Breaking News
Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?      Sarabjit Singh: ভারতীয় বন্দি সরবজিৎ সিং-এর হত্যাকারী সরফরাজকে গুলি করে খুন লাহোরে      BJP: ইস্তেহার প্রকাশ বিজেপির, 'এক দেশ এবং এক ভোট' লাগু করার প্রতিশ্রুতি     

ViralStory

Lottery: লটারি খেলেই বাজিমাত! কাজ না করেই প্রতি সপ্তাহে এই ব্যক্তি পাবেন ৮২ হাজার টাকা

যদি কোনও কাজ না করেই টাকা পাওয়া যেত, এমনটা হলে দারুণ হতো, তাই তো! কিন্তু এমনটা সম্ভবই নয়, কারণ জীবনে অর্থ উপার্জন করতে কাজ করতেই হবে। কিন্তু এক ব্যক্তি এতটাই ভাগ্যবান যে, তিনি কাজ না করেই টাকা পাবেন। এমনটা কীভাবে সম্ভব, এই প্রশ্নই মনে আসছে তো? তবে তিনি বিনা কাজেই টাকা পাবেন, এটা সত্যি। কিন্তু এই টাকা পাওয়ার ভাগ্য তিনি পেয়েছেন এক লটারির (Lottery) মাধ্যমে। এমন এক লটারি জিতেছেন যেখানে বলা আছে, তিনি  যতদিন বেঁচে থাকবেন, ততদিন প্রতি সপ্তাহে ৮০ হাজার টাকা করে পাবেন তিনি।

জানা গিয়েছে,  রবিন রাইডেল নামের এক ব্যক্তি ওরিগন লটারি গেমস (Oregon Lottery games) খেলে এই লটারিটি জিতেছেন। তিনি এই লটারি প্রায় গত ১৪ বছর ধরে খেলছেন। কিন্তু অবশেষে ভাগ্য খুলেছে তাঁর। সারা জীবনের মতো টাকা উপার্জন করার চাপ তাঁর মাথার উপর আর থাকল না। কারণ এমনই লটারি জিতেছেন তিনি। এই লটারিতে এমনটাই রয়েছে যে, যিনি এটি জিতবেন, তিনি বাকি জীবন প্রতি সপ্তাহে ১০০০ ডলার করে পাবেন। যা ভারতীয় মুদ্রায় ৮২ হাজার টাকা।

আরও জানা গিয়েছে, রবিন রাইডেল পেশায় একজনড ড্রাইভার। তিনি তাঁর লটারিতে জেতা সেই টাকা দিয়ে ভবিষ্যতের সমস্ত বিল মেটাবেন। তাঁর বাড়ি ভালো করে বানাবেন ও নিজের স্ত্রীয়ের সঙ্গে বাইরে ঘুরতে গিয়ে সেখানে তাঁদের বিবাহ বার্ষিকী পালন করবেন।

11 months ago
Dolls: বাড়িতে সারি সারি সাজানো একগুচ্ছ পুতুল, সমাজমাধ্যমে ভাইরাল এই 'ভুতুড়ে বাড়ি'র ছবি

ছোট বাচ্চাদের খেলার সাথী পুতুল (Dolls), আর এই পুতুলের থেকে কিউট খেলার জিনিস হয়তো না। কিন্তু এই পুতুলই যখন আতঙ্কের বিষয় হয়ে ওঠে, তখনই হয় মুশকিল। হলিউডের অনেক ভুতুড়ে ছবিতে পুতুলকে ভয়ের জিনিস হিসাবে দেখানো হয়েছে। অ্যানাবেল নামক হলিউড ছবিতে দেখা গিয়েছে, অ্যানাবেল নামক ভুতুড়ে পুতুলটিকে।সিনেমার পাশাপাশি পুতুল নিয়ে অনেক ভুুুতুড়ে গল্পও শোনা যায়। আর এবারেও এমনই কাণ্ড ঘটল বাস্তব জীবনেও। সম্প্রতি কয়েকটি ছবি ভাইরাল হচ্ছে সমাজমাধ্যমে, যেখানে দেখা গিয়েছে, এক পুরনো বাড়ি ভর্তি একগুচ্ছ পুতুল। দেখেই গা টা কেমন যেন শিউরে উঠছে।

View this post on Instagram

A post shared by Ben James (@places_forgotten)

ভাইরাল হওয়া ছবিতে দেখা গিয়েছে, এক পুরনো ভাঙা-চোরা বাড়িতে সারিতে সারিতে সাজানো পুতুল। কোনও ছবিতে দেখা গিয়েছ, দেওয়ালে টাঙানো ছবি, আবার কোথাও বিছানায় শুইয়ে রাখা কিছু পুতুল। এই বাড়ি যেন পুতুলেরই বাড়ি। তবে কোথায় থেকে এত পুতুল এলো, কারই বা বাড়ি সেটা কিছুই স্পষ্ট জানা যায়নি। বেন জেমস নামের এক ব্যক্তি একগুচ্ছ ছবি ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছেন।  তবে জানা গিয়েছে, এই 'ক্রিপি ডল হাউস'টি স্পেনের।

এই ছবিগুলো সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তেই নেটিজেনদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। কারণ এমনটা দেখা যায় না। তবে কেন ওই বাড়িতে এইভাবে এত পুতুল রাখা তা নিয়ে কৌতুহল বাড়ছে নেটিজেনদের মধ্যে।

11 months ago
Viral: ছেলের মৃত্যুর পর বউমাকে বিয়ে করলেন শ্বশুর! ভিডিও দেখে হতবাক নেট দুনিয়া

ছেলে মারা যাওয়ায় বউমাকেই (Daughter-In-Law) বিয়ে করলেন শ্বশুর! সম্প্রতি এমনই এক ভিডিও (Viral Video) সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে এক ২৫ বছর বয়সী মহিলাকে বিয়ে করেছেন তাঁর শ্বশুর। সোশ্যাল মিডিয়ায় এমন ভিডিও আসায় হইহই পড়ে গিয়েছে। এমনটাও করা সম্ভব! এই ভেবেই প্রশ্ন করতে শুরু করেছে নেটাগরিকরা (Netizens)।

ভাইরাল ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, সেই বয়স্ক ব্যক্তি এক ২৫ বছর বয়সী মহিলাকে ধর্মীয় স্থানে বিয়ে করে যাচ্ছেন। তখন কিছু ছেলে তাঁদের দেখে প্রশ্ন করতে শুরু করে যে, তাঁরা কীভাবে এটা করতে পারলেন। কারণ একজন শ্বশুর হয়ে ছেলের বউকে কীভাবে বিয়ে করতে পারেন। মহিলাকে প্রশ্ন করা হয় যে, তাঁর সঙ্গে কোনও জোর-জবরদস্তি করা হয়েছে কিনা, তখন তিনি বলেন, না তিনি তাঁর ইচ্ছাতেই বিয়ে করেছেন। কারণ তাঁর আর কেউ নেই। তাই শ্বশুরকেই বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। অন্যদিকে সেই ব্যক্তিও জানান, তাঁরও জীবনে আর কেউ নেই। তাই এমনটা করেছেন।

তবে এই ভিডিও-র আসল সত্য পরে জানা গেল। জানা গিয়েছে, এই পুরো ভিডিও সবটাই ক্রিপ্টেড ছিল। এগুলোর কোনওটাই ঘটেনি। সবই মজা করার জন্য করা হয়েছে। কিন্তু নেটিজেনরা এই ভিডিওতে খুব একটা ভালোভাবে নেয়নি। কারণ এই বিষয়টি খুবই কুরুচিকর ছিল।

12 months ago


Witch: এ কি কাণ্ড! চাকরি ছেড়ে হয়েছেন ডাইনি, প্রতি মাসে উপার্জন ৭ লক্ষ টাকা

ডাইনি (Witch )কথাটা শুনতেই বুকটা কেমন যেন করে ওঠে, তাই তো! কিন্তু এবারে আরও এক কাণ্ড শুনলে আপনি আকাশ থেকে পড়বেন। খবরে উঠে এসেছে যে, এক মহিলা ডাইনি হওয়ার জন্য় চাকরি ছেড়েছেন। শুধু তাই নয়, ডাইনি হয়েই নাকি তিনি এখন প্রত্যেক মাসে প্রায় ৭ লক্ষ টাকা উপার্জন করেন। এমনটাও সম্ভব!

২৯ বছর বয়সী এই মহিলার নাম জেসিকা ক্যাডওয়েল (Jessica Caldwell)। জেসিকা জানিয়েছেন, তিনি এক পার্লারে বিউটিশিয়ান হিসাবে কাজ করতেন। পার্লারে থাকাকালীন তিনি কাজ সেরে সমাজমাধ্যমে এসব বিষয়ে দেখতেন। এরপর একদিন ফেসবুক পেজে একটি গ্রুপ দেখেন, সবাই এসব ডাইনি বা ডাইনি বিদ্যা (WitchCraft) নিয়ে চর্চা করে। এই ব্যাপারটি তখন তাঁর কাছে খুব আকর্ষণীয় লেগেছিল। তিনি আরও জানতে চানতে চান, কী কী হয় ডাইনি বিদ্যায়। এককথায় ডাইনি বিদ্যা বা উইচক্র্যাফ্ট নিয়ে বেশ কৌতুহলী হয়ে পড়েন তিনি। এরপর তিনি এসব বিষয়ে বইও কিনে ফেলেন। এগুলো নিয়ে পড়াশোনা করতে করতে তিনি ট্য়ারট কার্ড পরাও শিখে নেন। তিনি বলেন, 'ক্রিস্টলের সঙ্গে প্রেমে পড়ে গিয়েছিলাম আমি।'

ফলে জেসিকা এভাবেই হয়ে ওঠেন ডাইনি। তিনি জানিয়েছেন, তিনি এখন শুধুমাত্র ইনস্টাগ্রামে কাজ করে প্রতি মাসে ৭ লক্ষ টাকা উপার্জন করে, যা আগের আগের চাকরি থেকেও অনেক বেশি। এমনকি তাঁর ৫ হাজারের মতো গ্রাহক রয়েছেন। তাঁর এই ডাইনি হওয়ার পর পরিবারের কী প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি জানান, প্রথমে তাঁর পরিবারের সদস্যরা চিন্তা করতেন। কিন্তু যখন থেকে ভালো উপার্জন করতে শুরু করলেন, তারপর তেমনভাবে অসুবিধা হয়নি তাঁদের।

জেসিকা ডাইনি হয়ে কী কাজ করেন, তা নিয়ে তিনি বলেন, 'আমাকে অনেকেই প্রশ্ন করেন, তাঁদের সঙ্গীরা তাঁদের বিষয়ে কী ভাবেন। তখন আমাকে তাঁদের সত্যিটা বলতে হয়। আমি অনেক সময় আত্মিকতা নিয়ে নির্দেশ দিই। কীভাবে অন্য মানুষদের নিজের প্রতি আকর্ষণ করতে হয়, এ বিষয়েও বলে থাকি আমি।'

12 months ago
Dog: পুরনো মালিকের কাছে ফিরে যেতে ৬৪ কিমি পথ হাঁটল এক পোষ্য কুকুর!

পোষ্যদের মধ্যে বিশেষ করে কুকুরদের (Dog) মালিকদের প্রতি এক আলাদা টান যেন থেকেই থাকে। এর আগে বহুবার এর প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। একাধিক ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, কীভাবে কুকুর তাঁর মালিককে বাঁচাতে নিজের জীবনের কথা না ভেবে নিঃস্বার্থ হয়ে লড়াই করেছে। এবারও ফের এক প্রভুভক্তের প্রমাণ পাওয়া গেল। এক মালিকের প্রতি ভালোবাসা, বিশ্বাস এতটাই যে তার জন্য এক বড় কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলল এক পোষ্য কুকুর। কুকুরটি তার পুরনো মালিকের কাছে ফিরে যেতে পাড়ি দিয়েছে প্রায় ৬৪ কিমি পথ। ঘটনাটি নর্দার্ন আয়ারল্যান্ডের (Northern Ireland)।

জানা গিয়েছে, কুপার নামে একটি গোল্ডেন রিট্রিভার কুকুরকে এক ব্যক্তি দত্তক নিয়েছেন। পুরনো মালিক তাকে কোনও কারণে তাঁর বাড়িতে রাখতে না পারলে তিনি নাইজেল নামের এক ব্যক্তির কাছে পাঠিয়ে দেন কুপারকে। কিন্তু কুপারকে তাঁর বাড়িতে নিয়ে আসলেও তার আগের মালিকের প্রতি এতাটই টান ছিল যে সে সেখান থেকে পালিয়ে যায়। এরপর পুরনো মালিকের বাড়ির পথে রওনা দেয় সে। পাহাড়-জঙ্গল পেরিয়ে প্রায় ৬৪ কিমি পথ হেঁটে সে তার আগের বাড়ি ও মালিকের কাছে ফিরে যেতে চায় সে। জানা গিয়েছে, সে এই পথ দীর্ঘ ২৭ দিন ধরে হেঁটেছে।

কিন্তু অন্যদিকে নাইজেল কুপারকে খুঁজে না পেয়ে তল্লাশি শুরু করে। এরপর হারিয়ে যাওয়া পোষ্যদের খুঁজে পাওয়ার সংস্থা লস্ট প এনআই-এর সঙ্গে নাইজেল যোগাযোগ করলে কুপারকে খুঁজে দিতে সাহায্য করে তারা। তার হারিয়ে যাওয়ার অনেকদিন পরেই কুপারের খবর পেলে তা নাইজেলকে জানানো হয়। এরপর তাঁরা এসে কুপারকে উদ্ধার করেন। জানা গিয়েছে, ধীরে ধীরে কুপার এখন নতুন মালিকের সঙ্গে মানিয়ে নিচ্ছে। নাইজেলের বাড়িতে আরও এক পোষ্য কুকুর মলির সঙ্গে ভালোভাবেই সময় কাটাচ্ছে কুপার।

12 months ago


Bengaluru: ঘর ভাড়া পেতে দশম শ্রেণির নম্বর হতে হবে ৭৫ শতাংশের বেশি! এ কেমন নিয়ম

দশম শ্রেণির পরীক্ষায় কম নম্বর পেয়েছেন, তাই পাওয়া যাবে না থাকার ঘর! এমনটাই সম্প্রতি একটি পোস্ট শেয়ার হতে দেখা যাচ্ছে। যেখানে দেখা গিয়েছে, এক বাড়ির মালিক এক ব্যক্তিকে ঘর ভাড়া দিতে নারাজ। কারণ তিনি পরীক্ষায় কম নম্বর পেয়েছেন। এই বিষয়টি সমাজমাধ্যমের দৌলতে নেটিজেনদের (Netizens) মধ্যে ছড়িয়ে পড়তেই চক্ষু চড়কগাছ তাঁদের। তাঁদের প্রশ্ন, 'এমনটাও হয় নাকি আার?' কিছুদিন আগেই খবরে এসেছিল যে,বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru) ঘর ভাড়া পেতে গেলে দিতে হবে ইন্টারভিউ। এবারে খবর এসেছে, ঘর ভাড়া পেতে মার্কশিটে থাকতে হবে ভুঁড়িভুঁড়ি নম্বর।

কথায় আছে, মার্কশিটের নম্বর দিয়ে ভবিষ্যত বিচার করা যায় না। কিন্তু এবারে দেখা গেল, ভবিষ্যত বিচার করা না গেলেও নম্বর দিয়ে বেঙ্গালুরুতে ঘর ভাড়া পাওয়া যেতে পারে। হোয়াটসঅ্যাপে দুই ব্যক্তির কথোপকথন সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। যেখানে দেখা গিয়েছে, এক ব্যক্তি ঘর ভাড়া পাওয়ার জন্য সমস্ত তথ্য দিয়েছে। তবে তিনি ঘর ভাড়া পাবেন না কারণ তাঁর দশম শ্রেণির নম্বর মাত্র ৭৫ শতাংশ। এই মেসেজ দেখে রীতিমতো হতবাক সেই ব্যক্তি। এরপর এই কথোপকথনের স্ক্রিনশট ভাইরাল হতেই নেটিজেনদের কমেন্টে ভরে গিয়েছে। অনেকে লিখেছেন, 'আমি এর থেকেও কম ডকুমেন্ট চাকরির ইন্টারভিউয়ের জন্য দিয়েছি।'

12 months ago
Divorce: বিবাহ-বিচ্ছেদ উদযাপন বিয়ের পোশাক পুড়িয়ে! তরুণীর কীর্তিতে অবাক নেটদুনিয়া

বিবাহ বিচ্ছেদের (Divorce) এত আনন্দ হয়তো আপনারা কখনও দেখেননি। কিন্তু এবারে এক মার্কিন (US) মহিলা সেটাই করে দেখালেন। সাধারণত দেখা যায়, বিবাহ বিচ্ছেদের পর দু'পক্ষকেই কয়েক বছর একাধিক সমস্যা, দুঃখের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। কিন্তু এই মার্কিন মহিলা এর একেবারে ব্যতিক্রম। তিনি তাঁর বিবাহ বিচ্ছেদ পালন করলেন ফটোশ্যুট (Photoshoot) করে, বিয়ের পোশাক পুড়িয়ে, শ্যাম্পেন দিয়ে, অতীতের স্মৃতি নষ্ট করে।

View this post on Instagram

A post shared by Pubity (@pubity)

৩১ বছর বয়সী লরেন ব্রুক ২০১২ সালে বিয়ে করেছিলেন। কিন্তু এর ১০ বছর পর অর্থাৎ ২০২১ সালে ডিভোর্স নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। পরে ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে তাঁদের বিচ্ছেদ সম্পূর্ণ হয়। এরপরেই তিনি সিদ্ধান্ত নেন, বিচ্ছেদকে তিনি খুশি-আনন্দের সঙ্গে উদযাপন করবেন। ফলে তাঁকে দেখা যায় লাল গাউনে, হাতে তাঁর ডিভোর্সড বলে লেখা স্টিকার। তাঁকে কোনও ছবিতে দেখা যাচ্ছে শ্যাম্পেইনের বোতল খুলতে, কোনও ছবিতে দেখা যাচ্ছে বিয়ের সাদা গাউন আগুনে পোড়াতে, আবার কোনও ছবিতে দেখা গিয়েছে ফটো ফ্রেম জুতো দিয়ে ভেঙে ফেলতে ও বিয়ের ফটোও পুড়িয়ে ফেলতে।

লরেনের এই কীর্তিকলাপ পিউবিটি বলে এক ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে শেয়ার করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, লরেনের এমন কাণ্ডে তাঁর সঙ্গী ছিলেন তাঁর মাও। তাঁর মা একজন ফটোগ্রাফার হওয়ায় এই ছবিগুলো তুলে দিয়েছেন।

12 months ago
Viral: সূর্যের তাপে ডিম ভাজলেন এক ব্যক্তি! ভাইরাল ভিডিও দেখে হতবাক নেট দুনিয়া

দেশজুড়ে তাপমাত্রা (Heat) ক্রমে বেড়েই চলেছে। তীব্র দাবদাহে নাজেহাল পরিস্থিতি দেশবাসীর। এবছর তাপমাত্রার নিরিখে দিল্লির সঙ্গে টেক্কা দিয়ে চলছে পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal)। গত কয়েকদিন ধরে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি পেরিয়ে গিয়েছে। প্রায় ৪৩ ডিগ্রি ছুঁয়েছে তাপমাত্রা। আর সূর্যের এই প্রখর তেজেই অসাধ্য সাধন করলেন এক ব্যক্তি, যা দেখে হতবাক নেট দুনিয়া (Social Media)। দেখা গিয়েছে, রোদের এতটাই তেজ যে, আগুন ছাড়াই ডিম (Egg) ভেজে দেখালেন এক ব্যক্তি।

দিনের পর দিন এতটাই গরম বাড়তে শুরু করেছে যে এক ব্যক্তি একটি এক্সপেরিমেন্ট করার সিদ্ধান্ত নেন। তিনি পরিকল্পনা করেন যে, গরম কতটা বেড়েছে, তা প্রমাণ করে দেখবেন। তাই তিনি ভাবেন, শুধুমাত্র রোদের তেজেও কি রান্না করা সম্ভব। তাই জানতে তিনি তাঁর ছাদে একটি প্যান রাখেন, সেটাতে তারপর একটি ডিম ফাটিয়ে দিয়ে দেন। এরপরেই দেখা যাচ্ছে, কিছুক্ষণ পরেই সত্যিই সত্যিই সেটি পুরো ভাজা হয়ে গিয়েছে। সেই ব্যক্তি সেটা খেয়েও বলেন যে, স্বাদও এর ভালোই। ফলে এমনই সূর্যের তাপ এতটাই যে, রান্না হতে গ্যাসই লাগছে না।

এই ভিডিও ঝড়ের গতিতে ভাইরাল সমাজমাধ্যমে। নেটিজেনদের অনেকে বিশ্বাসই করতে পারছেন না যে, এটা সত্যিই ঘটেছে। অনেকে আবার তাপমাত্রার এত পরিমাণ বৃদ্ধির ফলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। এই ভিডিওটিতে ইতিমধ্যে ১৫লক্ষের ভিউ এসেছে।

12 months ago


Snake: স্ত্রীকে সর্পদংশন, সাপ নিয়ে হাসপাতালে ছুটলেন স্বামী! আজব কাণ্ড উন্নাওতে

স্ত্রীকে কামড়েছে সাপ (Snake), কিন্তু তাঁকে না নিয়ে সাপকে নিয়ে হাসপাতালে ছুটলেন স্বামী। এই অবাক করা কাণ্ডটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশে (UttarPradesh)। সূত্রের খবর, উন্নাও জেলার উমর আটওয়া গ্রামের নরেন্দ্র নামের ব্যক্তি এই কাণ্ড ঘটিয়েছে। হাসপাতালে সাপ দেখে হতবাক হয়ে পড়ে সেখানে উপস্থিত মানুষরা। তবে স্ত্রীর বদলে সাপ নিয়ে কেন হাসপাতালে ছুটলেন ওই ব্যক্তি, তা নিয়ে প্রশ্ন করা হলেই বেরিয়ে এল আসল সত্য।

জানা গিয়েছে, নরেন্দ্রর স্ত্রী কুষ্মা রান্নাঘরে কাজ করছিলেন, সেসময় হঠাৎ একটি পাইথন সাপ এসে তাঁকে কামড়ে দেয়। এরপরেই চিৎকার করে ওঠে কুষ্মা ও পরমুহূর্তেই অজ্ঞান হয়ে পড়েন তিনি। তাঁর চিৎকার শুনতেই প্রতিবেশীরা তাঁকে নিয়ে হাসপাতালে ছোটে ও পরে তাঁর স্বামীকেও খবর দেয়। তবে নরেন্দ্র তাঁর বউকে দেখতে হাসপাতালে না গিয়ে সরাসরি চলে যান বাড়ি। সেখানে গিয়ে সেই সাপটিকে উদ্ধার করে নিয়ে যান হাসপাতালে। সাপ দেখে রীতিমতো ভয় পেয়ে যান হাসপাতালের সকলে।

এরপর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ থেকে নরেন্দ্রকে এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি জানান, তিনি আসলে চেয়েছিলেন যে, তাঁর বউকে কোন ধরনের সাপ কামড়েছে, সেই বুঝেই যেন চিকিৎসা করানো হয়। যদিও পরে হাসপাতালের চিকিৎসক জানিয়েছেন যে, তাঁর স্ত্রী কুষ্মা এখন সুস্থ আছেন।

12 months ago
America: নেই দক্ষতা,নেই শিক্ষাও তবু এই ব্যক্তির বার্ষিক আয় ১ কোটির বেশি!

সবার ধারণা জীবনে বড় হতে গেলে, অর্থ উপার্জনের জন্য কোনও দক্ষতা বা পড়াশোনা শেখা অত্যন্ত জরুরি। কোনও দক্ষতা বা পড়াশোনা ছাড়া জীবনে অর্থ উপার্জন করা যায় না। তবে এই ধারণা ভুল প্রমাণ করে দিলেন আমেরিকার লস অ্যাঞ্জেলেসের এক ব্য়ক্তি। ৩৮ বছর বয়সী এই ব্যক্তির নাম কোরি রকওয়েল। এই ব্যক্তির উপার্জন শুনলে আকাশ থেকে পড়বেন আপনিও। জানা গিয়েছে, কোরির বার্ষিক আয় ১ কোটিরও উপরে। কিন্তু কীভাবে এই আয়?

কোরি রকওয়েল নিজের জীবনের কথা বলতে গিয়ে বলেন, 'তিনি বুঝে গিয়েছিলেন যে তিনি ৯-৫ চাকরির জন্য নয়। এমন চাকরি তিনি করতে পারবেনই না। ফলে তিনি চেয়েছিলেন লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে বেরোতে ও অন্য কোথাও চলে যেতে।' জানা গিয়েছে, তাঁর না ছিল কোনও দক্ষতা, না কোনও শিক্ষা। ফলে তিনি কী করবেন জীবনে তা নিয়ে বড় সমস্যায় পড়েছিলেন তিনি। এরপর তিনি সুপার মার্কেটে চাকরি করলেও সেটি করতে পারেননি। পরে একদিন তাঁর কাছে খোঁজ আসে এক খনিতে কাজের জন্য। মাইনিং টেম্প এজেন্সি জিওটেম্পস তাঁকে নেভাদায় ছয় মাসের জন্য কাজ করার জন্য বলেছিল।

কিন্তু কোরি এই খনিতে প্রায় ১ বছর কাজ করেন। এরপর তিনি মাটির নীচে কপার খনিতে কাজ করতে শুরু করেন ও এটাই তাঁর পরবর্তীতে জীবন হয়ে দাঁড়ায়। তিনি এই কাজ করেই বছরে ১ লক্ষ ৬০ হাজার ডলার অর্থ উপার্জন করেছেন বলে জানান তিনি। তিনি আরও জানিয়েছেন, তিনি সকাল ৬টা থেকে বিকেল ৬ টা পর্যন্ত মাটির নীচে খনির মধ্যে থাকলেও তাঁর এই কাজই পছন্দ। এককথায় তিনি তাঁর কাজকে ভালোবাসেন।

one year ago


Nasa: 'সারে জাঁহা সে আচ্ছা...', নাসা প্রকাশিত ছবিতে সবচেয়ে উজ্জ্বল হিন্দুস্থান

প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে ভারতের প্রথম মহাকাশচারী রাকেশ শর্মার সেই ঐতিহাসিক কথোপকথনের কথা মনে রয়েছে তো? মহাকাশ থেকে ভারতকে দেখতে কেমন লাগছে এই প্রশ্নের উত্তরে রাকেশ শর্মা বলেছিলেন, 'সারে জাঁহা সে আচ্ছা'। মহাকাশ থেকে আমাদের দেশকেই যে সবথেকে বেশি সুন্দর লাগে দেখতে, ফের একবার যেন তা প্রমাণিত। সম্প্রতি মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা মহাকাশ থেকে পৃথিবীর একটি ছবি সমাজমাধ্যমে শেয়ার করেছে, যা দেখে চোখ জুড়িয়ে যাবে আপনারও। এর আগেও এমন পৃথিবীর অনেক ছবি স্যাটেলাইটের মাধ্যমে পাঠানো হয়েছে মহাকাশ সংস্থাগুলিতে। কিন্তু এবারের ছবিটির যেন এক আলাদাই আকর্ষণ রয়েছে। সমাজমাধ্যমে শেয়ার করার সঙ্গে সঙ্গেই এটি ঝড়ের গতিতে ভাইরাল। তবে কী এমন আছে ছবিতে?

জানা গিয়েছে, এই ছবিটি ২০১৬ সালের। আর তাতে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে পৃথিবীর উপর মানুষের বসবাস। রাতের অন্ধকারে তোলা ছবিতে এক নীল রং-এর আভাও সাফ দেখা যাচ্ছে। এর থেকেও আশ্চর্য বিষয়টি হল, এখানে আমাদের দেশ ভারতকেই রাতের অন্ধকারে বেশি উজ্জ্বল দেখাচ্ছে। আর ভারতের এমন দৃশ্য দেখে ভারতবাসীদের মন জুড়িয়ে গিয়েছে। ভারত ছাড়াও, ইউরোপ, উত্তর আফ্রিকার আলো দেখা যাচ্ছে, তবে ভারতের মত অতটা উজ্জ্বল নয় এই আলো।

দু'দিন আগের শেয়ার করা এই ছবিতে ইতিমধ্যেই ১০ লক্ষের বেশি লাইক পড়েছে, কমেন্টও এসেছে হাজার হাজার। কেউ লিখেছেন, 'আমাদের অপূর্ব সুন্দর পৃথিবী'। তবে ভারতীয়দের মুখে একটিই কথা, 'ভারতবর্ষই সবচেয়ে বেশি উজ্জ্বল' ('India Shining too bright')।


one year ago
Love: স্কুল ড্রেসে ভালোবাসার মানুষকে প্রপোজ করতে গিয়ে বিপাকে কিশোর

স্কুলের ভালোবাসা (Love) বা শৈশবের প্রেম কারই বা মনে থাকে না! আর সেই মনের কথা অন্যের প্রতি জানানোর আলাদাই এক অনুভূতি থাকে। সেই মনের কথা বা 'প্রপোজ' করারও এক-এক জনের এক-এক রকমের আদব-কায়দা থাকে। সেরকমই এক রোম্যান্টিক ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখা গেল, যা ইতিমধ্যেই ভাইরাল। এটাকে নিয়ে একাধিক মিমও তৈরি হয়েছে। ভাইরাল ভিডিওতে (Viral Video) দেখা গিয়েছে, ক্লাস ভর্তি ছাত্র-ছাত্রী। সেসময়ই এক ছাত্র একগাল হাসি নিয়ে, হাতে ফুল নিয়ে একটি মেয়ের দিকে এগিয়ে আসে তার মনের কথা বলার জন্য। কিন্তু পরমুহূর্তেই তার খুশি বিষাদে পরিণত হল। কিন্তু কী এমন ঘটল?

দেখা গিয়েছে, ছেলেটির পরনে স্কুল ইউনিফর্ম, ক্লাসের মধ্যেই বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে প্রপোজ করতে আসে ও মেয়েটির সামনে হাঁটু গেড়ে বসে পড়ে। তার হাতে ছিল ফুল, তবে লাল নয়, হলুদ গোলাপ হাতে নিয়ে তাকে দেখা যায়। ক্লাসে তখন হইহই পড়ে গিয়েছে। কিন্তু ছেলেটি হাঁটু গেড়ে বসে মনের কথা বলতে গিয়েই সপাটে চড় বসিয়ে দিল মেয়েটি। অর্থাৎ তার প্রেম প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে কিশোরীটি। ক্লাস ভর্তি বন্ধু-বান্ধবরা হতবাক। মেয়েটির এমন ব্যবহারে ছেলেটিও হতভম্ব হয়ে পড়ে।

এই ভিডিওটি ইনস্টাগ্রামে 'নটিফ্যামিলি' নামক অ্যাকাউন্ট থেকে শেয়ার করার সঙ্গেই সঙ্গেই ঝড়ের গতিতে ভাইরাল। ইতিমধ্যেই এই ভিডিওতে ১ লক্ষের বেশি ভিউ এসেছে। লাইকও পড়েছে বহু। নেটিজেনরা কেউ কমেন্ট করে বলেছেন, মেয়েটি তার মনের কথা এভাবেও না জানাতে পারতেন। তবে এই ভিডিওটি কোন জায়গার তা উল্লেখ করা হয়নি।

one year ago
Bengaluru: বেহুঁশ শুয়ে সহকর্মী, পার্টিতে মত্ত অন্যরা! অমানবিক দৃশ্য দেখে ক্ষুব্ধ নেটিজেনরা

'ওয়ার্ক হার্ড, পার্টি হার্ডার' (Work Hard Party Harder), এই কথাটা সচরাচরই শুনতে পাওয়া যায়। তবে এবারে পার্টি করার মধ্যেই এক ভয়ানক কাণ্ড ঘটে গেল বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru)। দেখা গিয়েছে, একটি পানশালায় নাচ-গানে মত্ত বেঙ্গালুরুর এক স্টার্টআপ অফিস কর্মীরা, অন্যদিকে নেশা করে মদ্যপ অবস্থায় অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এক সহকর্মী। তবে তাঁকে দেখার কেউ নেই। সবাই পার্টিতেই মজে। এই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন এক জনপ্রিয় ইউটিউবার (Youtuber) ক্যালেব ফ্রিসেন (Caleb Friesen)। এই ছবি ট্যুইটারে (Twitter) পোস্ট হতেই নিন্দার ঝড় সোশ্যাল মিডিয়ায়। প্রশ্ন উঠছে, এতটাই কি পার্টি করতে ব্যস্ত যার জন্য অসুস্থ সহকর্মীকে দেখার সময় বা হুঁশ নেই? 

ইউটিউবার ক্যালেব জানিয়েছেন, তিনি দেখেন একটি পানশালায় বেঙ্গালুরুর এক স্টার্টআপ কোম্পানির কিছু কর্মী পার্টি করছেন। অন্যদিকে তাঁদের এক সহকর্মী মদ্যপ অবস্থায় পড়ে রয়েছেন। এমনকী তাঁকে অনেকটাই অসুস্থ দেখাচ্ছিল বলে জানান ক্যালেব। তিনি দেখেন, তিনি একাই পাশে এক জায়গায় শুয়ে আছেন, নিজের বমি নিজে গিলছেন। ফলে তাঁকে গুরুতর অসুস্থই দেখাচ্ছিল। তবুও পাশে নেই কেউ। 

এই পরিস্থিতিতে ক্যালেব একগুচ্ছ ছবি শেয়ার করে ট্যুইট (Tweet) করেছেন। লিখেছেন, 'মনে করিয়ে দেওয়া উচিত সেই সব স্টার্টআপ সংস্থার মালিকদের, যে ওয়ার্ক হার্ড পার্টি হার্ডার মানে এই নয় যে, কারোর জীবনের থেকে পার্টি করাটাই বেশি প্রয়োজনীয় হয়ে পড়বে।' আবার অন্য একটি ট্যুইটে তিনি স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতাদের পরামর্শ দিয়ে লিখেছেন, 'যাঁরা মদ পান করতে পারেন না, তাঁদের জন্য একজন সুপারভাইজার রাখা উচিত, যাতে সবাই নিরাপদে থাকতে পারেন।' তিনি জানিয়েছেন, তিনি এসব ঘটনা পানশালার উপরের ফ্লোর থেকে দেখেছেন ও পরে তাঁকে দেখে নীচে নেমে সাহায্য করতে এসেছিলেন। কিন্তু পরে সেই যুবক নিজেই পাশের একটি শোফায় শুয়ে পড়েন। ক্যালেব জানিয়েছেন, তিনি তাঁর সহকর্মীদের তাঁকে সাহায্য করতে বললেও সহকর্মীরা কোনও কিছুর তোয়াক্কা না করে ব্যঙ্গ করে একজন বলেন, 'সবসময় তাঁকে দেখার জন্য অন্য কাউকে দরকার।' 

এই ট্যুইটগুলো ভাইরাল হতেই মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায় নেটিজেনদের থেকে। কেউ সেই যুবকের শারীরিক অবস্থা নিয়ে চিন্তাপ্রকাশ করেছেন, আবার অন্য একজন এই ঘটনায় স্টার্টআপ সংস্থাটির মালিককে দোষারোপ করার প্রয়োজনীয়তা নেই বলে জানিয়েছেন। 

one year ago