কলকাতা শহরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাগুলির মধ্যে অন্যতম ইএম বাইপাস। সেই ইএম বাইপাসে দীর্ঘক্ষণ যান নিয়ন্ত্রণ করা হবে বলে জানা গিয়েছে। কলকাতা পুলিসের তরফে জানানো হয়েছে, বাইপাসের দক্ষিণ অংশে শনিবার ছ'ঘণ্টা যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে।
উল্লেখ্য, একাধিক রুট ডাইভারশনের কথা জানিয়ে অ্যাডভাইজারি প্রকাশ করল কলকাতা ট্রাফিক পুলিস। আজ শনিবার রাত ১০ টা থেকে রবিবার ভোর ৪ টে পর্যন্ত ইএম বাইপাসের দক্ষিণ অংশে উভয় দিকে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে। পাটুলির কাছে ঘোষপাড়ায় ৪৫ মিটার লম্বা ফুটওভার ব্রিজ বসানোর জন্যই যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। এই কাজের দায়িত্বে রয়েছে সিএমডিএ।
সিএমডিএ সূত্রে জানা গিয়েছে, ফুট ওভারব্রিজ বসানোর জন্য ঘোষপাড়ার কাছে ক্রেন ও অন্যান্য মেশিন আনা হবে। সেই কারণে যান চলাচলের ক্ষেত্রে বেশ কিছু বদল আনা হবে। যান চলাচলের জন্য একাধিক রুট ডাইভারশনও করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
কোন পথে চলবে যানবাহন:-
•দক্ষিণ থেকে রুবি হাসপাতালের দিকে যাওয়া ভারী যানবাহন গুলিকে পাটুলি মোড় থেকে ঘুরিয়ে দেওয়া হবে। ভারী যানবাহন গুলিকে বৈষ্ণবঘাটা, পাটুলি কানেক্টর, রাজা এসসি মল্লিক রোড, প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোড কানেক্টর হয়ে সুলেখা মোড় দিয়ে পুনরায় বাইপাসে পৌঁছতে হবে।
•দক্ষিণ থেকে রুবিমোড়গামী ছোট গাড়িগুলোকে বা যানবাহন গুলোকে বৈষ্ণবঘাটা, পাটুলি কানেক্টর হয়ে পাটুলি আই ব্লক রোডে যেতে হবে। সেখান থেকে মোল্লা রোড ধরে তারা পুনরায় বাইপাসের দিকে যেতে পারবে।
•উত্তর থেকে গড়িয়াগামী ভারী যানবাহন গুলিকে অভিষিক্তা মোড় থেকে ঘুরিয়ে দেওয়া হবে। ভারী যানবাহনগুলি অভিষিক্তা মোড় থেকে প্রিন্স আনোয়ার শাহ কানেক্টর হয়ে রাজা এসসি মল্লিক রোড ও বৈষ্ণবঘাটা-পাটুলি কানেক্টর হয়ে ফের বাইপাসে উঠতে পারবে।
উত্তর থেকে গড়িয়াগামী ছোট গাড়িগুলিকে পিয়ারলেস হাসপাতালের সামনের কাটআউট দিয়ে ঘুরে পঞ্চসায়র রোড, ঢালাই ব্রিজ ও গড়িয়া স্টেশন রোড হয়ে ফের বাইপাসে উঠতে পারবে।
প্রসঙ্গত, কলকাতা ট্রাফিক পুলিস সূত্রে খবর, বেশ কয়েক বছর ধরে ঘোষপাড়া অঞ্চলে যাতায়াত করার সময় অনেক দুর্ঘটনা ঘটেছে এবং সেই দুর্ঘটনা রেকর্ড দুর্ঘটনা। দুর্ঘটনা ঘটার প্রতিরোধ করার জন্য ফুটওভার ব্রিজ বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আর মাত্র কয়েকদিন, এর পরই নয়া দিল্লিতে হতে চলেছে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন। আগামী ৯ ও ১০ সেপ্টেম্বর, এই দু'দিন বসবে জি-২০-এর শীর্ষ সম্মেলন (G20 Summit)। প্রগতি ময়দানে উদ্বোধন হওয়া 'ভারত মণ্ডপমে' আসবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট-সহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধান এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলির নেতারা। ফলে সেই নিয়ে প্রস্তুতি তুঙ্গে। কিন্তু এই সম্মেলনের আগেই রাজধানীর মানুষের মধ্যে একাধিক বিভ্রান্তিমূলক তথ্য ছড়িয়ে পড়ে। খবরের শিরোনামে উঠে আসে যে, নয়া দিল্লিতে জি-২০ সম্মেলনের জন্য লকডাউনের মত পরিস্থিত হবে। কিন্তু এই সব খবরকে উড়িয়ে দিয়ে এবারে দিল্লি পুলিসের তরফে এক বিবৃতি জারি করা হল। মঙ্গলবার সমস্ত জল্পনা উড়িয়ে দিল্লি পুলিস জানিয়েছে, দু'দিনের শীর্ষ সম্মেলন চলাকালীন নয়া দিল্লিতে প্রয়োজনীয় সকল পরিষেবা চালু থাকবে। শুধুমাত্র কয়েকটি জায়গায় বিধিনিষেধ জারি থাকবে।
সূত্রের খবর, সমস্ত বিভ্রান্তি দূর করতে ট্রাফিক পুলিস জানিয়েছে, রাজধানীতে ৮ থেকে ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কোনওমতেই কোন লকডাউন হবে না। গাড়ি, মেট্রো, ট্রেন থেকে শুরু করে সমস্ত পরিষেবাই স্বাভাবিক থাকবে। তবে কিছু যাতায়াতের রাস্তায় পরিবর্তন আনা হয়েছে। আরও জানানো হয়েছে, এনডিএমসির একটি ছোট অংশে কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। সংবাদ সংস্থাগুলির কাছেও অনুরোধ করা হয়েছে, তারা যে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে, তার সঙ্গে সম্পূর্ণ সঙ্গতি রেখে সঠিক বিবরণ প্রকাশ করা হয়। জনগণের কাছে যাতে কোনও অস্পষ্ট বার্তা না যায়, সেদিকে নজর রাখার কথা বলা হয়েছে।
তবে ব্যাঙ্ক, বেসরকারি অফিস, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি বন্ধ থাকবে। কিন্তু হোটেল, হাসপাতাল এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থান পরিষেবা প্রদানকারী যানবাহনগুলিকে পরিচয় যাচাইকরণের ভিত্তিতে চলাচলের অনুমতি দেওয়া হবে।
সাইরেন (Siren) বাজিয়ে দ্রুতগতিতে ছুটে আসছে অ্যাম্বুল্যান্স (Ambulance)। আর তা দেখা মাত্রই ট্রাফিক আটকে রাস্তা ফাঁকা করে দিলেন ট্রাফিক পুলিস (Traffic police)। কিন্তু কিছু দূর গিয়ে অ্যাম্বুল্যান্স গিয়ে থামল একটি ফাস্টফুডের দোকানে। দরজা খুলে চালক বেরিয়ে এসে কিনলেন আমের শরবত। আর ভিতরে নেই কোনও রোগী। এই অবাক করা ঘটনাটি ঘটেছে হায়দরাবাদে। এই ঘটনার ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, সাইরেন বাজিয়ে একটি অ্যাম্বুল্যান্স আসছে দেখেই কর্মরত ট্রাফিক পুলিস অ্যাম্বুল্যান্সটিকে রাস্তা ফাঁকা করে দেন। কিন্তু ফাঁকা রাস্তায় প্রায় ১০০ মিটার গিয়েই থেমে যায় অ্যাম্বুল্যান্সটি। দরজা খুলে নেমে এসে ঢুকে যান একটি ফাস্টফুডের দোকানে। কিছু ক্ষণ পর বেরিয়ে আসেন হাতে একটি আমের শরবতের বোতল নিয়ে। ততক্ষণ পর্যন্ত পুরো সময় ধরেই বেজে যাচ্ছিল অ্যাম্বুল্যান্সের সাইরেন। এই ঘটনাটি দেখেই ছুটে আসেন ট্রাফিক পুলিস।
#TelanganaPolice urges responsible use of ambulance services, citing misuse of sirens. Genuine emergencies require activating sirens for swift and safe passage. Strict action against abusers is advised.
— Anjani Kumar IPS (@Anjanikumar_IPS) July 11, 2023
Together, we can enhance emergency response and community safety. pic.twitter.com/TuRkMeQ3zN
এই পুরো ঘটনাটি বন্দি হয়েছে ট্রাফিক পুলিসের জামায় লাগানো ক্য়ামেরাটিতে। ভিডিয়োটিতে দেখা গিয়েছে, অ্যাম্বুল্যান্সটি খাবারের দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে। এরপর দোকান থেকে আমের শরবত কিনে বেরিয়ে আসেন অ্যাম্বুল্যান্স চালক। তখন পুলিসকর্মী জিজ্ঞেস করেন, ‘আপনি সাইরেন দিচ্ছিলেন দেখে আমি রাস্তা পরিস্কার করে দিলাম। আর আপনি হাসপাতালে না গিয়ে দোকানে দাঁড়িয়ে আছেন। কোথায় রোগী?'
পুলিস সূত্রে খবর, অ্যাম্বুল্যান্স চালককে এক হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে সংশ্লিষ্ট আইন ভাঙার কারণে। এই ঘটনাকে ঘিরে প্রশ্ন উঠেছে জরুরি পরিস্থিতির নাম করে সাইরেনের অপব্যবহার নিয়ে।
অতি গরমে রাস্তায় দাঁড়িয়ে সাধারণ মানুষের জন্য অনবরত ট্রাফিকের কাজ করে চলেছেন তাঁরা। চড়া রোদের গরম হোক বা আকাশ ভাঙা বৃষ্টি, সবসময়ই রাস্তার উপর দাঁড়িয়ে নিজের কাজ করে চলেছেন তাঁরা। যাতে তাঁদের একটু অসাবধানতায় কোনও বিপদে না পড়তে হয় সাধারণ মানুষকে। রাস্তার উপর তাঁরা সাধারণের ছাতা হয়ে দাঁড়ালেও নিজেদের মাথার উপর ছাতা ধরার মতো সময় হয় না তাঁদের। তাই কর্তব্যরত অবস্থায় থাকা ট্রাফিক পুলিসের (Traffic police) পাশে এসে দাঁড়াল হুগলি (Hooghly) গ্রামীণ জেলা পুলিস। সেই চিত্রই দেখা গেল আজ তারকেশ্বর জয়কৃষ্ণবাজার এলাকায়।
হুগলি গ্রামীণ পুলিসের অতিরিক্ত পুলিস সুপার লালটু হালদার নিজে ট্রাফিক পুলিসদের হাতে একটি করে ছাতা, জলের বোতল, কিছু ওআরএস-এর প্যাকেট তুলে দিলেন। এছাড়াও এই মানবিক কাজে উপস্থিত ছিলেন তারকেশ্বর থানার অফিসার ইনচার্জ অনিল রাজ, পুড়শুড়া থানার অফিসার ইনচার্জ সোমনাথ দে, তারকেশ্বর ট্রাফিক গার্ডের ওসি তপন হালদার-সহ জেলা পুলিসের অন্য আধিকারিকরা। তবে তাঁদের যৌথ উদ্যোগে এভাবে ট্রাফিক পুলিসের পাশে দাঁড়ানোর ছবি এক দৃষ্টান্ত রেখেছে জনমানসে।
ফাঁকা রাস্তায় এক ট্রাফিক পুলিসকে (Traffic Police) একা পেয়ে লুটে নিল দুষ্কৃতীরা। অভিযোগ, ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয় ওই পুলিস কর্মীকে। তারপর তাঁর মোবাইল ফোন, এটিএমকার্ডসহ (ATM) টাকাপয়সাও ছিনতাই করে ওই দুষ্কৃতীরা। ঘটনাটি ঘটেছে দিল্লির (Delhi) সিগনেচার ব্রিজের এলাকায়।
জানা গিয়েছে, ওই ট্রাফিক পুলিসের নাম মোহিত। ২৯ মার্চ রাতে কাজ সেরে বাড়ি ফেরার পথে রাস্তায় একা পেয়ে ঘিরে ধরে দুষ্কৃতীরা তাঁকে। ধারালো অস্ত্রের কোপ মারা হয় মোহিতের শরীরে। তারপর তাঁর কাছ থেকে মোবাইল ফোন এবং টাকার ব্যাগ ছিনিয়ে নেওয়া হয়। ছিনতাই করা ওই ব্যাগে ৬ হাজার নগদ টাকা ছিল বলে জানিয়েছেন মোহিত। এছাড়াও ছিল এটিএম কার্ড, পরিচয়পত্র ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ নথি। অভিযোগ, মোহিতের মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ই-ওয়ালেটের মাধ্যমে তাঁর ব্যাঙ্ক থেকে ৬৩ হাজার টাকা তুলে নেয় দুষ্কৃতীরা।
মোহিতের অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্তে নেমেছেন দিল্লি পুলিস। পুলিস জানিয়েছেন, ঘটনায় অভিযুক্তরা হলেন আরিফ, আবিদ এবং অনুপ। অনুপই হলো ওই দুষ্কৃতী দলের মূল মাথা। পুলিস এই ঘটনায় সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে তিন জন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে।
বর্ষবরণের (New Year Eve) রাতে শহরজুড়ে পুলিসি ব্যবস্থা ছিল তুঙ্গে। ট্রাফিক আইন অমান্যে জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছিল কলকাতা পুলিস (Kolkata Police)। খোদ পুলিস কমিশনার পথে নেমেছিলেন পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে। এই ব্যবস্থাপনার মধ্যেও বেপরোয়া গতি (Car hits Police) মানলো না পুলিসি বাধা। তিলজলা এলাকায় তীব্র গতির বলি এক পুলিস কনস্টেবল (Traffic Police)। শরীরে গুরুতর চোট নিয়ে চিকিৎসাধীন কনস্টেবল তপন চক্রবর্তী।
এই ঘটনা তিলজলার চায়না টাউন গেটের সামনে। জানা গিয়েছে, রাতের কলকাতায় নাকা চেকিংয়ের সময় পার্ক সার্কাস থেকে সায়েন্স সিটির দিকে যাওয়া এক বেপরোয়া গাড়িকে আটকতে যান কনস্টেবল তপনবাবু। কিন্তু পুলিসি বাধা না মেনে উলটে সেই পুলিসকর্মীকে ধাক্কা মেরে চলে যায় ঘাতক গাড়িটি। অভিঘাতে পড়ে গিয়ে গুরুতর চোট পান তপনবাবু। তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন করা হয়েছে। এই ঘটনায় স্বতঃপ্রণোদিত মামলা রুজু করেছে পুলিস। খোঁজ চলছে ঘাতক গাড়ি ও তাঁর মালিকের।
এদিকে, বর্ষ বরণের রাতে মদ্যপান করে গাড়ি চালানোর ঘটনায় আটক ১১৫ জন। দিন কয়েক আগেই অজয়নগর মোড়ে ট্রাফিক আইন ভাঙে এক যুবক। হেলমেট না থাকায় তাঁকে কেস দেন নাকা চেকিংয়ে থাকা কর্তব্যরত পুলিসকর্মীরা। সেই সময়েও স্থানীয়রা পুলিসকর্মীদের সঙ্গে সঙ্গে বচসায় জড়ান। এক পুলিসকর্মী শারীরিক হেনস্থার অভিযোগ ওঠে। এই ঘটনায় গ্রেফতার চার।
দিন দুয়েক আগেই শহর কলকাতার (Kolkata) বুকে পুলিসি হেনস্থার ঘটনায় সরব হয়েছিলেন উস্তাদ রশিদ খানের পরিবার (Rashid Khan)। অভিযোগ, নাকা চেকিংয়ের সময় উস্তাদজির গাড়ি আটকে 'ঘুষ' চায় কর্তব্যরত পুলিস কর্মী। সেই ঘুষ দিতে অস্বীকার করায় উস্তাদ রাশিদ খানের গাড়ির চালককে থানায় নিয়ে যাওয়া হয় বলে অভিযোগ উঠেছিল। কিন্তু এরপরেও থেমে না থেকে রাতেই শিল্পী এবং তাঁর স্ত্রীকেও থানায় ডেকে নিয়ে গিয়ে হেনস্থা করার গুরুতর অভিযোগ এসেছিল সামনে। আর এরপরেই পদ্ম (Padma Bhushan) সম্মানপ্রাপ্ত সঙ্গীত শিল্পী এবং তাঁর পরিবারকে এরকম অপ্রীতিকর ঘটনার সাক্ষী থাকার জন্য গোটা বাংলা তথা দেশের সর্বস্তরে ওঠে সমালোচনার ঝড়।
এদিকে শুক্রবার এই ঘটনার বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে। রশিদ খানের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন খোদ কলকাতার সিপি। পাশাপাশি বৃহস্পতিবার শিল্পীর নাকতলার বাড়িতে উপস্থিত হন লালবাজারের তদন্তকারী অফিসাররা। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দোষ প্রমাণিত হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন কলকাতা পুলিস কমিশনার বিনীত গোয়েল।
তবে শুধুমাত্র এই ঘটনার বিভাগীয় তদন্তই নয়, এবার এই অপ্রীতিকর অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে সমস্ত ট্রাফিক গার্ডের উদ্দেশ্যে নতুন নির্দেশিকা জারি করেছে লালবাজার। এবার থেকে নাকা চেকিং পয়েন্টে কোনও অ্যাকশনের সময় কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশকর্মীর সঙ্গে থাকা ক্যামেরা সবসময় চালু রাখতে হবে, যাতে সম্পূর্ণ ঘটনা রেকর্ড করা যায়। এছাড়াও পুলিসের সঙ্গে গাড়ির চালক বা যাত্রীদের মধ্যে কী কথোপকথন হচ্ছে তা জানার জন্যও বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।