Breaking News
Abhishek Banerjee: বিজেপি নেত্রীকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগ, প্রশাসনিক পদক্ষেপের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনের      Convocation: যাদবপুরের পর এবার রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সমাবর্তনে স্থগিতাদেশ রাজভবনের      Sandeshkhali: স্ত্রীকে কাঁদতে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন 'সন্দেশখালির বাঘ'...      High Court: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল, সুদ সহ বেতন ফেরতের নির্দেশ হাইকোর্টের      Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে জমি দখল তদন্তে সক্রিয় সিবিআই, বয়ান রেকর্ড অভিযোগকারীদের      CBI: শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ! তদন্তে সিবিআই      Vote: জীবিত অথচ ভোটার তালিকায় মৃত! ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত ধূপগুড়ির ১২ জন ভোটার      ED: মিলে গেল কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর, শ্রীঘই হাইকোর্টে রিপোর্ট পেশ ইডির      Ram Navami: রামনবমীর আনন্দে মেতেছে অযোধ্যা, রামলালার কপালে প্রথম সূর্যতিলক      Train: দমদমে ২১ দিনের ট্রাফিক ব্লক, বাতিল একগুচ্ছ ট্রেন, প্রভাবিত কোন কোন রুট?     

Tihar

Arvind Kejriwal: তিহাড়ে ঠাঁই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়ালের, চাইলেন তিনটি বই রাখার অনুমতি...

জেল থেকে মুক্তি পেলেন না দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে। ইডি হেফাজতে অবশ্য থাকছেন না তিনি। আবগারি দুর্নীতি মামলায় তাঁকে ১৫ দিনের জেল হেফাজতে পাঠাল দিল্লির আদালত। জানা গিয়েছে, আপ সুপ্রিমোকে নিজেদের হেফাজতে রাখতে চায়নি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাটি।

দিল্লির তিহাড় জেলে রাখা হবে অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে। আজ, সোমবারই তাঁকে সেখানে নিয়ে যাওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। জেলে কেজরিওয়াল তিনটি বই নিয়ে যাওয়ার জন্য অনুমতি চেয়েছেন। ভগবত গীতা, রামায়ণ এবং নিরজ চৌধুরীর লেখা How PM Decides।

কেজরিওয়ালের গ্রেফতারির প্রতিবাদে গতকাল ইন্ডিয়া জোট দিল্লিতে বিশাল সভা করেছে। সেই সভায় উপস্থিত ছিলেন কেজরিওয়ালের স্ত্রী এবং হেমন্ত সোরেনের স্ত্রী। কেজরিওয়ালের স্ত্রী দাবি করেছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী সিংহ। তিনি সঠিক সময়ে বেরিয়ে এসে কাজ করবেন। তাঁকে আটকে রাখতে পারবে না মোদী সরকার। আবগারি দুর্নীতি মামলায় কেজরিওয়ালকে আদালতে কিংপিন বলে দাবি করেছে ইডি। ৯ বার ইডির সমন এড়ানোর পর কেজরিওয়ালকে গ্রেফতার করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ভোটের আগে কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত বলে দাবি করেছেন বিরোধীরা। এক যোগে সব রাজনৈতিক দল কেজরিওয়ালের গ্রেফতারির প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন।

a month ago
Tihar: 'বিজেপি প্রতিহিংসার রাজনীতি করছে,' অনুব্রতর সঙ্গে দেখা করে বেরিয়ে বিজেপিকে তোপ সাংসদের

বিজেপি (BJP) প্রতিহিংসার রাজনীতি করছে। তিহাড় (Tihar) জেল থেকে বেরিয়ে বললেন তৃণমূল সাংসদ (MP) দোলা সেন (Dola Sen)। শুক্রবার তিহাড়ে অনুব্রত মণ্ডল ও সুকন্যা মণ্ডলের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। সঙ্গে ছিলেন বোলপুরের সাংসদ অসিত মালও। এদিন জেল থেকে বেরিয়ে দোলা সেন জানান, সুস্থ আছেন অনুব্রত ও সুকন্যা। তাঁর অভিযোগ, বাবা-মেয়েকে অকারণে আলাদা রাখা হয়েছে। সুকন্যা তো রাজনীতিতেই ছিলেন না। কিন্তু অনুব্রতকে চাপ দেওয়ার জন্য গ্রেফতার করা হয়েছে সুকন্যাকে। এরপরই বিজেপির 'প্রতিহিংসা'-র রাজনীতি নিয়ে সরব হন তিনি।

এদিন, সকাল ১১টা নাগাদ তিহাড়ে যান দোলা এবং অসিত। বেশ কিছু সময় সেখানে ছিলেন তাঁরা। অনুব্রতর পাশে যে দল আছে, সেই বার্তা দিতেই দলের উচ্চ নেতৃত্বের অনুমোদনেই তিহাড়ে যান দোলারা। এমনই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

বৃহস্পতিবারই গরুপাচার মামলায় অনুব্রত মণ্ডলের কন্যা সুকন্যার জামিনের আর্জি খারিজ করে দেয় দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালত। অনুব্রতের জামিনের আবেদন নিয়ে মামলার শুনানিও স্থগিত হয়ে যায়। সোমবার থেকে আদালতে গরমের ছুটি। আগামী এক মাসে এই মামলার শুনানির সম্ভাবনা কম। গোটা জুন মাসও তিহাড়েই কাটবে অনুব্রত ও সুকন্যার।

11 months ago
Sukanya: আপাতত বাবার কোলেই ফিরলেন মেয়ে, সুকন্যার ১২ দিনের তিহাড় বাসের নির্দেশ আদালতের

বাবার কোলেই ফিরলেন মেয়ে। অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) মতো কন্যা সুকন্যা মণ্ডলও (Sukanya Mondal) আপাতত তিহাড় (Tihar) জেলেই থাকবেন। রবিবার তাঁকে ১২ দিনের জেল হেফাজতে পাঠাল দিল্লির রাউস এভিনিউ আদালত। গরু পাচার মামলায় অভিযুক্ত সুকন্যা। ভার্চুয়াল মাধ্যমে তাঁকে দিল্লির আদালতে হাজির করানো হয়েছিল। সেখানেই তাঁকে জেল হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হল।

গত বুধবার গরু পাচার মামলায় দীর্ঘক্ষণ জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় সুকন্যাকে। তারপর এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)-র হাতে গ্রেফতার হন তিনি। গ্রেফতারির পর শনিবার পর্যন্ত ইডির হেফাজতে পাঠানো হয় তাঁকে। সেই সঙ্গে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আইনজীবীর সঙ্গে সাক্ষাতের অনুমতি দেওয়া হয়। এই গরু পাচার মামলায় সাড়ে আট মাস আগে গ্রেফতার হয়েছিলেন বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। তার পর থেকেই তদন্তকারীদের নজরে ছিলেন সুকন্যা। বুধবার সকালেই ডেকে পাঠানো হয়েছিল সুকন্যাকে। দিনভর জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় অনুব্রত-কন্যাকে। ইডি সূত্রে দাবি, সুকন্যা জিজ্ঞাসাবাদের সময় অসহযোগিতা করেন। তারপরই সন্ধ্যায় তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।

গরু পাচার মামলায় অনুব্রতকে দিল্লি নিয়ে গিয়ে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে ইডি। অনুব্রত এবং তাঁর পরিবারের সম্পত্তি সংক্রান্ত খোঁজখবর জানতে সুকন্যাকেও তলব করেছিল ইডি। গত মার্চ মাসেই তাঁকে এক বার তলব করা হয়। কিন্তু তিনি হাজিরা এড়ান। তার আগের বার আইনজীবী মারফত চিঠি দিয়ে সুকন্যা বেশ কিছু দিন সময় চেয়েছিলেন। তৃতীয় বারও তিনি ইডির তলব এড়ান। তাঁর ঘনিষ্ঠ মহল সূত্রে জানানো হয়, সুকন্যা শারীরিক ভাবে অসুস্থ।

সুকন্যার নামে বিপুল সম্পত্তির হদিশ পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি ইডির। বোলপুরে তাঁর মালিকানায় প্রচুর জমিজমা রয়েছে। ব্যাঙ্কে ১৬ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজ়িটও রয়েছে সুকন্যার। এই সম্পত্তি হিসাব বহির্ভূত বলে দাবি ইডির। গরু পাচারকাণ্ডের সঙ্গে তাঁর যোগ থাকতে পারে বলে মনে করছেন গোয়েন্দারা। ইডি দাবি করে, বিপুল সম্পত্তি নিয়ে কেষ্ট-কন্যার কাছে প্রশ্ন করা হয়। কিন্তু তিনি সদুত্তর দেননি। তিনি জানিয়ে দেন, ওই সব প্রশ্নের উত্তর তাঁর বাবা এবং হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারিই (যিনি এখন ইডি হেফাজতে) দিতে পারবেন। ইডি সূত্রে খবর, ওই কারণেই অনুব্রত এবং সুকন্যাকে মুখোমুখি বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার কথা ভাবা হয়।


one year ago


Anubrata: আপাতত তিহারেই থাকতে হচ্ছে অনুব্রতকে, পিছলো জামিন মামলার শুনানি

আপাতত তিহারেই (Tihar Jail) থাকতে হচ্ছে বীরভূমের 'বেতাজ বাদশা' অনুব্রতকে। সূত্রের খবর, বুধবার অনুব্রতর জামিন মামলার শুনানি ছিল দিল্লি হাইকোর্টে। আদালত এই মামলার পরবর্তী শুনানির তারিখ দিয়েছে ২৭ জুলাই। অর্থাৎ প্রায় ৪ মাস পর। সুতরাং এখন প্রায় ৪ মাস তিহারে থাকতে হতে পারে কেষ্টকে।

গরু পাচার মামলায় বীরভূমের বাড়ি থেকে ১১ আগস্ট, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন কেষ্ট মণ্ডল। সম্প্রতি তাঁকে তিহার জেলে থাকতে হচ্ছে। পাশাপাশি গরু পাচারের টাকার লেনদেনের যোগ পেয়ে বীরভূমের সিউড়ির আইসিকে জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছে ইডি। তদন্তে অসহযোগিতা করছেন আইসি মোহাম্মদ আলী বলেই দাবি ইডির।

পাশাপাশি তিহারে থাকতে কষ্ট হচ্ছে এবং আসানসোল জেলে ফিরতে চান বলে আদালতের কাছে অনুরোধ করেছিলেন তিনি। তিনি আদালতকে জানিয়েছিলেন তিনি আসানসোল জেলে থেকেই প্রয়োজনে ইডি আধিকারিকদের সহায়তা করবেন।

one year ago
Anubrata: তিহারে থাকতে চাই না, আসানসোল জেলে ফিরতে চেয়ে আবেদন অনুব্রতর

তিহারে (Tihar) থাকতে চান না বীরভূমের 'দোর্দণ্ডপ্রতাপ' কেস্ট মণ্ডল (Anubrata) । আসানসোলের (Asansol) বিশেষ সংশোধনাগারে ফিরে আসতে চেয়ে আবেদন জানান কেষ্ট। দিল্লির রাউস এভিনিউ আদালতে, কেস্ট মন্ডল এমনই আবেদন জানিয়েছেন বলে সূত্রের খবর। সূত্রের খবর, শনিবার অনুব্রত মন্ডল কোর্টের কাছে বলেছেন, তিহারে থাকতে অনেক রকম অসুবিধা হচ্ছে। অনেক পরিষেবা পাচ্ছেন না বলে দাবি করেন তিনি, তিনি আরও জানিয়েছেন আদালতকে , আসানসোল সংশোধনাগারে অনেক রকম সুবিধা মেলে, সে জন্যই তিনি জেল পরিবর্তনের আবদেন করেছেন।

গরু পাচার মামলায় ২০২২ সালে অগাস্ট মাসের ১১ তারিখ, সিবিআই তাঁকে তার বাড়ি, বীরভূম থেকে গ্রেফতার করে। তারপর তিনি ঘুরে ফেলেছেন আসানসোল, কলকাতা সহ দিল্লির জেল। কয়েকদিন আগে শুনানির পর, জামিন না মেলায়, অনুব্রতকে তিহারে যেতে হয়েছিল। আর শনিবার, তিহারে থাকতে চান না বলে আদালতে আবেদন করেছেন তিনি। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সূত্রে খবর, অনুব্রত আসানসোল জেলে থেকে অনেক প্রভাব খাটাতে পারছিলেন, তথ্য প্রমান লোপাট হবার ভয়ে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা তড়িঘড়ি তাকে দিল্লি আনার বন্দোবস্ত করেন। আসানসোলে ঠিক কতটা সুবিধা মিলত অনুব্রতর, সেটা টের পেয়েই আসানসোলের জেল কর্তাকে ডেকে দিল্লি ডেকে পাঠানো হয়েছে বলেই খবর।

one year ago


Anubrata: চাঁদের হাট জেল, দুই ঘনিষ্ঠ সায়গল, মনীশের সঙ্গেই কেষ্টর ঠিকানাও তিহার

কাজে এলো না অনুব্রতের (Anubrata) কোনও দাবি। শেষমেশ তাঁকে যেতেই হচ্ছে তিহারে (Tihar Jail)।  মঙ্গলবার গরুপাচার মামলার শুনানিতে তাঁকে ১৩ দিনের জেল হেফাজত দিল আদালত। অর্থাৎ তাঁকে যেতেই হচ্ছে তিহার জেলে। সেখানে গরু পাচারকাণ্ডে অভিযুক্ত সায়গল, মনীশ কোঠারি, এনামুল হক, সতীশ কুমাররা আগে থেকেই আছেন, এবার সেই লিস্টে যোগ দিলেন অনুব্রতও। 

মঙ্গলবার আদালতে পেশ করার আগে অনুব্রতকে নিয়ে আসা হল রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতালে। গত দুদিন শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যায় ভুগছেন কেষ্ট। তাই সোমবারের পর আজ মঙ্গলবার ফের তার স্বাস্থ্যের পরীক্ষা করতে নিয়ে আসা হলো রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতালে। মঙ্গলবার আদালতে পেশ করার আগেই তাঁকে স্বাস্থ্যপরীক্ষার জন্য আনা হয়।  ইডি সূত্রে খবর, হাসপাতালে তার স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর, আদালতে পেশ করার আগে অনুব্রত মণ্ডলকে ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ চালায় ইডি। এরপরেই তাঁকে আদালতে পেশ করা হলে ১৩ দিনের ইডি হেফাজত দেয় আদালত।  

মঙ্গলবার আদালত সূত্রে খবর, অনুব্রত মণ্ডল চারটে ব্যাগ নিয়ে এসেছিলেন। সেই ব্যাগগুলো জেলে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন অনুব্রত। তার অনুমতি দেয়নি আদালত। ব্যাগগুলো তাঁর আইনজীবীকে নিয়ে নিতে নির্দেশ দেয় কোর্ট। পাশাপাশি জানা গিয়েছে, গরু পাচারকাণ্ডে নাম উঠেছে বোলপুর পুরসভার চেয়ারপার্সন ও তাঁর স্বামীর। তাঁদের সম্পত্তিও ইডির নজরে আছে বলে জানিয়েছে পুলিস।  

one year ago
Tihar: সাড়ে ১৭ হাজার বন্দি, তালিকায় গ্যাংস্টার, জঙ্গি! আর কী অনুব্রতর অপেক্ষায়

বঙ্গ রাজনীতির কেষ্ট মণ্ডলের (Anubrata Mondal) অপেক্ষায় তিহার! হাইকোর্ট অনুব্রত মণ্ডলকে দিল্লি যাত্রা নিয়ে কার্যত সবুজ সংকেত দিয়েছে। ইডিও (ED) গরু পাচার (Cow Smuggling) মামলায় অনুব্রতকে দিল্লি নিয়ে গিয়ে জেরা করতে চাইছে। এ কোর্ট, ও কোর্ট করে এবার মোটামুটি দিল্লি যাত্রা নিশ্চিত হয়েছে অনুব্রত মণ্ডলের। এবার কী আছে তিহার জেলে? এত আতঙ্ক কেন তিহার যাত্রা ঘিরে?

তথ্য বলছে দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম জেল তিহারে রয়েছে একাধিক বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা, জঙ্গি, গ্যাংস্টাররা। ৪০০ একর এলাকা নিয়ে এই জেলে আছে মোট ১৭ হাজার ৫৩৪ জন বন্দি। এখানে আছে কুখ্যাত এক্স-রে ওয়ার্ড। বন্দিদের জন্য মোবাইল ডিটেকটর, জ্যামার, কিউআরটি, পিএম সিস্টেম। তবে ভিআইপি বন্দিদের জন্য রয়েছে আলাদা ব্যবস্থা। এছাড়াও বিশেষ ভাবে রয়েছে ফাঁসিকাঠ।

এদিকে, হাইকোর্টের অর্ডার মেনে অনুব্রত মণ্ডলকে দিল্লি নিয়ে যাওয়ার জটিলতা কিছুটা কেটেছে। আসানসোল সিবিআই আদালতের নির্দেশে তৃণমূল নেতাকে কলকাতা পর্যন্ত নিরাপত্তা দিয়ে নিয়ে যাবে রাজ্য পুলিস। কেন্দ্রীয় কোনও হাসপাতালে মেডিক্যাল টেস্ট করিয়ে ইডির হাতে তৃণমূল নেতাকে তুলে দেবে পুলিস। সেখান থেকে ইডি দিল্লি নিয়ে যাবে রাজ্য রাজনীতির কেষ্ট মণ্ডলকে। আদালতের সেই রায়ের কপি ইডিকে পাঠালো আসানসোল জেল কর্তৃপক্ষ।

রায়ের কপির সঙ্গে চিঠি দিয়ে ইডির কাছে জানতে চাইলো, কবে অনুব্রতকে তারা নিয়ে যেতে চায়।

one year ago
AAP: জেলেই ম্যাসাজ-মালিশ কেজরিওয়ালের মন্ত্রীকে! তিহার জেলের ভাইরাল ভিডিওয় শোরগোল

সাদা চাদর পাতা বিছানায় আয়েশ করে শুয়ে রয়েছেন তিনি। মাথায়, পায়ের তলায় নরম তাকিয়া। পাশে বালিশের উপর আবার রাখা রয়েছে টিভি রিমোট। কখনও আধবসে, কখনও আবার শুয়ে সেবা নিচ্ছেন। আবার ভালো না লাগলে এপাশ ওপাশ ফিরেও শুয়ে পড়ছেন কখনও কখনও। আবার মাঝেমধ্যে হাতে ধরা কিছু কাগজ নাড়াচাড়া করছেন, আবার কখনও সেগুলির উপর চোখ বোলাচ্ছেন। না, এটা কোনও পাঁচতারা হোটেলের বিলাসবহুল কামরা নয়। কিংবা কোনও স্পা (Spa) পার্লারও নয়। এই স্থান হল জেল! তাও যে সে সংশোধনাগার নয়, বরং দেশের অন্যতম কঠোর জেল হিসেবেই ধরা হয়ে থাকে যেটিকে, অর্থাৎ দিল্লির (Delhi) তিহার জেল (Tihar Jail)। আর সেখানেই ধরা পড়েছে এই ভিডিও। তবে এই ঘটনার পর সমালোচনায় মুখর হয়েছে সব বিরোধী পক্ষই।

শনিবার সকাল থেকেই এক ভাইরাল ভিডিও ঘিরে তোলপাড় গোটা দেশ। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, ছোট একটি ঘর, তার এক কোণে রাখা গদিওয়ালা খাটে শুয়ে রয়েছেন যিনি, তিনি হলেন অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) আম আদমি পার্টি (AAP) সরকারের মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন (Satyendra Jain)। জেলের ভিতরের সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ্যে এসেছে। সেখানে ধরা পড়েছে, বেশ মজায় শুয়ে রয়েছেন মন্ত্রী, আর এক ব্যক্তি তাঁর পা টিপে গা মালিশ করে দিচ্ছেন।

রীতিমতো পেডিকিওরের মত পায়ের পাতা মাসাজ করার পর্ব চলছে জেলের ভিতরেই! আর এই দৃশ্য দেখে কার্যত হতবাক আপামর সাধারণ মানুষ। অবশ্য এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি সিএন পোর্টাল। উল্লেখ্য, এর আগেও তিহার জেলের কিছু ঘটনা নিয়ে হয়েছিল জলঘোলা। সেখানে নাকি ভিআইপি ট্রিটমেন্ট দেওয়া হয় আপ মন্ত্রীকে। এই গুরুতর অভিযোগ করেছিল দেশের কেন্দ্রীয় সংস্থা ইডি। আর সেই অভিযোগের ভিত্তিতে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল সুপার অজিত কুমারকে। কিন্তু তারপরেও কি কোনও রকম হেলদোল নেই জেল কর্তৃপক্ষের?

ভিডিও সামনে আসতেই সবার আগে উঠছে এই প্রশ্ন। শুধু তাই নয়, রাজধানীর শাসক দলের মন্ত্রী বলেই জেলের মধ্যেও এরকম পরিষেবা, তাহলে অন্যান্য কয়েদীদের ক্ষেত্রে কেন কষ্টের জেল জীবন? এরকম প্রশ্ন তুলে কটাক্ষ শুরু করেছে বিরোধীরাও। প্রসঙ্গত, বিপুল অঙ্কের আর্থিক তছরুপের মামলায় গ্রেফতার করা হয় আপ মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈনকে।


one year ago