তিলজলা (Tiljala) এলাকার একটি কারখানায় (Work Shop) ভয়াবহ আগুন (Fire)। অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত বাবা এবং ছেলে। বৃহস্পতিবার ভোরে ওই কারখানা থেকে আগুন এবং ধোঁয়া বেরিয়ে আসতে দেখে দমকলকে খবর দেন স্থানীয় বাসিন্দারা। সকাল ৭টা ২০ মিনিট নাগাদ ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের চারটি ইঞ্জিন। ছাপাখানার ভিতর থেকে উদ্ধার করা হয় দু’টি অগ্নিদগ্ধ দেহ। দমকল সূত্রে জানা গিয়েছে, আগুন এখনও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। দমকলের আধিকারিকরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের তরফে জানা গিয়েছে, ওই কারখানায় ছাপার কাজ হত। ফলে ওই কারখানায় চামড়া-সহ একাধিক দাহ্য বস্তু মজুত ছিল বলে পুলিসের অনুমান। বুধবার মধ্যরাতের দিকেই আগুন লাগে বলে দাবি করেছেন স্থানীয়দের একাংশ। সম্পর্কে এই দু'জন বাবা এবং ছেলে। বাবা মহঃ নাসিম আখতার ওরফে জসিম ৪৫। ছেলে মহঃ আমির ২৬। মৃতেরা রাতে ছাপাখানার ভিতরেই কাজ করছিলেন বলে পুলিসের অনুমান। কী কারণে আগুন লাগল, তার কারণ অনুসন্ধানের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দমকল।
ভেবেছিলাম অন্যের নির্দেশে খুন করেছি বললে সাজা কম হবে।' তিলজলা (Tiljala) শিশু (Minor) খুনে পুলিসের (Police) জেরায় এমনিই দাবি অভিযুক্ত আলোক কুমার সাউয়ের। কোনও তান্ত্রিকের নির্দেশে নয়, বরং নিজের বিকৃত যৌন লালসা মেটাতেই তিলজলার সাত বছরের শিশুকন্যাকে নিগ্রহ করে খুন করেছিল অভিযুক্ত অলোক কুমার। লালবাজারের দাবি, জেরায় প্রথমে তান্ত্রিকের গল্প ফাঁদলেও পরে সে দাবি করেছে যে, নিজের বিকৃত যৌন চাহিদার কথা ঢাকতেই ওই কথা বলেছিল। তার ধারণা ছিল, এর জেরে তার শাস্তি কম হবে। কিন্তু গোয়েন্দাদের লাগাতার জেরার মুখে সে স্বীকার করেছে যে, খুনের পিছনে রয়েছে তার বিকৃত যৌন লালসা।
এক গোয়েন্দাকর্তা জানান, ধৃত অভিযুক্ত বিকৃতকাম। সেই কারণেই প্রতিবেশীর নাবালিকা মেয়েকে জোর করে ফ্ল্যাটে নিয়ে গিয়ে যৌন নির্যাতন করার পরে খুন করেছিল সে। পুলিসি জেরায় প্রথম থেকে তান্ত্রিকের কথা বললেও অলোকের বক্তব্যে একাধিক অসঙ্গতি ছিল। সে এক তান্ত্রিকের কথা বলেছিল। পুলিস সূত্রের খবর, তদন্তে নেমে ধৃতকে সেখানে নিয়ে যাওয়া হলেও কাউকেই সে শনাক্ত করতে পারেনি। পরে স্বীকার করে, পুলিসকে বিভ্রান্ত করতে ও সাজা কমাতেই তান্ত্রিকের গল্প ফেঁদেছি।
লালবাজার জানিয়েছে, ২৬ মার্চ ময়লা ফেলতে বেরিয়ে নিখোঁজ হয়ে যায় ওই শিশুটি। অভিযোগ, তিলজলা থানার পুলিস নিখোঁজ ডায়েরিকে প্রথমে গুরুত্ব দেয়নি। পরে ওই আবাসনে তল্লাশি শুরু হলে তেতলার ফ্ল্যাট থেকে বস্তাবন্দি দেহ উদ্ধার হয়। তদন্তে জানা যায়, ময়লা ফেলে ফ্ল্যাটে ফেরার সময়ে অলোক শিশুটির হাত ধরে টেনে নিজের ঘরে নিয়ে যায় এবং খুন করে। অভিযোগ, তার উপরে যৌন নির্যাতনও চালায় সে।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়ে ওঠে তিলজলা। পুলিসের গাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন লাগানো হয়। ঘটনার তদন্তে কলকাতায় আসেন জাতীয় শিশু অধিকার সুরক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান প্রিয়ঙ্ক কানুনগো। শুক্রবার ওই তদন্ত নিয়ে প্রকাশ্যেই বিরোধ বাধে জাতীয় এবং রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের চেয়ারপার্সনদের মধ্যে। এর মধ্যেই তদন্তকারীদের সঙ্গে কথা বলার পরে প্রিয়ঙ্ক অভিযোগ করেন, সেখানে ক্যামেরায় সব রেকর্ড করা হচ্ছিল বলে তিনি আপত্তি জানালে তিলজলা থানার তৎকালীন ওসি বিশ্বক মুখোপাধ্যায় তাঁকে মারধর করেন। তিনি লিখিত অভিযোগ করলে লালবাজার ওসির বিরুদ্ধে মামলা রুজু করে এবং তাঁকে সরিয়ে দেয়। লালবাজার জানিয়েছে, ওই ঘটনার তদন্ত করছে গোয়েন্দা বিভাগ। তদন্তে অভিযোগকারী এবং অভিযুক্তকে ডেকে পাঠানো ছাড়াও ক্যামেরার ছবি খতিয়ে দেখা হবে।
তিলজলায় (Tiljala Murder) শিশু খুনের ঘটনায় রাজ্য পুলিসের ডিজিকে (DG) চিঠি দিল জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন (Ncpcr)। সূত্রের খবর, ডিজির কাছে এই খুনের সমন্ধে তথ্য চেয়ে পাঠানো হয়েছে। গোটা ঘটনায় প্রথম থেকেই নজর রাখছিলো জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন। টুইট করে এই ঘটনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন কমিশনের চেয়ারম্যান। যদিও ঘটনার দিন রাতেই মূল অভিযুক্ত আলোক কুমার সাউকে গ্রেফতার করে পুলিস। তাঁকে জেরা করে খুনের কারণ তদন্ত করছে জানিয়েছে পুলিস।
তিলজলায় শিশু খুনের তদন্তে নেমে পুলিস প্রথম দিকে জানিয়েছিল, 'অভিযুক্ত, এক তান্ত্রিক তত্ত্ব খাড়া করছেন।' যদিও সেটা ভিত্তিহীন বলেই দাবি করেছিল কলকাতা পুলিসের গোয়েন্দা শাখা। মঙ্গলবার পুলিসের তরফে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে ওই অভিযুক্তর দাবি ভিত্তিহীন। খুনের পিছনে অন্য কারণ আছে, সেটা তদন্ত করে দেখছে পুলিস। পুলিস জানিয়েছে, তিলজলার ঘটনা নিয়ে সোমবারের হওয়া তান্ডবে মোট ২০ জনকে গ্রেফতার করে পুলিস। মঙ্গলবার তাঁদের আদালতে তোলা হলে, বিচারক তাঁদের ৩ দিন অর্থাৎ পয়লা এপ্রিল অবধি পুলিসি হেফাজতের নির্দেশ দেয়।
পাশাপাশি মঙ্গলবার সকালে ১৬ বছরের নাবালিকা খুনের ঘটনায়, লেদার কমপ্লেক্স থানা ওই নাবালিকার মোবাইল ফোন উদ্ধার হয়েছে। পুলিস জানিয়েছে, ওই নাবালিকার একটি প্রেমিক ছিল, এ ঘটনার পর ওই গোটা পরিবার নিখোঁজ। তাদের খোঁজে তল্লাশি চলছে বলে জানিয়েছে পুলিস। মঙ্গলবার মেয়েটির পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, শনিবার সন্ধ্যায় মেয়েটির মায়ের ফোনে একটি ফোন আসে। নাবালিকার মা জানান, 'ওই ফোনে ওর গলা চাপা লাগছিলো, এরপরেই আমরা থানায় জানাই।' মঙ্গলবার এ ঘটনার তদন্তের পর পুলিস জানিয়েছে, 'নৃশংসভাবে হত্যার পর, ওই নাবালিকার দেহাংশ কেটে ফেলা হয়েছিল।'
তিলজলার (Tiljala) ঘটনার প্রায় ২৪ ঘন্টা পার হলেও পরিস্থিতি এখনও থমথমে। তিলজলায় নাবালিকা (Minor) খুনের (Murder) ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতীয় নারী ও শিশু সুরক্ষা কমিশন। সূত্রের খবর পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য পুলিসের ডিজি ও রাজ্য সেক্রেটারিকে এ ঘটনার তথ্য চেয়ে তলব করা হতে পারে। পাশাপাশি গোটা ঘটনার তদন্তে, জোরদার তল্লাশি চালানো হচ্ছে বলে পুলিস সূত্রে খবর।
রবিবার রাতে স্থানীয় ৭ বছরের এক নাবালিকার মৃতদেহ উদ্ধার হয়। আটক করা হয় মূল অভিযুক্ত আলোক কুমার সাউকে, ওই রাতেই পুলিসের নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলে তিলজলা থানা ভাঙচুর হয়। আলাদা ওই ঘটনায় ২ স্থানীয়কে আটক করে পুলিস। খুনের ঘটনায় মূল অভিযুক্তকে সোমবার জিজ্ঞাসাবাদ করে, ওই ঘটনায় তান্ত্রিক যোগ পেয়েছে বলে জানিয়েছিল পুলিস। সোমবার সকাল গড়াতেই স্থানীয়রা ক্ষোভে ফুঁসতে থাকে। পুলিসের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলে বন্ডেল গেট অবরোধ শুরু হয়। হিংসা ছড়িয়ে পরে রেললাইনেও, ট্রেন আটকে চলে বিক্ষোভ। পুড়িয়ে দেওয়া হয় পুলিশের গাড়ি সহ পথ চলতি বাইকও। পরে বিশাল পুলিশ বাহিনী কাঁদানে গ্যাস ছুড়ে, লাঠি চার্জ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
পুলিস সূত্রে খবর, সোমবার এ ঘটনায় মূল অভিযুক্ত আলোক কুমার সাউকে ১৪ দিন পুলিসি হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত। এ ছাড়া আরও খবর, যে হিংসা ছড়ানো ও ভাঙচুর-অবরোধের ঘটনায় এখনও অবধি ২০ জনকে আটক করেছে পুলিস।
রাষ্ট্রপতির বঙ্গ সফরের মধ্যেই তিলজলায় নাবালিকা খুনে অগ্নিগর্ভ রেল থেকে সড়ক পথ। নাবালিকা (Minor Murder) খুনের বিচারের দাবির পাশাপাশি থানায় হামলার ঘটনায় ধৃতদের মুক্তির দাবিতে ধুন্ধুমার তিলজলা, পিকনিক গার্ডেন, বন্ডেল গেট এলাকা (Tiljala Murder)। পুলিস সূত্রে এমনটাই খবর। তিলজলায় নাবালিকা খুনে রবিবার থেকেই ফুঁসছে এলাকা। সোমবার বেলা গড়াতেই সেই জনরোষ ছড়িয়ে পড়ল রেল লাইন থেকে রাস্তায়। রেল অবরোধের সঙ্গেই চলেছে পথ অবরোধ। পুলিস, দমকলকে লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি। অগ্নিসংযোগ পুলিসের গাড়িতে। বন্ডেল গেট এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা ট্রেন লক্ষ্য করে চলে ইটবৃষ্টি। গোটা এই জনরোষের ঘটনা ধরা পড়ে সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরায়। পুলিস এই অবরোধ তুলতে এলে, পুলিসকে লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাঁদানে গ্যাস ছোড়ার পাশাপাশি নামানো হয় র্যাফ। প্রায় ঘণ্টাখানেক শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখায় ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকার পর এখন স্বাভাবিক পরিষেবা।
এদিকে তিলজলা-কাণ্ডে থানা ভাঙচুরের অভিযোগে রবিবার গ্রেফতার হয়েছেন স্থানীয় ২ ব্যক্তি। পুলিস সূত্রে খবর, নাবালিকা খুনে অভিযুক্তদের শাস্তির পাশাপাশি স্থানীয় দুই ব্যক্তির মুক্তির দাবিতেই নাকি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে তিলজলা এলাকা। প্রথমে বন্ডেল গেট অবরোধ, পরে সেই বিক্ষোভের আগুন ছড়িয়ে পড়ে গোটা তিলজলা, তপসিয়া, পিকনিক গার্ডেন এলাকায়। রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে অবরোধের সঙ্গেই জ্বালিয়ে দেওয়া হয় পুলিসের গাড়ি এবং একটি বাইকও। পাথর বৃষ্টিতে আটকে পড়েন একাধিক সহ-নাগরিক। অনেকের মুখে আতঙ্কের ছাপ ছিল স্পষ্ট। ঘটনাস্থলে আসে বিরাট পুলিস বাহিনী। পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে সশস্ত্র বাহিনীকে নামাতে হয়। এরপর রেল অবরোধকারীদের উদ্দেশ্যে কাঁদানে গ্যাস ছোড়া হলে অবরোধকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়। বন্ডেল গেট ব্রিজে জ্বলতে থাকা গাড়ি থেকে বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া গিয়েছে।
সূত্রের খবর, রবিবার এক নাবালিকার পরিবার, তাদের কন্যার নিখোঁজ অভিযোগ জানায় তিলজলা থানায়। এরপর পুলিস তদন্তে নেমে, সিসিটিভি ফুটেজ চেক করে জানতে পারে, মৃতা নাবালিকা তাঁর ফ্ল্যাট থেকে বেরিয়ে আবার ফ্ল্যাটে ঢুকে পড়ে। তারপরেই ওই নাবালিকার খোঁজে গোটা ফ্ল্যাটজুড়ে শুরু হয় তল্লাশি। এরপর ওই নাবালিকার প্রতিবেশী আলোক কুমার সাউয়ের ফ্ল্যাটেও তল্লাশি চালানোর সময়, আচমকাই পরিবার ও পুলিসের নজরে আসে গ্যাস ওভেনের পিছন দিকে বস্তায় কিছু জিনিস পড়ে রয়েছে। বস্তা খুলতেই নজরে আসে ওই নাবালিকার রক্তাক্ত দেহ। ঘটনাস্থল থেকে ওই অভিযুক্ত, আলোক কুমার সাউকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। পুলিস সূত্রের খবর, তিলজলার ঘটনায় ১৪ দিন অর্থাৎ ৯ এপ্রিল পর্যন্ত পুলিসি হেফাজত অভিযুক্তদের।
ট্যাংরায়(tangra) খুনের ঘটনায় অভিযুক্তদের জেরা করে পুলিসের হাতে উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। পুলিস (kolkata police) সূত্রে খবর, শুক্রবার রাতে ধৃতদের জেরা করে পাওয়া গিয়েছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। জানা গিয়েছে ঝুন্নুকে হাতুড়ি দিয়ে খুন করা হয়েছিল। পুলিস শনিবার তদন্তের জন্য যায় গোলাম রব্বানীর বাড়ি। শুক্রবার রব্বানীর বাড়িতে তল্লাশি করে জানা যায়, খুন করার পর রক্তের দাগ মুছতে দেওয়াল রঙ করলেও সিলিংয়ে পাওয়া গিয়েছে রক্তের দাগ। এমনই পুলিস সূত্রে খবর।
শনিবার জেরার পর পুলিস জানিয়েছে, অভিযুক্ত গোলাম রব্বানীর স্ত্রী আয়েশা নুর অন্তঃসত্ত্বা। নিজের স্ত্রীর সঙ্গে অশ্লীল আচরণের জন্য গোলাম, ঝুন্নুকে খুন করেন। শনিবার পুলিসের এক কর্তা বলেন, 'অভিযুক্ত গোলাম রব্বানী পুলিসকে জানিয়েছেন ঝুনু রানাকে খুন করে খালের জলে ফেলে দিয়েছে।' যদিও শনিবার ঝুন্নুর মৃতদেহের জন্য সায়েন্স সিটির কাছে একটি ঝিলে তল্লাশি চালিয়েছে পুলিস। এখনও ঝুন্নুর মৃতদেহ উদ্ধার করতে পারেনি পুলিস।
এ ঘটনায় স্থানীয়দের দাবি মৃতদেহ পচন ধরে হালকা হয়ে ড্রাম থেকে বেরিয়ে যেতে পারে, শনিবারও ট্যাংরা এলাকা এক প্রকার থমথমে ছিল। পুলিস জানিয়েছে এ ঘটনায় শুক্রবার রাতেই গোলামের ভাই ইমরান রব্বানীকে গ্রেফতার করে পুলিস। মোট চার অভিযুক্তকে জেরা করে এই খুন সম্বন্ধে আরও তথ্য জানার চেষ্টা করবে পুলিস। শুক্রবার সকালে বাকি তিন অভিযুক্তকে কোর্টে তোলা হলে বিচারক তাঁদের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন।