
সতীপীঠ বাহুলক্ষ্মী মন্দিরে মা কালীর আরাধনায় মেতেছেন ভক্তরা। সমাগম হয়েছে হাজারও মানুষ। নিয়ম রীতিনীতি মেনে চলছে দেবীর পুজো।
প্রতি বছর দুর্গাপুজোর ছুটিতে আরও কয়েকদিন ছুটি ম্যানেজ করে বাঙালির বেড়ানো শুরু হতো | এই বেড়ানো চালু থাকতো নভেম্বর-ডিসেম্বর জুড়েই | ২০২০ র করোনা আবহ অনেকটাই কেড়ে নিয়েছে বেড়াতে যাওয়ার মজাটা | প্রথমত ছিল প্রবল নিষেধাজ্ঞা, তার উপর পয়সার টান | করোনা আবহে কোটির উপর মানুষ কর্ম হারিয়েছে | কর্ম থাকলেও অর্থাভাব | দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে সংসার চালানোই দুষ্কর, বেড়াতে যাবে কি ? করোনা আবহ আজও আছে, কিন্তু তার মাঝেই এবার বেড়াতে যাওয়ার একটা প্রবণতা রয়েছে কারও কারও মধ্যে | ভারতে বাঙালিরাই সবথেকে বেশি বেড়াতে যায়। যার কারণে উত্তর থেকে পশ্চিম হয়ে দক্ষিণ ভারতে বিভিন্ন ট্যুরিস্ট স্পটে বাঙালিদের ভিড় থাকে সবচেয়ে বেশি | বাঙালি ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য বহু জায়গায় স্থানীয় মানুষ কাজ চালানোর জন্য বাংলা ভাষা বুঝতেও পারে |
বেড়াতে যাবে কোথায়? বাংলায় কম বাজেটে বেড়াবার জায়গা দিঘা, মন্দারমণি ইত্যাদি সমুদ্রতট। অবশ্য বকখালিতেও মানুষ যাচ্ছে বিস্তর। কারণ এখন বকখালিতে বিদ্যুৎ এসে গিয়েছে এবং হোটেল হয়েছে অনেক | এরপর উত্তরবঙ্গ | ডুয়ার্স, তরাই অঞ্চলে প্রচুর জঙ্গল আছে। ভিড় হতে পারে সেখানেও, কিন্তু খরচসাপেক্ষ। এরপরই দার্জিলিং | যদিও এই সময়ে শীত বেশ পড়ে দার্জিলিং কার্শিয়াং, কালিম্পঙ ইত্যাদি স্থানে। তবে বেশ কিছু বাঙালি ওই শীতটাই উপভোগ করতে চায় |
বাংলার বাইরে বেড়ানো বলতে শীতপ্রধান এলাকার প্রতি টানই বেশি থাকে। কিন্তু নভেম্বর-ডিসেম্বরে আমজনতা খুব একটা যেতে চায় না পরিবার নিয়ে | এক্ষেত্রে রাজস্থান সফরের সেরা সময় এই নভেম্বর-ডিসেম্বর | জয়পুর থেকে শুরু করে মাউন্ট আবু অবধি সর্বত্র। সাথে সোনার কেল্লা তো আছেই | মুম্বই-গোয়া সফরের চাহিদাও আছে। তবে বেশ খরচসাপেক্ষ | পক্ষান্তরে দক্ষিণ ভারত সফরে ব্যাঙ্গালোর না গেলে খরচ কম | চেন্নাইকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন জায়গায় যাওয়া যেতে পারে। তবে ওইসব জায়গায় খুব গরম | ডিসেম্বরে তো চেন্নাইতে প্রবল বৃষ্টি হয়ে থাকে | বেড়াতে যেতে ক্ষতি কোথায় ? অবশ্যই আছে | করোনা কিন্তু জানাচ্ছে, সে এখনও প্রবলভাবে বিদ্যমান |
রেশন কার্ডের সঙ্গে আধার কার্ডের লিঙ্ক করাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামের সংঘর্ষ। আহত ২।
কালীপুজোয় ৪০১ টাকা চাঁদা দাবি, না দিতেই রাতদুপুরে ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা পরিবারের।
ভাইফোঁটায় স্পেশাল কি মিষ্টি এলো উত্তর কলকাতার বাজারে?
পেট্রোল-ডিজেলের দর নিয়ে রাজনৈতিক তরজা। দাম কমল এই রাজ্যগুলিতে
পাচার মানেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে মহা মূল্যবান সোনালী ধাতুর ছবি। একটা সময় বাঁধাধরা গতেই চলত চোরাইয়ের কারবার। পরে পুলিসের চোখে ধুলে দিতে পাচারকারীরাও বদলে ফেলল রাস্তা। কখনও মোবাইলের কভারের মধ্যে পাতলা সোনার পাতকে একেবারে মিশিয়ে দিয়ে, কখনও হাতের গয়নার ওপর তামা বা রূপোর প্রলেপ জড়িয়ে, কখনও আবার ছোট্ট ক্যাপসুলের মধ্যে। চোরাকারবারীদের সঙ্গে পুলিস বা শুল্ক দফতরের অফিসারদের লুকোচুরি খেলার যেন শেষ নেই। সব সময় যে পাচারকারীরা পুলিসের চোখে ধুলো দিয়ে পার পেয়ে যাচ্ছে, এমনটা নয়। সম্প্রতি বেশ কয়েকটি ঘটনায় লক্ষ লক্ষ টাকার চোরাই সোনা আটক হয়েছে।
আবার পাচারের তালিকা শুধু যে ওই সোনালী ধাতুটিই আলো করে আছে, এমনটাও নয়। মালদহে এমনই একটি ঘটনা ধরা পড়ল, যেখানে বস্তা বস্তা গাঁজা পাচার করার চেষ্টা চলছিল, পুলিসকে বোকা বানিয়ে। কিন্তু শেষ রক্ষা হল না।
পাচারকারীরা রাস্তাটা অবশ্য খুব খারাপ নেয়নি। গাড়ি ভর্তি ফল, আর তার মধ্যেই লুকানো ছিল ওইসব বস্তা। ফলের গাড়িতে কালীপুজোর রাতে প্রায় ১৩ হাজার কেজি গাঁজা সহ এক যুবককে গ্রেপ্তার করল পুলিস। ঘটনাটি ঘটেছে মালদা থানার ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের বাইপাসে। আটক করা হয়েছে লরিটিক।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতের নাম মিঠুন বর্মন (৩২)। বাড়ি কোচবিহার জেলার সাহেবগঞ্জ এলাকায়। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে কোচবিহার থেকে ব্যারাকপুরগামী একটি ফলের পিকআপ ভ্যানকে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের বাইপাসে আটক করে পুলিস। এরপর গাড়িটিতে তল্লাশি চালাতেই উদ্ধার হয় গাঁজার বস্তা। গ্রেফতার করা হয় যুবককে। মিঠুনের কাছ থেকে মোট ১২,৮৫০ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে। আরও জানা গিয়েছে গাঁজার বস্তাগুলি কোচবিহারের সাহেবগঞ্জ থেকে উত্তর ২৪ পরগনার ব্যারাকপুরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। পুলিসের প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, আন্তঃরাজ্য গাঁজা পাচার চক্রের সঙ্গে যুক্ত ওই যুবক। সম্প্রতি এত বিপুল পরিমাণ গাঁজা উদ্ধারের ঘটনা মালদা জেলায় দেখা যায়নি। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে মালদা থানার পুলিশ।
উত্সবের দিনে বাজার করতে গিয়ে পকেটে টান পড়ছে বাংলার মানুষের। যতদিন যাচ্ছে সবজির দাম না কমে বরং বেড়েই চলেছে। তাই বাজারে কমছে ক্রেতার সংখ্যাও।
কালিপুজোর আগেই ফুলের বাজারে চড়া দামে বিকোচ্ছে ফুল। ব্যবসায়ীদের দাবি, হচ্ছে লোকসান। পাল্টা ক্রেতাদের অভিযোগ, চড়া দামে বিকোচ্ছে ফুল। উভয় সংকটের মাঝেই চলছে বিকিকিনি।
গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে জেরবার বেলডাঙা তাতলা পাড়ার মানুষজন। গত কয়েকমাস ধরে প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তাপ ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। শান্তি ফেরাতে এলাকাবাসীর সঙ্গে দেখা করলেন বহরমপুর সাংসদ অধীর চৌধুরী
জেলেদের জালে উঠে এল একটি পূর্ণবয়স্ক শুশুক। মালদার মানিকচকে এই মাছটিকে দেখতে উত্সাহের অন্ত ছিল না স্থানীয় মানুষদের।
তৃণমূলের অন্তর্দ্বন্দ্ব। পঞ্চায়েত প্রধানের অপসারন চেয়ে অনাস্থা ভোট। হাইকোর্টের রায়ে গৃহীত অনাস্থা ভোট।
রেল স্টেশন উন্নয়ন-সহ একাধিক দাবিতে বুধবার মুর্শিদাবাদের ভগবানগোলা রেল স্টেশনে স্মারকলিপি জমা দিলেন এসইউসিআই কর্মীরা। দাবি পূরণ না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন তারা।
দীর্ঘ ৩৭ ঘণ্টা পর উঠল জালালখালি রেল অবরোধ। রেলস্টেশনে অবরোধের জন্য বন্ধ ছিল ট্রেন চলাচল। পরিকাঠামোহীন শান্তিপুর-কৃষ্ণনগর রেলপথে চলছিল এক্সপ্রেস ট্রেন। দূর্ঘটনার আশঙ্কায় বাড়ছিল ক্রমশঃ। শেষপর্যন্ত অরবোধ উঠে যাওয়ায় স্বস্তির নিশ্বাস পড়ল।
আর মাত্র কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষা। তারপরই আলোর উৎসবের সঙ্গে মায়ের আগমন। সেজে উঠছেন নৈহাটির বড় মা। শক্তির আরাধনার প্রস্তুতি তুঙ্গে।