (Sushant Singh Rajput) স্মৃতি ও তাঁর অভিনীত প্রত্যেকটি ছবি এখনও সবার মনে অক্ষত। সুশান্তের প্রায় প্রতিটি ছবিই বড় পর্দায় চুটিয়ে ব্যবসা করেছে। তবে একটি বিশেষ ছবি ছিল যা মানুষের মন ছুঁয়ে গিয়েছে। সেই ছবি হলো এমএস ধোনি: দ্য আনটোল্ড স্টোরি (MS Dhoni: The Untold Story)। বক্স অফিসে দারুণ সাড়া ফেলেছিল এই ছবি। একেতেই ধোনির বায়োপিক, তার উপর সুশান্তের দারুণ পারফরম্যান্স। ফলে ধোনি ও সুশান্তের অনুরাগীদের জন্য সুখবর। ফের একবার বড় পর্দায় অর্থাৎ প্রেক্ষাগৃহে দেখা যাবে এমএস ধোনি: দ্য আনটোল্ড স্টোরি। আগামী ১২ মে ফের একবার বড় পর্দায় সুশান্তকে দেখতে পারবেন। এই খবর স্টার স্টুডিওস থেকে শেয়ার করা হয়েছে।

দিনটা ছিল ২০২০ সালের ১৪ জুন। সকলকে কাঁদিয়ে চিরদিনের জন্য সবাইকে ছেড়ে চলে যান সুশান্ত সিং রাজপুত। তিনি যে আত্মহত্যা করেছেন, এটা কেউ বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না। তাঁর মৃত্যুতে পুরো দেশ জুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছিল। তবে তিনি সবার মনে এখনও রয়ে গিয়েছেন ও ভবিষ্যতেও থাকবেন। মাহির জীবনের উপর তৈরি করা ছবিতে অভিনয় করে সবার তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। মন ছুঁয়ে গিয়েছিল তাঁর অভিনয়। ফলে তাঁর চলে যাওয়ার পরও যে আবার তাঁকে মাহি রূপে বড় পর্দায় দেখা যাবে তা নিয়ে বেজায় খুশি তাঁর ভক্তরা।

উল্লেখ্য, দেশের অন্যতম বিখ্যাত ক্রিকেটার মহেন্দ্র সিং ধোনির বায়োপিক ২০১৬ সালে প্রথম মুক্তি পেয়েছিল। এবারে চলতি মাসের ১২ তারিখ ভারতীয় প্রেক্ষাগৃহে হিন্দি, তামিল ও তেলেগু ভাষায় আবারও মুক্তি পেতে চলেছে।


a month ago


Cinema: টলিউডে নতুন জুটি বাঁধতে চলেছেন ঋতাভরী-জিতু, জানুন কোন সিনেমায়

টলিউড সিনেমা জগতে এবার আসতে চলেছে নতুন জুটি। একদিকে থাকবেন ঋতাভরী (Ritabhari Chakraborty)। অন্যদিকে অভিনেতা জিতু কমল (jeetu kamal)। এই দুই অভিনেতা-অভিনেত্রীর মধ্যে বেশ মিল রয়েছে। দু'জনের উত্তরণ ছোট পর্দা থেকে। তবে নিজেদের প্রমাণ করে তাঁরা বড় পর্দায় পা রেখেছেন। জিতুকে শেষ দেখা গিয়েছিল, 'অপরাজিত' সিনেমায়। সত্যজিৎ রায়ের চরিত্রে তাঁর অভিনয় মুগ্দ্ধ হয়ে দেখেছে দর্শক। প্রথম ছবিতেই বাজিমাত করেছিলেন জিতু। অন্যদিকে মুক্তির অপেক্ষায় ঋতাভরীর 'ফাটাফাটি'। এবার এই দুই জুটি নতুন গল্প নিয়ে আসতে চলেছে।

ঋতাভরী এবং জিতুকে দেখা যাবে 'আপনজন' ছবিতে। এই ছবি দুই সিঙ্গেল পেরেন্টের গল্প বলবে।  ঋতাভরী সিঙ্গেল মাদার অন্যদিকে জিতুও সিঙ্গেল ফাদার। এই দুই চরিত্রের এক হওয়াতেই গল্প পরিপূর্ণতা পাবে? এর আগে 'বাবা ও বেবি' সিনেমাতেও সিঙ্গেল ফাদারের গল্প দেখানো হয়েছিল। আবারও সেই একই গল্প অন্য মোড়কে আসতে চলেছে। চিত্রনাট্যে প্রেমে পড়বে দুই চরিত্র। সন্তানের অভিভাবকত্ব নাকি ভালোবাসা কোনটা বেছে নেবে এই দুই চরিত্র? নাকি সব সামলে একসঙ্গে শুরু করবেন নতুন জীবন?

ঋতাভরী এর আগে 'ফাটাফাটি' সিনেমায় অভিনয় করার জন্য অনেকটা ওজন বাড়িয়েছিলেন। এরপর নতুন চরিত্রের জন্য আবারও ১৭ কেজি ওজন কমিয়েছেন ঋতাভরী। ১৫ মে লন্ডনে শুরু হবে সিনেমার শ্যুটিং। নতুন ছবিতে ঋতাভরী ও জিতুর রসায়ন কতটা জমে তা দেখার জন্য আরেকটু অপেক্ষা করতে হবে।

2 months ago
Tamanna: চেহারার অবস্থা খুবই খারাপ, ভিডিও করে বার্তা দিলেন তামান্না

দক্ষিণী সিনেমার জৌলুস পেরিয়ে সর্বভারতীয় অভিনেত্রী হয়ে উঠেছেন তামান্না ভাটিয়া। তাঁর ভক্তসংখ্যা প্রচুর। অভিনয়ের পাশাপাশি রূপের আগুনেও মুগ্ধ অগুনতি মানুষ। টানটান চেহারায় যে সৌন্দর্যে তাঁকে এতদিন দেখে এসেছে সাধারণ মানুষ, তা গায়েব হয়েছে। স্কিনের স্বাস্থ্য ভেঙে পড়েছে। খসখসে মুখে বেরিয়েছে পিম্পল। সাধারণত এই চেহারায় কোনও অভিনেত্রী সামনে আসতে চান না। কিন্তু তামান্না এলেন। ছড়িয়ে দিলেন বার্তা।

সম্প্রতি নিজের ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট থেকে একটি ভিডিও পোস্ট করেন তামান্না, তিনি বলেন 'কয়েকটা দিন ত্বকের জন্য ভালো হয়, আবার কয়েকটা দিন ভালো হয় না। যেমন আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন। কিন্তু এই দিনগুলোতে নিজেকে বেশি করে ভালোবাসা উচিৎ। আমি ঠিক করেছি, নিজেকে এভাবেই ভালোবাসব।'

View this post on Instagram

A post shared by Tamannaah Bhatia (@tamannaahspeaks)

এখানেই শেষ করেননি তামান্না, তাঁর ভক্তদের এবং তরুণীদের উদ্দেশে বলেছেন, 'নিজেকে ভালোবাসা উচিৎ।' অভিনেত্রীর ভিডিওতে হৃদয়ের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। তামান্নার মতো অভিনেত্রী নিজের খারাপ চেহারা তুলে ধরেছেন, এই নিয়ে বেশ খুশি নেটিজেনরা। যারা নিজেকে নিয়ে হীনমন্যতায় ভুগছে, তামান্না তাদের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে উঠছেন। কমেন্ট বক্সে অনেকে তামান্নার কথায় সম্মতি জানাচ্ছেন। শেয়ার করছেন অভিনেত্রীর বার্তা।

2 months ago
Cinema: শকুন্তলম ছবিতে সামান্থার সঙ্গে যিশু সেনগুপ্ত, দেবরাজ ইন্দ্রর লুক দেখুন

কালিদাসের ‘অভিজ্ঞান শকুন্তলম’কে অবলম্বনে তৈরি চিত্রনাট্য। এই ছবির মুখ্য চরিত্রে রয়েছে সামান্থা রুথ প্রভু ও দেব মোহন। বিখ্যাত দক্ষিণী(South) পরিচালক গুণশেখরের পৌরাণিক ছবি ‘শকুন্তলম’। ‘শকুন্তলম’ ছবির মাধ্যমে আবার রুপোলি পর্দায় দেখা যাবে সামান্থা রুথ প্রভুকে। ইন্দ্রের চরিত্রে দেখা যাবে যিশু সেনগুপ্তকে। দীর্ঘ অসুস্থতা কাটিয়ে বড় পর্দায় আসছেন এই জনপ্রিয় অভিনেত্রী। একেবারে রাজকীয় বেশে দেখা মিলল অভিনেত্রীর।

জানা যায়, এই ছবির জন্য প্রায় ১৪ কোটি টাকার গয়না দিয়ে সাজানো হয় সামান্থাকে। এই ছবির পোশাক (Dress) ও অলঙ্কার (Jewellery) সজ্জার দায়িত্ব নিয়েছেন খ্যাতনামী পোশাকশিল্পী নীতা লুল্লা। মুক্তির আগেই রীতিমতো চর্চায় এই ছবি। 

এই ছবির হাত ধরেই সেলুলয়েডে পা রেখেছে আল্লুর পরিবারের খুদে সদস্য মানে আল্লু অর্জুনেরর ছেলে অরহার। ১৪ এপ্রিল মুক্তি পেতে চলেছে এই ছবি। 


2 months ago


Pathan: শহরজোড়া পাঠানের মুক্তিতে নাকি হল পাচ্ছে না বাংলা ছবি, দায় কার

প্রসূন গুপ্ত: শাহরুখ খানের (Shahrukh Khan) পাঠান কি সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাণিজ্যিক ছবি, প্রশ্ন মুখে মুখে। কী এমন ঘটনার উপর দাঁড়িয়ে পাঠান যে, সিনেমাপ্রেমীরা উন্মাদ হয়ে গিয়েছে ছবির (Pathan) একটা টিকিট জোগাড় করতে? এমন কী হলো যে প্রথম দিনেই ১০০ কোটির বেশি বাণিজ্য (Box Office collection) করলো পাঠান। এরকম হাজারো প্রশ্ন কর্পোরেট অফিস থেকে চায়ের দোকানে। এই কলকাতায় ৫০-৬০-র দশকে ৪ বছর অশোক কুমারের 'কিসমত' ছবিটি ধর্মতলার রক্সি সিনেমায় চলেছিল। দুর্দান্ত হিট হিসাবে মোটেই নয় আসলে রক্সি হাউস বিক্রি হয়ে যাচ্ছিলো তাই জোর করে সিনেমাটি চালানো হয়েছিল।

এরপর বিগ হিট 'শোলে'। জ্যোতিতে কয়েক বছর চলেছিল, অবশ্যই সুপারহিট ছবি হিসাবে। এরপর মুম্বইয়ের মারাঠা মন্দিরে 'দিলওয়ালে দুলহনিয়া যে জায়েঙ্গে' ছবিটি ২৫ বছর ধরে শ্রেফ নুন শোয়ে চলেছে। পাঠান কি এদের থেকেও বড় হিট ছবি? ওভাবে আজকের সিনেমাকে বিচার করা যাবে না।

আজকের দিনে ভারতে সিনেমা হাউসের ৯০ শতাংশ উঠে গিয়েছে। এখন ছবি চলে মাল্টিপ্লেক্সে। এই মাল্টিপ্লেক্সগুলিতে অনেকগুলি স্ক্রিন বা আলাদা হল আছে। এখানে নিয়ম কানুনের বালাই নেই। ৫-৬টি শো হয় একেকটা স্ক্রিনে। যদি বিক্রির বহর কম থাকে তবে অনায়াসেই কাঙ্খিত সিনেমা পাল্টিয়ে অন্য ছবি দেখানো যেতেই পারে। ওই যুগে টিকিটের দাম ছিল ৯০ পয়সা থেকে বড় জোর ৫ টাকা। হয়তো ভাববেন তক্ষকের আমল আর আজকের আমলে মস্ত তফাত।

কিন্তু তাই বলে ৫০০ বা ১০০০ টাকার টিকিট? তুলনায় হয় না। যার পোষাবে দেখবে, না পোষালে দেখো না। কিন্তু যেভাবেই হোক দেখছেই। একটি ছবির পিছনে ১৫০-২০০ কোটি টাকা ন্যূনতম খরচ। ছবি এই স্ক্রিনগুলিতে সারা ভারতে রিলিজ করলে দু'সপ্তাহের মধ্যে টাকা উঠে লাভের মুখ দেখে ডিস্ট্রিবিউটররা। পাঠান ছবিও তাই।

এমনভাবে বিভিন্ন শহরে স্ক্রিন নিয়ে নেওয়া হয়েছে, যে কয়েকশো কোটি টাকা লাভ করবে সিনেমাওয়ালারা এই ছবি থেকে। তার অর্থ এই নয় যে শোলে বা ডিডিএলজি-র থেকে জনমানসে হিট ছবি। পাশাপাশি বাংলা ছবি ওই স্ক্রিন পাচ্ছে না বলে জনতার সেন্টিমেন্ট আদায় করতে চাইছে। কিন্তু হিন্দি বা বাংলা সব ছবিই ব্যবসা করতে নেমেছে, এখানে সেন্টিমেন্টের কোনও মূল্য নেই। মানুষ বিপুল পয়সা খরচ করে সিনেমা দেখতে যাচ্ছে তাই নিজের পছন্দই বেছে নেবে।

4 months ago
Bangla: বাংলা ও বিশ্বে সত্যজিৎ চর্চা (শেষ পর্ব)

সৌমেন সুর: সত্যজিৎ-এর তিন প্রজন্মের সম্পাদনায় ছোটদের মাসিক পত্রিকা 'সন্দেশ' বাংলা পত্রিকা জগতে একটা উল্লেখযোগ্য স্থান করে নিয়েছে। ১৯১৩ সালে পিতামহ উপেন্দ্র কিশোর রায় 

ছোটদের এই অসাধারন পত্রিকা নিজ উদ্যোগে সম্পাদনা ও প্রকাশনা শুরু করেছিলেন। উল্লেখ্য, ১৯৬০ সাল থেকে আমৃত্যু সত্যজিৎ সম্পাদনা করে গিয়েছেন 'সন্দেশ' পত্রিকা। চলচ্চিত্রের পাশাপাশি লেখালেখির প্রতিও ছিল তাঁর প্রগাঢ় ভালোবাসা। আমরা প্রিয় সত্যজিৎ রায়ের কাছ থেকে ৬০টি গ্রন্থ পেয়েছি। এছাড়া একাধিক গ্রন্থও তিনি আমাদের হাতে তুলে দিয়েছেন।

পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলা ও মহকুমা শহরে সত্যজিতের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপনে তাঁর আবক্ষ মূর্তি স্থাপন করা হয়েছে। আবার বেশকিছু পুরসভা সত্যজিৎ রায়ের নামে রাখা হয়েছে রাস্তার নাম। এ প্রসঙ্গে শান্তিপুর, রিষড়া, বিষ্ণুপুর প্রভৃতি পুরসভার নাম উল্লেখযোগ্য। দক্ষিণ ২৪ পরগনার একদা গ্রাম বোড়ালে রাখা হয়েছে সত্যজিৎ-র আবক্ষ মূর্তি। যেখানে পথের পাঁচালী ছবির শুটিং হয়েছিল।

প্রায় তিন দশকের পরিচালনা জীবনে তিনি আমাদের উপহার দিয়েছেন ২৮টি কাহিনীচিত্র, ৫টি তথ্যচিত্র ও ৩টি দূরদর্শন চিত্র। দেশ-বিদেশের সব ধরনের চলচ্চিত্রের সম্মানই তাঁকে ভূষিত করা হয়েছে বিভিন্ন সময়ে। 'দাদা সাহেব ফালকে' থেকে 'ভারতরত্ন' সম্মান এবং দেশ বিদেশের বহু বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্মানিক ডি.লিট. উপাধি, বিশ্বভারতীর 'দেশিকোত্তম সম্মান', 'গোল্ডেন লায়ন অব সেন্টমার্ক' পুরস্কার ও 'ম্যাগসেসাই' পুরস্কার তিনি লাভ করেন।

১৯৭৮ সালে ফ্রান্সের সর্বোচ্চ সম্মান 'লিজিয়ন অব অনার' সম্মানে ভূষিত হন সত্যজিৎ রায়। ১৯৯২ সালে 'লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্টে' এর জন্য বিশেষ অস্কার পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছেন তিনি। সত্যজিৎ রায় সমগ্র মানুষের কাছে গর্ব, অহংকার। বাংলার তথা বাঙালির কাছে তিনি চিরকাল অমর হয়েই থাকবেন।    

4 months ago


Satyajit Ray: বাংলা ও বিশ্বে সত্যজিৎ চর্চা (প্রথম পর্ব)

সৌমেন সুর: বাংলা ও বাঙালির আত্মার আত্মীয় সত্যজিৎ রায়। দেখতে দেখতে তাঁর প্রয়াণের তিন দশক পেরিয়ে এলাম, মজার কথা আজও সাহিত্য সংস্কৃতির যে কোনও প্রসঙ্গ থেকে সত্যজিৎকে মানসিকভাবে এক মুহুর্তের জন্য ছাড়তে চাই না। তাঁর বর্ণময় কর্মকাণ্ডে আমাদের প্রাপ্তির ভাণ্ডারটি বেশ বড়ই। চলচ্চিত্র নির্মাণ থেকে অথবা অসাধারণ সব সাহিত্য সৃষ্টির পাশাপাশি বাণিজ্যিক চিত্রকলা, ছোটদের পত্রিকা সম্পাদনা কিংবা অনবদ্য সুর সৃষ্টি এবং চমৎকার প্রচ্ছদ পরিকল্পনা, এই সবকিছুই এক গভীর মননের পরিচায়ক।

আজ তাঁর প্রয়াণের ৩০ বছর অতিক্রান্ত, কিন্তু যে মানুষটি সারাজীবন আমাদের বহু কিছু দিয়ে গিয়েছেন, কিন্তু আমরা তাঁর স্মৃতিতে কতটা কি করতে পেরেছি। কলকাতার বাইপাসে বাঘা যতীনের কাছে ভারত সরকারের তথ্য মন্ত্রকের অধীন, ফিল্ম ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউট 'সত্যজিৎ রায়ের' নামে করা হয়েছে।

চলচ্চিত্র সংক্রান্ত এই শিক্ষাকেন্দ্রের নাম যথাযোগ্য ব্যক্তির নামে হওয়ায় সর্বভারতীয় স্তরে এটা অবশ্যই একটি উল্লেখযোগ্য শ্রদ্ধার্ঘ্য। বিশিষ্ট সত্যজিৎপ্রেমী, সরকারি আধিকারিক প্রয়াত প্রবোধ মৈত্র, বহু পরিশ্রম করে নন্দনে দীর্ঘসময় ধরে গড়ে তুলেছিলেন 'সত্যজিৎ আর্কাইভ'। সত্যজিৎ রায় সম্পর্কিত নানা তথ্য, তাঁর সম্পর্কিত বই, তাঁর লেখা বই, চিত্রনাট্য, কিছু মূল পান্ডুলিপি, সত্যজিতের তৈরি সিনেমার মূল প্রিন্ট এবং সত্যজিৎ রায় সম্পর্কিত দেশ বিদেশের নানা আলোচনাপত্র। পত্রিকার কাটিং ইত্যাদি সবকিছুই সযত্নে রক্ষিত এই আর্কাইভে।

4 months ago
Oscar: অস্কারের জন্য বাছাই ৩০১টি ছবির তালিকায় 'দা কাশ্মীর ফাইল', তালিকায় আর কারা?

অস্কারের (Oscar Award 2023) জন্য বাছাই ৩০১টি ছবির মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে বহুচর্চিত 'দা কাশ্মীর ফাইলস।' অস্কার কমিটি প্রাথমিক বাছাই পর্বের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। সেই তালিকায় রয়েছে বিবেক অগ্নিহোত্রী পরিচালিত ভারতীয় ছবি 'দা কাশ্মীর ফাইলস (The Kashmir Files)।' এই সুখবর দিয়েছেন খোদ বিবেক (Vivek Agnihotri)। পাশাপাশি এই ছবির কলাকুশলীকে টুইটে জানান বিজেপি সাংসদ এবং রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

এ প্রসঙ্গে চলতি বছরের ২৩ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে অকাডেমি অ্যাওয়ার্ড। ২৪ জানুয়ারি মুক্তি পাবে চূড়ান্ত পুরস্কার মনোনয়নের তালিকা। তার আগে যে যে ছবি চূড়ান্তভাবে মনোনয়ন পাওয়ার যোগ্য, তাদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে অ্যাকাডেমি কমিটি। ৩০১টি ছবির এই তালিকায় ‘দা কাশ্মীর ফাইল্‌স’ ছাড়াও নাম রয়েছে দক্ষিণের সুপারহিট ছবি এসএস রাজামৌলির ‘আরআরআর’, আলিয়া ভাটের ‘গাঙ্গুবাঈ কাথিয়াওয়াড়ি’, সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত কন্নড় ছবি ‘কান্তারা’ এবং প্যান নলিনের ছবি ‘চেলো শো’। এদের মধ্যে প্যান নলিনের ‘চেলো শো’ ভারতের তরফে অস্কারের সরকারি এন্ট্রি। রাজামৌলির ‘আরআরআর’-এর ‘নাটু নাটু’ গানটি মনোনীত হয়েছে অস্কারের সেরা গানের বিভাগে।

5 months ago
Priyanka: লস আ্যঞ্জেলসের বাড়িতেই ভারতীয় ছবি প্রদর্শন প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার

দেশের ছবি প্রচারের ক্ষেত্রে নিজের বাড়িকেই প্রেক্ষাগৃহে পরিণত করলেন 'দেশি গার্ল' প্রিয়াঙ্কা চোপড়া (Priyanka Chopra)। গুজরাটের (Gujarat) এক গ্রামে থাকা ৯-বছর বয়সী একটি বালকের জীবনসংগ্রাম নিয়ে নলীন কুমার পান্ড্যর ছবি 'চেঁলো শো' ঠাঁই পেয়েছে অভিনেত্রীর লস আ্যঞ্জেলসের বাড়িতে।

গত বছর মুক্তি পেয়েছিল এই ছবি। সিনেমার প্রতি অগাধ ভালোবাসা, ভালোবাসা থেকে স্বপ্নপূরণের ইচ্ছা। এই নিয়েই ছবির প্লট সাজিয়েছেন নলীন কুমার পান্ড্য ওরফে প্যান নলীন। 'চেলো শো'-র ঝুলিতে রয়েছে দর্শক থেকে সমালোচকদেকর প্রশংসা তাতে আবার জুড়েছে অস্কারে সেরা আন্তর্জাতিক ছবির মনোনয়ন। সেই আনন্দেই নিজের বাড়িতে এই ছবি প্রদর্শনের ভাবনা প্রিয়াঙ্কার।'চেলো শো'-র শিশু অভিনেতা ভাবিন রাবরিকে দেখা যায় ছবি প্রদর্শনি অনুষ্ঠানের একাধিক ছবিতে। গুজরাটি সাবেকি পোশাকে দেখা গিয়েছে খুদে আর্টিস্টকে। নিজের বাড়িতে ছবি প্রদর্শনের দিন প্রিয়াঙ্কা উপস্থিত ছিলেন কালো পোশাকে।

ছবি প্রদর্শনের পর খুদে আর্টিস্টকে প্রিয়াঙ্কা প্রশ্ন করেছিলেন এই ছবি প্রস্তুতির জন্য কোন ছবি দেখেছিল সে? ভাবিনের উত্তর 'আমির খানের দঙ্গল'।

প্রসঙ্গত হলিউডে নিজের নামে শিলমোহর বসানোর পর 'দেশি গার্লকে' আবার ভারতীয় ছবিতে দেখা যাবে। ফারহান আখতারের 'জি লে জারা' ছবিতে  আলিয়া ভাট ও ক্যাটরিনা কাইফের সঙ্গে দেখা যাবে জোনাস পত্নীকে।

5 months ago


Sonam: হাতে কাজ নেই সোনম কাপুরের, বিক্রি করলেন সাধে ফ্ল্যাট! দাম পেলেন কত?

২০২২-এ সোনমের (Sonam Kapoor) কোলে এসেছে বায়ু। মাতৃত্ব জীবন পুরোদমে উপভোগ করছেন অনিল-কন্যা। কোনওরকম নতুন প্রজেক্টে দেখা যাবে না তাঁকে। শোনা গিয়েছে, সম্প্রতি কোনও কাজ তাঁর হাতে নেই। তার মধ্যে উঠে এসেছে আরও একটি খবর, সোনম বিক্রি করেছেন তাঁর বিলাসবহুল একটি ফ্ল্যাট। যদিও বলিউড (Bollywood) তারকাদের ফ্ল্যাট কেনা-বেচা এখন আর নতুন কোন খবর নয়। প্রায় সময়ই অনেক তারকা যেমন নতুন ফ্ল্যাট কিনে থাকেন, তেমনি পুরোনো ফ্ল্যাটও বিক্রি করেন। মুম্বইয়ের বান্দ্রায় সিগনেচার আইল্যান্ড নামের বহুতলের ৩ তলায় ছিল সোনমের এই ফ্ল্যাট। বিক্রয়মূল্য ৩২.৫ কোটিতে।

ভারতের রিয়েল এস্টেট ভিত্তিক ওয়েবসাইট স্কয়ার ফিট ডটকম এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ৩২.৫ কোটিতে সোনমের থেকে ফ্ল্যাটটি কিনেছেন এসএমএফ ইনফ্রাস্ট্রাকচার নামে একটি কোম্পানি। গত ২৯ ডিসেম্বর এ ফ্ল্যাটের রেজিস্ট্রি হয়েছে। সম্পত্তিটি কেনার জন্য ১.৯৫ কোটির অগ্রিম দেন ক্রেতা।

মুম্বই শহরে একাধিক সম্পত্তির মালিকানা নিয়ে রাখেন তাঁরা। সুযোগ মতো সেগুলি বিক্রি করেন কিংবা ভাড়া দেন। এ বাড়ির নতুন ক্রেতা এই বিল্ডিংয়ে ৪টি গাড়ি পার্ক করার সুবিধা পাবেন। রয়েছে আরও নানা সুবিধা।

উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে সোনম কাপুর ৫৩৩৫ বর্গ ফুটের এই ফ্ল্যাটটি কেনেন প্রায় ১৫ কোটি টাকায়। বিক্রির সময় দ্বিগুণেরও বেশি দামে এই সম্পত্তি বিক্রি করলেন অভিনেত্রী।

5 months ago
Bag: সিনেমা হলে ব্যাগ খুইয়ে দিকভ্রান্ত তরুণী, অ্যাপের সাহায্যে ব্যাগ ফেরালো সোনারপুর থানা

অনলাইন বুকিং অ্যাপের (Online Booking Apps) সাহায্যে মাল্টিপ্লেক্সে হারিয়ে যাওয়া ব্যাগ উদ্ধার সোনারপুর থানার পুলিসের (Sonarpur Police)। সোনরপুরের তরুণী সায়ন্তনী মিত্র নরেন্দ্রপুরের এক শপিং মলে সিনেমা দেখতে গিয়েছিলেন। কিন্তু ভুল করে সিনেমা শেষে সিটেই ব্যাগ ফেলে (Bag Lost) আসেন তিনি। নীচে নেমে তাঁর ব্যাগের কথা মনে পড়লেও ফের উঠে গিয়ে দেখেন ব্যাগ নেই। তাৎপর্যপূর্ণভাবে সেই ব্যাগে ওই তরুণী এবং তাঁর মায়ের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র ছিল। তাই এহেন জরুরি নথি সমৃদ্ধ ব্যাগ খোওয়া যাওয়ায় উদভ্রান্ত হয়ে পড়েন সায়ন্তনী।

হারানো ব্যাগের সন্ধান পেতে প্রথমে নরেন্দ্রপুর থানা পরে সোনারপুর থানার দারস্থ হয়েছিলেন তিনি। জানা গিয়েছে, সিনেমা হলে সায়ন্তনীর আশপাশে যারা ছিলেন, তাঁরা সকলেই একটি অনলাইন অ্যাপের সাহায্যে টিকিট বুক করেছিলেন। সেই অ্যাপের সাহায্য নিয়েই পুলিস তদন্তে নেমে জানতে পারেন তরুণীর পাশে বসা এক মহিলা ওই ব্যাগ নিয়ে চলে গিয়েছেন। তাঁর বাড়ি আবার গড়িয়াতে। তাঁকে চিহ্নিত করে এবং যোগাযোগ করে খোয়া যাওয়া ব্যাগ উদ্ধার করে সোনারপুর থানার পুলিস।

এই প্রসঙ্গে ব্যাগ ফিরে পেয়ে আপ্লুত সেই তরুণী জানান, 'শুক্রবার বিকেলে নরেন্দ্রপুরের একটি মাল্টিপ্লেক্সে সিনেমা দেখে ব্যাগ রেখে বেড়িয়ে আসি। নিচে নেমে আমার ব্যাগের কথা মনে পড়ে। আবার হলে ফিরে কর্তব্যরত কর্মীদের ব্যাগ হারানোর কথা বললে, ওরা খুঁজে দেওয়ার যথাসাধ্য চেষ্টা করেন। এই ব্যাগে প্রচুর গুরুত্বপূর্ণ নথি ছিল। ব্যাগ খুঁজে পেতে আমি নরেন্দ্রপুর থানার দ্বারস্থ হই। ওরা আমাকে সোনারপুর থানায় পাঠায়। ওখানকার অর্ঘ্যবাবু ব্যাগ ফিরে পেতে আমাকে সাহায্য করে। আমি ব্যাগ খুঁজে পাবো এই আশা করিনি। কিন্তু এক সপ্তাহের মধ্যে যেভাবে ভালো কাজ করে মিরাকেল ঘটিয়েছে সোনারপুর থানা, আমি কৃতজ্ঞ।'

5 months ago