
সুযোগ এসেছিল একগুচ্ছ। কিন্তু গোল হল না। ফলে ঘরের মাঠে পয়েন্ট হারিয়ে এই মরশুমে ইন্ডিয়ান সুপার লিগের অভিযান শুরু করল ইস্টবেঙ্গল। জামশেদপুরকে অচেনা শক্র বলেছিলেন ইস্টবেঙ্গল কোচ কার্লোস কুয়াদ্রাত। কিন্তু যুবভারতীতে দেখে মনে হল এ যেন অচেনা ইস্টবেঙ্গল।
তাই ম্যাচ শেষে ইস্টবেঙ্গল কোচ জানালেন, এখনও দল তৈরি নয়। আরও উন্নতি চান কুয়াদ্রাত। তবে কী ভাবে, তা স্পষ্ট করতে পারলেন না। শুধু এইটুকু দাবি করলেন, আগামী দিনে এই দলই জয়ের রাস্তায় ফিরবে। তবে হতাশ পরপর গোলের সুযোগ নষ্ঠের জন্য।
লাল-হলুদ সমর্থকদের আশা ছিল প্রথম ম্যাচ থেকেই এবার আইএসএল মশাল জ্বলবে। কিন্তু সোমবারের যুবভারতীতে তা হল না। অনেকেই মনে করছিলেন, গত তিন মরশুমের পর এবার হয়তো নতুন কিছু পাওয়া যাবে। কিন্তু এবার সেই ছবির পুনরাবৃত্তিই হল।
আবার যেন ফিরে এসেছে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি। সোমবার বৃষ্টির দেখা মেলেনি শহর কলকাতায়। মঙ্গলবারও সকাল থেকে রোদের দাপট। আপাতত ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই। তবে পূর্ব মধ্য বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত থেকে নিম্নচাপের সম্ভাবনায় শনিবার থেকে আবহাওয়ায় ফের পরিবর্তন হতে পারে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, মঙ্গলবার উত্তরবঙ্গের সবকটি জেলাতেই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। বুধবারের আট জেলায় কোথাও না কোথাও হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। পাশাপাশি মঙ্গলবার দক্ষিণবঙ্গের সবকটি জেলারই কোথাও না কোথাও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। আপাতত ভারী বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই। বুধবার সবকটি জেলারই কোথাও না কোথাও হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, কলকাতা ও আশপাশের এলাকায় আকাশ আংশিক মেঘলা থাকবে। বৃষ্টি কিংবা বজ্রবিদ্যুতের সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩৩ ও ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। মঙ্গলবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৭.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে এক ডিগ্রি ওপরে। সোমবার যা ছিল ২৫.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯৮ শতাংশ, সর্বনিম্ন ৭৩ শতাংশ।
সোম সন্ধ্যায় যুবভারতী থেকে এই মরশুমের ইন্ডিয়ান সুপার লিগের অভিযান শুরু করছে ইস্টবেঙ্গল। একে দলের মধ্যে সমস্যা। অন্যদিকে পড়শি জামশেদপুর সম্পর্কে কোনও তথ্য না থাকা, এই দুটো বিষয় মাঠে নামার আগে ভাবচ্ছে লাল-হলুদ কোচ কার্লোস কুয়াদ্রাতকে। তবুও, তিনি আশাবাদী প্রথম ম্যাচ থেকে তাঁর দল তিন পয়েন্ট নিয়েই মাঠ ছাড়বেন।
গত তিন মরশুমে ট্রফি খরার পাশাপাশি আইএসএলে হতাশজনক পারফরম্যান্স ইস্টবেঙ্গলের। ম্যাচের আগে ইস্টবেঙ্গল কোচ জানিয়েছেন, এটা ঠিক যে তাঁদের কাছে জামশেদপুর সম্পর্কে খুব বেশি তথ্য নেই। তবে তাঁরা তিন পয়েন্টের জন্যই মাঠে নামবেন। কারণ, এবার প্রথম ম্যাচ জিততেই হবে ইস্টবেঙ্গলকে।
এই ম্যাচে কম্বিনেশন বদলের ইঙ্গিত দিয়েছেন ইস্টবেঙ্গল কোচ। কারণ মরশুমের শুরুতেই এক বিদেশি ছিটকে গিয়েছেন। আর এক ডিফেন্ডার রয়েছেন ভারতীয় দল। তাই জামশেদপুর ম্যাচে বেশ কিছু বদলের কথাও ভাবছেন ইস্টবেঙ্গলের স্প্যানিশ কোচ।
সাত বছর পর আবার ইস্টবেঙ্গলে ফিরেছেন হরমনজ্যোত খাবরা। এবার তিনি অধিনায়ক। তাঁর মতে, আইএসএলের প্রথম ম্যাচে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, সমর্থকদের জন্য এই ম্যাচ তাঁরা জিততে চান। এই মাঠেই গত শনিবার পঞ্জাবকে তিন-এক গোলে হারিয়ে আইএসএল শুরু করেছে মোহনবাগান।
সকাল থেকেই রোদ ঝলমলে আকাশ। সোমবারও কলকাতা (Kolkata) সহ আশেপাশের এলাকায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির (Rain) সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়া দফতরের (Weather Update) পূর্বাভাস অনুযায়ী, সোমবার বেলার দিকে পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ার সম্ভাবনা। মঙ্গলবার থেকে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি কিছুটা বাড়বে বলে পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, সোমবার উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহার জেলায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে। এই জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস আপাতত নেই। এছাড়া উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর ও মালদহতে হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। মঙ্গলবার সবকটি জেলাতেই হালকা বৃষ্টি হতে পারে। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে আপাতত দিনের তাপমাত্রার বড় কোনও পরিবর্তনের পূর্বাভাস নেই আবহাওয়া দফতরের তরফে। দক্ষিণবঙ্গের ক্ষেত্রে সবকটি জেলারই কোথাও না কোথাও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। আপাতত ভারী বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই।
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, সোমবার কলকাতা ও আশপাশের এলাকায় আকাশ সাধারণভাবে মেঘলা থাকবে। দু-এক পশলা বৃষ্টি কিংবা বজ্রবিদ্যুতের সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩১ ও ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। সোমবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে এক ডিগ্রি নিচে। রবিবার এই তাপমাত্রা ছিল ২৫.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯৬ শতাংশ, সর্বনিম্ন ৮৩ শতাংশ।
ক্রমশ উদ্বেগ বাড়াচ্ছে রাজ্যের ডেঙ্গি পরিস্থিতি। শহরের হাসপাতালগুলিতে বাড়ছে ডেঙ্গি রোগীর ভিড়। জেলাতেও একই ছবি। এই পরিস্থিতিতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের নিয়োগ করার সিদ্ধান্ত নিল স্বাস্থ্য ভবন। তাঁদের সঙ্গে অনলাইন মাধ্যমে যোগাযোগ করে পরামর্শ নিতে পারবেন জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিকেরা। জেলা থেকে যাতে ডেঙ্গি রোগীকে শহরে পাঠানোর প্রবণতা কমে, তা নিশ্চিত করতে চাইছেন স্বাস্থ্যকর্তারা।
জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিকেরা ডেঙ্গি সংক্রান্ত যে কোনও প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন এবং তাঁর পরামর্শে ‘রেফার’ করবেন।
দফায় দফায় বৃষ্টির ফলে রাস্তায় জল জমছে। সেই জমা জলেই জন্ম নিচ্ছে ডেঙ্গিবাহী মশা। গ্রামে চিকিৎসা পরিষেবার অভাবের কারণে পরিস্থিতি আরও জটিল হচ্ছে। হুগলির বলাগড়, পাণ্ডুয়া, চণ্ডীতলাকে ‘রেড জোন’ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। চিন্তা বাড়াচ্ছে নদিয়া, মুর্শিদাবাদ, উত্তর ২৪ পরগনা মালদহ।
ডেঙ্গির প্রকোপে এখনও অবধি রাজ্যে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৪০ হাজার ছুঁই ছুঁই, ইতিমধ্যেই এই প্রকোপে প্রাণ হারিয়েছে ৪৪ জন। রবিবার একদিকে দক্ষিণ দমদমে এক মহিলার মৃত্যু হয়, পাশাপাশি রবিবার রাতে দেগঙ্গায় এক যুবকের মৃত্যু হয় ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে। জেলার পাশাপাশি কলকাতাতেও ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। মোকাবিলায় আরও তৎপর পুরসভা।
দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গেও বেশ কিছু জেলায় বৃষ্টির দাপট। বুধবার রাত থেকে বৃষ্টি শুরু হলেও শনিবার রাতে বৃষ্টির দাপট অনেকটাই বেড়েছে দুই বঙ্গেই। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, রবিবার উত্তরবঙ্গের সব জেলায় ভারী বৃষ্টি হবে। দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার-সহ উত্তরের ৮ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস আছে।
শনিবার পাহাড় ও সমতলে ফের বৃষ্টিতে ১০ নম্বর জাতীয় সড়কের একাংশে ধস নামে। রবিবার সকাল থেকে শিলিগুড়ি থেকে ঘুরপথে সিকিমের গাড়ি চলছে। সিকিম থেকে শিলিগুড়ির গাড়িও ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ফলে যান চলাচলে ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। শনিবার রাতের বৃষ্টিতে শিলিগুড়ি ও সংলগ্ন এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়ে। সেই জল যদিও নেমে গিয়েছে।
সিকিমের আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, আরও ২৪ ঘণ্টা বৃষ্টি চলবে। তারপর থেকে বৃষ্টির পরিমাণ কমবে।
রবিবার সকাল থেকে মেঘলা আকাশ। সারা দিনে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা আপাতত নেই। তবে সাগরে ঘূর্ণাবর্ত থেকে নিম্নচাপ তৈরির সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, উত্তরবঙ্গের কয়েকটি জেলায় ভারী বৃষ্টি হলেও, দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে তার কোনও সম্ভাবনা আপাতত নেই।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, রবিবার উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহার জেলায় ভারী বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া বাকি জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। সোমবার সবকটি জেলাতেই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে আপাতত দিনের তাপমাত্রার পরিবর্তনের কোনও পূর্বাভাস নেই বলে জানানো হয়েছে আবহাওয়া দফতরের তরফে। রবিবার সকালে দেওয়া দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, এদিনের পাশাপাশি সোমবারেও জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। আপাতত ভারী বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতেও আপাতত তাপমাত্রার পরিবর্তনের কোনও পূর্বাভাস নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।
কলকাতা ও আশপাশের এলাকায় আকাশ সাধারণভাবে মেঘলা থাকবে। দু-এক পশলা বৃষ্টি কিংবা বজ্রবিদ্যুতের সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩১ ও ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। রবিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিক। শনিবার যা ছিল ২৬.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯৭ শতাংশ, সর্বনিম্ন ৮৪ শতাংশ।
বাংলার মুকুটে নয়া পালক। আবারও সেরার তকমা পেল পশ্চিমবঙ্গ। কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রকের তরফে আয়োজিত ২০২৩ সালের 'সেরা পর্যটন গ্রাম' প্রতিযোগিতায় সেরা নির্বাচিত হয়েছে মুর্শিদাবাদ জেলার কিরীটেশ্বরী। খেতাব জয়ে স্বাভাবিকভাবেই উচ্ছ্বসিত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দুবাই থেকে ওই গ্রামের সকল বাসিন্দাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তিনি।
মুখ্যমন্ত্রী এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, 'আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি, পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার কিরীটেশ্বরীকে ভারত সরকারের পর্যটন মন্ত্রক ভারতের সেরা পর্যটন গ্রাম হিসেবে নির্বাচিত করেছে। ' মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরও জানান, পর্যটন গ্রামের প্রতিযোগিতার জন্য গোটা দেশ থেকে মোট ৭৯৫টি আবেদনের জমা পড়েছিল। তার মধ্যে থেকে সেরার সেরা হয়েছে মুর্শিদাবাদের এই গ্রাম। ২৭ সেপ্টেম্বর দিল্লিতে কেন্দ্রের তরফে পুরস্কার বিতরণ করা হবে।
মুর্শিদাবাদের দহপাড়া রেল স্টেশন থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে কিরীটেশ্বরী গ্রাম। দেশের শক্তিপীঠগুলির মধ্যে অন্যতম এটি। লোকমতে, এখানেই দেবী পার্বতীর মুকুট পড়েছিল। বহু দূর থেকে এখানে পর্যটকরা আসেন। বিশেষ বিশেষ দিনগুলিতে মন্দিরে ভিড় উপচে পড়ে। সেরার তকমা পাওয়ার পর এখানে পর্যটকের আনাগোনা আরও বাড়বে বলে মনে করছেন কিরীটেশ্বরীর বাসিন্দারা।
সকাল থেকেই বৃষ্টিতে (Rain) ভাসছে কলকাতা (Kolkata) সহ আশেপাশের এলাকা। নেই রোদের দেখা। আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) জানিয়েছে, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের ওপরে একটি নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে। সঙ্গে একটি ঘূর্ণাবর্তও রয়েছে। এরফলেই উপকূল ও পশ্চিমের জেলাগুলিতে বিক্ষিপ্তভাবে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, বুধবার উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি ও কালিম্পং-এ ভারী বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। বৃহস্পতিবার জলপাইগুড়ি ও কালিম্পং-এ অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে উত্তরবঙ্গের বাকি ছয় জেলায়। পাশাপাশি বুধবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রামে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। বৃহস্পতিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর ছাড়াও পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম ও মুর্শিদাবাদে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, কলকাতা ও আশপাশের এলাকায় আকাশ সাধারণভাবে মেঘলা থাকবে। কয়েক পশলা বৃষ্টি কিংবা বজ্রবিদ্যুতের সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩১ ও ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। বুধবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি বেশি। মঙ্গলবার যা ছিল ২৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯২ শতাংশ, সর্বনিম্ন ৭১ শতাংশ।
সকাল থেকেই বৃষ্টিতে (Rain) ভাসছে কলকাতা (Kolkata) সহ আশেপাশের এলাকা। নেই রোদের দেখা। আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) জানিয়েছে, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের ওপরে একটি নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে। সঙ্গে একটি ঘূর্ণাবর্তও রয়েছে। এরফলেই উপকূল ও পশ্চিমের জেলাগুলিতে বিক্ষিপ্তভাবে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, বুধবার উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি ও কালিম্পং-এ ভারী বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। বৃহস্পতিবার জলপাইগুড়ি ও কালিম্পং-এ অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে উত্তরবঙ্গের বাকি ছয় জেলায়। পাশাপাশি বুধবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রামে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। বৃহস্পতিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর ছাড়াও পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম ও মুর্শিদাবাদে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে।
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, কলকাতা ও আশপাশের এলাকায় আকাশ সাধারণভাবে মেঘলা থাকবে। কয়েক পশলা বৃষ্টি কিংবা বজ্রবিদ্যুতের সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩১ ও ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। বুধবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি বেশি। মঙ্গলবার যা ছিল ২৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯২ শতাংশ, সর্বনিম্ন ৭১ শতাংশ।
কয়েক ঘণ্টার জন্য গায়েব। তারপরই পদ থেকে ইস্তফা দিতে চাইছেন তৃণমূল (TMC) পঞ্চায়েত প্রধান। এক্কেবারে ফিল্মি প্লট পশ্চিম মেদিনীপুরের (Paschim Medinipur) দাসপুর ১ নম্বর ব্লকের সরবেড়িয়া ২ নং গ্রাম পঞ্চায়েতে। রবিবার রাত ৮টা থেকে নিখোঁজ ছিলেন সরবেড়িয়া ২ নম্বর পঞ্চায়েতের নব নির্বাচিত প্রধান (Panchayat Pradhan) কার্তিক চন্দ্র ভুঁইয়া। অভিযোগ, অপহরণ করা হয়েছিল প্রধানকে। এই নিয়ে যখন সবাই চিন্তিত ঠিক তখনই রাত ১২ টা নাগাদ নিজেই ফিরে আসেন অপহৃত প্রধান।
মুক্তি পেয়েই শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে পদে ইস্তফা দিতে চাইছেন প্রধান। ছাড়তে চান পঞ্চায়েত সদস্য পদও। জয়লাভের পর হাসি হাসি মুখে ৫ বছরের উন্নয়নের শপথ নিয়েছিলেন, কয়েক মাসের মধ্যে সেই প্রধানেরই কী ভীমরতি হল? অপহরণকারীরাই কি তবে প্রধানের এই সিদ্ধান্তের পিছনে রয়েছে?
এই নাটকের রহস্য ভেদ করতে হলে পিছিয়ে যেতে হয় কয়েক মাস। ১২ আসনের সবকটিতে জয়লাভ করেও প্রধান পদ নিয়ে ভাঙন ধরে সরবেড়িয়া ২ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলে। জানা গিয়েছে, দল কমল জানা নামে এক সদস্যকে প্রধানের পদে বসাতে চাইলেও সিংহভাগ জয়ী পঞ্চায়েত সদস্য কার্তিক চন্দ্র ভুঁইয়ার পাল্লা ভারী করে। দলের হুইপ অমান্য করেই ভোটাভুটিতে অংশ নেন পঞ্চায়েত সদস্যরা। তাতেই প্রধানের মুকুট ওঠে কার্তিক চন্দ্র ভুঁইয়ার মাথায়। কিন্তু অভিযোগ, দলের একাংশের দাপটে পদ পেয়েও পঞ্চায়েতে প্রবেশ করতে পারেননি প্রধান। তাহলে কি দলের একাংশের হাতেই অপহৃত হয়েছিলেন তিনি? অভিযোগ ঘুরিয়ে প্রধানকেই কাঠগড়ায় তুলছে তৃণমূল।
এক অপহরণে ভোল বদল। রাস্তার কাঁটা সরাতেই কি প্রধানের কিডন্যাপিং? তাতে জড়িত দলেরই একাংশ? উঠছে একাধিক প্রশ্ন।
পঞ্চায়েত নির্বাচনে মারপিঠ, খুন, মনোনয়ন জমা দিতে না দেওয়া, ভোট লুঠ সহ বিভিন্ন অভিযোগ ওঠে রাজ্য সরকার অর্থাৎ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। তা নিয়ে অল্প বিস্তর হাইকোর্টে মামলাও দায়ের হয়েছে। এবার পঞ্চায়েত নির্বাচনী সংক্রান্ত মামলায় ফের রাজ্য সরকারের উপর অসন্তুষ্ট হাইকোর্ট। সূত্রের খবর, পঞ্চায়েত নির্বাচনের মামলায় রাজ্যের ক্ষতিপূরণে খুশি নয় কলকাতা হাইকোর্ট। সূত্রের খবর, রাজ্যের পেশ করা তথ্যের উপর অসন্তুষ্ট হয়ে আরও তথ্য জানতে চায় আদালত।
সূত্রের খবর, পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজ্যের পেশ করা তথ্যের পরেও আদালত জানতে চায়, পঞ্চায়েত নির্বাচনে মৃত ব্যক্তির সংখ্যা কত! এছাড়া হোম গার্ডের চাকরি দেওয়া সকল ব্যক্তির নাম, যাদেরকে ২ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছিল তাদের নাম, নির্বাচনী হিংসায় আহতদের সংখ্যা কত? তাদের কত টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে?
সূত্রের খবর, পঞ্চায়েত নির্বাচনী সংক্রান্ত মামলায় বিরোধীদের তরফে আদালত প্রমাণ পেয়েছে পঞ্চায়েত নির্বাচনে হিংসায় ৫৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু শুধুমাত্র ৭ জনকে ক্ষতিপূরণ ও চাকরি দেওয়া হয়েছে। ২ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়ছে কয়েক জনকে। বাকিদের কেন কিছু পায় নি। কেন বাকিদের কিছু দেওয়া হয়নি? আহত কতজন? কি ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে?জানতে চায় আদালত।২৬ নির্বাচন কমিশন কে জানাতে হবে সব তথ্য।
সম্প্রতি মমতা বন্দোপাধ্যায় ঘোষণা করেছিলেন, দুর্গা পুজো উপলক্ষ্যে ক্লাব প্রতি ৭০ হাজার টাকা অনুদান দেবে রাজ্য সরকার। এবার এই প্রতিশ্রুতিকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে স্বতঃপ্রণোদিত মামলার আবেদন করল এক ব্যক্তি। সূত্রের খবর, আবেদনকারীর নতুন আবেদনে সাড়া দিয়ে মামলা দায়েরের অনুমোদন দিল প্রধান বিচারপতি।
সূত্রের খবর, বিগত বছর গুলিতে রাজ্য সরকার প্রত্যেক ক্লাবকে ৫০ হাজার টাকা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিল। কিন্তু সেই সময়ে ওই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিলেন সৌরভ দত্ত। তার আবেদন ছিল যেখানে রাজ্য সরকার ডিএ দিতে পারছে না। যেখানে সরকারি চাকরি প্রাথীদের যোগ্য নিয়োগ দিতে পারছেন না। সেখানে কেন ক্লাব পিছু এত টাকা দেওয়া হবে? যদিও এ বছরে ওই অনুদান বেড়ে ৭০ হাজার টাকা হয়েছে।
কেন পূর্বের বছরের মত এ বছরেও অপুজোতে ক্লাব গুলিতে এত অনুদান দেওয়া হচ্ছে! সেই বিষয়কে ফের চ্যালেঞ্জ জানিয়ে পূর্বের মত জনস্বার্থ মামলার আবেদনের সঙ্গে সংযুক্ত হাওয়ার আবেদন জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন ওই ব্যক্তি।
পুজোর মুখে রাজ্যে (Bengal) উদ্বেগ বাড়াচ্ছে ডেঙ্গি (Dengue) পরিস্থিতি। জুন মাস থেকেই রাজ্যে ডেঙ্গির গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী। যা স্বাভাবিকভাবেই চিন্তার কারণ রাজ্যবাসী ও স্বাস্থ্য দফতরের কাছে।
স্বাস্থ্যভবন সূত্রে খবর, এখনও অবধি রাজ্যে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছে ২৪ হাজার ৭০৯ জন। জুন মাস থেকে বেড়েছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা। জুন মাসেও ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৬২৪ জন। জুলাই মাসে এক লাফে সেই সংখ্যা ৩৭৭৮ জন। আর অগাস্ট মাস নাগাদ ১৫ হাজার ৬৭২ জন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়। কেবল কলকাতা পুরসভা এলাকায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ১৫০০ জন।
অসমর্থিত সূত্রে, রাজ্যে ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৩১ জনের। তবে সরকারি মতে, মৃত্যু হয়েছে ৩ জনের। পুজোর আগে পুরসভার এলাকাগুলিতে জঞ্জাল পরিষ্কারের উদ্যোগ নিয়েছে বিভিন্ন পুরসভাগুলো।
রবিবারও রোদ ঝলমলে আকাশ। নেই বৃষ্টির (Rain) দেখা। আবারও অস্বস্তিকর গরমে রাজ্যবাসী। বিশ্বকর্মা পুজো ও গণেশ চতুর্থীতে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে (Weather Update)। বঙ্গোপসাগরে সম্ভাব্য ঘূর্ণাবর্তের জেরেই এই পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা। আপাতত কোনও ভারী বৃষ্টির (Heavy Rain) পূর্বাভাস নেই।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, সোমবারেও সবকটি জেলাতেই হালকা বৃষ্টি হতে পারে। কোনও জেলাতেই ভারী বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই, আগেকার কয়েকদিনের মতোই। আগামী ২৪ ঘন্টায় তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও, তারপরে তাপমাত্রা কিছুটা হ্রাস পাবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা। সোমবার সবকটি জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। আপাতত ভারী বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই। আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপমাত্রা আরও কিছুটা বাড়লেও, তারপরে তাপমাত্রা কিছুটা হ্রাস পাবে।
হাওয়া অফিস সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, কলকাতা ও আশপাশের এলাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকবে। বৃষ্টি কিংবা বজ্রবিদ্যুতের সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩৪ ও ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। রবিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি বেশি। শনিবার যা ছিল ২৭.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯৫ শতাংশ, সর্বনিম্ন ৬৫ শতাংশ।
শনিবার সকাল থেকেই রোদ ঝলমলে আকাশ। কলকাতা (Kolkata) সহ আশেপাশের এলাকায় এদিন বৃষ্টির (Rain) সম্ভাবনা কম রয়েছে। যদিও আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) জানিয়েছে, মৌসুমী অক্ষরেখা দিঘার ওপর দিয়ে গিয়েছে। যে কারণে সোমবারের পাশাপাশি মঙ্গলবারেও বৃষ্টি হতে পারে দক্ষিণবঙ্গে। উত্তরবঙ্গে আপাতত বৃষ্টির সম্ভাবনা কম।
আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, শনিবারেও উত্তরবঙ্গের সবকটি জেলাতে হালকা বৃষ্টি হতে পারে। কোনও জেলাতেই ভারী বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই। অন্যদিকে আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে হিমালয় সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রার বড় কোনও পরিবর্তনেরও কোনও পূর্বাভাস নেই। পাশাপাশি শনিবারে দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। কোথাও ভারী বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই। সোমবার থেকে ফের বিভিন্ন জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে আবহাওয়া দফতরের তরফে। পূর্বাভাস অনুযায়ী, দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়বে। আবার পরের দু'দিনে তাপমাত্রা ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমবে।